শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

মাও সেতুংয়ের এ প্রবাদবাক্যটি ওমর ফারুক চৌধুরীর মতো  অযোগ্য নেতার হাতে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া যুবলীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বহুল বিতর্কিত যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বকালকে ‘বিভীষিকার কাল’ বলছেন সংগঠনটির নেতারা। 

এতদিন ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত ছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো বোনের এবং যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা শেখ মনির ভগ্নিপতি বলে। রাষ্ট্রীয় পদে না থাকলেও রাষ্ট্রের অক্ষয় শক্তি মনে করতেন নিজেকে। সেই শক্তির ক্ষয় নয়, ধ্বংস হওয়ায় মাঠের কর্মীরা তার নৈতিক স্খলনজনিত কুকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরছে। 

দাপুটে নেতারাও যারা তার অকথ্য ও অশ্লীল শব্দোচ্চারণের শিকারে পরিণত হন, স্বস্তিতে ফিরেছেন। তারা চোখে কান্নার সাঁতার কেটে মুখে হাসির ফোয়ারা ছড়িয়ে এতদিনে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।

আগামী ২৩ নভেম্বরের কংগ্রেসে ওমর ফারুক চৌধুরীর মুখও দেখতে চান না নেতারা। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে নানা অভিযোগ করেছেন বিনয়ের সঙ্গে।  প্রধানমন্ত্রীর চলমান শুদ্ধি অভিযানকে স্বাগত জানান নিরীহ নিষ্প্রাণ হয়ে পড়া যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ।

নেতার সুচিন্তার প্রতিফলন ঘটে কর্মে আর কর্মই শেষমেষ নেতৃত্বের পরিধি বিস্তৃত করে। ঠিক এর উল্টোটি করেছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী। প্রথমে তিনি প্রেসিডিয়ামের সদস্য পদটি বাগিয়ে নেন গালভরা হাসি দিয়ে। তার বিনয়সুলভ আচার-আচরণের মধ্যে কে জানতো লুকানো ছিল, চরম তামাশা আর বদ চিন্তা! তিনি কুরুচিপূর্ণ উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই যুবলীগের চেয়ারম্যান পদটিকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেছেন।

তার কর্মে ফুটে উঠে “সর্বোচ্চ হাইকমান্ড” সম্পর্কেও ছিলেন উদাসীন। হয়তো তার মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল যে,  প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা সর্বদাই পাবেন-কেননা  ফুফাতো বোন তার সহধর্মিণী। এই কারণে জনসমক্ষে বলেছেন,“বিপদে পড়লে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।” 

দেশ-জাতির কল্যাণের প্রশ্নে ব্যক্তি বিশেষকেও যে জলাঞ্জলি দিতে পারেন, তা জাতির পিতার কন্যার চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। ঔদ্ধত্যমূলক বয়ান টিভিরপর্দায় ও সংবাদপত্রে যারা দেখেছেন তারা ওমর ফারুক চৌধুরীর নিষ্ঠুর পরিণতিই আঁচ করছিলেন। তিনি খোশগল্পে প্রবাদবাক্য টানতেন। বলতেন, প্রবাদবাক্যকে ইংরেজিতে বলে  epigram কিংবা বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য।

তার বুদ্ধিদীপ্ত মানসিকতার অনিচ্ছাকৃত একটি উদাহরণ আমি দেই। যুবলীগ কংগ্রেস। ’০৯ সালে জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন। যুবলীগের চেয়ারম্যান পদে মীর্জা আযমের সঙ্গে ওমর ফারুক চৌধুরীর নামও আসল। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার কর্মস্থল। দায়িত্ব পড়ল তার সঙ্গে কথা বলে একটা প্রতিবেদন তৈরি করার। প্রথম কলামে তার ছবিসহ একটি সাক্ষাৎকারধর্মী প্রতিবেদন ছাপা হল। বুকজুড়ানো আদুরে ওমর ফারুক চৌধুরী শুনিয়ে ছিলেন আশারবাণী। বললেন, চেয়ারম্যান হলে “আপনাকে” সদস্য হতে পদোন্নতি দিব সম্পাদকমন্ডলীতে।। দারুণ লিখেন, আপনার মেধা ও প্রতিভা যুবলীগের কাজে লাগাব। কিন্তু কংগ্রেসের দিনই আমার সম্ভাবনার মৃত্যু ঘণ্টা শুনতে পেলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম কলামে  “আবারও মীর্জা আযম” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন লেখার দায়ে। ফোনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তিনি। কংগ্রস অনুষ্ঠানে দেখা হতেই রীতিমতো শাসালেন। 

জনপ্রিয়তার তুঙ্গে মীর্জা আযম। চেয়ারম্যান পদে কাউন্সিলরদের ভোট হলে তারই নিরঙ্কুশ বিজয় হতো। হাইকমান্ডের সবুজ সঙ্কেতের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নেতাকর্মীদের অকৃপণ ভালোবাসা ও অশ্রুজলপ্রপাতের স্রোতে নিজেকে ভাসাতে হল মীর্জা আযম বিদায় সম্ভাষণ জানিয়ে। ওমর ফারুক চৌধুরী চেয়ারম্যান হলেন।  শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হলাম যুবলীগের কার্যালয়ে। তিনি দেখেই চেঁচিয়ে উঠলেন, বললেন যুবলীগ করতে হলে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নেই। অতএব আপনারও বিদায়। সাংবাদিক হওয়ায় হয়তো সেদিন সরাসরি স্টুপিট না বললেও ঘুরিয়ে বলেছিলেন “স্টুপিটের মতোই কাজটি করেছেন”।

পদ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে কষ্ট হয়নি বিন্দুমাত্র। কিন্তু তার মানসিকতার সঙ্কীর্ণতা ও দৈনতা দেখে সেদিন ব্যথিত হয়েছিলাম। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কাজ করার সময়ে এ ধরনের পরিস্থিতির কখনও মুখোমুখি হতে হয়নি। যুবলীগ করার ইচ্ছাও ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যাই আওয়ামী লীগের প্রথম কেন্দ্রীয় উপকমিটিতে স্থান দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি তৈরি করে দেন। ’০৩-এ যুবলীগের কংগ্রেসে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক চেয়ারম্যান হলেন। আমাকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য করেন।

ভালো উদ্দেশ্য থাকা ভালো, কিন্তু সে উদ্দেশ্যকে কাজে পরিণত না করলে তার কি মূল্য আছে? কাজ করার আগে যে চিন্তা করে তাকে পস্তাতে হয় না, যুবলীগ চেয়ারম্যান হয়ত সেটি ভুলে গিয়েছিলেন। একটা মিথ্যা ধারণার কথা বারবার বললে মন সেটা বিশ্বাস করে নেয়। ওমর ফারুক চৌধুরী বিশ্বাস করতে চাননি যে, যত বড় বড় চিন্তা করেন না কেন, কাজ না করলে ফলাফল শূন্য। তার সহকর্মীরা যা বিশ্বাস করতে চাননি, তাই তিনি বিশ্বাস করাতে চেয়েছেন। সফল সেই নেতা যে সহকর্মীদের আশা-বিশ্বাস নষ্ট করার চেষ্টা করেন না। মনে সাহস আছে কিন্তু ভয় নেই -প্রকৃতপক্ষে সেই সফল নেতা। 

সাফল্যের অন্যতম পথ যেখানে সহকর্মীদের জাগ্রত করা, সেখানে যুবলীগ চেয়ারম্যান ব্যস্ত ছিলেন শোষণের হাতিয়ার দিয়ে স্বীয় কর্তৃত্বকে জাহির করতে। এক লাফে বা এক চেষ্টায় শীর্ষে ওঠার চেষ্টা করলে নীচের দিকেই নামতে হয়, ওমর ফারুক চৌধুরীই তার প্রমাণ। তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রকাশ পাওয়ায় হিতাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা এখন শূন্যের কোঠায়। নেতৃত্বে উঠে আসার ক্ষেত্রে আত্মীয়-পরিজন সূত্র হতে পারে, কিন্তু মাপকাঠি হতে পারে না। যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনিই এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধু-শেখ মনি মামা-ভাগনে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কখনো ‘মামা’ বলে সম্মোধন করতেন না। বঙ্গবন্ধুও বাড়তি সমীহ দেখাননি। ছাত্রলীগের দু’বারের সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হিসাবেই শেখ মনিকে জুটি বাঁধতে হয়েছিল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দেশজুড়ে পরিবেশ অধিদফতরের অভিযান: জব্দ, জরিমানা ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে প্রতিবেশীর ইটের আঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইগারদের বোলিং তাণ্ডবে বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির
টাইগারদের বোলিং তাণ্ডবে বিপর্যস্ত ক্যারিবীয় শিবির

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল
জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানতের পরিমাণ বাড়ল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া
ফরাসি জিহাদি গোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত সিরিয়া

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে ধানের শীষে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা
তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দাবাড়ু নীরকে আর্থিক সহায়তা

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন
সিভাসু’তে রবিবার শুরু হচ্ছে তিনদিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পশ্চিম তীর দখল গাজার যুদ্ধবিরতি বিপন্ন করতে পারে : মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে ভারতীয় মদ ও চোরাই পণ্য জব্দ করেছে বিজিবি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবীয় শিবিরে নাসুমের তৃতীয় আঘাত
ক্যারিবীয় শিবিরে নাসুমের তৃতীয় আঘাত

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ১২
রাশিয়ায় কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ১২

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে কাঁঠাল-পেয়ারা আমদানি করতে চায় চীন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ছাড়াল ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, নাগরিকপ্রতি দায় ১ লাখ ১১ হাজার
যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ছাড়াল ৩৮ ট্রিলিয়ন ডলার, নাগরিকপ্রতি দায় ১ লাখ ১১ হাজার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাজরা ও কারেন্ট পোকার আক্রমণে বিপাকে আমন চাষিরা
মাজরা ও কারেন্ট পোকার আক্রমণে বিপাকে আমন চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অধ্যাপক ড. হামিদা আখতার বেগমের ইন্তেকাল
অধ্যাপক ড. হামিদা আখতার বেগমের ইন্তেকাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে চলার নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ মেনে চলার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ডিসেম্বর থেকে বিদায় নিচ্ছে মেসেঞ্জারের ডেস্কটপ অ্যাপ
১৫ ডিসেম্বর থেকে বিদায় নিচ্ছে মেসেঞ্জারের ডেস্কটপ অ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মুন্সীগঞ্জে হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা রিমান্ডে
মুন্সীগঞ্জে হত্যা মামলায় ছাত্রলীগ নেতা রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওপেনএআইয়ের ‘অ্যাটলাস’ বাজারে আসতেই গুগলের শেয়ারে বড় ধস
ওপেনএআইয়ের ‘অ্যাটলাস’ বাজারে আসতেই গুগলের শেয়ারে বড় ধস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেরপুরে বাড়ছে পানিফলের চাষ, সচ্ছলতা ফিরছে কৃষকের সংসারে
শেরপুরে বাড়ছে পানিফলের চাষ, সচ্ছলতা ফিরছে কৃষকের সংসারে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম