শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নিকি হ্যালির করা মন্তব্য অক্ষরে অক্ষের মিলে যাচ্ছে। ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিকি মন্তব্য করেছিলেন, কমিউনিস্ট শাসিত চীন ‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই পাবে। সাউথ ক্যারোলিনার উপকূলীয় শহরে তিনি বলেছিলেন, ‘চীনের স্বৈরশাসকরা বিশ্বকে কমিউনিস্ট অত্যাচারে ঢেকে দিতে চায়। একমাত্র আমরাই তাদের থামাতে পারি।’  তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের সবচেয়ে শক্তিশালী ও  সুশৃঙ্খল শত্রু হচ্ছে কমিউনিস্ট চীন।

চীনের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নিকি হ্যালির পূর্বাভাসকেই সত্য বলে প্রমাণ করতে চলেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রবীণ চীনা নাগরিকরা তাদের সুবিধা বন্ধের প্রতিবাদে উহান শহরে বিক্ষোভ দেখান। সংবাদ সংস্থা এপি বেইজিং থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বিক্ষোভকে ‘স্বৈরাচারী রাষ্ট্রের সাথে সংঘর্ষের একটি বিরল লক্ষণ’ হিসাবে বর্ণনা করেছে।

সাংবাদিকদের ওপর চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নজরদারি উপেক্ষা করে উহানের ঝংশান পার্কের সামনের সেই বিক্ষোভের ছবি এবং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

সেই ভিডিওয় দেখা গেছে শত শত প্রবীণ মানুষ প্রধান সড়কে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তাদের "দ্য ইন্টারন্যাশনাল" গাইতেও দেখা যায়। ১৯৪৯ সালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি বা সিসিপির শাসন শুরুর পর চীনে বিক্ষোভ বিরলতম ঘটনা। পর্যবেক্ষকদের মতে, বিক্ষোভটি চীনের ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক যন্ত্রণার বহিঃপ্রকাশ।

উহানে স্থানীয় সরকারের কোষাগার প্রায় শূন্য। নির্মাণ শিল্পের ব্যবসা ধ্বংস হতে বসায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। সামাজিক কল্যাণের প্রতিশ্রুতি প্রদানে স্থানীয় সরকারগুলির ব্যর্থতার প্রতিবাদে গর্জে উঠছেন চীনের নাগরিকরা। প্রবীণ নাগরিকদের সমস্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। রাষ্ট্র পেনশন ও স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রতিশ্রুতির দিলেও কিছুই করছে না। ক্রমহ্রাসমান জন্মহার এবং ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সমস্যা আরও বড়িয়ে তুলেছে।

চীনের কমিউনিস্ট শাসকরা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে বেশ কয়েকটি গণ-প্রতিবাদের মুখোমুখি হয়েছে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সঝাঁঝ বাড়ছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে কঠোর লকডাউনের কারণে শ্রমিক অসন্তোষ ও বিক্ষোভের তরঙ্গ অনুভব করে চীন সরকার। গত বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে হঠাৎ করে ‘শূন্য কোভিড’ নীতি পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয় তারা। এর আগে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন প্রতিবাদ হয়েছিল। ২০২২ সালের অক্টোবরে ২০ তম পার্টি কংগ্রেস তৃতীয় মেয়াদের জন্য শি জিনপিংকে নির্বাচিত করে তাকে কার্যত আজীবন প্রেসিডেন্ট করে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু সাংহাইতে ২৭ নভেম্বর বিক্ষোভকারীরা লকডাউনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় ‘শি জিনপিং পদত্যাগ করুন’ বলে আওয়াজ তোলেন।

শুধু সাধারণ চীনা জনগণই নন,  চীনের শীর্ষ উদ্যোক্তারাও কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগে এখন ভীত। অথচ এরাই গত কয়েক দশক ধরে নাটকীয় প্রবৃদ্ধির গল্প রচনা করেছিলেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি উহানে বিক্ষোভ চলাকালীন,  হংকং থেকে খবর আসে যে চীনের শীর্ষ বিনিয়োগ ব্যাংক ‘চায়না রেনেসাঁ’ তাদের প্রতিষ্ঠাতা বাও ফ্যানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। চীন রেনেসাঁর শেয়ারও বিপর্যস্ত।

গত দুই বছরে বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে ধস নামার পর বাও নিখোঁজ। গত বছর সেপ্টেম্বরে চীন রেনেসাঁর সাবেক প্রেসিডেন্ট কং লিন নিখোঁজ হওয়ার পর এবার বাও নিখোঁজ হলেন। পাশাপাশি দুর্নীতিবিরোধী তদন্তের নামে  এভারব্রাইট সিকিউরিটিজ, চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাংক এবং আইসিবিসি-এর মতো প্রতিষ্ঠানের কয়েক ডজন কর্মকর্তা এবং অর্থ নির্বাহীকে আটক করা হয়েছে।

কঠোর লকডাউনের হাত ধরে নির্মাণ শিল্পের ব্যাপক পতনের ফলে অদূর ভবিষ্যতে চীনা অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের কোনও আশা নেই। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং নিজেই ‘দেশের অর্থনীতির অবস্থা’ বিষয়ক সরকারি মাধ্যমে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে এটি স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই বলেছেন যে চীনের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা ‘জটিল’ হয়ে উঠেছে। আর তার জন্য দোষারোপ করা হচ্ছে ‘বিনিয়োগ আকর্ষণের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা’কে। নিজেদের ব্যর্থতার বিষয়ে উদাসীন শি। গত ৫০ বছরের মধ্যে প্রথমবার চীনে প্রবৃদ্ধির হার মাত্র তিন শতাংশে নেমে এসেছে। প্রেসিডেন্ট শি এই বিপর্যয়ের জন্য শুধুমাত্র সম্পত্তি খাতে মন্দা এবং স্থানীয় সরকারের ঋণের স্তূপকে দায়ী করেছেন। অনুমান করা হচ্ছে, চীনের স্থানীয় সরকারগুলির ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.৫৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

প্রতিবেদন অনুসারে, অনেক আমেরিকান ও ইউরোপীয় কোম্পানি চীন থেকে তাদের আয়ের প্রত্যাশা কমিয়ে দিয়েছে। তাদের বিবেচনায় এখন বিনিয়োগ স্থানান্তরের চিন্তা। ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বেইজিং ‘শূন্য কোভিড’ নীতি থেকে বিশৃঙ্খল প্রস্থান করায় ২০২২ সালের শেষ দুই মাসে বিনিয়োগ হ্রাস পেয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চীনে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় প্রায় ২৯ শতাংশ কম হয়। ২০২২ সালের নভেম্বরে ৩৩ শতাংশ হ্রাস পায়। এটাই ২০১৫ সালের পরে সবচেয়ে বড় পতন।

চীনের জন্য আরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগ কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। ‘জিরো কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট সমস্যা ও বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলির উপর সরকারি দমন-পীড়নের কারণে বিনিয়োগকারীরা চীনের বদলে ভারত-সহ অন্যান্য দেশে স্থানান্তরিত হচ্ছেন।

চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা গত বছরের শেষে ২৬ কোটি ৭০ লাখে পৌঁছেছে। অর্থাৎ চীনের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই বয়স্ক মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই কাজ করার উপযুক্ত বয়সের লোকের সংখ্যা কমছে। তাই চীনেও বাড়ছে মজুরির হার। ফলে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণও কমছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপ এখন বিনিয়োগের জন্য ভারতের মতো দেশগুলিকে প্রাধান্য দিতে শুরু করায় চীনের অভূতপূর্ব প্রবৃদ্ধির বেলুন চুপসে গেছে। বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ফোরাম গুলোর ভাষ্যমতে এশিয়ায় আগামী দশক জুড়ে বিনিয়োগের জন্য বিকল্প শ্রেষ্ঠ স্থান হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ উন্নতি করেছে। সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী ভারতে দেয়া বক্তব্যেও বাংলাদেশকে এই অঞ্চলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে ঘোষণা করেছে।

১৭ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে শীর্ষ আমেরিকান সিনেটর চাক শুমার মন্তব্য করেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ক্রমবর্ধমান আগ্রাসীর মুখে প্রচলিত গণতান্ত্রিক বিশ্বকে একসাথে কাজ করতে হবে। শুমার বলেন, ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখে গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা যাতে ভেঙে না যায় তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অবশ্যই একসাথে কাজ করতে হবে।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে একটি চীনা নজরদারি বেলুন নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করে সিনেটর বলেন যে চীনা নজরদারি বেলুনগুলি বিশ্বের ৪০ টিরও বেশি দেশে নজরদারি চালাচ্ছে। গুপ্তচরবৃত্তিই শুধু নয়, এই চর বেলুন চীনের আধিপত্য বিস্তারেরও হাতিয়ার। তার সতর্কবার্তা, "চীন বিশ্ব অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে শত শত বিলিয়ন উৎসর্গ করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় চীনের উদ্ভাবন তাদের নাগরিকদের নিরীক্ষণ ও নিপীড়ন করার ক্ষমতা দিয়েছে। চীনকে প্রতিহত করতেই হবে।"

ভারতে নিযুক্ত সাবেক আমেরিকান রাষ্ট্রদূত রিচার্ড ভার্মা ১৮ ফেব্রুয়ারি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ককে "একুশ শতকের জন্য সংজ্ঞায়িত অংশীদারিত্ব" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বেইজিংকে বোঝাবার চেষ্টা করেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ আর সহজ হচ্ছে না চীনের। ফলে চীনের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গল্পে নামছে যবনিকা।

অন্যদিকে, ভারত উৎপাদন খাতে বিদেশী বিনিয়োগের জন্য একটি পছন্দের দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। ভারতের সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, কোভিড-এর পরে ভারতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ ২৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১-২২ সালে উৎপাদন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৭৬ শতাংশ। ২০২১-২২ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার শিল্পেই ছিল সবচেয়ে বেশি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে। শেয়ারের প্রবাহ সবচেয়ে বেশি ২৭ শতাংশ এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ শতাংশ। এই সূচকগুলি থেকেই স্পষ্ট, চীনের অর্থনীতি ডুবতে বসলেও ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেক বেশি উজ্জ্বল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে
রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি
ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী
অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী
গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা
কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা
‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’
‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড
সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা