শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, শনিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ঈদ মানে বাড়ি ফেরা

মোহন রায়হান
অনলাইন ভার্সন
ঈদ মানে বাড়ি ফেরা

অফিসে খাই। খাবার নিয়ে আসি। অফিস বন্ধ। বাইরের খাবার খাবো না। বন্ধুবান্ধবের বাসায় যেয়ে খেয়ে আসবো? আমার গাড়ি চালক শাহীন বাড়ি যাচ্ছে। বাইরে যে গরম! উপায় কি? বাধ্য হয়ে গতকাল দুপুরে অফিস শেষ করে মগবাজার মীনা বাজারে ঢুকেছিলাম, চিড়া, স্কিম মিল্ক, ফল, বিস্কুট ইত্যাদি শুকনো খাবার কিনতে। আগামী পাঁচ দিন অধিকাংশ সময় এসব খেয়েই কাটিয়ে দিতে হবে। উত্তাল সংগ্রামী দিনে- জেলে, আন্ডারগ্রাউন্ডে, পলাতক জীবনে, খেয়ে না খেয়ে থাকার অনেক অভ্যেস আছে। অসুবিধা হবে না। 

সন্ধ্যায় প্রিয় তোহা মুরাদের অফিসে নানা রকমের প্রাকৃতিক শরবত আর সবজি খিচুড়ির নির্দোষ ইফতারি শেষে রাতে বাসায় ফিরি। প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই একটি শিশু মন থাকে যাকে সব সময় নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। খাওয়া-দাওয়ায় আমার এত বাছ-বিচার সত্ত্বেও গতকাল মিনা বাজারে থেকে একসময়ের প্রিয়  দু'প্যাকেট চিপস কিনে এনেছিলাম। রাতে টেলিভিশনে টক শো দেখতে দেখতে তার এক প্যাকেট খেয়ে ফেললাম। বন্ধুদের মনে আছে কিনা গত বছরের রোজার ঈদে, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বাসায় দাওয়াত খেয়ে এসে প্রচণ্ড পেট ব্যথা নিয়ে আমাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল। গতরাত বারোটার দিকে আমার সেই পুরনো তীব্র পেট ব্যথা আবার শুরু হলো। ব্যথা তো ব্যথা সে আর থামে না। বাড়তেই থাকে। এই নিয়ে কয়েকবার এই ব্যথা উঠলো। ভবনের কেয়ারটেকারকে ফোন করে ঘুম ভাঙালাম। বললাম, কাপড় পরো, রেডি হও, লিফট ছাড়ো, আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে, আমার সেই পুরনো ব্যথা আজকে আবার উঠেছে। অসহ্য ব্যথায় দুমড়ে মুচড়ে যেতে যেতে নিজে শার্ট প্যান্ট পরে নিচে নেমে এলাম। কেয়ারটেকারকে সঙ্গে নিয়ে খানিক হেঁটে খানিক রিকশাতে হাসপাতালে গেলাম। ইমারজেন্সিতে ঢুকে সাওলের কনসালটেন্ট ডাক্তার ফারহানকে ফোন করে ইমারজেন্সির ডাক্তারকে ধরিয়ে দিলাম। ফারহান বলে দিল, কী করতে হবে। দুটো কম্বাইন্ড ইনজেকশন পুশ করলো আর চার চামচ সিরাপ খাইয়ে দিল। ঘণ্টা দুয়েক শুয়ে থেকে ব্যথা একটু কমলে মধ্যরাতে বাসায় চলে এলাম। 
আজ সারাদিন একাকী বাসায় শুয়ে বসে পড়ে লিখে কাটাচ্ছি। নাভির ডান পাশে উপরের দিকে একটু একটু ব্যথা আছে তবে স্বাভাবিক একটু অস্বস্তি ছাড়া তেমন কষ্ট নেই। 
শরীরটা দুর্বল। মনটা খারাপ। মাকে খুব মনে পড়ছে। আগামীকাল ঈদ। ঈদ মানে ছিল বাড়ি ফেরা। মায়ের কাছে ফেরা। জীবনে খুব কম ঈদ ছিল মায়ের কাছে ফিরিনি। কোন কোন বার ফিরতে না চাইলেও মায়ের আদেশ পালন করতে, মাকে খুশি রাখতে শেষ মুহূর্তে হলেও ফিরতে হয়েছে। সেই মা আজ নেই। মাত্র ৫ দিন আগে মায়ের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী ছিল। ইচ্ছে এবং প্রস্তুতি থাকা সত্ত্বেও আর্থিক অনটনের কারণে মায়ের কাছে ফেরা হয়নি। যে কারণে মনটা আরও বেশি খারাপ। 
বাড়ি যাব না জেনে পুত্রসম ডাক্তার ফারহান পরশুদিন বারবার বলেছিল, আমার বাসায় চলেন একসঙ্গে ঈদ করবো।' বন্ধু ঝর্না গতকাল দুবার টেক্সট আর আজ সকালে ফোন করেছে ওর বাসায় চলে যেতে, ওর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে। ওর পরিবারের সবাই আমার অতি আপনজন। সব সুখদুখের সাথী। বন্ধু কেএম কামাল, প্রিন্সিপাল আব্দুর রাজ্জাক ফোন করেছে তাদের বাসায় নিয়ে যেতে, একসঙ্গে ঈদ করতে। খবর পেয়ে বন্ধু কথা শিল্পী আনোয়ারা আজাদ টেক্সট করেছে, আমেরিকা থেকে বন্ধু, সহপাঠী খালেদা সিরাজী সকালে ফোন করে কথা বলেছে, জলি টেক্সট করেছে, বন্ধু লুৎফর ফোন করেছে। কেয়ার টেকার কুদ্দুস সকালে বাড়ি যাওয়ার আগে বলল, স্যার, এই অবস্থায় আপনাকে রেখে কীভাবে যাই? আমার বাড়িতে চলেন একসঙ্গে ঈদ করব। স্যার আমি গাড়ি ভাড়া করে আপনাকে নিয়ে যাব।"
আসলে কারো আমন্ত্রণই ফেলবার নয়। কার কাছে যাবো? আমার এই একাকীত্ব নিঃসঙ্গতা অসুস্থতা অসহায়ত্ব হয়তো সবাইকে কষ্ট দিচ্ছে। সবার আমন্ত্রণই অত্যন্ত আন্তরিকতাপূর্ণ, নিখাদ, অকৃত্রিম। কিন্তু কষ্টের আরেক নামই তো মোহন রায়হান। ওই যে কথায় আছে না -কষ্টে যাদের জীবন গড়া তাদের আবার কষ্ট কিসের?' ভুল ভুল আর ভুল। কেবলই ভুল। হৃদয়াবেগ দিয়ে চলা মানুষের জীবন এমনই হয়। ভুলের পাহাড় চাপা বুকে যাদের বিশ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, তাদেরই একজন আমার আবার কষ্ট কিসের? আর একাকীত্ব? নিঃসঙ্গতা? সে তো আমার ১৮-১৯ বছর বয়সেই প্র্যাকটিস করা। কারাগারের সেলে এমনকি জেল-আন্দোলনের কারণে পানিশমেন্ট সেলেও দিনের পর দিন, বছরের পর বছর আমি একাকী কাটিয়েছি কৈশর এবং যৌবনের সন্ধিক্ষণ সময়ে।
আর এই পাঁচ দিন কি আমি একাকী কাটাতে পারবো না? অনাহার অর্ধাহারে থাকতে পারবো না? ওই যে চিড়া, মুড়ি, ফল, বিস্কুট নিয়ে ঢুকেছি নিঃসঙ্গ গুহায়, আদিম মানুষের মতন কাটিয়ে দেবো ৫ দিন অনায়াসে। এইতো আজ সারাদিন কিছুই খাওয়া হয়নি। সঙ্গে যদি থাকে বই আর আধুনিক সভ্যতার অন্যতম আবিষ্কার তথ্যপ্রযুক্তির সেরা উপহার স্মার্টফোন, গান। কিসের দুর্ভাবনা? কিসের দুশ্চিন্তা? এই লেখা লিখতে লিখতে হঠাৎ ফোন এলো, ডাকসুর সাবেক ভিপি, সাবেক এমপি আখতারউজ্জামান, আখতার ভাইয়ের। 
তিনি বললেন, হোয়াটসঅ্যাপে দেখো একটা ছবি পাঠিয়েছি তোমার আর নাজমুল হক প্রধানের। একটা সেরা ঈদ  উপহার তোমাদের জন্য। ঈদের আগের দিনের এই বিকেল খুব গুরুত্বপূর্ণ। অনেক মানুষের স্মৃতি মনে পড়ে। খুঁজতে খুঁজতে আমার সংগ্রহের তোমাদের এই ছবিটা পেয়ে গেলাম। আমার একাকিত্বের কথা শুনে তিনি বললেন, একাকি এরকম সময়ে, নীরবে ফাঁসির হুকুম মেনে নিতে পারো,
নীরবে সবচয়ে খুশির খবর মেনে নিতে পারো।" হোয়াটসঅ্যাপ খুলে ছবিটা দেখে অবাক হয়ে গেলাম! ১৯৯১ সালে নিউওয়ার্কে "বাংলাদেশ সোসাইটি, আমেরিকা" কর্তৃক এরশাদের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র নেতাদের সংবর্ধনা সভার একটি দুর্লভ ছবি নাজমুল হক প্রধান এবং আমার। আখতার ভাইয়ের ভাষায়, ঈদ উপলক্ষে আমাদের দুজনের জন্য সত্যি একটি অতুলনীয় উপহার। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা আখতার ভাই। ছবিটি প্রধানকেও পাঠালাম। 
সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই শেষ রোজার ইফতারের আজান পড়বে। ইতোমধ্যে হঠাৎ তাপদগ্ধ প্রকৃতির বিরুদ্ধে আকাশের শীতলতার বজ্র নির্ঘোষ। খানিক কালবৈশাখী ঝড় আর বৃষ্টি বর্ষণে। হয়তো ভয়াবহ তাপমাত্রা কমে আসবে। তাহলে হয়তো বেরোনো যাবে। উবার, সিএনজি, রিকশায় ছুটতে পারবো বন্ধুদের আমন্ত্রণ রক্ষার্থে। ঈদের সকাল, দুপুর, বিকেল কিংবা রাতে। একেক সময় একেকজনের বাড়িতে। না কমলে পাঁচ দিন ঘরেই কাটিয়ে দেবো। 

ঈদ মোবারক। ঈদ মোবারক। ঈদের প্রীতি ও শুভেচ্ছা সবাইকে।

লেখক: কবি

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২
গাইবান্ধায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাসহ গ্রেফতার ২

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
বড় অবকাঠামোতে বায়ু-শব্দ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'
মিরপুরে স্টেডিয়ামে বসেছে 'অনার্স বোর্ড'

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন
কারাগারে এইচএসসি পরীক্ষা দিলেন মামুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী
বরিশালে ৬ শিক্ষক অব্যাহতি, বহিষ্কার ১ পরীক্ষার্থী

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির
শিবির সভাপতি-সেক্রেটারির ছাত্রত্ব নিয়ে প্রশ্ন ছাত্রদল সভাপতির

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গোবিপ্রবিতে স্বনির্ভর কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু
অভিন্ন শত্রুদের পরাজিত করতে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করবো: নেতানিয়াহু

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর
আফ্রিকার নিচে হৃদস্পন্দনের মতো কম্পন, জন্ম নিচ্ছে নতুন মহাসাগর

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন
সংসদ নির্বাচন সংস্কারে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে
রামুতে দুই ভাই মিলে খুন করলো অপর ভাইকে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি
ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগস্টে মালয়েশিয়া সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরে থাকছেন রোনালদো

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
এনইউবির নবীন শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী
অবশেষে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন চার নভোচারী

৫৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী
গণতন্ত্র ধ্বংসকারী তিন সিইসির বিচার হওয়া উচিত : রিজভী

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী রাসেলের ঘনিষ্ঠজন মাসুদের সম্পদের অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা
কলাপাড়ায় বেড়িবাঁধ সংলগ্ন স্লুইজ গেটের বেহাল অবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা
‘এসো মাদক পরিহার করি’ সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে দেখা মিলল চিতা বাঘের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’
‘শিক্ষা ভবিষ্যতের পথ আলোকিত করে’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড
সিলেটে জাল প্রবেশপত্রকাণ্ডে ছাত্রীর এক বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ
দেশে বড় বিদেশি বিনিয়োগ আনছে দেশবন্ধু গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১
মদসহ সিএনজি গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া
কাতারের আমির ও প্রধানমন্ত্রীকে উপহার পাঠালেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা