শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৯, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মিথ্যা মামলায় অর্থনীতির ‘মৃত্যুদণ্ড’, দেশটা কি জেলখানা বানানোর প্রচেষ্টা?

মামলা বানোয়াট, অভিযোগ অসত্য, শাস্তি ‘মৃত্যুদণ্ড’- বাংলাদেশের মামলা বাণিজ্যের পরিস্থিতি এখন এ রকমই। ভুয়া মামলায় ধ্বংস হচ্ছে অর্থনীতি। থেমে গেছে সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড। বিচারের আগেই দেশের অর্থনীতিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এখন ফাঁসির দড়িতে ঝোলানোর অপেক্ষা। জুলাই বিপ্লবের পর প্রায় ১৪ হাজার বিভিন্ন রকম মামলা হয়। এর মধ্যে ১২ হাজারের বেশি হত্যা মামলা, হত্যাচেষ্টা মামলা, নানা রকম মনগড়া, মিথ্যা মামলার এক হিমালয় পর্বত সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের থানাগুলোতে। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে যে, এই মামলাগুলো মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং এ সমস্ত মামলা আদালতে টিকবে না। সরকারের কেউ কেউ এটাও বলছে, এর ফলে প্রকৃত অপরাধীদের বিচার প্রশ্নবিদ্ধ হবে। শুধু সরকার নয়, আইনজ্ঞরাও এ ধরনের মামলাগুলোর ব্যাপারে তীব্র সমালোচনা করেছেন। ড. সারা হোসেন একাধিকবার বলেছেন, ‘এই সমস্ত মামলা করে আসল মামলাগুলোকে গুরুত্বহীন করা হচ্ছে।’ অ্যাডভোকেট শাহদীন মালিক বলেছেন, ‘এই সমস্ত ভিত্তিহীন মামলা জুলাই বিপ্লবের চেতনাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করছে।’ কিন্তু কে শোনে কার কথা। মামলা বাণিজ্যের উৎসব চলছে দেশ জুড়ে।

সরকারের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টা বলেছেন, ‘মামলা হলেই কাউকে গ্রেপ্তার করা হবে না।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, ‘এ ধরনের মামলাকে আমরা নিরুৎসাহিত করি।’ কিন্তু এসব মামলায় হয়রানি, সম্মানহানি চলছে অপ্রতিরোধ্য গতিতে। সরকারের কাজ শুধু কথা বলার নয়, কাজ করা। কিন্তু স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বা আইন উপদেষ্টা শুধু কথাই বলেছেন, ভুয়া মিথ্যা মামলা বন্ধে তারা কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেননি। একটি মামলাও আজ পর্যন্ত প্রত্যাহার করা হয়নি। প্রায় ১৪ হাজার মামলার একটিরও কোনো তদন্ত হয়নি। এসব ভুয়া মামলার আসামি দেড় লক্ষাধিক মানুষ। ব্যবসায়ী, আমলা, সেনা কর্মকর্তা, পুলিশ, বিচারক, চিকিৎসক, সাংবাদিক- কে নয় মামলার আসামি?

মামলার আসামি তালিকা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, প্রায় ৩৫ হাজার ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী, বড় শিল্প উদ্যোক্তা থেকে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী। এখান থেকেই মামলা করার আসল উদ্দেশ্য পরিষ্কার হয়ে যায়। ব্যবসায়ীদেরকে মিথ্যা মামলার জন্য মামলার টার্গেট করা হচ্ছে, তার প্রধান কারণ হলো চাঁদাবাজি। যারা মামলা করেছেন তারা এই সমস্ত মামলা করার আগে পরে ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হুমকি দিচ্ছেন। তাদের কাছে চাঁদা চাইছেন। যখন ব্যবসায়ীরা চাঁদা দিতে অস্বীকার করছেন তখন মামলা দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। আর এই সমস্ত মিথ্যা মামলা নিয়ে পুলিশও চাঁদাবাজির মহোৎসবে নেমেছে। মনোবল ভেঙে পড়া পুলিশ হতোদ্যম। কিন্তু এদের মধ্যেই কেউ কেউ এই সুযোগে কিছু পয়সাকড়ি হাতিয়ে নেওয়ায় গভীর মনোযোগী। যার ফলে বাংলাদেশে মামলা এখন একমাত্র রমরমা ব্যবসা। অন্য ব্যবসা থাকুক না থাকুক, মামলা এবং তদবিরের ব্যবসা এখন জমজমাট। এই সমস্ত মামলার সঙ্গে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে আছে মব সন্ত্রাস। বিভিন্ন শিল্প কলকারখানায় হামলা করা হচ্ছে। কলকারখানা জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ব্যবসা পরিবেশ পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে। এ সমস্ত মামলায় যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, আতঙ্কে ভুগছেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে তাদেরকে মিডিয়া ট্রায়ালের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে গুজব ছড়ানোর প্রতিযোগিতা। ফলাও করে হত্যা মামলার খবর প্রকাশিত হচ্ছে। একজন স্বনামধন্য ব্যক্তি বা সমাজে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হচ্ছে। বিচারের আগেই তিনি দণ্ডিত। শুধু তাই নয়, এই মিথ্যা মামলার কারণে তার স্বাভাবিক কর্মজীবনে প্রভাব পড়ছে। হাত-পা গুটিয়ে তিনি আতঙ্কের দিন কাটাচ্ছেন। তার বিরুদ্ধে মনগড়া নানা রকম সত্য-মিথ্যা খবর প্রকাশ হচ্ছে এক শ্রেণির পত্রিকায়। একজন বড়, মাঝারি বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যবসা বন্ধ করলে তার যতটুকু ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় দেশের। 

বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরিভাবে নির্ভরশীল বেসরকারি খাতের ওপর। এ ধরনের মামলাগুলো বেসরকারি খাতকে রীতিমতো জেলবন্দি করেছে। ফাঁসির আসামিকে যেমন ‘কনডেম সেলে’ রাখা হয়, ভুয়া মামলায় অর্থনীতির চালিকা শক্তি বেসরকারি খাতকে বন্দি করে রাখা হয়েছে ‘কনডেম সেলে’। সরকারের করণীয় কী? সরকারের পক্ষ থেকে শুধুমাত্র আমাদের কোনো দায় নেই, আমরা মামলা করছি না, এই সমস্ত মামলা মিথ্যা- এটা বললে হবে না। মিথ্যা মামলার দ্রুত তদন্ত করে এসব মামলা থেকে মুক্তি দিতে হবে নিরীহ মানুষকে। অনেক নিরীহ ব্যক্তি এসব মামলায় অভিযুক্ত হয়ে মাসের পর মাস কারাগারে। নয় মাসে একটি মামলারও তদন্ত শেষ হয় না- এটা কি সম্ভব? নাকি সরকার এই মামলাগুলোকে হয়রানির হাতিয়ার হিসেবে জিইয়ে রাখছে? 

এই সেদিন দেখলাম যে, একজন চিত্রনায়িকাকে বিমানবন্দর থেকে আটক করা হলো। তার বিরুদ্ধে হত্যা চেষ্টার মামলা আছে এই অভিযোগ। এমন একটা মামলা তার বিরুদ্ধে করা হয়েছে যে মামলার সময় তিনি দেশে ছিলেন না। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের যুগ, ইন্টারনেটের যুগ। একজন ব্যক্তির অবস্থান সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পাওয়া যায়। তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা বা যারা তাকে গ্রেপ্তার করেছে তারা যদি ওই অভিনয়শিল্পীর ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের গতিবিধিগুলো লক্ষ্য করতেন, তাহলে দেখতেন যে, ওই সময় তিনি কোথায় ছিলেন, কী অবস্থায় ছিলেন। তার ভিত্তিতে মামলাটি খারিজ করে দেওয়া যেত। কিন্তু তা করা হলো না, বরং তাকে জেলহাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হলো। এই নিয়ে যখন সারা দেশে প্রতিবাদের ঝড়, তখন সরকার আরেকটি ভুল করল। নিম্ন আদালতে তার জামিনের আবেদন বাতিল করে দিয়ে তাকে জেলে পাঠালেন। আদালতে বিচারক বললেন, ২২ মে এটি পূর্ণাঙ্গ শুনানি হবে। কিন্তু ২২ মের আগেই ২০ মে জামিন হয়ে গেল ঐ শোবিজ তারকার। পুরো প্রক্রিয়াটি থেকে একটি সত্য বেরিয়ে এলো তা হলো আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বলে কিছু নেই। সরকার যেভাবে চাচ্ছে সেভাবেই চলছে সব কিছু। অর্থাৎ সরকার চাইলে একজন ব্যক্তিকে ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তার করতে পারে। আবার সরকার চাইলে আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়েও তাকে জেল থেকে বেরিয়ে আনা যায়। যেমন কদিন আগে হত্যা মামলা নিষ্পত্তি হয়েছিল মাত্র ১০ দিনে। এ যেন এখন সব সম্ভবের দেশ! 

আইনগত প্রক্রিয়ার বাইরে অপরাধীকে থানা থেকে বের করে আনার ঘটনাও ঘটেছে। কদিন আগে ধানমন্ডিতে একজন ব্যবসায়ীর বাসা ঘেরাও করল কিছু মব সন্ত্রাসী। প্রকাশনা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ওই ব্যক্তির কাছে তারা চাঁদা চেয়েছিল। কিন্তু ওই ব্যক্তি যখন চাঁদা দিতে অস্বীকার করে তখন কয়েকজন তরুণ বাড়ি ঘেরাও করে। বাড়ির মালিক তখন দ্রুত ৯৯৯ নাইনে ফোন করেন। ৯৯৯ থেকে পুলিশ আসে। পুলিশ সাহসী ভূমিকা নেয়। একপর্যায়ে তারা এই সমস্ত মব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় ধানমন্ডি থানায়। পুলিশ চাইলে যে সাহসের সাথে মব সন্ত্রাস মোকাবিলা করতে পারে এটি তার একটি প্রমাণ। কিন্তু সেই সাহস দেখিয়ে পুলিশের কী লাভ? পরদিনই এনসিপির একজন নেতা সেখানে চলে আসেন এবং তিনি আসামিদেরকে ছাড়িয়ে নেন। তাহলে আইন কার? বিচার কার? ক্ষমতা যার, পেশি শক্তি যায় তার?

একজন পুলিশ যখন একজন আসামিকে সুনির্দিষ্ট অপরাধে গ্রেপ্তার করে, তখন আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে গিয়ে কি তাকে ছাড়িয়ে নেওয়া যায়? কিন্তু সেটি হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ মানুষ চরম আস্থাহীনতায় ভুগছে, চরম উদ্বেগে ভুগছে। এই ব্যবসায়ী কী আর ব্যবসা করবেন? এই ব্যবসায়ীর অবস্থা থেকে অন্য ব্যবসায়ীরা কী করবেন? 

আমাদেরকে একটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে, বাংলাদেশ মুক্তবাজার অর্থনীতির একটি দেশ। এখানে অর্থনীতিকে সচল রাখার জন্য বেসরকারি খাতকে প্রণোদনা দিতে হয়, তাদেরকে বিকশিত করতে হয়। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ১০ মাস হতে চলল। এই ১০ মাসে কয়বার ব্যবসায়ীদের সাথে অন্তবর্তীকালীন সরকার প্রধান বৈঠক করেছেন? ব্যবসায়ীদের মতামত সম্পর্কে তারা কী জেনেছেন? একের পর এক ব্যবসার ওপর আঘাত আসছে। সর্বশেষ ভারত স্থলবন্দর দিয়ে বেশ কিছু পণ্যের আমদানি নিষিদ্ধ করেছে। এর ভয়ংকর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে। এই বিরূপ প্রতিক্রিয়া মেটানোর জন্য অবিলম্বে সরকারের উচিত ছিল ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক করা। কিন্তু কোথায় কী, ব্যবসায়ীদের সাথে বৈঠক না করে তাদের প্রতিনিয়ত হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যবসা বন্ধ করে দেশের অর্থনীতিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর আয়োজন চলছে। সরকার কিছু সুশীল বুদ্ধিজীবীদের সাথে আলাপ করে অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান চাইছেন। ব্যবসায়ীরা মাঠে কাজ করতে গিয়ে তাদের সমস্যাগুলো অনুধাবন করেন। তারা জানেন যে বাস্তবতা কী? কিন্তু একজন সুশীল তিনি পাঠ্যবইয়ের মধ্যে সমাধান খোঁজেন। সুশীলদের বইয়ের সমাধান দিয়ে আর যাই হোক, এরকম চলমান অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান হবে না।

 ট্রাম্প যে নতুন শুল্কহার বসিয়েছিলেন, তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। এখন পরবর্তীতে কী হবে তা নিয়ে কোনো পরিকল্পনা নেই। বিশ্বের অনেক দেশ এখন বাংলাদেশকে ভিসা দিচ্ছে না। সেটা নিয়ে আমাদের পরিকল্পনা কী? এই সব কিছু নিয়ে এক ধরনের অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা চলছে। আর এই উৎকণ্ঠা যদি দূর না হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না কখনোই। একজন ব্যক্তি যদি অপরাধ করে সেই ব্যক্তির অপরাধের ব্যাপারে তদন্ত করতে হবে, বিচার করতে হবে। বিচারের পর তার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কিন্তু এখন বিচার, তদন্তের আগেই শাস্তি কার্যকর করা হচ্ছে। এটি একটি ভয়ংকর প্রবণতা। এই প্রবণতা দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। অবিলম্বে যদি এই মিথ্যা মামলা, হয়রানি মূলক মামলা প্রত্যাহার না করা হয় তাহলে অর্থনীতির ফাঁসি কার্যকর হবে অচিরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
মরহুম শফিউল আলম প্রধানের বড় বোনের ইন্তেকাল
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটি বিলুপ্ত ও সচিব পদে সৎ-দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের দাবি
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
জুলাইয়ে আহত-নিহতদের তালিকায় অসঙ্গতি পাওয়া গেছে : ফারুক-ই-আজম
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
৩০ অক্টোবরের মধ্যে বাড়তি সিম ডি-রেজিস্ট্রার করতে হবে
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় পাঁচ প্রকৌশলী ও এক স্থপতিকে বরখাস্ত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘বিশেষ সুবিধা’ নিয়ে মাউশির নির্দেশনা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়