শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৬

প্রাচীন বাংলার স্থাপত্যশৈলী

একরাম উদ্দীন সুমন
অনলাইন ভার্সন
প্রাচীন বাংলার স্থাপত্যশৈলী

আজকের আধুনিক বাংলাদেশে প্রযুক্তির সংমিশ্রনে তৈরি হয়েছে বহুতল ভবন। সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কাজে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ভবন তৈরি হয়েছে এদেশে। নাগরিকদের সুযোগ-সুবিধা, বিদেশী অতিথিদের থাকার ব্যবস্থা ও উন্নতবিশ্বের সাথে সমতা রাখার জন্যা আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। কিন্তু আজকের আধুনিক স্থাপত্য শিল্পের বিকাশের পিছনে রয়েছে আমাদের আদি পুরুষদের পরিশ্রম যা এই সভ্য সমাজেও প্রশংসার দাবি রাখে। 

বতর্মান স্থাপত্য নির্মাণে পাথর, বালু, ইট, রড, সিমেন্ট, থাই, পিলাস্টিক, শিশাসহ আধুনিক উপকরণ ব্যবহার হলেও প্রাচীন মানুষের বসতি নির্মাণে কি ধরনের উপকরণ ব্যবহৃত হতো তা অনেকের অজানা। আর আমাদের দেশের প্রকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য সেই উপকরণ কতটুকু কার্যকর ছিল সেটাও একটা বড় প্রশ্ন। বাংলাদেশের জলবায়ু, অতিবৃষ্টি, বছর ঘুরতেই প্লাবনের আঘাত ও নদী ভাঙনের ফলে হারিয়ে গেছে আমাদের ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন স্থাপত্য।

পাঁচ শতক বা তার আগের সময়ে কি ধরনের স্থাপত্য ছিল এই দেশে তার কোন বাস্তব স্বাক্ষ্য আমাদের কাছে নেই। কারণ হিসাবে বলা যায় ঐ সময়ে স্থাপত্য উপকরণ হিসাবে ব্যবহৃত হতো এই অঞ্চলে প্রচুর পরিমানে পাওয়া উপকরণ যার মধ্যে বাঁশ, ছন ও নলখাগড়া অন্যতম। যা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করে টিতে থাকতে পারিনি। কিন্তু সাধারণ মানুষ তাদের ঘর-বাড়ি তৈরিতে এই সাধারণ উপকরণ ব্যবহার করলেও সীমিতভাবে ধর্মীয় স্থাপত্যে ইট, বালু, চুন ও রংসহ বিভিন্ন উন্নত উপকরণ ব্যবহৃত হতো। 

পর্যটক ফা-হিয়েন ও হিউয়েন সাঙ এই উন্নত ধর্মীয় স্থাপত্যের বর্ণনা দিয়েছেন। তাদের বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, এগুলো খুব জাঁকালো ভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। কোথাও এই স্থাপত্যের চূড়া মেঘছুঁয়ে যেত ও এর শীর্ষদেশকে স্বর্ণকলস দ্বারা শোভিত করা হতো। প্রাচীন বাংলাদেশে স্থাপত্য হিসাবে স্তূপ, বিহার, মন্দির ও রাজা-বাদশাহদের প্রাসাদ ও সংরক্ষিত দূর্গ প্রাচীর বেশি তৈরি হতো, যেগুলো এখনও নিদর্শন হিসাবে রয়েছে। 

প্রাচীন বাংলার ধর্মীয় স্থাপত্যের মধ্যে স্তূপ হলো সর্বপ্রাচীন। বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মপালনকারি মানুষ স্তূপ তৈরি করেছিল। স্তূপ হলো ধর্মীয় গুরুর স্মৃতি, ব্যবহৃত মালামাল, স্মৃতিময় ঘটনা ও স্থানকে কেন্দ্র করে তৈরি ধর্মীয় স্থাপনা। এই দুই ধর্মে স্তূপ স্থাপত্য তৈরি করতে দেখা যায়। তিন ধরনের উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে স্তূপ তৈরি করা হতো। প্রথমত গৌতম বৌদ্ধ ও তার শীষ্যদের দেহাবশেষ ওপর যে স্তূপ তৈরি করা হতো তাকে শরীর স্তূপ বলা হতো। দ্বিতীয়ত্ব গীেতম বৌদ্ধের ব্যবহৃত দ্রবাদি সংরক্ষণ করে যে স্তূপ তৈরি করা হতো তাকে পরিভোগিত স্তূপ বলা হয়। 

সর্বশেষ পর্য়ায়ে বৌদ্ধ ধর্মের কোন ঘটনা ও স্থানকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য উদ্দেশিক বা নির্দেশিক স্তূপ তৈরি করা হতো। স্তূপগুলো গোলকার আকৃতির হতো এবং এর উপর গম্বুজ তৈরি করা হতো। ধর্মীয় কাজ সম্পন্ন করার জন্য চারপাশে প্রদক্ষিণ পথ ছিল এবং গম্বুজের উপর চতুস্কোণ দণ্ড ও দণ্ডের উপর একটি চাকা যুক্ত ছিলো। বাংলাদেশের নরসিংদী জেলার আশ্রাফপুরে, পাহাড়পুরে, ও মহাস্থানগড়ে স্তূপ তৈরি করা হয়েছিলো, যার বর্ণনা পাওয়া যায় হিউয়েন সাঙয়ের লেখনিতে। এগুলো স্থানীয়  জনগণ তৈরি করেছিলেন। যদিও ধারনা করা হয় এই স্তূপ ছাড়াও আরও অনেক স্তূপ সম্রাট অশোক নির্মাণ করেছিলেন।

বিহার হলো বৌদ্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এখানে ভিক্ষুরা বসবাস করতেন। আবাসিক ব্যবস্থা ছিল অধ্যায়নরত ছাত্রদের জন্য।  বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিহার হলো সোমপুর বা পাহাড়পুর বিহার। এটি ৯০০ বর্গফুট এলাকাব্যাপি ছিল যা চতুষ্কোনাকার। এখানে ১৮০টি কক্ষের চিহৃ রয়েছে। বিহার অঙ্গনের কেন্দ্রভূমিতে রয়েছে সুউচ্চ মন্দির। কেন্দ্রীয় মন্দিরের উচ্চতার সাথে মিলরেখে বিহারটির উচ্চতা তৈরি করা হয়েছিল। আবাসিক কক্ষ, কেন্দ্রীয় মন্দির ছাড়াও বিহারের মধ্যে রয়েছে ছোট ছোট স্তূপ, মন্দির, রান্নাঘর, কুয়া, খাবারঘরসহ প্রয়োজনীয় আবাসন। 

সাভারের হরিস চন্ড রাজার ঢিবি তে খননের ফলে এখানে বিহার স্থাপত্যের নির্দশন পাওয়া গেছে। অধ্যাপক এ কে এম শাহনেওয়াজ বলেন, রাজাসন বিহার নামে সাভারে একটি বিহার ছিল যেখানে অতীষ দিপঙ্কার ছেলেবেলায় লেখাপড়া করেছিলেন বলে জানা যায়। যদিও খননের ফলে আরও বেশি তথ্য পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও কুমিল্লাতে শালবন বিহার, অনন্দ বিহার, ইটাখোলামুড়া বিহার, চাড়পত্রমুড়া বিহারের অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। বাংলাদেশের একমাত্র চাড়পত্রমুড়া বিহারকে হিন্দু বিহার হিসাবে ধরা হয়।

প্রাচীন স্থাপত্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মন্দির স্থাপত্য। গঠনশৈলী দেখে বাংলাদেশের মন্দির স্থাপত্যকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমত, চালা মন্দির, যার বৈশিষ্ট্য গ্রামবংলার একচালা ও দোচালা ঘরের মতো। দোচালা মন্দিরে পিছনে ইটের নতুন কক্ষ সংযুক্ত করে তৈরি করেছিল নতুন জোড় বাংলা মন্দির স্থাপত্য। দ্বিতীয়ত, রত্নমন্দিরে  বিভিন্ন কাঠামোগত কৌশলের মিশ্রণ রয়েছে। সর্বশেষ প্রাচীনতম মন্দিরগুলো শিখর মন্দির হিসাবে পরিচিত। বর্তমানে প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষনায় দিনাজপুরে গুপ্ত যুগের বৈগ্রাম মন্দির আবিস্কৃত হয়েছে এছাড়াও মহাস্থানগড়, বৈরাগীর ভিটা ও গোবিন্দ ভিটাতে কয়েকটি মন্দির স্থাপত্যের নিদর্শন পাওয়া গেছে। সাম্প্রতিক গবেষনায় ওয়ারী বটেশ্বরে একটি পদ্ম মন্দির আবিস্কৃত হয়েছে। যার কেন্দ্রীয় ভাগে একটি পদ্ম আকৃতির স্থাপত্য রয়েছে। তাই এই মন্দিরকে পদ্ম মন্দির বলা হয়।

প্রাচীন স্থাপত্যের মধ্যে বগুড়ার পরশুরামের প্রাসাদও রয়েছে, ভবনটির একদিকে ২০০ ফুট অন্যদিকে ১০০ ফুট প্রসস্থ দেয়াল ছিল। বর্তমান সময়ে প্রত্নতাত্তিক খননে দেওয়ালটি উন্মোচিত হয়েছে। এছাড়াও উয়ারী-বটেশ্বরে উল্টো পিড়ামিডের আকৃতির একটি স্থাপত্য পাওয়া গেছে যার সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত কোন তথ্য জানা যায়নি। স্থাপত্য শৈলির একটি বিশেষ দিক ছিল মহাস্থানগড়ের নগর দেয়াল যা জমি থেকে ৪.৫৭ মিটার উঁচু ছিল। যা আজও বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের বাহক হিসাবে পরিচিত। সাম্প্রতিক সময়ে এই স্থাপত্য শৈলির কাঠামো সার্কের রাজধানী হিসাবে স্বীকৃিতি পেয়েছে। বিশ্বের কাছে পরিচিত পেল প্রাচীন বাংলার স্থাপত্যশৈলী। আর এভাবে প্রাচীন যুগে দক্ষতার সাথে স্থাপত্য তৈরি করে বাংলাকে স্বতন্ত্র ঐতিহ্যের আসনে বসিয়েছেন। 

লেখক: পিএইচডি গবেষক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।


বিডি প্রতিদিন/২৬ নভেম্বর ২০১৬/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন