শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

আজ (১৭ জুন) থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা বৈঠক। এই বৈঠকেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবার কথা। সকলেই এ ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই যেন হোঁচট খেলো দেশের মানুষ। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি জামায়াতে ইসলামী এই বৈঠকে যোগ দেয়নি। জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে তাদের ‘ইগনোর’ করা হয়েছে। এজন্য তারা আজকের বৈঠক বর্জন করেছেন। জামায়াতের অভিমানে দেশবাসী আশাহত। প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গেছেন। সেখানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করবেন, এর মধ্যে সমস্যা কোথায় তা বুঝলাম না। তাছাড়া এ ধরনের বৈঠকে কাউকে ইগনোর করা হয় কীভাবে?

বাংলাদেশের মানুষ যেন ঘরপোড়া গরু। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। এদেশের ভাগ্য এমনই যে, একটি ভালো ঘটনার পরই অপেক্ষা করে একটি দুর্যোগ, একটি দুর্ঘটনা। এভাবে যেন ভাগ্যাহত বাঙালি জাতি নিরন্তর সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে যে স্বস্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, মানুষ যখন একটি দমবন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছিল ঠিক সেই সময় এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা অস্বস্তি এবং অশান্তির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বৈঠক প্রায় সকল রাজনৈতিক দল স্বাগত জানিয়েছে। সকলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এই ঘটনায় রীতিমতো উল্লসিত। কিন্তু এই ঘটনার পরপরই দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল এই বৈঠক নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সদ্য গঠিত ছাত্রদের সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি, অন্যটি জামায়াতে ইসলামী। এই দুটি সংগঠনই এর আগে যখন প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধ্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তখন তাকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং খুশি হয়েছিল। আবার প্রধান উপদেষ্টা যখন সংস্কার এবং বিচারের অগ্রগতিসাপেক্ষে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে মতামত জানালেন, তখন তারা অসন্তুষ্ট হলেন। এই ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে রাগ করে ১৭ জুনের ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জামায়াতের অনুপস্থিতি দেশের মানুষকে অবাক করেছে।

জামায়াতে ইসলামী একেকবার নির্বাচনের ব্যাপারে একেক রকম কথা বলছে। আসলে তারা কখন নির্বাচন চাইছে এটি নিয়ে তারা নিজেরাও বোধহয় জানে না। কদিন আগে জামায়াতের আমির লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তাদের কী আলোচনা হয়েছিল সে সম্পর্কে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান কিছু বলেননি। তবে তিনি এটা স্বীকার করেছিলেন যে, বিএনপির দুজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে যখন দেখা হয় তখন অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। এই সাক্ষাতের পরপর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দাবি তোলেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি একাধিক বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘নির্বাচন হতে হবে রোজার আগে।’ এখন যখন প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ্বে নির্বাচনের কথা বলছেন, এটি কিন্তু জামায়াতের দাবি। সেই অবস্থান থেকে জামায়াত আবার সরে গেল কেন সেটি স্পষ্ট নয়।

জামায়াত এবং বিএনপি দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র। বিশেষ করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াত এবং বিএনপি কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করেছে। জামায়াত-বিএনপির সম্পর্কের ইতিহাসটা আরও পুরোনো। আজকে যে জামায়াত রাজনীতি করতে পারছে এটা আসলে বিএনপির অবদান।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে জামায়াতসহ ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নিষিদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতও সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশে বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু পচাঁত্তরের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে জিয়াউর রহমান দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জামায়াতকে আবার রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। নতুন রাজনৈতিক দলবিধি অনুযায়ী জামায়াত বাংলাদেশে রাজনীতি করে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। ‘শত ফুল ফুটতে দাও’ এই নীতিতে তিনি গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতি ছিলেন। আর সেকারণেই তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতির বদলে সকল রাজনৈতিক দলকে সুযোগ দিয়ে একটি বহুমতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বাংলাদেশে। সেই সুযোগে জামায়াত রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াতকে বিএনপি সুযোগ দেয় অনেকগুলো আসন সমঝোতার মাধ্যমে। আবার সেই জামায়াতই ১৯৯১ সালে বিএনপি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলে বিএনপির বিরুদ্ধাচরণ করে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিএনপি পতনের আন্দোলন করেছে। বিভিন্ন সময় সুযোগসন্ধানী স্ববিরোধী রাজনৈতিক অবস্থান জামায়াতকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ২০০১ সালে বিএনপি এবং জামায়াত জোট বিপুল ভোটে বিজয়ী হয় এবং সেই সময় বিএনপি জামায়াতকে মন্ত্রিসভার দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়। কিন্তু আমরা দেখি যে এক এগারোর সময় জামায়াতের ভূমিকা ছিল নিষ্ক্রিয়। তারা বিএনপির পাশে দাঁড়ায়নি। তারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করেছিল। আবার ২০০৯ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যখন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে প্রথম বিরোধিতা করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি একাধিক বক্তৃতায় আলেম ওলামাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। বেগম জিয়া মতিউর রহমান নিজামী, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ সকল রাজবন্দির মুক্তি দাবি করেছিলেন। বিএনপি জামায়াতের প্রতি সবসময় যে সহমর্মিতা এবং উদারতা দেখিয়েছে, বিএনপি জামায়াতের প্রতি তাদের দুঃসময়ে যেভাবে সহযোগিতা করেছে, সহানুভূতি দেখিয়েছে জামায়াত কিন্তু তার বিনিময়ে বিশ্বস্ততার প্রমাণ সবসময় দিতে পারেনি। বরং জামায়াত যখন তার প্রয়োজন তখন বিএনপির সাথে হাত মিলিয়েছে, বিএনপির সহযোগিতা নিয়েছে। আবার যখন তারা নিজেরা ভেবেছে যে তারা শক্তিশালী তখন তারা বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এটি প্রমাণিত।

জুলাইয়ের গণআন্দোলনের সময়ও বিএনপি এবং জামায়াত কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে আন্দোলন করেছে। কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর আমরা দেখলাম যে জামায়াতের ভিন্ন আচরণ। জামায়াত নিজেদের স্বাতন্ত্র অবস্থা জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে এবং বিএনপির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। এই সময় নানা বিষয়ে বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে তিক্ততা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু বেগম জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং প্রত্যুৎপন্নতার কারণে জামায়াত-বিএনপির সংঘাত বেশি দূর গড়ায়নি। তিনি সবসময় জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরত্ব দিয়েছেন। জামায়াতকে তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্য দরকার। এই ঐক্যে সকলকেই ছাড় দিতে হবে। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার’, এই মানসিকতা থেকে জামায়াতকে বেরুতে হবে। জামায়াতের কথামতো সবকিছু হলেই জাতীয় ঐক্য হবে, না হলে জাতীয় ঐক্য হবে না- সেটি কখনোই একটি রাজনৈতিক দলের সঠিক চিন্তা হতে পারে না। কাজেই দেশবাসী মনে করে জামায়াতের বোধোদয় হবে, অতীত থেকে তারা শিক্ষা নেবে। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে যে জাতীয় ঐকমত্য হয়েছে তা নিয়ে আর কোনো তিক্ততা সৃষ্টি করবে না। কাদা ছোড়াছুড়ি করবে না।

এবার আসি এনসিপি প্রসঙ্গে। এনসিপি সদ্যগঠিত একটি রাজনৈতিক দল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি গঠিত হবার পর এখন পর্যন্ত চার মাস অতিবাহিত হয়েছে। এই রাজনৈতিক দলটি এখন পর্যন্ত তাদের নিজেদের গঠনতন্ত্র প্রকাশ করতে পারেনি। দলটির নিবন্ধন নেই। জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্র তরুণদের প্রতি এদেশের মানুষের ব্যাপক আস্থা এবং ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাই এমন কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে যে, সাধারণ মানুষ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাদের নানারকম কর্মকাণ্ড বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবুও বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ হোক, তরুণরা সামনে আসুক, রাজনীতিমনস্ক হোক- এটা দেশবাসী চায়। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জুলাইয়ে তাদের অবদানের কথা জাতি কখনো ভুলবে না। এই অবদানের জন্য তারা রাষ্ট্রসংস্কার এবং বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী ছাত্ররা হতে পারে জাতির বিবেক, পথপ্রদর্শক। তারা এখনই ক্ষমতায় যাওয়ার যে চিন্তাভাবনা করছে সেটি সাধারণ মানুষের মোটেও পছন্দ না। বরং তারা যদি অতন্দ্রপ্রহরীর মতো থেকে সংস্কারগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না, রাজনৈতিক দলগুলো ভুলত্রুটি করছে কি না এই সমস্ত বিষয়গুলো দেখতো অর্থাৎ একটি ‘পর্যবেক্ষক শক্তি’ হিসেবে রাজনীতিতে তাদের উপস্থিতি জানান দিতো, তাহলে সাধারণ মানুষ তাদের ওপর যেমন আস্থা রাখতো, তেমনি করে তারাও জনগণের জন্য কাজ করতে পারতো। কিন্তু জুলাই আন্দোলনে কিছুসংখ্যক ছাত্র একত্রিত হয়ে যে রাজনৈতিক সংগঠনের সূচনা করেছে সেই রাজনৈতিক সংগঠনের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। এই রাজনৈতিক দলটিকেই অনেকে ‘কিংস পার্টি’ মনে করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের সহযোগিতা ছাড়া, জামায়াত এবং হেফাজতের লোকবল ছাড়া তারা কিছুই করতে পারছে না। এই রাজনৈতিক দলটির মধ্যে নানারকম বৈপরীত্য দেখা যাচ্ছে। দলের চেইন অফ কমান্ড নেই। একেকজন নেতা একেকরকম অবস্থান থেকে কথা বলেন। এই তরুণদের যে উচ্ছ্বাস, তা এখনও রাজনৈতিক সংগঠনের মতো পরিপক্বতা অর্জন করেছে কি না তা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এই তরুণদের জাতি ভালোবাসে। কাজেই আমরা আশা করব যে, তারাও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে, জাতীয় ঐক্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার যে সর্বশেষ ঘোষণা, সেই ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম হবে এবং দেশকে বিভাজনের বদলে ঐক্যের আবহে গড়ে তোলার কাজ করবে। সে লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত করবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
সর্বশেষ খবর
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি
আড়াইহাজারে এক রাতে দুই বাড়িতে ডাকাতি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন
হ্যাজলউড-রাবাদাদের ছাড়িয়ে শীর্ষে তাসকিন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাদারীপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় এনজিও কর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকায় দুইটি আন্তনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন
স্বাস্থ্য সহকারীদের তিন ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন
প্রথমবারের মতো শিশুদের ম্যালেরিয়া চিকিৎসায় ওষুধের অনুমোদন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলা উপলক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু
দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ
জামালপুরে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
৬ দফা দাবিতে দিনাজপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত
পটুয়াখালীতে অতিভারী বৃষ্টিপাত, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী
সচিবালয়ে নিষিদ্ধ হচ্ছে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক সামগ্রী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট
‘ভয়াবহ’ সংখ্যক মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব: রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান
সিরিজ জিততে বাংলাদেশের লক্ষ্য ২৮৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা
ভারী বর্ষণে প্লাবিত বাগেরহাট শহরের বিস্তীর্ণ এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত
মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে অর্থ লুটের ঘটনায় তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটি’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
নড়াইলে নাশকতা মামলার আসামিকে ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’
‌‘আওয়ামী লীগের সাথে জড়িতরা বিএনপির সদস্য হওয়ার যোগ্য না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
হাবিপ্রবি ও থাইল্যান্ডের কাসেটসার্ট ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান
লিগ্যাল এইড’র টোল ফ্রি নম্বরে ১৮৮৫২৮ জনকে আইনি সেবা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স
সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি চেলসি ও ফ্লুমিনেন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন
ভূতমারা খালের কচুরিপানা ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স
ব্রাজিলের শেষ আশা ফ্লুমিনেন্স

মাঠে ময়দানে