শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:১০, বুধবার, ০২ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দলের ব্যর্থ ও অজনপ্রিয় নেতাদের দায় নেবেন কি শেখ হাসিনা ?

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
দলের ব্যর্থ ও অজনপ্রিয় নেতাদের দায় নেবেন কি শেখ হাসিনা ?

গত ২৩ জুলাই আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসমূহের যৌথসভায় দলের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে এলে বাঁধা দেওয়া হবে না। তিনি আরো বলেন, আমি তো বলে দিয়েছি তারা (বিএনপি) যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে আসে, পুলিশ যেন বাঁধা না দেয়। বিশেষ করে বাংলামোটরে যে বাঁধা দেওয়া, সেটা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছি। আসুক না, হেঁটে হেঁটে যতদূর আসতে পারে। কোনও আপত্তি নেই।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি যদি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে আসে আমি তাদের বসাবো, চা খাওয়াবো। কথা বলতে চাইলে শুনবো। কারণ আমি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি। তবে যদি বোমাবাজি ও ভাঙচুর করে বাঁধা দেবো, উপযুক্ত জবাব পাবে। কিন্তু গণতান্ত্রিক আন্দোলনে কোনও বাঁধা নেই। 
প্রতিটা গণমাধ্যম বেশ ফলাও করে খবরটি প্রকাশ করে।

আমরা কিন্তু এর উল্টোচিত্রই দেখতে পেলাম। ২২ অক্টোবরের বিএনপির খুলনার সমাবেশ সংক্রান্ত খবরে আমরা দেখি- বিএনপির সমাবেশ: বিচ্ছিন্ন খুলনা পরিণত মিছিলের শহরে, বাধাবিঘ্ন উপেক্ষা করে বিপুল জনসমাগম। খুলনাকে সড়ক ও জলপথে বিচ্ছিন্ন করে রাখা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত শহরে অনুষ্ঠিত বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে বহু মানুষের সমাগম হয়েছে। সমাবেশকে ঘিরে ছোট দুটি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলেও মোটা দাগে শান্তিপূর্ণই হয়েছে।

হঠাৎ করে ডাকা পরিবহন ধর্মঘটে সমাবেশের আগের দিন শুক্রবার থেকে সব ধরণের বাস ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকার পর মাঝিদের ধর্মঘটের মাধ্যমে বন্ধ করে দেয়া হয় রূপসা ঘাট ও জেলখানা ঘাটে যাত্রী পারাপার। এ দুটি ঘাট শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এই ধর্মঘট সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়েছে জনসভায়। আগের রাত থেকেই বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী খুলনা শহরে ঢুকে পড়েছিলো। বিভাগের আসপাশের দশটি জেলা থেকে ২/৩ দিন আগে থেকেই শহরের দৌলতপুর ও খালিশপুরসহ অন্যান্য এলাকায় এসে জড়ো হয়েছিলো। রিকশা, ইজিবাইক কিংবা পায়ে হেঁটে যে যেভাবে পেরেছেন  খুলনায় গেছেন।

২৯ অক্টোবরের খবরের শিরোনাম- বিএনপি'র রংপুর সমাবেশ: বাধা পেরিয়ে কর্মীদের ঢল। রংপুরে পরিবহন ধর্মঘটের মধ্যেও বিএনপির চতুর্থ বিভাগীয় গণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিকে সমাবেশের একদিন আগে থেকে অর্থাৎ শুক্রবার সকাল থেকে রংপুরের আটটি জেলায় পরিবহন ধর্মঘট চলছে। এ কারণে সমাবেশে আসতে নানা ভোগান্তির মুখে পড়তে হয় বিএনপির নেতাকর্মীদের। রংপুর মোটর মালিক সমিতির ডাকা এই ধর্মঘট শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলে অর্থাৎ সমাবেশ চলাকালীন পুরো সময় জুড়েই ওই আট জেলায় দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ ছিল। সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে বিএনপির বিভিন্ন জেলা উপজেলার কেন্দ্রীয় ও সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে ট্রাক, পিক-আপ, মাইক্রোবাস, অটোরিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক ও মোটরসাইকেলসহ ছোট বড় যানবাহনে করে এই গণ সমাবেশে যোগ দিতে দেখা যায়।

একই দিনে রাজধানীর আগারগাঁও শেরেবাংলা নগর পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন। মূল অনুষ্ঠান দুপুর ২টা থেকে শুরু হলেও অনুষ্ঠান শুরুর আগেই সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করে নেতাকর্মীরা। সমাবেশস্থল জনস্রোতে পরিণত হয়। দোহার, সাভার, ধামরাই, নবাবগঞ্জ ও কেরানীগঞ্জ- এ ৫ উপজেলা নিয়ে গঠিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ইউনিট।

এটার মধ্য দিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে জনসমাবেশের মাধ্যমে সমর্থন প্রমাণে ব্যস্ত বিএনপিকে বড় ধরনের বার্তাই দিলো ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশেগুলোতে জনসমাগমের বিপরীতে আওয়ামী লীগ একটি জেলা সম্মেলনকে কেন্দ্র করে করে যে জনস্রোত দেখিয়েছে, সেটাকে ট্রেলার বলছেন নেতাকর্মীরা। আগামী ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের পলো গ্রাউন্ডে আওয়ামী লীগের মহাসমাবেশে ১০ লাখ লোকের বেশি জনসমাগমের চ্যালেঞ্জও দিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বেলা ২টায় সম্মেলন শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পুরো মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। সম্মেলনের ঢেউ আছড়ে পড়ে আগারগাঁও পেরিয়ে আশপাশের এলাকাগুলোতেও। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, ফার্মগেট, মহাখালী, শেওড়াপাড়ায় মানুষের চাপ দেখা গেছে। নেতাকর্মীরা ব্যান্ড পার্টি, ব্যানার-ফেস্টুন-প্ল্যাকার্ড নিয়ে উৎসবের আমেজে সম্মেলনে যোগ দেন। হেঁটে, বাস-ট্রাক-পিকআপে চড়ে সম্মেলনে আসেন তারা। যতদূর চোখ যায়, মানুষ আর মানুষ।

বিরোধীদলের রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, এসব ক্ষেত্রে বাঁধা দেওয়াটা হলো চরম বোকামি। এতে করে নেতাকর্মীদের মধ্যে ইস্পাতকঠিন দৃঢতা তৈরি হয়। মনোবল আরো বেশি চাঙ্গা হয়। জননেত্রী শেখ হাসিনার পালস বা হাইট বোঝার বা ধারণ করার মত লোক দল, সরকার বা প্রশাসনে নেই !

গত ১১ বছর ধরে নিজে নিউজ পোর্টাল চালানোর সুবাদে বলছি, বিএনপির প্রতিটি বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে ৩/৪ দিন ধরে দেশের সমস্ত গণমাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে খবর প্রকাশ করা হলো। কোথায় কিভাবে বাঁধা দেওয়া হলো, কিভাবে নেতাকর্মীরা পায়ে হেঁটে সমাবেশস্থলে গেলো তার বিষদ বর্ণনা। কিন্তু বিএনপির সমাবেশে যদি বাঁধা দেওয়া না হতো তাহলে শুধু মাত্র এক দিন গণমাধ্যমের খবরের শিরোনাম হতো। আমার প্রশ্ন হলো এমন সব বিধ্বংসী ফর্মূলা কাদের মাথা থেকে বের হয়? এদেশের খুব কম সংখ্যক মানুষ সরাসরি রাজনীতির সাথে জড়িত। রাজনীতি সচেতন মানুষের সংখ্যাও খুব বেশি না। মোট ভোটারের বড় অংশই ফ্লোটিং। এখানে সিমপ্যাথি ভোট খুব গুরুত্বপূর্ণ। কেন জানি মনে হচ্ছে, ইচ্ছে করেই কেউ কেউ বিএনপিকে আমজনতার সিমপ্যাথি পাইয়ে দিচ্ছেন !

সবচেয়ে পুরোনো এবং ঐতিহ্যবাহী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সামনে এই মুহূর্তে ৩ টি চ্যালেঞ্জ। 

১. কর্মীদেরকে সুসংগঠিত করে মাঠে নামানো। 

২. সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপক প্রচার এবং গুজব ও অপপ্রচার প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া। 

৩. আদর্শহীন, জনবিচ্ছিন্ন, সুবিধাভোগী পদধারীদের চিহ্নিত করা এবং তাদেরকে জবাবদিহিতার আওতায় আনা।

কিন্তু বাস্তবতা হলো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই কর্মীদের থেকে অনেক দূরে। তাছাড়া কেন্দ্রের সাথে তৃণমূলের দূরত্বটাও আকাশ সমান। দেশ ডিজিটাল হয়েছে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে। অথচ তার পুরো সুফল ভোগ করছে বিএনপি জামাত। সরকারের কয়জন মন্ত্রী, এমপি বা আওয়ামী লীগের কয়জন নেতা তাদের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড প্রচার করে ? সব সহযোগী এবং অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীরা সেলফিবাজি আর ভাই বন্দনায় ব্যস্ত। বিএনপি জামাতের দেশবিরোধী অপপ্রচার বা গুজবের বিরূদ্ধে তাদেরকে কখনোই একটা শব্দও লিখতে দেখা যায় না !

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একমাত্র তুরুপের তাস জননেত্রী শেখ হাসিনা। সব বিষ হজম করে তিনি নিজেই নীলকন্ঠ। সামনের নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া খুব একটা সহজ হবে না। ভূ-রাজনীতি ও বৈশ্বিক সংকটের কারণে এবারের সমীকরণ বেশ জটিল। দলের ব্যর্থ ও অজনপ্রিয় নেতাদের দায় নেবেন কি শেখ হাসিনা ? নাকি যার যার আমলনামা দিয়েই পুলসিরাত পার হতে হবে? 


লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট ও 
পরিচালক, জাগরণ টিভি।

 

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪০ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক