শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১১, রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

ডক্টর তুহিন মালিক
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন কি আন্দোলনের অংশ?

এক. দীর্ঘদিন ধরে স্বাভাবিক রাজনীতি করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত বিএনপি নেতারা দাবি করছেন, আন্দোলনের অংশ হিসেবেই তারা এবার পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে সরকারি দল দাবি করছে, বিএনপি বর্তমান সরকারকে অবৈধ বললেও তাদের অধীনেই আবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু বিএনপি ইতিপূর্বে দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলেও সব স্থানীয় সরকারের নির্বাচনেই অংশ নিয়েছে। কারণ স্থানীয় সরকার নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক বা নিরপেক্ষ কোনো সরকারের অধীনে হওয়ার কোনো সুযোগই থাকে না। স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি চালু থাকা অবস্থাতেও সব দলীয় সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হয়েছিল। বিএনপি এ ক্ষেত্রে তার কৌশল থেকে এবারও সরে আসেনি। তা ছাড়া স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে ব্যাপক কারচুপি হলেও বিএনপি কিন্তু প্রথম দিকে বেশ সফলতাও পেয়েছিল। তাই এবার এই কৌশলের সঙ্গে দলের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচনী মাঠে অবাধ বিচরণের ক্ষেত্রটা পেয়ে গিয়ে বিএনপি এটাকে আন্দোলনের অংশ বলেও দাবি করছে। এতে কর্মী-সমর্থকদের মনোবল চাঙ্গা হওয়ার পাশাপাশি দল গোছানোর সুযোগকেও তারা হয়তো হাতছাড়া করতে চাইছে না। বিএনপি হয়তো মনে করছে, সরকারের স্বৈরশাসনে এমনিতেই দেশের মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এ অবস্থায় যে কোনো নির্বাচনেই জনগণ স্বাধীনভাবে ভোটদানের সুযোগ পেলে সরকারের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেবে। আর এতেই কাজ হয়ে যাবে নিশ্চিতভাবেই। কারণ পৌর নির্বাচনের মতো স্থানীয়ভাবে একে অন্যকে চেনাজানার এরকম নির্বাচনে সরকার জোর করে কারচুপি করলে তৃণমূলের জনমত আরও ব্যাপকভাবে সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাবে। এতে নতুন করে গণআন্দোলনের সুযোগ সৃষ্টি হবে। তবে বিএনপি এ সুযোগটিকে কাজে লাগাতে পারবে কিনা সেটাও কিন্তু কোটি টাকার প্রশ্ন বটে। 

দুই. আসলে পৌর নির্বাচনের হার-জিত, দুটোতেই বিএনপির লাভ। জিতলে প্রমাণ হবে তাদের প্রবল জনসমর্থনের। আর হারলে প্রমাণ হবে আওয়ামী আমলে কোনোভাবেই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। দুই ক্ষেত্রেই আন্দোলন করার প্রেক্ষিত তৈরি করা সম্ভব হবে। সে কারণেই হয়তো বিএনপি প্রথমে বিরোধিতা করলেও পরে নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেয়। সরকার চেয়েছিল ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের মতো এবারও বিএনপি যাতে নির্বাচনে না আসে। কিন্তু রাজনীতির পাশা খেলায় লাভ বিএনপিরই হয়েছে বেশি। খুন-গুম-হামলা-হামলায় বিপর্যস্ত নেতা-কর্মীরা, এ সুযোগে ঘুরে দাঁড়ানোর একটা মহাসুযোগই পেয়ে গেল। বিএনপি জানে, এ নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে কিছুই নেই। কারণ গত নভেম্বর মাসের ৫ তারিখ থেকে বিএনপি-জামায়াতের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ৩২ জেলায় র‌্যাব-পুলিশ-বিজিবি দিয়ে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে বিএনপি-জামায়াতের হাজারও নেতা-কর্মীকে গণগ্রেফতার করা হয়েছে। পুলিশ যেন প্রকাশ্যেই ‘ডেথ ওয়ারেন্ট’ নিয়ে তাড়া করছে তাদের। আবার জামিনে মুক্তি মিললেও কারাফটক থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সরকার গণগ্রেফতারের পাশাপাশি গণহারে বিরোধী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও চার্জশিট দিয়ে এলাকাছাড়া করে রেখেছে। বাড়িতে বাড়িতে চলছে পুলিশি অভিযান। তবে বিএনপির প্রার্থীদের গ্রেফতার থেকে রক্ষা, তাদের জামিনের সুযোগ সৃষ্টি করা এবং পলাতকদের প্রকাশ্যে এসে ভোট চাওয়ার মতো কোনো কিছুর ব্যবস্থা যে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় তা যেন বর্তমান ইসির কাছে একটা মামাবাড়ির আবদারের মতো মনে হচ্ছে। এদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেও নির্বাচন কমিশন মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে এবার প্রকাশ্যই পিছু হটল। ইসি সিদ্ধান্ত নিয়ে জানায়, এখন থেকে তারা আচরণবিধি লঙ্ঘনের জন্য মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না। এটা তারা সুকৌশলে রিটার্নিং অফিসারদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনেই যদি ইসির এরকম দুরবস্থা হয় তবে জাতীয় নির্বাচনে তো তাদের আর খুঁজেই পাওয়া যাবে না! সাংবিধানিক পদে বসে যদি মেরুদণ্ডহীনতা রোগে ভুগতেই হয়, তাহলে তো তাদের ইস্তফা দিয়ে হাসপাতালে গিয়ে সুচিকিৎসা নেওয়াটাই বেশি জরুরি!

তিন. এদিকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও কিন্তু রাজনৈতিক কূটচালে পিছিয়ে নেই। গত বৃহস্পতিবার বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভায় জানানো হয়, সরকারের চাপে জামায়াত নেতারা পৌর নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। বিএনপি আশঙ্কা করছে, এ কারণে বেশকিছু পৌরসভায় জামায়াতের প্রার্থীদের বসিয়ে দেওয়া সম্ভব না-ও হতে পারে। যে ৩৫টি আসনে বিএনপি সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে সেগুলোতেই জামায়াতের নেতারা সরকারের চাপে মেয়র পদে প্রার্থী হয়ে বসে আছে। আসলে আমাদের বৃহৎ দুটি রাজনৈতিক দলই তাদের প্রয়োজনে সব সময়ই জামায়াতকে ব্যবহার করে আসছে। তবে জামায়াত তার রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামী লীগকে ছেড়েই সবচেয়ে বেশি ভুল করেছে। ১৯৯৪ সালে বিএনপির বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আন্দোলন করা জামায়াত যদি নৌকার সহযাত্রী হয়ে থাকতে পারত তাহলে হয়তো তাদের এ দুর্দশাটা সহ্য করতে হতো না। আসলে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রয়োজনেই জামায়াতকে তাদের টিকিয়ে রাখা প্রয়োজন। জামায়াতের রাজনীতির অবসান হয়ে গেলে তো আওয়ামী লীগের রাজনীতিরও আর কোনো আবেদনই অবশিষ্ট থাকবে না। তাই এক জামায়াত বিলুপ্ত হলে আরও অনেক জামায়াতের সৃষ্টি করা হবে। কেননা নিরঙ্কুশ ক্ষমতা থাকতেও আওয়ামী লীগ কেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করছে না? হাইকোর্টের রায়ের পর নির্বাচন কমিশন থেকে নিবন্ধন হারিয়েও জামায়াত কীভাবে প্রকাশ্যে পৌর নির্বাচন করতে পারছে? দাঁড়িপাল্লাকে আটকানোর জন্যই কি শুধু মেয়র পদে দলীয়ভাবে নির্বাচনের আইন করে বাকি সব কাউন্সিলর নির্বাচনে স্বতন্ত্র ব্যবস্থাকে রাখা হলো? আর জামায়াত নাকি কোনো চাপেই নতি স্বীকার করে না, তাহলে সরকারের চাপে তারা প্রার্থী দিতে বাধ্য হচ্ছে কেন? বিএনপি কি তাহলে এতদিন পরে বুঝতে পেরেছে, জামায়াত হচ্ছে আওয়ামী লীগের দাবার ঘুঁটি?

চার. এবার আমাদের নির্বাচন কমিশন অদ্ভুত এক পদ্ধতিতে সারা দেশে পৌরসভা নির্বাচন করতে যাচ্ছে। একই নির্বাচনে মেয়ররা দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে। আর কাউন্সিলররা করবে স্বতন্ত্র প্রতীকে। পুরো বিশ্বে এটা একটা বিরল ঘটনা বটে। নির্বাচনী সভা-সমাবেশের ওপর আরোপ করা হয়েছে ব্যাপক নিষেধাজ্ঞার। এমনকি ঘরে বসেও কেউ সরকারের অনুমতি ছাড়া কোনো সভা করতে পারবে না। এটা তো দেখছি মার্শাল ল’ আমলকেও হার মানিয়ে দিয়েছে। জরুরি অবস্থার সময় দেশে জনসভা, শোভাযাত্রা, পথসভা বা ঘরোয়া মিটিং নিষিদ্ধ থাকে সত্য, কিন্তু এখন তো দেশে কোনো জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়নি। তবে এখন কেন এগুলোর ওপর এত নিষেধাজ্ঞা আনা হচ্ছে? এ অবস্থায় নির্বাচনে আসা বিএনপি নেতা-কর্মীরা প্রকাশ্য প্রচার-প্রচারণা চালাতে পারবে কিনা তাও সন্দেহ আছে। ভোটকেন্দ্রে পোলিং এজেন্টদের ভাগ্যেই বা কি লেখা আছে কেবা জানে? কারণ গত উপজেলা ও সিটি নির্বাচনে বেশির ভাগ এলাকায় এজেন্টদের খুঁজেও পাওয়া যায়নি। আর এখন তো অবস্থা আরও ভয়াবহ। দলের প্রার্থী থেকে শুরু করে পোলিং ও নির্বাচনী এজেন্টরা অধিকাংশই এখন জেলের ভিতর। নির্বাচনী প্রচারণার কর্মী-সমর্থকরাও শত শত মামলার আসামি। এলাকাতে ঢুকতেই সাহস করছে না মামলা খাওয়া পলাতক কর্মী-সমর্থকরা। তা ছাড়া প্রশাসনের পাশাপাশি সরকারদলীয় পাণ্ডারা সার্বক্ষণিক মনিটর করছে বিএনপি কর্মী-সমর্থকদের। ভোটকেন্দ্র পর্যন্ত নির্ভয়ে পৌঁছাতে পারাটাই বরং এখন বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ বিএনপির জন্য। এ নির্বাচন কমিশন দিয়ে আজ পর্যন্ত কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়নি। ৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে উপজেলা নির্বাচন কিংবা ঢাকা সিটি নির্বাচনের কোনোটাতেই বর্তমান ইসি তাদের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। তাই আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনেও ইসি তাদের চিরাচরিত চরিত্রেই আবিভর্‚ত হবে নিশ্চিতভাবেই। তার প্রমাণ পৌর নির্বাচন সামান্য পেছানো থেকে শুরু করে বিএনপির কিছু পর্যবেক্ষণ ও দাবি নিরসনে বর্তমান ইসি কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার বিন্দুমাত্র চেষ্টাও করেনি।

পাঁচ. আওয়ামী লীগ আমলে নির্বাচনের বড় বৈশিষ্ট্যই হচ্ছে বিজয়ীর নাম ভোটের আগেই জেনে যাওয়া। হোক না সেটা জাতীয় নির্বাচন কিংবা কোনো উপ-নির্বাচন। সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা কিংবা এমনকি নিজ দলের কাউন্সিলে পর্যন্ত আগেই বিজয়ীর নাম জানা হয়ে যায়। শুধু কি নির্বাচনে? দেশের যতসব পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্রও পরীক্ষার আগের রাতেই জানা হয়ে যায়। এমনকি কোর্ট-কাচারিতে মামলা-মোকাদ্দমায় পর্যন্ত মন্ত্রী-নেতারা বলে দিতে পারেন কে কে জেলে যাচ্ছেন, আর কার কি রায় হতে যাচ্ছে। জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার অনেক আগেই সংখ্যাগরিষ্ঠ অর্জন করার মতো ১৫৩ আসনে ভোট ছাড়াই সরকার গঠিত হয়ে যায়। সরকারদলীয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র ছাড়া বাকি সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিলের যতরকম কলাকৌশল আছে সবই প্রয়োগ করা হয় গণহারে। ফাঁকফোকর দিয়ে কোনোভাবে বিরোধীদলীয় কেউ পাস করে বসলে তার বিরুদ্ধে দেওয়া হয় নাশকতার শত মামলা। মামলার কারণে পদ থেকে বরখাস্ত হতে হয় দুই শতাধিক নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিকে। শূন্য সেই চেয়ারে বসানো হয় নিজেদের পছন্দমতো লোকজনকে। তাই বিরোধী দলের কেউ এখন কোনো নির্বাচনে পাস করা মানেই হচ্ছে নিশ্চিতভাবে জেলজীবন আর পদ থেকে বরখাস্ত। তা ছাড়া নিজেদের সুবিধামতো যখন-তখন আইন করে যেভাবে খুশি নির্বাচন দেওয়ার সুযোগ তো রয়েছেই। সুবিধামতো না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত হয়ে যায় যে কোনো নির্বাচন। তখন আর আইনের সময়সীমার সীমাবদ্ধতার প্রয়োজন পড়ে না। আবার বিরোধী পক্ষ নির্বাচনে আসার ঘোষণা দেওয়া মাত্রই দিনক্ষণ নড়চড় করা অসাধ্য হয়ে যায়। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে নির্বাচন কমিশন তখন বীরপুরুষ সেজে বসে। অথচ এ বীরপুরুষরা আবার নির্বাচনের দিন মেরুদণ্ডহীন প্রাণীতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। তবে ৫% ভোটকে ৪০% বানিয়ে দেওয়ার মতো সক্ষমতাকে কিন্তু তারা ঠিকই ধরে রাখতে পারে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের যতরকম মেরুদণ্ডহীন উপাধিতে ভূষিত করুক না কেন, তাতে তাদের কোনো যায় আসে না। চেয়ার থেকে সোজা দাঁড়িয়ে সাংবাদিকদের কাছে প্রমাণ করা হয়, তাদের মেরুদণ্ডটা ঠিকই জায়গা মতো আছে। নিজের শরীরের মেরুদণ্ডকে নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড ভেবে তারা নিশ্চিতই থাকে। জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারুক আর না পারুক, তারা তাদের নিয়োগকর্তার কাছে সবসময়ই থাকে চরম অনুগত, বিশ্বস্ত ও চিরকৃতজ্ঞ। সে জন্য আমাদের জাতির জন্য প্রয়োজন একজন অকৃতজ্ঞ নির্বাচনের কমিশনের, যারা তার নিয়োগকর্তার প্রতি অকৃতজ্ঞ হয়ে প্রজাতন্ত্রের মালিকদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবেন।

লেখক : সুপ্রিমকোর্টের আইনজ্ঞ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ।

e-mail: drtuhinmalik@hotmail.com.

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ
তিন পরিবর্তন নিয়ে মিয়ানমার যাচ্ছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন
সিলেটে হত্যা মামলায় আটজনের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত : ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে ছয় শতাধিক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের
অভিবাসনবিরোধী অভিযানে ট্রাম্পের পক্ষে রুলিং সুপ্রিম কোর্টের

পূর্ব-পশ্চিম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার
গাজায় নিহত ছাড়াল ৫৬ হাজার

পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার
ইসরায়েলের আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী : কাতার

পূর্ব-পশ্চিম