শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৯, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

মামলা বানোয়াট, অভিযোগ অসত্য, শাস্তি ‘মৃত্যুদণ্ড’- বাংলাদেশের মামলা বাণিজ্যের পরিস্থিতি এখন এ রকমই। ভুয়া মামলায় ধ্বংস হচ্ছে অর্থনীতি। থেমে গেছে সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। বিচারের আগেই দেশের অর্থনীতিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এখন ফাঁসির দড়িতে ঝোলানোর অপেক্ষা। জুলাই বিপ্লবের পর প্রায় ১৪ হাজার বিভিন্ন রকম মামলা হয়। এর মধ্যে ১২ হাজারের বেশি হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা, নানা রকম মনগড়া, মিথ্যা মামলার এক হিমালয় পর্বত সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের থানাগুলোতে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে যে, এই মামলাগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং এ সমস্ত মামলা আদালতে টিকবে না। সরকারের কেউ কেউ এটাও বলছে, এর ফলে প্রকৃত অপরাধীদের বিচার প্রশ্নবিদ্ধ হবে। শুধু সরকার নয়, আইনজ্ঞরাও এ ধরনের মামলাগুলোর ব্যাপারে তীব্র সমালোচনা করেছেন। ড. সারা হোসেন একাধিকবার বলেছেন, ‘এই সমস্ত মামলা করে আসল মামলাগুলোকে গুরুত্বহীন করা হচ্ছে।’ অ্যাডভোকেট শাহদীন মালিক বলেছেন, ‘এই সমস্ত ভিত্তিহীন মামলা জুলাই বিপ্লবের চেতনাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। মামলা বাণিজ্যের উৎসব চলছে দেশ জুড়ে।

সরকারের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘মামলা হলেই কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এ ধরনের মামলাকে আমরা নিরুৎসাহিত করি।’ কিন্তু এসব মামলায় হয়রানি, সম্মানহানি চলছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে। সরকারের কাজ শুধু কথা বলার নয়, কাজ করা। কিন্তু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বা আইন উপদেষ্টা শুধু কথাই বলেছেন, ভুয়া মিথ্যা মামলা বন্ধে তারা কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেননি। একটি মামলাও আজ পর্যন্ত প্রত্যাহার করা হয়নি। প্রায় ১৪ হাজার মামলার একটিরও কোনো তদন্ত হয়নি। এসব ভুয়া মামলার আসামি দেড় লক্ষাধিক মানুষ। ব্যবসায়ী, আমলা, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ, বিচারক, চিকিৎসক, সাংবাদিক- কে নয় মামলার আসামি?

মামলার আসামি তালিকা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রায় ৩৫ হাজার ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী, বড় শিল্প উদ্যোক্তা থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। এখান থেকেই মামলা করার আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার হয়ে যায়। ব্যবসায়ীদেরকে মিথ্যা মামলার জন্য মামলার টার্গেট করা হচ্ছে, তার প্রধান কারণ হলো চাঁদাবাজি। যারা মামলা করেছেন তারা এই সমস্ত মামলা করার আগে পরে ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হুমকি দিচ্ছেন। তাদের কাছে চাঁদা চাইছেন। যখন ব্যবসায়ীরা চাঁদা দিতে অস্বীকার করছেন তখন মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। আর এই সমস্ত মিথ্যা মামলা নিয়ে পুলিশও চাঁদাবাজির মহোৎসবে নেমেছে। মনোবল ভেঙে পড়া পুলিশ হতোদ্যম। কিন্তু এদের মধ্যেই কেউ কেউ এই সুযোগে কিছু পয়সাকড়ি হাতিয়ে নেওয়ায় গভীর মনোযোগী। যার ফলে বাংলাদেশে মামলা এখন একমাত্র রমরমা ব্যবসা। অন্য ব্যবসা থাকুক না থাকুক, মামলা এবং তদবিরের ব্যবসা এখন জমজমাট। এই সমস্ত মামলার সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে আছে মব সন্ত্রাস। বিভিন্ন শিল্প কলকারখানায় হামলা করা হচ্ছে। কলকারখানা জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ব্যবসা পরিবেশ পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। এ সমস্ত মামলায় যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, আতঙ্কে ভুগছেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে তাদেরকে মিডিয়া ট্রায়ালের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে গুজব ছড়ানোর প্রতিযোগিতা। ফলাও করে হত্যা মামলার খবর প্রকাশিত হচ্ছে। একজন স্বনামধন্য ব্যক্তি বা সমাজে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হচ্ছে। বিচারের আগেই তিনি দণ্ডিত। শুধু তাই নয়, এই মিথ্যা মামলার কারণে তার স্বাভাবিক কর্মজীবনে প্রভাব পড়ছে। হাত-পা গুটিয়ে তিনি আতঙ্কের দিন কাটাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মনগড়া নানা রকম সত্য-মিথ্যা খবর প্রকাশ হচ্ছে এক শ্রেণির পত্রিকায়। একজন বড়, মাঝারি বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যবসা বন্ধ করলে তার যতটুকু ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় দেশের। 

বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল বেসরকারি খাতের ওপর। এ ধরনের মামলাগুলো বেসরকারি খাতকে রীতিমতো জেলবন্দি করেছে। ফাঁসির আসামিকে যেমন ‘কনডেম সেলে’ রাখা হয়, ভুয়া মামলায় অর্থনীতির চালিকা শক্তি বেসরকারি খাতকে বন্দি করে রাখা হয়েছে ‘কনডেম সেলে’। সরকারের করণীয় কী? সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র আমাদের কোনো দায় নেই, আমরা মামলা করছি না, এই সমস্ত মামলা মিথ্যা- এটা বললে হবে না। মিথ্যা মামলার দ্রুত তদন্ত করে এসব মামলা থেকে মুক্তি দিতে হবে নিরীহ মানুষকে। অনেক নিরীহ ব্যক্তি এসব মামলায় অভিযুক্ত হয়ে মাসের পর মাস কারাগারে। নয় মাসে একটি মামলারও তদন্ত শেষ হয় না- এটা কি সম্ভব? নাকি সরকার এই মামলাগুলোকে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে জিইয়ে রাখছে? 

এই সেদিন দেখলাম যে, একজন চিত্রনায়িকাকে বিমানবন্দর থেকে আটক করা হলো। তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা আছে এই অভিযোগ। এমন একটা মামলা তার বিরুদ্ধে করা হয়েছে যে মামলার সময় তিনি দেশে ছিলেন না। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের যুগ, ইন্টারনেটের যুগ। একজন ব্যক্তির অবস্থান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পাওয়া যায়। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বা যারা তাকে গ্রেপ্তার করেছে তারা যদি ওই অভিনয়শিল্পীর ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গতিবিধিগুলো লক্ষ্য করতেন, তাহলে দেখতেন যে, ওই সময় তিনি কোথায় ছিলেন, কী অবস্থায় ছিলেন। তার ভিত্তিতে মামলাটি খারিজ করে দেওয়া যেত। কিন্তু তা করা হলো না, বরং তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। এই নিয়ে যখন সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড়, তখন সরকার আরেকটি ভুল করল। নিম্ন আদালতে তার জামিনের আবেদন বাতিল করে দিয়ে তাকে জেলে পাঠালেন। আদালতে বিচারক বললেন, ২২ মে এটি পূর্ণাঙ্গ শুনানি হবে। কিন্তু ২২ মের আগেই ২০ মে জামিন হয়ে গেল ঐ শোবিজ তারকার। পুরো প্রক্রিয়াটি থেকে একটি সত্য বেরিয়ে এলো তা হলো আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। সরকার যেভাবে চাচ্ছে সেভাবেই চলছে সব কিছু। অর্থাৎ সরকার চাইলে একজন ব্যক্তিকে ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তার করতে পারে। আবার সরকার চাইলে আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়েও তাকে জেল থেকে বেরিয়ে আনা যায়। যেমন কদিন আগে হত্যা মামলা নিষ্পত্তি হয়েছিল মাত্র ১০ দিনে। এ যেন এখন সব সম্ভবের দেশ! 

আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে অপরাধীকে থানা থেকে বের করে আনার ঘটনাও ঘটেছে। কদিন আগে ধানমন্ডিতে একজন ব্যবসায়ীর বাসা ঘেরাও করল কিছু মব সন্ত্রাসী। প্রকাশনা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ওই ব্যক্তির কাছে তারা চাঁদা চেয়েছিল। কিন্তু ওই ব্যক্তি যখন চাঁদা দিতে অস্বীকার করে তখন কয়েকজন তরুণ বাড়ি ঘেরাও করে। বাড়ির মালিক তখন দ্রুত ৯৯৯ নাইনে ফোন করেন। ৯৯৯ থেকে পুলিশ আসে। পুলিশ সাহসী ভূমিকা নেয়। একপর্যায়ে তারা এই সমস্ত মব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় ধানমন্ডি থানায়। পুলিশ চাইলে যে সাহসের সাথে মব সন্ত্রাস মোকাবিলা করতে পারে এটি তার একটি প্রমাণ। কিন্তু সেই সাহস দেখিয়ে পুলিশের কী লাভ? পরদিনই এনসিপির একজন নেতা সেখানে চলে আসেন এবং তিনি আসামিদেরকে ছাড়িয়ে নেন। তাহলে আইন কার? বিচার কার? ক্ষমতা যার, পেশি শক্তি যায় তার?

একজন পুলিশ যখন একজন আসামিকে সুনির্দিষ্ট অপরাধে গ্রেপ্তার করে, তখন আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কি তাকে ছাড়িয়ে নেওয়া যায়? কিন্তু সেটি হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ চরম আস্থাহীনতায় ভুগছে, চরম উদ্বেগে ভুগছে। এই ব্যবসায়ী কী আর ব্যবসা করবেন? এই ব্যবসায়ীর অবস্থা থেকে অন্য ব্যবসায়ীরা কী করবেন? 

আমাদেরকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির একটি দেশ। এখানে অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য বেসরকারি খাতকে প্রণোদনা দিতে হয়, তাদেরকে বিকশিত করতে হয়। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ১০ মাস হতে চলল। এই ১০ মাসে কয়বার ব্যবসায়ীদের সাথে অন্তবর্তীকালীন সরকার প্রধান বৈঠক করেছেন? ব্যবসায়ীদের মতামত সম্পর্কে তারা কী জেনেছেন? একের পর এক ব্যবসার ওপর আঘাত আসছে। সর্বশেষ ভারত স্থলবন্দর দিয়ে বেশ কিছু পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এর ভয়ংকর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এই বিরূপ প্রতিক্রিয়া মেটানোর জন্য অবিলম্বে সরকারের উচিত ছিল ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করা। কিন্তু কোথায় কী, ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক না করে তাদের প্রতিনিয়ত হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যবসা বন্ধ করে দেশের অর্থনীতিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর আয়োজন চলছে। সরকার কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবীদের সাথে আলাপ করে অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান চাইছেন। ব্যবসায়ীরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে তাদের সমস্যাগুলো অনুধাবন করেন। তারা জানেন যে বাস্তবতা কী? কিন্তু একজন সুশীল তিনি পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সমাধান খোঁজেন। সুশীলদের বইয়ের সমাধান দিয়ে আর যাই হোক, এরকম চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান হবে না।

 ট্রাম্প যে নতুন শুল্কহার বসিয়েছিলেন, তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এখন পরবর্তীতে কী হবে তা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা নেই। বিশ্বের অনেক দেশ এখন বাংলাদেশকে ভিসা দিচ্ছে না। সেটা নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা কী? এই সব কিছু নিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা চলছে। আর এই উৎকণ্ঠা যদি দূর না হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না কখনোই। একজন ব্যক্তি যদি অপরাধ করে সেই ব্যক্তির অপরাধের ব্যাপারে তদন্ত করতে হবে, বিচার করতে হবে। বিচারের পর তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কিন্তু এখন বিচার, তদন্তের আগেই শাস্তি কার্যকর করা হচ্ছে। এটি একটি ভয়ংকর প্রবণতা। এই প্রবণতা দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। অবিলম্বে যদি এই মিথ্যা মামলা, হয়রানি মূলক মামলা প্রত্যাহার না করা হয় তাহলে অর্থনীতির ফাঁসি কার্যকর হবে অচিরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
'অপতথ্য মোকাবিলা করে তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে'
'অপতথ্য মোকাবিলা করে তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে'
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী একাডেমিতে রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৪৬তম বিসিএসের লিখিত ও ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নতুন সূচি
৪৬তম বিসিএসের লিখিত ও ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার নতুন সূচি
চীনে প্রায় ৫০ মেট্রিক টন আম রফতানি করবে বাংলাদেশ: কৃষি সচিব
চীনে প্রায় ৫০ মেট্রিক টন আম রফতানি করবে বাংলাদেশ: কৃষি সচিব
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে ইসির সভা
সংসদ নির্বাচনের আচরণ বিধিমালা ও ভোটকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে ইসির সভা
ঈদযাত্রায় লঞ্চে অস্ত্রধারী আনসার থাকবে : নৌ উপদেষ্টা
ঈদযাত্রায় লঞ্চে অস্ত্রধারী আনসার থাকবে : নৌ উপদেষ্টা
‘তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’
‘তথ্যসেবাকে জনকল্যাণমুখী করতে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে’
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক
একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য
রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা
কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর
লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল
নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা
সহজেই ধোঁকা খায় এআই চ্যাটবট, বিপজ্জনক তথ্য ছড়ানোর শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম
মোংলায় বিএনপি নেতাকর্মীদের মামলা প্রত্যাহারে আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক
‘স্টুডেন্টস হেলথ কার্ড’ চালু করল চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য
বিশাল বরফখণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো, নাসার স্যাটেলাইটে ধরা পড়ল বিরল দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু
ভালুকায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার
চাঁদাবাজির অভিযোগে মানিকগঞ্জে বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার
সাম্য হত্যাকাণ্ডে আরও তিনজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক
আন্দোলনে একাত্মতা জানাতে কাকরাইলে ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ
অটোপাসের দাবিতে আন্দোলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ওপর হামলার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য
ট্রাম্পের শুল্কনীতিকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের ১২ অঙ্গরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক
গাইবান্ধায় ৬ ই্উপি চেয়ারম্যান আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২
রাজবাড়ীতে বালুবোঝাই ট্রাকচাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুকের পদ স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা মারজুকের পদ স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু
১৩ মাসে কোরআনের হাফেজ ৮ বছরের শিশু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্যামসন এইচ চৌধুরীর জন্মশতবর্ষে ‘অনিতা-স্যামসন’ ট্রাস্টের উদ্যোগে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে: তপন চৌধুরী
স্যামসন এইচ চৌধুরীর জন্মশতবর্ষে ‘অনিতা-স্যামসন’ ট্রাস্টের উদ্যোগে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে: তপন চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা