শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, শনিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

মামুনুর রশীদ
অনলাইন ভার্সন
বর্ণমালাকে সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে

ফেব্রুয়ারি মাস ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিবিজড়িত মাস। আমাদের বর্ণমালার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাস। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি আমাদের বর্ণমালা ও ভাষার অধিকার। এর পেছনে রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস। পাকিস্তানি সংবিধানে তথ্য সাপেক্ষে বাংলা রাষ্ট্রভাষা হিসেবে অন্তর্ভূক্ত হবার ফলে এ আন্দোলনের বিজয় সূচিত হয়। মধ্যযুগের মাতৃভাষাপ্রেমী কবি আব্দুল হাকিম প্রথম বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় এবং আন্দোলনের পক্ষে প্রথম কবিতা রচনা করেন। আবদুল হাকিমের সুবিখ্যাত ‘নুরনামা’ কাব্যগ্রন্থের ‘বঙ্গবাণি’ শীর্ষক কবিতাটি হলো : “যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণি, সে সব কাহার জন্ম নির্ণয়ণ ন জানি”। ‘বাংলা ভাষা বাঙালি মুসলমানদের মাতৃভাষা। এ ভাষা আমাদের জাতীয় ভাষা’। এ কথা সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর পূর্বে কোন অভিজাত মুসলমান এমন দৃপ্তকণ্ঠে ঘোষণা করেননি। প্রকৃতপক্ষে, তিনিই উপমহাদেশের বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার প্রথম প্রস্তাবক। (সূত্র : ভাষা আন্দোলনের ডায়েরী-মোস্তফা কামাল, পৃ- ১৫)। আবুল মনসুর আহমদ সম্পাদিত ১৯৪৭ সালের ২৭ জুন তারিখে প্রকাশিত দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার সম্পাদকীয়তে বলা হয়েছে “মাতৃভাষার পরিবর্তে অন্য কোনো ভাষা রাষ্ট্রভাষা রূপে বরণ করার চাইতে বড় দাসত্ব আর কিছুই থাকতে পারে না।

প্রযুক্তির এগিয়ে চলার পরিক্রমায় সময়ের অতল গহ্বরে হারিয়ে যাচ্ছে অসংখ্য ভাষা। একইসাথে সঙ্কটাপূর্ণ সময়ে টিকে আছে অনেক ভাষাও। ইউনেস্কো পরিচালিত একটি ভাষা জরিপে দেখা যায়, বর্তমান শতাব্দীর শেষ পর্যন্ত পৃথিবী থেকে চলমান ভাষাগুলোর অর্ধেকের বেশি বিলুপ্ত হয়ে পড়বে। পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম ভাষা 'বাংলা'। যে ভাষার জন্য ঝরেছে বেশ কিছু তাজা প্রাণ। যাদের রক্তের প্রবাহে লেখা হয়েছে বাংলা বর্ণমালা। পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটি ভাষার জন্যই লড়াই সংগ্রাম হয়েছে। এই জন্য বাংলা ভাষার রয়েছে ঐতিহ্যগাথা কিছু ইতিহাস।

তবে পরিতাপের বিষয় বাংলা ভাষার প্রকৃত মর্যাদা সংরক্ষণ করতে বেশ হিমশিম খেতে হচ্ছে। দিনদিন যেভাবে ভাষার ঐতিহ্য বিনষ্ট হচ্ছে তাতে করে ভবিষ্যতে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে প্রাণের ভাষা বাংলা! মায়ের ভাষাকে ছিনিয়ে এনে রাজপথ প্রকম্পিত করে বিশ্ব তাক লাগিয়ে যারা নজির সৃষ্টি করেছে তাদেরই প্রজন্ম এখন নষ্ট করছে সেই সম্মান! এটা আমাদের জন্য বড়ই দুঃখজনক বিষয়। আজ নিজেদের গর্বের ইতিহাসও সঠিকভাবে করায়াত্ত্ব ভুলে গেছি। অনেক ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়গুলোর হালচিত্র হলো, মাতৃভাষা কিভাবে আসলো, কারা অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছিল এসব কিছুই জানে না। এমনকি ভাষা শহীদদের প্রতি বিনম্রর শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি দিয়ে। 

মাতৃভাষা উদযাপন হয়ে পড়েছে কোণঠাসা। শুধুমাত্র বছর ঘুরে ফেব্রুয়ারি আসলেই দেয়াল লিখন, সুশীলদের বাংলা নিয়ে ন্যাকামী শুরু হয়ে যায়। মাস শেষ তো বছর শেষ। ভাষার জ্ঞানও শেষ! আজ একুশে বইমেলা মাসব্যাপী করেই সকল দায়ভার আমরা এড়িয়ে যাচ্ছি। অথচ প্রাণের এই ভাষা নিয়ে আমরা কত ভাবেই ছেলে খেলা করছি। আমরা শুরু করেছি আমাদের নতুন প্রজন্মকে ইংরেজি সংস্কৃতিতে মাতাতে। আমরা শুরু করেছি বাবা-মা এর মত মধুর ডাকের পরিবর্তে মম-ড্যাড। ভাইয়া এর পরিবর্তে ব্রো। বাংলা মাধ্যমের পরিবের্ত সন্তানকে পাঠাচ্ছি দেশ সেরা ইংরেজি মাধ্যম বিদ্যালয়ে। যেন আধুনিকায়ন করে নিজেকে মেলে ধরতে পারে। আমরা এভাবে নিজেদের স্বকীয়তা কি আসলেই ভুলতে বসেছি? নিজের সন্তান ইংরেজিতে অনর্গল কথা বলতে পারলেই আমরা বাবা-মা অত্যাধিক খুশি। আমাদের অস্তিত্ব ধরে নিয়ে যাবে যারা তাদের মুখ থেকে প্রতিনিয়ত প্রমিত বাংলাকে কেড়ে নিচ্ছি! 

কথায় আছে ‘আগে ঘর তারপর পর’। আমার নিজের ভাষারই ঠিক নেই সেখানে অন্যের ভাষাকে প্রতিনিয়ত চর্চায় মগ্ন হয়ে আছি। কি লাভ তাতে?  সম্প্রতি দেশে আবার হিন্দি চর্চাও শুরু হয়েছে। প্রতিঘরে বেশিরবাগ ছোট বাচ্চারা হিন্দি কার্টুন দেখে হিন্দি বলেই চলেছে। আমাদের কিছু পাশ্চত্য সংস্কৃতিতে বিশ্বাসী গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তিরা শ্রোতাদের আকৃষ্ট করতে বাংলা-ইংরেজি মিশ্রনে কথা বলতে সক্ষম এমন সব উত্তর আধুনিক যুগের স্মার্ট (কথিত) ছেলে-মেয়েদের রেডিও জকি) দিয়ে অনুষ্ঠান পরিচালনা করছেন। যেখানে বাংলাকে শ্রদ্ধা ভরে ভালোবাসতে ইচ্ছে করে, আজ সেখানে এসব কথিত স্মার্ট ছেলে-মেয়েদের করা অনুষ্ঠান শ্রুতিমধুর হওয়ার পরিবর্তে হয়ে উঠছে অরুচিশীল শিল্প সংস্কৃতি।

আজও রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু হয়নি। যত্রতত্র ইংরেজি নামের ছড়াছড়ি। অনেক আলোচনা-সমালোচনার পরও আদালতে এখনও বাংলা ভাষা চালু হয়নি। ২০১২ সালে ভাষা রক্ষার একটি কমিটি গঠন করা হলেও আদৌত এই কমিটির কোনো ফলপ্রসু কার্যক্রম চোখে পড়েনি। বাংলা ভাষার শুদ্ধতা রক্ষা করতে হাইকোর্ট স্বতঃপ্রণোদিতভাবে নির্দেশ দিলেও প্রমিত বাংলার পরিবর্তে বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দির মিশ্রণে খিচুড়ি বাংলার ব্যবহার অবলীলায় চলছে সর্বত্র। 

পরিবেশ দূষণের পাশাপাশি বর্তমানে চলছে ভাষা দূষণ। হিন্দি চ্যানেলের ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে বর্তমান প্রজন্মের উপর। 
২০১২ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে 'ভাষাদূষণ নদীদূষণের মতোই বিধ্বংসী' শিরোনামে অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের একটি লেখার প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগের তৎকালীন বিচারপতি এএইচএম শাসুদ্দিন চৌধুরী বেশ কয়েক দফা নির্দেশনা দিয়ে বাংলা ভাষার প্রতি সঠিক সম্মান নিশ্চিত করতে বলেন। একই সঙ্গে রেডিও ও টেলিভিশনে 'বিকৃত উচ্চারণ' ও 'ভাষাব্যঙ্গ' করে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান প্রচার না করতে নির্দেশ দেওয়া হয়। 

বিটিআরসির চেয়ারম্যান, সংস্কৃতি সচিব, তথ্য সচিব, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের মহাপরিচালক, সব বেসরকারি টিভি ও এফএম রেডিওর প্রধান কর্মকর্তার প্রতি এই আদেশ জারি করা হয়। স্বতঃপ্রণোদিতভাবে (সুয়োমোটো) দেওয়া ওই আদেশে আদালত বলেন, বাংলা ভাষার পবিত্রতা রক্ষা করতে সর্বতোভাবে চেষ্টা করতে হবে। এই ভাষার প্রতি আর কোনো আঘাত যাতে না আসে সে বিষয়ে সচেষ্ট হতে হবে। এ ছাড়া আদালত বাংলা ভাষার দূষণ, বিকৃত উচ্চারণ, ভিন্ন ভাষার সুরে বাংলা কথন, সঠিক শব্দ চয়ন না করা এবং বাংলা ভাষার দূষণ রোধে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সে বিষয়ে বিশেষজ্ঞ মতামত চান। বাংলা ভাষার সঙ্গে অনেক হিন্দি, ইংরেজি শব্দ মিশে গিয়ে ভাষাদূষণের সৃষ্টি হচ্ছে। তথাকথিত আধুনিকতার নামে আমরা আমাদের ভাষার পরিচয়, ভাষার রূপ বদলে ফেলছি। ভাষার বিকৃতি রোধ করতে প্রমিত বাংলার পাশাপাশি আঞ্চলিক ভাষার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। আঞ্চলিক ভাষার নাম করে বিচ্ছিন্ন শব্দ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাষাকে বিকৃত করা চলবে না। কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি বিশেষ অঞ্চলের ব্যবহৃত ভাষাই সেই অঞ্চলের মাতৃভাষা এবং প্রমিত ভাষা।

বিজ্ঞাপনী সংস্থার বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করা হচ্ছে, এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েও ভাষার বিকৃতি ঘটছে। সরকারিভাবে এখনই ভাষার বিকৃতি রোধে একটা সেল গঠন করা উচিত, যারা এসব বিজ্ঞাপনী সংস্থাকে শুদ্ধ বানানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের অনুমতি প্রদান করবে এবং বিভিন্ন মাধ্যমে ভাষার শুদ্ধ ব্যবহার নিশ্চিত করবে। যত ধরনের বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে আমাদের দেশে রয়েছে অবশ্যই সেখানে প্রমিত বাংলার ব্যবহার করতে হবে। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপনে ইংরেজি প্রয়োজন হতে পারে সেক্ষেত্রে বাংলাকে প্রাধান্য দিয়ে পরে ইংরেজি ভাষাকে ছোট করে উল্লেখ করা যেতে পারে। 

আমাদের রেডিওগুলোতে যেভাবে ‘র’ কে ‘ড়’ উচ্চারণ করা হচ্ছে। কথায় কথায় সুন্দর বাংলা বাচনভঙ্গির চেয়ে ইংরেজিকে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে তাতে করে আমার মনে হয় তাদের শ্রোতা হলো বিদেশী। যদি সুন্দর বাচনভঙ্গিতে কথা বলা হয় তাতে করে শ্রোতা যেমন আকৃষ্ট হবে, তেমনি ভাষাকেও মনে প্রাণে লালন করা হবে বলে আমার বিশ্বাস। 
সময়ের গন্ডিতে বাধা রয়েছে মাতৃভাষা এমনকি দিবসটিও! যেখানে আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি', গানটি শুনলেই বারবার হৃদয়ে শিহরণ জাগে। আর আক্ষেপ হয় কেন আমার রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হলো না। সেই শিহরণ জাগা ভাষার মর্যাদা আমরা নিজেরাই দিতে পারছি না। কেউ যদি প্রশ্ন করে ২১ ফেব্রুয়ারি কেন বিশ্বের বুকে গুরুত্ব বহন করছে? ফেব্রুয়ারি কেনই বা বিখ্যাত আমাদের কাছে? কোনো উত্তর আসে না আমাদের আগামী প্রজন্ম থেকে। তাহলে কি ভাষার মর্যাদা ও মাতৃভাষা কে আমারা ভুলতে বসেছি? বাংলা ভাষার ব্যাপারে আমাদের কেন এই উদাসীনতা? রক্তে গড়া একটি পূর্ণাঙ্গ বর্ণমালাকে কি আমরা সঠিক ভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হচ্ছি? প্রতিনিয়ত এসব প্রশ্ন বিবেকের সান্নিধ্যে মাথা ঠুকছে! কি উত্তর দিব আমার জানা নেই। একদিনের আনুষ্ঠানিকতার ফ্রেমে না বেঁধে ছড়িয়ে দিতে হবে সব সময়ের জন্য। শুধু আনুষ্ঠানিকতা নয়; ভাষাকে উপলব্ধি করতে হবে। 

ইংরেজি প্রীতি কেন এত বেশি? বাংলাদেশ তো এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের মহাসড়কে এখন বাংলাদেশ। তাহলে চিন্তা কিসের? সবুজ শ্যামল বাংলা মা কে নিয়ে যদি আমরা না ভাবি তাহলে সেদিন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার ও শফিউর কেন বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিলো। এ অন্যায় প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের সাথেই করে চলেছি। ইংরেজি আন্তর্জাতিক ভাষা, শিখার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু সেটা নিজের মায়ের চেয়ে উপরে রেখে কেন? জ্ঞানার্জনের জন্য নিঃসন্দেহে তাকেও রপ্ত করতে হবে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন, 'ইংরেজি আমাদের জ্ঞানের ভাষা আর বাংলা হলো ভাবের ভাষা।' ইংরেজির মাধ্যমে আমরা জ্ঞানার্জন করতে পারি; কিন্তু আমাদের ভাব তথা সৃজনশীল চিন্তাচেতনা প্রকাশের মাধ্যম হবে অবশ্যই বাংলা। মাতৃভাষা বাংলাকে আন্তর্জাতিকায়ন করতে হলে নিজের ঘর আগে সামলে তারপর অন্যের চিন্তা করা দরকার। 

বাঙালি জাতির গৌরব, অহংকারের দিন একুশে ফেব্রুয়ারি। পৃথিবীর একমাত্র বদ্বীপ রাষ্ট্রের নিজস্ব ভূখন্ড, নিজস্ব মানচিত্র, নিজস্ব প্রশাসন, স্বশাসিত রাষ্ট্রযন্ত্র সবকিছুর সঙ্গেই এ দিনটির যোগসূত্র রয়েছে। তাই তো এ দিনটি এলেই দেশপ্রেমিক জনতাসহ জাতীয় জীবনের সর্বত্র লাগে উদ্দীপিত আবেগের ঢেউ। এ দিনের সূর্যটাও অন্য দশটি দিনের চেয়ে একটু ভিন্ন আবেশ মাখা। ভাষাশহীদদের রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি সেদিন ‘মায়ের ভাষার’ মর্যাদা অর্জনের পাশাপাশি রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রেও পায় নবপ্রেরণা। এরই পথ বেয়ে শুরু হয় বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন এবং একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ। পরে ১৯৭১ সালে ৯ মাস পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বিশ্বের মানচিত্রে সংযোজিত হয় নতুন এক স্বাধীন সার্বভৌম দেশ ‘বাংলাদেশ’। বাঙালির শহীদ দিবস এখন বিশ্বজুড়ে নিজস্ব ভাষা ও স্বকীয়তা রক্ষার চেতনার অবিরাম উৎস। মাতৃভাষা আন্দোলনের ৬৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস বিশ্বের সব জাতিগোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষায় ঐক্য এবং বিজয়ের প্রতীক হয়ে উঠুক। সব ভেদাভেদ ভুলে একুশের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে এবং সেটা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমুন্নত রেখে। সবাই মিলে একটি অসাম্প্রদায়িক, ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা।

লেখক: শিক্ষার্থী, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন