শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৫, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০ আপডেট:

'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
'যথাযথ প্রস্তুতি ব্যতিত লকডাউন শিথিলের পরিণতি হবে ভয়াবহ'

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শীর্ষ পর্যায়ের দুই স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বক্তব্যে গভীর উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে সমগ্র আমেরিকায়। যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় ইনফেকশাস ডিজিজ এক্সপার্ট ড. এন্থনী এস ফাউসি এবং সিডিসির পরিচালক রবার্ট আর রেডফিল্ড ১২ মে মঙ্গলবার ইউএস সিনেটে প্রদত্ত বক্তব্যে অতন্ত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন যে, সামাজিক দূরত্ব অটুট এবং মাস্ক ব্যবহারের নিশ্চয়তার পাশাপাশি সকল আমেরিকানের করোনা টেস্টের পর যারা পজিটিভ, তাদের চিকিৎসা ও গতিবিধি মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা ব্যতিত তাড়াহুড়ো করে লকডাউন শিথিল এবং ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করা হলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ। যে মহামারি শুরু হবে তা কেউই নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে না। 

উল্লেখ্য, এর আগেরদিন অর্থাৎ ১১ মে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প করোনা বিষয়ক প্রেস ব্রিফিংকালে দাবি করেছেন যে, সবকিছু সচল করার জন্য আমরা সবকিছু করতে সক্ষম হয়েছি। অথচ তারই দুই শীর্ষ কর্মকর্তা সিনেটে করোনা সম্পর্কিত শুনানীতে আরো বলেছেন যে, এখনও প্রয়োজনীয় টেস্ট করা সম্ভব হয়নি। সে ক্ষমতাও নেই। এমনকি, টেস্টের রেজাল্ট অনুযায়ী ‘পজিটিভ’ লোকজনকে যথাযথভাবে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থাও করা হয়নি এখন পর্যন্ত। 

ড. ফাউসি বলেন, ‘স্টেটগুলো যদি খুব দ্রুত তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল করে তাহলে বড় ধরনের একটি ঝুঁকি নেয়া হবে যে, আপনি করোনার ভয়াবহতাকে বিস্তৃত করার স্যুইচ টিপলেন, যা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন না। আর এর ফলে জনজীবনে স্বাভাবিক অবস্থা তথা ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আনা দূরের কথা, এমন একটি অবস্থা তৈরী হতে যা কল্পনাও করা যায় না।’

স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শ্রম এবং পেনশন বিষয়ক সিনেট কমিটির শুনানীতে এফডিএর পরিচালক ড. রেডফিল্ডও বক্তব্য দিয়েছেন। তিনিও উল্লেখ করেছেন, সবকিছু সচল করার মত পরিবেশ এখনও তৈরী হয়নি। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জার্মানিতে লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পর সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাওয়ায় আমেরিকানদের মধ্যে একই শংকা বিরাজ করলেও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সেটি আমলে নিতে চাচ্ছেন না-যা খুবই দুর্ভাগ্যের ব্যাপার-মন্তব্য করেছেন ডেমক্র্যাট সিনেটররা। যার প্রভাব পড়ে বিনিয়োগের মার্কেটেও। 

উল্লেখ্য, ডেমক্র্যাট শাসিত প্রতিনিধি পরিষদে এমন একটি শুনানীতে ড. ফাউসি সহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণ থেকে বিরত করেন ট্রাম্প। ট্রাম্পের প্রত্যাশা ছিল রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে হয়তো ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড তার পছন্দের কথা বলবেন, কিন্তু তারা প্রকৃত পরিস্থিতি যথাযথভাবে উপস্থাপনে কার্পণ্য করেননি। এই প্রথম তারা সরাসরি আমেরিকানদের সামনে প্রকৃত পরিস্থিতি অবলিলায় উপস্থাপন করতে সক্ষম হলেন। কারণ, এই শুনানী প্রধান প্রধান সবকটি টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। 

ড. ফাউসি সিনেটকে জানান যে, সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরুর আগে করোনাভাইরাস থেরাপিউটিক্স এবং ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হবে বলে তিনি মনে করছেন না। আর ঐ সময়ে অন্যান্য দেশে ভয়ংকরভাবে পুনরায় ছড়িয়ে পড়ার আশংকা করা হচ্ছে, যা থেকে যুক্তরাষ্ট্রও রেহাই পাবে না। ড. ফাউসি উল্লেখ করেন, করোনা-সম্পর্কিত রোগে ইদানিং শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে। অর্থাৎ কোন বয়সের মানুষই অদৃশ্য একটি শক্রুর টার্গেটের বাইরে নই। 

ড. রেডফিল্ড সিনেটের সামনে চাঞ্চল্যকর তথ্য উপস্থাপন করেন যে, জাতীয়ভিত্তিক স্বাস্থ্য অবকাঠামো গড়ে তোলা জরুরী। এ সময় তিনি স্বীকার করেন যে, গত বছর কংগ্রেসের অনুমোদন সত্বেও সংক্রমিত হবার আগেই তা পর্যবেক্ষণে সক্ষম ৩০টি পদ পূরণ করা সম্ভব হয়নি এখন পর্যন্ত। তা করা হলে সমগ্র কমিউনিটি নজরদারিতে রাখার পাশাপাশি নাসিং হোমগুলোর অমানবিক পরিস্থিতি অবলোকন করতে হতো না। করোনা মহামারির প্রধান ভিকটিম হয়েছে নার্সিং হোমের অসহায় বাসিন্দারা। অথচ তারা নিরাপদে জীবনের শেষদিনগুলো অতিবাহিত করার অভিপ্রায়েই নার্সিং হোমের আশ্রয় নিয়েছেন। 

তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমরা এখনো লকডাউন উঠিয়ে নেয়ার পরিবেশ তৈরীতে সক্ষম হইনি। তবে আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি।’

এ শুনানীতে আরো বক্তব্য রাখেন ফুড এ্যান্ড ড্রাগ কমিশনার ড. স্টিফেন হাহ এবং স্বাস্থ্য বিষয়ক সহকারি সচিব এডমিরাল ব্রেট পি যাইরোর। তারাও ভিডিও কনফারেন্সের মাধমে বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। 

সিনেটর (রিপাবলিকান) ল্যামার আলেক্সান্দার, ড. ফাউসি, ড. রেডফিল্ড এবং ড. স্টিফেন কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন। ৮১ হাজার আমেরিকানের মৃত্যুর সময়েই এই শুনানী অনুষ্ঠিত হলো বলে উল্লেখ করে ভার্জিনিয়ার ডেমক্র্যাট সিনেটর টিম কাইন দক্ষিণ কোরিয়ার রেফারেন্স দেন বেশ কবার। ‘কভিড-১৯: সেইফলি গেটিং ব্যাক টু ওয়ার্ক এ্যান্ড ব্যাক টু স্কুল’ শিরোনামের এই আলোচনায় সংক্রমণ এবং রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের শীর্ষ কর্মকর্তাগনের তথ্যভিত্তিক বক্তব্য শোনার পর সিনেট কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন। অথচ রিপাবলিকানরা জড়ো হয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রত্যাশার পরিপূরক একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে। ট্রাম্প চাচ্ছেন দ্রুত সবকিছু চালু করার মধ্য দিয়ে নভেম্বরের নির্বাচনে নিজের বিজয় নিশ্চিতের রূপরেখা নিয়ে মাঠে নামতে। দু’মাস আগে করোনা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় জরুরী অবস্থা জারির পর এটাই সিনেটে প্রথম কোন বিষয়ে শুনানী হলো যেখানে অথবা আশপাশেও ট্রাম্পের উপস্থিতি ঘটেনি। 

ইউটাহ্ রিপাবলিকান সিনেটর মীট রমনী জানতে চেয়েছিলেন যে, শীঘ্রই কোন ভ্যাকসিন বাজারে আসার সম্ভাবনা আছে কিনা। জবাবে ড. ফাউসি বলেছেন, এটি অবশ্যই খুব স্বল্প সময়ের মধ্যে ঘটবে না। আমরা যেভাবে আশা করছি, সেভাবে ঘটবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা কাজ করছেন ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের জন্যে। 

রিপাবলিকান সিনেটরের কয়েকজন করোনা পরিস্থিতি যথাযথভাবে হ্যান্ডেল করার জন্যে ট্রাম্পের প্রশংসা করেন। কমিটির চেয়ারম্যান আলেক্সান্দার দাবি করেন যে, পুনরায় কাজে যোগদানের ক্ষেত্র তৈরী হচ্ছে। 

ইন্ডিয়ানার রিপাবলিকান সিনেটর মাইক ব্রাউন বলেছেন যে, আমি খুবই আশাবাদি যে পেছানোর আর সুযোগ নেই। তবে সকল সিনেটর এমন মনোভাবে বিশ্বাসী নন। শুনানীতে সিনেটর মীট রমণী করোনা টেস্টে দক্ষিণ কোরিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে তুলনামূলক একটি তথ্য উপস্থাপন করে বলেন, ‘৬ মার্চ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়া ১৪০০০০ টেস্ট করেছে। সে সময়ে মারা গেছে ২৫৮ জন। অপরদিকে একই সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে টেস্ট করা হয়েছে মাত্র ২০০০ ব্যক্তির করোনা টেস্ট। করোনা নিয়ন্ত্রণে আমাদের কার্যক্রমে আমি কোনভাবেই সন্তুষ্ট হতে পারছি না।’ 

এদিকে, সিনেটের শুনানীকালেই প্রতিনিধি পরিষদে ডেমক্র্যাটরা করোনার ভিকটিমদের জন্যে ৩ ট্রিলিয়ন ডলারের একটি বিল উত্থাপন করেছে। এর এক ট্রিলিয়ন পাবে স্টেট, স্থানীয় প্রশাসন। অবশিষ্ট অর্থ থেকে  পুনরায় আমেরিকানরা মাথাপিছু ১২০০ ডলার (শিশুরাও ১২০০ ডলার) করে পাবেন। বেকার এবং খাদ্য সহায়তার জন্যেও বেশ কিছু অর্থ ব্যয় করা হবে এই বিল পাশ হলে। এছাড়া, আসছে ডিসেম্বর পর্যন্ত বেকার ভাতা প্রদানের কথাও রয়েছে এ বিলে। 

উল্লেখ্য, নিউইয়র্কের ১২ কংগ্রেসম্যান গত সপ্তাহে যুক্ত স্বাক্ষরের এক পত্রে এই পঞ্চম বিলে ( দ্য হেল্থ এ্যান্ড ইকনোমিক রিকভারী অমনিবাস ইমার্জেন্সি সল্যুশন্স তথা হিরোজ এ্যাক্ট) অবৈধ অভিবাসীদেরকেও মাথাপিছু ১২০০ ডলার করে প্রদানের বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন। একই চিঠিতে বাসা ভাড়া প্রদানে অক্ষমদের জন্যে ভাড়া মওকুফ এবং বাড়ির মালিকদের মর্টগেজের কিস্তি মওকুফের আহবানও ছিল। ১৫ মে শুক্রবারের মধ্যে এই বিল হাউজে পাশের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রিপাবলিকান শাসিত সিনেটে এখনও সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত হয়নি বলে জানা গেছে। প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলসী এবং সিনেটে ডেমক্র্যাট-লিডার চাক শুমার সোচ্চার রয়েছেন রিপাবলিকানদের কনভিন্স করতে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
সর্বশেষ খবর
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের
বরিশাল নগরীর ২১ শতাংশ শিশু কম ওজনের

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান
নেপালের আকাশে ৫৫ মিনিট চক্কর দিয়ে ঢাকায় ফিরলো বিমান

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন
গাইবান্ধায় তথ্য অধিকার আইন চর্চায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও সচেতনতায় ওরিয়েন্টেশন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে গাছ কাটতে গিয়ে রিকশাচালকের মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পরীক্ষার ফি প্রদানের সময় বৃদ্ধি

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
উদ্বোধনী ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে
এসএমই খাত দেশের জিডিপিতে প্রায় ৩০ শতাংশ অবদান রাখছে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির
আন্দোলনকারীদের সংলাপ ও শান্ত থাকার আহ্বান নেপাল রাষ্ট্রপতির

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান
সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিনামূল্যে নৌবাহিনীর চিকিৎসা সেবা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা
ভোরে মেসিকে ছাড়াই মাঠে নামছে আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা
আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে হত্যা মামলার আসামির পালানোর চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের সাহায্য চায় জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১৪০ মিলিয়ন ডলারের সাহায্য চায় জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের সূচি নিয়ে রশিদের অসন্তোষ
এশিয়া কাপের সূচি নিয়ে রশিদের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ
হাসিনার মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৪৫ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড
এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ বিজনেস ডেবিট কার্ড চালু করল ইসলামী ব্যাংক ও মাস্টারকার্ড

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ওলিকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা বিক্ষোভকারীদের
ওলিকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা বিক্ষোভকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
সংস্কৃতি উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তান হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সাদাপাথর উদ্ধারে র‌্যাবের অভিযান
সিলেটে সাদাপাথর উদ্ধারে র‌্যাবের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম