শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৭, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৫২, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৫

সংস্কার : একাধিক আসনে প্রার্থী হওয়ার বিধান বাতিলের প্রস্তাব

► ২০০৮ সালে পাঁচটি থেকে কমিয়ে তিনটি করা হয় ► একাদশ সংসদে রেকর্ড উপনির্বাচন মৃত্যুর কারণে
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সংস্কার : একাধিক আসনে প্রার্থী হওয়ার বিধান বাতিলের প্রস্তাব

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন সংসদ নির্বাচনের আইন সংস্কারের যেসব সুপারিশ করেছে তার অন্যতম হচ্ছে, একাধিক আসনে কোনো ব্যক্তির প্রার্থী হওয়ার বিধান বাতিল করা। কমিশনের পক্ষে বলা হচ্ছে, মূলত দুটি কারণে এই সুপারিশ করা হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে উপনির্বাচনের ব্যয় কমানো। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে প্রভাবশালী কোনো প্রার্থীকে একাধিক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না দিয়ে সংশ্লিষ্ট আসনের প্রকৃত প্রার্থীদের জন্য সুযোগ সৃষ্টি করা।

কিন্তু নির্বাচন কর্মকর্তাদের কারো কারো মূল্যায়ন, উপনির্বাচন শুধু একাধিক আসনে জিতে একটি রেখে অতিরিক্তগুলো ছেড়ে দেওয়ার কারণেই হয় না। একাদশ জাতীয় সংসদে রেকর্ডসংখ্যক উপনির্বাচন হয় ৩১ জন সংসদ সদস্যের মৃত্যুর কারণে আসনগুলো শূন্য হওয়ায়। এ ছাড়া অনেকে বলছেন, একাধিক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ না থাকলে রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের জন্য নির্বাচনে বিজয়ে ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। কারণ প্রভাবশালী একটি দলের শীর্ষ নেতা অতীতে একাধিক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সব কটি আসনে জিততে ব্যর্থ হন। একটি আসনে জিতে দলের এবং নিজের মুখ রক্ষা করেন।  

নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার গতকাল এ বিষয়ে বলেন, ‘প্রভাবশালী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের জন্য একাধিক আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ থাকলে এবং একাধিক আসনে জিতলে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া আসনগুলোতে উপনির্বাচন করতে হয়। এতে নির্বাচনী ব্যয় বাড়ে। এ জন্য আমরা এক ব্যক্তির একাধিক আসনে নির্বাচন করার বিধান বাতিলের প্রস্তাব রেখেছি।

এ ছাড়া একাধিক আসনে প্রভাবশালী ব্যক্তিরা প্রার্থী হলে অতিরিক্ত আসনগুলোতে সম্ভাব্য অন্য প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টিকতে পারেন না বা প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পান না। আমরা চাই, ওই সব আসনে প্রকৃত প্রার্থীদের জন্য সুযোগ তৈরি হোক।’

বড় দলগুলোর শীর্ষ নেতারা কি এতে নির্বাচনে জয়ের বিষয়ে ঝুঁকির মধ্যে পড়বেন না—এই প্রশ্নে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, ‘বিষয়টি আমরাও চিন্তা করেছি। কিন্তু বড় দলগুলোর শীর্ষ নেতারা নিজ যোগ্যতা ও জনপ্রিয়তার কারণে একটি আসন থেকেই জয়ী হতে পারবেন বলে আমরা মনে করি।’

১৬ বছর আগে থেকেই চিন্তা-ভাবনা :

২০০৮ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ড. এ টি এম শামসুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন সংসদ নির্বাচনে এক ব্যক্তির দুই বা ততোধিক আসনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি নিরুৎসাহ করার চেষ্টা করে। ওই সময় নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী আইন সংস্কারে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে লিখিতভাবে জানায়, বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী, সংসদ নির্বাচনে কোনো ব্যক্তি দুই বা ততোধিক আসনে প্রার্থী হতে পারেন। তবে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন করে ১৯৮৬ সালে সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার সুযোগ রাখা হয়।

অতীতে দেখা গেছে, অনেক প্রার্থী একের অধিক, এমনকি সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রার্থী হয়েছেন। কোনো প্রার্থী একাধিক আসনে নির্বাচিত হলে পরবর্তী সময়ে সংবিধানের ৭১ অনুচ্ছেদের (২)(ক) দফার বিধান অনুযায়ী তাঁকে একটি মাত্র আসন রেখে বাকি সব আসন ছেড়ে দিতে হয়। তিনি ছেড়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শূন্য ঘোষিত আসনগুলোতে পুনর্নির্বাচন করতে হয়।

এসব পুনর্নির্বাচনে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয় এবং প্রচুর অর্থ ব্যয় হয়। এই প্রেক্ষাপটে সংবিধানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সর্বোচ্চ তিনটি আসনে প্রার্থিতার সুযোগ রাখাই যুক্তিযুক্ত এবং পুনর্নির্বাচনের সম্ভাব্য ব্যয়ের একটি অংশ এরূপ প্রার্থীদের কাছ থেকে আদায় করা সমীচীন।

সে সময় নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে প্রস্তাব রাখে, ‘কোনো ব্যক্তি একই সময়ে তিনটির অধিক নির্বাচনী এলাকার জন্য প্রার্থী হতে পারবেন না। একাধিক আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করলে অতিরিক্ত প্রতিটি আসনের জন্য পাঁচ লাখ টাকা জমা দিতে হবে এবং জয়লাভ করে এরূপ আসন ছেড়ে দিলে এই জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে।’

নির্বাচন কমিশনের সর্বোচ্চ তিনটি আসনের প্রস্তাব সে সময় আইনে পরিণত হয়। তবে অতিরিক্ত প্রতিটি আসনের জন্য পাঁচ লাখ টাকা জামানত এবং নির্বাচনে জয়ের পর সেই আসন ছেড়ে দিলে ওই জামানত বাজেয়াপ্ত করার প্রস্তাবটি গ্রহণযোগ্যতা পায়নি।

এদিকে সংসদ নির্বাচনের আইন বা গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে এক ব্যক্তির একাধিক আসনে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি নির্দিষ্ট করে দেওয়া হলেও সংবিধানে এ বিষয়ে কোনো সংশোধনী আনা হয়নি।   

সংবিধানের ৭১ অনুচ্ছেদের (১) দফায় বলা আছে, ‘কোনো ব্যক্তি একই সময়ে দুই বা ততোধিক নির্বাচনী এলাকার সংসদ সদস্য হইবেন না।’ (২) দফায় বলা আছে, ‘কোনো ব্যক্তির একই সময়ে দুই বা ততোধিক নির্বাচনী এলাকা হইতে নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় এই অনুচ্ছেদের (১) দফায় বর্ণিত কোনো কিছুই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিবে না, তবে তিনি যদি একাধিক নির্বাচনী এলাকা হইতে নির্বাচিত হন তাহা হইলে (ক) তাঁহার সর্বশেষ নির্বাচনের ৩০ দিনের মধ্যে তিনি কোন নির্বাচনী এলাকার প্রতিনিধিত্ব করিতে ইচ্ছুক, তাহা জ্ঞাপন করিয়া নির্বাচন কমিশনকে একটি স্বাক্ষরযুক্ত ঘোষণা প্রদান করিবেন এবং তিনি অন্য যেসব নির্বাচনী এলাকা হইতে নির্বাচিত হইয়াছিলেন, অতঃপর সেই সব এলাকার আসনসমূহ শূন্য হইবে।’

২০১৮ সালের জাতীয় সংসদে এ বিষয়ে সংশোধনী প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য রুস্তম আলী এই সংশোধনীর প্রস্তাবে উল্লেখ করেন, ‘সংবিধানে বলা আছে, একই সময়ে এক ব্যক্তি দুই বা ততোধিক নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রার্থী হতে পারবেন। অর্থাৎ একই ব্যক্তি একই সময়ে ১০০ বা ২০০ যে কয়টি আসন থেকে ইচ্ছা নির্বাচন করতে পারবেন।’ 

আবার গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) বলা আছে, ‘একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ তিনটি নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রার্থী হতে পারবেন। এতে সংবিধান ও আরপিওর বিধানে সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি হয়েছে। এ জন্য সংবিধানের ৭১ অনুচ্ছেদটি সংশোধন প্রয়োজন।’ সে সময় এই প্রস্তাব পরীক্ষা করে বিবেচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়কে বলা হলেও পরে আর অগ্রগতি হয়নি।

যাঁরা সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে নির্বাচিত হয়েছিলেন : ১৯৯১ সালের পঞ্চম থেকে শুরু করে ২০০১ সালের অষ্টম পর্যন্ত তিনটি সংসদ নির্বাচনেই বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া প্রতিবারই পাঁচটি আসনে প্রার্থী হয়েছেন এবং সব কটি আসনে তিনি জয়লাভ করেন।

২০০৮ সালে সর্বোচ্চ তিনটি আসনের বিধান করলে খালেদা জিয়া নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রার্থী হয়ে সব কটিতেই জয়ী হন। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পঞ্চম ও সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পাঁচটিতেই জয়ী হন। ২০০৮ সালের অষ্টম সংসদ নির্বাচনেও এরশাদ তিনটি আসনে নির্বাচন করে তিনটিতেই জয়ী হন। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে একটিতে জয়ী হন।

তিনি সপ্তম সংসদ নির্বাচনে তিনটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনটিতেই জয়ী হন। অষ্টম সংসদ নির্বাচনে পাঁচটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন চারটি আসনে এবং ২০০৮ সালে তিনটি আসনে নির্বাচন করে জয়ী হন তিনটি আসনেই। এ হিসাবে পাঁচটি আসনে জয়ী হওয়ার রেকর্ড শেখ হাসিনা অর্জন করতে পারেননি।  সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম
সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন
ঢাবিতে ছাত্রদল-বৈষম্যবিরোধীদের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ
ঢাবিতে ছাত্রদল-বৈষম্যবিরোধীদের পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
কুয়েটে সংঘর্ষ: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
কুয়েটে সংঘর্ষ: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার জলবায়ু দূতের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার জলবায়ু দূতের বৈঠক
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর কাউকে খবরদারি করতে দেওয়া হবে না : সারজিস
বাংলাদেশের ওপর কাউকে খবরদারি করতে দেওয়া হবে না : সারজিস
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
সর্বশেষ খবর
দুবাইয়ে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী গালফ ফুড মেলা
দুবাইয়ে চলছে পাঁচ দিনব্যাপী গালফ ফুড মেলা

এই মাত্র | পরবাস

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাষা ও সাহিত্য হোক দ্বিন প্রচারের মাধ্যম
ভাষা ও সাহিত্য হোক দ্বিন প্রচারের মাধ্যম

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে ভালোবাসা সব ভালোবাসার ভিত্তি
যে ভালোবাসা সব ভালোবাসার ভিত্তি

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যুপথের যাত্রীর জন্য করণীয়
মৃত্যুপথের যাত্রীর জন্য করণীয়

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে আরব লীগের সম্মেলন স্থগিত, নতুন তারিখ ৪ মার্চ
গাজা ইস্যুতে আরব লীগের সম্মেলন স্থগিত, নতুন তারিখ ৪ মার্চ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে চকলেট চুরির সন্দেহে ১৩ বছরের গৃহকর্মীকে হত্যা
পাকিস্তানে চকলেট চুরির সন্দেহে ১৩ বছরের গৃহকর্মীকে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান-সঞ্জয় একসঙ্গে হলিউড ছবিতে, শুটিং সৌদিতে
সালমান-সঞ্জয় একসঙ্গে হলিউড ছবিতে, শুটিং সৌদিতে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?
সালমান-শাহরুখের কারণে কি দূরত্ব রানি-ঐশ্বরিয়ার মাঝে?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও ২ বছর খেলতে চান বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক
আরও ২ বছর খেলতে চান বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে ফেনীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে কক্সবাজারে বিক্ষোভ ও সমাবেশ
এটিএম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে কক্সবাজারে বিক্ষোভ ও সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েট পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে ছাত্রদলের ৩ সদস্যের কমিটি
কুয়েট পরিস্থিতির কারণ অনুসন্ধানে ছাত্রদলের ৩ সদস্যের কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বনশ্রীতে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক দল নেতা
বনশ্রীতে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক দল নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢামেকে কারাবন্দির মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম
সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন
ভারতীয় আগ্রাসনের প্রতিবাদে তিস্তা পাড়ে মশাল প্রজ্জ্বলন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৩ মামলার আসামি গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরে ১৩ মামলার আসামি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে ভবন থেকে পড়ে ভাঙ্গার যুবকের মৃত্যু
সৌদিতে ভবন থেকে পড়ে ভাঙ্গার যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নরসিংদীতে সেতুর নিচে মিলল অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ
নরসিংদীতে সেতুর নিচে মিলল অজ্ঞাত তরুণীর মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বয়সে ১০ বছরের ছোট প্রেমিককে বিয়ে করছেন কৃতি
বয়সে ১০ বছরের ছোট প্রেমিককে বিয়ে করছেন কৃতি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী-সৌদি যুবরাজ বৈঠকে যা আলোচনা হলো
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী-সৌদি যুবরাজ বৈঠকে যা আলোচনা হলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বছরের সম্পর্কে বিরতি দিয়ে নাইট রাইডার্সে হেলস
১৮ বছরের সম্পর্কে বিরতি দিয়ে নাইট রাইডার্সে হেলস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি
ফিলিস্তিনি ভেবে যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলিকে গুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানে ২২ স্থানে সেহরি ও ইফতার দেবে ডিএনসিসি
রমজানে ২২ স্থানে সেহরি ও ইফতার দেবে ডিএনসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা তিনদিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
টানা তিনদিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশব্যাপী জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
দেশব্যাপী জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের
২১ ফেব্রুয়ারি থেকে মেট্রোরেল সেবা বন্ধের হুমকি স্থায়ী কর্মীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম
গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ জনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন ২০ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট
আগে সংসদ নির্বাচন চায় বাম গণতান্ত্রিক জোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কেটের গুডবাই জুন
কেটের গুডবাই জুন

শোবিজ