শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৫, শনিবার, ০২ জানুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

আমাদের সিনেমা, আমাদের বিনোদন

সাজ্জাদ কাদির
অনলাইন ভার্সন
আমাদের সিনেমা, আমাদের বিনোদন

ছেলে বেলা বলতে যেটি বোঝায় আমার জীবনে সেই সময়টি ছিল ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৫ সন পর্যন্ত সময়কাল। মফস্বল শহরে আমাদের তখনকার বিনোদন বলতে ছিল সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা, রেডিওতে সিনেমার গান শোনা, ক্যাসেটে ব্যান্ডের গান শোনা, আর টেলিভিশন বলতে ছিল একমাত্র বিটিভির সাপ্তাহিক ও ধারাবাহিক নাটক দেখা। ছেলে বেলার এই সমস্ত বিনোদনের মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান বিনোদন ছিল সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখা। আমার আজকের বিষয় সিনেমা।

তখন শুধুমাত্র রেডিওতে সিনেমার ট্রেলার প্রচার হত। ট্রেলারে নায়ক-নায়িকার নাম, পরিচালকের নাম, গান ইত্যাদি শুনে বুঝে ফেলতাম কোন সিনেমাটি ভাল হবে। ট্রেলার শুনতাম আর ওই ভাল সিনেমাটি দেখায় উদ্বুদ্ধ হতাম। সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার সিনেমা হলগুলোতে নতুন সিনেমা মুক্তি পেত।কোন কোন সিনেমা বেশি জনপ্রিয় হলে ২/৩ সপ্তাহও চলত। আমাদের থানা শহরটিতে দু'টি সিনেমা হল ছিল। পরবর্তীতে আরও একটি গড়ে ওঠে। বর্তমানে অবশ্য প্রথম দু'টি পুরোপুরি বন্ধ তৃতীয়টি কোনরকমে চলমান, যেটি যে কোন সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে!

আমরা শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে উঠে পড়তে বসতাম আর কান খাড়া করে থাকতাম কখন সিনেমা হলের মাইক বের হবে। সিনেমা হলের মাইকিং শুনে জানতে পারতাম রেডিওর ট্রেলার শোনা অমুক সিনেমাটি অমুক হলে লাগিয়েছে। সেদিন পড়া সিকেয় উঠত। মতলব করতাম কখন সিনেমার পোস্টার দেখতে যাব। সেইসঙ্গে চলত সারা সপ্তাহের জমানো টিফিনের টাকার হিসাব। যে টাকা জমেছে সেটি দিয়ে ওইদিনই মেটিনি(দুপুরের)শোতে সিনেমাটি দেখা যাবে কিনা। তারপর যে কোনভাবেই কয়েকজন বন্ধু মিলে সিনেমাটি দেখে ফেলতাম। এভাবে চলত প্রতি মাসেই ২/১টি সিনেমা দেখা। সিনেমাগুলি একদিকে যেমন বিনোদন দিত, অন্যদিকে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতির শিক্ষা দিত। ওই সময় ছেলেবেলার বিনোদনের একটি অন্যতম মাধ্যম ছিল আমাদের গৌরবের সিনেমা। অন্যদিকে '৯৫ পরবর্তী সময় থেকেই প্রত্যেকের ছেলেবেলার বিনোদনের রঙ পাল্টাতে শুরু করে। এর পিছনে অবশ্য হাজারও কারণ আছে।

শুধু তাই নয় পুরো পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, মামা-মামী, পাড়া-প্রতিবেশী সবাই একসঙ্গে সিনেমা হলে গিয়ে সিনেমা দেখতেন। ভাল সিনেমা হলে আশপাশের গ্রাম-গঞ্জ থেকে বাস রিজার্ভ করে নিয়ে এসেও মানুষ স্বপরিবারে সিনেমা দেখতে আসতেন। ভাল সিনেমা একজন দশজনের কাছে প্রচার করতেন। ফলে দেখা যেত যে, ভাল গল্পের, ভাল নির্মাণের সিনেমাগুলো যতই দিন যেত দর্শক সমাগম ততই বাড়ত। প্রতিটি সিনেমা হলে সাইকেলের একটি করে গ্যারেজ থাকত যেখানে দূরদূরান্ত থেকে আসা সিনেমা দর্শকরা সাইকেল রেখে সিনেমা দেখতেন। প্রতিটি থানা শহরে ২/৩টি সিনেমা হল ছিল। বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরগুলিতে ৫/৬টি সিনেমা হল ছিল। এই সিনেমা হলগুলোকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছিল। '৯০-'৯২ সন পর্যন্ত প্রতিনিয়ত নতুন নতুন সিনেমা হল তৈরি হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে একটি সময় দেশে সিনেমা হল সংখ্যা হাজার দেড়েক ছুঁতে যাচিছল। এখন নাকি সেই সংখ্যাটি কমতে কমতে তিনশ'র কোঠায় নেমে এসেছে। সংখ্যাটি কী আরও কমবে? যদি সত্যিই কমে তাহলে আমাদের সিনেমা বলতে যেটি অবশিষ্ট আছে সেটি কোথায় প্রদর্শন হবে সে প্রশ্ন এদেশের সিনেমা সংশ্লিষ্ট সবাইকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।

প্রশ্ন হচ্ছে- এই অবস্থা কেন হল?এর পেছনে বহুমূখী কারণ আছে। প্রথম কারণটিই হল-'৯০ দশকের শুরুর দিকে এদেশের সিনেমা ব্যবসায় কিছু অসাধু মানুষের আগমন ঘটে। যাদের সিনেমার সঙ্গে, এমনকি কোন প্রকার শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে আত্নার যোগাযোগ ছিল না। তারা শুধুই ব্যবসার জন্য, মুনাফার জন্য এই জগতে প্রবেশ করে। এই মানুষগুলি প্রথম পদক্ষেপেই আমাদের সিনেমায় অশ্লীলতার আমদানি ঘটায়। যে মুহূর্তে এদেশের সিনেমায় অশ্লীলতা প্রবেশ করে ঠিক সেই মুহূর্ত থেকেই দর্শকের নিকট দেশের শত শত সিনেমা হলগুলি পারিবারিক, সামাজিক বিনোদনের কেন্দ্রবিন্দুর বাইরে চলে যায়। পরিবারের মা-বাবা, ভাই-বোন, চাচা-চাচি, মামা-মামী, পাড়া-প্রতিবেশীর সেই বিনোদনের জায়গা পরিণত হয় বখাটেদের আখড়ায়। যার কারণে সিনেমা হলগুলো দর্শক হারানো শুরু করে। দর্শক না থাকায় সিনেমা হলগুলোর ব্যবসায় ব্যাপক ধস নামে। ব্যবসা না থাকায় ২০০০ সনের দিক থেকে সিনেমা হলগুলো বন্ধ হতে থাকে।

অন্যদিকে নতুন আগত অশ্লীল সিনেমা প্রকৃত সিনেমা সংশ্লিষ্ট মানুষগুলোকে কোনঠাসা করে ফেলতে থাকে। এই অসাধু মানুষগুলোর দৌরাত্মে ভাল পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, কলা-কুশলীরা জিম্মি হয়ে পড়ে। তাদের অনেকেই এ জগৎ থেকে দূরে সরে যান। আর সেই সুযোগে এদেশের গৌরবের সিনেমা পুরোপুরি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়।

১৯৯৭ সনের দিকে এদেশে স্যাটেলাইট টেলিভিশন সংস্কৃতি চালু হয়। ওই সময়েই আমরা ধীরে ধীরে ইন্টারনেট দুনিয়ায় প্রবেশ করতে থাকি। ঘরে ঘরে আকাশ সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটে। আকাশ সংস্কৃতির বদৌলতে আমাদের সিনেমার জায়গায় স্থান নেয় বিদেশি সিনেমা, বিদেশি অনুষ্ঠান। আমাদের বিনোদন হয়ে যায় একটি 'খিঁচুড়ি টাইপ' বিনোদন। যার প্রতিফলন ঘটে রাষ্ট্রে, সমাজে।

কথায় আছে যে, খাদের কিনারেও নাকি এক ফোটা আলো থাকে। আমাদের সিনেমার ক্ষেত্রেও সেটি প্রযোজ্য। ওই সময়ের প্রতিকূল পরিবেশেও অল্প ক'জন ভাল সিনেমা পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, কলা-কুশলী এই অঙ্গনে নিভু নিভু করে কাজ করতে থাকেন। যারা মাঝেমাঝেই ভাল সিনেমা উপহার দিতে থাকেন। যা প্রয়োজনের তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল। এই অপ্রতুল সিনেমা দিয়ে আর ব্যবসা হয় না। অন্যদিকে ততদিনে সিনেমা হলের পরিবেশ পুরোপুরিই নষ্ট হয়ে গেছে এবং অনেকগুলি বন্ধ হয়ে গেছে। যার কারণে ভাল সিনেমা মাঝে মাঝে আসলেও দর্শক আর হলে ফেরেনি।

বর্তমানে আশার কথা হল সিনেমা সংশ্লিষ্ট ওই ভাল শ্রেণিটির হাত ধরেই বর্তমানে অনেক মেধাবী, সৃজনশীল তরুণ-তরুণী পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা, অভিনেত্রী, কলা-কুশলী হতে আসছেন। অনেকে সিনেমার উপর বিদেশে পড়ালেখা করেও আসছেন। আবার অন্যদিকে অনেকে সিনেমার কিছু না জেনেও আসছেন। এই না জেনে আসা মানুষগুলি এক সময় আমাদের চরমভাবে ডুবিয়েছিল। ভবিষ্যতে যাতে এই শ্রেণিটি আর ডুবাতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সিনেমা শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যারা আসছেন তাঁদের জন্য সরকারি-বেসরকারি সকল মহল থেকে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। তাঁরা যেন কাজ করতে এসে কোনভাবেই হতাশ হয়ে ফিরে না যান সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য সবার আগে যেটি প্রয়োজন সেটি হচ্ছে সিনেমা নির্মানের জায়গাটি পরিচ্ছন্ন করা। বিশ্ব সিনেমা নির্মাণ প্রক্রিয়ার আদলে আমাদের সিনেমা নির্মাণ জগতে সাধ্যমতো সবধরনের সুযোগসুবিধা যোগ করতে হবে। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে সিনেমা প্রদর্শনের জায়গা তৈরি করা। যেভাবে মহামারির মত সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সেই জায়গা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্পন্ন নতুন সিনেমা হল গড়ে তুলতে হবে। এর ফলে একদিকে ভাল সিনেমা নির্মাণ হবে, অন্যদিকে ভাল পরিবেশে সিনেমাটি প্রদর্শণ হবে। দেশের মানুষ নিজস্ব সিনেমার মাধ্যমে আবারও হারানো সেই সুস্থ্য বিনোদন উপভোগ করবে।
লেখাটি শুরু করেছিলাম ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ দিয়ে। আজকে এই সময়ে এসেও প্রত্যাশা করব আমরা যেমন ছেলেবেলায় সিনেমা থেকে শিল্প, সংস্কৃতি, ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারতাম, তেমনি এখনকার প্রজন্মও সিনেমা থেকে শিক্ষা নেবে। আজকের বিচিত্র ঘরানার বিনোদনের পাশাপাশি প্রতিটি পরিবার আমাদের সিনেমা দেখতে আসুক। সেই লক্ষে আমরা ভাল ভাল সিনেমা তৈরি করব এবং প্রদর্শনের জায়গা তৈরি করব- এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

লেখক: টেলিভিশন উপস্থাপক, অনুষ্ঠান নির্মাতা ও স্ক্রীপ্ট লেখক।
ই-মেইল: [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/০২ জানুয়ারি ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন