শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৫, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

আমাদের সিনেমা, আমাদের বিনোদন

সাজ্জাদ কাদির
অনলাইন ভার্সন
আমাদের সিনেমা, আমাদের বিনোদন

ছেলে বেলা বলতে যেটি বোঝায় আমার জীবনে সেই সময়টি ছিল ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৫ সন পর্যন্ত সময়কাল। মফস্বল শহরে আমাদের তখনকার বিনোদন বলতে ছিল সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা, রেডিওতে সিনেমার গান শোনা, ক্যাসেটে ব্যান্ডের গান শোনা, আর টেলিভিশন বলতে ছিল একমাত্র বিটিভির সাপ্তাহিক ও ধারাবাহিক নাটক দেখা। ছেলে বেলার এই সমস্ত বিনোদনের মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান বিনোদন ছিল সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা। আমার আজকের বিষয় সিনেমা।

তখন শুধুমাত্র রেডিওতে সিনেমার ট্রেলার প্রচার হত। ট্রেলারে নায়ক-নায়িকার নাম, পরিচালকের নাম, গান ইত্যাদি শুনে বুঝে ফেলতাম কোন সিনেমাটি ভাল হবে। ট্রেলার শুনতাম আর ওই ভাল সিনেমাটি দেখায় উদ্বুদ্ধ হতাম। সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার সিনেমা হলগুলোতে নতুন সিনেমা মুক্তি পেত।কোন কোন সিনেমা বেশি জনপ্রিয় হলে ২/৩ সপ্তাহও চলত। আমাদের থানা শহরটিতে দু'টি সিনেমা হল ছিল। পরবর্তীতে আরও একটি গড়ে ওঠে। বর্তমানে অবশ্য প্রথম দু'টি পুরোপুরি বন্ধ তৃতীয়টি কোনরকমে চলমান, যেটি যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে!

আমরা শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে পড়তে বসতাম আর কান খাড়া করে থাকতাম কখন সিনেমা হলের মাইক বের হবে। সিনেমা হলের মাইকিং শুনে জানতে পারতাম রেডিওর ট্রেলার শোনা অমুক সিনেমাটি অমুক হলে লাগিয়েছে। সেদিন পড়া সিকেয় উঠত। মতলব করতাম কখন সিনেমার পোস্টার দেখতে যাব। সেইসঙ্গে চলত সারা সপ্তাহের জমানো টিফিনের টাকার হিসাব। যে টাকা জমেছে সেটি দিয়ে ওইদিনই মেটিনি(দুপুরের)শোতে সিনেমাটি দেখা যাবে কিনা। তারপর যে কোনভাবেই কয়েকজন বন্ধু মিলে সিনেমাটি দেখে ফেলতাম। এভাবে চলত প্রতি মাসেই ২/১টি সিনেমা দেখা। সিনেমাগুলি একদিকে যেমন বিনোদন দিত, অন্যদিকে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতির শিক্ষা দিত। ওই সময় ছেলেবেলার বিনোদনের একটি অন্যতম মাধ্যম ছিল আমাদের গৌরবের সিনেমা। অন্যদিকে '৯৫ পরবর্তী সময় থেকেই প্রত্যেকের ছেলেবেলার বিনোদনের রঙ পাল্টাতে শুরু করে। এর পিছনে অবশ্য হাজারও কারণ আছে।

শুধু তাই নয় পুরো পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, মামা-মামী, পাড়া-প্রতিবেশী সবাই একসঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখতেন। ভাল সিনেমা হলে আশপাশের গ্রাম-গঞ্জ থেকে বাস রিজার্ভ করে নিয়ে এসেও মানুষ স্বপরিবারে সিনেমা দেখতে আসতেন। ভাল সিনেমা একজন দশজনের কাছে প্রচার করতেন। ফলে দেখা যেত যে, ভাল গল্পের, ভাল নির্মাণের সিনেমাগুলো যতই দিন যেত দর্শক সমাগম ততই বাড়ত। প্রতিটি সিনেমা হলে সাইকেলের একটি করে গ্যারেজ থাকত যেখানে দূরদূরান্ত থেকে আসা সিনেমা দর্শকরা সাইকেল রেখে সিনেমা দেখতেন। প্রতিটি থানা শহরে ২/৩টি সিনেমা হল ছিল। বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরগুলিতে ৫/৬টি সিনেমা হল ছিল। এই সিনেমা হলগুলোকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছিল। '৯০-'৯২ সন পর্যন্ত প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সিনেমা হল তৈরি হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে একটি সময় দেশে সিনেমা হল সংখ্যা হাজার দেড়েক ছুঁতে যাচিছল। এখন নাকি সেই সংখ্যাটি কমতে কমতে তিনশ'র কোঠায় নেমে এসেছে। সংখ্যাটি কী আরও কমবে? যদি সত্যিই কমে তাহলে আমাদের সিনেমা বলতে যেটি অবশিষ্ট আছে সেটি কোথায় প্রদর্শন হবে সে প্রশ্ন এদেশের সিনেমা সংশ্লিষ্ট সবাইকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।

প্রশ্ন হচ্ছে- এই অবস্থা কেন হল?এর পেছনে বহুমূখী কারণ আছে। প্রথম কারণটিই হল-'৯০ দশকের শুরুর দিকে এদেশের সিনেমা ব্যবসায় কিছু অসাধু মানুষের আগমন ঘটে। যাদের সিনেমার সঙ্গে, এমনকি কোন প্রকার শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে আত্নার যোগাযোগ ছিল না। তারা শুধুই ব্যবসার জন্য, মুনাফার জন্য এই জগতে প্রবেশ করে। এই মানুষগুলি প্রথম পদক্ষেপেই আমাদের সিনেমায় অশ্লীলতার আমদানি ঘটায়। যে মুহূর্তে এদেশের সিনেমায় অশ্লীলতা প্রবেশ করে ঠিক সেই মুহূর্ত থেকেই দর্শকের নিকট দেশের শত শত সিনেমা হলগুলি পারিবারিক, সামাজিক বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দুর বাইরে চলে যায়। পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, মামা-মামী, পাড়া-প্রতিবেশীর সেই বিনোদনের জায়গা পরিণত হয় বখাটেদের আখড়ায়। যার কারণে সিনেমা হলগুলো দর্শক হারানো শুরু করে। দর্শক না থাকায় সিনেমা হলগুলোর ব্যবসায় ব্যাপক ধস নামে। ব্যবসা না থাকায় ২০০০ সনের দিক থেকে সিনেমা হলগুলো বন্ধ হতে থাকে।

অন্যদিকে নতুন আগত অশ্লীল সিনেমা প্রকৃত সিনেমা সংশ্লিষ্ট মানুষগুলোকে কোনঠাসা করে ফেলতে থাকে। এই অসাধু মানুষগুলোর দৌরাত্মে ভাল পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, কলা-কুশলীরা জিম্মি হয়ে পড়ে। তাদের অনেকেই এ জগৎ থেকে দূরে সরে যান। আর সেই সুযোগে এদেশের গৌরবের সিনেমা পুরোপুরি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়।

১৯৯৭ সনের দিকে এদেশে স্যাটেলাইট টেলিভিশন সংস্কৃতি চালু হয়। ওই সময়েই আমরা ধীরে ধীরে ইন্টারনেট দুনিয়ায় প্রবেশ করতে থাকি। ঘরে ঘরে আকাশ সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটে। আকাশ সংস্কৃতির বদৌলতে আমাদের সিনেমার জায়গায় স্থান নেয় বিদেশি সিনেমা, বিদেশি অনুষ্ঠান। আমাদের বিনোদন হয়ে যায় একটি 'খিঁচুড়ি টাইপ' বিনোদন। যার প্রতিফলন ঘটে রাষ্ট্রে, সমাজে।

কথায় আছে যে, খাদের কিনারেও নাকি এক ফোটা আলো থাকে। আমাদের সিনেমার ক্ষেত্রেও সেটি প্রযোজ্য। ওই সময়ের প্রতিকূল পরিবেশেও অল্প ক'জন ভাল সিনেমা পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, কলা-কুশলী এই অঙ্গনে নিভু নিভু করে কাজ করতে থাকেন। যারা মাঝেমাঝেই ভাল সিনেমা উপহার দিতে থাকেন। যা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল। এই অপ্রতুল সিনেমা দিয়ে আর ব্যবসা হয় না। অন্যদিকে ততদিনে সিনেমা হলের পরিবেশ পুরোপুরিই নষ্ট হয়ে গেছে এবং অনেকগুলি বন্ধ হয়ে গেছে। যার কারণে ভাল সিনেমা মাঝে মাঝে আসলেও দর্শক আর হলে ফেরেনি।

বর্তমানে আশার কথা হল সিনেমা সংশ্লিষ্ট ওই ভাল শ্রেণিটির হাত ধরেই বর্তমানে অনেক মেধাবী, সৃজনশীল তরুণ-তরুণী পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, অভিনেত্রী, কলা-কুশলী হতে আসছেন। অনেকে সিনেমার উপর বিদেশে পড়ালেখা করেও আসছেন। আবার অন্যদিকে অনেকে সিনেমার কিছু না জেনেও আসছেন। এই না জেনে আসা মানুষগুলি এক সময় আমাদের চরমভাবে ডুবিয়েছিল। ভবিষ্যতে যাতে এই শ্রেণিটি আর ডুবাতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সিনেমা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যারা আসছেন তাঁদের জন্য সরকারি-বেসরকারি সকল মহল থেকে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। তাঁরা যেন কাজ করতে এসে কোনভাবেই হতাশ হয়ে ফিরে না যান সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য সবার আগে যেটি প্রয়োজন সেটি হচ্ছে সিনেমা নির্মানের জায়গাটি পরিচ্ছন্ন করা। বিশ্ব সিনেমা নির্মাণ প্রক্রিয়ার আদলে আমাদের সিনেমা নির্মাণ জগতে সাধ্যমতো সবধরনের সুযোগসুবিধা যোগ করতে হবে। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে সিনেমা প্রদর্শনের জায়গা তৈরি করা। যেভাবে মহামারির মত সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সেই জায়গা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন নতুন সিনেমা হল গড়ে তুলতে হবে। এর ফলে একদিকে ভাল সিনেমা নির্মাণ হবে, অন্যদিকে ভাল পরিবেশে সিনেমাটি প্রদর্শণ হবে। দেশের মানুষ নিজস্ব সিনেমার মাধ্যমে আবারও হারানো সেই সুস্থ্য বিনোদন উপভোগ করবে।
লেখাটি শুরু করেছিলাম ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ দিয়ে। আজকে এই সময়ে এসেও প্রত্যাশা করব আমরা যেমন ছেলেবেলায় সিনেমা থেকে শিল্প, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারতাম, তেমনি এখনকার প্রজন্মও সিনেমা থেকে শিক্ষা নেবে। আজকের বিচিত্র ঘরানার বিনোদনের পাশাপাশি প্রতিটি পরিবার আমাদের সিনেমা দেখতে আসুক। সেই লক্ষে আমরা ভাল ভাল সিনেমা তৈরি করব এবং প্রদর্শনের জায়গা তৈরি করব- এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

লেখক: টেলিভিশন উপস্থাপক, অনুষ্ঠান নির্মাতা ও স্ক্রীপ্ট লেখক।
ই-মেইল: [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/০২ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম