শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

মাও সেতুংয়ের এ প্রবাদবাক্যটি ওমর ফারুক চৌধুরীর মতো  অযোগ্য নেতার হাতে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া যুবলীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বহুল বিতর্কিত যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বকালকে ‘বিভীষিকার কাল’ বলছেন সংগঠনটির নেতারা। 

এতদিন ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত ছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো বোনের এবং যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা শেখ মনির ভগ্নিপতি বলে। রাষ্ট্রীয় পদে না থাকলেও রাষ্ট্রের অক্ষয় শক্তি মনে করতেন নিজেকে। সেই শক্তির ক্ষয় নয়, ধ্বংস হওয়ায় মাঠের কর্মীরা তার নৈতিক স্খলনজনিত কুকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরছে। 

দাপুটে নেতারাও যারা তার অকথ্য ও অশ্লীল শব্দোচ্চারণের শিকারে পরিণত হন, স্বস্তিতে ফিরেছেন। তারা চোখে কান্নার সাঁতার কেটে মুখে হাসির ফোয়ারা ছড়িয়ে এতদিনে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।

আগামী ২৩ নভেম্বরের কংগ্রেসে ওমর ফারুক চৌধুরীর মুখও দেখতে চান না নেতারা। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে নানা অভিযোগ করেছেন বিনয়ের সঙ্গে।  প্রধানমন্ত্রীর চলমান শুদ্ধি অভিযানকে স্বাগত জানান নিরীহ নিষ্প্রাণ হয়ে পড়া যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ।

নেতার সুচিন্তার প্রতিফলন ঘটে কর্মে আর কর্মই শেষমেষ নেতৃত্বের পরিধি বিস্তৃত করে। ঠিক এর উল্টোটি করেছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী। প্রথমে তিনি প্রেসিডিয়ামের সদস্য পদটি বাগিয়ে নেন গালভরা হাসি দিয়ে। তার বিনয়সুলভ আচার-আচরণের মধ্যে কে জানতো লুকানো ছিল, চরম তামাশা আর বদ চিন্তা! তিনি কুরুচিপূর্ণ উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই যুবলীগের চেয়ারম্যান পদটিকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেছেন।

তার কর্মে ফুটে উঠে “সর্বোচ্চ হাইকমান্ড” সম্পর্কেও ছিলেন উদাসীন। হয়তো তার মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল যে,  প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা সর্বদাই পাবেন-কেননা  ফুফাতো বোন তার সহধর্মিণী। এই কারণে জনসমক্ষে বলেছেন,“বিপদে পড়লে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।” 

দেশ-জাতির কল্যাণের প্রশ্নে ব্যক্তি বিশেষকেও যে জলাঞ্জলি দিতে পারেন, তা জাতির পিতার কন্যার চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। ঔদ্ধত্যমূলক বয়ান টিভিরপর্দায় ও সংবাদপত্রে যারা দেখেছেন তারা ওমর ফারুক চৌধুরীর নিষ্ঠুর পরিণতিই আঁচ করছিলেন। তিনি খোশগল্পে প্রবাদবাক্য টানতেন। বলতেন, প্রবাদবাক্যকে ইংরেজিতে বলে  epigram কিংবা বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য।

তার বুদ্ধিদীপ্ত মানসিকতার অনিচ্ছাকৃত একটি উদাহরণ আমি দেই। যুবলীগ কংগ্রেস। ’০৯ সালে জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন। যুবলীগের চেয়ারম্যান পদে মীর্জা আযমের সঙ্গে ওমর ফারুক চৌধুরীর নামও আসল। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার কর্মস্থল। দায়িত্ব পড়ল তার সঙ্গে কথা বলে একটা প্রতিবেদন তৈরি করার। প্রথম কলামে তার ছবিসহ একটি সাক্ষাৎকারধর্মী প্রতিবেদন ছাপা হল। বুকজুড়ানো আদুরে ওমর ফারুক চৌধুরী শুনিয়ে ছিলেন আশারবাণী। বললেন, চেয়ারম্যান হলে “আপনাকে” সদস্য হতে পদোন্নতি দিব সম্পাদকমন্ডলীতে।। দারুণ লিখেন, আপনার মেধা ও প্রতিভা যুবলীগের কাজে লাগাব। কিন্তু কংগ্রেসের দিনই আমার সম্ভাবনার মৃত্যু ঘণ্টা শুনতে পেলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম কলামে  “আবারও মীর্জা আযম” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন লেখার দায়ে। ফোনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তিনি। কংগ্রস অনুষ্ঠানে দেখা হতেই রীতিমতো শাসালেন। 

জনপ্রিয়তার তুঙ্গে মীর্জা আযম। চেয়ারম্যান পদে কাউন্সিলরদের ভোট হলে তারই নিরঙ্কুশ বিজয় হতো। হাইকমান্ডের সবুজ সঙ্কেতের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নেতাকর্মীদের অকৃপণ ভালোবাসা ও অশ্রুজলপ্রপাতের স্রোতে নিজেকে ভাসাতে হল মীর্জা আযম বিদায় সম্ভাষণ জানিয়ে। ওমর ফারুক চৌধুরী চেয়ারম্যান হলেন।  শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হলাম যুবলীগের কার্যালয়ে। তিনি দেখেই চেঁচিয়ে উঠলেন, বললেন যুবলীগ করতে হলে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নেই। অতএব আপনারও বিদায়। সাংবাদিক হওয়ায় হয়তো সেদিন সরাসরি স্টুপিট না বললেও ঘুরিয়ে বলেছিলেন “স্টুপিটের মতোই কাজটি করেছেন”।

পদ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে কষ্ট হয়নি বিন্দুমাত্র। কিন্তু তার মানসিকতার সঙ্কীর্ণতা ও দৈনতা দেখে সেদিন ব্যথিত হয়েছিলাম। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কাজ করার সময়ে এ ধরনের পরিস্থিতির কখনও মুখোমুখি হতে হয়নি। যুবলীগ করার ইচ্ছাও ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যাই আওয়ামী লীগের প্রথম কেন্দ্রীয় উপকমিটিতে স্থান দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি তৈরি করে দেন। ’০৩-এ যুবলীগের কংগ্রেসে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক চেয়ারম্যান হলেন। আমাকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য করেন।

ভালো উদ্দেশ্য থাকা ভালো, কিন্তু সে উদ্দেশ্যকে কাজে পরিণত না করলে তার কি মূল্য আছে? কাজ করার আগে যে চিন্তা করে তাকে পস্তাতে হয় না, যুবলীগ চেয়ারম্যান হয়ত সেটি ভুলে গিয়েছিলেন। একটা মিথ্যা ধারণার কথা বারবার বললে মন সেটা বিশ্বাস করে নেয়। ওমর ফারুক চৌধুরী বিশ্বাস করতে চাননি যে, যত বড় বড় চিন্তা করেন না কেন, কাজ না করলে ফলাফল শূন্য। তার সহকর্মীরা যা বিশ্বাস করতে চাননি, তাই তিনি বিশ্বাস করাতে চেয়েছেন। সফল সেই নেতা যে সহকর্মীদের আশা-বিশ্বাস নষ্ট করার চেষ্টা করেন না। মনে সাহস আছে কিন্তু ভয় নেই -প্রকৃতপক্ষে সেই সফল নেতা। 

সাফল্যের অন্যতম পথ যেখানে সহকর্মীদের জাগ্রত করা, সেখানে যুবলীগ চেয়ারম্যান ব্যস্ত ছিলেন শোষণের হাতিয়ার দিয়ে স্বীয় কর্তৃত্বকে জাহির করতে। এক লাফে বা এক চেষ্টায় শীর্ষে ওঠার চেষ্টা করলে নীচের দিকেই নামতে হয়, ওমর ফারুক চৌধুরীই তার প্রমাণ। তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রকাশ পাওয়ায় হিতাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা এখন শূন্যের কোঠায়। নেতৃত্বে উঠে আসার ক্ষেত্রে আত্মীয়-পরিজন সূত্র হতে পারে, কিন্তু মাপকাঠি হতে পারে না। যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনিই এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধু-শেখ মনি মামা-ভাগনে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কখনো ‘মামা’ বলে সম্মোধন করতেন না। বঙ্গবন্ধুও বাড়তি সমীহ দেখাননি। ছাত্রলীগের দু’বারের সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হিসাবেই শেখ মনিকে জুটি বাঁধতে হয়েছিল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম