শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

ঝুঁকিপূর্ণ পুরান ঢাকার অলিগলি

হার্ডওয়্যার-পারফিউম দোকানের আড়ালে কেমিক্যাল ব্যবসা

সাখাওয়া&
প্রিন্ট ভার্সন
হার্ডওয়্যার-পারফিউম দোকানের আড়ালে কেমিক্যাল ব্যবসা

১২০, ফার্মগেটের কাছে তেজতুরি বাজারের 'মাহফুজ সুইং অ্যান্ড সার্ভিস' নামের হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়ামের দোকান। গত শুক্রবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে এই দোকানে হঠাৎ করে আগুন লাগে। বিস্ফোরণের সময় ওই দোকানের সামনে দিয়ে যারা যাচ্ছিলেন তারা প্রায় সবাই দগ্ধ হন। এ দগ্ধ হওয়ার সংখ্যা কমপক্ষে ১২ জন। এর মধ্যে ইব্রাহীম খলিল, শফিউল আজম, মোতালেব ও আবদুল লতিফ নামের চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর দগ্ধ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে মৃত্যুযন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন আরও ছয়জন। তাদের মধ্যে ভ্যানচালক জহুরুল হক (৫৫) ৩৪ শতাংশ, দোকান মালিক মাহমুদুল হাসান মাহমুদ (৩৮) ৩৫ শতাংশ এবং জাকির হোসেন (৩৫) ২৫ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের আইসিইউতে রাখা হয়েছে। তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। 'মাহফুজ সুইং অ্যান্ড সার্ভিস' নামের দোকানটি হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়ামের হলেও এর আড়ালে সেখানে রাখা হতো স্পিরিট এবং থিনারেরের মতো দাহ্য রাসায়নিক দ্রব্য। আর ওই দোকানের পাশেই রয়েছে একটি রেস্টুরেন্ট। যার নাম রায়পুরা হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্ট। ওইদিন রেস্টুরেন্টের কেরোসিনের চুলায় আগুন ধরানোর সময় কেমিক্যালসের দোকানে স্পিরিটের ড্রাম খোলা হচ্ছিল। ড্রামের বাষ্প ওই আগুনের স্পর্শ পেয়েই দাউদাউ করে জ্বলে ওঠে। মুহূর্তে তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো দোকান ও দোকানের সামনের ফাঁকা যায়গা বা ফুটপাতে। আর ওই সময় ফুটপাত ধরে যারা হাঁটছিলেন তারাই দগ্ধ হন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এক সময় এ ধরনের রাসায়নিকের দোকান শুধু পুরান ঢাকাতেই সীমাবদ্ধ ছিল। এখন তা ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায়। হার্ডওয়্যার এবং থাই অ্যালুমিনিয়াম কিংবা পারফিউমের দোকানের ব্যবসার আড়ালে এসব দ্রব্য রাখা হয়। রাজধানীর পুরান ঢাকার এখনো বড় সমস্যা রাসায়নিক দ্রব্য রাখার। রাসায়নিক পদার্থের আতঙ্ক নিয়ে প্রতিটি মুহূর্তে সময় পার করছেন সেখানকার বাসিন্দারা। ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নবাব কাটরার নিমতলীতে স্মরণকালের ভয়াবহ অগি্নকাণ্ডে নারী ও শিশুসহ ১২৩ জনের মৃত্যুর পর এলাকার সব রাসায়নিক দ্রব্যের দোকান সরানোর নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু তা ওই উদ্যোগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। দুর্ঘটনার পর ঘটনা তদন্তে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন (বিসিক) চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়। দুর্ঘটনার জন্য কেমিক্যাল গুদামকে দায়ী করে তদন্ত কমিটি শিল্প মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে। এ ছাড়াও এসব এলাকা থেকে কেমিক্যালের দোকান, গুদাম ও কারখানা অপসারণের জন্য বিস্ফোরক অধিদফতর, দমকল, জেলা প্রশাসন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তাদের নিয়ে ৮ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। টাস্কফোর্স ব্যবসায়ী ও কারখানার মালিকদের দুই মাস সময় দেয়। এরপর আরও বিভিন্ন সময়ে দোকানদাররা আবেদন করে সময় বাড়িয়ে নিয়েছেন। ফলে তদন্তের পরামর্শ কোনো কাজে আসেনি। এসব বিষয়ে বিস্ফোরক অধিদফতরের প্রধান পরিদর্শক শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিমতলী ট্র্যাজেডির পর গঠন করা কমিটির অধীনে কতগুলো সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছিল। ইতোমধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদনও পেশ করা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদন অনুসারে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো সরানোর জন্য জায়গা বরাদ্দের কাজ চলছে। তিনি আরও বলেন, গত ৩-৪ বছরে রাজধানীতে কেমিক্যাল গোডাউনের জন্য কোনো লাইসেন্স দেওয়া হয়নি। বর্তমানে পুরান ঢাকায় যেসব গোডাউন রয়েছে সেগুলো পুরোপুরি অবৈধ। তারা যেসব দোকানের লাইসেন্স দিয়েছেন সেসব কারখানা ও গোডাউন প্রতি মাসে পরিদর্শন করা হয়। তবে এর বাইরে অন্য যেসব দোকানে লাইসেন্সের বাইরে কেমিক্যাল মজুদ করা হয় সেগুলো তদারকির দায়িত্ব মূলত সিটি করপোরেশন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার। এ ব্যাপারে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল জানান, সর্বশেষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিস্ফোরক অধিদফতরসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন ছাড়া কাউকে কেমিক্যাল ব্যবসার লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে না। তবে যেসব দোকানে অবৈধভাবে দাহ্য কেমিক্যাল দ্রব্যাদি রাখা হচ্ছে সেগুলোতে ঢাকা জেলা প্রশাসন এবং আমাদের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে নিয়মিতভাবেই অভিযান চালানো হচ্ছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, পুরান ঢাকার কায়েতটুলি, আগামসি লেন, আবদুল হাদি লেন, সুরিটোলা, সিক্কাটুলি, সিদ্দিকবাজার, মালিটোলা ও আগা সাদেক রোডে সবচেয়ে বেশি কেমিক্যালের কারখানা ও গুদাম রয়েছে।

এ ছাড়া মিটফোর্ড, আলুবাজার, আবুল হাসনাত রোড, নুরবঙ্গ লেন, সাতরওজা, আবুল খয়রাত রোড এবং বংশাল রোডের কিছু অংশের অনেক আবাসিক বাড়ির নিচে দাহ্য পদার্থের কারখানা ও গুদাম রয়েছে। কোনো ধরনের নাম ঠিকানা ছাড়াই এসব কারখানা চালিয়ে যাচ্ছেন মালিকরা। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী, পুরান ঢাকার ৮০ ভাগ ভবনের নিচতলা বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থের গুদাম হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। এসব গুদামের ৭৫ ভাগ অবৈধ এবং ঝুঁকিপূর্ণ।

বেশিরভাগ গোডাউনে প্লাস্টিক, জুতার সোল তৈরির কেমিক্যাল (পেস্টিং, এডহেসিভ, সলিউশন) মজুদ রয়েছে। পুরান ঢাকায় অবৈধ কেমিক্যালসের গোডাউনের বিষয়ে জানতে চাইলে বিস্ময় প্রকাশ করে পুলিশের লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার হারুনুর রশীদ বলেন, আমার এলাকায় অবৈধ কেমিক্যালসের দোকান রয়েছে এমন কোনো অভিযোগ আমরা পাইনি। পেলে তদন্ত সহকারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
চেস-অগাস্তের ব্যাটে জয়ের পথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২
কুমিল্লায় ৪০ সেকেন্ডের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ১২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?
সালমানকে নিয়ে এক কথায় কি বললেন শাহরুখ?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু
জামালপুরে নদীতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়
আধুনিক সুবিধার কারাগার চালু খুলনায়

নগর জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

পেছনের পৃষ্ঠা