শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০২, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৪:২১, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

‘প্রবাসীদের ভোটাধিকারে অ্যাডভাইজরি টিম গঠন আজই’

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
‘প্রবাসীদের ভোটাধিকারে অ্যাডভাইজরি টিম গঠন আজই’

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে একাধিক পদ্ধতি দরকার। এ জন্য আজকের মধ্যে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি অ্যাডভাইজরি টিম গঠন করা হবে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসীদের যেকোনো পরিসরেই হোক না কেন ভোটের আওতায় আনা সম্ভব হবে। 

বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ইসি সানাউল্লাহ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা তার ভাষণে প্রবাসীদের ভোটের অধিকার দেওয়ার কথা বলেছেন। নির্বাচন কমিশনও এ প্রত্যাশা ধারণ করে। আমরা ১৭৮টি দেশে স্টাডি করে দেখেছি ১১৫টি দেশ তাদের প্রবাসী নাগরিকদের জন্য ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছে। সবচেয়ে অনুসৃত পদ্ধতি হচ্ছে দূতাবাসে, এরপর হচ্ছে পোস্টাল ব্যালট, এরপর হচ্ছে অনলাইন বা প্রক্সি ভোটিং। বাংলাদেশের প্রবাসীদের যে বিস্তৃতি তাতে দূতাবাসে সেটা সীমিত। এজন্য তিনটি পদ্ধতিকে শর্ট লিস্ট করেছি– পোস্টাল ব্যালট, অনলাইন ও প্রক্সি ভোটিং। তিনটিরই কিছু সীমাবদ্ধতা আছে, কিছু সুবিধাও আছে। কমিশনের কাছে বিষয়টি উত্থাপনের পর নির্বাচন, আইন, কারিগরি ও নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) কর্মশালা করি। যেখানে ১০টি টিম তাদের উপস্থাপনা উপস্থাপন করেছে। ঢাবি, বুয়েট, এমআইএসটি, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিল।

এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ১০টি উপস্থাপনার মধ্যে তিনটা পদ্ধতির সুবিধা ও অসুবিধা দেখেছি। আমরা যে পদ্ধতিই অনুসরণ করি না কেন, তা বাংলাদেশের প্রবাসীদের বিস্তৃতিসহ অন্যান্য বিষয় বিবেচনা সাপেক্ষে করতে হবে। যে পদ্ধতিতেই করি না কেন, প্রবাসীকে প্রথমে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। বাংলাদেশের জন্য কোনো একটা পদ্ধতি নয়, বরং মিশ্র পদ্ধতি করতে হবে। কেননা একেক দেশের পরিস্থিতি একেক রকম। সব পদ্ধতির সফলতা ও দুর্বলতা আছে। সব পদ্ধতির জন্য মক টেস্টিং প্রয়োজন হবে। সম্ভবত সব পদ্ধতিই পরীক্ষামূলকভাবে সীমিত পরিসরে করতে হবে। এটা অনেক দেশ করছে।

ইসি সানাউল্লাহ বলেন, অনলাইন ভোট এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি। অনেক দেশ চার-পাঁচ বছর ধরে করছে। কর্মশালার আলোচনায় উঠে আসা পদ্ধতিগুলো ফাইন টিউন করতে হবে। আমাদের পরবর্তী কার্যক্রম হচ্ছে একটা অ্যাডভাইজরি টিম গঠন করব গতকাল যারা বিশেষজ্ঞ ছিলেন তাদের নিয়ে। তিনটি পদ্ধতির সফলতা, দুর্বলতা পর্যালোচনা করে কী করে দুর্বলতা কাটানো যায়, সেই ব্যবস্থা তারা করবেন। এরপর আমরা অংশীজনদের সঙ্গে বসব। আমরা যাই করি না কেন, যে সময়টা আমরা পাব তার মধ্যেই কাস্টমাইজ করতে হবে। তাই সময় না পেলে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। এ জন্য আমরা একটা দিনও সময় নষ্ট করছি না। ইনশাআল্লাহ এবার প্রবাসীদের ভোটের আওতায় আনতে পারব। তবে কোন পদ্ধতিতে হবে সেটি কারিগরি টিম কাজ করার পর চূড়ান্ত হবে।

তিনি বলেন, প্রক্সি ভোট নিয়ে আমরা বলেছি, যদি সব ভোটারকে আনতে চাই তাহলে প্রক্সি একমাত্র অপশন। এখনো কমিশনের অবস্থান একই আছে। প্রক্সি ভোটের দুর্বলতা অনেকে তুলে ধরেছেন, সফলতাও তুলে ধরেছেন। অন্যগুলোর ক্ষেত্রেও তাই। কোনো অপশনকেই আমরা সিঙ্গেল আউট করছি না। বাংলাদেশের জন্য কোনো একটি সিঙ্গেল অপশন অ্যাপলিকেবল না। কমবাইন অপশনের দিকে যেতে হবে। তিনটা পদ্ধতিকে যদি আনা যায়, তাহলে আমরা তিনটা পদ্ধতিকেই আনব। পাশাপাশি নিবন্ধন পার্টটা অনলাইন হবে। যে ধরনের ভোটই হোক না কেন অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। এখন প্রবাসীরা যে দেশে থেকে ভোট দিতে চান, সেই দেশে ওই পদ্ধতি কার্যকর কিনা সেটি দেখতে হবে। অনলাইন ভোটিংয়ে যেতে হলে সময় আরও বেশি লাগবে।

তিনি বলেন, আমরা প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভোট দেওয়ার আওতায় আনতে চাই, কোনো না কোনো পদ্ধতিতে আনতে হবে। সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও। পৃথিবীতে ২৫টির মতো দেশ প্রক্সি ভোট করছে। ডিজেবল বা হসপিটালে আছে, গর্ভবতী, শিক্ষার্থী, ফোর্সেসদের জন্য, কারাগারের জন্য, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, ভোটের দায়িত্বে নিয়োজিতরা, বিদেশে অবস্থান করছে... ডিপ্লোম্যাটদের জন্য প্রক্সি ভোট করছে। তবে কিছু কিছু দেশ সবার জন্য প্রক্সি ভোটের ব্যবস্থা করছে। নেদারল্যান্ডস, সুইজারল্যান্ড, ইউকে সবার জন্য উন্মুক্ত রেখেছে। আর অন্যরা কিছু কিছু ক্ষেত্রে রেখেছে। প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করতে চাইলে সব পদ্ধতিতেই সীমাবদ্ধতা আছে। তবে আমাদের সেই সীমাবদ্ধতা কমিয়ে আনতে হবে।

এক প্রশ্নের জবাবে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, গতকাল কমিশনের পক্ষ থেকে কোনো প্রভাবিত করিনি। আমরা চেয়েছি সবাই খোলামেলা মতামত দেই। এ জন্য আমরা কর্মশালা করেছি, যেন গবেষকরা চুলচেরা বিশ্লেষণ করে ভালো-মন্দ দিক তুলে ধরুক। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাত জেগে ছাত্রদের নিয়ে সারারাত কাজ করে উপস্থাপনা দিয়েছে। আমাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে যদি বড় পরিসরে অনেক প্রবাসীকে আনতে চাই, তবে প্রক্সি হচ্ছে অনলি ওয়ান অপশন। তবে বাস্তবতার নিরিখে অবস্থান পরিবর্তন করতে হবে। অ্যাডভাইজরি কমিটি কী পরামর্শ দেয় সেটি আগে দেখি। আমাদের উদ্দেশ্য হলো তিন স্তরে মক ভোট করা, তারপর নির্বাচনে। পৃথিবীর সব দেশ জাতীয় নির্বাচনে এটি রেখেছে। আমরা আগে জাতীয় নির্বাচনে করি। তারপর স্থানীয় নির্বাচনের বিষয়ে বলতে পারব। যেখানে প্রবাসীরা একটা ভোটও দিতে পারে না, সেখানে আমরা এমন পদ্ধতি আনব না, যেখানে প্রবাসীরা হোঁচট খায়। ইনশাআল্লাহ সব টাইমলি হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, সিস্টেম ডেভেলপ না হওয়ার পর্যন্ত বলা যাবে না কতদিন সময় লাগবে। তারপর আমরা বলতে পারব। সংস্কার কমিশন পোস্টাল ও অনলাইন পদ্ধতির পরামর্শ দিয়েছে। তারা ট্রায়াল পর্যন্ত আটটা ধাপের কথা বলেছেন। এখন ট্রায়াল কতদিন চলবে সেটি জানা নেই। এটা কারিগরি বিশেষজ্ঞরাই বলতে পারবেন।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
পিএসসি’তে নতুন তিন সদস্য নিয়োগ
সর্বশেষ খবর
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে
শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?
চীন সীমান্তে গোপন ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি আছে উত্তর কোরিয়ার?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার
নাগরপুরে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্সি, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
বন্ধ হাতিরঝিল ওয়াটার ট্যাক্সি, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের পর পাকিস্তানে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পর পাকিস্তানে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা
জুলাই গণহত্যা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদনকে ‘ঐতিহাসিক দলিল’ ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে তিন মাদকসেবীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জেল-জরিমানা
কালীগঞ্জে তিন মাদকসেবীকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জেল-জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকানোর জন্য নানা রকম চেষ্টা চলছে: তারেক রহমান

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ আগস্ট নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস ঘোষণার দাবিতে গাইবান্ধায় আলোচনা সভা
২৪ আগস্ট নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস ঘোষণার দাবিতে গাইবান্ধায় আলোচনা সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার শেরপুরে ৮ কেজি গাঁজাসহ দুই যুবক গ্রেফতার
বগুড়ার শেরপুরে ৮ কেজি গাঁজাসহ দুই যুবক গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল
পোকামাকড়কে বুদ্ধিমত্তায় ব্যবহার করে কিছু ফুল

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরাইলে সরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
সরাইলে সরকারি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’
‘জাতিকে একটি সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা