শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

শেখ ফয়সল আমীন
অনলাইন ভার্সন
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

আজ ৪ জানুয়ারি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন নয়। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি প্রয়াস, একটি স্বপ্ন, একটি চেতনা, একটি আলোকবর্তিকা, একটি নিরন্তর সংগ্রাম। দেশ বিভাগের পর সাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রূপ প্রকট আকার ধারণ করে। সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি পূর্বাঞ্চলের মানুষের প্রগতিশীলতার পথে বিরাট বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া ভাষার বৈষম্য বাঙালির জীবনে দূর্বিসহ পরিণতি বয়ে আনে। সেই চরম নিপীড়নমূলক পরিস্থিতিতে সাম্প্রদায়িকতার প্রেতাত্মাকে পরাভূত করার লক্ষ্যে এবং ভাষার আন্দোলনকে রাজনৈতিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্ম হয়।

সকল অন্যায় ও অসঙ্গতির বিপক্ষে এবং অধিকার বঞ্চিত মানুষের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, দেশপ্রেমে নিমগ্ন যৌবনোদীপ্ত শেখ মুজিব তাঁর জীবন ও যৌবনের সবটুকু উত্তাপ দিয়ে গঠন করেছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ১৯৪৮ থেকে ২০১৭ এই সুদীর্ঘ পথচলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ যেন কবি কাজী নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতা। ‘দেশের তরে নিজের জীবন বিলিয়ে দিবো অকাতরে’ এমনই অলিখিত ও অনুচ্চারিত শপথে দীপ্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতা ও কর্মী। 
প্রতিষ্ঠার পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্র সমাজ ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ পূর্ববাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দীনকে বাধ্য করেছিল বাংলাকে স্বীকৃতি দিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে, কিন্তু ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি সেই নাজিমউদ্দিনই পল্টনে মুসলিম লীগের এক জনসভায় বললো, ‘পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু’। প্রতিবাদে ছাত্রসমাজ না না বলে সমস্বরে আওয়াজ তোলে এবং রাজপথে নেমে আসে। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে ছাত্ররা যে ধর্মঘট ডেকে ছিলো সেই ধর্মঘটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কয়েকজন সহকর্মীসহ গ্রেফতার হয়েছিলেন। তবে জেল-জুলুম তাকে নিবৃত্ত করতে পারেনি। তিনি জেলের মধ্যে থেকেই সার্বিক সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছিলেন।  ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আন্দোলন জোরালো করার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ছাত্রলীগ যুক্তফ্রন্টের প্রার্থীদের পক্ষে সরব প্রচারণায় মাঠে নেমেছিল। যার ফলশ্রুতিতে যুক্তফ্রন্ট নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। ৫৪ এর নির্বাচনে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে মুসলিম লীগের হেভিওয়েট নেতাদের লজ্জাজনকভাবে পরাজিত করে। 
শিক্ষা, শান্তি আর প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ ১৯৬২ সালে শরিফ কমিশনের বিরুদ্ধে গগণবিদারী প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। কেননা বিতর্কিত শরিফ কমিশন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর স্বার্থে একটি গণবিরোধী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করে। সেই আন্দোলনে ছাত্রলীগের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা গণআন্দোলন ও গণজাগরণ সৃষ্টি করে।  
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কতৃক ঘোষিত ৬-দফা  হচ্ছে বাংলার স্বাধীনতার প্রথম স্মারক। আর এই ৬-দফার অভীষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নকল্পে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৬৬ সালের ১৩ এপ্রিল করাচী থেকে ফিরেই বঙ্গবন্ধু সর্বাগ্রে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে মুসলিম লীগ থেকে আগত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতি অনাস্থা জ্ঞ্যপন করে ছাত্রলীগের তরুণ নেতাদের জেলায় জেলায় নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করার নির্দেশ দেন এবং ৬-দফার ব্যাপক প্রচারণার নির্দেশ দেন।    
১৯৬৮ সালে বাংলা ভাষার অক্ষুণ্ণতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে আবারও স্বোচ্চার হতে হয়। ৬৮’র ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার নজরুল একাডেমিতে এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পাকিস্তানের আন্তঃভাষা সমন্বয়ে একটি জাতীয় পাকিস্তানি ভাষা সৃষ্টির আহ্বান জানালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাকেই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার পাল্টা প্রস্তাব দেয়। ফলে আইয়ুব খান পিছু হটে। 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ বাঙালি রাজনীতিক, সামরিক অফিসার ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের ও তার বিচার প্রক্রিয়া শুরুর ঘটনা, পূর্বাঞ্চলের প্রতি দীর্ঘদিনের অর্থনৈতিক নিষ্পেষণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বঞ্চনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক বাংলা ভাষার তথাকথিত সংস্কারের পুনঃপ্রচেষ্টা, বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র ও জনতার সমন্বয়ে ১৯৬৯ সালে ঢাকার রাজপথ গণ-আন্দোলনের উত্তাল মহাসমুদ্রে রূপ নেয়। ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১১ –দফার প্রস্তাব দেয়া হয় সেই গণঅভ্যুত্থান থেকে। মূলত বঙ্গবন্ধুর মুক্তি ও একটি সাধারণ নির্বাচন ছাত্রলীগের ১১-দফারই সফলতা। 
১৯৭১, আমাদের সংগ্রামের পর্ব, আমাদের মুক্তির পর্ব। স্বাধীনতা ও স্বাধিকারের যুদ্ধে  আমাদেরকে উৎসর্গ করতে হয়েছে ত্রিশ লক্ষ জীবন ও আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম। মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতার নির্দেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বই-খাতা-কলম ফেলে হাতে তুলে নিয়েছিল থ্রী নট থ্রী, এস এল আর, এল এম জি, এইচ এম জি, এম-২ স্টেনগান।  বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পড়ুয়া আমাদের অগ্রজরা যাদের নিয়মিত পদচারণায় মুখরিত ছিল সবুজ, শ্যামল, পত্র-পুষ্প শোভিত শিক্ষাঙ্গন, তাঁরা যখন অস্ত্র হাতে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তখন কবি মহাদেব সাহার লাইনগুলোই হয়তো সবচেয়ে বেশি বাস্তব ছিল-  
কতোদিন কোথাও ফোটে না ফুল/ দেখি শুধু অস্ত্রের উল্লাস/ দেখি মার্চপাস্ট,লেফট রাইট, কুচকাওয়াজ /স্বর্ণচাঁপার বদলে দেখি মাথা উঁচু করে আছে হেলমেট/ ফুলের কুঁড়ির কোনো চিহ্ন নেই/ গাছের আড়ালে থেকে উঁকি দেয় চকচকে নল/ যেখানে ফুটতো ঠিক জুঁই, বেলি, রঙিন গোলাপ/ এখন সেখানে দেখি শোভা পাচ্ছে বারুদ ও বুলেট। 
মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগ সতের হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে হারিয়েছে। একটি দেশের স্বাধীনতার জন্য সে দেশের কোন ছাত্র সংগঠনের এতো নেতা-কর্মী জীবন দিয়েছে বলে ইতিহাস নেই। জীবন দানের এ ইতিহাস শুধু আমাদের। এ আত্মত্যাগ আমাদের গর্ব। এ আত্মত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা।
জন্মলগ্ন থেকে মুক্তিযুদ্ধপর্ব সময়টা ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল অতীত হিসেবেই অবিহিত আর মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ পর্ব। এই সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের পথ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্য দূর্গম ও বন্ধুর ছিল এবং আছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালির ভাগ্যাকাশে এক কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়। বাঙালি জাতি হারায় পিতাকে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হারায় সর্বস্ব। পিতা হারানো এতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এক চোখে অশ্রু আর এক চোখে প্রতিশোধের আগুন নিয়ে সুসংগঠিত হতে চেষ্টা করে। ১৯৮১ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে এলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রিয় নেত্রীর ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করে। নেত্রীকে সুরক্ষিত রেখে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আন্দোলন, একটি যুগান্তকারী শিক্ষা নীতি প্রণয়নের আন্দোলন, ক্যাম্পাসগুলোতে অক্টোপাসের মত আঁকড়ে বসা ছাত্রদলের সন্ত্রাসীদের বিপক্ষে জনমত সৃষ্টি ও ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ের আনার সংগ্রাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার প্রচেষ্টা। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ লেখা-পড়ার পাশাপাশি জাতির পিতার আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরে এনে বিচারের দাবিতে গণসচেতনতা সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের দাবিতে গণজাগরণ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, ইতিহাস বিকৃতি, ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির বিপক্ষে সদা জাগ্রত ও স্বোচ্চার।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাঙালি জাতির কাছে রাজনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, নৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতি একটি সংগঠন। ইতিহাস এই প্রতিশ্রুতি সৃষ্টি করেছে। তাইতো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায়, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ায়, শীতার্তদের পাশে দাঁড়ায় মানবতার জয়গানে। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রগতিশীল ও মেধাবী সন্তানদের সংগঠন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যে ব্যাপক উন্নয়নযজ্ঞ শুরু করেছেন সেই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইতিবাচক ভূমিকা পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ সফল করতে বিপুল কর্মস্পৃহা এখন  ছাত্রলীগের প্রত্যেকটি নেতা-কর্মীর মাঝে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার গর্বিত অংশীদার হবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।  
বঙ্গবন্ধু একটি আলো,এই আলো প্রত্যেকের হৃদয়ে প্রজ্বলিত হোক, অহর্নিশ এই প্রত্যাশাই করি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সফল হোক, সার্থক হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখকঃ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ।


বিডি প্রতিদিন/৪ জানুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

২৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৫৯ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন