শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

একজন মহৎ মানুষের কথা

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মহৎ মানুষের কথা

অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করছিলেন যে অসাধারণ মানুষটি তার সম্বন্ধে লিখতে বসে প্রথমেই ভাবনায় পড়েছি, সেই অসাধারণ মানুষটির কোন দিকটি নিয়ে লিখব, রাজনৈতিক নেতা, কমিউনিস্ট বিপ্লবী, সুগভীর পাণ্ডিত্যে ভরা অধ্যাপক, ব্যতিক্রমধর্মী লেখক কোন আসহাবউদ্দীনের কথা লিখব? ষাটের দশকের শুরুতে আমি যখন রাজনীতিতে যোগদান করি, তখন আমাদের সামনে যে কয়জন মানুষ আদর্শ কমিউনিস্ট হিসেবে ছিলেন কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তাদের অন্যতম। তখন তিনি আইয়ুবের সামরিক শাসনের হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্দগোপনে ছিলেন। আত্দগোপন অবস্থাতেও তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। পরে প্রকাশ্যে এলে ঘনিষ্ঠভাবে সংস্পর্শে আসার সুযোগ ও সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। চমৎকার মানুষ। চমৎকার ব্যক্তিত্ব। সহজেই আকর্ষণ করে। বাংলা-ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর পাণ্ডিত্য। রাজনীতির ওপরও দখল ছিল। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি ছিল একেবারে সহজ। কখনোই তা তাত্বিক কচকচানিতে বিরক্তিকর নয়। অথবা গুরুগম্ভীরও নয়। সহজ কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় তিনি জটিল বিষয়কে অতি সহজে প্রকাশ করতে পারতেন।

তার মৃত্যুর মাত্র দুদিন আগে এক সকালবেলায় তিনি আমাদের বাসায় এসেছিলেন। ঢাকায় তার ভাইয়ের বাসায় উঠেছিলেন। অদূরেই আমার বাসা। তিনি আগেও অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছেন। আমার বাবার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল। বস্তুত, তিনি আমার বাবার সমবয়সী। কিন্তু ছোট বড় সবার সঙ্গেই তিনি মিশতে পারতেন খুব সহজেই। বয়সের পার্থক্য যেন ঘুচে যেত। সেদিন সকালে আমি চা দিয়ে আপ্যায়ন না করে গোটা কতক ফল দিয়েছিলাম। কথাবার্তা বলে উঠে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, 'সো দ্য ডে ইজ ফ্রুটফুল' আমি হেসে ফেললাম।

তার সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছে, অথচ হাসেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। তার কথার মধ্যে Pun ছিল। যা আসত স্বতঃস্ফূর্তভাবে। শুধুই 'পান' না আরও থাকত ব্যঙ্গ, শোষক ও শাসক শ্রেণীর প্রতি ব্যঙ্গ। আরও থাকত গরিব ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি দরদ। দরদে ভরা মানুষের বুকের মধ্যে ছিল বিপ্লবের আগুন। যে আসহাবউদ্দীন আহমদের সাহিত্যের প্রধান গুণ ছিল Pun কৌতুক ও ব্যঙ্গ, তার সঙ্গে সেই একই ব্যক্তির সাহিত্য ও বিপ্লবী রাজনীতির মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। তাই তার রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আপনিই চলে আসবে তার বিশাল সাহিত্যকর্মের প্রসঙ্গ। আবার সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলেও রাজনীতির বিষয়টি আসবেই।

আসহাবউদ্দীন সাহিত্যকে রাজনীতির বাইরে ধনী মানুষের বিনোদনের বিষয় বলে কখনোই বিবেচনা করেননি। তিনি নিজেই বলেছেন, 'সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন সাহিত্য-সংস্কৃতি কাদের জন্য? কাদের স্বার্থে? কাদের আনন্দের জন্য। গুটিকতক অলস অভিজাত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দেওয়া শোষকের অফুরন্ত অবসর বিনোদনের সময় হত্যার কাজে লাগানোর জন্য, না কৃষক শ্রমিক মধ্যবিত্ত তথা সমগ্র মেহনতি জনগণের শিক্ষা ও আনন্দ লাভের জন্যও?'

পাঠক, দেখুন এই বক্তব্যের সঙ্গে বিখ্যাত কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (তিনিও কমিউনিস্ট পার্টির সভ্য ছিলেন) বক্তব্যের কী চমৎকার সাদৃশ্য রয়েছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, 'চাষাভূষা নিয়ে গল্প লিখব বাবুদের মনোরঞ্জনের জন্য, যারা দেহরক্ষার ব্যাপারে অনেকটা সহজ করে মন নিয়ে কারবার করার অবসর পায় এবং ওই অবসর সোহাগী মনের খাতিরে একেবারে চেপে যাব চাষাভূষা পুরুষটা ও নারীটার অবসরহীন অকথ্য দেহরক্ষার সংগ্রাম... সাহিত্য সৃষ্টির এ ফাঁকি আজ অচল না হয়ে গেলেও ধরা পড়ে গেছে।

ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করতে করতেই অধ্যাপক আসহাবউদ্দীন আহমদ ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। এই যে রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি পেলেন মানবমুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। তিনি যোগ দিলেন আত্দগোপনকারী কমিউনিস্ট পার্টিতে। পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্যে ভাসানী ন্যাপেও যোগ দেন। এক পর্যায়ে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃপর্যায়েও উঠেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পরপরই ১৯৫৪ সালের নির্বাচন। তিনি যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হলেন। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এলে তার নামে হুলিয়া জারি করেছিল সামরিক জান্তা। তিনি আত্দগোপনে গেলেন। ১৯৫৮ থেকে টানা ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। সর্বমোট তিনি আত্দগোপন থেকেছেন ১৫ বছর। স্বাধীন বাংলাদেশেও আত্দগোপনে যেতে হয়েছিল। ৯২ক ধারায় জেলও খেটেছেন। এককথায় সংগ্রামী মানুষ। অদম্য সাহসী বিপ্লবী মানুষ।

গত শতাব্দীর ষাটের দশকে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে যে মহাবিতর্ক ও ভাঙন শুরু হয়েছিল তার ঢেউ এসে লেগেছিল বাংলাদেশেও। ১৯৬৬ সালে কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিধাবিভক্ত হলো। কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশের সঙ্গে ছিলেন। তার নিজস্ব বক্তব্য অনুযায়ী 'ত্রুদ্ধশ্চেভের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাজতন্ত্রে উত্তরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না' পরবর্তীতে তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশেও বহুধাবিভক্তি ও নানা ধরনের বিচ্যুতি দেখা দিয়েছিল বলে তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন। ফলে জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি কোনো দলের সঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু যে মানুষের জন্য রাজনীতি সেই মানুষকে কখনোই বাদ দেননি। যে শ্রমজীবী মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতি, সেই শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে অবিচল ছিলেন। শ্রমিক শ্রেণী তথা মানব মুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদের প্রতিও আস্থা ছিল অটুট।

অধ্যাপক আসহাবউদ্দীনের লেখনী ও রাজনীতির মধ্যে কোনো ফারাক বা দ্বন্দ্ব ছিল না। তিনি লিখেছেন শোষিত বঞ্চিত গরিবের জন্য। তার ক্ষুরধার লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে ধনিক শ্রেণীর ভণ্ডামি। কৌতুকচ্ছলে লিখলেও সেই লেখায় যেন চাবুক ঝলসে উঠত। তিনি জান ও মান গ্রন্থে লিখেছিলেন- 'যারা সুদ খেয়ে, ঘুষ খেয়ে, ওষুধের কালোবাজারি আর আফিমের চোরাবাজারি করে দেদার ধন-দৌলত করেছে, উপবাসে জান নিকাল যাবার ভয় যাদের নেই, তারা লাল-নীল ও জাফরানি রং-এর চর্ব্য-চুষ্য-লেহ্য-পেয় অনেক কিছু দিয়ে ফুর্তিতে উদরপূর্তি করে, দুগ্ধফেননিভ শয্যায় শুয়ে শুয়ে তারার পানে চেয়ে চিত হয়ে এ সম্পর্কে উচিত অনুচিতের সূক্ষ্ম পার্থক্য বিশ্লেষণ করুক। গরিবরা যেন এসব চিন্তা বিলাস বটিকা সেবন না করে। জান নিয়ে যার টানাটানি তার আবার মান নিয়ে হানাহানি। পাঁচতলা ও গাছতলার বাসিন্দাদের চিন্তাধারা কখনো এক হতে নেই। উচ্চরা যা দিনে ভাবে, তুচ্ছরা তা যেন স্বপ্নেও না দেখে।' পাঠক, লক্ষ্য করুন, এই একটা উদ্ধৃত বাক্যে কত রকম শব্দের খেলা, যাকে ইংরেজিতে বলে Pun। তার সমগ্র রচনা এই ধরনের Pun-এ ভরপুর। এটাই তার লেখার বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

এখন প্রশ্ন হলো- এই ধরনের রচনার রাজনৈতিক বা তাত্তি্বক গুরুত্ব কতটুকু? আমার বিবেচনায় অপরিসীম। রাজনৈতিক বক্তব্যকে, তত্ত্বের মূলকথাকে সহজ ভাষায়, আকর্ষণীয় ভাষায় বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার অসাধারণ দক্ষতা ছিল তার।

Pun-এর অজস্র উদাহরণ তার প্রত্যেকটি রচনা থেকে দেওয়া যেতে পারে। এখানে উপরোক্ত গ্রন্থ থেকে আর একটি মাত্র লাইন উদ্ধৃত করছি। 'জনতা আহারের দাবি জানায়। ওদিকে নেতারা বিহারের খরচ বাড়ায়।' শুধু শব্দের খেলা নয়। কত শ্লেষ, বিদ্রূপ, ব্যঙ্গ রয়েছে শোষক ও ধাপ্পাবাজদের প্রতি। তুলনা করার জন্য আবার আমি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরূপ একটি বাক্য উদ্ধৃত করছি। 'কর্তারা ভোজ খাবেন, মোরা না খেয়ে মরব' তুলনাটা খুব স্বাভাবিক। কারণ উভয়েই শ্রেণীসচেতন লেখক। মেহনতি মানুষের সপক্ষের লেখক। আসহাবউদ্দীনের লেখার শিল্পগুণ কি রকম? শিল্পগুণ না থাকলে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা একেবারেই বেমানান হতো। আমি জোরের সঙ্গেই বলব, এ নান্দনিক বিচারেও আসহাবউদ্দীন উঁচুমানের সাহিত্যিক। আমি এই প্রসঙ্গে দুজন মহান কথাশিল্পীর উদ্ধৃতি তুলে ধরতে চাই। বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদা শংকর রায় তার 'ধার' বইটি পড়ে লিখেছিলেন, 'আপনার ধার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। Belles lettres বা রম্য রচনার একটি অত্যুজ্জ্বল নিদর্শন আপনার 'ধার'। আপনার Wit ক্ষুরধার। আপনার Style চমৎকার। তার লেখাকে কি শুধুই রম্য রচনা বলব? না তার চেয়ে বেশি অন্য কিছু। বাংলাদেশের আরেক প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজলের মতে, 'সমাজের অনেক ক্ষতস্থানেই তিনি অত্যন্ত নিপুণ হাতে চালিয়েছেন তার সহজাত ব্যঙ্গ পরিহাসের ধারালো ছুরি।' আর তার রচনার শৈল্পিক দিক সম্পর্কে আবুল ফজল কী বলছেন? 'সমাজদেহকে সুস্থ করে তোলার এও এক স্বীকৃত শিল্পরীতি।'

আসহাবউদ্দীন আহমদের রচনায় Pun এবং হাস্যরস থাকে। কিন্তু আরও থাকে চেতনার গভীরতা। হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে কান্না। শ্রমজীবী মানুষের বহুদিনের জমা অশ্রুজল ও বিদ্রোহের আগুনের শিখা।

আবার একটা তুলনা তুলে ধরছি। বিশ্ববিখ্যাত রুশ লেখক শেখভের একটি গল্প। নামটা মনে পড়ছে না। সদ্য পুত্রহারা এক ঘোড়ার গাড়ির চালকের একদিনের কাহিনী। পদে পদে হাসির খোরাক আছে, কিন্তু প্রত্যেকটি হাসির পেছনে আছে গভীর মর্মবেদনা। পাঠক হাসতে গিয়েও কান্নায় ভেঙে পড়ে।

আসহাবউদ্দীন অবশ্য গল্প লেখেননি। কিন্তু নিজস্ব ঢংয়ে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন হাসি, ব্যঙ্গ ও কৌতুকের মাধ্যমে। তিনি যে নিম্নবিত্ত মানুষের লোক এবং তাদেরই লেখক সে সম্পর্কে তিনি নিজেও সচেতন ছিলেন। তিনি তাই দাবি করেছেন, 'আমি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। আমি তাদেরই একজন যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়, মাসের আয়ে মাস চলে না। তাদের সঙ্গেই আমার বসবাস, ওঠা-বসা, আহার-বিহার, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা এবং বৈষম্যমূলক সমাজ ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তনের যৌথ প্রচেষ্টা।

আসহাবউদ্দীনের রচনার পরিধিও কিন্তু বিস্তৃত। তার কর্মজীবনেও কাজের বৈচিত্র্য ছিল। সবটা এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। তবে ব্যক্তি আসহাবউদ্দীন সম্পর্কে দুই একটি কথা না বললেই নয়। অত্যন্ত নিরহঙ্কার, সাদাসিধে মানুষ। কথা বলতে ভালোবাসেন। বিচিত্র দিক নিয়ে কথা বলতেন। অন্যরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে থাকত। মধ্যে মধ্যে হাসিতে ফেটে পড়ত। তিনি অসাধারণ বিনয়ী ছিলেন। বিত্ত সমুদ্রের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। পদলোভ, খ্যাতিলোভ কোনোটাই তার ছিল না। মানুষ হিসেবেও অতি উঁচুমাপের। আমার ব্যক্তিগত অভিমত, মানুষ হিসেবে সর্বস্ব ত্যাগী, নিষ্ঠাবান এবং মানবতাবাদী গুণসম্পন্ন না হলে কেউ ভালো কমিউনিস্ট হতে পারেন না।

আসহাবউদ্দীন ছিলেন একাধারে সত্যিকারের কমিউনিস্ট এবং উঁচুমাপের সাহিত্যিক। তার জীবন ও জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠুক এই আশা আমি করি। সবশেষে তার শেষ ইচ্ছাপত্রটি উল্লেখ করেই এ সংক্ষিপ্ত রচনার সমাপ্তি টানছি।

'সমস্ত মনপ্রাণ, সমগ্র জীবন দিয়ে ভালোবেসেছিলাম জননী জন্মভূমির নীল আকাশ, শীতল বাতাস, সবুজ বনানী, শ্যামল প্রান্তর আর তরঙ্গ চঞ্চলা নদী সাগরকে। আর তেমনি ভালোবেসেছিলাম এই সুন্দর প্রকৃতির লীলা নিকেতনের বসবাসকারী শোষিত, বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, ভাগ্যহত মেহনতি মানুষদের। সারা জীবন চেয়েছি তাদের শোষণমুক্ত করে মানবেতর স্তর থেকে সর্বাঙ্গে সুন্দর উন্নত মানুষের স্তরে টেনে তুলতে। কিন্তু যত সাধ তত সাধ্য ছিল না। তাই বিদায় লগনে আমি সাফল্যের তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছি। তবে বুকভরা এই আশা নিয়ে যাচ্ছি যে, যোগ্য পরবর্তীরা অযোগ্যের কাজকে এগিয়ে নেবেন এবং তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছিয়ে দেবেন।' এই ইচ্ছাপত্রটিই অতি মহৎ মানুষটির পুরো পরিচয় তুলে ধরেছে।

লেখক : রাজনীতিবিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা