শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৪, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে সংশোধনী খসড়া

গণহত্যায় নেতৃত্বের অপরাধে রাজনৈতিক দলকে ১০ বছর নিষিদ্ধের প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
গণহত্যায় নেতৃত্বের অপরাধে রাজনৈতিক দলকে ১০ বছর নিষিদ্ধের প্রস্তাব

গণহত্যার সময় কোনো বাহিনী বা দলের নিষ্ক্রিয়তার বিচার, গুম, যৌন নির্যাতনকে মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য করার বিধান যুক্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে আট ধরনের পরিবর্তন আনার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন পাঁচটি ধারা-উপধারা সংযোজন এবং তিনটি ধারা সংশোধন করে প্রস্তুত করা হয়েছে খসড়া। গণহত্যায় নেতৃত্বের অপরাধে রাজনৈতিক দলকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করার মতো বিধানও যুক্ত করার হয়েছে প্রস্তাবিত খসড়ায়। 

সোমবার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের সভাপতিত্বে আয়োজিত মতবিনিয়ম সভায় এ প্রস্তাবনা তুলে ধরে আইন ও বিচার বিভাগ।

সভায় ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ সময়োপযোগী করতে প্রস্তাবিত খসড়া সংশোধনী উপস্থাপন করা  হয়। এতে ৪এ, ১৩এ ও ২০এ নামে ৩টি নতুন ধারা এবং ৩(৩) ও ১২(২) নামে ২টি নতুন উপধারা যুক্ত করা হয়। এছাড়া ধারা ৩(২)(এ), ৪(২) ও ১৯ ধারায় সংশোধন আনার প্রস্তাব করা হয়। 

মতবিনিয়ম সভায় বিশিষ্টজনরা বলেন, আইনের সংশোধনী এমন হতে হবে, যেন এটা নিয়ে কোনো প্রশ্ন না ওঠে। এই আইনের মাধ্যমে যেন দেশে-বিদেশে গ্রহণযোগ্য বিচার নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিপক্ষেও মতামত দিয়েছেন অনেকে। কেউ কেউ আবার নিষিদ্ধ না করে নিবন্ধন বাতিলের পক্ষে মতামত তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম রব্বানী। অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন, সমবায় এবং ভূমি মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা এ. এফ. হাসান আরিফ, শিল্প, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব (চলতি দায়িত্ব) ড. হাফিজ আহমেদ চৌধুরী, নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. বদিউল আলম মজুমদার, সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ ইকতেদার আহমেদ, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান ও অধ্যাপক নাজমুজ্জামান ভূঁইয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. বেগম আসমা সিদ্দীকা, রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, ঢাকাস্থ জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী অফিসের কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন, সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান, আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, সোস্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট ড. জাহেদুর রহমান প্রমূখ।

সভাপতির বক্তব্যে আইন উাপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, গত জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডে জনগণ  নিজ চোখে দেখেছেন একটি বৃদ্ধ প্রজন্ম দেশের একটি তরুণ প্রজন্মকে উন্মত্তভাবে খুনের নেশায় মেতেছিল। 

তিনি বলেন, আমাদের বুকের ভিতর যত কষ্ট থাক, যত হতাশা থাক, যত ক্ষোভ থাক-এই খুনের বিচারকে অবশ্যই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হতে হবে। আমরা প্রতিশোধ বা প্রতিহিংসার বিচার করতে চাই না। আমরা সুবিচার নিশ্চিত করতে  চাই। 

তিনি বলেন, অতীতে দেখেছি, এদেশে  বিচারের নামে কি ধরনের অবিচার হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের কাছে ও আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে গ্রহণযোগ্য বিচার নিশ্চিত করার চেষ্টা করবো।  

ড. আসিফ নজরুল আরও বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রমকে সচল করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে প্রসিকিউশন ও ইনভেস্টিগেশন টিম গঠন করা হয়েছে। এখন আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বোর্ড (ট্রাইব্যুনাল)-কে পুনর্গঠন করা। আমরা এখন ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইন, ১৯৭৩’ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছি। আমাদের সংস্কার কার্যক্রম এখানেই থেমে থাকবে না। যারা এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ তাদের সবার মতামত নিয়ে এই আইন সংশোধন করা হবে।

আদিলুর রহমান খান বলেন, বিচারটা এমন একটা বিষয়, একদিকে প্রসিকিউশন থাকে, অন্যদিকে ডিফেন্স থাকে। সামগ্রিকভাবে বিচারটা কেমন হচ্ছে দেশের মানুষও এটা দেখে।

তিনি বলেন, আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাচ্ছি পারপ্রিটেটার্সরা যেভাবে বিচার করেছে তার বাইরে সত্যিকারার্থে যেভাবে বিচার হওয়া উচিত সেভাবেই বিচার করা। ভিকটিম ফ্যামিলিও গুলোও সেটা চায়। সবার একটাই কথা ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আজকে আমরা একত্রিত হয়েছি।

অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেন, যে সংশোধনী প্রস্তাবটি দেখলাম। আমরা মনে হয়েছে এটি একটি গুড ইনটেনশন নিয়ে করা হয়েছে। আসামিদের স্বার্থ ও অধিকার সংরক্ষনের দিকে বেশি ফোকাস করা হয়েছে। আসামিদের পাশাপাশি প্রসিকিউশনের পক্ষেও বিদেশি আইনজীবী রাখার প্রস্তাবনা এসেছে এখানে। 

তিনি বলেন, অনেক সময় আমরা দেখি প্রসিকিউশন টিমও ভেন্ডওভার/গেন্ডওবার হয়ে যায়। এ জন্য আমার প্রস্তাব হচ্ছে, প্রসিকিউশনের পাশাপাশি ভিকটিমের পরিবারের পক্ষ থেকেও আইনজীবী নিয়োগের সুযোগ আইনে রাখা। এতে ভিকটিমের পরিবারের ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চয়তা আসবে বলে আমি মনে করি।

ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ট্রাইব্যুনাল নিয়ে এর আগে যত সমালোচনা হয়েছে, সবাই মনে করেছে একাত্তরের গণহত্যার বিচার হওয়া উচিত। এখন যেভাবে সবাই মনে করছে যে, এই আন্দোলনে যারা বিভিন্ন ঘটনার শিকার হয়েছেন, তাদের বিচার পাওয়া উচিত। কিন্তু ইস্যুটা ছিল যেভাবে যে প্রক্রিয়ায় বিচার পরিচালনা করা হয়েছে,...দেওয়া হয়নি। এখন আমরা যে সেন্টিমেন্ট দেখছি, ভুক্তোভোগীদের বিচার পেতে হবে। আমাদের একটু অন্যভাবে বিষয়টা ভাবতে হবে। যারা অভিযুক্ত হবে তারাও যাতে ন্যায়বিচার পায়। উন্মুক্ত বিচারের যে ব্যবস্থা রাখার যে প্রস্তাবনা রাখা হয়েছে, সেটাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। বিচারে স্বচ্ছতা আনতে অন্তত একজন আন্তর্জাতিক বিচারপতি রাখার পক্ষেও মত দেন তিনি।

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ সংক্রান্ত প্রস্তাবিত ধারার বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা যদি সর্বশেষ আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করার চেষ্টা করি তাহলে কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হয়েছে কবে তা আমাদের খুঁজে দেখতে হবে। আমার ধারণা খুজে পাওয়া যাবে না। নুরেমবার্গে সর্বশেষ হয়েছে। ২০২৪ এসে নিশ্চয়ই নুরেমবার্গ প্রয়োগ করতে যাবে না। কারণ তা এখন তা গণ্যহীন হয়ে গেছে। এখানে শুধু কয়েকজন তৃপ্তি পাবে যারা অন্য রাজনীতি করে।

জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, প্রাথমিকভাবে তথ্য-প্রমাণের যে বিষয় বলা হয়েছে, সেখানে একটি পার্টিকুলার জিনিস এখানে মিসিং। আইনে ডিজিটাল এভিডেন্স গ্রহণ করা কথা বলা হচ্ছে। তবে এটা গ্রহণের পদ্ধতি কি হবে সেটা স্পষ্ট করা নেই। 

তিনি বলেন, ডিস ইনফরমেশন আর মিস ইনফরমেশনে ভর্তি। ফেইক ভিডিও ছবি নানা ভাবে ইন্টেনশনালি ছড়াচ্ছে, আবার কেউ মোটিভেটেড হয়েও ছড়াচ্ছে। ফলে এই ডিজিটাল তথ্য-উপাত্ত গ্রহণের পদ্ধতি যেন একটি বিশ্বাসযোগ্য জায়গায় থাকে, সেটা আইনে স্পষ্ট করাটা খুবই জরুরি।

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে তিনি বলেন, ধারা ২০ এ রাজনৈতিক দল বা সংগঠনকে নিষিদ্ধের কথা বলা হয়েছে। এখান প্রশ্ন হচ্ছে, এই নিষিদ্ধ কি শুধু দেশের অভ্যন্তরীণ একটিভিটিসকে নিষিদ্ধ করবেন, নাকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও নিষিদ্ধ করা হবে। কারণ হচ্ছে, সারা পৃথিবীতেই রাজনৈতিক দলগুলোর কমিটি রয়েছে। দেশে নিষিদ্ধ হলে দেশের বাইরে কার্যক্রম চালছে, সে ক্ষেত্রে নিষিদ্ধের এলাকা কোনটা হবে, এটা ঠিক করা হবে কিভাবে?

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেছেন, আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রাজনৈতিক সংগঠন নিয়ে। এখানে সবার স্ট্রং ওপেনিয়ন আছে। আমরা বলছি, অভিযুক্ত দল বা সংগঠন কিছুই করতে পারবে না। আবার পরে বলছি, যদি সে দেখাতে পারে সে কিছু ভালো কাজ করেছে, তাহলে তার শাস্তি কমাতে পারে। 

তিনি বলেন, আমার মনে হয়, এই ব্যান্ডটা যদি আমরা ওভারল করি, তাহলে একটি রাজনৈতিক দলকে তার রিপেন্টেন্সের সুযোগ আমরা দিচ্ছি না, সেলফ কারেকশনের সুযোগ আমরা দিচ্ছি না। আমার একটি অল্টারনেটিভ প্রস্তাব হচ্ছে আমরা তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে পারি। সে ক্ষেত্রে নিবন্ধন আইন সংশোধন করতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ৮ম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
মাদক সন্ত্রাসে বেপরোয়া রোহিঙ্গা
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
শাহজালালে যাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় বিমান উপদেষ্টার
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
ঢাকায় হতে পারে বৃষ্টি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ আগস্ট)
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
সর্বশেষ খবর
হিলি স্থলবন্দরে ব্লিচিং পাউডারবোঝাই ট্রাকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস
হিলি স্থলবন্দরে ব্লিচিং পাউডারবোঝাই ট্রাকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনবাগে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
সেনবাগে দুর্ধর্ষ ডাকাতি: নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি অসত্য : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি অসত্য : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে টিসিবির সয়াবিন তেলসহ ব্যবসায়ী আটক
ফটিকছড়িতে টিসিবির সয়াবিন তেলসহ ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলা : ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলা : ৩৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতে শিশু ঘুমাতে চায় না, কী করবেন?
রাতে শিশু ঘুমাতে চায় না, কী করবেন?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৫১১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৫১১ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের একদিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় নিখোঁজের একদিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড
নওগাঁয় অপহরণ মামলায় যুবকের ১৪ বছরের কারাদণ্ড

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত
মেহেরপুরে বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী
দখল-দূষণে বিলীনপ্রায় ঐতিহ্যবাহী রায়বাহাদুরের দিঘী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গোবিপ্রবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ
যৌতুকের জন্য স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা, শেষে স্বামী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলশিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত
ইংল্যান্ডের মাটিতে ইমামের ব্যাটে রানের স্রোত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক
মাস্টারপিস নাকি প্রতারণা—১৬৩০ কোটি টাকার চিত্রকর্ম নিয়ে তীব্র বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক
সিরাজগঞ্জে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, মাদকাসক্ত স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা
পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন
কাজিকির তাণ্ডব ঠেকাতে লাখ লাখ মানুষকে সরিয়ে নিচ্ছে ভিয়েতনাম-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি
এবার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্লাস্টার মিউনিশনযুক্ত মিসাইল ছুড়লো হুতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%
আফগানিস্তানের অর্থনীতিতে সুদিন, মুদ্রার মান বেড়েছে ২১%

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত
আফগানিস্তান-বাংলাদেশ সিরিজের সূচি চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’
‘অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধানে একমত বাংলাদেশ-পাকিস্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের যে আবদার রাখতে পারেননি সুচিত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে ফিরোজায় পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন
রাশিয়ার পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলার জন্য দায়ী ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার
গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি নিশাদকে বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ
রণবীর-আলিয়ার আড়াইশো কোটি রুপির বাংলোর কাজ প্রায় শেষ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে
সংবিধান সংশোধন নির্বাচিত সরকার করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’
বিটিভি চট্টগ্রামের নতুন অনুষ্ঠান ‘ঢাকায় থাকি’

শোবিজ

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন