শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৬, শনিবার, ০৪ এপ্রিল, ২০২০

চীনকে কাঠগড়ায় তুলছে পাশ্চাত্যের মিডিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
চীনকে কাঠগড়ায় তুলছে পাশ্চাত্যের মিডিয়া

করোনা প্রকোপের জন্য পাশ্চাত্যের মিডিয়া চীনকেই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। চীনের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্যই করোনাভাইরাস যে গোটা দুনিয়াকে আজ চ্যালেঞ্জের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে, তা নিয়ে আর সন্দেহ নেই ইউরোপ ও আমেরিকার সংবাদ মাধ্যমের। চীনের সঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউডএইচও)-র অসাধু আঁতাতের বিষয়টিও সামনে উঠে এসেছে। বেইজিং যদি সময় মতো উহানে করোনার প্রকোপ সম্পর্কে আন্তর্জাতিক মহলকে সতর্ক করতো, তাহলে পরিস্থিতি এতো জটিল হতো না। বহু প্রাণ রক্ষা পেত। কিন্তু কমিউনিস্ট দেশটি কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিষয়টি ধামা চাপা দিয়ে উরোপ ও আমেরিকাকে বিপদের মুখে টেলে দিয়েছে। আর এখন নিজেদের বিপদ সামলে সাহায্যের নামে নিম্নমানের কিট সরবরাহ করছে বিভিন্ন দেশে। এমনটাই উঠে আসছে পশ্চিমা দুনিয়ার মিডিয়া রিপোর্টে।

ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ এখনও বলছে, করোনাভাইরাস চীনের গোপন জৈব রাসায়নিক অস্ত্রাগার থেকে লিক হয়েছে। আর তার জেরেই চলছে মৃত্যুর মিছিল। চীন অবশ্য এই তথ্য অস্বীকার করে আমেরিকাকে কাঠগড়ায় তুলতে ব্যস্ত। মোসাদের বক্তব্য অবশ্য এখনও প্রমাণ স্বাপেক্ষ। করোনাভাইরাস ম্যান মেড কিনা সেটা নিয়ে বিজ্ঞানীরাও নিশ্চিত নন। তবে ঘটনা পরম্পরায় এটা স্পষ্ট, সমাজতান্ত্রিক দেশটির কারণেই গোটা দুনিয়া আজ সংকটে। চীনে করোনা সংক্রমণ গত বছর ডিসেম্বরে শুরু হয়। বছরের শুরুতেই এক জন মারা যান। চীন বিষয়টি চেপে গিয়েছিল। চীনা সংবাদমাধ্যমকে সেন্সর করা হয়। চিকিৎসকদেরও মুখ বন্ধ করে দেয় চীন। সামাজিক গণমাধ্যমে তবু কিছুটা আভাস পায় দুনিয়া। কিন্তু তেমনভাবে কিছুই জানা যায়নি। ইউরোপিয়ান সান টাইমস এবিষয়ে কড়া সমালোচনা করেছে চীনের। আমেরিকার ইউএস নিউজ এবং নেশন রিভিউ-ও চীনের এই অতি গোপনীয়তায় বিস্ময় প্রকাশ করে। সার্স (সিভিয়ার অ্যাকুউট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম)-এর মতই কোভিড-১৯-এর জন্য বেইজিংকে কাঠগড়ায় তুলেছে লন্ডনের ইন্ডিপেন্ডেন্ট। চীনের সামাজিক গণমাধ্যমকে উদ্ধৃত করে ইউকে-র এই পত্রিকাটি জানাচ্ছে, ৬ ফেব্রুয়ারি চীনের উহানের ডা. লি ওয়েংলিয়ং-এর মৃত্যুর পরই সেখানকার ভয়াবহ ছবিটা প্রকাশ পায়। কারণ সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চীনারাও বুঝতে পারেন কী ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইল জানাচ্ছে, লকডাউন শেষ হতেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন সাধারণ মানুষ। উহানের আকাশ ভরে যায় মরা পোড়ানোর ছাইতে। সামাজিক গণমাধ্যমে চীন থেকেই অনেকে মন্তব্য করেন তাদের নিখোঁজ প্রিয়জনের লাশটুকুও তাদের দেখতে দেয়নি। চীন সমালোচকদের মুখ বন্ধ করার চেষ্টা করেও শেষমেষ ব্যর্থ হয়। ঝাঁপি থেকে ভয়ঙ্কর বেড়াল বেরিয়ে আসে। পাশ্চাত্যের মিডিয়াকূলের আশঙ্কা, অগণিত করোনা আক্রান্ত মানুষের লাশে ভারী হয়ে গিয়েছে চীনের আকাশ। দুনিয়া এখনও প্রকৃত ছবি থেকে বঞ্চিত। বাস্তব ছবিটা নাকি আরও ভয়ঙ্কর। আমেরিকার ইপোচ টাইমস-এর খবর, উহানে লাশপোড়া ছাইয়ে চাপা পড়ে রয়েছে স্বজন হারানোর কান্না। তাই চীন এখন বিষয়টি জাতিসংঘের বৈঠকে তুলতে দিচ্ছে না। জাতিসংঘের ১৫ সদস্যের নিরাপত্তা পরিষদে করোনার বিষয়টি তুলতেই দেয়নি চীন। চীনা দূত ঝাং ঝুনের দাবি, আলোচ্য সূচিতে না থাকায় করোনা নিয়ে আলোচনা করা যাবে না। তাই করোনার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও ঠাঁই পেল না জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে। 

ডেইলি এশিয়ান এজ জানাচ্ছে, ১৯৩ সদস্য বিশিষ্ট জাতিসংঘের সাধারণ সভাতেও বিষয়টি তুলতে দিতে নারাজ চীন। অবশ্য লকডাউন চলছে নিউইয়র্কে। ফলে জাতিসংঘের সদর দপ্তরেও এখন অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া করোনা পরিস্থিতি তো এখন লাগামছাড়া অবস্থায় পৌঁছে গেছে। সবাই ব্যস্ত চীনা ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে। অভিযোগ উঠছে, চীন দুনিয়াকে বিভ্রান্ত করতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেও কাজে লাগিয়েছে। এর বর্তমান ডিরেক্টর জেনারেল ডা. টেড্রো আধানমকে এই পদে নিযুক্তির বিষয়ে চীন প্রচুর সাহায্য করে। সেই ঋণ বোধ হয় এখন শোধ করছেন ডা. টেড্রো। ইথিওপিয়ার এই মানুষটির ভূমিকায় খুশি নন পাশ্চাত্যের সাংবাদিকরা। চীনে করোনা সমস্যা যখন মধ্যগগণে, সেই সময়ে টেড্রো টুইট করেন, 'চীনা কর্তৃপক্ষের প্রাথমিক তদন্তে মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলামেশায় চীনের হুবাই প্রদেশে শনাক্তকৃত করোনাভাইরাস সংক্রমণের কোনও প্রমাণ পায়নি।' অথচ, চীনা কমিউনিস্ট পার্টির জার্নাল ক্যুইও শি-র ১৫ ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় অন্য তথ্য মিলছে। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ৭ জানুয়ারি পলিটব্যুরো স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে বলেন, 'আমি ইতিমধ্যেই হুবেইয়ের প্রশাসনকে নোভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেছি। করোনার মহামারী রুখতে মানুষের সঙ্গে মানুষের মেলামেশা বন্ধ করতে হবে। বহিরাগতদের প্রবেশ কড়া হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে বলেছি।' ৭ জানুয়ারি চিনা প্রেসিডেন্টের এই বক্তব্যের পর ১৪ জানুয়ারি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডিজির টুইট তাই অনেককেই অবাক করেছে। রহস্যের এখানেই শেষ নয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৩০ জানুয়ারি গ্লোবাল এমার্জেন্সি ঘোষণা করে। বিশ্ব মহামারী ঘোষণা করে ১১ মার্চ। কেন এতো দেরিতে বিশ্ব মহামারীর ঘোষণা? এখানেও চীনা যোগের গন্ধ পাচ্ছেন অনেকেই। কারণ ৩০ জানুয়ারিতেই তো জাতিসংঘের নথিভুক্ত ১৯৫টি দেশের মধ্যে করোনা আক্রান্ত দেশের সংখ্যা দাঁড়ায় ১১৪। আক্রান্তের সংখ্যা লক্ষাধিক। করোনার প্রকোপে প্রাণ হারান ৪ হাজারেরও বেশি মানুষ। তবু বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই ঢিলেমি রহস্যের জন্ম দিচ্ছে। ১৩ জানুয়ারি থাইল্যান্ড, ১৭ জানুয়ারি জাপান, ২২ জানুয়ারি আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সংক্রমণ পৌঁছে গেলেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীরাবতা ডা. টেড্রোর চীন-প্রেমেরই পরিচায়ক বলে অনেকে মনে করছেন। ভারতসহ একাধিক দেশ জি-২০-র ভিডিও সম্মেলনে উদ্বেগ প্রকাশের পর কিছুটা হলেও টনক নড়েছে চীনের। তাই নিজেদের ঘর সামলে এখন আন্তর্জাতিক দুনিয়ায় ইমেজ বিল্ডিং-এ নতুন খেলা শুরু করেছে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি। চীন এখন ত্রাতার ভূমিকায় নিজেদের তুলে ধরতে ব্যস্ত। কিন্তু সেখানেও ধরা পড়েছে চীনের চালাকি। স্পেন ও চেক প্রজাতন্ত্র থেকে পাওয়া তথ্যে চোখ লাগলেই সেটা বোঝা যাবে। ১৮ মার্চ চেক প্রজাতন্ত্রকে ১ লাখ ৫০ হাজার কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিট 'উপহার' হিসেবে পাঠায় চীন। কিন্তু চেক সরকারি সূত্রে খবর, এর জন্য বেইজিং-এর শোনজেন বায়োইজি টেকনোলজিকে ৫ লাখ ৪৬ হাজার মার্কিন ডলার পেমেন্ট করে। কিন্তু ৮০ শতাংশ কিটেরই গুণমান অতি খারাপ। স্পেনের স্প্যানিশ সেন্টার ফর হেলথ ডিরেক্টর ফার্নান্দো সিমেন জানিয়েছেন, ৭০ শতাংশ চীনা কিট খারাপ। করোনা পরীক্ষায় ১০-১৫ মিনিট লাগার কথা। কিন্তু ২-৩ দিন পরও অনেক সময়ই রিপোর্ট আসে না। তাই চীনের কিট নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। সবমিলিয়ে করোনা নিয়ে চীনের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট দুনিয়ার বেশির ভাগ দেশ। করোনা পরিস্থিতি সামলে তারা এর জবাব দিতে চান। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের টেলি-প্রেম সেই ক্ষোভকে কমাতে ব্যর্থ হবে বলেই পাশ্চাত্য দুনিয়ার বেশিরভাগ মানুষেরই বিশ্বাস। তাদের বিশ্বাস, মানবসভ্যতার বিরুদ্ধেই দানবীয় যুদ্ধ ঘোষণা করেছে চীন। সেই যুদ্ধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ভূমিকাও এখন বড় ধরনের প্রশ্নের মুখে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
সর্বশেষ খবর
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

এই মাত্র | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ১৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি
দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি, যা জাতির জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন