শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

শেখ ফয়সল আমীন
অনলাইন ভার্সন
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে...

আজ ৪ জানুয়ারি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ শুধুমাত্র একটি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন নয়। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ একটি প্রয়াস, একটি স্বপ্ন, একটি চেতনা, একটি আলোকবর্তিকা, একটি নিরন্তর সংগ্রাম। দেশ বিভাগের পর সাম্প্রদায়িক চেতনার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রূপ প্রকট আকার ধারণ করে। সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প, সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি পূর্বাঞ্চলের মানুষের প্রগতিশীলতার পথে বিরাট বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া ভাষার বৈষম্য বাঙালির জীবনে দূর্বিসহ পরিণতি বয়ে আনে। সেই চরম নিপীড়নমূলক পরিস্থিতিতে সাম্প্রদায়িকতার প্রেতাত্মাকে পরাভূত করার লক্ষ্যে এবং ভাষার আন্দোলনকে রাজনৈতিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্ম হয়।

সকল অন্যায় ও অসঙ্গতির বিপক্ষে এবং অধিকার বঞ্চিত মানুষের পক্ষে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, দেশপ্রেমে নিমগ্ন যৌবনোদীপ্ত শেখ মুজিব তাঁর জীবন ও যৌবনের সবটুকু উত্তাপ দিয়ে গঠন করেছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। ১৯৪৮ থেকে ২০১৭ এই সুদীর্ঘ পথচলায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ যেন কবি কাজী নজরুলের ‘বিদ্রোহী’ কবিতা। ‘দেশের তরে নিজের জীবন বিলিয়ে দিবো অকাতরে’ এমনই অলিখিত ও অনুচ্চারিত শপথে দীপ্ত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতা ও কর্মী। 
প্রতিষ্ঠার পর ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছাত্র সমাজ ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ পূর্ববাংলার তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী খাজা নাজিমউদ্দীনকে বাধ্য করেছিল বাংলাকে স্বীকৃতি দিয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে, কিন্তু ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি সেই নাজিমউদ্দিনই পল্টনে মুসলিম লীগের এক জনসভায় বললো, ‘পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু’। প্রতিবাদে ছাত্রসমাজ না না বলে সমস্বরে আওয়াজ তোলে এবং রাজপথে নেমে আসে। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে ছাত্ররা যে ধর্মঘট ডেকে ছিলো সেই ধর্মঘটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কয়েকজন সহকর্মীসহ গ্রেফতার হয়েছিলেন। তবে জেল-জুলুম তাকে নিবৃত্ত করতে পারেনি। তিনি জেলের মধ্যে থেকেই সার্বিক সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছিলেন।  ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আন্দোলন জোরালো করার ক্ষেত্রে ছাত্রলীগের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য।
১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ছাত্রলীগ যুক্তফ্রন্টের প্রার্থীদের পক্ষে সরব প্রচারণায় মাঠে নেমেছিল। যার ফলশ্রুতিতে যুক্তফ্রন্ট নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। ৫৪ এর নির্বাচনে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে মুসলিম লীগের হেভিওয়েট নেতাদের লজ্জাজনকভাবে পরাজিত করে। 
শিক্ষা, শান্তি আর প্রগতির পতাকাবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ ১৯৬২ সালে শরিফ কমিশনের বিরুদ্ধে গগণবিদারী প্রতিবাদে ফেটে পড়ে। কেননা বিতর্কিত শরিফ কমিশন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর স্বার্থে একটি গণবিরোধী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করে। সেই আন্দোলনে ছাত্রলীগের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা গণআন্দোলন ও গণজাগরণ সৃষ্টি করে।  
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কতৃক ঘোষিত ৬-দফা  হচ্ছে বাংলার স্বাধীনতার প্রথম স্মারক। আর এই ৬-দফার অভীষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়নকল্পে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে গুরুদায়িত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৬৬ সালের ১৩ এপ্রিল করাচী থেকে ফিরেই বঙ্গবন্ধু সর্বাগ্রে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সাথে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন। সেই বৈঠকে মুসলিম লীগ থেকে আগত আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতি অনাস্থা জ্ঞ্যপন করে ছাত্রলীগের তরুণ নেতাদের জেলায় জেলায় নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করার নির্দেশ দেন এবং ৬-দফার ব্যাপক প্রচারণার নির্দেশ দেন।    
১৯৬৮ সালে বাংলা ভাষার অক্ষুণ্ণতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে আবারও স্বোচ্চার হতে হয়। ৬৮’র ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার নজরুল একাডেমিতে এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পাকিস্তানের আন্তঃভাষা সমন্বয়ে একটি জাতীয় পাকিস্তানি ভাষা সৃষ্টির আহ্বান জানালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাংলাকেই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার পাল্টা প্রস্তাব দেয়। ফলে আইয়ুব খান পিছু হটে। 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ বাঙালি রাজনীতিক, সামরিক অফিসার ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের ও তার বিচার প্রক্রিয়া শুরুর ঘটনা, পূর্বাঞ্চলের প্রতি দীর্ঘদিনের অর্থনৈতিক নিষ্পেষণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বঞ্চনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক বাংলা ভাষার তথাকথিত সংস্কারের পুনঃপ্রচেষ্টা, বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্রসঙ্গীত নিষিদ্ধের প্রতিবাদে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সাধারণ ছাত্র ও জনতার সমন্বয়ে ১৯৬৯ সালে ঢাকার রাজপথ গণ-আন্দোলনের উত্তাল মহাসমুদ্রে রূপ নেয়। ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ১১ –দফার প্রস্তাব দেয়া হয় সেই গণঅভ্যুত্থান থেকে। মূলত বঙ্গবন্ধুর মুক্তি ও একটি সাধারণ নির্বাচন ছাত্রলীগের ১১-দফারই সফলতা। 
১৯৭১, আমাদের সংগ্রামের পর্ব, আমাদের মুক্তির পর্ব। স্বাধীনতা ও স্বাধিকারের যুদ্ধে  আমাদেরকে উৎসর্গ করতে হয়েছে ত্রিশ লক্ষ জীবন ও আড়াই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রম। মহান মুক্তিযুদ্ধে জাতির পিতার নির্দেশে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা বই-খাতা-কলম ফেলে হাতে তুলে নিয়েছিল থ্রী নট থ্রী, এস এল আর, এল এম জি, এইচ এম জি, এম-২ স্টেনগান।  বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ পড়ুয়া আমাদের অগ্রজরা যাদের নিয়মিত পদচারণায় মুখরিত ছিল সবুজ, শ্যামল, পত্র-পুষ্প শোভিত শিক্ষাঙ্গন, তাঁরা যখন অস্ত্র হাতে মুক্তির সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তখন কবি মহাদেব সাহার লাইনগুলোই হয়তো সবচেয়ে বেশি বাস্তব ছিল-  
কতোদিন কোথাও ফোটে না ফুল/ দেখি শুধু অস্ত্রের উল্লাস/ দেখি মার্চপাস্ট,লেফট রাইট, কুচকাওয়াজ /স্বর্ণচাঁপার বদলে দেখি মাথা উঁচু করে আছে হেলমেট/ ফুলের কুঁড়ির কোনো চিহ্ন নেই/ গাছের আড়ালে থেকে উঁকি দেয় চকচকে নল/ যেখানে ফুটতো ঠিক জুঁই, বেলি, রঙিন গোলাপ/ এখন সেখানে দেখি শোভা পাচ্ছে বারুদ ও বুলেট। 
মহান মুক্তিযুদ্ধে ছাত্রলীগ সতের হাজারেরও বেশি নেতা-কর্মীকে হারিয়েছে। একটি দেশের স্বাধীনতার জন্য সে দেশের কোন ছাত্র সংগঠনের এতো নেতা-কর্মী জীবন দিয়েছে বলে ইতিহাস নেই। জীবন দানের এ ইতিহাস শুধু আমাদের। এ আত্মত্যাগ আমাদের গর্ব। এ আত্মত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা।
জন্মলগ্ন থেকে মুক্তিযুদ্ধপর্ব সময়টা ছাত্রলীগের গৌরবোজ্জ্বল অতীত হিসেবেই অবিহিত আর মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময় থেকে অদ্যবধি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ পর্ব। এই সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের পথ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের জন্য দূর্গম ও বন্ধুর ছিল এবং আছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালির ভাগ্যাকাশে এক কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়। বাঙালি জাতি হারায় পিতাকে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ হারায় সর্বস্ব। পিতা হারানো এতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এক চোখে অশ্রু আর এক চোখে প্রতিশোধের আগুন নিয়ে সুসংগঠিত হতে চেষ্টা করে। ১৯৮১ সালে দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে এলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রিয় নেত্রীর ভ্যানগার্ডের ভূমিকা পালন করে। নেত্রীকে সুরক্ষিত রেখে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন, মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আন্দোলন, একটি যুগান্তকারী শিক্ষা নীতি প্রণয়নের আন্দোলন, ক্যাম্পাসগুলোতে অক্টোপাসের মত আঁকড়ে বসা ছাত্রদলের সন্ত্রাসীদের বিপক্ষে জনমত সৃষ্টি ও ক্যাম্পাসে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ের আনার সংগ্রাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার প্রচেষ্টা। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ লেখা-পড়ার পাশাপাশি জাতির পিতার আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরে এনে বিচারের দাবিতে গণসচেতনতা সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধাপরাধীদের ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের দাবিতে গণজাগরণ সৃষ্টি করে। বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাম্প্রদায়িকতা, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ, ইতিহাস বিকৃতি, ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির বিপক্ষে সদা জাগ্রত ও স্বোচ্চার।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ বাঙালি জাতির কাছে রাজনৈতিকভাবে, সামাজিকভাবে, নৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতি একটি সংগঠন। ইতিহাস এই প্রতিশ্রুতি সৃষ্টি করেছে। তাইতো বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায়, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ায়, শীতার্তদের পাশে দাঁড়ায় মানবতার জয়গানে। 
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রগতিশীল ও মেধাবী সন্তানদের সংগঠন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা যে ব্যাপক উন্নয়নযজ্ঞ শুরু করেছেন সেই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ইতিবাচক ভূমিকা পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ সফল করতে বিপুল কর্মস্পৃহা এখন  ছাত্রলীগের প্রত্যেকটি নেতা-কর্মীর মাঝে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার গর্বিত অংশীদার হবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।  
বঙ্গবন্ধু একটি আলো,এই আলো প্রত্যেকের হৃদয়ে প্রজ্বলিত হোক, অহর্নিশ এই প্রত্যাশাই করি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সফল হোক, সার্থক হোক। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখকঃ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ।


বিডি প্রতিদিন/৪ জানুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম