শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
‘মাছের পচন ধরে মাথা থেকে আর যুবলীগের পচন ধরেছে নেতা থেকে’

মাও সেতুংয়ের এ প্রবাদবাক্যটি ওমর ফারুক চৌধুরীর মতো  অযোগ্য নেতার হাতে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হওয়া যুবলীগের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। বহুল বিতর্কিত যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরীর নেতৃত্বকালকে ‘বিভীষিকার কাল’ বলছেন সংগঠনটির নেতারা। 

এতদিন ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত ছিলেন তিনি প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো বোনের এবং যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা শেখ মনির ভগ্নিপতি বলে। রাষ্ট্রীয় পদে না থাকলেও রাষ্ট্রের অক্ষয় শক্তি মনে করতেন নিজেকে। সেই শক্তির ক্ষয় নয়, ধ্বংস হওয়ায় মাঠের কর্মীরা তার নৈতিক স্খলনজনিত কুকর্মের ফিরিস্তি তুলে ধরছে। 

দাপুটে নেতারাও যারা তার অকথ্য ও অশ্লীল শব্দোচ্চারণের শিকারে পরিণত হন, স্বস্তিতে ফিরেছেন। তারা চোখে কান্নার সাঁতার কেটে মুখে হাসির ফোয়ারা ছড়িয়ে এতদিনে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।

আগামী ২৩ নভেম্বরের কংগ্রেসে ওমর ফারুক চৌধুরীর মুখও দেখতে চান না নেতারা। তারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে নানা অভিযোগ করেছেন বিনয়ের সঙ্গে।  প্রধানমন্ত্রীর চলমান শুদ্ধি অভিযানকে স্বাগত জানান নিরীহ নিষ্প্রাণ হয়ে পড়া যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশীদ।

নেতার সুচিন্তার প্রতিফলন ঘটে কর্মে আর কর্মই শেষমেষ নেতৃত্বের পরিধি বিস্তৃত করে। ঠিক এর উল্টোটি করেছেন যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী। প্রথমে তিনি প্রেসিডিয়ামের সদস্য পদটি বাগিয়ে নেন গালভরা হাসি দিয়ে। তার বিনয়সুলভ আচার-আচরণের মধ্যে কে জানতো লুকানো ছিল, চরম তামাশা আর বদ চিন্তা! তিনি কুরুচিপূর্ণ উদ্দেশ্য হাসিলের জন্যই যুবলীগের চেয়ারম্যান পদটিকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করেছেন।

তার কর্মে ফুটে উঠে “সর্বোচ্চ হাইকমান্ড” সম্পর্কেও ছিলেন উদাসীন। হয়তো তার মনে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল যে,  প্রধানমন্ত্রীর অনুকম্পা সর্বদাই পাবেন-কেননা  ফুফাতো বোন তার সহধর্মিণী। এই কারণে জনসমক্ষে বলেছেন,“বিপদে পড়লে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।” 

দেশ-জাতির কল্যাণের প্রশ্নে ব্যক্তি বিশেষকেও যে জলাঞ্জলি দিতে পারেন, তা জাতির পিতার কন্যার চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। ঔদ্ধত্যমূলক বয়ান টিভিরপর্দায় ও সংবাদপত্রে যারা দেখেছেন তারা ওমর ফারুক চৌধুরীর নিষ্ঠুর পরিণতিই আঁচ করছিলেন। তিনি খোশগল্পে প্রবাদবাক্য টানতেন। বলতেন, প্রবাদবাক্যকে ইংরেজিতে বলে  epigram কিংবা বুদ্ধিদীপ্ত মন্তব্য।

তার বুদ্ধিদীপ্ত মানসিকতার অনিচ্ছাকৃত একটি উদাহরণ আমি দেই। যুবলীগ কংগ্রেস। ’০৯ সালে জাহাঙ্গীর কবির নানক আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন। যুবলীগের চেয়ারম্যান পদে মীর্জা আযমের সঙ্গে ওমর ফারুক চৌধুরীর নামও আসল। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার কর্মস্থল। দায়িত্ব পড়ল তার সঙ্গে কথা বলে একটা প্রতিবেদন তৈরি করার। প্রথম কলামে তার ছবিসহ একটি সাক্ষাৎকারধর্মী প্রতিবেদন ছাপা হল। বুকজুড়ানো আদুরে ওমর ফারুক চৌধুরী শুনিয়ে ছিলেন আশারবাণী। বললেন, চেয়ারম্যান হলে “আপনাকে” সদস্য হতে পদোন্নতি দিব সম্পাদকমন্ডলীতে।। দারুণ লিখেন, আপনার মেধা ও প্রতিভা যুবলীগের কাজে লাগাব। কিন্তু কংগ্রেসের দিনই আমার সম্ভাবনার মৃত্যু ঘণ্টা শুনতে পেলাম। বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম কলামে  “আবারও মীর্জা আযম” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন লেখার দায়ে। ফোনে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠলেন তিনি। কংগ্রস অনুষ্ঠানে দেখা হতেই রীতিমতো শাসালেন। 

জনপ্রিয়তার তুঙ্গে মীর্জা আযম। চেয়ারম্যান পদে কাউন্সিলরদের ভোট হলে তারই নিরঙ্কুশ বিজয় হতো। হাইকমান্ডের সবুজ সঙ্কেতের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে নেতাকর্মীদের অকৃপণ ভালোবাসা ও অশ্রুজলপ্রপাতের স্রোতে নিজেকে ভাসাতে হল মীর্জা আযম বিদায় সম্ভাষণ জানিয়ে। ওমর ফারুক চৌধুরী চেয়ারম্যান হলেন।  শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হলাম যুবলীগের কার্যালয়ে। তিনি দেখেই চেঁচিয়ে উঠলেন, বললেন যুবলীগ করতে হলে ১০ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। সেই টাকা দেওয়ার ক্ষমতা আপনার নেই। অতএব আপনারও বিদায়। সাংবাদিক হওয়ায় হয়তো সেদিন সরাসরি স্টুপিট না বললেও ঘুরিয়ে বলেছিলেন “স্টুপিটের মতোই কাজটি করেছেন”।

পদ পাওয়া না পাওয়া নিয়ে কষ্ট হয়নি বিন্দুমাত্র। কিন্তু তার মানসিকতার সঙ্কীর্ণতা ও দৈনতা দেখে সেদিন ব্যথিত হয়েছিলাম। ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে কাজ করার সময়ে এ ধরনের পরিস্থিতির কখনও মুখোমুখি হতে হয়নি। যুবলীগ করার ইচ্ছাও ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যাই আওয়ামী লীগের প্রথম কেন্দ্রীয় উপকমিটিতে স্থান দিয়ে উপরে ওঠার সিঁড়ি তৈরি করে দেন। ’০৩-এ যুবলীগের কংগ্রেসে ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক চেয়ারম্যান হলেন। আমাকে যুবলীগের কেন্দ্রীয় সদস্য করেন।

ভালো উদ্দেশ্য থাকা ভালো, কিন্তু সে উদ্দেশ্যকে কাজে পরিণত না করলে তার কি মূল্য আছে? কাজ করার আগে যে চিন্তা করে তাকে পস্তাতে হয় না, যুবলীগ চেয়ারম্যান হয়ত সেটি ভুলে গিয়েছিলেন। একটা মিথ্যা ধারণার কথা বারবার বললে মন সেটা বিশ্বাস করে নেয়। ওমর ফারুক চৌধুরী বিশ্বাস করতে চাননি যে, যত বড় বড় চিন্তা করেন না কেন, কাজ না করলে ফলাফল শূন্য। তার সহকর্মীরা যা বিশ্বাস করতে চাননি, তাই তিনি বিশ্বাস করাতে চেয়েছেন। সফল সেই নেতা যে সহকর্মীদের আশা-বিশ্বাস নষ্ট করার চেষ্টা করেন না। মনে সাহস আছে কিন্তু ভয় নেই -প্রকৃতপক্ষে সেই সফল নেতা। 

সাফল্যের অন্যতম পথ যেখানে সহকর্মীদের জাগ্রত করা, সেখানে যুবলীগ চেয়ারম্যান ব্যস্ত ছিলেন শোষণের হাতিয়ার দিয়ে স্বীয় কর্তৃত্বকে জাহির করতে। এক লাফে বা এক চেষ্টায় শীর্ষে ওঠার চেষ্টা করলে নীচের দিকেই নামতে হয়, ওমর ফারুক চৌধুরীই তার প্রমাণ। তার অনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রকাশ পাওয়ায় হিতাকাঙ্ক্ষীদের সংখ্যা এখন শূন্যের কোঠায়। নেতৃত্বে উঠে আসার ক্ষেত্রে আত্মীয়-পরিজন সূত্র হতে পারে, কিন্তু মাপকাঠি হতে পারে না। যুবলীগ প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনিই এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বঙ্গবন্ধু-শেখ মনি মামা-ভাগনে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে কখনো ‘মামা’ বলে সম্মোধন করতেন না। বঙ্গবন্ধুও বাড়তি সমীহ দেখাননি। ছাত্রলীগের দু’বারের সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেমের সঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হিসাবেই শেখ মনিকে জুটি বাঁধতে হয়েছিল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে