শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৬, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১৭:৩৩, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

আজ (১৭ জুন) থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফা বৈঠক। এই বৈঠকেই জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবার কথা। সকলেই এ ব্যাপারে আশাবাদী। কিন্তু বৈঠকের শুরুতেই যেন হোঁচট খেলো দেশের মানুষ। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ শক্তি জামায়াতে ইসলামী এই বৈঠকে যোগ দেয়নি। জামায়াতের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বৈঠকে তাদের ‘ইগনোর’ করা হয়েছে। এজন্য তারা আজকের বৈঠক বর্জন করেছেন। জামায়াতের অভিমানে দেশবাসী আশাহত। প্রধান উপদেষ্টা লন্ডনে গেছেন। সেখানে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করবেন, এর মধ্যে সমস্যা কোথায় তা বুঝলাম না। তাছাড়া এ ধরনের বৈঠকে কাউকে ইগনোর করা হয় কীভাবে?

বাংলাদেশের মানুষ যেন ঘরপোড়া গরু। সিঁদুরে মেঘ দেখলেই ভয় পায়। এদেশের ভাগ্য এমনই যে, একটি ভালো ঘটনার পরই অপেক্ষা করে একটি দুর্যোগ, একটি দুর্ঘটনা। এভাবে যেন ভাগ্যাহত বাঙালি জাতি নিরন্তর সংগ্রাম করে এগিয়ে যাচ্ছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পরিপ্রেক্ষিতে সারা দেশে যে স্বস্তির সুবাতাস বইতে শুরু করেছিল, মানুষ যখন একটি দমবন্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি পাচ্ছিল ঠিক সেই সময় এই ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা অস্বস্তি এবং অশান্তির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের এই বৈঠক প্রায় সকল রাজনৈতিক দল স্বাগত জানিয়েছে। সকলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে। বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল এই ঘটনায় রীতিমতো উল্লসিত। কিন্তু এই ঘটনার পরপরই দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল এই বৈঠক নিয়ে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সদ্য গঠিত ছাত্রদের সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি, অন্যটি জামায়াতে ইসলামী। এই দুটি সংগঠনই এর আগে যখন প্রধান উপদেষ্টা এপ্রিলের প্রথমার্ধ্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তখন তাকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং খুশি হয়েছিল। আবার প্রধান উপদেষ্টা যখন সংস্কার এবং বিচারের অগ্রগতিসাপেক্ষে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে মতামত জানালেন, তখন তারা অসন্তুষ্ট হলেন। এই ঘটনা রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে রাগ করে ১৭ জুনের ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে জামায়াতের অনুপস্থিতি দেশের মানুষকে অবাক করেছে।

জামায়াতে ইসলামী একেকবার নির্বাচনের ব্যাপারে একেক রকম কথা বলছে। আসলে তারা কখন নির্বাচন চাইছে এটি নিয়ে তারা নিজেরাও বোধহয় জানে না। কদিন আগে জামায়াতের আমির লন্ডনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। সেই সাক্ষাতে তাদের কী আলোচনা হয়েছিল সে সম্পর্কে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান কিছু বলেননি। তবে তিনি এটা স্বীকার করেছিলেন যে, বিএনপির দুজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে যখন দেখা হয় তখন অবশ্যই দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে কথা হয়। এই সাক্ষাতের পরপর ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দাবি তোলেন জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি একাধিক বক্তৃতায় বলেছিলেন, ‘নির্বাচন হতে হবে রোজার আগে।’ এখন যখন প্রধান উপদেষ্টা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধ্বে নির্বাচনের কথা বলছেন, এটি কিন্তু জামায়াতের দাবি। সেই অবস্থান থেকে জামায়াত আবার সরে গেল কেন সেটি স্পষ্ট নয়।

জামায়াত এবং বিএনপি দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র। বিশেষ করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে জামায়াত এবং বিএনপি কাঁধে কাঁধ রেখে লড়াই করেছে। জামায়াত-বিএনপির সম্পর্কের ইতিহাসটা আরও পুরোনো। আজকে যে জামায়াত রাজনীতি করতে পারছে এটা আসলে বিএনপির অবদান।

মহান মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশে জামায়াতসহ ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এই নিষিদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে জামায়াতও সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশে বিলুপ্ত হয়ে যায়। কিন্তু পচাঁত্তরের ৭ নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে জিয়াউর রহমান দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে জামায়াতকে আবার রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। নতুন রাজনৈতিক দলবিধি অনুযায়ী জামায়াত বাংলাদেশে রাজনীতি করে। জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতেন। ‘শত ফুল ফুটতে দাও’ এই নীতিতে তিনি গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পক্ষপাতি ছিলেন। আর সেকারণেই তিনি প্রতিহিংসার রাজনীতির বদলে সকল রাজনৈতিক দলকে সুযোগ দিয়ে একটি বহুমতের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিলেন বাংলাদেশে। সেই সুযোগে জামায়াত রাজনীতিতে পুনর্বাসিত হয়েছে। অধ্যাপক গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে আসেন। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াতকে বিএনপি সুযোগ দেয় অনেকগুলো আসন সমঝোতার মাধ্যমে। আবার সেই জামায়াতই ১৯৯১ সালে বিএনপি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলে বিএনপির বিরুদ্ধাচরণ করে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিএনপি পতনের আন্দোলন করেছে। বিভিন্ন সময় সুযোগসন্ধানী স্ববিরোধী রাজনৈতিক অবস্থান জামায়াতকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। ২০০১ সালে বিএনপি এবং জামায়াত জোট বিপুল ভোটে বিজয়ী হয় এবং সেই সময় বিএনপি জামায়াতকে মন্ত্রিসভার দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদ দেয়। কিন্তু আমরা দেখি যে এক এগারোর সময় জামায়াতের ভূমিকা ছিল নিষ্ক্রিয়। তারা বিএনপির পাশে দাঁড়ায়নি। তারা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান গ্রহণ করেছিল। আবার ২০০৯ সালে নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ যখন বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করে তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু হয়। এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে প্রথম বিরোধিতা করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। তিনি একাধিক বক্তৃতায় আলেম ওলামাদের গ্রেপ্তার করে নির্যাতন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। বেগম জিয়া মতিউর রহমান নিজামী, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীসহ সকল রাজবন্দির মুক্তি দাবি করেছিলেন। বিএনপি জামায়াতের প্রতি সবসময় যে সহমর্মিতা এবং উদারতা দেখিয়েছে, বিএনপি জামায়াতের প্রতি তাদের দুঃসময়ে যেভাবে সহযোগিতা করেছে, সহানুভূতি দেখিয়েছে জামায়াত কিন্তু তার বিনিময়ে বিশ্বস্ততার প্রমাণ সবসময় দিতে পারেনি। বরং জামায়াত যখন তার প্রয়োজন তখন বিএনপির সাথে হাত মিলিয়েছে, বিএনপির সহযোগিতা নিয়েছে। আবার যখন তারা নিজেরা ভেবেছে যে তারা শক্তিশালী তখন তারা বিএনপির বিরুদ্ধেই অবস্থান নিয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এটি প্রমাণিত।

জুলাইয়ের গণআন্দোলনের সময়ও বিএনপি এবং জামায়াত কাঁধে কাঁধে মিলিয়ে আন্দোলন করেছে। কিন্তু স্বৈরাচার পতনের পর আমরা দেখলাম যে জামায়াতের ভিন্ন আচরণ। জামায়াত নিজেদের স্বাতন্ত্র অবস্থা জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে এবং বিএনপির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করছে। এই সময় নানা বিষয়ে বিএনপি এবং জামায়াতের মধ্যে তিক্ততা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু বেগম জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং প্রত্যুৎপন্নতার কারণে জামায়াত-বিএনপির সংঘাত বেশি দূর গড়ায়নি। তিনি সবসময় জাতীয় ঐক্যের ওপর গুরত্ব দিয়েছেন। জামায়াতকে তাদের বাস্তবতা বুঝতে হবে। বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সকল রাজনৈতিক দলের ঐক্য দরকার। এই ঐক্যে সকলকেই ছাড় দিতে হবে। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার’, এই মানসিকতা থেকে জামায়াতকে বেরুতে হবে। জামায়াতের কথামতো সবকিছু হলেই জাতীয় ঐক্য হবে, না হলে জাতীয় ঐক্য হবে না- সেটি কখনোই একটি রাজনৈতিক দলের সঠিক চিন্তা হতে পারে না। কাজেই দেশবাসী মনে করে জামায়াতের বোধোদয় হবে, অতীত থেকে তারা শিক্ষা নেবে। জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে রোজার আগে নির্বাচনের ব্যাপারে যে জাতীয় ঐকমত্য হয়েছে তা নিয়ে আর কোনো তিক্ততা সৃষ্টি করবে না। কাদা ছোড়াছুড়ি করবে না।

এবার আসি এনসিপি প্রসঙ্গে। এনসিপি সদ্যগঠিত একটি রাজনৈতিক দল। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দলটি গঠিত হবার পর এখন পর্যন্ত চার মাস অতিবাহিত হয়েছে। এই রাজনৈতিক দলটি এখন পর্যন্ত তাদের নিজেদের গঠনতন্ত্র প্রকাশ করতে পারেনি। দলটির নিবন্ধন নেই। জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্র তরুণদের প্রতি এদেশের মানুষের ব্যাপক আস্থা এবং ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাই এমন কিছু বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে যে, সাধারণ মানুষ তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। তাদের নানারকম কর্মকাণ্ড বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তবুও বাংলাদেশে তরুণ নেতৃত্বের বিকাশ হোক, তরুণরা সামনে আসুক, রাজনীতিমনস্ক হোক- এটা দেশবাসী চায়। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে জুলাইয়ে তাদের অবদানের কথা জাতি কখনো ভুলবে না। এই অবদানের জন্য তারা রাষ্ট্রসংস্কার এবং বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। জুলাই বিপ্লবে নেতৃত্বদানকারী ছাত্ররা হতে পারে জাতির বিবেক, পথপ্রদর্শক। তারা এখনই ক্ষমতায় যাওয়ার যে চিন্তাভাবনা করছে সেটি সাধারণ মানুষের মোটেও পছন্দ না। বরং তারা যদি অতন্দ্রপ্রহরীর মতো থেকে সংস্কারগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে কি না, রাজনৈতিক দলগুলো ভুলত্রুটি করছে কি না এই সমস্ত বিষয়গুলো দেখতো অর্থাৎ একটি ‘পর্যবেক্ষক শক্তি’ হিসেবে রাজনীতিতে তাদের উপস্থিতি জানান দিতো, তাহলে সাধারণ মানুষ তাদের ওপর যেমন আস্থা রাখতো, তেমনি করে তারাও জনগণের জন্য কাজ করতে পারতো। কিন্তু জুলাই আন্দোলনে কিছুসংখ্যক ছাত্র একত্রিত হয়ে যে রাজনৈতিক সংগঠনের সূচনা করেছে সেই রাজনৈতিক সংগঠনের ভবিষ্যৎ এখন অনিশ্চিত। এই রাজনৈতিক দলটিকেই অনেকে ‘কিংস পার্টি’ মনে করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের সহযোগিতা ছাড়া, জামায়াত এবং হেফাজতের লোকবল ছাড়া তারা কিছুই করতে পারছে না। এই রাজনৈতিক দলটির মধ্যে নানারকম বৈপরীত্য দেখা যাচ্ছে। দলের চেইন অফ কমান্ড নেই। একেকজন নেতা একেকরকম অবস্থান থেকে কথা বলেন। এই তরুণদের যে উচ্ছ্বাস, তা এখনও রাজনৈতিক সংগঠনের মতো পরিপক্বতা অর্জন করেছে কি না তা নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন উঠেছে। এই তরুণদের জাতি ভালোবাসে। কাজেই আমরা আশা করব যে, তারাও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে, জাতীয় ঐক্যের জন্য প্রধান উপদেষ্টার যে সর্বশেষ ঘোষণা, সেই ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম হবে এবং দেশকে বিভাজনের বদলে ঐক্যের আবহে গড়ে তোলার কাজ করবে। সে লক্ষ্যে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে, সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে জুলাই ঘোষণা চূড়ান্ত করবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা