শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬

নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

মুহাম্মাদ আবদুল আলীম
অনলাইন ভার্সন
নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

প্রকৃতির সাথে পরিচয় ও সেতুবন্ধন তৈরির অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ভ্রমণ। ভ্রমণ পরিচয় ঘটায় নতুন জীবন, নতুন সংস্কৃতি, নতুন সাহিত্য এবং নতুন নতুন দর্শনের সাথে। সৃষ্টির কত অজানা রহস্য যে উন্মেচিত হয় এই ভ্রমণের সেতু বেয়ে তা বলার অপেক্ষা রখে না। প্রকৃতির বিচিত্রময় রূপ বৈচিত্রের সাধ পেতে হলে ভ্রমণের বিকল্প নেই। তাই যুগে যুগে অজানাকে জানার এবং নতুন নতুন রহস্য উন্মোচন করার নেশায় মানুষ ছুটে বেড়ায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে, এক প্রান্তর থেকে আরেক প্রান্তরে। প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্য লাভের আশায় আমিও ব্যাকুল হয়ে উঠি মাঝে মধ্যে। কিন্তু চাহিদা ও সাধ্যের পরিমাণ সমান নয়। চাহিদার চেয়ে সাধ্যের ব্যাপ্তিটা খুবই অপ্রতুল। আমার ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটি, সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই। কিন্তু দয়াময় আল্লাহ যদি তার বান্দাকে সফর করানোর ইচ্ছে করেন তাহলে সাধ্যের কি প্রয়োজন।

বহুদিন ধরে শুনে আসছি কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন নাকি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের ভাণ্ডার। সেখানে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। তাই দলবেঁধে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। সময় তার আপন গতিতে চলছে, ঘড়ির কাটা ১২টা অতিক্রম করে সামনে অগ্রসর হচ্ছিলো, ঠিক এমনই সময় আমাদের গাড়িটিও নড়ে উঠলো, খুশিতে আমার মনটাও নেচে উঠলো। ধীরে ধীরে তার গতি বাড়লো এবং এক সময় বেশ জোরেই চলতে লাগলো। আমার জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণ শুরু হলো। এই আনন্দের আসলেই কোন তুলনা নেই। জানালার পাশে দু'চোখ ভরে দেখলাম শুধু সবুজ আর সবুজ। কি সুন্দর!

সবুজের দৃশ্য দেখতে দেখতে আমার চোখ জুড়িয়ে গেলো। চলতে চলতে একটা গ্রামের পাশ দিয়ে যখন গাড়িটা অতিক্রম করলো তখন দেখি ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা খালি গায়ে হাঁটু পানিতে নেমে মাছ শিকার করছে। যাদের গ্রামের বাড়ি নেই, তারা হয়তো হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরার আনন্দ কোন দিন বুঝবে না। বর্ষার সময় বড়শি দিয়ে পুঁটি, কৈ আর টেংরা মাছ ধরার আনন্দ বুঝবে না। ইস! কত্তো আনন্দ ওদের! ওদের মতো যদি আমিও হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরতে পারতাম! পথে কয়েকটি নদী পড়লো। এক সময় গাড়ি এসে পৌঁছল ফেনী শহরে। দূর থেকে দেখলাম সবুজ পাহাড়। মনটা আনন্দে দুলে উঠলো। প্রকৃতি যেন এখানে অন্য এক রূপে নিজেকে মেলে ধরছে। যত দূর চোখ যায় সবুজ মাঠ, তারই সাথে দিগন্ত রেখায় পাহাড়ের ছায়া। কোথাও বা খুব কাছে পাহাড়ের প্রায় কোল ঘেঁষে ছুটে চলছে বাস। এক সময় যখন বাসটা ক্লান্ত শ্লথ গতিতে কক্সবাজার এসে প্রবেশ করলো তখন আমার মন জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণের তৃপ্তিতে টইটম্বুর।
গাড়ি থেকে নেমে প্রথমে আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করলাম। খাওয়া-দাওয়া সেরে রাতে লম্বা এক ঘুম দিলাম। মধ্য রাতে হঠাৎ একবার জেগে উঠলাম। নিরব নিস্তব্ধ কক্সবাজার। চতুর্দিকে কোন সাড়া শব্দ নেই। নেই কোন হৈ চৈ... এরই মাঝে খঁ...খঁ...করে নাক ডাকার বিকট আওয়াজ শুনতে পেলাম। বেশ ভয় লাগলো। সৈকতে যাওয়ার শিহরণে ঘুমে-অঘুমে কেটে গেল রাত। দুপুর সাড়ে এগারোটায় রওনা হলাম সমুদ্র সৈকতের দিকে। পথের দু'পাশে বড় বড় গাছের সারি। সমুদ্রের তীর ঘেঁষে রাস্তা। একটু পরই সাগর পাড়ে এসে গেলাম। জীবনে কখনো নদী দেখা হয়নি যার ভালো করে, সে যদি হঠাৎ এসে দাঁড়ায় সাগর পাড়ে, মনের অবস্থা তার কেমন হতে পারে তা বোধহয় বুঝতে কারও অসুবিধা হবে না। সমুদ্রের বিশালতা দেখে আমি অভিভূত হয়ে পড়লাম।

তখন সাগরে জোয়ার শুরু হয়েছে। কী ভীষণ গর্জন! একজন বললেন, সাগরে যখন ঝড় ওঠে তখন একেকটা ঢেউ পাহাড় সমান উঁচু হয়। আমি সাগর দেখে মুগ্ধ হলাম। আমার ভয় ভয় করছিলো, তবুও সাগরে নামলাম। হেঁটে হেঁটে অনেক দূর চলে গেলাম, তবুও হাঁটু পানির বেশি হলো না। সাগরে নেমে সবাই মিলে সাঁতার কাটলাম। ঢেউ যখন আসে তখন পায়ের নিচের বালু সরে যায়। মনে হয় এই বুঝি ডুবে যাবো। এক কোষ পানি হাতে নিয়ে কুলি করার জন্য মুখে দিলাম, মনে হলো যেন এক মুঠ লবণ মুখে দিলাম।

সমুদ্রের পানির উপরের অংশে ৩২শতাংশ থেকে ৩৪.৫ শতাংশ পর্যন্ত লবনাক্ততা উঠা নামা করে। উপকূলীয় অঞ্চলে এর ব্যাপ্তি ১০শতাংশ থেকে ২৫শতাংশ পর্যন্ত। এই সমুদ্রের পানি থেকেই উৎপাদন করা হয় লবণ। সূর্যের তাপের সাহায্যে সমুদ্রের পানিকে বাস্পীয়করণের মাধ্যমে লবণ উৎপাদন করা হয়। দেশে মোট ১২হাজার থেকে ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে ৭লাখ মেট্রিক টনেরও অধিক লবণ প্রায় ৩৫ হাজার লবণ চাষীর মাধ্যম্যে উৎপাদিত হয়। এছাড়া কুতুবদিয়া ও মহেষ খালী দ্বীপে সৌর পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন করা হয়।

জোয়ারে সাগরের পানি বাড়তে লাগলো। ভাটার সময় সাগরের পানি দূরে সরে যায়, তখন সাগরে ঢেউ থাকে না। কিছুক্ষণ ঢেউয়ের সাথে খেলা করে আমরা পাড়ে উঠে এলাম এবং বাতাসে কাপড় শুকালাম। সাগর পাড়ে শুধু বালু আর বালু। রোদে ঝিকমিক করছে। নানা রঙ্গের সুন্দর সুন্দর শামুক-ঝিনুক কুড়ালাম। ঢেউয়ের সাথে যখন শামুক আসে তখন তাড়াতাড়ি শামুক কুড়াতে হয়। না হলে আরেকটি ঢেউ এসে শামুকগুলো ভাসিয়ে নিয়ে যায়। মজার কথা হলো, আমরা শামুক কুড়াতে গেলেই পানি ছুটে আসে তখন দৌড়ে চলে আসি। স্বপ্ন আর সম্ভাবনার জলরাশি বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর অগ্রগতির প্রধান নিয়ামক শক্তি এটি। সাগরকে ঘিরে যে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে তা যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে বদলে যেতে পারে বাংলাদেশের চেহরা।

সমুদ্র আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। আমরা এখনও সেই ডাকে সাড়া দিতে পারিনি। বঙ্গোপসাগরের মাঝে লুকিয়ে থাকা সম্পদের খোঁজ খবরও আমরা করতে পারিনি। বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে সমুদ্রসীমা অনেক বড়। যা আমাদের অনেকের কাছে অজানা। সমুদ্র সীমার আয়তন প্রায় এক লক্ষ ৪৬হাজার বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে সমুদ্র উপকূল ৭১০কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩২০কিলোমিটার বাংলাদেশের একান্ত অর্থনৈতিক এলাকা। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিশেষ সীমানার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের খনিজ সম্পদ, গ্যাস, ম্যানগ্রোভ বন, মৎস সম্পদ, শৈবাল, লবণসহ অনেক কিছু। দেশের সীমানায় এইসব সম্পদের মাঝে রয়েছে ৪৯০ প্রজাতির মাছ, ৩৬ প্রজাতির চিংড়ি, চার প্রজাতির লবস্টার, ১৫ প্রজাতিরও অধিক কাঁকড়া, ১৩ প্রজাতির প্রবাল এবং আরো রয়েছে কস্তুরা শামুক-ঝিনুকসহ প্রভৃতি সম্পদের ভান্ডার। বঙ্গোপসাগরের ৪৯০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ৭০ এরও অধিক মাছ বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। এছাড়াও বঙ্গোপসাগরে বহুধরণের খনিজ সম্পদ রয়েছে। যেগুলো অনবিক বোমা তৈরি, রঙিন টেলিভিশন উৎপাদনসহ বহুবিধ উন্নতমানের শিল্প ও আধুনিক শিল্পে অতিমূল্যবান কাচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


লেখক: মুহাম্মাদ আবদুল আলীম, চেয়ারম্যান: ম্যাক্সগ্রিণ বাংলাদেশ
ই-মেইল: [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/০২ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন