শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

ড. জহির আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রত্যক্ষ করলে দেখা যাবে যে, নভেম্বরের ২৪ তারিখ ডুডুল এনিমেশনে মানব বিবর্তনের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। এনিমেশনটিতে দেখা যায় যে, একটি ছোট্ট চুলে ভর্তি মেরুদন্ড সোজা করে কেঊ একজন শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মাঝে অবস্থান করেছে। ঐ শিম্পের মত সৃষ্টিটিই হচ্ছে লুসি হোমো স্যাপিয়েন্স বা বৈজ্ঞিানিক মানুষের নিকট অতীতের পূর্বসূরী, যেটি আবিস্কৃত হয়েছে ১৯৭৪ সালের নভেম্বর ২৪ তারিখ। কিন্তু মানব ইতিহাসে লুসির পাঠ কেন জরুরী? এ সম্পর্কে আদ্দিস আবাবায় জাতীয় যাদঘরে লুসির জীবাশ্ম ও মানব ইতিহাসের বিবর্তনের সবাক চিত্র রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ঐ যাদুঘরে বৈচিত্রে ভরপুর বৈজ্ঞানিক মানুষের আদি ইতিহাস দেখতে গেলাম স্বচক্ষে। সেখানেই মানব জাতির মাতামহ লুসির সাথে আমার সাক্ষাৎ ঘটেছিল।

মানব বির্বতনের ইতিহাস সম্পর্কে আদ্দিস আবাবা যাদুঘরে লিখা আছে ৩.৮ মিলিয়ন বছর আগে লুসির শরীর একটি হ্রদের কাঁদার মধ্যে ধীরে ধীরে ডুবে যেতে থাকে। সে সময় থেকে জিবাশ্মকরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় । বস্তুত: এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লুসির হাঁড় সংরক্ষিত থাকে অক্ষত ভাবে, যার সন্ধান মিলে ১৯৭৪ সালে। সে রকমই যুগ যুগ ধরে প্রাচীন অবশেষগুলো  (যেমন, জীবাশ্ম ও পাথরের টুকরো সমূহ) ইথিওপিয়াতে সন্ধান মিলে। ঐ জীবাশ্ম সমূহ এই পৃথিবীর দীর্ঘমেয়াদী ঐতিহাসিক রুপান্তরের সাক্ষ্য দেয়- প্রমান হাজির করে ঐ মানুষগুলোর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি এবং তাদের বেঁচে থাকার কলা কৌশল সমূহ। সেগুলো আমাদের আদি উৎসের গল্পের ভান্ডার। চলুন সেগুলো আবিষ্কার করি”।
শুরুতেই মানব বিবর্তন: ইথিওপিয়ার সময়পুঞ্জ। এখানে সচিত্র বার্তা হচ্ছে ইথিওপিয়ার লক্ষাধিক বছরের জীবন ও সংস্কৃতি। পরবর্তী কক্ষে ‘অতীত: জীবাশ্ম বিজ্ঞান ও প্রাক ইতিহাস। এর পরপরই অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষিত মানব জাতির কঙ্কাল ও তার বয়ান পর্যায়ক্রমে চোখে পড়ে। 

প্রথম পূর্বসুরী কে?
নৃবিজ্ঞানীদের কর্তৃক আবিষ্কৃত এ যাবৎকালের মানুষের পূর্বসূরীর পরিপূর্ণ কঙ্কাল হচ্ছে লুসি। বলা হয় যে ৩.২ মিলিয়ন বৎসর আগের এটি। হোমোস্যাপিয়্যান্স বা মানুষের বৈজ্ঞানিক অস্থিমজ্জার আগের স্তর অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনেসিস গোষ্ঠীর সদস্য ছিল লুসি। এর ফসিলটি ইথিওপিয়ার যাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। লুসি আমাদের বর্তমান মানব কূলের সাথে চমৎকার ভাবে সম্পর্কিত। ২০১৫ সালে আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাও লুসিকে পরিদর্শন করেন। ক্যালিফর্নিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির নৃবিজ্ঞানী জোহানসন দ্বারা উদ্দীপ্ত ওবামা লুসির ফসিল স্পর্শ করে নিজ পূবসূরীকে স্মরণ করেন (জুলাই, ২০১৫)। হোমোস্যাপিয়েন্সের পূর্বসুরী হিসেবে লুসির কঙ্কাল দেখে ওবামা বলেন, “লুসি আর বর্তমান হোমোস্যাপিয়েন্সের মাঝে কতটুকু দূরত্ব রয়েছে, কতগুলো লম্ফন আমাদেরকে দিতে হয়েছে আজকের স্তরে পৌঁছাবার জন্যে?” বারাক ওবামার অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন ছিল।

নৃবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এর মাঝে অনেক গুলো জেনারেশন আমাদেরকে পাড়ি দিতে হয়েছে। সেজন্য লুসির সূত্র ধরেই মনে করা হয় যে, ইথিওপিয়াতেই হোমো-স্যাপিয়েন্সের আবির্ভাবের সন্ধান মেলে। লুসির ক্ষুদ্রাকৃতির মগজ ছিল। এছাড়া  কব্জি, পা এবং দাঁত ছিল। দৈর্ঘ্যে মাত্র ১ মিটার লম্বা ছিল। লুসি “মানবকূলের দাদীমা ছিল” বলে প্যালেন্টলজিস্টরা মত দেন। ইথিওপিয়ান কবি লরেন তাই লিখেছিলেন “এটি সেইভূমি যেখানে মানব কূলের জীবন বর্ণিল ধনুতে জন্ম লাভ করেছে...... এখানেই জীবনের মর্মর গাঁথা প্রোথিত; মানব পরিবারের সোপান এখানেই রোপিত হয়েছিল”।

এ সদৃশ হোমনিডি তখনো অনাবিষ্কৃত। হোমোনিড হচ্ছে হোমোনিডি জীব তাত্ত্বিক পরিবারের প্রজাতি; এটি অস্ট্রালোপিথেকাস দলের একটি নাম- যারা মেরুদণ্ড সোজা করে চলতে পারে। ফসিল বিশেষজ্ঞ ডোনাল্ড জোহানসন ও তার ছাত্র টম গ্রে ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে ১৯৭৪ সালের ২৪ নভেম্বর নতুন ফসিলের সন্ধান পান। এই আবিষ্কার মানুষের আদি উৎস সন্ধানে নতুন ধাক্কা দিল।মানুষের বিবর্তনের মহাসড়কে এই ফসিল এটির সন্ধান দেয় যে, শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটা মানুষের অস্তিত্ব ছিল।

ইথিওপিয়ার হাডার অঞ্চলে জোহানসন এর এটি তৃতীয় অনুসন্ধান। এর আগে স্বল্প পরিসরে বিক্ষিপ্ত ফসিলের সন্ধান তিনি পান। জোহানসন আর গ্রে- দুজনেই কিছু জন্তুর হাড় এবং দাঁতের সন্ধান পান। কিন্তু তেমন কোন বড় ধরনের আবিষ্কার ছিলনা। গাড়িতে চড়ে ফসিলের সন্ধানে তাঁরা বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। অনেক দূর অতিক্রম করে এক রোদ্রউজ্জল সকালে।

জীবাশ্ম অনুসন্ধানের মানচিত্র আঁকছিলেন জোহান্সন ও তার ছাত্র। অনেকটা বিফল হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন গন্তব্যতে। তাৎক্ষণাৎ একটি হাড়ের প্রতি জোহানসনের দৃষ্টি যায়। জোহানসন হোমোনিডের কনুই দেখতে পান। ক্রমান্বয়ে তারা হাঁটুর হাঁড়, পাঁজর ও মেরুদন্ডের হাঁড় কাঁদামাটি থেকে উঠালেন। আশ্চর্যজনক ভাবে সব গুলো হাঁড়ই একই কঙ্কালের ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। শিষ্য গ্রে আনন্দে চিৎকার করে বলতে থাকেন, “আমরা পেয়েছি, আহ যীশু, আমরা পেয়েছি। আমরা পুরো বিষয়টির সন্ধান পেয়েছি।”

ঐ রাতেই পুরো গবেষণা দল এই আবিষ্কার উদযাপন করতে প্রস্তুত হলো। খাবার দাবার আর পানীয়ের আয়োজন হলো; ব্যান্ডের গানের আসর বসলো। যেই মাত্র ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ গান বেজে উঠলো, কেউ একজন তাৎক্ষণাৎ নতুন আবষ্কিৃত কঙ্কালকে ‘লুসি’ বলে সম্বোধন করল, সেই থেকে লুসি নামটির প্রচলন হলো।

কিন্তু লুসি দেখতে কেমন ছিল? হাঁড় সহ পুরো ফসিলকে যখন সাজানো হলো, দেখা গেল যে, লুসি খুবই ছোট আকৃতির- মাত্র ৪ ফুট লম্বা। নিতম্বের মধ্যেকার অস্থি কাঠামো দেখে বোঝা গেল যে কঙ্কালটি একজন নারীর। আর তার আক্কেল দাঁত এটি ইঙ্গিত দেয় যে, লুসির বয়স ২০ বৎসরের মধ্যে ছিল। লুসির হাঁড়ের কাঠামো দেখে নৃবিজ্ঞানীরা প্রমাণকরেন যে, লুসি দু’পায়ে ভর করে সোজা হয়ে চলতো, আর তার মগজের পরিমাণ কম ছিল। অর্থাৎ, নৃবিজ্ঞানীদের ইতিপূর্বের ধারণা ছিল যে, হোমোনিডির বৃহদাকার মগজ ছিল। কিন্তু, লুসির সোজা হয়ে চলাফেরা প্রমাণ করে যে, বৃহদাকার মগজের বিকাশের পূর্বেই মানুষ সিধে হয়ে হাঁটা-চলা করতো। ১৯৭৬ সনে ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার্কলে) নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক টিম হোয়াইট লুসির কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, লুসিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফসিল যা ইথিওপিয়ার আফার ত্রিভুজ অঞ্চলে আবিষ্কার হয়েছে, যা ‘অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনসিস’ এর পূর্বসূরী।
 
মানব বির্তনের সড়কে লুসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? যদিও লুসি নতুন প্রজাতির ছিল তবে সে প্রথম অস্ট্রালোপিথেকাস ছিল না। টং শিশুর জন্ম ২.৮ বিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার টং অঞ্চলে এই শিশুটির চোয়ালের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ১৯২৪ সালে শল্যবিদ রেমন্ড ডার্ট এটির আবিষ্কারক। এই জীবাশ্মকে মানব ইতিহাসের সড়কে অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকাসস বলা হয়। ডার্ট বলেন যে, ”এক পলকে আমি বুঝলাম যে যেটি আমার হাতে আছে তা কোন ভাবে সাধারণ মগজ নয়। এটি বেবুন এর মগজের চেয়ে তিনগুন বড় এবং বয়স্ক শিম্পাঞ্জীয় চেয়েও বড়। এপসের মত নয়, তবে টং শিশুটির দাঁত মানব শিশুর মতই। ডার্ট এর সমাপনী বক্তব্য হচ্ছে, মানবের মতই এটি শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটতে পারতো, কারণ শির দাঁড়া মানুষের মতই মগজ পর্যন্ত সংযুক্ত ছিল।  ২৫ বৎসর পর্যন্ত ফলাফল দেখাচ্ছে যে, ডার্ট এর বিশ্লেষণ সঠিক ছিল। পরবর্তীতে লুসির আবির্ভাবের ফলে নৃবিজ্ঞানীরা একমত হন যে, মানুষের আদি ছিল অস্টালোপিথেসিস, এপ নয়, সুতরাং লুসির আবিষ্কারের ফলে এটি প্রমানিত যে মানব প্রজাতি সবশেষ পূর্বসুরী হল লুসি।
 
জোহানসনের  মতে, হাডারের প্রাপ্ত জীবাশ্ম এটি প্রমান করে যে, লুসী শিরদাঁড়া সোজা করে টং শিশুর মত হাঁটতে পারত। লুসির হাঁটু এবং কব্জি এবং দু’ পায়ে হাঁটাকে প্রমান করে। শিরদাঁড়া সোজা করে হাটার কারণে এটি জোরালো ধারণা জন্মে যে, মানব বিবর্তন ক্রমশই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, প্রথম হোমিলিন এর জন্য বৃহাদাকার মস্তিষ্কের দরকার ছিল। মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ক্ষমতা ১ মিলিয়ন বৎসর আগে দেখা যায় যাকে হোমো ইরেক্ট্রাস বলে। যদিও বৃহদাকার মস্তিষ্কেও গুরুত্ব পায় পরবর্তী পর্যায়ে, কিন্তু হাঁটতে পারার সূচকটি একমাত্র মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে লুসি কিছু সময় অবশ্যই গাছে অবস্থান করছিল, যেমনটি আছে বর্তমানের শিম্পাঞ্জি ও ওরাং ওঁটাং। হাডার অঞ্চল আবিষ্কৃত অন্যান্য ফসিলও সাক্ষ্য দেয় যে, লুসি ছোট সামাজিক দলে বসবাস করত। শিম্পাঞ্জিও কয়েক ডজন একত্র বসবাস করে। সোজা কথায় লুসি ছিল অস্ট্রালোপিথেকাসের পরিণত রূপ। এর আগে মানুষের আদিরূপে দাঁত, হাঁড় এবং চোয়ালের হাঁড় সম্মলিত কঙ্কাল পাওয়া যায়নি। লুসিকে‘এপ’ ও আধুনিক মানুষের  (হোমোস্যাপিয়েন্সের) মহাসড়কে রূপান্তরকালীন ফসিল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

প্রাক-ইতিহাস সেকশনে লুসিকে দেখে জাদুঘরের আর অন্য দিকে যেতে মন চায়নি। আরও রয়েছে ঐহিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক সেকশন, রয়েছে এথনোগ্রাফিক গবেষণা সেকশন। ১৯৪৪ সনে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘর কালের সাক্ষী। সবচেয়ে বড় সাক্ষী ‘আসল’ লুসিকে ধারণ করে আদি মানব জাতির আদি দেশ ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবা রাজধানী। আমি জাদুঘর থেকে বেরিয় পড়লাম। আর আমাদের দাদীমা চিত্তাকর্ষক লুসির সচিত্র অবয়বে ভেসে উঠছে দৃশ্যপটে। আমার গবেষণা সঙ্গী নৃবিজ্ঞানী টেডি আমাকে লুসির আরও নানান অজানা গল্প শোনাচ্ছিল, আর ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড ’ গানটি গুন গুন করে গেয়ে উঠলো, আমাকেও অনুকরন করে তুলল। যদিও ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এক ব্রিটিশ স্কুল ছাত্র তার সহপাঠী লুসিকে উদ্দেশ্য করে এই গানটি বেঁধেছিল, মানব জাতির দাদীমা লুসিও ‘ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ হয়ে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে। পা বাড়ালাম লুসির জন্মস্থানের আর এক প্রান্তের দিকে।

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন