শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৫, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০ আপডেট:

'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শীর্ষ পর্যায়ের দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বক্তব্যে গভীর উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র আমেরিকায়। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় ইনফেকশাস ডিজিজ এক্সপার্ট ড. এন্থনী এস ফাউসি এবং সিডিসির পরিচালক রবার্ট আর রেডফিল্ড ১২ মে মঙ্গলবার ইউএস সিনেটে প্রদত্ত বক্তব্যে অতন্ত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, সামাজিক দূরত্ব অটুট এবং মাস্ক ব্যবহারের নিশ্চয়তার পাশাপাশি সকল আমেরিকানের করোনা টেস্টের পর যারা পজিটিভ, তাদের চিকিৎসা ও গতিবিধি মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা ব্যতিত তাড়াহুড়ো করে লকডাউন শিথিল এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করা হলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ। যে মহামারি শুরু হবে তা কেউই নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে না। 

উল্লেখ্য, এর আগেরদিন অর্থাৎ ১১ মে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করোনা বিষয়ক প্রেস ব্রিফিংকালে দাবি করেছেন যে, সবকিছু সচল করার জন্য আমরা সবকিছু করতে সক্ষম হয়েছি। অথচ তারই দুই শীর্ষ কর্মকর্তা সিনেটে করোনা সম্পর্কিত শুনানীতে আরো বলেছেন যে, এখনও প্রয়োজনীয় টেস্ট করা সম্ভব হয়নি। সে ক্ষমতাও নেই। এমনকি, টেস্টের রেজাল্ট অনুযায়ী ‘পজিটিভ’ লোকজনকে যথাযথভাবে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থাও করা হয়নি এখন পর্যন্ত। 

ড. ফাউসি বলেন, ‘স্টেটগুলো যদি খুব দ্রুত তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল করে তাহলে বড় ধরনের একটি ঝুঁকি নেয়া হবে যে, আপনি করোনার ভয়াবহতাকে বিস্তৃত করার স্যুইচ টিপলেন, যা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন না। আর এর ফলে জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা তথা ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আনা দূরের কথা, এমন একটি অবস্থা তৈরী হতে যা কল্পনাও করা যায় না।’

স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শ্রম এবং পেনশন বিষয়ক সিনেট কমিটির শুনানীতে এফডিএর পরিচালক ড. রেডফিল্ডও বক্তব্য দিয়েছেন। তিনিও উল্লেখ করেছেন, সবকিছু সচল করার মত পরিবেশ এখনও তৈরী হয়নি। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জার্মানিতে লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পর সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় আমেরিকানদের মধ্যে একই শংকা বিরাজ করলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেটি আমলে নিতে চাচ্ছেন না-যা খুবই দুর্ভাগ্যের ব্যাপার-মন্তব্য করেছেন ডেমক্র্যাট সিনেটররা। যার প্রভাব পড়ে বিনিয়োগের মার্কেটেও। 

উল্লেখ্য, ডেমক্র্যাট শাসিত প্রতিনিধি পরিষদে এমন একটি শুনানীতে ড. ফাউসি সহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ থেকে বিরত করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের প্রত্যাশা ছিল রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে হয়তো ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড তার পছন্দের কথা বলবেন, কিন্তু তারা প্রকৃত পরিস্থিতি যথাযথভাবে উপস্থাপনে কার্পণ্য করেননি। এই প্রথম তারা সরাসরি আমেরিকানদের সামনে প্রকৃত পরিস্থিতি অবলিলায় উপস্থাপন করতে সক্ষম হলেন। কারণ, এই শুনানী প্রধান প্রধান সবকটি টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। 

ড. ফাউসি সিনেটকে জানান যে, সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরুর আগে করোনাভাইরাস থেরাপিউটিক্স এবং ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হবে বলে তিনি মনে করছেন না। আর ঐ সময়ে অন্যান্য দেশে ভয়ংকরভাবে পুনরায় ছড়িয়ে পড়ার আশংকা করা হচ্ছে, যা থেকে যুক্তরাষ্ট্রও রেহাই পাবে না। ড. ফাউসি উল্লেখ করেন, করোনা-সম্পর্কিত রোগে ইদানিং শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে। অর্থাৎ কোন বয়সের মানুষই অদৃশ্য একটি শক্রুর টার্গেটের বাইরে নই। 

ড. রেডফিল্ড সিনেটের সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করেন যে, জাতীয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরী। এ সময় তিনি স্বীকার করেন যে, গত বছর কংগ্রেসের অনুমোদন সত্বেও সংক্রমিত হবার আগেই তা পর্যবেক্ষণে সক্ষম ৩০টি পদ পূরণ করা সম্ভব হয়নি এখন পর্যন্ত। তা করা হলে সমগ্র কমিউনিটি নজরদারিতে রাখার পাশাপাশি নাসিং হোমগুলোর অমানবিক পরিস্থিতি অবলোকন করতে হতো না। করোনা মহামারির প্রধান ভিকটিম হয়েছে নার্সিং হোমের অসহায় বাসিন্দারা। অথচ তারা নিরাপদে জীবনের শেষদিনগুলো অতিবাহিত করার অভিপ্রায়েই নার্সিং হোমের আশ্রয় নিয়েছেন। 

তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমরা এখনো লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পরিবেশ তৈরীতে সক্ষম হইনি। তবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

এ শুনানীতে আরো বক্তব্য রাখেন ফুড এ্যান্ড ড্রাগ কমিশনার ড. স্টিফেন হাহ এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সহকারি সচিব এডমিরাল ব্রেট পি যাইরোর। তারাও ভিডিও কনফারেন্সের মাধমে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। 

সিনেটর (রিপাবলিকান) ল্যামার আলেক্সান্দার, ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড এবং ড. স্টিফেন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। ৮১ হাজার আমেরিকানের মৃত্যুর সময়েই এই শুনানী অনুষ্ঠিত হলো বলে উল্লেখ করে ভার্জিনিয়ার ডেমক্র্যাট সিনেটর টিম কাইন দক্ষিণ কোরিয়ার রেফারেন্স দেন বেশ কবার। ‘কভিড-১৯: সেইফলি গেটিং ব্যাক টু ওয়ার্ক এ্যান্ড ব্যাক টু স্কুল’ শিরোনামের এই আলোচনায় সংক্রমণ এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তাগনের তথ্যভিত্তিক বক্তব্য শোনার পর সিনেট কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। অথচ রিপাবলিকানরা জড়ো হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রত্যাশার পরিপূরক একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে। ট্রাম্প চাচ্ছেন দ্রুত সবকিছু চালু করার মধ্য দিয়ে নভেম্বরের নির্বাচনে নিজের বিজয় নিশ্চিতের রূপরেখা নিয়ে মাঠে নামতে। দু’মাস আগে করোনা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় জরুরী অবস্থা জারির পর এটাই সিনেটে প্রথম কোন বিষয়ে শুনানী হলো যেখানে অথবা আশপাশেও ট্রাম্পের উপস্থিতি ঘটেনি। 

ইউটাহ্ রিপাবলিকান সিনেটর মীট রমনী জানতে চেয়েছিলেন যে, শীঘ্রই কোন ভ্যাকসিন বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে কিনা। জবাবে ড. ফাউসি বলেছেন, এটি অবশ্যই খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ঘটবে না। আমরা যেভাবে আশা করছি, সেভাবে ঘটবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের জন্যে। 

রিপাবলিকান সিনেটরের কয়েকজন করোনা পরিস্থিতি যথাযথভাবে হ্যান্ডেল করার জন্যে ট্রাম্পের প্রশংসা করেন। কমিটির চেয়ারম্যান আলেক্সান্দার দাবি করেন যে, পুনরায় কাজে যোগদানের ক্ষেত্র তৈরী হচ্ছে। 

ইন্ডিয়ানার রিপাবলিকান সিনেটর মাইক ব্রাউন বলেছেন যে, আমি খুবই আশাবাদি যে পেছানোর আর সুযোগ নেই। তবে সকল সিনেটর এমন মনোভাবে বিশ্বাসী নন। শুনানীতে সিনেটর মীট রমণী করোনা টেস্টে দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে তুলনামূলক একটি তথ্য উপস্থাপন করে বলেন, ‘৬ মার্চ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ১৪০০০০ টেস্ট করেছে। সে সময়ে মারা গেছে ২৫৮ জন। অপরদিকে একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে টেস্ট করা হয়েছে মাত্র ২০০০ ব্যক্তির করোনা টেস্ট। করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের কার্যক্রমে আমি কোনভাবেই সন্তুষ্ট হতে পারছি না।’ 

এদিকে, সিনেটের শুনানীকালেই প্রতিনিধি পরিষদে ডেমক্র্যাটরা করোনার ভিকটিমদের জন্যে ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি বিল উত্থাপন করেছে। এর এক ট্রিলিয়ন পাবে স্টেট, স্থানীয় প্রশাসন। অবশিষ্ট অর্থ থেকে  পুনরায় আমেরিকানরা মাথাপিছু ১২০০ ডলার (শিশুরাও ১২০০ ডলার) করে পাবেন। বেকার এবং খাদ্য সহায়তার জন্যেও বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করা হবে এই বিল পাশ হলে। এছাড়া, আসছে ডিসেম্বর পর্যন্ত বেকার ভাতা প্রদানের কথাও রয়েছে এ বিলে। 

উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের ১২ কংগ্রেসম্যান গত সপ্তাহে যুক্ত স্বাক্ষরের এক পত্রে এই পঞ্চম বিলে ( দ্য হেল্থ এ্যান্ড ইকনোমিক রিকভারী অমনিবাস ইমার্জেন্সি সল্যুশন্স তথা হিরোজ এ্যাক্ট) অবৈধ অভিবাসীদেরকেও মাথাপিছু ১২০০ ডলার করে প্রদানের বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। একই চিঠিতে বাসা ভাড়া প্রদানে অক্ষমদের জন্যে ভাড়া মওকুফ এবং বাড়ির মালিকদের মর্টগেজের কিস্তি মওকুফের আহবানও ছিল। ১৫ মে শুক্রবারের মধ্যে এই বিল হাউজে পাশের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে এখনও সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে। প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলসী এবং সিনেটে ডেমক্র্যাট-লিডার চাক শুমার সোচ্চার রয়েছেন রিপাবলিকানদের কনভিন্স করতে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নাটোরে বসুন্ধরা শুভসংঘের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

২৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে