শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪২, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন: সিইসি. প্রয়োজন হবে আট লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তার, যথা সম্ভব নতুন লোক নেওয়া হবে. আগের পোলিং অফিসারদের বাদ দিলে সংকট হতে পারে : বেগম জেসমিন টুলি. গণহারে বাদ দেওয়া ঠিক হবে না: ড. আবদুল আলীম
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিতর্কিত ৩ নির্বাচন : আগের সব কর্মকর্তা বাদ দেওয়া কঠিন

আওয়ামী লীগ আমলে তিনটি বিতর্কিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের সবাইকে এবারের নির্বাচনে বাদ দেওয়া সম্ভব হবে না বলেই নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন। বিশেষ করে পেলিং অফিসারদের সবাইকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি অসম্ভব।

তাঁরা বলছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁদের সংখ্যা ছিল প্রায় সাড়ে চার লাখ। দশম ও দ্বাদশ মিলিয়ে এই সংখ্যা পাঁচ লাখের ওপরে হতে পারে। সাধারণত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে স্কুল শিক্ষকদেরই এ দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাঁদের বাদ রাখা হলে নির্বাচন কমিশন পোলিং অফিসার সংকটে পড়তে পারে।

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের তিনটি বিতর্কিত নির্বাচনে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যেসব প্রশাসনিক কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাঁদের বাদ রাখা যেতে পারে। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের ক্ষেত্রে জেলা ও বিভাগীয় শহর এলাকার আসনগুলোতে বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের একাংশকে বাদ রাখা যেতে পারে।

ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরে এ ক্ষেত্রে সমস্যা হবে না। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের সংখ্যা হতে পারে প্রায় আড়াই লাখ। আর রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে যাঁরা দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাঁদের মধ্যে যাঁরা এখনো জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের বিষয়টি ভাবা যেতে পারে। ওই কর্মকর্তা আরো জানান, এবার ভোটকেন্দ্রের সঙ্গে ভোটকক্ষ এবং ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সংখ্যাও বাড়বে।

প্রায় ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্র নির্ধারণ হতে পারে। ভোটকক্ষ নির্ধারণ চূড়ান্ত হবে ভোটার সংখ্যা অনুসারে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর। অবশ্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এম এম নাসির উদ্দিন গতকাল শনিবার রংপুরে বলেছেন, ‘বিগত সময়ে যাঁরা নির্বাচন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাঁদের যথাসম্ভব বাদ দিয়ে নতুন লোক নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যোগ করা হবে।’

রংপুর অঞ্চলের নির্বাচন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সিইসি গতকাল সকালে রংপুর নগরের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ মতবিনিময়সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।

তিনি নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা ঠিক রাখা বড় চ্যালেঞ্জ হবে বলে মনে করলেও আশা প্রকাশ করেন, পরিস্থিতি ধীরে ধীরে ভালো হচ্ছে। নির্বাচনের সময় আরো ভালো হবে।

সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে আইন-শৃঙ্খলা বড় চ্যালেঞ্জ। বিশেষ করে দেশে যে বিশেষ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তার পরও আমি বলব, গত বছরের জুলাই-আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলার অনেক উন্নতি হয়েছে। আমরা ঘুমাতে পারছি। আমাদের পুলিশ ভাইয়েরা ঘুমাতে পারছেন না, তাঁরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ইলেকশন আসতে আসতে আরো ভালো হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সবাইকে নিয়ে আমরা এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাই, মানুষ যাতে নির্ভয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে।’

সিইসি আরো বলেন, ‘নির্বাচনী সিস্টেম, নির্বাচন কমিশন এবং যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করেন, সেই প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, প্রিসাইডিং অফিসার—সবাই মিলে যে সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারে, এ বিশ্বাস ও আস্থা সৃষ্টি করা বড় চ্যালেঞ্জ। মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার অভ্যাস ভুলে গেছে। মানুষকে কেন্দ্রমুখী করা, সবাইকে নিয়ে আসাও চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। এটা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে হয়েছে। সেসব দেশের সঙ্গে তুলনা করলে আমি বলব, বাংলাদেশে অবস্থা অনেক ভালো।’

অস্ত্রের চেয়ে এআই ও সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার মারাত্মক চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে বলেও মন্তব্য করেন সিইসি। তিনি বলেন, ‘পেশাদার সাংবাদিকরা নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও জবাবদিহিমূলক করার জন্য ভূমিকা রাখবেন, এটা ভালো দিক। কিন্তু যাঁরা ফেসবুক সাংবাদিক হয়েছেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে বিভিন্ন খণ্ডিত বক্তব্য প্রকাশ করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে কী করা যায়, আমরা ভেবে দেখছি।’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে সিইসি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হবে।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন :

নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য বেগম জেসমিন টুলি বিষয়টি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আওয়ামী লীগ আমলের বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে যাঁরা পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পালন করেন, তাঁদের অনেকেই ২০০১ ও ২০০৮ সালের নির্বাচনেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ওই দুটি নির্বাচনে তাঁদের দায়িত্ব পালন নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি।

গণহারে ওই সব পোলিং অফিসারকে বাদ দিলে তো লোক সংকট দেখা দেবে। আর যাদের জন্য, যাদের ভয়ে তাঁরা পক্ষাপাতমূলক আচরণ করবেন তারা তো আর দৃশ্যপটে নেই। তবে এসব পোলিং অফিসারের মধ্যে যাঁরা দুর্নীতিবাজ, সুযোগ সন্ধানী, তাঁদের সংখ্যা বেশি হবে না, তাঁদের চিহ্নিত করে বাদ রাখা যেতে পারে। আর রিটার্নিং অফিসার, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন সঠিক ও নিরপেক্ষ আচরণ করলে পোলিং অফিসাররা সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেন না। প্রিজাইডিং ও সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারদের মধ্যে যাঁদের দলীয় সিল রয়েছে তাঁদের বাদ রাখতে হবে।

বেগম জেসমিন টুলি আরো বলেন, ওই তিন নির্বাচনে যাঁরা রিটার্নিং অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, তাঁদের অনেকেই হয়তো আগের পজিশনে নেই। যাঁরা আছেন, তাঁরা যেন এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনের সুযোগ না পান তার ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচন কমিশন এ ক্ষেত্রে নিজেদের লোককে (আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা) রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারদের দায়িত্ব দিতে পারে।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. আবদুল আলীম এ বিষয়ে বলেন, ‘বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের সবাইকে বাদ দেওয়া কঠিন। আমার জানা মতে, ওই তিন নির্বাচনে অনেকে দায়িত্ব পালন করতে চাননি। চাকরি হারানোর ভয় বা অন্য কোনো চাপে বাধ্য হয়েছেন। একজন প্রিজাইডিং অফিসারের কথা জানি, তিনি তাঁর ভোটকেন্দ্রে জোর করে ব্যালটে সিল মারতে রাজি ছিলেন না। এসপি নিজে এসে এই কাজটি করেন। পরে এসপি তাঁকে অফিসে ডেকে নিয়ে বলেন, তুমি হিন্দু না হলে জামায়াতের লোক সাজিয়ে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতাম।’

আবদুল আলীম আরো বলেন, বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন—এই যুক্তিতে গণহারে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের এবারের নির্বাচনে বাদ রাখা ঠিক হবে না। স্থানীয়ভাবে তাঁদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে যাঁরা সত্যিই নিজের ইচ্ছায় ওই তিন নির্বাচনে অনিয়মে যুক্ত ছিলেন তাঁদের বাদ দিতে হবে।

শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য তলব : 

নির্বাচনে শতভাগ ভোট পড়া অসম্ভব একটি বিষয়। ভোটার এলাকার ভোটারদের মধ্যে মৃত, অসুস্থ ও প্রবাসী ভোটার থাকাটাই স্বাভাবিক। তাঁরা ভোট দিতে পারেন না। কিন্তু শতভাগ ভোট পড়ার ঘটনা ঘটে ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে প্রায় সব দল অংশগ্রহণ করলেও নির্বাচনটি রাতের ভোটের নির্বাচন নামে পরিচিতি পায় এবং কমপক্ষে ২১৩টি কেন্দ্রে শতভাগ এবং ৯০ থেকে ৯৯.৯৯ শতাংশ ভোট পড়েছে সাত হাজার ৬৮৯টি কেন্দ্রে। ভোট পড়ার এই অস্বাভাবিক ও অবিশ্বাস্য হার ছাড়াও নির্বাচনটি ছিল নানা অভিযোগে অভিযুক্ত।

২০১৯ সালের ১৯ জানুয়ারি ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে একটি জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে বলা হয়, ৫০ আসনের মধ্যে ৪৭টিতে অনিয়ম হয়েছে। নির্বাচনের দিন সংঘটিত এসব অনিয়মের মধ্যে ছিল প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনীর নীরব ভূমিকা, জাল ভোট দেওয়া, নির্বাচনের আগের রাতে ব্যালটে সিল মেরে রাখা, বুথ দখল করে প্রকাশ্যে সিল মেরে জাল ভোট, পোলিং এজেন্টকে কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া ও কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া, ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়া, ভোটারদের জোর করে নির্দিষ্ট মার্কায় ভোট দিতে বাধ্য করা, ব্যালট পেপার শেষ হয়ে যাওয়া, আগ্রহী ভোটারদের হুমকি দিয়ে তাড়ানো, ব্যালট বাক্স আগে থেকে ভরে রাখা এবং প্রতিপক্ষ দলের প্রার্থীর নেতাকর্মীদের মারধর করা।

এই প্রেক্ষাপটে গত জুন মাসে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেসব কেন্দ্রে শতভাগ ভোট পড়েছে, সেসব কেন্দ্রের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে নির্বাচন কমিশনে চিঠি দেয়। ২৩ জুন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ তথ্য জানান। একই সঙ্গে ২০১৪ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্বে থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করা কর্মকর্তাদেরও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়। গত জানুয়ারিতে এই অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। গঠন করা হয় পাঁচ সদস্যের কমিটি।

পিবিআইও তথ্য চায় : 

পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনও (পিবিআই) গত ৩ জুলাই নির্বাচন কমিশনের কাছে বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব্বে থাকা রিটার্নিং অফিসার, প্রিজাইডিং অফিসারসহ অন্য কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশন গত ২০ জুলাই সংশ্লিষ্ট ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের নাম-ঠিকানা, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট নম্বর, মোবাইল নম্বরসহ আরো কিছু তথ্য পেতে সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছে চিঠি দিয়েছে। নির্বাচন কর্মকর্তারা মনে করছেন, এসব তথ্য বিতর্কিত নির্বাচনের বিতর্কিত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের শনাক্তে কাজে লাগতে পারে।

এসব বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ গতকাল বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা এখনো তৈরি হয়নি। প্রাথমিক তালিকা তৈরি হলে তখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে বলা যাবে কারা বাদ পড়বেন। সরকারের অনেক সংস্থাও এ ধরনের তালিকা চাচ্ছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত হয় তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবেন আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা : 

নির্বাচন কমিশন সচিবালয় সূত্র জানায়, একতরফা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৯ আসনে ৪২ হাজার ১৪৯ ভোটকেন্দ্রের ২,৬১,৯১২ ভোটকক্ষের জন্য প্রায় সাড়ে ছয় লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিলেন। এর মধ্যে রিটার্নিং অফিসার ছিলেন ৬৬ জন (প্রতি জেলায় একজন এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীতে দুজন করে), সহকারী রিটার্নিং অফিসার ৫৯২ জন (৪৯৩ জন ইউএনও, ৫৬ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা, ১৮ জন স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক, আটজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, ১১ জন জোনাল এক্সিকিউটিভ অফিসার ও পাঁচজন ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের কর্মকর্তা), ৪২ হাজার ১৪৯ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ২,১০,৭৪৫ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও চার লাখ ২১ হাজারের মতো পোলিং অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। এবার ৪৭ হাজার ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করতে পারেন সব মিলিয়ে আট লাখের বেশি ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির সাক্ষাৎ আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ অক্টোবর)
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের বিকল্প নেই : সুপ্রদীপ চাকমা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
আমি পক্ষপাতদুষ্ট চিন্তা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত নই : জ্বালানি উপদেষ্টা
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
তরুণদের সুন্দর দেশ গড়ার আকাঙ্ক্ষা থাকতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
সর্বশেষ খবর
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম