শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

আজ (১৭ জুন) থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা বৈঠক। এই বৈঠকেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবার কথা। সকলেই এ ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই যেন হোঁচট খেলো দেশের মানুষ। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি জামায়াতে ইসলামী এই বৈঠকে যোগ দেয়নি। জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে তাদের ‘ইগনোর’ করা হয়েছে। এজন্য তারা আজকের বৈঠক বর্জন করেছেন। জামায়াতের অভিমানে দেশবাসী আশাহত। প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গেছেন। সেখানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করবেন, এর মধ্যে সমস্যা কোথায় তা বুঝলাম না। তাছাড়া এ ধরনের বৈঠকে কাউকে ইগনোর করা হয় কীভাবে?

বাংলাদেশের মানুষ যেন ঘরপোড়া গরু। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। এদেশের ভাগ্য এমনই যে, একটি ভালো ঘটনার পরই অপেক্ষা করে একটি দুর্যোগ, একটি দুর্ঘটনা। এভাবে যেন ভাগ্যাহত বাঙালি জাতি নিরন্তর সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে যে স্বস্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, মানুষ যখন একটি দমবন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছিল ঠিক সেই সময় এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা অস্বস্তি এবং অশান্তির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বৈঠক প্রায় সকল রাজনৈতিক দল স্বাগত জানিয়েছে। সকলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এই ঘটনায় রীতিমতো উল্লসিত। কিন্তু এই ঘটনার পরপরই দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল এই বৈঠক নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সদ্য গঠিত ছাত্রদের সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি, অন্যটি জামায়াতে ইসলামী। এই দুটি সংগঠনই এর আগে যখন প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধ্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তখন তাকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং খুশি হয়েছিল। আবার প্রধান উপদেষ্টা যখন সংস্কার এবং বিচারের অগ্রগতিসাপেক্ষে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে মতামত জানালেন, তখন তারা অসন্তুষ্ট হলেন। এই ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে রাগ করে ১৭ জুনের ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জামায়াতের অনুপস্থিতি দেশের মানুষকে অবাক করেছে।

জামায়াতে ইসলামী একেকবার নির্বাচনের ব্যাপারে একেক রকম কথা বলছে। আসলে তারা কখন নির্বাচন চাইছে এটি নিয়ে তারা নিজেরাও বোধহয় জানে না। কদিন আগে জামায়াতের আমির লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তাদের কী আলোচনা হয়েছিল সে সম্পর্কে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান কিছু বলেননি। তবে তিনি এটা স্বীকার করেছিলেন যে, বিএনপির দুজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে যখন দেখা হয় তখন অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। এই সাক্ষাতের পরপর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দাবি তোলেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি একাধিক বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘নির্বাচন হতে হবে রোজার আগে।’ এখন যখন প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ্বে নির্বাচনের কথা বলছেন, এটি কিন্তু জামায়াতের দাবি। সেই অবস্থান থেকে জামায়াত আবার সরে গেল কেন সেটি স্পষ্ট নয়।

জামায়াত এবং বিএনপি দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র। বিশেষ করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াত এবং বিএনপি কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করেছে। জামায়াত-বিএনপির সম্পর্কের ইতিহাসটা আরও পুরোনো। আজকে যে জামায়াত রাজনীতি করতে পারছে এটা আসলে বিএনপির অবদান।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে জামায়াতসহ ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নিষিদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতও সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশে বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু পচাঁত্তরের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে জিয়াউর রহমান দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জামায়াতকে আবার রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। নতুন রাজনৈতিক দলবিধি অনুযায়ী জামায়াত বাংলাদেশে রাজনীতি করে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। ‘শত ফুল ফুটতে দাও’ এই নীতিতে তিনি গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতি ছিলেন। আর সেকারণেই তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতির বদলে সকল রাজনৈতিক দলকে সুযোগ দিয়ে একটি বহুমতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বাংলাদেশে। সেই সুযোগে জামায়াত রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াতকে বিএনপি সুযোগ দেয় অনেকগুলো আসন সমঝোতার মাধ্যমে। আবার সেই জামায়াতই ১৯৯১ সালে বিএনপি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলে বিএনপির বিরুদ্ধাচরণ করে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিএনপি পতনের আন্দোলন করেছে। বিভিন্ন সময় সুযোগসন্ধানী স্ববিরোধী রাজনৈতিক অবস্থান জামায়াতকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ২০০১ সালে বিএনপি এবং জামায়াত জোট বিপুল ভোটে বিজয়ী হয় এবং সেই সময় বিএনপি জামায়াতকে মন্ত্রিসভার দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়। কিন্তু আমরা দেখি যে এক এগারোর সময় জামায়াতের ভূমিকা ছিল নিষ্ক্রিয়। তারা বিএনপির পাশে দাঁড়ায়নি। তারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করেছিল। আবার ২০০৯ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যখন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে প্রথম বিরোধিতা করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি একাধিক বক্তৃতায় আলেম ওলামাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। বেগম জিয়া মতিউর রহমান নিজামী, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ সকল রাজবন্দির মুক্তি দাবি করেছিলেন। বিএনপি জামায়াতের প্রতি সবসময় যে সহমর্মিতা এবং উদারতা দেখিয়েছে, বিএনপি জামায়াতের প্রতি তাদের দুঃসময়ে যেভাবে সহযোগিতা করেছে, সহানুভূতি দেখিয়েছে জামায়াত কিন্তু তার বিনিময়ে বিশ্বস্ততার প্রমাণ সবসময় দিতে পারেনি। বরং জামায়াত যখন তার প্রয়োজন তখন বিএনপির সাথে হাত মিলিয়েছে, বিএনপির সহযোগিতা নিয়েছে। আবার যখন তারা নিজেরা ভেবেছে যে তারা শক্তিশালী তখন তারা বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এটি প্রমাণিত।

জুলাইয়ের গণআন্দোলনের সময়ও বিএনপি এবং জামায়াত কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে আন্দোলন করেছে। কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর আমরা দেখলাম যে জামায়াতের ভিন্ন আচরণ। জামায়াত নিজেদের স্বাতন্ত্র অবস্থা জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে এবং বিএনপির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। এই সময় নানা বিষয়ে বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে তিক্ততা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু বেগম জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং প্রত্যুৎপন্নতার কারণে জামায়াত-বিএনপির সংঘাত বেশি দূর গড়ায়নি। তিনি সবসময় জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরত্ব দিয়েছেন। জামায়াতকে তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্য দরকার। এই ঐক্যে সকলকেই ছাড় দিতে হবে। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার’, এই মানসিকতা থেকে জামায়াতকে বেরুতে হবে। জামায়াতের কথামতো সবকিছু হলেই জাতীয় ঐক্য হবে, না হলে জাতীয় ঐক্য হবে না- সেটি কখনোই একটি রাজনৈতিক দলের সঠিক চিন্তা হতে পারে না। কাজেই দেশবাসী মনে করে জামায়াতের বোধোদয় হবে, অতীত থেকে তারা শিক্ষা নেবে। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে যে জাতীয় ঐকমত্য হয়েছে তা নিয়ে আর কোনো তিক্ততা সৃষ্টি করবে না। কাদা ছোড়াছুড়ি করবে না।

এবার আসি এনসিপি প্রসঙ্গে। এনসিপি সদ্যগঠিত একটি রাজনৈতিক দল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি গঠিত হবার পর এখন পর্যন্ত চার মাস অতিবাহিত হয়েছে। এই রাজনৈতিক দলটি এখন পর্যন্ত তাদের নিজেদের গঠনতন্ত্র প্রকাশ করতে পারেনি। দলটির নিবন্ধন নেই। জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্র তরুণদের প্রতি এদেশের মানুষের ব্যাপক আস্থা এবং ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাই এমন কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে যে, সাধারণ মানুষ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাদের নানারকম কর্মকাণ্ড বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবুও বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ হোক, তরুণরা সামনে আসুক, রাজনীতিমনস্ক হোক- এটা দেশবাসী চায়। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জুলাইয়ে তাদের অবদানের কথা জাতি কখনো ভুলবে না। এই অবদানের জন্য তারা রাষ্ট্রসংস্কার এবং বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী ছাত্ররা হতে পারে জাতির বিবেক, পথপ্রদর্শক। তারা এখনই ক্ষমতায় যাওয়ার যে চিন্তাভাবনা করছে সেটি সাধারণ মানুষের মোটেও পছন্দ না। বরং তারা যদি অতন্দ্রপ্রহরীর মতো থেকে সংস্কারগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না, রাজনৈতিক দলগুলো ভুলত্রুটি করছে কি না এই সমস্ত বিষয়গুলো দেখতো অর্থাৎ একটি ‘পর্যবেক্ষক শক্তি’ হিসেবে রাজনীতিতে তাদের উপস্থিতি জানান দিতো, তাহলে সাধারণ মানুষ তাদের ওপর যেমন আস্থা রাখতো, তেমনি করে তারাও জনগণের জন্য কাজ করতে পারতো। কিন্তু জুলাই আন্দোলনে কিছুসংখ্যক ছাত্র একত্রিত হয়ে যে রাজনৈতিক সংগঠনের সূচনা করেছে সেই রাজনৈতিক সংগঠনের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। এই রাজনৈতিক দলটিকেই অনেকে ‘কিংস পার্টি’ মনে করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের সহযোগিতা ছাড়া, জামায়াত এবং হেফাজতের লোকবল ছাড়া তারা কিছুই করতে পারছে না। এই রাজনৈতিক দলটির মধ্যে নানারকম বৈপরীত্য দেখা যাচ্ছে। দলের চেইন অফ কমান্ড নেই। একেকজন নেতা একেকরকম অবস্থান থেকে কথা বলেন। এই তরুণদের যে উচ্ছ্বাস, তা এখনও রাজনৈতিক সংগঠনের মতো পরিপক্বতা অর্জন করেছে কি না তা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এই তরুণদের জাতি ভালোবাসে। কাজেই আমরা আশা করব যে, তারাও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে, জাতীয় ঐক্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার যে সর্বশেষ ঘোষণা, সেই ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম হবে এবং দেশকে বিভাজনের বদলে ঐক্যের আবহে গড়ে তোলার কাজ করবে। সে লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত করবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
জুলাই সনদ জাতীয় লক্ষ্য পূরণে সহায়ক হোক
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
পিআর নিয়ে আমজনতার ভাবনা
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
অগ্রাধিকার কোনটি : সংস্কার না নির্বাচন?
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
মব সন্ত্রাস সভ্য সমাজে কাম্য নয়
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
দীর্ঘ মেয়াদে লক্ষ্য বাজার ও পণ্যের বহুমুখীকরণ
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
খালেদা জিয়া হলেন গণতন্ত্রের অতন্দ্রপ্রহরী
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

এই মাত্র | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স
রোজার আগে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে জনগণ : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৫

১০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ধ্বংস করার দাবি ইউক্রেনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে বেরোবির অধ্যাপক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক
সুন্দরবনে বিষ দিয়ে মাছ ধরায় ১০ জেলে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ
যুক্তরাষ্ট্রে মাঝ আকাশে বিমানের ইঞ্জিন বিকল, মে ডে ঘোষণা করে জরুরি অবতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর
স্বৈরতান্ত্রিক বন্দোবস্তের স্থায়ী বিলোপে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : চরমোনাই পীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
বগুড়ায় পাঁচ শতাধিক কৃতি শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ
বাংলা ভাষা ছিল, আছে, থাকবে: প্রসেনজিৎ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ছয় নেতার রিমান্ড মঞ্জুর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

২২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’
‘মেরুদণ্ড ঠিক আছে’

নগর জীবন