শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

শেখ ফয়সল আমীন
অনলাইন ভার্সন
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

আজ ৪ জানুয়ারি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন নয়। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি প্রয়াস, একটি স্বপ্ন, একটি চেতনা, একটি আলোকবর্তিকা, একটি নিরন্তর সংগ্রাম। দেশ বিভাগের পর সাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রূপ প্রকট আকার ধারণ করে। সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি পূর্বাঞ্চলের মানুষের প্রগতিশীলতার পথে বিরাট বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া ভাষার বৈষম্য বাঙালির জীবনে দূর্বিসহ পরিণতি বয়ে আনে। সেই চরম নিপীড়নমূলক পরিস্থিতিতে সাম্প্রদায়িকতার প্রেতাত্মাকে পরাভূত করার লক্ষ্যে এবং ভাষার আন্দোলনকে রাজনৈতিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্ম হয়।

সকল অন্যায় ও অসঙ্গতির বিপক্ষে এবং অধিকার বঞ্চিত মানুষের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, দেশপ্রেমে নিমগ্ন যৌবনোদীপ্ত শেখ মুজিব তাঁর জীবন ও যৌবনের সবটুকু উত্তাপ দিয়ে গঠন করেছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ১৯৪৮ থেকে ২০১৭ এই সুদীর্ঘ পথচলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ যেন কবি কাজী নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতা। ‘দেশের তরে নিজের জীবন বিলিয়ে দিবো অকাতরে’ এমনই অলিখিত ও অনুচ্চারিত শপথে দীপ্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতা ও কর্মী। 
প্রতিষ্ঠার পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্র সমাজ ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ পূর্ববাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দীনকে বাধ্য করেছিল বাংলাকে স্বীকৃতি দিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে, কিন্তু ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি সেই নাজিমউদ্দিনই পল্টনে মুসলিম লীগের এক জনসভায় বললো, ‘পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু’। প্রতিবাদে ছাত্রসমাজ না না বলে সমস্বরে আওয়াজ তোলে এবং রাজপথে নেমে আসে। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে ছাত্ররা যে ধর্মঘট ডেকে ছিলো সেই ধর্মঘটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কয়েকজন সহকর্মীসহ গ্রেফতার হয়েছিলেন। তবে জেল-জুলুম তাকে নিবৃত্ত করতে পারেনি। তিনি জেলের মধ্যে থেকেই সার্বিক সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছিলেন।  ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আন্দোলন জোরালো করার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ছাত্রলীগ যুক্তফ্রন্টের প্রার্থীদের পক্ষে সরব প্রচারণায় মাঠে নেমেছিল। যার ফলশ্রুতিতে যুক্তফ্রন্ট নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। ৫৪ এর নির্বাচনে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে মুসলিম লীগের হেভিওয়েট নেতাদের লজ্জাজনকভাবে পরাজিত করে। 
শিক্ষা, শান্তি আর প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ ১৯৬২ সালে শরিফ কমিশনের বিরুদ্ধে গগণবিদারী প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। কেননা বিতর্কিত শরিফ কমিশন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর স্বার্থে একটি গণবিরোধী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করে। সেই আন্দোলনে ছাত্রলীগের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা গণআন্দোলন ও গণজাগরণ সৃষ্টি করে।  
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কতৃক ঘোষিত ৬-দফা  হচ্ছে বাংলার স্বাধীনতার প্রথম স্মারক। আর এই ৬-দফার অভীষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নকল্পে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৬৬ সালের ১৩ এপ্রিল করাচী থেকে ফিরেই বঙ্গবন্ধু সর্বাগ্রে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে মুসলিম লীগ থেকে আগত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতি অনাস্থা জ্ঞ্যপন করে ছাত্রলীগের তরুণ নেতাদের জেলায় জেলায় নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করার নির্দেশ দেন এবং ৬-দফার ব্যাপক প্রচারণার নির্দেশ দেন।    
১৯৬৮ সালে বাংলা ভাষার অক্ষুণ্ণতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে আবারও স্বোচ্চার হতে হয়। ৬৮’র ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার নজরুল একাডেমিতে এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পাকিস্তানের আন্তঃভাষা সমন্বয়ে একটি জাতীয় পাকিস্তানি ভাষা সৃষ্টির আহ্বান জানালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাকেই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার পাল্টা প্রস্তাব দেয়। ফলে আইয়ুব খান পিছু হটে। 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ বাঙালি রাজনীতিক, সামরিক অফিসার ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের ও তার বিচার প্রক্রিয়া শুরুর ঘটনা, পূর্বাঞ্চলের প্রতি দীর্ঘদিনের অর্থনৈতিক নিষ্পেষণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বঞ্চনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক বাংলা ভাষার তথাকথিত সংস্কারের পুনঃপ্রচেষ্টা, বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র ও জনতার সমন্বয়ে ১৯৬৯ সালে ঢাকার রাজপথ গণ-আন্দোলনের উত্তাল মহাসমুদ্রে রূপ নেয়। ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১১ –দফার প্রস্তাব দেয়া হয় সেই গণঅভ্যুত্থান থেকে। মূলত বঙ্গবন্ধুর মুক্তি ও একটি সাধারণ নির্বাচন ছাত্রলীগের ১১-দফারই সফলতা। 
১৯৭১, আমাদের সংগ্রামের পর্ব, আমাদের মুক্তির পর্ব। স্বাধীনতা ও স্বাধিকারের যুদ্ধে  আমাদেরকে উৎসর্গ করতে হয়েছে ত্রিশ লক্ষ জীবন ও আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম। মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতার নির্দেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বই-খাতা-কলম ফেলে হাতে তুলে নিয়েছিল থ্রী নট থ্রী, এস এল আর, এল এম জি, এইচ এম জি, এম-২ স্টেনগান।  বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পড়ুয়া আমাদের অগ্রজরা যাদের নিয়মিত পদচারণায় মুখরিত ছিল সবুজ, শ্যামল, পত্র-পুষ্প শোভিত শিক্ষাঙ্গন, তাঁরা যখন অস্ত্র হাতে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তখন কবি মহাদেব সাহার লাইনগুলোই হয়তো সবচেয়ে বেশি বাস্তব ছিল-  
কতোদিন কোথাও ফোটে না ফুল/ দেখি শুধু অস্ত্রের উল্লাস/ দেখি মার্চপাস্ট,লেফট রাইট, কুচকাওয়াজ /স্বর্ণচাঁপার বদলে দেখি মাথা উঁচু করে আছে হেলমেট/ ফুলের কুঁড়ির কোনো চিহ্ন নেই/ গাছের আড়ালে থেকে উঁকি দেয় চকচকে নল/ যেখানে ফুটতো ঠিক জুঁই, বেলি, রঙিন গোলাপ/ এখন সেখানে দেখি শোভা পাচ্ছে বারুদ ও বুলেট। 
মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগ সতের হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে হারিয়েছে। একটি দেশের স্বাধীনতার জন্য সে দেশের কোন ছাত্র সংগঠনের এতো নেতা-কর্মী জীবন দিয়েছে বলে ইতিহাস নেই। জীবন দানের এ ইতিহাস শুধু আমাদের। এ আত্মত্যাগ আমাদের গর্ব। এ আত্মত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা।
জন্মলগ্ন থেকে মুক্তিযুদ্ধপর্ব সময়টা ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল অতীত হিসেবেই অবিহিত আর মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ পর্ব। এই সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের পথ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্য দূর্গম ও বন্ধুর ছিল এবং আছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালির ভাগ্যাকাশে এক কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়। বাঙালি জাতি হারায় পিতাকে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হারায় সর্বস্ব। পিতা হারানো এতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এক চোখে অশ্রু আর এক চোখে প্রতিশোধের আগুন নিয়ে সুসংগঠিত হতে চেষ্টা করে। ১৯৮১ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে এলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রিয় নেত্রীর ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করে। নেত্রীকে সুরক্ষিত রেখে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আন্দোলন, একটি যুগান্তকারী শিক্ষা নীতি প্রণয়নের আন্দোলন, ক্যাম্পাসগুলোতে অক্টোপাসের মত আঁকড়ে বসা ছাত্রদলের সন্ত্রাসীদের বিপক্ষে জনমত সৃষ্টি ও ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ের আনার সংগ্রাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার প্রচেষ্টা। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ লেখা-পড়ার পাশাপাশি জাতির পিতার আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরে এনে বিচারের দাবিতে গণসচেতনতা সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের দাবিতে গণজাগরণ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, ইতিহাস বিকৃতি, ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির বিপক্ষে সদা জাগ্রত ও স্বোচ্চার।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাঙালি জাতির কাছে রাজনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, নৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতি একটি সংগঠন। ইতিহাস এই প্রতিশ্রুতি সৃষ্টি করেছে। তাইতো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায়, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ায়, শীতার্তদের পাশে দাঁড়ায় মানবতার জয়গানে। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রগতিশীল ও মেধাবী সন্তানদের সংগঠন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যে ব্যাপক উন্নয়নযজ্ঞ শুরু করেছেন সেই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইতিবাচক ভূমিকা পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ সফল করতে বিপুল কর্মস্পৃহা এখন  ছাত্রলীগের প্রত্যেকটি নেতা-কর্মীর মাঝে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার গর্বিত অংশীদার হবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।  
বঙ্গবন্ধু একটি আলো,এই আলো প্রত্যেকের হৃদয়ে প্রজ্বলিত হোক, অহর্নিশ এই প্রত্যাশাই করি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সফল হোক, সার্থক হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখকঃ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ।


বিডি প্রতিদিন/৪ জানুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন