শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

দেশ ধ্বংসের নতুন অস্ত্রের নাম ‘মিডিয়া ট্রায়াল’। ‘মিডিয়া ট্রায়ালে’র মাধ্যমে বিরাজনৈতিকীকরণের পাশাপাশি ধ্বংস করা হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। গুজব ছড়িয়ে জনগণকে আতঙ্কিত করে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তো বটেই, কয়েকটি মূল ধারার গণমাধ্যমও এখন গুজবের ফ্যাক্টরি।

বিচারের আগেই কিছু মিডিয়া রায় ঘোষণা করে দিচ্ছে। দোষী করা হচ্ছে নিরীহ মানুষকে। যাকে খুশি তাকে হত্যা মামলার আসামি বানানো হচ্ছে। সামাজিকভাবে হেয় করার মাধ্যমে পুরো সমাজে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে অস্থিরতা।

ঠিক এ রকমই একটি পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল ২০০৭ সালে এক-এগারোর সময়। সেই একই ধরনের প্রবণতা এখনো দৃশ্যমান। শুধু পার্থক্য, সে সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এত সক্রিয় ছিল না। আর এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে মিডিয়া ট্রায়ালের হাতিয়ার বানানো হয়েছে।

দেশের বর্তমান অস্থির পরিস্থিতির জন্য কারা সবচেয়ে বেশি দায়ী? এ নিয়ে যদি অনুসন্ধান চালানো হয়, তবে দেখা যাবে—কিছু গণমাধ্যমের দায়িত্বহীন আচরণ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ গণমাধ্যম দায়িত্বশীল এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ। কিন্তু কিছু গণমাধ্যম দেশকে বিদেশিদের ‘লীলাভূমি’তে পরিণত করতে চায়। বিরাজনৈতিকীকরণ বাস্তবায়ন করতে চায়। সুধীসমাজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়।

জুলাই বিপ্লবের পর সবাই প্রত্যাশা করেছিলেন একটি সুখী সমৃদ্ধ বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ-সুবিধা পাবেন। ভয়, আতঙ্ক থেকে মুক্ত হবেন। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পর দেশে বিরাজনৈতিকীকরণের এজেন্ডা নিয়ে নেমেছে একটি মহল। আর তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে কিছু গণমাধ্যম। যারা দেশে হানাহানি, বিভক্তি উসকে দিচ্ছে। যাদের কারণে দেশে আবার নতুন করে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছে।

গত প্রায় ১০ মাসে দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রায় ১৫ হাজার মামলা হয়েছে। এসব ভুয়া মামলায় আসামি করা হয়েছে দেড় লক্ষাধিক মানুষকে। কারাগারগুলোয় এখন তিলধারণের ঠাঁই নেই। এসব মামলা তদন্তে কোনো অগ্রগতিও নেই। সবাই জানে, বেশির ভাগ মামলাই ভুয়া। মামলাগুলো যে ভুয়া তা স্বীকার করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকেও। আর এই মামলাগুলোর বিষয়ে উসকানি দিচ্ছে এক শ্রেণির গণমাধ্যম। যারা বিচারের আগেই একজনকে দোষী সাব্যস্ত করছে। ফলাও করে এসব ভুয়া মামলার খবর প্রকাশ করছে। আসামিদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের সম্মানহানি ঘটিয়ে পুরো সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে।

গত বছর ৫ আগস্টের পর কিছু সুযোগসন্ধানী উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব সন্ত্রাসে মেতে ওঠে। তারা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, এমনকি বাসাবাড়িতে পরিকল্পিত আক্রমণ করছে। এসবকে উসকে দেওয়ার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং কিছু মূল ধারার গণমাধ্যম সহায়ক শক্তির ভূমিকা পালন করছে। এসব গণমাধ্যম মব সন্ত্রাস এবং উচ্ছৃঙ্খলতার সত্যতা যাচাই না করেই বিভিন্ন ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যাকে খুশি তাকে ফ্যাসিস্টের দোসর, ফ্যাসিস্টের দালাল বলছে। এতে মব সন্ত্রাসীরা আরো উৎসাহিত হচ্ছে।

মিডিয়া ট্রায়ালের সবচেয়ে খারাপ প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশের অর্থনীতিতে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বেসরকারি খাতের ওপর দাঁড়িয়ে। গত ৫১ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন কিছু শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী। যাঁরা নিজেদের জীবনের আনন্দ, সুখ, শান্তি বিসর্জন দিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের অর্থনীতির ভিত্তিকে মজবুত করেছেন। শিল্প-কারখানা গড়েছেন, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তাঁদের এই উৎপাদনমুখী তৎপরতায় বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র দরিদ্র রাষ্ট্র থেকে মধ্য আয়ের দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু এই বেসরকারি উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে মিডিয়া ট্রায়ালে। হাতে গোনা কয়েকটি গণমাধ্যম বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যাচাই-বাছাই ছাড়া এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করে সরকারকে প্ররোচিত করছে—যেন এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। মিডিয়া ট্রায়ালের এ ধরনের প্রতিটি প্রতিবেদন উদ্দেশ্যমূলক।

দেশের স্বনামখ্যাত কয়েকটি শিল্পগ্রুপকে টার্গেট করে প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে, যেসব প্রতিবেদনের কোনো সত্যতা নেই। আবার এসব প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই দুর্নীতি দমন কমিশন বা বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান তদন্ত করছে। তদন্তের নামে শিল্পগ্রুপকে হয়রানি করছে। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা যাচাই না করেই তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হচ্ছে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তারও করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতির ওপর চরম বিপর্যয় ডেকে আনছে। বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা ভয়ে-আতঙ্কে ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলছেন। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন উদ্যোক্তারা। ফলে অর্থনীতিতে তৈরি হয়েছে অচলাবস্থা। গত ৯ মাসে এক লাখের বেশি শ্রমিক বেকার হয়েছেন। অনেক শিল্প-কারখানা শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন দিতে পারছে না। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ। বেশ কিছু ব্যবসায়ী বিনা বিচারে তথাকথিত হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার। এতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা।

এক-এগারোর সময় একবার ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছিল বাংলাদেশ যেন অর্থনৈতিকভাবে পরনির্ভর হয়ে যায়। পরনির্ভর হলে বিদেশি ঋণের ওপর দেশের অর্থনীতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। তখন বিদেশিরা বাংলাদেশে ঋণ দিতে নানা ধরনের শর্ত আরোপ করবে। এই শর্তের বেড়াজালে বিদেশিদের কাছে দায়বদ্ধ হয়ে পড়ব আমরা। এখন আবার ঠিক সেই এক-এগারোর পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের কথা ধরা যাক। আইএমএফ যেসব শর্ত দিয়েছে সেই শর্তগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতির বিকাশের পরিপন্থী। ডলারের মূল্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার ফলে সরাসরি বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যেই ১২২ টাকা থেকে প্রতি ডলারের মূল্য ১২৯ টাকায় উপনীত হয়েছে। সামনের দিনগুলোয় ডলারের মূল্য আরো বাড়তে পারে। কেউ কেউ ধারণা করছেন ডলারের দাম বেড়ে ২০০ টাকা হতে পারে। এটি ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

জুলাই বিপ্লবের পর যদি ব্যবসায়ীদের পাশে ডেকে নেওয়া হতো, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে বৈঠক করেছে, একইভাবে যদি ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হতো, তাহলে এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা সরকারকে সহযোগিতা করতে পারতেন। সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে কাজ করতে পারতেন। কিন্তু সেই পথে যাওয়া হয়নি। বরং ব্লেইম-গেমের মাধ্যমে অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা গ্রহণ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে তাঁদের বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়ানো হচ্ছে। অবিলম্বে এই মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করা উচিত।

মূল ধারার কিছু গণমাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা ধরনের গুজব ও অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে গুজব এবং বিভ্রান্তিকর খবরের বিরুদ্ধে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের গুজব-বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। জনগণের আস্থার শেষ ভরসাস্থল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করা কারো উচিত নয়।

আরেকটি এক-এগারো রুখে দিতে এখনই মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করতে হবে। নতুন বাংলাদেশ যদি গড়তে হয়, বাংলাদেশকে যদি এগিয়ে নিতে হয়, তাহলে অপতথ্য ঠেকাতে হবে। বাংলাদেশে যাঁরা বিরাজনৈতিকীকরণের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কিছু গণমাধ্যমকে ব্যবহার করছেন তাঁদের লাগাম টেনে ধরতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণমাধ্যম কমিশন গঠন করেছে। ওই গণমাধ্যম কমিশন নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের পাঁয়তারা করছে। এমন একটি বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ওই কমিশন রিপোর্ট তৈরি করেছে, যেটি শুধু মুক্ত গণমাধ্যম পরিপন্থী নয়, বরং দেশে বিরাজনৈতিকীকরণ এবং অর্থনীতি ধ্বংসের পথ উন্মুক্ত করবে বলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, বিশ্বের যেসব দেশ উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে, তার প্রতিটি দেশই বেসরকারি খাতকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে। বেসরকারি খাতকে পাশে নিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। বেসরকারি খাতকে শত্রু বানিয়ে, বেসরকারি খাতকে হয়রানি করে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে, তাদের বিরুদ্ধে ভুয়া হত্যা মামলা দায়ের করে কখনো দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আশা করি শিগগিরই ভোটের তারিখ ঘোষণা করবে ইসি : নিরাপত্তা উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
'বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার'
'বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার'
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
ড. ইউনূস-তারেকের বৈঠক শেষ
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
উৎপাদন বাড়িয়ে গ্যাস আমদানি কমানোর চেষ্টা চলছে : জ্বালানি উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা