শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬

নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

মুহাম্মাদ আবদুল আলীম
অনলাইন ভার্সন
নয়নাভিরাম প্রকৃতির মাঝে

প্রকৃতির সাথে পরিচয় ও সেতুবন্ধন তৈরির অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে ভ্রমণ। ভ্রমণ পরিচয় ঘটায় নতুন জীবন, নতুন সংস্কৃতি, নতুন সাহিত্য এবং নতুন নতুন দর্শনের সাথে। সৃষ্টির কত অজানা রহস্য যে উন্মেচিত হয় এই ভ্রমণের সেতু বেয়ে তা বলার অপেক্ষা রখে না। প্রকৃতির বিচিত্রময় রূপ বৈচিত্রের সাধ পেতে হলে ভ্রমণের বিকল্প নেই। তাই যুগে যুগে অজানাকে জানার এবং নতুন নতুন রহস্য উন্মোচন করার নেশায় মানুষ ছুটে বেড়ায় এক দেশ থেকে আরেক দেশে, এক প্রান্তর থেকে আরেক প্রান্তরে। প্রকৃতির নিবিড় সান্নিধ্য লাভের আশায় আমিও ব্যাকুল হয়ে উঠি মাঝে মধ্যে। কিন্তু চাহিদা ও সাধ্যের পরিমাণ সমান নয়। চাহিদার চেয়ে সাধ্যের ব্যাপ্তিটা খুবই অপ্রতুল। আমার ক্ষেত্রে ঠিক তেমনটি, সাধ আছে কিন্তু সাধ্য নেই। কিন্তু দয়াময় আল্লাহ যদি তার বান্দাকে সফর করানোর ইচ্ছে করেন তাহলে সাধ্যের কি প্রয়োজন।

বহুদিন ধরে শুনে আসছি কক্সবাজার ও সেন্টমার্টিন নাকি প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের ভাণ্ডার। সেখানে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। তাই দলবেঁধে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। সময় তার আপন গতিতে চলছে, ঘড়ির কাটা ১২টা অতিক্রম করে সামনে অগ্রসর হচ্ছিলো, ঠিক এমনই সময় আমাদের গাড়িটিও নড়ে উঠলো, খুশিতে আমার মনটাও নেচে উঠলো। ধীরে ধীরে তার গতি বাড়লো এবং এক সময় বেশ জোরেই চলতে লাগলো। আমার জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণ শুরু হলো। এই আনন্দের আসলেই কোন তুলনা নেই। জানালার পাশে দু'চোখ ভরে দেখলাম শুধু সবুজ আর সবুজ। কি সুন্দর!

সবুজের দৃশ্য দেখতে দেখতে আমার চোখ জুড়িয়ে গেলো। চলতে চলতে একটা গ্রামের পাশ দিয়ে যখন গাড়িটা অতিক্রম করলো তখন দেখি ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা খালি গায়ে হাঁটু পানিতে নেমে মাছ শিকার করছে। যাদের গ্রামের বাড়ি নেই, তারা হয়তো হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরার আনন্দ কোন দিন বুঝবে না। বর্ষার সময় বড়শি দিয়ে পুঁটি, কৈ আর টেংরা মাছ ধরার আনন্দ বুঝবে না। ইস! কত্তো আনন্দ ওদের! ওদের মতো যদি আমিও হাঁটু পানিতে নেমে মাছ ধরতে পারতাম! পথে কয়েকটি নদী পড়লো। এক সময় গাড়ি এসে পৌঁছল ফেনী শহরে। দূর থেকে দেখলাম সবুজ পাহাড়। মনটা আনন্দে দুলে উঠলো। প্রকৃতি যেন এখানে অন্য এক রূপে নিজেকে মেলে ধরছে। যত দূর চোখ যায় সবুজ মাঠ, তারই সাথে দিগন্ত রেখায় পাহাড়ের ছায়া। কোথাও বা খুব কাছে পাহাড়ের প্রায় কোল ঘেঁষে ছুটে চলছে বাস। এক সময় যখন বাসটা ক্লান্ত শ্লথ গতিতে কক্সবাজার এসে প্রবেশ করলো তখন আমার মন জীবনের প্রথম কক্সবাজার ভ্রমণের তৃপ্তিতে টইটম্বুর।
গাড়ি থেকে নেমে প্রথমে আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করলাম। খাওয়া-দাওয়া সেরে রাতে লম্বা এক ঘুম দিলাম। মধ্য রাতে হঠাৎ একবার জেগে উঠলাম। নিরব নিস্তব্ধ কক্সবাজার। চতুর্দিকে কোন সাড়া শব্দ নেই। নেই কোন হৈ চৈ... এরই মাঝে খঁ...খঁ...করে নাক ডাকার বিকট আওয়াজ শুনতে পেলাম। বেশ ভয় লাগলো। সৈকতে যাওয়ার শিহরণে ঘুমে-অঘুমে কেটে গেল রাত। দুপুর সাড়ে এগারোটায় রওনা হলাম সমুদ্র সৈকতের দিকে। পথের দু'পাশে বড় বড় গাছের সারি। সমুদ্রের তীর ঘেঁষে রাস্তা। একটু পরই সাগর পাড়ে এসে গেলাম। জীবনে কখনো নদী দেখা হয়নি যার ভালো করে, সে যদি হঠাৎ এসে দাঁড়ায় সাগর পাড়ে, মনের অবস্থা তার কেমন হতে পারে তা বোধহয় বুঝতে কারও অসুবিধা হবে না। সমুদ্রের বিশালতা দেখে আমি অভিভূত হয়ে পড়লাম।

তখন সাগরে জোয়ার শুরু হয়েছে। কী ভীষণ গর্জন! একজন বললেন, সাগরে যখন ঝড় ওঠে তখন একেকটা ঢেউ পাহাড় সমান উঁচু হয়। আমি সাগর দেখে মুগ্ধ হলাম। আমার ভয় ভয় করছিলো, তবুও সাগরে নামলাম। হেঁটে হেঁটে অনেক দূর চলে গেলাম, তবুও হাঁটু পানির বেশি হলো না। সাগরে নেমে সবাই মিলে সাঁতার কাটলাম। ঢেউ যখন আসে তখন পায়ের নিচের বালু সরে যায়। মনে হয় এই বুঝি ডুবে যাবো। এক কোষ পানি হাতে নিয়ে কুলি করার জন্য মুখে দিলাম, মনে হলো যেন এক মুঠ লবণ মুখে দিলাম।

সমুদ্রের পানির উপরের অংশে ৩২শতাংশ থেকে ৩৪.৫ শতাংশ পর্যন্ত লবনাক্ততা উঠা নামা করে। উপকূলীয় অঞ্চলে এর ব্যাপ্তি ১০শতাংশ থেকে ২৫শতাংশ পর্যন্ত। এই সমুদ্রের পানি থেকেই উৎপাদন করা হয় লবণ। সূর্যের তাপের সাহায্যে সমুদ্রের পানিকে বাস্পীয়করণের মাধ্যমে লবণ উৎপাদন করা হয়। দেশে মোট ১২হাজার থেকে ১৩ হাজার হেক্টর জমিতে ৭লাখ মেট্রিক টনেরও অধিক লবণ প্রায় ৩৫ হাজার লবণ চাষীর মাধ্যম্যে উৎপাদিত হয়। এছাড়া কুতুবদিয়া ও মহেষ খালী দ্বীপে সৌর পদ্ধতিতে লবণ উৎপাদন করা হয়।

জোয়ারে সাগরের পানি বাড়তে লাগলো। ভাটার সময় সাগরের পানি দূরে সরে যায়, তখন সাগরে ঢেউ থাকে না। কিছুক্ষণ ঢেউয়ের সাথে খেলা করে আমরা পাড়ে উঠে এলাম এবং বাতাসে কাপড় শুকালাম। সাগর পাড়ে শুধু বালু আর বালু। রোদে ঝিকমিক করছে। নানা রঙ্গের সুন্দর সুন্দর শামুক-ঝিনুক কুড়ালাম। ঢেউয়ের সাথে যখন শামুক আসে তখন তাড়াতাড়ি শামুক কুড়াতে হয়। না হলে আরেকটি ঢেউ এসে শামুকগুলো ভাসিয়ে নিয়ে যায়। মজার কথা হলো, আমরা শামুক কুড়াতে গেলেই পানি ছুটে আসে তখন দৌড়ে চলে আসি। স্বপ্ন আর সম্ভাবনার জলরাশি বঙ্গোপসাগর। বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আর অগ্রগতির প্রধান নিয়ামক শক্তি এটি। সাগরকে ঘিরে যে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা রয়েছে তা যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে বদলে যেতে পারে বাংলাদেশের চেহরা।

সমুদ্র আমাদের হাতছানি দিয়ে ডাকছে। আমরা এখনও সেই ডাকে সাড়া দিতে পারিনি। বঙ্গোপসাগরের মাঝে লুকিয়ে থাকা সম্পদের খোঁজ খবরও আমরা করতে পারিনি। বাংলাদেশের আয়তনের চেয়ে সমুদ্রসীমা অনেক বড়। যা আমাদের অনেকের কাছে অজানা। সমুদ্র সীমার আয়তন প্রায় এক লক্ষ ৪৬হাজার বর্গকিলোমিটার। এর মধ্যে সমুদ্র উপকূল ৭১০কিলোমিটার। এর মধ্যে ৩২০কিলোমিটার বাংলাদেশের একান্ত অর্থনৈতিক এলাকা। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিশেষ সীমানার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের খনিজ সম্পদ, গ্যাস, ম্যানগ্রোভ বন, মৎস সম্পদ, শৈবাল, লবণসহ অনেক কিছু। দেশের সীমানায় এইসব সম্পদের মাঝে রয়েছে ৪৯০ প্রজাতির মাছ, ৩৬ প্রজাতির চিংড়ি, চার প্রজাতির লবস্টার, ১৫ প্রজাতিরও অধিক কাঁকড়া, ১৩ প্রজাতির প্রবাল এবং আরো রয়েছে কস্তুরা শামুক-ঝিনুকসহ প্রভৃতি সম্পদের ভান্ডার। বঙ্গোপসাগরের ৪৯০ প্রজাতির সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ৭০ এরও অধিক মাছ বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে চিংড়ি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। এছাড়াও বঙ্গোপসাগরে বহুধরণের খনিজ সম্পদ রয়েছে। যেগুলো অনবিক বোমা তৈরি, রঙিন টেলিভিশন উৎপাদনসহ বহুবিধ উন্নতমানের শিল্প ও আধুনিক শিল্পে অতিমূল্যবান কাচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।


লেখক: মুহাম্মাদ আবদুল আলীম, চেয়ারম্যান: ম্যাক্সগ্রিণ বাংলাদেশ
ই-মেইল: [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/০২ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

এই মাত্র | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম