শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মিডিয়া ট্রায়ালে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

দেশ ধ্বংসের নতুন অস্ত্রের নাম ‘মিডিয়া ট্রায়াল’। ‘মিডিয়া ট্রায়ালে’র মাধ্যমে বিরাজনৈতিকীকরণের পাশাপাশি ধ্বংস করা হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। গুজব ছড়িয়ে জনগণকে আতঙ্কিত করে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম তো বটেই, কয়েকটি মূল ধারার গণমাধ্যমও এখন গুজবের ফ্যাক্টরি।

বিচারের আগেই কিছু মিডিয়া রায় ঘোষণা করে দিচ্ছে। দোষী করা হচ্ছে নিরীহ মানুষকে। যাকে খুশি তাকে হত্যা মামলার আসামি বানানো হচ্ছে। সামাজিকভাবে হেয় করার মাধ্যমে পুরো সমাজে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে অস্থিরতা।

ঠিক এ রকমই একটি পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছিল ২০০৭ সালে এক-এগারোর সময়। সেই একই ধরনের প্রবণতা এখনো দৃশ্যমান। শুধু পার্থক্য, সে সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এত সক্রিয় ছিল না। আর এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে মিডিয়া ট্রায়ালের হাতিয়ার বানানো হয়েছে।

দেশের বর্তমান অস্থির পরিস্থিতির জন্য কারা সবচেয়ে বেশি দায়ী? এ নিয়ে যদি অনুসন্ধান চালানো হয়, তবে দেখা যাবে—কিছু গণমাধ্যমের দায়িত্বহীন আচরণ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এসব অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বাংলাদেশের বেশির ভাগ গণমাধ্যম দায়িত্বশীল এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ। কিন্তু কিছু গণমাধ্যম দেশকে বিদেশিদের ‘লীলাভূমি’তে পরিণত করতে চায়। বিরাজনৈতিকীকরণ বাস্তবায়ন করতে চায়। সুধীসমাজের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চায়।

জুলাই বিপ্লবের পর সবাই প্রত্যাশা করেছিলেন একটি সুখী সমৃদ্ধ বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে সব মানুষ সমান সুযোগ-সুবিধা পাবেন। ভয়, আতঙ্ক থেকে মুক্ত হবেন। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পর দেশে বিরাজনৈতিকীকরণের এজেন্ডা নিয়ে নেমেছে একটি মহল। আর তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে কিছু গণমাধ্যম। যারা দেশে হানাহানি, বিভক্তি উসকে দিচ্ছে। যাদের কারণে দেশে আবার নতুন করে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছে।

গত প্রায় ১০ মাসে দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রায় ১৫ হাজার মামলা হয়েছে। এসব ভুয়া মামলায় আসামি করা হয়েছে দেড় লক্ষাধিক মানুষকে। কারাগারগুলোয় এখন তিলধারণের ঠাঁই নেই। এসব মামলা তদন্তে কোনো অগ্রগতিও নেই। সবাই জানে, বেশির ভাগ মামলাই ভুয়া। মামলাগুলো যে ভুয়া তা স্বীকার করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকেও। আর এই মামলাগুলোর বিষয়ে উসকানি দিচ্ছে এক শ্রেণির গণমাধ্যম। যারা বিচারের আগেই একজনকে দোষী সাব্যস্ত করছে। ফলাও করে এসব ভুয়া মামলার খবর প্রকাশ করছে। আসামিদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের সম্মানহানি ঘটিয়ে পুরো সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিচ্ছে।

গত বছর ৫ আগস্টের পর কিছু সুযোগসন্ধানী উচ্ছৃঙ্খল জনতা মব সন্ত্রাসে মেতে ওঠে। তারা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, এমনকি বাসাবাড়িতে পরিকল্পিত আক্রমণ করছে। এসবকে উসকে দেওয়ার ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং কিছু মূল ধারার গণমাধ্যম সহায়ক শক্তির ভূমিকা পালন করছে। এসব গণমাধ্যম মব সন্ত্রাস এবং উচ্ছৃঙ্খলতার সত্যতা যাচাই না করেই বিভিন্ন ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যাকে খুশি তাকে ফ্যাসিস্টের দোসর, ফ্যাসিস্টের দালাল বলছে। এতে মব সন্ত্রাসীরা আরো উৎসাহিত হচ্ছে।

মিডিয়া ট্রায়ালের সবচেয়ে খারাপ প্রভাব পড়েছে আমাদের দেশের অর্থনীতিতে। বাংলাদেশের অর্থনীতি বেসরকারি খাতের ওপর দাঁড়িয়ে। গত ৫১ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন কিছু শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী। যাঁরা নিজেদের জীবনের আনন্দ, সুখ, শান্তি বিসর্জন দিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের অর্থনীতির ভিত্তিকে মজবুত করেছেন। শিল্প-কারখানা গড়েছেন, নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তাঁদের এই উৎপাদনমুখী তৎপরতায় বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র দরিদ্র রাষ্ট্র থেকে মধ্য আয়ের দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

কিন্তু এই বেসরকারি উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে মিডিয়া ট্রায়ালে। হাতে গোনা কয়েকটি গণমাধ্যম বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মনগড়া প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। যাচাই-বাছাই ছাড়া এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করে সরকারকে প্ররোচিত করছে—যেন এসব শিল্প-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। মিডিয়া ট্রায়ালের এ ধরনের প্রতিটি প্রতিবেদন উদ্দেশ্যমূলক।

দেশের স্বনামখ্যাত কয়েকটি শিল্পগ্রুপকে টার্গেট করে প্রতিবেদন তৈরি করা হচ্ছে, যেসব প্রতিবেদনের কোনো সত্যতা নেই। আবার এসব প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই দুর্নীতি দমন কমিশন বা বাংলাদেশ ব্যাংকের মতো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান তদন্ত করছে। তদন্তের নামে শিল্পগ্রুপকে হয়রানি করছে। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা যাচাই না করেই তাঁর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হচ্ছে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তারও করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতির ওপর চরম বিপর্যয় ডেকে আনছে। বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা ভয়ে-আতঙ্কে ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলছেন। আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন উদ্যোক্তারা। ফলে অর্থনীতিতে তৈরি হয়েছে অচলাবস্থা। গত ৯ মাসে এক লাখের বেশি শ্রমিক বেকার হয়েছেন। অনেক শিল্প-কারখানা শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন দিতে পারছে না। অনেকের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ। বেশ কিছু ব্যবসায়ী বিনা বিচারে তথাকথিত হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার। এতে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে অচলাবস্থা।

এক-এগারোর সময় একবার ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছিল বাংলাদেশ যেন অর্থনৈতিকভাবে পরনির্ভর হয়ে যায়। পরনির্ভর হলে বিদেশি ঋণের ওপর দেশের অর্থনীতি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। তখন বিদেশিরা বাংলাদেশে ঋণ দিতে নানা ধরনের শর্ত আরোপ করবে। এই শর্তের বেড়াজালে বিদেশিদের কাছে দায়বদ্ধ হয়ে পড়ব আমরা। এখন আবার ঠিক সেই এক-এগারোর পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের কথা ধরা যাক। আইএমএফ যেসব শর্ত দিয়েছে সেই শর্তগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতির বিকাশের পরিপন্থী। ডলারের মূল্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার ফলে সরাসরি বাজারে এর প্রভাব পড়েছে। এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের কয়েক দিনের মধ্যেই ১২২ টাকা থেকে প্রতি ডলারের মূল্য ১২৯ টাকায় উপনীত হয়েছে। সামনের দিনগুলোয় ডলারের মূল্য আরো বাড়তে পারে। কেউ কেউ ধারণা করছেন ডলারের দাম বেড়ে ২০০ টাকা হতে পারে। এটি ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

জুলাই বিপ্লবের পর যদি ব্যবসায়ীদের পাশে ডেকে নেওয়া হতো, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে বৈঠক করেছে, একইভাবে যদি ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হতো, তাহলে এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা সরকারকে সহযোগিতা করতে পারতেন। সরকারের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে কাজ করতে পারতেন। কিন্তু সেই পথে যাওয়া হয়নি। বরং ব্লেইম-গেমের মাধ্যমে অর্থনীতিবিনাশী তৎপরতা গ্রহণ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে তাঁদের বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়ানো হচ্ছে। অবিলম্বে এই মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করা উচিত।

মূল ধারার কিছু গণমাধ্যমের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও নানা ধরনের গুজব ও অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। গতকাল শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে গুজব এবং বিভ্রান্তিকর খবরের বিরুদ্ধে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। এই প্রেস বিজ্ঞপ্তিটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সশস্ত্র বাহিনীকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের গুজব-বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। জনগণের আস্থার শেষ ভরসাস্থল আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করা কারো উচিত নয়।

আরেকটি এক-এগারো রুখে দিতে এখনই মিডিয়া ট্রায়াল বন্ধ করতে হবে। নতুন বাংলাদেশ যদি গড়তে হয়, বাংলাদেশকে যদি এগিয়ে নিতে হয়, তাহলে অপতথ্য ঠেকাতে হবে। বাংলাদেশে যাঁরা বিরাজনৈতিকীকরণের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য কিছু গণমাধ্যমকে ব্যবহার করছেন তাঁদের লাগাম টেনে ধরতে হবে।

সাম্প্রতিক সময়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণমাধ্যম কমিশন গঠন করেছে। ওই গণমাধ্যম কমিশন নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণের পাঁয়তারা করছে। এমন একটি বিশেষ গোষ্ঠীর পক্ষে ওই কমিশন রিপোর্ট তৈরি করেছে, যেটি শুধু মুক্ত গণমাধ্যম পরিপন্থী নয়, বরং দেশে বিরাজনৈতিকীকরণ এবং অর্থনীতি ধ্বংসের পথ উন্মুক্ত করবে বলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

দেশটা আমাদের সবার। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, বিশ্বের যেসব দেশ উন্নতির শিখরে পৌঁছেছে, তার প্রতিটি দেশই বেসরকারি খাতকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়েছে। বেসরকারি খাতকে পাশে নিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের যুদ্ধে জয়ী হয়েছে। বেসরকারি খাতকে শত্রু বানিয়ে, বেসরকারি খাতকে হয়রানি করে, তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে, তাদের বিরুদ্ধে ভুয়া হত্যা মামলা দায়ের করে কখনো দেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
সর্বশেষ খবর
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা