শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৩, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ পেলো হৃদস্পন্দন

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ পেলো হৃদস্পন্দন

বিশ্ববাসীর কাছে আজ এক অবাক বিস্ময়ের নাম সার্বভৌম বাংলাদেশ-যে দেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ছিলো শুধুই কষ্ট আর বেদনার পরতে পরতে মোড়ানো। তবে স্বর্ণাক্ষরে লেখা ঘটনাপঞ্জিতে আলোকজ্যোতির উদগিরণ সময়ের বিচারে আমাদের অনন্য সত্তায় আচ্ছাদিত করেছে। বাঙালি জাতিকে গর্বে মাথা উঁচু করতে শিখিয়েছে, পৌঁছে দিয়েছে সুবিশাল উচ্চতায়। এই নত শিরের বাঙালি এমন অবস্থানে যে একদিনে যায়নি তার প্রমাণ কিংবা সাক্ষী তাও ওই ইতিহাসই বহন করে চলেছে। শোষিত বাঙালির প্রবঞ্চনা আর দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি যেমন একদিনে হয়নি, তেমনি তার পরিশোধনও স্বল্প সময়ে হয়নি-এ যে বহু পুরাতন!

সেই ১৯৪৭ থেকে শুরু হয়ে বাহান্নর ভাষা আন্দোলন, চুয়ান্নর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন অতঃপর শিক্ষা আন্দোলন পার হয়ে ১৯৬৬ সালের ছয় দফাতে গড়ায়-বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্নের আকাঙ্ক্ষা চুরমার করতে আনা হয় ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা। পরবর্তী সময়ে ছয় দফাকে একদফায় রূপদান শেষে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিপুল বিজয় বাঙালির ক্ষয়িষ্ণু মনে আশার আলো জ্বালাতে সক্ষম হয়। সবশেষ একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালির আড়ষ্টতা কাটিয়ে স্বাধীনতার শক্তি আধার রূপে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে দীক্ষিত করলে তারা মরণপণ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়।

সর্বোপরি ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণায় উজ্জীবিত ধ্বনিতে এই বাংলার দামাল ছেলে, কৃষক-মজুর, কামার-কুমার-তাঁতী-জেলে, বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবী, সাংবাদিক-কবি-লেখক, ভবঘুরেসহ সকলে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হয়। ইতিহাসের এ সকল অবিচ্ছেদ্য ঘটনাপঞ্জির অমোঘ আধান ও মুক্তিযুদ্ধের অনন্য শক্তিধারের মূলে এক মহামানব, বিশাল হৃদয়ের অধিকারী বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বাঙালির আঁধার ঘরের মানিক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

এতক্ষণে যে ঐতিহাসিক ক্ষণ ও ঘটনাপঞ্জি কিংবা আবহের বর্ণনা করা হয়েছে তার প্রতিটি পদক্ষেপেই যার অমর কীর্তি ও প্রজ্ঞালোক প্রেরণাদায়ক হয়ে বাঙালিকে সুসংগঠিত করেছে তিনি বাংলার অবিসংবাদিত নেতা  সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শোষিতের প্রতি তার মমত্ব ও আবেদন তাকে ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠত্বের আসনে বসিয়েছে। তিনি তার কর্ম, গুণ ও প্রজ্ঞা দিয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন, হয়েছেন বাংলার মুক্তিদাতা মহান পুরুষ জনক জ্যোতির্ময়। সারা বিশ্বের শোষিত বঞ্চিতের পথদ্রষ্টা হয়ে তিনি অর্জন করেছেন বিরল সম্মাননা। জাতি হিসেবে বাঙালিরা আজ গর্বে মাথা উঁচু করে বলতে পারে আমরা বাঙালি-আমরা বীরের জাতি, আমরা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক।

আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু সদ্য স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির অনন্য কারিগর যার সম্মুখসমর, দিকনির্দেশনা, ভিশন-মিশনের আলোকে ও কঠিন ত্যাগে আমাদের এই সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান বিজয় অর্জন তখনও পর্যন্ত সেই মহামানবের কোনো সন্ধান নেই। কোথায় আছেন বাঙালি জাতির পিতা? কেমন আছেন তিনি? তার জন্য অপেক্ষারত সাড়ে সাত কোটি বাঙালি-তখনও যেন কেমন এক অসম্পূর্ণতা তাড়া করে ফিরছে সমগ্র বাংলাদেশকে। বাঙালির আকাঙ্ক্ষা ও অপেক্ষার পালা, অপেক্ষা যেন সমস্ত তরুলতা, বৃক্ষরাজি, আকাশ-বাতাস বাংলার শোষিত মানুষের, শুধুই এক মাহেন্দ্রক্ষণের জন্য। আর কেনইবা হবে না এমন অপেক্ষার সারি দীর্ঘতম? এ তো স্বাধীন বাংলাদেশের অবয়ব তৈরি হয়েছে মাত্র-পোড়ামাটির ধ্বংসস্তুপ, লাশের ছড়াছড়ি, বেদনাহত সকল বাঙালির  হৃদয়ে যেন পূর্ণতার বিন্দুমাত্র লেশ নেই। অন্তরে আকাঙ্ক্ষা, কখন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অবয়বে প্রাণ সঞ্চার হবে? কখন আসবেন তিনি? যিনি এই বাংলাকে, বাংলা ভাষাকে বাঙালির জন্য উপহার দিলেন, উপহার দিলেন আমাদের লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা এবং আমার সোনার বাংলা সুমধুর জাতীয় সংগীত। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইল কী সারা দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর অন্তরে দাগ কাটতে পারে?-যখন  আমাদের প্রবাহমান গতিধারাকে সামনে অগ্রসরের মহান নেতৃত্ব বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি? তাইতো বুঝি বাঙালির অপেক্ষার শেষ নেই। বাঙালির অন্তরে কামনা ফিরে পেতে তাদের স্বাধীনতার মহানায়ক মহামানব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে-যিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিজয়ের উন্মুক্ত বাতায়ন খুলে দিয়েছেন, অমানুষিক নির্যাতন, জেল-জুলুম সহ্য করে জীবনবাজি রেখে সার্বভৌম বাংলাদেশ আমাদের করে দিয়েছেন। তাইতো বাংলার মাটি, আকাশ-বাতাস মর্মর ধ্বনিতে অপেক্ষারত, অপেক্ষারত সকলেই বলছে-এসো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, তোমার বিশাল হৃদয়ে আমাদের একটুখানি আশ্রয় দাও, আমরা একটু তোমার সাথে আলিঙ্গন করি, তোমার আবেশে আবেশিত হই।

অবশেষে দীর্ঘ ৯ মাস ১৪ দিন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দিজীবন শেষে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, বঞ্চিত, শোষিত এবং নির্যাতিত মানুষের চিরকষ্ট ও বেদনার প্রচ্ছদ দূর করা আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন হয়ে ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালের পড়ন্ত বিকেলে তেজগাঁও বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। সেখানে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের নেতৃবৃন্দ প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান। সদ্য স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে যেন বাংলাদেশ রাষ্ট্র হৃদস্পন্দন পেলো-জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অবয়বও পেল পূর্ণাঙ্গতা।

বঙ্গবন্ধু একটি খোলা ট্রাকে করে সরাসরি রেসকোর্স ময়দানে অপেক্ষমাণ লাখো জনতার উদ্দেশে রওনা হন। বাঙালির ভাগ্যোন্নয়নে বদ্ধপরিকর বঙ্গবন্ধু আবেগআপ্লুত হয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ভাষণ দেন। মা-মাটি-মানুষের প্রতি দরদ তাকে সর্বদাই আবেশিত করতো-তিনি তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলেন, ‘‘আজ আমি বক্তৃতা করতে পারছি না আপনারা বুঝতে পারেন। ‘নম নম নম সুন্দরী মম, জননী জন্মভূমি, গঙ্গার তীর সিক্ত সমীর, জীবন জুড়ালে তুমি।’  আমার জীবন যখন আমি ঢাকায় নামছি, তখন আমি চোখের পানি রাখতে পারি নাই। আমি জানতাম না, যে মাটিকে আমি এত ভালবাসি, যে মানুষকে আমি এত ভালবাসি, যে জাতিকে আমি এত ভালবাসি, যে বাংলাদেশকে আমি এত ভালবাসি, সেই বাংলায় আমি যেতে পারবো কিনা?  আজ আমি বাংলাদেশে ফিরে এসেছি, আমার ভাইদের কাছে, আমার মা’দের কাছে, আমার বোনদের কাছে, বাংলা আমার স্বাধীন, বাংলার মানুষ আজ আমার স্বাধীন।”

আজ থেকে ৫০ বছর পূর্বে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি সদ্য স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির অনন্য কারিগর যার সম্মুখসমর, দিকনির্দেশনা, ভিশন-মিশনের আলোকে আমাদের এই সার্বভৌম বাংলাদেশ ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় অর্জন করে, সেই মহামানবের জন্য অপেক্ষারত সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে উজ্জীবিত করতেই কি তবে আজ থেকে নয় দশক পূর্বে আমাদের প্রাণের কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন-
“শিখরে শিখরে কেতন তোমার
রেখে যাবে নব নব,
দুর্গম-মাঝে পথ করে দিবে ...
জীবনের ব্রত তব।”

এ যেন রাজনীতির মহাকবি, বাঙালির মুক্তিদাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় জীবনের অনুসঙ্গ। বাংলাদেশের তরুণ সমাজ সংকটকালেও তোমার সৃষ্টিশীল কর্মকাণ্ড থেকে বিচ্যুত হবে না। তাইতো সকল দেশবাসীর কামনা-এসো বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা তোমার বিশাল হৃদয় আমাদের যে ঋণের ভারে জর্জরিত করেছে সেই ঋণকে আরো একটু সম্প্রসারিত করো, বিনম্র চিত্তে তোমার আকাঙ্ক্ষায় আমাদের উদ্দীপ্ত করো। এদেশ বিনির্মাণে তোমার কর্মপরিকল্পনা ও প্রত্যয় গর্ব ও অহংকারের প্রাচুর্য হয়ে সারা বিশ্বে বিচ্ছুরিত হোক সূর্যের আলোকচ্ছটার ন্যায়। 

গণমানুষের সম্পৃক্তকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ সত্ত্বার জাগরণ ঘটানোর কঠিন মনোবল, অনুধাবন ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মানবহিতৈষী মনোভাব যে বাঙালির মুক্তির উপায় তা তিনি হৃদয়ে ধারণ করতেন বলেই বঙ্গবন্ধু বাঙালির অন্তরে ঠাঁই করে নিয়েছিলেন। তাইতো তার আহ্বান আপামর জনতার কাছে শুধুমাত্র আহ্বানই ছিলোনা, তা ছিলো আজ্ঞা পালনের ব্রত। এই ব্রতের গুণেই বাঙালি শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর দক্ষ নেতৃত্ব, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় মাত্র ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করার দুর্লভ স্বাক্ষর রাখতে পেরেছে। নেতৃত্বের প্রজ্ঞা ও সৌজন্যের কারণেই যেমন স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করার আগেই পরম বন্ধু ভারতের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানাতে সেদেশ হয়ে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তেমনি দেশের স্বার্থের বাইরে কোনো আপস নয়-এ ব্যাপারে দৃঢ়চেতা মনোভাবের কারণেই স্বাধীনতার সহযোগী পরম বন্ধু যশ্বস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিতে পারেন বাংলাদেশ থেকে দ্রুত ভারতীয় সেনা ফেরত নেওয়ার কথা। দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই একটি সম্পূর্ণ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনের কাজে সফলতার সাথে আত্মনিয়োগ করতে পেরেছিলেন-বড় বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে কাজ শুরু করেছিলেন, শুধুই দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যে। শত রিক্ততার বক্ষ ভেদি বঙ্গবন্ধু বাঙালির জীবনের জয় ছিনিয়ে আনতে মেধা ও মননে প্রকৃত চিত্তাকর্ষক শক্তির যোগসূত্র স্থাপনসহ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার আলোকে কর্মসম্পাদন শুরু করেছিলেন। শুরু করেছিলেন হাজারো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, বহুমাত্রিক পরিকল্পনা নিয়ে স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ। এ যেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি- 

“রিক্ততার বক্ষ ভেদি আপনারে করো উন্মোচন। ব্যক্ত হোক জীবনের জয়...” -এর  মতো করেই জীবনের জয়গানে বাঙালিকে স্বনির্ভরতায় পূর্ণ করার কাজ, বাঙালির দুঃখ মোচনের কাজ। কিন্তু একদল লোভী, ভিরু কাপুরুষ, এদেশীয় স্বার্থন্বেষী চক্র তথা পাকিস্তানের প্রেতাত্মা তা শেষ করতে দিল না। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে বর্বরোচিত কায়দায় নির্মমভাবে হত্যা করে। শারীরিকভাবে তিনি আর আমাদের মাঝে ফিরবেন না একথা ঠিক তবে তার দেখানো পথে, পদাঙ্ক অনুসরণ করে বাঙালি অনুরণিত হয়ে চলেছে এবং ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে তার অনন্য সৃষ্টি। বাংলা, বাঙালি আর বঙ্গবন্ধুকে কখনও আলাদা করা যাবে না-যাবে না বঙ্গবন্ধুর অমিয়ধারা মুছে ফেলা। তাইতো পঞ্চাশ বছর পরও জাতির পিতার আবেশধন্য হয়ে বর্তমান প্রজন্ম শত-সহস্রাধিক আঙ্গিকে তাকে নিজ নিজ কর্মে পেতে অপেক্ষারত। যতদিন এ পৃথিবীর গতি অব্যাহত থাকবে ততদিন আমাদের এই অনন্ত চাওয়ার মাঝেই বাঙালির প্রাণপুরুষ জাতিরাষ্ট্রের স্রষ্টা বেঁচে থাকবেন। হে পিতা, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বিনম্রচিত্তে জানাই তোমায় শ্রদ্ধাঞ্জলি।

লেখক : প্রফেসর, পরিসংখ্যান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সভাপতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সর্বশেষ খবর
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু
গাজায় খাবারের অভাবে তিন মাসের শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের
জাবিতে তোপের মুখে সিনেট সভা ত্যাগ আওয়ামীপন্থিদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‘বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও গণ অভ্যুত্থানের পূর্ণতা’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি
সিলেটে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুবতীর মরদেহ উদ্ধার
যুবতীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার
ছাগলনাইয়ায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৬ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক
ফেনীতে গাঁজাসহ ২ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত
টাঙ্গাইলের যৌনপল্লীতে অগ্নিকাণ্ডে ২২ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি
‘গৃহশ্রমিক সুরক্ষা নীতি’ বাস্তবায়নের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড
বাল্যবিয়ে বন্ধ বর-কনের বাবার কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে