শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৫, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০ আপডেট:

'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শীর্ষ পর্যায়ের দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বক্তব্যে গভীর উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র আমেরিকায়। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় ইনফেকশাস ডিজিজ এক্সপার্ট ড. এন্থনী এস ফাউসি এবং সিডিসির পরিচালক রবার্ট আর রেডফিল্ড ১২ মে মঙ্গলবার ইউএস সিনেটে প্রদত্ত বক্তব্যে অতন্ত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, সামাজিক দূরত্ব অটুট এবং মাস্ক ব্যবহারের নিশ্চয়তার পাশাপাশি সকল আমেরিকানের করোনা টেস্টের পর যারা পজিটিভ, তাদের চিকিৎসা ও গতিবিধি মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা ব্যতিত তাড়াহুড়ো করে লকডাউন শিথিল এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করা হলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ। যে মহামারি শুরু হবে তা কেউই নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে না। 

উল্লেখ্য, এর আগেরদিন অর্থাৎ ১১ মে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করোনা বিষয়ক প্রেস ব্রিফিংকালে দাবি করেছেন যে, সবকিছু সচল করার জন্য আমরা সবকিছু করতে সক্ষম হয়েছি। অথচ তারই দুই শীর্ষ কর্মকর্তা সিনেটে করোনা সম্পর্কিত শুনানীতে আরো বলেছেন যে, এখনও প্রয়োজনীয় টেস্ট করা সম্ভব হয়নি। সে ক্ষমতাও নেই। এমনকি, টেস্টের রেজাল্ট অনুযায়ী ‘পজিটিভ’ লোকজনকে যথাযথভাবে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থাও করা হয়নি এখন পর্যন্ত। 

ড. ফাউসি বলেন, ‘স্টেটগুলো যদি খুব দ্রুত তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল করে তাহলে বড় ধরনের একটি ঝুঁকি নেয়া হবে যে, আপনি করোনার ভয়াবহতাকে বিস্তৃত করার স্যুইচ টিপলেন, যা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন না। আর এর ফলে জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা তথা ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আনা দূরের কথা, এমন একটি অবস্থা তৈরী হতে যা কল্পনাও করা যায় না।’

স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শ্রম এবং পেনশন বিষয়ক সিনেট কমিটির শুনানীতে এফডিএর পরিচালক ড. রেডফিল্ডও বক্তব্য দিয়েছেন। তিনিও উল্লেখ করেছেন, সবকিছু সচল করার মত পরিবেশ এখনও তৈরী হয়নি। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জার্মানিতে লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পর সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় আমেরিকানদের মধ্যে একই শংকা বিরাজ করলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেটি আমলে নিতে চাচ্ছেন না-যা খুবই দুর্ভাগ্যের ব্যাপার-মন্তব্য করেছেন ডেমক্র্যাট সিনেটররা। যার প্রভাব পড়ে বিনিয়োগের মার্কেটেও। 

উল্লেখ্য, ডেমক্র্যাট শাসিত প্রতিনিধি পরিষদে এমন একটি শুনানীতে ড. ফাউসি সহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ থেকে বিরত করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের প্রত্যাশা ছিল রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে হয়তো ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড তার পছন্দের কথা বলবেন, কিন্তু তারা প্রকৃত পরিস্থিতি যথাযথভাবে উপস্থাপনে কার্পণ্য করেননি। এই প্রথম তারা সরাসরি আমেরিকানদের সামনে প্রকৃত পরিস্থিতি অবলিলায় উপস্থাপন করতে সক্ষম হলেন। কারণ, এই শুনানী প্রধান প্রধান সবকটি টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। 

ড. ফাউসি সিনেটকে জানান যে, সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরুর আগে করোনাভাইরাস থেরাপিউটিক্স এবং ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হবে বলে তিনি মনে করছেন না। আর ঐ সময়ে অন্যান্য দেশে ভয়ংকরভাবে পুনরায় ছড়িয়ে পড়ার আশংকা করা হচ্ছে, যা থেকে যুক্তরাষ্ট্রও রেহাই পাবে না। ড. ফাউসি উল্লেখ করেন, করোনা-সম্পর্কিত রোগে ইদানিং শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে। অর্থাৎ কোন বয়সের মানুষই অদৃশ্য একটি শক্রুর টার্গেটের বাইরে নই। 

ড. রেডফিল্ড সিনেটের সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করেন যে, জাতীয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরী। এ সময় তিনি স্বীকার করেন যে, গত বছর কংগ্রেসের অনুমোদন সত্বেও সংক্রমিত হবার আগেই তা পর্যবেক্ষণে সক্ষম ৩০টি পদ পূরণ করা সম্ভব হয়নি এখন পর্যন্ত। তা করা হলে সমগ্র কমিউনিটি নজরদারিতে রাখার পাশাপাশি নাসিং হোমগুলোর অমানবিক পরিস্থিতি অবলোকন করতে হতো না। করোনা মহামারির প্রধান ভিকটিম হয়েছে নার্সিং হোমের অসহায় বাসিন্দারা। অথচ তারা নিরাপদে জীবনের শেষদিনগুলো অতিবাহিত করার অভিপ্রায়েই নার্সিং হোমের আশ্রয় নিয়েছেন। 

তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমরা এখনো লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পরিবেশ তৈরীতে সক্ষম হইনি। তবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

এ শুনানীতে আরো বক্তব্য রাখেন ফুড এ্যান্ড ড্রাগ কমিশনার ড. স্টিফেন হাহ এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সহকারি সচিব এডমিরাল ব্রেট পি যাইরোর। তারাও ভিডিও কনফারেন্সের মাধমে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। 

সিনেটর (রিপাবলিকান) ল্যামার আলেক্সান্দার, ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড এবং ড. স্টিফেন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। ৮১ হাজার আমেরিকানের মৃত্যুর সময়েই এই শুনানী অনুষ্ঠিত হলো বলে উল্লেখ করে ভার্জিনিয়ার ডেমক্র্যাট সিনেটর টিম কাইন দক্ষিণ কোরিয়ার রেফারেন্স দেন বেশ কবার। ‘কভিড-১৯: সেইফলি গেটিং ব্যাক টু ওয়ার্ক এ্যান্ড ব্যাক টু স্কুল’ শিরোনামের এই আলোচনায় সংক্রমণ এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তাগনের তথ্যভিত্তিক বক্তব্য শোনার পর সিনেট কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। অথচ রিপাবলিকানরা জড়ো হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রত্যাশার পরিপূরক একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে। ট্রাম্প চাচ্ছেন দ্রুত সবকিছু চালু করার মধ্য দিয়ে নভেম্বরের নির্বাচনে নিজের বিজয় নিশ্চিতের রূপরেখা নিয়ে মাঠে নামতে। দু’মাস আগে করোনা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় জরুরী অবস্থা জারির পর এটাই সিনেটে প্রথম কোন বিষয়ে শুনানী হলো যেখানে অথবা আশপাশেও ট্রাম্পের উপস্থিতি ঘটেনি। 

ইউটাহ্ রিপাবলিকান সিনেটর মীট রমনী জানতে চেয়েছিলেন যে, শীঘ্রই কোন ভ্যাকসিন বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে কিনা। জবাবে ড. ফাউসি বলেছেন, এটি অবশ্যই খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ঘটবে না। আমরা যেভাবে আশা করছি, সেভাবে ঘটবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের জন্যে। 

রিপাবলিকান সিনেটরের কয়েকজন করোনা পরিস্থিতি যথাযথভাবে হ্যান্ডেল করার জন্যে ট্রাম্পের প্রশংসা করেন। কমিটির চেয়ারম্যান আলেক্সান্দার দাবি করেন যে, পুনরায় কাজে যোগদানের ক্ষেত্র তৈরী হচ্ছে। 

ইন্ডিয়ানার রিপাবলিকান সিনেটর মাইক ব্রাউন বলেছেন যে, আমি খুবই আশাবাদি যে পেছানোর আর সুযোগ নেই। তবে সকল সিনেটর এমন মনোভাবে বিশ্বাসী নন। শুনানীতে সিনেটর মীট রমণী করোনা টেস্টে দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে তুলনামূলক একটি তথ্য উপস্থাপন করে বলেন, ‘৬ মার্চ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ১৪০০০০ টেস্ট করেছে। সে সময়ে মারা গেছে ২৫৮ জন। অপরদিকে একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে টেস্ট করা হয়েছে মাত্র ২০০০ ব্যক্তির করোনা টেস্ট। করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের কার্যক্রমে আমি কোনভাবেই সন্তুষ্ট হতে পারছি না।’ 

এদিকে, সিনেটের শুনানীকালেই প্রতিনিধি পরিষদে ডেমক্র্যাটরা করোনার ভিকটিমদের জন্যে ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি বিল উত্থাপন করেছে। এর এক ট্রিলিয়ন পাবে স্টেট, স্থানীয় প্রশাসন। অবশিষ্ট অর্থ থেকে  পুনরায় আমেরিকানরা মাথাপিছু ১২০০ ডলার (শিশুরাও ১২০০ ডলার) করে পাবেন। বেকার এবং খাদ্য সহায়তার জন্যেও বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করা হবে এই বিল পাশ হলে। এছাড়া, আসছে ডিসেম্বর পর্যন্ত বেকার ভাতা প্রদানের কথাও রয়েছে এ বিলে। 

উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের ১২ কংগ্রেসম্যান গত সপ্তাহে যুক্ত স্বাক্ষরের এক পত্রে এই পঞ্চম বিলে ( দ্য হেল্থ এ্যান্ড ইকনোমিক রিকভারী অমনিবাস ইমার্জেন্সি সল্যুশন্স তথা হিরোজ এ্যাক্ট) অবৈধ অভিবাসীদেরকেও মাথাপিছু ১২০০ ডলার করে প্রদানের বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। একই চিঠিতে বাসা ভাড়া প্রদানে অক্ষমদের জন্যে ভাড়া মওকুফ এবং বাড়ির মালিকদের মর্টগেজের কিস্তি মওকুফের আহবানও ছিল। ১৫ মে শুক্রবারের মধ্যে এই বিল হাউজে পাশের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে এখনও সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে। প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলসী এবং সিনেটে ডেমক্র্যাট-লিডার চাক শুমার সোচ্চার রয়েছেন রিপাবলিকানদের কনভিন্স করতে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
সর্বশেষ খবর
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

৫৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম