শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৪, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

সৈয়দ বোরহান কবীর
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার আরেকটি চমক

অন্য রাজনীতিবিদদের ভাবনা যেখানে শেষ হয়, সেখান থেকে শুরু হয় শেখ হাসিনার ভাবনা। অন্য রাজনীতিবিদরা চিন্তা করেন আজকের। আওয়ামী লীগ সভাপতি চিন্তা করেন আগামীকালের। অন্যরা সবকিছু দেখেন সামনে থেকে। শেখ হাসিনা সবকিছু দেখেন চারপাশ থেকে। এ ভিন্নতা তাঁকে করেছে অসাধারণ। অনন্য। আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা ১৪ বছরের বেশি সময় ক্ষমতায়। ক্ষমতায় থাকার ম্যাজিক কী? এ প্রশ্নের উত্তরে অনেকে অনেক কথাই বলবেন। কিন্তু টানা ক্ষমতায় থাকার আসল রহস্য হলো শেখ হাসিনার ম্যাজিক। তাঁর অনন্য ও দূরদর্শী রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত এবং প্রজ্ঞার জন্যই আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। শেখ হাসিনা যে সিদ্ধান্ত গ্রহণে কতটা দূরদর্শী এবং ব্যতিক্রমী তার প্রমাণ এবার রাষ্ট্রপতি মনোনয়নে নতুন করে পাওয়া গেল। নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন? এ নিয়ে দেশজুড়ে নানা আলোচনা ছিল। সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতিদের তালিকা প্রকাশে দেশের গণমাধ্যমগুলোর মধ্যে রীতিমতো প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছিল। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ড. মশিউর রহমানসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নাম ঘুরে-ফিরে এসেছে বারবার। আওয়ামী লীগের নেতারাও নতুন রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে ছিলেন অন্ধকারে। এমনকি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও জানতেন না নতুন রাষ্ট্রপতির নাম। গত বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে নেতা-কর্র্মীদের নিয়ে ঘরোয়া আলাপচারিতায় বসেছিলেন ওবায়দুল কাদের। ওই আড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের একজন জানালেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে সম্ভাব্য রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে কিছু তথ্য দিচ্ছিলেন। জানাচ্ছিলেন, এমন একজন ব্যক্তি যিনি এমপি নন, আমলা নন, কিন্তু আওয়ামী লীগের। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিমকে বলেছিলেন, নেত্রী এই তিনটা পয়েন্ট দিয়েছেন। তুমি বলতে পার কে? ওবায়দুল কাদের বা নাছিম কেউই তিন সূত্রের উৎস ধরে নতুন রাষ্ট্রপতির নাম ‘আবিষ্কার’ করতে পারেননি। অর্থাৎ নতুন রাষ্ট্রপতি কে হচ্ছেন, এ সম্পর্কে ১২ ফেব্রুয়ারি সকালের আগে আওয়ামী লীগের কোনো শীর্ষ নেতাই কিছু জানতেন না। কৌশলগত কারণেই শেখ হাসিনা নামটি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত গোপন রেখেছেন। ২০০৯ সাল থেকেই তিনি রাজনৈতিক কৌশলগুলো এভাবেই গোপন রাখছেন। যে কারণে তাঁর কৌশল অব্যর্থ হয়ে উঠেছে। তাঁর এ কৌশলেই বিরোধী দল পরাজিত। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায়। দলের নেতা থেকে তিনি রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর চমক এটিই প্রথম নয়। গত ১৪ বছরের রাজনৈতিক কৌশল হিসেবে তিনি নানা চমক দেখিয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠিত হয়। ঐক্যফ্রন্টের সভায় নির্বাচন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএনপিসহ ঐক্যফ্রন্টের নেতাদের স্থির বিশ্বাস ছিল প্রধানমন্ত্রী সংলাপের দাবি প্রত্যাখ্যান করবেন। এটিই জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ইস্যু করতে পারবে। সে লক্ষ্যেই তারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব করে চিঠি পাঠায়। যথারীতি আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রতিক্রিয়া ছিল নেতিবাচক। তারা বললেন, কীসের সংলাপ। কোনো সংলাপ হবে না। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী সংলাপের প্রস্তাব গ্রহণ করলেন। শুধু জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নয়, স্বাধীনতাবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে বাদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করলেন। এ সংলাপ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিকেই পাল্টে দিল। দলীয় সরকারের অধীনে, সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনের রেকর্ড হলো।

২০২০ সালের মার্চে করোনা প্রকোপে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বজুড়ে। বাংলাদেশেও লকডাউন ঘোষিত হলো। কিন্তু লকডাউনের চেয়েও বড় চমক দিলেন শেখ হাসিনা। তিনি ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় প্রদত্ত নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করে বেগম জিয়াকে জামিন দিলেন। এর ফলে জেল থেকে ‘ফিরোজা’য় থাকার অনুমতি পেলেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। পরে জানা গেল বেগম জিয়ার ছোটভাই, বোন গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাদের অনুরোধে প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক উদারতায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। যিনি তাঁকে গ্রেনেড মেরে শুধু রাজনীতি নয়, পৃথিবী থেকে চিরবিদায় করতে চেয়েছিলেন, তাঁর প্রতি এমন উদারতা এক বিরল ঘটনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এ কৌশলী সিদ্ধান্ত বিএনপির রাজনীতিকে এক দ্বিধান্বিত রেখায় দাঁড় করিয়েছে। এ সিদ্ধান্ত যেমন চমকপ্রদ ছিল, তেমনি এ ব্যাপারেও আওয়ামী লীগের নেতারা ছিলেন অন্ধকারে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে বেগম জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ায় মারা যান। এ সময় বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচন বাতিল এবং নির্দলীয়-নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে পুনর্নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে। অগ্নিসন্ত্রাস, জ্বালাও-পোড়াও এবং সহিংসতায় জনজীবন দুর্বিষহ। এর মধ্যেই প্রটোকল ভেঙে প্রধানমন্ত্রী চলে যান গুলশানে। বেগম জিয়াকে সান্ত্বনা দিতে। বেগম জিয়া তখন ঘোষণা দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য তাঁর গুলশানের কার্যালয়ে অবস্থান নিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী গুলশানের অফিসে গেলে মূল ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছোট গেট দিয়েও দেশের প্রধানমন্ত্রীকে ভিতরে প্রবেশের সৌজন্যতা দেখানো হয়নি। সেদিন শেখ হাসিনার এই চমক তাঁকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। বেগম জিয়া এবং তাঁর ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের এরকম অসৌজন্যমূলক আচরণে হতবাক হয়ে যায় গোটা দেশ। বিএনপির ওই লাগাতার আন্দোলনের অপমৃত্যুর জন্য এ ঘটনা বহুলাংশে ভূমিকা রেখেছে। ২০১৪ সালে আকস্মিকভাবে বেগম জিয়াকে টেলিফোন করে তাঁকে গণভবনে চায়ের নিমন্ত্রণ জানানো ছিল বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক টার্নিং পয়েন্ট। আরেক চমক। ওই সাহসী সিদ্ধান্ত জনমতকে বিএনপির আন্দোলনের বিরুদ্ধে নিয়ে যায়। ওই নির্বাচনের আগে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে ‘সর্বদলীয় নির্বাচনকালীন সরকার’ গঠনের সিদ্ধান্ত ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরেকটি ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। বিএনপির অনেক নেতাই এখনো বলেন, ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান ছিল বিএনপির মহাভুল। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বারের মতো শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করেই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বিডিআর বিদ্রোহ সরকারের জন্য এক বড় সমস্যা হিসেবে সামনে আসে। এ সময় শেখ হাসিনা একক সিদ্ধান্তে সেনানিবাসে দরবার হলে গিয়ে সেনা কর্মকর্তাদের মুখোমুখি হন। তাদের উদ্দেশে বক্তৃতা দেন। অনেক উত্তেজনা ঠান্ডা মাথায় সামাল দেন। তার সঙ্গে ছিলেন তৎকালীন কৃষিমন্ত্রী এখন সংসদ উপনেতা, বেগম মতিয়া চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর ওই সিদ্ধান্তে চমক তো ছিলই, সঙ্গে ছিল সাহসিকতা। গত ১৪ বছরে দেশের রাজনৈতিক ঘটনাবলি নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করলে এরকম বহু চমকের দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে। যেসব চমকের সুদূরপ্রসারী রাজনৈতিক তাৎপর্য রয়েছে। এটি আসলে এক ধরনের রাজনৈতিক কৌশল। এটা অনেকটাই ঝানু দাবাড়ুর প্রাজ্ঞ চালের মতো। যে চাল প্রতিপক্ষ আঁচ করতে পারে না। আর আওয়ামী লীগ সভাপতির কৌশল যেন প্রতিপক্ষ জানতে না পারে সে জন্য তাঁর পরিকল্পনা এবং সিদ্ধান্ত তিনি দলের কাউকে বলেন না। এক-এগারোর আগে এরকম বহু ঘটনা আমরা দেখেছি। শেখ হাসিনা একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে তাঁর বিশ্বস্ত, ঘনিষ্ঠ দু-একজনকে বলেছেন। ব্যস তারাই এটা ফাঁস করে দিয়েছেন। পুরো কৌশলটাই ভেস্তে গেছে। এভাবে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার প্রতারিত হয়েছেন। বিশ্বাসঘাকতার শিকার হয়েছেন। এক-এগারো এক্ষেত্রে সম্ভবত আওয়ামী লীগ সভাপতির সবচেয়ে বড় শিক্ষা। এক-এগারোর পর শেখ হাসিনা তাঁর কৌশল পরিবর্তন করেছেন। এখন তাঁর গুরুত্বপূর্ণ, স্পর্শকাতর সিদ্ধান্তগুলো যেমন গোপন থাকে, তেমনি সিদ্ধান্তে থাকে চমক। কেউ কেউ মনে করতেই পারেন নতুন রাষ্ট্রপতি কে হবেন, এ নিয়ে গোপনীয়তার দরকার কী? অবশ্যই গোপনীয়তার দরকার ছিল। পাঠক লক্ষ্য করুন, রাষ্ট্রপতি হিসেবে গণমাধ্যমে যাদেরই নাম এসেছে তাদেরই বিতর্কিত করার চেষ্টা হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ফেসবুক, ইউটিউবে কিছু ব্যক্তি এখন চরিত্র হননের খেলায় মেতেছে। নতুন রাষ্ট্রপতির নাম আগে জানাজানি হলে সেই নোংরামি শুরু হতো। তাছাড়া আওয়ামী লীগেও নানাজন নানাভাবে সিদ্ধান্ত পাল্টানোর জন্য দেনদরবার করত। একজন রাষ্ট্রপতি হলেন দেশের ঐক্য ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। তাঁকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত। শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন, একটি মহল তৎপর। তারা সবকিছুকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এ কারণেই তিনি এমন একজনকে রাষ্ট্রপতি হিসেবে বেছে নিলেন, যার যোগ্যতা অসাধারণ কিন্তু তিনি অনালোচিত। কর্মদীপ্ত কিন্তু পাদপ্রদীপে নেই। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে আচমকা। এ সিদ্ধান্তে ষড়যন্ত্রকারীদের সমস্যা হয়েছে। কারণ নতুন মহামান্যকে নিয়ে মিথ্যার বেসাতি সাজাতেও তাদের সময় লাগবে। সমস্যাও হবে। শেখ হাসিনার ‘চমক কৌশল’ই রাজনীতিতে তাঁকে দিয়েছে দার্শনিকের মর্যাদা। সামনে নির্বাচন এবং আন্দোলন। সেখানেও হয়তো দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীর আরও বড় চমক। সেই চমকেই কেটে যাবে নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ।

লেখক: নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী
হবিগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৭২ পরীক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঘোড়াঘাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন
তিন নির্বাচনের অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্তে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা