শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬

নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

মুহাম্মাদ আবদুল আলীম
অনলাইন ভার্সন
নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

প্রকৃতির সাথে পরিচয় ও সেতুবন্ধন তৈরির অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ভ্রমণ। ভ্রমণ পরিচয় ঘটায় নতুন জীবন, নতুন সংস্কৃতি, নতুন সাহিত্য এবং নতুন নতুন দর্শনের সাথে। সৃষ্টির কত অজানা রহস্য যে উন্মেচিত হয় এই ভ্রমণের সেতু বেয়ে তা বলার অপেক্ষা রখে না। প্রকৃতির বিচিত্রময় রূপ বৈচিত্রের সাধ পেতে হলে ভ্রমণের বিকল্প নেই। তাই যুগে যুগে অজানাকে জানার এবং নতুন নতুন রহস্য উন্মোচন করার নেশায় মানুষ ছুটে বেড়ায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে, এক প্রান্তর থেকে আরেক প্রান্তরে। প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্য লাভের আশায় আমিও ব্যাকুল হয়ে উঠি মাঝে মধ্যে। কিন্তু চাহিদা ও সাধ্যের পরিমাণ সমান নয়। চাহিদার চেয়ে সাধ্যের ব্যাপ্তিটা খুবই অপ্রতুল। আমার ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটি, সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই। কিন্তু দয়াময় আল্লাহ যদি তার বান্দাকে সফর করানোর ইচ্ছে করেন তাহলে সাধ্যের কি প্রয়োজন।

বহুদিন ধরে শুনে আসছি কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন নাকি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের ভাণ্ডার। সেখানে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। তাই দলবেঁধে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। সময় তার আপন গতিতে চলছে, ঘড়ির কাটা ১২টা অতিক্রম করে সামনে অগ্রসর হচ্ছিলো, ঠিক এমনই সময় আমাদের গাড়িটিও নড়ে উঠলো, খুশিতে আমার মনটাও নেচে উঠলো। ধীরে ধীরে তার গতি বাড়লো এবং এক সময় বেশ জোরেই চলতে লাগলো। আমার জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণ শুরু হলো। এই আনন্দের আসলেই কোন তুলনা নেই। জানালার পাশে দু'চোখ ভরে দেখলাম শুধু সবুজ আর সবুজ। কি সুন্দর!

সবুজের দৃশ্য দেখতে দেখতে আমার চোখ জুড়িয়ে গেলো। চলতে চলতে একটা গ্রামের পাশ দিয়ে যখন গাড়িটা অতিক্রম করলো তখন দেখি ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা খালি গায়ে হাঁটু পানিতে নেমে মাছ শিকার করছে। যাদের গ্রামের বাড়ি নেই, তারা হয়তো হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরার আনন্দ কোন দিন বুঝবে না। বর্ষার সময় বড়শি দিয়ে পুঁটি, কৈ আর টেংরা মাছ ধরার আনন্দ বুঝবে না। ইস! কত্তো আনন্দ ওদের! ওদের মতো যদি আমিও হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরতে পারতাম! পথে কয়েকটি নদী পড়লো। এক সময় গাড়ি এসে পৌঁছল ফেনী শহরে। দূর থেকে দেখলাম সবুজ পাহাড়। মনটা আনন্দে দুলে উঠলো। প্রকৃতি যেন এখানে অন্য এক রূপে নিজেকে মেলে ধরছে। যত দূর চোখ যায় সবুজ মাঠ, তারই সাথে দিগন্ত রেখায় পাহাড়ের ছায়া। কোথাও বা খুব কাছে পাহাড়ের প্রায় কোল ঘেঁষে ছুটে চলছে বাস। এক সময় যখন বাসটা ক্লান্ত শ্লথ গতিতে কক্সবাজার এসে প্রবেশ করলো তখন আমার মন জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণের তৃপ্তিতে টইটম্বুর।
গাড়ি থেকে নেমে প্রথমে আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করলাম। খাওয়া-দাওয়া সেরে রাতে লম্বা এক ঘুম দিলাম। মধ্য রাতে হঠাৎ একবার জেগে উঠলাম। নিরব নিস্তব্ধ কক্সবাজার। চতুর্দিকে কোন সাড়া শব্দ নেই। নেই কোন হৈ চৈ... এরই মাঝে খঁ...খঁ...করে নাক ডাকার বিকট আওয়াজ শুনতে পেলাম। বেশ ভয় লাগলো। সৈকতে যাওয়ার শিহরণে ঘুমে-অঘুমে কেটে গেল রাত। দুপুর সাড়ে এগারোটায় রওনা হলাম সমুদ্র সৈকতের দিকে। পথের দু'পাশে বড় বড় গাছের সারি। সমুদ্রের তীর ঘেঁষে রাস্তা। একটু পরই সাগর পাড়ে এসে গেলাম। জীবনে কখনো নদী দেখা হয়নি যার ভালো করে, সে যদি হঠাৎ এসে দাঁড়ায় সাগর পাড়ে, মনের অবস্থা তার কেমন হতে পারে তা বোধহয় বুঝতে কারও অসুবিধা হবে না। সমুদ্রের বিশালতা দেখে আমি অভিভূত হয়ে পড়লাম।

তখন সাগরে জোয়ার শুরু হয়েছে। কী ভীষণ গর্জন! একজন বললেন, সাগরে যখন ঝড় ওঠে তখন একেকটা ঢেউ পাহাড় সমান উঁচু হয়। আমি সাগর দেখে মুগ্ধ হলাম। আমার ভয় ভয় করছিলো, তবুও সাগরে নামলাম। হেঁটে হেঁটে অনেক দূর চলে গেলাম, তবুও হাঁটু পানির বেশি হলো না। সাগরে নেমে সবাই মিলে সাঁতার কাটলাম। ঢেউ যখন আসে তখন পায়ের নিচের বালু সরে যায়। মনে হয় এই বুঝি ডুবে যাবো। এক কোষ পানি হাতে নিয়ে কুলি করার জন্য মুখে দিলাম, মনে হলো যেন এক মুঠ লবণ মুখে দিলাম।

সমুদ্রের পানির উপরের অংশে ৩২শতাংশ থেকে ৩৪.৫ শতাংশ পর্যন্ত লবনাক্ততা উঠা নামা করে। উপকূলীয় অঞ্চলে এর ব্যাপ্তি ১০শতাংশ থেকে ২৫শতাংশ পর্যন্ত। এই সমুদ্রের পানি থেকেই উৎপাদন করা হয় লবণ। সূর্যের তাপের সাহায্যে সমুদ্রের পানিকে বাস্পীয়করণের মাধ্যমে লবণ উৎপাদন করা হয়। দেশে মোট ১২হাজার থেকে ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে ৭লাখ মেট্রিক টনেরও অধিক লবণ প্রায় ৩৫ হাজার লবণ চাষীর মাধ্যম্যে উৎপাদিত হয়। এছাড়া কুতুবদিয়া ও মহেষ খালী দ্বীপে সৌর পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন করা হয়।

জোয়ারে সাগরের পানি বাড়তে লাগলো। ভাটার সময় সাগরের পানি দূরে সরে যায়, তখন সাগরে ঢেউ থাকে না। কিছুক্ষণ ঢেউয়ের সাথে খেলা করে আমরা পাড়ে উঠে এলাম এবং বাতাসে কাপড় শুকালাম। সাগর পাড়ে শুধু বালু আর বালু। রোদে ঝিকমিক করছে। নানা রঙ্গের সুন্দর সুন্দর শামুক-ঝিনুক কুড়ালাম। ঢেউয়ের সাথে যখন শামুক আসে তখন তাড়াতাড়ি শামুক কুড়াতে হয়। না হলে আরেকটি ঢেউ এসে শামুকগুলো ভাসিয়ে নিয়ে যায়। মজার কথা হলো, আমরা শামুক কুড়াতে গেলেই পানি ছুটে আসে তখন দৌড়ে চলে আসি। স্বপ্ন আর সম্ভাবনার জলরাশি বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর অগ্রগতির প্রধান নিয়ামক শক্তি এটি। সাগরকে ঘিরে যে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে তা যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে বদলে যেতে পারে বাংলাদেশের চেহরা।

সমুদ্র আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। আমরা এখনও সেই ডাকে সাড়া দিতে পারিনি। বঙ্গোপসাগরের মাঝে লুকিয়ে থাকা সম্পদের খোঁজ খবরও আমরা করতে পারিনি। বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে সমুদ্রসীমা অনেক বড়। যা আমাদের অনেকের কাছে অজানা। সমুদ্র সীমার আয়তন প্রায় এক লক্ষ ৪৬হাজার বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে সমুদ্র উপকূল ৭১০কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩২০কিলোমিটার বাংলাদেশের একান্ত অর্থনৈতিক এলাকা। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিশেষ সীমানার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের খনিজ সম্পদ, গ্যাস, ম্যানগ্রোভ বন, মৎস সম্পদ, শৈবাল, লবণসহ অনেক কিছু। দেশের সীমানায় এইসব সম্পদের মাঝে রয়েছে ৪৯০ প্রজাতির মাছ, ৩৬ প্রজাতির চিংড়ি, চার প্রজাতির লবস্টার, ১৫ প্রজাতিরও অধিক কাঁকড়া, ১৩ প্রজাতির প্রবাল এবং আরো রয়েছে কস্তুরা শামুক-ঝিনুকসহ প্রভৃতি সম্পদের ভান্ডার। বঙ্গোপসাগরের ৪৯০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ৭০ এরও অধিক মাছ বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। এছাড়াও বঙ্গোপসাগরে বহুধরণের খনিজ সম্পদ রয়েছে। যেগুলো অনবিক বোমা তৈরি, রঙিন টেলিভিশন উৎপাদনসহ বহুবিধ উন্নতমানের শিল্প ও আধুনিক শিল্পে অতিমূল্যবান কাচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


লেখক: মুহাম্মাদ আবদুল আলীম, চেয়ারম্যান: ম্যাক্সগ্রিণ বাংলাদেশ
ই-মেইল: [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/০২ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন