শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৪, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

উৎপাদনশীলতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ছাড়া জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব নয়

আলী হাবিব
অনলাইন ভার্সন
উৎপাদনশীলতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ছাড়া জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব নয়

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর শান্তিতে নোবেলজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২১ সদস্যের একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। তাদের কাছে ছাত্র-জনতা বা সাধারণ মানুষের আকাশচুম্বী প্রত্যাশা। তারা রাষ্ট্রযন্ত্র সংস্কার করবে। সুশাসন প্রতিষ্ঠা করবে।

অর্থনীতিতে আস্থা ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেবে। জীবনমানের উন্নয়ন ঘটাবে। মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে জনজীবনে স্বস্তি আনবে। অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা অর্জন, আমদানি-রপ্তানি, বৈদেশিক কর্মসংস্থান, রেমিট্যান্সপ্রবাহ, কৃষি, শিল্পসহ সব উৎপাদনমুখী খাতে গতিশীলতা সৃষ্টি করে দেশকে উন্নতির পথে এগিয়ে নেওয়া; মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দেওয়া—এসব বিষয় নিয়ে কালের কণ্ঠ’র মুখোমুখি হয়েছিলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান। 

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আলী হাবিব

আমাদের অর্থনীতিতে চ্যালেঞ্জ তো বহুমুখী। মূল্যস্ফীতি একটি বড় সমস্যা। রিজার্ভ ক্ষয় বড় সমস্যা। জ্বালানি সমস্যা তো আছেই। ব্যাংকিং খাতে সমস্যা আছে। রেমিট্যান্সের নিম্নগতি। এসব সমস্যার সমাধান কি খুব দ্রুত করা সম্ভব?

গোলাম রহমান : বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের দেওয়া বাজেট রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রণীত হয়েছে। অর্থ উপদেষ্টা শিগগির বাজেটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবেন বলে এরই মধ্যে ঘোষণা করেছেন। সম্ভবত বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনিযুক্ত গভর্নর নতুন মোড়কে মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন করবেন।

আশা করা যায়, রেমিট্যান্সপ্রবাহের প্রত্যাশিত বৃদ্ধি ও রপ্তানিতে গতিশীলতা অর্জিত হলে এবং আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীর কাছ থেকে বর্ধিত ঋণ সহায়তা এলে দ্রুতই রিজার্ভ সমস্যা কেটে যাবে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, জ্বালানি এবং ব্যাংকিং খাতের সমস্যা কাটিয়ে উঠতে কিছুটা সময় দিতেই হবে।

বাজেটে প্রবৃদ্ধি ৬.৭ শতাংশ রাখা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে ধরে রাখার কথা বলা হয়েছে। এটি কি সম্ভব হবে? কারণ আমরা তো দেখতে পাচ্ছি সেবা বা অন্যান্য খাত উজ্জীবিত হচ্ছে না। মূল্যস্ফীতি কমার কোনো সুযোগ কি আপাতত আছে?

গোলাম রহমান : বাজেটে মূল্যস্ফীতি ও বার্ষিক উন্নয়নের প্রাক্কলিত হার বাস্তবতাবিবর্জিত, বিগত সরকার জনগণকে বিভ্রান্ত করতে এবং আত্মতুষ্টির লক্ষ্যে এই হার নির্ধারণ করেছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যয় এবং বাজেট ঘাটতি কমানোর কোনো বিকল্প আছে বলে মনে হয় না। পরিকল্পনা উপদেষ্টা এরই মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় ধরনের পরিবর্তন এবং ব্যয় সংকোচনের আভাস দিয়েছেন। দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখনো নাজুক। প্রতিনিয়ত সুযোগসন্ধানী এবং স্বার্থান্বেষী মহল নানা দাবি আদায়ের উদ্দেশ্যে বিব্রতকর ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। উৎপাদন ও রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও আর্থিক সংকট থেকে উত্তরণ বিলম্বিত হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি এবং দেশ দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে না এলে অর্থনীতিতে একই সঙ্গে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও অনভিপ্রেত মন্দার আশঙ্কা দেখা দিতে পারে।

ব্যাংকিং সেক্টর নিয়ে কথা বলা যাক। অনেক দিন থেকেই তো বলা হচ্ছে এই সেক্টরে সংস্কার দরকার। করা হচ্ছে না। হয়তো ছোটখাটো কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সেটি কি যথেষ্ট? বাংলাদেশ ব্যাংক কি এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ বা সুষ্ঠু ভূমিকা নিতে পারছে?

গোলাম রহমান : ব্যাংকিং খাতের সমস্যার সূচনা হয়েছিল গত শতাব্দীর সত্তরের দশকের দ্বিতীয়ার্ধে, রাজনৈতিক বিবেচনায় ঋণ প্রদানের মধ্য দিয়ে। সময়ের সঙ্গে রাজনৈতিক প্রভাবে ঋণদানের পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত বেড়েই চলেছে এবং ঋণ নিয়ে পরিশোধ না করার অপসংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। ব্যাংকের মূলধনের একটি অংশ উদ্যোক্তা মালিকদের দেওয়া আর বাকি অংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের। ব্যাংকের ব্যবসার অর্থ আসে মূলত আমানতকারীদের জমা থেকে। তাদের জমা করা অর্থের সুরক্ষার দায়িত্ব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংকের। বাংলাদেশ ব্যাংক স্বাধীনভাবে দায়িত্ব পালন করলে ব্যাংকিং খাতে অনভিপ্রেত খেলাপি ঋণের পাহাড় গড়ে ওঠা অথবা ব্যাংকের উদ্যোক্তা তথাকথিত মালিকদের বিনিয়োগের বহুগুণ অর্থ নামে-বেনামে ঋণ হিসাবে গ্রহণ সম্ভব ছিল না। সরকার বিভিন্ন সময়ে অযাচিতভাবে বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রভাবিত করে আসছে এবং নানাভাবে, এমনকি আইন সংশোধন করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনায় উদ্যোক্তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি করে সংকট ঘনীভূত করেছে। ব্যাংকের উদ্যোক্তাদের রাজনৈতিক প্রভাব এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের দৃঢ়তার অভাব ও নৈতিক অবস্থান গ্রহণে অনীহা ব্যাংকিং খাতের সমস্যা সমাধানে প্রধান অন্তরায় ছিল। অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। আশা করা যায়, এখন দৃঢ়তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকিং খাতে নিয়ম-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ খাতকে সংকটমুক্ত করতে সক্ষম হবে।

অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে মানুষের জীবনযাত্রার মান এবং অন্যান্য ব্যাপার জড়িত। আবার অর্থনৈতিক সমস্যা সমাধানের জন্য সমন্বিত পদক্ষেপও লাগবে। অর্থনৈতিক দিকটি ঠিক করতে কোন কোন বিষয়ে প্রাধান্য দেওয়া দরকার বলে আপনি মনে করেন?

গোলাম রহমান : উন্নয়নের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়ন এবং অর্থনীতিকে স্থিতিশীল স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ছাড়া জীবনমান উন্নয়ন সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধি, অবকাঠামোর উন্নয়ন, শিক্ষা-স্বাস্থ্যের মানোন্নয়নের মাধ্যমে কর্মজীবী মানুয়ের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং তাদের সুশৃঙ্খল ও নিয়মানুগ করে তোলা। স্থিতিশীলতার অনুপস্থিতিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি আশা করা যায় না। জীবনমানের উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে হলে বিশৃঙ্খলা, ভয়ভীতি ও অনিশ্চয়তা দূর এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই।

আমাদের প্রধান সমস্যা মূল্যস্ফীতি। খাদ্য মূল্যস্ফীতি তো ১০ শতাংশের বেশি। এটি প্রায় ছয়-সাত মাস ধরেই চলছে। সাধারণ মানুষ, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত মানুষ অবর্ণনীয় কষ্টে আছে। কারণ সাধারণ লোকজনের আয় তো বাড়ছে না। এটি নিয়ন্ত্রণে আনতে করণীয় কী?

গোলাম রহমান : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী বিগত জুলাই মাসে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল আরো চড়া, দুই অঙ্কের ঘরে, ১১.৬৬ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪.১০ শতাংশ। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী। মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি সাধারণ মানুষের জীবনমানে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। করোনা মহামারির প্রভাব এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে বিশ্ববাজারে পণ্যের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেয়, পরিবহন ব্যয় বাড়ে এবং পণ্যমূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পায়। এর প্রভাবে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সর্বত্র মূল্যস্ফীতি ঘটে। এরই মধ্যে বিশ্ববাজারে পণ্য সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে এসেছে। প্রায় সব দেশেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং সরকারের গৃহীত নানা পদক্ষেপের ফলে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। অন্যদিকে সরকারের অনুশাসনে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার এবং ঋণ ও আমানতের সুদের হার নির্ধারণে ভ্রান্ত নীতি অনুসরণ এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণে অনীহা ও কালক্ষেপণ, বাজেট ঘাটতি মেটানোর জন্য টাকা ছাপিয়ে সরকারকে মাত্রাতিরিক্ত ঋণ প্রদান, ডলার-টাকা বিনিময় হারে টাকার মূল্য হ্রাস ইত্যাদি কারণে মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে পড়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে সংকট ঘনীভূত হওয়ায় বিগত সরকার আইএমএফের কাছ থেকে ৪.৮ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা গ্রহণ করে। ঋণের শর্ত অনুযায়ী সরকার আর্থিক ব্যবস্থাপনায় সংকোচনমূলক নীতি-কৌশল গ্রহণ করে। বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার এবং ঋণ ও আমানতের সুদের হার বহুলাংশে বাজারভিত্তিক করা হয়েছে।

বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়হিদউদ্দিন মাহমুদ, অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর দেশের সেরা অর্থনীতিবিদ। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এখন যোগ্য লোকদের হাতে। আশা করা যায়, উপযুক্ত নীতি-কৌশল অবলম্বন ও বাস্তবায়ন করে তাঁরা শিগগিরই মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে এবং সাধারণ মানুষের জীবনমানের ক্রমাবনতি রোধ করে জনজীবনে স্বস্তি ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় সফল হবেন।

আমাদের সরকারি ঋণ দিন দিন বাড়ছে। গত ১০ বছরে প্রায় ৩০০ কোটি ডলারের মতো ঋণ বেড়ে গেছে। বিদেশি ঋণ মোট জিডিপির ১৬ শতাংশ, দেশি ঋণ ২১ শতাংশ। আমাদের বিদেশি ঋণ পরিশোধের গড় মেয়াদ হলো ১০-১১ বছর বা একটু বেশি। এর মধ্যে কয়েকটি বিদেশি ঋণ ম্যাচিউরড হয়ে গেছে। এটিও তো একটি বড় সমস্যা। আপনি কিভাবে দেখছেন?

গোলাম রহমান : বাংলাদেশ ব্যাংকের অথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ১০০.৬৩ বিলিয়ন ডলার, সরকারের ঋণ ৭৯.৬৯ বিলিয়ন আর বেসরকারি ঋণ ২০.৯৪ বিলিয়ন। সরকার সাধারণত অবকাঠামো ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং বেসরকারি খাত বিনিয়োগ ও ব্যবসা পরিচালনার জন্য ঋণ গ্রহণ করে। উৎপাদনশীল কাজে ঋণের অর্থ ব্যবহৃত হলে আয় বাড়ে, দেশের উন্নতি হয়, মানুষের জীবনমানে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে এবং ঋণ পরিশোধে সমস্যা হয় না। তবে ঘুষ-দুর্নীতি বা অর্থপাচারে ঋণের অর্থের অপচয় হলে সংকট দেখা দিতে পারে। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত বৈদেশিক ঋণের কিস্তি বা সুদ পরিশোধে ব্যর্থ হয়নি। এমন আশঙ্কাও নেই। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এরই মধ্যে ঋণভার লাঘব করার লক্ষ্যে উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থাগুলোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছে। চিন্তিত হওয়ার কারণ আছে বলে মনে হয় না।

আর্থিক খাতে নীতি প্রণয়নের ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতা আছে। বাজেটে ঘাটতি আছে। ঘাটতি পূরণে সরকারকে কর নিতে হয়। ঋণ নিতে হয়। এই সমস্যার সমাধান আপনি কিভাবে দেখছেন?

গোলাম রহমান : রাষ্ট্রের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা এবং উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জন্য সরকার রাজস্ব আহরণ ও ঋণ গ্রহণ করে। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে বাজেট ঘাটতি থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে ঘাটতির পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত হলে মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকার কখনো কখনো রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির লক্ষ্যে সঠিক নীতি প্রণয়নে অনভিপ্রেত কালক্ষেপণ করে। বাংলাদেশে কর ও জাতীয় আয়ের আনুপাতিক হার ৮ শতাংশের মতো। এই হার প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে অনেক কম। বাজেট ঘাটতি হ্রাস এবং সরকারের উন্নয়ন ও সেবা কার্যক্রম জোরদার করতে রাজস্ব আহরণ বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
সর্বশেষ খবর
হিলি স্থলবন্দরে ব্লিচিং পাউডারবোঝাই ট্রাকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস
হিলি স্থলবন্দরে ব্লিচিং পাউডারবোঝাই ট্রাকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনবাগে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
সেনবাগে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি অসত্য : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি অসত্য : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে টিসিবির সয়াবিন তেলসহ ব্যবসায়ী আটক
ফটিকছড়িতে টিসিবির সয়াবিন তেলসহ ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলা : ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলা : ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতে শিশু ঘুমাতে চায় না, কী করবেন?
রাতে শিশু ঘুমাতে চায় না, কী করবেন?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৫১১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৫১১ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের একদিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের একদিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত
মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী
দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত
ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক
মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক
সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন