শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

মাও সেতুংয়ের এ প্রবাদবাক্যটি ওমর ফারুক চৌধুরীর মতো  অযোগ্য নেতার হাতে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া যুবলীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বহুল বিতর্কিত যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বকালকে ‘বিভীষিকার কাল’ বলছেন সংগঠনটির নেতারা। 

এতদিন ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত ছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো বোনের এবং যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা শেখ মনির ভগ্নিপতি বলে। রাষ্ট্রীয় পদে না থাকলেও রাষ্ট্রের অক্ষয় শক্তি মনে করতেন নিজেকে। সেই শক্তির ক্ষয় নয়, ধ্বংস হওয়ায় মাঠের কর্মীরা তার নৈতিক স্খলনজনিত কুকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরছে। 

দাপুটে নেতারাও যারা তার অকথ্য ও অশ্লীল শব্দোচ্চারণের শিকারে পরিণত হন, স্বস্তিতে ফিরেছেন। তারা চোখে কান্নার সাঁতার কেটে মুখে হাসির ফোয়ারা ছড়িয়ে এতদিনে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।

আগামী ২৩ নভেম্বরের কংগ্রেসে ওমর ফারুক চৌধুরীর মুখও দেখতে চান না নেতারা। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে নানা অভিযোগ করেছেন বিনয়ের সঙ্গে।  প্রধানমন্ত্রীর চলমান শুদ্ধি অভিযানকে স্বাগত জানান নিরীহ নিষ্প্রাণ হয়ে পড়া যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ।

নেতার সুচিন্তার প্রতিফলন ঘটে কর্মে আর কর্মই শেষমেষ নেতৃত্বের পরিধি বিস্তৃত করে। ঠিক এর উল্টোটি করেছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী। প্রথমে তিনি প্রেসিডিয়ামের সদস্য পদটি বাগিয়ে নেন গালভরা হাসি দিয়ে। তার বিনয়সুলভ আচার-আচরণের মধ্যে কে জানতো লুকানো ছিল, চরম তামাশা আর বদ চিন্তা! তিনি কুরুচিপূর্ণ উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই যুবলীগের চেয়ারম্যান পদটিকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেছেন।

তার কর্মে ফুটে উঠে “সর্বোচ্চ হাইকমান্ড” সম্পর্কেও ছিলেন উদাসীন। হয়তো তার মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল যে,  প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা সর্বদাই পাবেন-কেননা  ফুফাতো বোন তার সহধর্মিণী। এই কারণে জনসমক্ষে বলেছেন,“বিপদে পড়লে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।” 

দেশ-জাতির কল্যাণের প্রশ্নে ব্যক্তি বিশেষকেও যে জলাঞ্জলি দিতে পারেন, তা জাতির পিতার কন্যার চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। ঔদ্ধত্যমূলক বয়ান টিভিরপর্দায় ও সংবাদপত্রে যারা দেখেছেন তারা ওমর ফারুক চৌধুরীর নিষ্ঠুর পরিণতিই আঁচ করছিলেন। তিনি খোশগল্পে প্রবাদবাক্য টানতেন। বলতেন, প্রবাদবাক্যকে ইংরেজিতে বলে  epigram কিংবা বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য।

তার বুদ্ধিদীপ্ত মানসিকতার অনিচ্ছাকৃত একটি উদাহরণ আমি দেই। যুবলীগ কংগ্রেস। ’০৯ সালে জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন। যুবলীগের চেয়ারম্যান পদে মীর্জা আযমের সঙ্গে ওমর ফারুক চৌধুরীর নামও আসল। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার কর্মস্থল। দায়িত্ব পড়ল তার সঙ্গে কথা বলে একটা প্রতিবেদন তৈরি করার। প্রথম কলামে তার ছবিসহ একটি সাক্ষাৎকারধর্মী প্রতিবেদন ছাপা হল। বুকজুড়ানো আদুরে ওমর ফারুক চৌধুরী শুনিয়ে ছিলেন আশারবাণী। বললেন, চেয়ারম্যান হলে “আপনাকে” সদস্য হতে পদোন্নতি দিব সম্পাদকমন্ডলীতে।। দারুণ লিখেন, আপনার মেধা ও প্রতিভা যুবলীগের কাজে লাগাব। কিন্তু কংগ্রেসের দিনই আমার সম্ভাবনার মৃত্যু ঘণ্টা শুনতে পেলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম কলামে  “আবারও মীর্জা আযম” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন লেখার দায়ে। ফোনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তিনি। কংগ্রস অনুষ্ঠানে দেখা হতেই রীতিমতো শাসালেন। 

জনপ্রিয়তার তুঙ্গে মীর্জা আযম। চেয়ারম্যান পদে কাউন্সিলরদের ভোট হলে তারই নিরঙ্কুশ বিজয় হতো। হাইকমান্ডের সবুজ সঙ্কেতের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নেতাকর্মীদের অকৃপণ ভালোবাসা ও অশ্রুজলপ্রপাতের স্রোতে নিজেকে ভাসাতে হল মীর্জা আযম বিদায় সম্ভাষণ জানিয়ে। ওমর ফারুক চৌধুরী চেয়ারম্যান হলেন।  শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হলাম যুবলীগের কার্যালয়ে। তিনি দেখেই চেঁচিয়ে উঠলেন, বললেন যুবলীগ করতে হলে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নেই। অতএব আপনারও বিদায়। সাংবাদিক হওয়ায় হয়তো সেদিন সরাসরি স্টুপিট না বললেও ঘুরিয়ে বলেছিলেন “স্টুপিটের মতোই কাজটি করেছেন”।

পদ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে কষ্ট হয়নি বিন্দুমাত্র। কিন্তু তার মানসিকতার সঙ্কীর্ণতা ও দৈনতা দেখে সেদিন ব্যথিত হয়েছিলাম। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কাজ করার সময়ে এ ধরনের পরিস্থিতির কখনও মুখোমুখি হতে হয়নি। যুবলীগ করার ইচ্ছাও ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যাই আওয়ামী লীগের প্রথম কেন্দ্রীয় উপকমিটিতে স্থান দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি তৈরি করে দেন। ’০৩-এ যুবলীগের কংগ্রেসে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক চেয়ারম্যান হলেন। আমাকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য করেন।

ভালো উদ্দেশ্য থাকা ভালো, কিন্তু সে উদ্দেশ্যকে কাজে পরিণত না করলে তার কি মূল্য আছে? কাজ করার আগে যে চিন্তা করে তাকে পস্তাতে হয় না, যুবলীগ চেয়ারম্যান হয়ত সেটি ভুলে গিয়েছিলেন। একটা মিথ্যা ধারণার কথা বারবার বললে মন সেটা বিশ্বাস করে নেয়। ওমর ফারুক চৌধুরী বিশ্বাস করতে চাননি যে, যত বড় বড় চিন্তা করেন না কেন, কাজ না করলে ফলাফল শূন্য। তার সহকর্মীরা যা বিশ্বাস করতে চাননি, তাই তিনি বিশ্বাস করাতে চেয়েছেন। সফল সেই নেতা যে সহকর্মীদের আশা-বিশ্বাস নষ্ট করার চেষ্টা করেন না। মনে সাহস আছে কিন্তু ভয় নেই -প্রকৃতপক্ষে সেই সফল নেতা। 

সাফল্যের অন্যতম পথ যেখানে সহকর্মীদের জাগ্রত করা, সেখানে যুবলীগ চেয়ারম্যান ব্যস্ত ছিলেন শোষণের হাতিয়ার দিয়ে স্বীয় কর্তৃত্বকে জাহির করতে। এক লাফে বা এক চেষ্টায় শীর্ষে ওঠার চেষ্টা করলে নীচের দিকেই নামতে হয়, ওমর ফারুক চৌধুরীই তার প্রমাণ। তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রকাশ পাওয়ায় হিতাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা এখন শূন্যের কোঠায়। নেতৃত্বে উঠে আসার ক্ষেত্রে আত্মীয়-পরিজন সূত্র হতে পারে, কিন্তু মাপকাঠি হতে পারে না। যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনিই এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধু-শেখ মনি মামা-ভাগনে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কখনো ‘মামা’ বলে সম্মোধন করতেন না। বঙ্গবন্ধুও বাড়তি সমীহ দেখাননি। ছাত্রলীগের দু’বারের সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হিসাবেই শেখ মনিকে জুটি বাঁধতে হয়েছিল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে তিন মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৪৭

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা