শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই, ২০২৫

বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন

ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয়বারের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই সমগ্র বিশ্বে এক অর্থনৈতিক ঝড় তুলে ফেলেছেন, যার কবলে পড়ে অনেক দেশের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন। এই ক্ষতির শঙ্কা থেকে বাদ যাচ্ছে না বাংলাদেশও। যেসব দেশের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে, তাদের বিরুদ্ধে ট্রাম্প নির্বিচারে উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করেছেন। এই শুল্ক আরোপের পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে অনেক দেশ আমেরিকার বিরুদ্ধেও কিছু বাণিজ্যিক পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে।

ফলে বিশ্বে দেখা দিয়েছে এক ধরনের বাণিজ্যযুদ্ধ, যার অন্যতম হাতিয়ার হচ্ছে উচ্চহারের শুল্ক।
ট্রাম্পের এ রকম বাণিজ্যযুদ্ধ অপ্রত্যাশিত ছিল না মোটেই। অনেকেই ধারণা করেছিলেন যে ট্রাম্প ক্ষমতায় এসে এ রকম কিছু একটা করবেন। বিশেষ করে চীনসহ কয়েকটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যে ট্রাম্প উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করবেন, তা মোটামুটি নিশ্চিত ছিল।

কিন্তু এভাবে নির্বিচারে দীর্ঘদিনের বন্ধু ন্যাটোর সদস্য রাষ্ট্র এবং নিকট প্রতিবেশী ও খুবই ঘনিষ্ঠ কানাডার মতো দেশের বিরুদ্ধেও যে ট্রাম্প প্রশাসন উচ্চহারে শুল্ক আরোপ করবে, তা অনেকের কল্পনার মধ্যেও ছিল না। এমনকি ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের লক্ষ্য থেকে বাদ যায়নি বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশও, যারা কিনা আমেরিকার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের অন্যতম সরবরাহ উৎস হিসেবে কাজ করে।

ট্রাম্পের এ রকম নির্বিচারে শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্বব্যাপী যে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু হয়েছে, তার প্রভাবে ধনী-গরিব-নির্বিশেষে সব দেশই ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করেছে। তবে ধনী দেশগুলোর ক্ষতির ধরন এবং পরিমাণ ভিন্ন।

শুধু তা-ই নয়, ধনী দেশগুলোরও আমেরিকার বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের সক্ষমতা আছে। ফলে সেসব দেশ তাদের ক্ষতির মাত্রা কমাতে এবং অনেক ক্ষেত্রে ক্ষতি কিছুটা পুষিয়েও নিতে পারে। পক্ষান্তরে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সে সুযোগ নেই। কারণ আমেরিকার বিরুদ্ধে উন্নয়নশীল দেশের পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। উল্টো আমেরিকার দাবিদাওয়া বিনা বাক্যে মেনে নেওয়া ছাড়া কোনো গত্যন্তর নেই।

তদুপরি উন্নয়নশীল দেশের রপ্তানিযোগ্য পণ্যের পরিমাণ খুবই সামান্য, বলা যেতে পারে হাতে গোনা কয়েকটি। আমাদের দেশের অবস্থা তো বেশি শোচনীয়। কেননা তৈরি পোশাক হচ্ছে আমাদের দেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য। শুধু তা-ই নয়, এই রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার হচ্ছে আমেরিকা। তাই যেকোনো কারণে আমেরিকার বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হলে সমগ্র রপ্তানি খাতই হুমকির মধ্যে পড়ে যায় এবং বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের পথ সংকটে থাকে।

এ কথা ঠিক যে ট্রাম্প একতরফাভাবেই এই বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করেছেন। ফলে এই উচ্চহারের শুল্কের প্রভাব যে শুধু আরোপিত দেশের ওপর পড়েছে তেমন নয়, এর প্রভাব আমেরিকার অর্থনীতি এবং ভোক্তাদের ওপরও যথেষ্টই পড়েছে। অবস্থা এমন দাঁড়ায় যে আমেরিকার অর্থনীতিতে মন্দা নেমে আসা অস্বাভাবিক ছিল না। এ কারণেই ট্রাম্প উচ্চহারের শুল্ক আরোপের কার্যকারিতা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেন, যাকে অনেকেই বাণিজ্যযুদ্ধবিরতি হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই ৯০ দিনের বাণিজ্যযুদ্ধবিরতির মেয়াদ গত ৯ জুলাই অতিবাহিত হয়ে গেলে এর মেয়াদ আগস্টের ১ তারিখ পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছে। এরপর এই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ আবারও বৃদ্ধি পাবে, নাকি অতি শুল্কহার কার্যকর হবে, তা দেখার জন্য আমাদের আরো কয়েক দিন অপেক্ষা করতে হবে।

ট্রাম্প প্রশাসনের একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পেছনে একটি উদ্দেশ্য ছিল। তাদের ধারণা ছিল যে এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশ আলোচনার মাধ্যমে আমেরিকার সঙ্গে একটি গ্রহণযোগ্য বাণিজ্যচুক্তিতে পৌঁছতে পারবে। এর ফলে উচ্চহারের শুল্কের একটি সন্তোষজনক সমাধান হবে এবং বিশ্বব্যাপী সৃষ্ট বাণিজ্য উত্তেজনা প্রশমিত হবে। কিন্তু যুক্তরাজ্য, চীন ও ভিয়েতনাম ছাড়া আর কোনো দেশই আমেরিকার সঙ্গে উচ্চ শুল্কহারের বিষয়টি সুরাহা করতে পারেনি। এর মধ্যে যুক্তরাজ্যের ব্যাপারটি একেবারেই ভিন্ন। কেননা আমেরিকার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের আছে একান্ত বোঝাপড়া। ফলে ব্রিটেন খুব সহজেই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে শুল্ক সমস্যার সন্তোষজনক সমাধান করতে পেরেছে। চীন অবশ্য আলোচনার মাধ্যমে নয়, পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে আরোপিত শুল্কহার হ্রাস করতে সক্ষম হয়েছে।

আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি বলতে যা বোঝায়, তা ভিয়েতনামই প্রথম করতে সক্ষম হয়েছে। এই চুক্তির কারণে আমেরিকা ভিয়েতনাম থেকে পণ্য আমদানির ওপর শুল্কহার আগে আরোপিত ৪৬ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে। এমনকি ভিয়েতনাম হয়ে অন্যান্য দেশের যে পণ্য রপ্তানি হবে, তার ওপরও শুল্কহার হ্রাস করে ৪০ শতাংশ পুনর্নির্ধারণ করেছে, যা আগে অনেক বেশি ছিল। ভিয়েতনাম হচ্ছে আমেরিকার অষ্টম বৃহৎ বাণিজ্যিক অংশীদার, যাদের সঙ্গে গত বছর ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার আছে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি, যার পরিমাণ প্রায় ১২৩ বিলিয়ন ডলার।

উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে শুধু যে ভিয়েতনাম আমেরিকার সঙ্গে বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করে উচ্চ শুল্কহারের সন্তোষজনক সমাধান করেছে তেমন নয়। ট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যাল মিডিয়ায় এক পোস্ট দিয়ে জানিয়েছেন যে ফিলিপিন্সের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি সম্পন্ন হয়েছে এবং এর মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যকার উচ্চ শুল্কহারের বিষয়টির একটি সন্তোষজনক সমাধান হবে। ইন্দোনেশিয়াও আমেরিকার সঙ্গে একটি বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদনের পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। শিগগিরই হয়তো এ রকম একটি চুক্তি আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পাদিত হবে এবং উচ্চ শুল্কহারের সন্তোষজনক সমাধান হবে।

ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার সফল বাণিজ্যচুক্তি এবং এর পাশাপাশি যদি ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন হয়েই যায়, তাহলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি মারাত্মক সংকটে পড়তে পারে। কেননা এই দেশগুলো বাংলাদেশের প্রতিযোগী এবং আমেরিকার ব্যবসায়ীরা তখন বাংলাদেশের পরিবর্তে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করতে উৎসাহিত হবেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, ভিয়েতনাম আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক সমস্যার সমাধান করে বাণিজ্যচুক্তি করতে পারলে আমরা কেন পারছি না?

ভিয়েতনামের সঙ্গে আমেরিকার বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি আছে এবং ভিয়েতনামের বিরুদ্ধে অভিযোগ যে চীনের রপ্তানিকারকরা ভিয়েতনামের মাধ্যমে আমেরিকায় পণ্য রপ্তানি করে থাকেন। সেই ভিয়েতনামই সবার আগে আমেরিকার সঙ্গে সফল বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করে ফেলল। অথচ আমরা এখন পর্যন্ত সরকারি পর্যায়ে আলোচনা এবং পত্র চালাচালির মধ্যেই আটকে আছি। ফলে আমাদের দেশের বৃহত্তম রপ্তানি খাতটি ঝুঁকির মধ্যে পড়তে বসেছে। কারণ ভিয়েতনাম যেভাবে বাণিজ্যচুক্তি সম্পাদন করেছে, আমরা সেভাবে অগ্রসর হতে পারিনি। শুধু সরকারি পর্যায়ে আলোচনা এবং গতানুগতিক চিঠি চালাচালির মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে বলে মনে হয় না। এ জন্য প্রয়োজন সুনির্দিষ্ট কিছু পদক্ষেপ, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—(১) দেশের ব্যবসায়ীদের, বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তিদের নিয়োজিত করা; (২) আমেরিকার যেসব বৃহৎ কম্পানি এবং ব্র্যান্ড প্রতিষ্ঠান পোশাক আমদানি করে, তাদের সহযোগিতা নেওয়া; (৩) প্রয়োজনে এই কাজে সহযোগিতা করার জন্য লবিইস্ট ফার্ম নিয়োগ দেওয়া; (৪) বাংলাদেশের বাজারে আমেরিকার কিছু পণ্যের শুল্কমুক্ত বা অল্প শুল্কে আমদানির সুযোগ সৃষ্টি করা এবং (৫) দেশে দ্রুত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। এ রকম কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারলে ভিয়েতনাম, ফিলিপিন্স ও ইন্দোনেশিয়ার মতো আমরাও আমেরিকার সঙ্গে একটি বাণিজ্যচুক্তিতে উপনীত হতে পারি, যার মাধ্যমে আরোপিত শুল্কহার অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব। আমাদের মনে রাখতে হবে যে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ হচ্ছে একটি কৌশলী পদক্ষেপ, যা কৌশলী আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করতে হবে।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’
‘মব সন্ত্রাস কঠোরভাবে দমন করা হবে’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ
টুঙ্গিপাড়ায় খাল ও রাস্তার দুইপাশের জঙ্গল পরিষ্কারের উদ্যোগ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন
নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়াম লিজের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকার চায় ‘মব’ থাকুক : রুমিন ফারহানা
সরকার চায় ‘মব’ থাকুক : রুমিন ফারহানা

২৬ মিনিট আগে | টক শো

নিরাপত্তাহীনতায় শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা, নেই পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরাও
নিরাপত্তাহীনতায় শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা, নেই পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরাও

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা
শহীদ মিনারে ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় গ্রেফতার আরও ১
নুরাল পাগলের মরদেহ পোড়ানোর মামলায় গ্রেফতার আরও ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশা করছি এমন হারের পর বাংলাদেশ অজুহাত দেবে না
আশা করছি এমন হারের পর বাংলাদেশ অজুহাত দেবে না

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা
আশা করি পরের ম্যাচে আমাদের ছেলেরা ভালো খেলবে: ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ার চরসাদিপুরকে পাবনার সঙ্গে সংযুক্ত না করার দাবিতে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
শিবালয় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
রাশিয়ার ওপর বড় ধরনের নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্সের যৌথ অনুশীলন মহড়া শুরু

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?
এশিয়া কাপে মুখোমুখি ভারত–পাকিস্তান, মাঠে কোন একাদশ?

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ
পাবনা-১ আসনের সীমানা পুনর্বহালের দাবিতে বেড়ায় হরতাল-অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের মেধাস্বত্ব পেল গ্লোব বায়োটেকের বঙ্গভ্যাক্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান
পাকিস্তানকে হারাতে ভারতের ‘বি’ দলই যথেষ্ট: অতুল ওয়াসান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভায় উপস্থিত থাকছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র চলছে: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর
দেশে কর্মসংস্থান সংকট মহামারী আকার ধারণ করছে : হোসেন জিল্লুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার
সেবাগ্রহীতাদের হয়রানি না করার অনুরোধ অর্থ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত
পল্লবীতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে ভাই গুলিবিদ্ধ, বোনকে ছুরিকাঘাত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি
মেগা সিরিয়াল খুশবুতে আইটেম গানে সামিরা খান মাহি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে ফসলি জমির পানি নিষ্কাশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা