শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নিকি হ্যালির করা মন্তব্য অক্ষরে অক্ষের মিলে যাচ্ছে। ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিকি মন্তব্য করেছিলেন, কমিউনিস্ট শাসিত চীন ‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই পাবে। সাউথ ক্যারোলিনার উপকূলীয় শহরে তিনি বলেছিলেন, ‘চীনের স্বৈরশাসকরা বিশ্বকে কমিউনিস্ট অত্যাচারে ঢেকে দিতে চায়। একমাত্র আমরাই তাদের থামাতে পারি।’  তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের সবচেয়ে শক্তিশালী ও  সুশৃঙ্খল শত্রু হচ্ছে কমিউনিস্ট চীন।

চীনের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নিকি হ্যালির পূর্বাভাসকেই সত্য বলে প্রমাণ করতে চলেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রবীণ চীনা নাগরিকরা তাদের সুবিধা বন্ধের প্রতিবাদে উহান শহরে বিক্ষোভ দেখান। সংবাদ সংস্থা এপি বেইজিং থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বিক্ষোভকে ‘স্বৈরাচারী রাষ্ট্রের সাথে সংঘর্ষের একটি বিরল লক্ষণ’ হিসাবে বর্ণনা করেছে।

সাংবাদিকদের ওপর চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নজরদারি উপেক্ষা করে উহানের ঝংশান পার্কের সামনের সেই বিক্ষোভের ছবি এবং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

সেই ভিডিওয় দেখা গেছে শত শত প্রবীণ মানুষ প্রধান সড়কে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তাদের "দ্য ইন্টারন্যাশনাল" গাইতেও দেখা যায়। ১৯৪৯ সালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি বা সিসিপির শাসন শুরুর পর চীনে বিক্ষোভ বিরলতম ঘটনা। পর্যবেক্ষকদের মতে, বিক্ষোভটি চীনের ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক যন্ত্রণার বহিঃপ্রকাশ।

উহানে স্থানীয় সরকারের কোষাগার প্রায় শূন্য। নির্মাণ শিল্পের ব্যবসা ধ্বংস হতে বসায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। সামাজিক কল্যাণের প্রতিশ্রুতি প্রদানে স্থানীয় সরকারগুলির ব্যর্থতার প্রতিবাদে গর্জে উঠছেন চীনের নাগরিকরা। প্রবীণ নাগরিকদের সমস্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। রাষ্ট্র পেনশন ও স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রতিশ্রুতির দিলেও কিছুই করছে না। ক্রমহ্রাসমান জন্মহার এবং ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সমস্যা আরও বড়িয়ে তুলেছে।

চীনের কমিউনিস্ট শাসকরা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে বেশ কয়েকটি গণ-প্রতিবাদের মুখোমুখি হয়েছে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সঝাঁঝ বাড়ছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে কঠোর লকডাউনের কারণে শ্রমিক অসন্তোষ ও বিক্ষোভের তরঙ্গ অনুভব করে চীন সরকার। গত বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে হঠাৎ করে ‘শূন্য কোভিড’ নীতি পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয় তারা। এর আগে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন প্রতিবাদ হয়েছিল। ২০২২ সালের অক্টোবরে ২০ তম পার্টি কংগ্রেস তৃতীয় মেয়াদের জন্য শি জিনপিংকে নির্বাচিত করে তাকে কার্যত আজীবন প্রেসিডেন্ট করে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু সাংহাইতে ২৭ নভেম্বর বিক্ষোভকারীরা লকডাউনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় ‘শি জিনপিং পদত্যাগ করুন’ বলে আওয়াজ তোলেন।

শুধু সাধারণ চীনা জনগণই নন,  চীনের শীর্ষ উদ্যোক্তারাও কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগে এখন ভীত। অথচ এরাই গত কয়েক দশক ধরে নাটকীয় প্রবৃদ্ধির গল্প রচনা করেছিলেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি উহানে বিক্ষোভ চলাকালীন,  হংকং থেকে খবর আসে যে চীনের শীর্ষ বিনিয়োগ ব্যাংক ‘চায়না রেনেসাঁ’ তাদের প্রতিষ্ঠাতা বাও ফ্যানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। চীন রেনেসাঁর শেয়ারও বিপর্যস্ত।

গত দুই বছরে বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে ধস নামার পর বাও নিখোঁজ। গত বছর সেপ্টেম্বরে চীন রেনেসাঁর সাবেক প্রেসিডেন্ট কং লিন নিখোঁজ হওয়ার পর এবার বাও নিখোঁজ হলেন। পাশাপাশি দুর্নীতিবিরোধী তদন্তের নামে  এভারব্রাইট সিকিউরিটিজ, চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাংক এবং আইসিবিসি-এর মতো প্রতিষ্ঠানের কয়েক ডজন কর্মকর্তা এবং অর্থ নির্বাহীকে আটক করা হয়েছে।

কঠোর লকডাউনের হাত ধরে নির্মাণ শিল্পের ব্যাপক পতনের ফলে অদূর ভবিষ্যতে চীনা অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের কোনও আশা নেই। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং নিজেই ‘দেশের অর্থনীতির অবস্থা’ বিষয়ক সরকারি মাধ্যমে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে এটি স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই বলেছেন যে চীনের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা ‘জটিল’ হয়ে উঠেছে। আর তার জন্য দোষারোপ করা হচ্ছে ‘বিনিয়োগ আকর্ষণের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা’কে। নিজেদের ব্যর্থতার বিষয়ে উদাসীন শি। গত ৫০ বছরের মধ্যে প্রথমবার চীনে প্রবৃদ্ধির হার মাত্র তিন শতাংশে নেমে এসেছে। প্রেসিডেন্ট শি এই বিপর্যয়ের জন্য শুধুমাত্র সম্পত্তি খাতে মন্দা এবং স্থানীয় সরকারের ঋণের স্তূপকে দায়ী করেছেন। অনুমান করা হচ্ছে, চীনের স্থানীয় সরকারগুলির ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.৫৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

প্রতিবেদন অনুসারে, অনেক আমেরিকান ও ইউরোপীয় কোম্পানি চীন থেকে তাদের আয়ের প্রত্যাশা কমিয়ে দিয়েছে। তাদের বিবেচনায় এখন বিনিয়োগ স্থানান্তরের চিন্তা। ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বেইজিং ‘শূন্য কোভিড’ নীতি থেকে বিশৃঙ্খল প্রস্থান করায় ২০২২ সালের শেষ দুই মাসে বিনিয়োগ হ্রাস পেয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চীনে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় প্রায় ২৯ শতাংশ কম হয়। ২০২২ সালের নভেম্বরে ৩৩ শতাংশ হ্রাস পায়। এটাই ২০১৫ সালের পরে সবচেয়ে বড় পতন।

চীনের জন্য আরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগ কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। ‘জিরো কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট সমস্যা ও বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলির উপর সরকারি দমন-পীড়নের কারণে বিনিয়োগকারীরা চীনের বদলে ভারত-সহ অন্যান্য দেশে স্থানান্তরিত হচ্ছেন।

চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা গত বছরের শেষে ২৬ কোটি ৭০ লাখে পৌঁছেছে। অর্থাৎ চীনের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই বয়স্ক মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই কাজ করার উপযুক্ত বয়সের লোকের সংখ্যা কমছে। তাই চীনেও বাড়ছে মজুরির হার। ফলে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণও কমছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপ এখন বিনিয়োগের জন্য ভারতের মতো দেশগুলিকে প্রাধান্য দিতে শুরু করায় চীনের অভূতপূর্ব প্রবৃদ্ধির বেলুন চুপসে গেছে। বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ফোরাম গুলোর ভাষ্যমতে এশিয়ায় আগামী দশক জুড়ে বিনিয়োগের জন্য বিকল্প শ্রেষ্ঠ স্থান হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ উন্নতি করেছে। সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী ভারতে দেয়া বক্তব্যেও বাংলাদেশকে এই অঞ্চলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে ঘোষণা করেছে।

১৭ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে শীর্ষ আমেরিকান সিনেটর চাক শুমার মন্তব্য করেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ক্রমবর্ধমান আগ্রাসীর মুখে প্রচলিত গণতান্ত্রিক বিশ্বকে একসাথে কাজ করতে হবে। শুমার বলেন, ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখে গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা যাতে ভেঙে না যায় তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অবশ্যই একসাথে কাজ করতে হবে।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে একটি চীনা নজরদারি বেলুন নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করে সিনেটর বলেন যে চীনা নজরদারি বেলুনগুলি বিশ্বের ৪০ টিরও বেশি দেশে নজরদারি চালাচ্ছে। গুপ্তচরবৃত্তিই শুধু নয়, এই চর বেলুন চীনের আধিপত্য বিস্তারেরও হাতিয়ার। তার সতর্কবার্তা, "চীন বিশ্ব অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে শত শত বিলিয়ন উৎসর্গ করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় চীনের উদ্ভাবন তাদের নাগরিকদের নিরীক্ষণ ও নিপীড়ন করার ক্ষমতা দিয়েছে। চীনকে প্রতিহত করতেই হবে।"

ভারতে নিযুক্ত সাবেক আমেরিকান রাষ্ট্রদূত রিচার্ড ভার্মা ১৮ ফেব্রুয়ারি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ককে "একুশ শতকের জন্য সংজ্ঞায়িত অংশীদারিত্ব" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বেইজিংকে বোঝাবার চেষ্টা করেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ আর সহজ হচ্ছে না চীনের। ফলে চীনের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গল্পে নামছে যবনিকা।

অন্যদিকে, ভারত উৎপাদন খাতে বিদেশী বিনিয়োগের জন্য একটি পছন্দের দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। ভারতের সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, কোভিড-এর পরে ভারতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ ২৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১-২২ সালে উৎপাদন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৭৬ শতাংশ। ২০২১-২২ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার শিল্পেই ছিল সবচেয়ে বেশি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে। শেয়ারের প্রবাহ সবচেয়ে বেশি ২৭ শতাংশ এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ শতাংশ। এই সূচকগুলি থেকেই স্পষ্ট, চীনের অর্থনীতি ডুবতে বসলেও ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেক বেশি উজ্জ্বল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে