শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

হতাশা সমবায় সমিতি লিমিটেড

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
হতাশা সমবায় সমিতি লিমিটেড

“বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সার্বিক কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়ে গত ১৫.০৪.১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দ হতে প্রত্যাশা সমবায় সমিতি লিমিটেডের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এ সমিতির সদস্য সংখ্যা ৩৮১ জন। সমিতির সদস্যদের সীমিত আয় থেকে অর্জিত অর্থে প্রত্যেকের বাসা/বাড়ি করার মত এক খণ্ড জমির নিশ্চয়তার লক্ষ্যে প্রত্যাশা সমবায় সমিতির গৃহায়ণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়”।

মো. নজরুল ইসলাম 
জেলা প্রশাসক, গাজীপুর 
ও সভাপতি,
প্রত্যাশা সমবায় সমিতি লিঃ
রথখোলা, জয়দেবপুর 
গাজীপুর।
২৪ চৈত্র ১৪০৩ বঙ্গাব্দ 
৭ এপ্রিল ১৯৯৭ খ্রিঃ  

২) সমিতিটির প্রথম বার্ষিক সাধারণ সভায় (AGM) প্রকাশিত কার্যপত্রে সভাপতি’র বক্তব্য থেকে ওপরের তিনটি বাক্য তুলে ধরা হলো। ‘প্রত্যাশা সমবায় সমিতি’র মূল উদ্দেশ্য (objective) বোঝার জন্য  উদ্ধৃত তৃতীয় বাক্যটিই যথেষ্ট বলে মনে আমি করি। অথচ এর পরে দীর্ঘ ২৭ বছরের পথ পরিক্রমা। এক বুক স্বপ্ন নিয়ে নিরন্তর আসা যাওয়ার পাঁচালি। ঋতু বৈচিত্রের সাথে সাথে আমাদের প্রত্যাশাও দ্বিগুণ-ত্রিগুণ বৃদ্ধি পায়। এ সময়ে আমাদের অসংখ্য মেধাবী সদস্য রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণীতে পদাধিকারী হয়েছি। কাজ করারও অন্তহীন সুযোগ হাতে ছিল বা এখনো আছে। তবুও আমরা কী এ স্বপ্ন নিয়ে একচুল পরিমাণ এগুতে পেরেছি? বহুবছর ধরে পথচারীরা দেখছে, সরকারি দায়িত্ব পালনকারী এতগুলো পদস্থ মানুষের সম্মিলিত স্বপ্নও মরে যেতে পারে! এবং সিদ্ধান্তহীনতার অদৃশ্য পর্বতের নিচে চাপা পড়ে স্বপ্নগুলো অশ্রু হয়ে ঝরতে পারে! এতকাল পরে এ কৈফিয়ত কে কার কাছে চাইবে? 
  
৩) সদ্য অবসরপ্রাপ্ত জীবনের আজকের এ সময়ে উপনীত হয়ে এ সমিতি সম্পর্কে ভাবতে গেলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা একজন মানুষ হিসেবে আমার নিজের অপরাধই মুখ্য হয়ে ওঠে। নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাত্র কয়েক’শ টাকার বেতন থেকে বলা যায়, স্ত্রী ও সন্তানদের বঞ্চিত করে এ সমিতির কিস্তি পরিশোধ করার কথা মনে হলে আমি হতচকিত, বিস্মিত ও বিমূঢ় হই। আজও  আশ্চর্য লাগে, যথাযথভাবে অবহিত না হওয়ায় এবং পার্বত্য জেলায় পদায়ণ থাকায় আমাকে একাধিকবার সুদসহ এর কিস্তি পরিশোধ করতে হয়েছিল। তখন মনে হত, যাক ঢাকার অদূরে একটু মাথাগোঁজার ঠাঁই তো হচ্ছে! আমাদের সন্তানদেরও নিজস্ব একটি ঠিকানা থাকবে। এমন সহজ প্রাপ্তি ক’জনের ভাগ্যে হয়! 

৪) এদিকে প্রতিদিনই সরলপ্রাণ, স্বপ্নবান ও মহৎ উদ্যোক্তা মানুষগুলো একে একে পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ৫১ জন প্রিয় সদস্য মৃত্যু বরণ করেছেন। অপূর্ণ অধরাই থেকে গেল তাদের প্রত্যাশার ছোট্ট ভুবন। তারা দেখে যেতে পারেননি বা বাস করে যেতে পারেননি নিজের জমির ওপর নির্মিত ঘরে। যেমন দেখে যেতে পারেননি আমার স্ত্রী জেবু। জুন ২০২০ সালে করোনায় তার অকাল মৃত্যু হয়। মনে পড়ে, বিগত ১৯৯৮ সাল থেকে অন্তত পঞ্চাশবার তাকে নিয়ে সমিতির প্রকল্প এলাকায় গিয়েছি। এমনকি চিহ্নিত প্লটের মাটিতে বেড়ে ওঠা ঘাসে নগ্নপায়ে হেঁটে হেঁটে সে কত-না কল্পনার জাল বুনেছিল। এখান থেকে কিশোরগঞ্জের পথ কোনটা হবে? ঢাকায় গেলে সারাদিন কাটিয়ে আসবো, আর বিমানবন্দর তো ২০ মিনিটের ব্যাপার ইত্যাদি ইত্যাদি। আজ আমার এসবের মূল্য কে দেবে? এতে কার-ই বা কী আসে যায়? আর এখন আমার নিজেরই বা কত আগ্রহ অবশিষ্ট আছে? 

৫) আমাদের দেশের সর্বশেষ আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে বলা যায়, ‘প্রত্যাশা সমবায় সমিতি’ সিদ্ধান্তহীনতা বা বাস্তবায়ন কৌশল নির্ধারণীর ক্ষেত্রে মন্থরগতি বা ধীরচল নীতির দিক থেকে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে। বছর বছর সাধারণ সভা হলেও সিদ্ধান্তহীনতার এমন নৈরাজ্যের রেকর্ড অদূর ভবিষ্যতে অন্য কোন লিমিটেড সমিতি বা সংগঠন অতিক্রম করে যেতে পারবে বলে আমরা কেউ বিশ্বাস করি না। এদিক থেকে সম্মানিত সদস্যগণ একটা সান্ত্বনা পেতে পারেন যে, পরবর্তী প্রজন্ম ‘প্রত্যাশাকে’ দৃষ্টান্ত হিসেবে গ্রহণ করে তাদের কাজে অনেক সাফল্য পাবে। তবে তারা অবশ্যই আমাদেরকে ভর্ৎসনাসহ অভিশাপ দেবে এই বলে যে, ‘যারা নিজেদের ব্যক্তিগত বা পারিবারিক দায়িত্ব পালনে ঐক্যবদ্ধ এবং ঐকমত্যে পৌঁছতে প্রায় তিন দশক সময় নিয়েও কিনারা করতে পারছেন না, তারা দেশ ও জাতির জন্য কীভাবে কি করেছেন! তা নিশ্চয়ই খতিয়ে দেখার অবকাশ আছে’। 

৬) গত ক’বছরে দেশব্যাপী হাউজিং বা ডেভলপার কোম্পানির সম্প্রসারণ হয়েছে অকল্পনীয় হারে। এগুলোর মাশরুম বিস্তার ঘটেছে উপজেলা ও ছোট ছোট পৌর এলাকা পর্যন্ত। তারা রাস্তার পাশে জমি পেলেই প্রকল্প নিচ্ছে। অথচ প্রত্যাশার জন্য উত্তরা সংলগ্ন হাইওয়ে থেকে সংযোগ ব্রিজ করা হয়েছে তা কমপক্ষে দশ বছর আগে। আমরা ডেভলপারের সন্ধান পাই না। নিজের নামে রেজিস্ট্রেশনকৃত জমির মূল দলিল জমা রাখা হয়েছে তা-ও কয়েক বছর হলো। এতে মনে হয়, সমিতির সদস্যদের বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করা হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি, প্রতিটা এজিএমে তর্ক-বির্তক এবং  বিচিত্রসব পরামর্শ, মান-অভিমান, আশা-নিরাশার কল্পনাবিলাসী মতামত উদগীরণ করে দিনের শেষে শূন্য হাতে আরও একরাশ হতাশা নিয়ে বাড়ি ফেরা। মনে হয়, এটি এখন প্রত্যাশার ললাটের অমোচনীয় বেদনার ক্ষত চিহ্ন। 
      
৭) দেশের সকল পেশাজীবী সংগঠনই অন্তত নিজেদের জন্য পারে এবং পেরেছে। কেউ কেউ অনন্য নজির স্থাপনও করেছে। আমাদের না পারার পেছনের প্রচ্ছন্ন রহস্য খুঁজতে গেলে পাওয়া যায়- 

প্রথমত, আমরা সবাই বিশেষজ্ঞ ও বুদ্ধিমান। কখনও হেরে যাওয়ায় অভ্যস্ত নই বরং গোটা জীবন কেবল জিতে যাওয়ার গল্পে ভরপুর। বেশি বুদ্ধিমান মানুষের সমাবেশ থেকে কোনও বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাওয়ার সুযোগ কম। 

দ্বিতীয়ত, আমরা সবাই বলি ‘অল্পে তুষ্ট মানুষ আমি’। 
বাস্তবে আমরা অনেক বেশি বেশি করে চাই। ফলে প্রত্যেকের জীবন থেকে হারিয়ে ফেলেছি অনেক উৎকৃষ্ট সময়।  

তৃতীয়ত, আস্থা, অনাস্থার দ্বন্দ্ব এবং অন্যের ওপর শতভাগ আস্থা রাখার পূর্ব অভিজ্ঞতার সংকট। আমরা কেউ ভাবি না, “মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ”। 

৮) এ ক্ষেত্রে বলা যায়, শতভাগ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে পৃথিবীতে কোনওকালেই সামষ্টিক কল্যাণে বড় কিছু হয়নি। কাজেই কতিপয় মানুষের হাতেই এর ভার ছেড়ে দিতে হবে। প্রয়াত লেখক ও সাহিত্যেক আহমদ ছফা বলেছেন, “১৯৭১ সালের পূর্বে বঙ্গবন্ধু যদি আমাদের বুদ্ধিজীবীদের কথা শুনতেন, তাহলে বাংলাদেশ স্বাধীন হত না”। কাজেই এতেও কম শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও বিকল্প নেই। তাছাড়া,“বেশি বুদ্ধিমান মানুষেরা কখনও ভালো মানুষ হয় না। আর ভালো মানুষেরা সবসময় কম বুদ্ধিমান”।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে