শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

এক. দীর্ঘদিন ধরে স্বাভাবিক রাজনীতি করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত বিএনপি নেতারা দাবি করছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই তারা এবার পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে সরকারি দল দাবি করছে, বিএনপি বর্তমান সরকারকে অবৈধ বললেও তাদের অধীনেই আবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু বিএনপি ইতিপূর্বে দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলেও সব স্থানীয় সরকারের নির্বাচনেই অংশ নিয়েছে। কারণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক বা নিরপেক্ষ কোনো সরকারের অধীনে হওয়ার কোনো সুযোগই থাকে না। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু থাকা অবস্থাতেও সব দলীয় সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বিএনপি এ ক্ষেত্রে তার কৌশল থেকে এবারও সরে আসেনি। তা ছাড়া স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে ব্যাপক কারচুপি হলেও বিএনপি কিন্তু প্রথম দিকে বেশ সফলতাও পেয়েছিল। তাই এবার এই কৌশলের সঙ্গে দলের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচনী মাঠে অবাধ বিচরণের ক্ষেত্রটা পেয়ে গিয়ে বিএনপি এটাকে আন্দোলনের অংশ বলেও দাবি করছে। এতে কর্মী-সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা হওয়ার পাশাপাশি দল গোছানোর সুযোগকেও তারা হয়তো হাতছাড়া করতে চাইছে না। বিএনপি হয়তো মনে করছে, সরকারের স্বৈরশাসনে এমনিতেই দেশের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এ অবস্থায় যে কোনো নির্বাচনেই জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটদানের সুযোগ পেলে সরকারের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেবে। আর এতেই কাজ হয়ে যাবে নিশ্চিতভাবেই। কারণ পৌর নির্বাচনের মতো স্থানীয়ভাবে একে অন্যকে চেনাজানার এরকম নির্বাচনে সরকার জোর করে কারচুপি করলে তৃণমূলের জনমত আরও ব্যাপকভাবে সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাবে। এতে নতুন করে গণআন্দোলনের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তবে বিএনপি এ সুযোগটিকে কাজে লাগাতে পারবে কিনা সেটাও কিন্তু কোটি টাকার প্রশ্ন বটে। 

দুই. আসলে পৌর নির্বাচনের হার-জিত, দুটোতেই বিএনপির লাভ। জিতলে প্রমাণ হবে তাদের প্রবল জনসমর্থনের। আর হারলে প্রমাণ হবে আওয়ামী আমলে কোনোভাবেই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। দুই ক্ষেত্রেই আন্দোলন করার প্রেক্ষিত তৈরি করা সম্ভব হবে। সে কারণেই হয়তো বিএনপি প্রথমে বিরোধিতা করলেও পরে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেয়। সরকার চেয়েছিল ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপি যাতে নির্বাচনে না আসে। কিন্তু রাজনীতির পাশা খেলায় লাভ বিএনপিরই হয়েছে বেশি। খুন-গুম-হামলা-হামলায় বিপর্যস্ত নেতা-কর্মীরা, এ সুযোগে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা মহাসুযোগই পেয়ে গেল। বিএনপি জানে, এ নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে কিছুই নেই। কারণ গত নভেম্বর মাসের ৫ তারিখ থেকে বিএনপি-জামায়াতের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ৩২ জেলায় র‌্যাব-পুলিশ-বিজিবি দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে বিএনপি-জামায়াতের হাজারও নেতা-কর্মীকে গণগ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ যেন প্রকাশ্যেই ‘ডেথ ওয়ারেন্ট’ নিয়ে তাড়া করছে তাদের। আবার জামিনে মুক্তি মিললেও কারাফটক থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সরকার গণগ্রেফতারের পাশাপাশি গণহারে বিরোধী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও চার্জশিট দিয়ে এলাকাছাড়া করে রেখেছে। বাড়িতে বাড়িতে চলছে পুলিশি অভিযান। তবে বিএনপির প্রার্থীদের গ্রেফতার থেকে রক্ষা, তাদের জামিনের সুযোগ সৃষ্টি করা এবং পলাতকদের প্রকাশ্যে এসে ভোট চাওয়ার মতো কোনো কিছুর ব্যবস্থা যে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় তা যেন বর্তমান ইসির কাছে একটা মামাবাড়ির আবদারের মতো মনে হচ্ছে। এদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেও নির্বাচন কমিশন মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে এবার প্রকাশ্যই পিছু হটল। ইসি সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, এখন থেকে তারা আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না। এটা তারা সুকৌশলে রিটার্নিং অফিসারদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনেই যদি ইসির এরকম দুরবস্থা হয় তবে জাতীয় নির্বাচনে তো তাদের আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না! সাংবিধানিক পদে বসে যদি মেরুদণ্ডহীনতা রোগে ভুগতেই হয়, তাহলে তো তাদের ইস্তফা দিয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুচিকিৎসা নেওয়াটাই বেশি জরুরি!

তিন. এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও কিন্তু রাজনৈতিক কূটচালে পিছিয়ে নেই। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় জানানো হয়, সরকারের চাপে জামায়াত নেতারা পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিএনপি আশঙ্কা করছে, এ কারণে বেশকিছু পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। যে ৩৫টি আসনে বিএনপি সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে সেগুলোতেই জামায়াতের নেতারা সরকারের চাপে মেয়র পদে প্রার্থী হয়ে বসে আছে। আসলে আমাদের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলই তাদের প্রয়োজনে সব সময়ই জামায়াতকে ব্যবহার করে আসছে। তবে জামায়াত তার রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামী লীগকে ছেড়েই সবচেয়ে বেশি ভুল করেছে। ১৯৯৪ সালে বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন করা জামায়াত যদি নৌকার সহযাত্রী হয়ে থাকতে পারত তাহলে হয়তো তাদের এ দুর্দশাটা সহ্য করতে হতো না। আসলে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রয়োজনেই জামায়াতকে তাদের টিকিয়ে রাখা প্রয়োজন। জামায়াতের রাজনীতির অবসান হয়ে গেলে তো আওয়ামী লীগের রাজনীতিরও আর কোনো আবেদনই অবশিষ্ট থাকবে না। তাই এক জামায়াত বিলুপ্ত হলে আরও অনেক জামায়াতের সৃষ্টি করা হবে। কেননা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা থাকতেও আওয়ামী লীগ কেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করছে না? হাইকোর্টের রায়ের পর নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন হারিয়েও জামায়াত কীভাবে প্রকাশ্যে পৌর নির্বাচন করতে পারছে? দাঁড়িপাল্লাকে আটকানোর জন্যই কি শুধু মেয়র পদে দলীয়ভাবে নির্বাচনের আইন করে বাকি সব কাউন্সিলর নির্বাচনে স্বতন্ত্র ব্যবস্থাকে রাখা হলো? আর জামায়াত নাকি কোনো চাপেই নতি স্বীকার করে না, তাহলে সরকারের চাপে তারা প্রার্থী দিতে বাধ্য হচ্ছে কেন? বিএনপি কি তাহলে এতদিন পরে বুঝতে পেরেছে, জামায়াত হচ্ছে আওয়ামী লীগের দাবার ঘুঁটি?

চার. এবার আমাদের নির্বাচন কমিশন অদ্ভুত এক পদ্ধতিতে সারা দেশে পৌরসভা নির্বাচন করতে যাচ্ছে। একই নির্বাচনে মেয়ররা দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে। আর কাউন্সিলররা করবে স্বতন্ত্র প্রতীকে। পুরো বিশ্বে এটা একটা বিরল ঘটনা বটে। নির্বাচনী সভা-সমাবেশের ওপর আরোপ করা হয়েছে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার। এমনকি ঘরে বসেও কেউ সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো সভা করতে পারবে না। এটা তো দেখছি মার্শাল ল’ আমলকেও হার মানিয়ে দিয়েছে। জরুরি অবস্থার সময় দেশে জনসভা, শোভাযাত্রা, পথসভা বা ঘরোয়া মিটিং নিষিদ্ধ থাকে সত্য, কিন্তু এখন তো দেশে কোনো জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়নি। তবে এখন কেন এগুলোর ওপর এত নিষেধাজ্ঞা আনা হচ্ছে? এ অবস্থায় নির্বাচনে আসা বিএনপি নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্য প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবে কিনা তাও সন্দেহ আছে। ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের ভাগ্যেই বা কি লেখা আছে কেবা জানে? কারণ গত উপজেলা ও সিটি নির্বাচনে বেশির ভাগ এলাকায় এজেন্টদের খুঁজেও পাওয়া যায়নি। আর এখন তো অবস্থা আরও ভয়াবহ। দলের প্রার্থী থেকে শুরু করে পোলিং ও নির্বাচনী এজেন্টরা অধিকাংশই এখন জেলের ভিতর। নির্বাচনী প্রচারণার কর্মী-সমর্থকরাও শত শত মামলার আসামি। এলাকাতে ঢুকতেই সাহস করছে না মামলা খাওয়া পলাতক কর্মী-সমর্থকরা। তা ছাড়া প্রশাসনের পাশাপাশি সরকারদলীয় পাণ্ডারা সার্বক্ষণিক মনিটর করছে বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের। ভোটকেন্দ্র পর্যন্ত নির্ভয়ে পৌঁছাতে পারাটাই বরং এখন বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বিএনপির জন্য। এ নির্বাচন কমিশন দিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি। ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে উপজেলা নির্বাচন কিংবা ঢাকা সিটি নির্বাচনের কোনোটাতেই বর্তমান ইসি তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তাই আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনেও ইসি তাদের চিরাচরিত চরিত্রেই আবিভর্‚ত হবে নিশ্চিতভাবেই। তার প্রমাণ পৌর নির্বাচন সামান্য পেছানো থেকে শুরু করে বিএনপির কিছু পর্যবেক্ষণ ও দাবি নিরসনে বর্তমান ইসি কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার বিন্দুমাত্র চেষ্টাও করেনি।

পাঁচ. আওয়ামী লীগ আমলে নির্বাচনের বড় বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বিজয়ীর নাম ভোটের আগেই জেনে যাওয়া। হোক না সেটা জাতীয় নির্বাচন কিংবা কোনো উপ-নির্বাচন। সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা কিংবা এমনকি নিজ দলের কাউন্সিলে পর্যন্ত আগেই বিজয়ীর নাম জানা হয়ে যায়। শুধু কি নির্বাচনে? দেশের যতসব পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও পরীক্ষার আগের রাতেই জানা হয়ে যায়। এমনকি কোর্ট-কাচারিতে মামলা-মোকাদ্দমায় পর্যন্ত মন্ত্রী-নেতারা বলে দিতে পারেন কে কে জেলে যাচ্ছেন, আর কার কি রায় হতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার অনেক আগেই সংখ্যাগরিষ্ঠ অর্জন করার মতো ১৫৩ আসনে ভোট ছাড়াই সরকার গঠিত হয়ে যায়। সরকারদলীয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র ছাড়া বাকি সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলের যতরকম কলাকৌশল আছে সবই প্রয়োগ করা হয় গণহারে। ফাঁকফোকর দিয়ে কোনোভাবে বিরোধীদলীয় কেউ পাস করে বসলে তার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় নাশকতার শত মামলা। মামলার কারণে পদ থেকে বরখাস্ত হতে হয় দুই শতাধিক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে। শূন্য সেই চেয়ারে বসানো হয় নিজেদের পছন্দমতো লোকজনকে। তাই বিরোধী দলের কেউ এখন কোনো নির্বাচনে পাস করা মানেই হচ্ছে নিশ্চিতভাবে জেলজীবন আর পদ থেকে বরখাস্ত। তা ছাড়া নিজেদের সুবিধামতো যখন-তখন আইন করে যেভাবে খুশি নির্বাচন দেওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই। সুবিধামতো না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যায় যে কোনো নির্বাচন। তখন আর আইনের সময়সীমার সীমাবদ্ধতার প্রয়োজন পড়ে না। আবার বিরোধী পক্ষ নির্বাচনে আসার ঘোষণা দেওয়া মাত্রই দিনক্ষণ নড়চড় করা অসাধ্য হয়ে যায়। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে নির্বাচন কমিশন তখন বীরপুরুষ সেজে বসে। অথচ এ বীরপুরুষরা আবার নির্বাচনের দিন মেরুদণ্ডহীন প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। তবে ৫% ভোটকে ৪০% বানিয়ে দেওয়ার মতো সক্ষমতাকে কিন্তু তারা ঠিকই ধরে রাখতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের যতরকম মেরুদণ্ডহীন উপাধিতে ভূষিত করুক না কেন, তাতে তাদের কোনো যায় আসে না। চেয়ার থেকে সোজা দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের কাছে প্রমাণ করা হয়, তাদের মেরুদণ্ডটা ঠিকই জায়গা মতো আছে। নিজের শরীরের মেরুদণ্ডকে নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড ভেবে তারা নিশ্চিতই থাকে। জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারুক আর না পারুক, তারা তাদের নিয়োগকর্তার কাছে সবসময়ই থাকে চরম অনুগত, বিশ্বস্ত ও চিরকৃতজ্ঞ। সে জন্য আমাদের জাতির জন্য প্রয়োজন একজন অকৃতজ্ঞ নির্বাচনের কমিশনের, যারা তার নিয়োগকর্তার প্রতি অকৃতজ্ঞ হয়ে প্রজাতন্ত্রের মালিকদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail: [email protected].

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৪৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে