শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৯, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

মামলা বানোয়াট, অভিযোগ অসত্য, শাস্তি ‘মৃত্যুদণ্ড’- বাংলাদেশের মামলা বাণিজ্যের পরিস্থিতি এখন এ রকমই। ভুয়া মামলায় ধ্বংস হচ্ছে অর্থনীতি। থেমে গেছে সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। বিচারের আগেই দেশের অর্থনীতিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এখন ফাঁসির দড়িতে ঝোলানোর অপেক্ষা। জুলাই বিপ্লবের পর প্রায় ১৪ হাজার বিভিন্ন রকম মামলা হয়। এর মধ্যে ১২ হাজারের বেশি হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা, নানা রকম মনগড়া, মিথ্যা মামলার এক হিমালয় পর্বত সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের থানাগুলোতে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে যে, এই মামলাগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং এ সমস্ত মামলা আদালতে টিকবে না। সরকারের কেউ কেউ এটাও বলছে, এর ফলে প্রকৃত অপরাধীদের বিচার প্রশ্নবিদ্ধ হবে। শুধু সরকার নয়, আইনজ্ঞরাও এ ধরনের মামলাগুলোর ব্যাপারে তীব্র সমালোচনা করেছেন। ড. সারা হোসেন একাধিকবার বলেছেন, ‘এই সমস্ত মামলা করে আসল মামলাগুলোকে গুরুত্বহীন করা হচ্ছে।’ অ্যাডভোকেট শাহদীন মালিক বলেছেন, ‘এই সমস্ত ভিত্তিহীন মামলা জুলাই বিপ্লবের চেতনাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। মামলা বাণিজ্যের উৎসব চলছে দেশ জুড়ে।

সরকারের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘মামলা হলেই কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এ ধরনের মামলাকে আমরা নিরুৎসাহিত করি।’ কিন্তু এসব মামলায় হয়রানি, সম্মানহানি চলছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে। সরকারের কাজ শুধু কথা বলার নয়, কাজ করা। কিন্তু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বা আইন উপদেষ্টা শুধু কথাই বলেছেন, ভুয়া মিথ্যা মামলা বন্ধে তারা কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেননি। একটি মামলাও আজ পর্যন্ত প্রত্যাহার করা হয়নি। প্রায় ১৪ হাজার মামলার একটিরও কোনো তদন্ত হয়নি। এসব ভুয়া মামলার আসামি দেড় লক্ষাধিক মানুষ। ব্যবসায়ী, আমলা, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ, বিচারক, চিকিৎসক, সাংবাদিক- কে নয় মামলার আসামি?

মামলার আসামি তালিকা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রায় ৩৫ হাজার ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী, বড় শিল্প উদ্যোক্তা থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। এখান থেকেই মামলা করার আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার হয়ে যায়। ব্যবসায়ীদেরকে মিথ্যা মামলার জন্য মামলার টার্গেট করা হচ্ছে, তার প্রধান কারণ হলো চাঁদাবাজি। যারা মামলা করেছেন তারা এই সমস্ত মামলা করার আগে পরে ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হুমকি দিচ্ছেন। তাদের কাছে চাঁদা চাইছেন। যখন ব্যবসায়ীরা চাঁদা দিতে অস্বীকার করছেন তখন মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। আর এই সমস্ত মিথ্যা মামলা নিয়ে পুলিশও চাঁদাবাজির মহোৎসবে নেমেছে। মনোবল ভেঙে পড়া পুলিশ হতোদ্যম। কিন্তু এদের মধ্যেই কেউ কেউ এই সুযোগে কিছু পয়সাকড়ি হাতিয়ে নেওয়ায় গভীর মনোযোগী। যার ফলে বাংলাদেশে মামলা এখন একমাত্র রমরমা ব্যবসা। অন্য ব্যবসা থাকুক না থাকুক, মামলা এবং তদবিরের ব্যবসা এখন জমজমাট। এই সমস্ত মামলার সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে আছে মব সন্ত্রাস। বিভিন্ন শিল্প কলকারখানায় হামলা করা হচ্ছে। কলকারখানা জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ব্যবসা পরিবেশ পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। এ সমস্ত মামলায় যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, আতঙ্কে ভুগছেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে তাদেরকে মিডিয়া ট্রায়ালের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে গুজব ছড়ানোর প্রতিযোগিতা। ফলাও করে হত্যা মামলার খবর প্রকাশিত হচ্ছে। একজন স্বনামধন্য ব্যক্তি বা সমাজে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হচ্ছে। বিচারের আগেই তিনি দণ্ডিত। শুধু তাই নয়, এই মিথ্যা মামলার কারণে তার স্বাভাবিক কর্মজীবনে প্রভাব পড়ছে। হাত-পা গুটিয়ে তিনি আতঙ্কের দিন কাটাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মনগড়া নানা রকম সত্য-মিথ্যা খবর প্রকাশ হচ্ছে এক শ্রেণির পত্রিকায়। একজন বড়, মাঝারি বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যবসা বন্ধ করলে তার যতটুকু ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় দেশের। 

বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল বেসরকারি খাতের ওপর। এ ধরনের মামলাগুলো বেসরকারি খাতকে রীতিমতো জেলবন্দি করেছে। ফাঁসির আসামিকে যেমন ‘কনডেম সেলে’ রাখা হয়, ভুয়া মামলায় অর্থনীতির চালিকা শক্তি বেসরকারি খাতকে বন্দি করে রাখা হয়েছে ‘কনডেম সেলে’। সরকারের করণীয় কী? সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র আমাদের কোনো দায় নেই, আমরা মামলা করছি না, এই সমস্ত মামলা মিথ্যা- এটা বললে হবে না। মিথ্যা মামলার দ্রুত তদন্ত করে এসব মামলা থেকে মুক্তি দিতে হবে নিরীহ মানুষকে। অনেক নিরীহ ব্যক্তি এসব মামলায় অভিযুক্ত হয়ে মাসের পর মাস কারাগারে। নয় মাসে একটি মামলারও তদন্ত শেষ হয় না- এটা কি সম্ভব? নাকি সরকার এই মামলাগুলোকে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে জিইয়ে রাখছে? 

এই সেদিন দেখলাম যে, একজন চিত্রনায়িকাকে বিমানবন্দর থেকে আটক করা হলো। তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা আছে এই অভিযোগ। এমন একটা মামলা তার বিরুদ্ধে করা হয়েছে যে মামলার সময় তিনি দেশে ছিলেন না। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের যুগ, ইন্টারনেটের যুগ। একজন ব্যক্তির অবস্থান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পাওয়া যায়। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বা যারা তাকে গ্রেপ্তার করেছে তারা যদি ওই অভিনয়শিল্পীর ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গতিবিধিগুলো লক্ষ্য করতেন, তাহলে দেখতেন যে, ওই সময় তিনি কোথায় ছিলেন, কী অবস্থায় ছিলেন। তার ভিত্তিতে মামলাটি খারিজ করে দেওয়া যেত। কিন্তু তা করা হলো না, বরং তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। এই নিয়ে যখন সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড়, তখন সরকার আরেকটি ভুল করল। নিম্ন আদালতে তার জামিনের আবেদন বাতিল করে দিয়ে তাকে জেলে পাঠালেন। আদালতে বিচারক বললেন, ২২ মে এটি পূর্ণাঙ্গ শুনানি হবে। কিন্তু ২২ মের আগেই ২০ মে জামিন হয়ে গেল ঐ শোবিজ তারকার। পুরো প্রক্রিয়াটি থেকে একটি সত্য বেরিয়ে এলো তা হলো আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। সরকার যেভাবে চাচ্ছে সেভাবেই চলছে সব কিছু। অর্থাৎ সরকার চাইলে একজন ব্যক্তিকে ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তার করতে পারে। আবার সরকার চাইলে আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়েও তাকে জেল থেকে বেরিয়ে আনা যায়। যেমন কদিন আগে হত্যা মামলা নিষ্পত্তি হয়েছিল মাত্র ১০ দিনে। এ যেন এখন সব সম্ভবের দেশ! 

আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে অপরাধীকে থানা থেকে বের করে আনার ঘটনাও ঘটেছে। কদিন আগে ধানমন্ডিতে একজন ব্যবসায়ীর বাসা ঘেরাও করল কিছু মব সন্ত্রাসী। প্রকাশনা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ওই ব্যক্তির কাছে তারা চাঁদা চেয়েছিল। কিন্তু ওই ব্যক্তি যখন চাঁদা দিতে অস্বীকার করে তখন কয়েকজন তরুণ বাড়ি ঘেরাও করে। বাড়ির মালিক তখন দ্রুত ৯৯৯ নাইনে ফোন করেন। ৯৯৯ থেকে পুলিশ আসে। পুলিশ সাহসী ভূমিকা নেয়। একপর্যায়ে তারা এই সমস্ত মব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় ধানমন্ডি থানায়। পুলিশ চাইলে যে সাহসের সাথে মব সন্ত্রাস মোকাবিলা করতে পারে এটি তার একটি প্রমাণ। কিন্তু সেই সাহস দেখিয়ে পুলিশের কী লাভ? পরদিনই এনসিপির একজন নেতা সেখানে চলে আসেন এবং তিনি আসামিদেরকে ছাড়িয়ে নেন। তাহলে আইন কার? বিচার কার? ক্ষমতা যার, পেশি শক্তি যায় তার?

একজন পুলিশ যখন একজন আসামিকে সুনির্দিষ্ট অপরাধে গ্রেপ্তার করে, তখন আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কি তাকে ছাড়িয়ে নেওয়া যায়? কিন্তু সেটি হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ চরম আস্থাহীনতায় ভুগছে, চরম উদ্বেগে ভুগছে। এই ব্যবসায়ী কী আর ব্যবসা করবেন? এই ব্যবসায়ীর অবস্থা থেকে অন্য ব্যবসায়ীরা কী করবেন? 

আমাদেরকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির একটি দেশ। এখানে অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য বেসরকারি খাতকে প্রণোদনা দিতে হয়, তাদেরকে বিকশিত করতে হয়। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ১০ মাস হতে চলল। এই ১০ মাসে কয়বার ব্যবসায়ীদের সাথে অন্তবর্তীকালীন সরকার প্রধান বৈঠক করেছেন? ব্যবসায়ীদের মতামত সম্পর্কে তারা কী জেনেছেন? একের পর এক ব্যবসার ওপর আঘাত আসছে। সর্বশেষ ভারত স্থলবন্দর দিয়ে বেশ কিছু পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এর ভয়ংকর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এই বিরূপ প্রতিক্রিয়া মেটানোর জন্য অবিলম্বে সরকারের উচিত ছিল ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করা। কিন্তু কোথায় কী, ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক না করে তাদের প্রতিনিয়ত হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যবসা বন্ধ করে দেশের অর্থনীতিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর আয়োজন চলছে। সরকার কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবীদের সাথে আলাপ করে অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান চাইছেন। ব্যবসায়ীরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে তাদের সমস্যাগুলো অনুধাবন করেন। তারা জানেন যে বাস্তবতা কী? কিন্তু একজন সুশীল তিনি পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সমাধান খোঁজেন। সুশীলদের বইয়ের সমাধান দিয়ে আর যাই হোক, এরকম চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান হবে না।

 ট্রাম্প যে নতুন শুল্কহার বসিয়েছিলেন, তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এখন পরবর্তীতে কী হবে তা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা নেই। বিশ্বের অনেক দেশ এখন বাংলাদেশকে ভিসা দিচ্ছে না। সেটা নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা কী? এই সব কিছু নিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা চলছে। আর এই উৎকণ্ঠা যদি দূর না হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না কখনোই। একজন ব্যক্তি যদি অপরাধ করে সেই ব্যক্তির অপরাধের ব্যাপারে তদন্ত করতে হবে, বিচার করতে হবে। বিচারের পর তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কিন্তু এখন বিচার, তদন্তের আগেই শাস্তি কার্যকর করা হচ্ছে। এটি একটি ভয়ংকর প্রবণতা। এই প্রবণতা দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। অবিলম্বে যদি এই মিথ্যা মামলা, হয়রানি মূলক মামলা প্রত্যাহার না করা হয় তাহলে অর্থনীতির ফাঁসি কার্যকর হবে অচিরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে
আরো একটি লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা