শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৮, সোমবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৫

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে ২০২৬ সালে উত্তরণের কথা থাকলেও দেশের শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো এ সময়সীমা পিছিয়ে ২০৩২ সাল পর্যন্ত করার দাবি জানিয়েছে। তাদের মতে, পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ছাড়া দ্রুত উত্তরণ হলে রপ্তানি খাতসহ অর্থনীতির নানা খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।

গতকাল রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ‘এলডিসি থেকে উত্তরণে : আগামীর চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি), এফবিসিসিআইসহ ১৬টি জাতীয় ব্যবসায়ী সংগঠন। এতে উপস্থিত ছিলেন আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান, সহসভাপতি এ কে আজাদ, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজীব এইচ চৌধুরী, তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শওকত আজিজ প্রমুখ।

মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা উত্তরণকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করি। তবে টেকসই উত্তরণের জন্য আরও অন্তত তিন থেকে পাঁচ বছর সময় প্রয়োজন। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর, রপ্তানি বৈচিত্র্য, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং গুণগত মানসম্পন্ন বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।

তিনি বলেন, জাতিসংঘের নির্ধারিত মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ সূচক এবং অর্থনৈতিক ঝুঁকি সূচক এই তিনটি শর্ত টানা দুবার পূরণ করায় বাংলাদেশ ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি থেকে আনুষ্ঠানিক উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। এটি নিঃসন্দেহে জাতীয় গৌরবের বিষয়। তবে সঠিক প্রস্তুতি ছাড়া উত্তরণ হলে নতুন সুযোগের বদলে তা চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে।

ব্যবসায়ীরা মনে করেন, আগেভাগে উত্তরণ হলে শুল্কমুক্ত সুবিধা হারাবে বাংলাদেশি পণ্য। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্যসহ বড় বাজারে সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ হতে পারে। এতে রপ্তানি ৬ থেকে ১৪ শতাংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ২০৩৩ সাল পর্যন্ত বিদ্যমান ট্রিপস ওয়েভারের সুবিধা শেষ হয়ে যাবে। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ক্যানসার ও ভাইরাসজনিত রোগের ওষুধের দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। রুলস অব অরিজিন কঠোর হলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে পোশাক খাত, যা বর্তমানে দেশের মোট রপ্তানির ৮১ শতাংশ জোগান দেয়।

সহজ শর্তের ঋণ বন্ধ হবে, বাজারভিত্তিক ব্যয়বহুল ঋণ নিতে হবে, এতে ঋণ শোধের চাপ আরও বাড়বে। বাংলাদেশি ওষুধ দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মেটাচ্ছে এবং ১৫০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে পেটেন্ট ছাড় না থাকলে ক্যানসারের ওষুধ ইমাটিনিবের দাম মাসে ৩০-৪০ ডলার থেকে বেড়ে ২-৩ হাজার ডলার হতে পারে। একইভাবে এইচআইভি ওষুধের দাম বছরে ১০০-১৫০ ডলার থেকে বেড়ে ১০-১২ হাজার ডলার হতে পারে। রপ্তানির প্রধান ভরসা তৈরি পোশাক খাত এলডিসি-পরবর্তী সময়ে সবচেয়ে বড় চাপে পড়বে। শুল্কমুক্ত সুবিধা হারালে উৎপাদন খরচ বাড়বে ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা কঠিন হবে। এ কারণে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য আনা এবং পোশাকের বাইরে নতুন খাত শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন ব্যবসায়ীরা।

ব্যবসায়ীরা এলডিসি উত্তরণকে সমর্থন করলেও সফল ও টেকসই উত্তরণের জন্য অতিরিক্ত ৩-৫ বছর সময় চেয়েছেন। তাদের মতে, এই সময়ের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আসিয়ান ও উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে এফটিএ করা যাবে। ওষুধ, আইটি, চামড়া, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও হালকা প্রকৌশলে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য দক্ষ জনশক্তি তৈরি করা যাবে। গুণগত মানসম্পন্ন এফডিআই আকর্ষণ এবং জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলার সক্ষমতা গড়ে তোলা সম্ভব হবে। বক্তারা বলেন, ২০২৫ সালের মার্চ পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১০৪.৭৬ বিলিয়ন ডলার। খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা, যা আর্থিক খাতকে দুর্বল করছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশের এফডিআই কমে ১২৭ কোটি ডলারে নেমে এসেছে, যেখানে ভিয়েতনাম পেয়েছে ৩৮ বিলিয়ন ডলার। বিদ্যুৎ ও গ্যাসসংকট, লজিস্টিকস খরচ, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈশ্বিক বাণিজ্য উত্তেজনা দেশের প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানকে আরও দুর্বল করছে। ব্যবসায়ী নেতাদের মতে, স্মার্ট বাণিজ্য কূটনীতির মাধ্যমে বাজার রক্ষা; প্রযুক্তি, দক্ষতা ও অবকাঠামো উন্নয়ন; বিকল্প ও নির্ভরযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা; আধুনিক লজিস্টিকস ও কানেকটিভিটি উন্নয়ন; বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা; বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যবসা সহজীকরণ করা গেলে উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব। ব্যবসায়ীরা আরও স্পষ্ট করে বলেন, বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণ করবেই, তবে সফলতা নিশ্চিত নয়। সফল উত্তরণ নির্ভর করছে কত দ্রুত ও সমন্বিতভাবে আমরা প্রস্তুতি নিতে পারি তার ওপর। সঠিক নীতি ও পরিকল্পনা গ্রহণ করা গেলে বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উত্তরণকে চ্যালেঞ্জ নয়, বরং এক বিরাট সুযোগে পরিণত করতে পারবে। এতদিন পৃথকভাবে এ দাবি জানালেও এবার একযোগে ১৬টি শীর্ষ ব্যবসায়ী সংগঠন একমত হয়ে সময় বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। সংগঠনগুলো হলো ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশ (আইসিসিবি); ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই); বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই); বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ); ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই); মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই); বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ); বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি); চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিসিআই); তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ; বাংলাদেশ সেমিকন্ডাক্টর ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন; ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই); নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএ ও লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার মেনুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি)।

এই বিভাগের আরও খবর
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড : রফতানিকারকদের ৬ দাবি
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
হজ কার্যক্রমে সুবিধা দিতে আজ খোলা থাকবে ব্যাংক
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স
যাদের মুখে নির্বাচনের পরিবেশ নাই, তাদের মতবল ভিন্ন : প্রিন্স

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে তিন অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্য, বহু নিখোঁজ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে
ব্ল্যাকপিংকের নতুন অ্যালবামের মুক্তি পিছিয়েছে

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা
খাদ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে লোকসানে খামারিরা, ছেড়ে দিচ্ছেন ব্যবসা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সমবায় ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন
আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে রাশিয়া-ইরান: ক্রেমলিন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত
কেরানীগঞ্জে ছুরিকাঘাতে কিশোর নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে গেছে: দুলু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সাতকানিয়ায় সাতদফা দাবিতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ
টেস্ট ক্রিকেটেও রিশাদকে চান স্পিন কোচ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের ওপর কোনো ধরনের চাপ নেই: তথ্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যায় তিন আসামি গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা
নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচারের দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস
হয় শাপলা দেবে, নাহয় আইনি ব্যাখ্যা দিতে হবে: সারজিস

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত
খুলনায় পরিসংখ্যান দিবস পালিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
৪৯তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক
মিরপুরের পিচ নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন মুশতাক

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান
গাজা-ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যয় টানতে টানতে নাজেহাল মার্কিনিরা: কংগ্রেসওম্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ
গ্যাসের দাবিতে যাত্রাবাড়ীতে মানববন্ধন ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
জবি ছাত্র জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি
জামায়াত পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের নামে ভোট বন্ধের পাঁয়তারা চালাচ্ছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব অস্ট্রেলিয়ার নির্বাচনে জর্জ-আলমগীর প্যানেলের জয়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের
২০২৮ সালের মধ্যে রুশ তেল কেনা পুরোপুরি বন্ধের সিদ্ধান্ত ইউরোপীয় জোটের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ
গোসলে নেমে দুই শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক
আমরণ অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন চার শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ
ধোঁয়াশায় ঢেকে গেছে দিল্লি, ১৬ গুণ বেশি দূষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের সাথে ব্রেকাপ, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে