শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৬, শনিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২০

চীনকে কাঠগড়ায় তুলছে পাশ্চাত্যের মিডিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনকে কাঠগড়ায় তুলছে পাশ্চাত্যের মিডিয়া

করোনা প্রকোপের জন্য পাশ্চাত্যের মিডিয়া চীনকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। চীনের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্যই করোনাভাইরাস যে গোটা দুনিয়াকে আজ চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, তা নিয়ে আর সন্দেহ নেই ইউরোপ ও আমেরিকার সংবাদ মাধ্যমের। চীনের সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউডএইচও)-র অসাধু আঁতাতের বিষয়টিও সামনে উঠে এসেছে। বেইজিং যদি সময় মতো উহানে করোনার প্রকোপ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মহলকে সতর্ক করতো, তাহলে পরিস্থিতি এতো জটিল হতো না। বহু প্রাণ রক্ষা পেত। কিন্তু কমিউনিস্ট দেশটি কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিষয়টি ধামা চাপা দিয়ে উরোপ ও আমেরিকাকে বিপদের মুখে টেলে দিয়েছে। আর এখন নিজেদের বিপদ সামলে সাহায্যের নামে নিম্নমানের কিট সরবরাহ করছে বিভিন্ন দেশে। এমনটাই উঠে আসছে পশ্চিমা দুনিয়ার মিডিয়া রিপোর্টে।

ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এখনও বলছে, করোনাভাইরাস চীনের গোপন জৈব রাসায়নিক অস্ত্রাগার থেকে লিক হয়েছে। আর তার জেরেই চলছে মৃত্যুর মিছিল। চীন অবশ্য এই তথ্য অস্বীকার করে আমেরিকাকে কাঠগড়ায় তুলতে ব্যস্ত। মোসাদের বক্তব্য অবশ্য এখনও প্রমাণ স্বাপেক্ষ। করোনাভাইরাস ম্যান মেড কিনা সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীরাও নিশ্চিত নন। তবে ঘটনা পরম্পরায় এটা স্পষ্ট, সমাজতান্ত্রিক দেশটির কারণেই গোটা দুনিয়া আজ সংকটে। চীনে করোনা সংক্রমণ গত বছর ডিসেম্বরে শুরু হয়। বছরের শুরুতেই এক জন মারা যান। চীন বিষয়টি চেপে গিয়েছিল। চীনা সংবাদমাধ্যমকে সেন্সর করা হয়। চিকিৎসকদেরও মুখ বন্ধ করে দেয় চীন। সামাজিক গণমাধ্যমে তবু কিছুটা আভাস পায় দুনিয়া। কিন্তু তেমনভাবে কিছুই জানা যায়নি। ইউরোপিয়ান সান টাইমস এবিষয়ে কড়া সমালোচনা করেছে চীনের। আমেরিকার ইউএস নিউজ এবং নেশন রিভিউ-ও চীনের এই অতি গোপনীয়তায় বিস্ময় প্রকাশ করে। সার্স (সিভিয়ার অ্যাকুউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম)-এর মতই কোভিড-১৯-এর জন্য বেইজিংকে কাঠগড়ায় তুলেছে লন্ডনের ইন্ডিপেন্ডেন্ট। চীনের সামাজিক গণমাধ্যমকে উদ্ধৃত করে ইউকে-র এই পত্রিকাটি জানাচ্ছে, ৬ ফেব্রুয়ারি চীনের উহানের ডা. লি ওয়েংলিয়ং-এর মৃত্যুর পরই সেখানকার ভয়াবহ ছবিটা প্রকাশ পায়। কারণ সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চীনারাও বুঝতে পারেন কী ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানাচ্ছে, লকডাউন শেষ হতেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। উহানের আকাশ ভরে যায় মরা পোড়ানোর ছাইতে। সামাজিক গণমাধ্যমে চীন থেকেই অনেকে মন্তব্য করেন তাদের নিখোঁজ প্রিয়জনের লাশটুকুও তাদের দেখতে দেয়নি। চীন সমালোচকদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেও শেষমেষ ব্যর্থ হয়। ঝাঁপি থেকে ভয়ঙ্কর বেড়াল বেরিয়ে আসে। পাশ্চাত্যের মিডিয়াকূলের আশঙ্কা, অগণিত করোনা আক্রান্ত মানুষের লাশে ভারী হয়ে গিয়েছে চীনের আকাশ। দুনিয়া এখনও প্রকৃত ছবি থেকে বঞ্চিত। বাস্তব ছবিটা নাকি আরও ভয়ঙ্কর। আমেরিকার ইপোচ টাইমস-এর খবর, উহানে লাশপোড়া ছাইয়ে চাপা পড়ে রয়েছে স্বজন হারানোর কান্না। তাই চীন এখন বিষয়টি জাতিসংঘের বৈঠকে তুলতে দিচ্ছে না। জাতিসংঘের ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে করোনার বিষয়টি তুলতেই দেয়নি চীন। চীনা দূত ঝাং ঝুনের দাবি, আলোচ্য সূচিতে না থাকায় করোনা নিয়ে আলোচনা করা যাবে না। তাই করোনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও ঠাঁই পেল না জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে। 

ডেইলি এশিয়ান এজ জানাচ্ছে, ১৯৩ সদস্য বিশিষ্ট জাতিসংঘের সাধারণ সভাতেও বিষয়টি তুলতে দিতে নারাজ চীন। অবশ্য লকডাউন চলছে নিউইয়র্কে। ফলে জাতিসংঘের সদর দপ্তরেও এখন অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া করোনা পরিস্থিতি তো এখন লাগামছাড়া অবস্থায় পৌঁছে গেছে। সবাই ব্যস্ত চীনা ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে। অভিযোগ উঠছে, চীন দুনিয়াকে বিভ্রান্ত করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেও কাজে লাগিয়েছে। এর বর্তমান ডিরেক্টর জেনারেল ডা. টেড্রো আধানমকে এই পদে নিযুক্তির বিষয়ে চীন প্রচুর সাহায্য করে। সেই ঋণ বোধ হয় এখন শোধ করছেন ডা. টেড্রো। ইথিওপিয়ার এই মানুষটির ভূমিকায় খুশি নন পাশ্চাত্যের সাংবাদিকরা। চীনে করোনা সমস্যা যখন মধ্যগগণে, সেই সময়ে টেড্রো টুইট করেন, 'চীনা কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক তদন্তে মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলামেশায় চীনের হুবাই প্রদেশে শনাক্তকৃত করোনাভাইরাস সংক্রমণের কোনও প্রমাণ পায়নি।' অথচ, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির জার্নাল ক্যুইও শি-র ১৫ ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় অন্য তথ্য মিলছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ৭ জানুয়ারি পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে বলেন, 'আমি ইতিমধ্যেই হুবেইয়ের প্রশাসনকে নোভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেছি। করোনার মহামারী রুখতে মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলামেশা বন্ধ করতে হবে। বহিরাগতদের প্রবেশ কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে বলেছি।' ৭ জানুয়ারি চিনা প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্যের পর ১৪ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিজির টুইট তাই অনেককেই অবাক করেছে। রহস্যের এখানেই শেষ নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৩০ জানুয়ারি গ্লোবাল এমার্জেন্সি ঘোষণা করে। বিশ্ব মহামারী ঘোষণা করে ১১ মার্চ। কেন এতো দেরিতে বিশ্ব মহামারীর ঘোষণা? এখানেও চীনা যোগের গন্ধ পাচ্ছেন অনেকেই। কারণ ৩০ জানুয়ারিতেই তো জাতিসংঘের নথিভুক্ত ১৯৫টি দেশের মধ্যে করোনা আক্রান্ত দেশের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১৪। আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষাধিক। করোনার প্রকোপে প্রাণ হারান ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। তবু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই ঢিলেমি রহস্যের জন্ম দিচ্ছে। ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ড, ১৭ জানুয়ারি জাপান, ২২ জানুয়ারি আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ পৌঁছে গেলেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীরাবতা ডা. টেড্রোর চীন-প্রেমেরই পরিচায়ক বলে অনেকে মনে করছেন। ভারতসহ একাধিক দেশ জি-২০-র ভিডিও সম্মেলনে উদ্বেগ প্রকাশের পর কিছুটা হলেও টনক নড়েছে চীনের। তাই নিজেদের ঘর সামলে এখন আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় ইমেজ বিল্ডিং-এ নতুন খেলা শুরু করেছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। চীন এখন ত্রাতার ভূমিকায় নিজেদের তুলে ধরতে ব্যস্ত। কিন্তু সেখানেও ধরা পড়েছে চীনের চালাকি। স্পেন ও চেক প্রজাতন্ত্র থেকে পাওয়া তথ্যে চোখ লাগলেই সেটা বোঝা যাবে। ১৮ মার্চ চেক প্রজাতন্ত্রকে ১ লাখ ৫০ হাজার কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট 'উপহার' হিসেবে পাঠায় চীন। কিন্তু চেক সরকারি সূত্রে খবর, এর জন্য বেইজিং-এর শোনজেন বায়োইজি টেকনোলজিকে ৫ লাখ ৪৬ হাজার মার্কিন ডলার পেমেন্ট করে। কিন্তু ৮০ শতাংশ কিটেরই গুণমান অতি খারাপ। স্পেনের স্প্যানিশ সেন্টার ফর হেলথ ডিরেক্টর ফার্নান্দো সিমেন জানিয়েছেন, ৭০ শতাংশ চীনা কিট খারাপ। করোনা পরীক্ষায় ১০-১৫ মিনিট লাগার কথা। কিন্তু ২-৩ দিন পরও অনেক সময়ই রিপোর্ট আসে না। তাই চীনের কিট নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সবমিলিয়ে করোনা নিয়ে চীনের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট দুনিয়ার বেশির ভাগ দেশ। করোনা পরিস্থিতি সামলে তারা এর জবাব দিতে চান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের টেলি-প্রেম সেই ক্ষোভকে কমাতে ব্যর্থ হবে বলেই পাশ্চাত্য দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষেরই বিশ্বাস। তাদের বিশ্বাস, মানবসভ্যতার বিরুদ্ধেই দানবীয় যুদ্ধ ঘোষণা করেছে চীন। সেই যুদ্ধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভূমিকাও এখন বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা