শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৮, শনিবার, ১৮ মার্চ, ২০১৭

ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

ড. জহির আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
ইথিওপিয়ায় মানব জাতির দাদীমা লুসির সাথে সাক্ষাৎ

গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রত্যক্ষ করলে দেখা যাবে যে, নভেম্বরের ২৪ তারিখ ডুডুল এনিমেশনে মানব বিবর্তনের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। এনিমেশনটিতে দেখা যায় যে, একটি ছোট্ট চুলে ভর্তি মেরুদন্ড সোজা করে কেঊ একজন শিম্পাঞ্জি ও মানুষের মাঝে অবস্থান করেছে। ঐ শিম্পের মত সৃষ্টিটিই হচ্ছে লুসি হোমো স্যাপিয়েন্স বা বৈজ্ঞিানিক মানুষের নিকট অতীতের পূর্বসূরী, যেটি আবিস্কৃত হয়েছে ১৯৭৪ সালের নভেম্বর ২৪ তারিখ। কিন্তু মানব ইতিহাসে লুসির পাঠ কেন জরুরী? এ সম্পর্কে আদ্দিস আবাবায় জাতীয় যাদঘরে লুসির জীবাশ্ম ও মানব ইতিহাসের বিবর্তনের সবাক চিত্র রয়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে ঐ যাদুঘরে বৈচিত্রে ভরপুর বৈজ্ঞানিক মানুষের আদি ইতিহাস দেখতে গেলাম স্বচক্ষে। সেখানেই মানব জাতির মাতামহ লুসির সাথে আমার সাক্ষাৎ ঘটেছিল।

মানব বির্বতনের ইতিহাস সম্পর্কে আদ্দিস আবাবা যাদুঘরে লিখা আছে ৩.৮ মিলিয়ন বছর আগে লুসির শরীর একটি হ্রদের কাঁদার মধ্যে ধীরে ধীরে ডুবে যেতে থাকে। সে সময় থেকে জিবাশ্মকরনের প্রক্রিয়া শুরু হয় । বস্তুত: এই প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লুসির হাঁড় সংরক্ষিত থাকে অক্ষত ভাবে, যার সন্ধান মিলে ১৯৭৪ সালে। সে রকমই যুগ যুগ ধরে প্রাচীন অবশেষগুলো  (যেমন, জীবাশ্ম ও পাথরের টুকরো সমূহ) ইথিওপিয়াতে সন্ধান মিলে। ঐ জীবাশ্ম সমূহ এই পৃথিবীর দীর্ঘমেয়াদী ঐতিহাসিক রুপান্তরের সাক্ষ্য দেয়- প্রমান হাজির করে ঐ মানুষগুলোর ব্যবহৃত দ্রব্যাদি এবং তাদের বেঁচে থাকার কলা কৌশল সমূহ। সেগুলো আমাদের আদি উৎসের গল্পের ভান্ডার। চলুন সেগুলো আবিষ্কার করি”।
শুরুতেই মানব বিবর্তন: ইথিওপিয়ার সময়পুঞ্জ। এখানে সচিত্র বার্তা হচ্ছে ইথিওপিয়ার লক্ষাধিক বছরের জীবন ও সংস্কৃতি। পরবর্তী কক্ষে ‘অতীত: জীবাশ্ম বিজ্ঞান ও প্রাক ইতিহাস। এর পরপরই অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংরক্ষিত মানব জাতির কঙ্কাল ও তার বয়ান পর্যায়ক্রমে চোখে পড়ে। 

প্রথম পূর্বসুরী কে?
নৃবিজ্ঞানীদের কর্তৃক আবিষ্কৃত এ যাবৎকালের মানুষের পূর্বসূরীর পরিপূর্ণ কঙ্কাল হচ্ছে লুসি। বলা হয় যে ৩.২ মিলিয়ন বৎসর আগের এটি। হোমোস্যাপিয়্যান্স বা মানুষের বৈজ্ঞানিক অস্থিমজ্জার আগের স্তর অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনেসিস গোষ্ঠীর সদস্য ছিল লুসি। এর ফসিলটি ইথিওপিয়ার যাদুঘরে সংরক্ষিত করা হয়েছে। লুসি আমাদের বর্তমান মানব কূলের সাথে চমৎকার ভাবে সম্পর্কিত। ২০১৫ সালে আমেরিকার তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামাও লুসিকে পরিদর্শন করেন। ক্যালিফর্নিয়ার বিজ্ঞান একাডেমির নৃবিজ্ঞানী জোহানসন দ্বারা উদ্দীপ্ত ওবামা লুসির ফসিল স্পর্শ করে নিজ পূবসূরীকে স্মরণ করেন (জুলাই, ২০১৫)। হোমোস্যাপিয়েন্সের পূর্বসুরী হিসেবে লুসির কঙ্কাল দেখে ওবামা বলেন, “লুসি আর বর্তমান হোমোস্যাপিয়েন্সের মাঝে কতটুকু দূরত্ব রয়েছে, কতগুলো লম্ফন আমাদেরকে দিতে হয়েছে আজকের স্তরে পৌঁছাবার জন্যে?” বারাক ওবামার অনুসন্ধিৎসু প্রশ্ন ছিল।

নৃবিজ্ঞানীরা মনে করেন যে এর মাঝে অনেক গুলো জেনারেশন আমাদেরকে পাড়ি দিতে হয়েছে। সেজন্য লুসির সূত্র ধরেই মনে করা হয় যে, ইথিওপিয়াতেই হোমো-স্যাপিয়েন্সের আবির্ভাবের সন্ধান মেলে। লুসির ক্ষুদ্রাকৃতির মগজ ছিল। এছাড়া  কব্জি, পা এবং দাঁত ছিল। দৈর্ঘ্যে মাত্র ১ মিটার লম্বা ছিল। লুসি “মানবকূলের দাদীমা ছিল” বলে প্যালেন্টলজিস্টরা মত দেন। ইথিওপিয়ান কবি লরেন তাই লিখেছিলেন “এটি সেইভূমি যেখানে মানব কূলের জীবন বর্ণিল ধনুতে জন্ম লাভ করেছে...... এখানেই জীবনের মর্মর গাঁথা প্রোথিত; মানব পরিবারের সোপান এখানেই রোপিত হয়েছিল”।

এ সদৃশ হোমনিডি তখনো অনাবিষ্কৃত। হোমোনিড হচ্ছে হোমোনিডি জীব তাত্ত্বিক পরিবারের প্রজাতি; এটি অস্ট্রালোপিথেকাস দলের একটি নাম- যারা মেরুদণ্ড সোজা করে চলতে পারে। ফসিল বিশেষজ্ঞ ডোনাল্ড জোহানসন ও তার ছাত্র টম গ্রে ইথিওপিয়ার আফার অঞ্চলে ১৯৭৪ সালের ২৪ নভেম্বর নতুন ফসিলের সন্ধান পান। এই আবিষ্কার মানুষের আদি উৎস সন্ধানে নতুন ধাক্কা দিল।মানুষের বিবর্তনের মহাসড়কে এই ফসিল এটির সন্ধান দেয় যে, শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটা মানুষের অস্তিত্ব ছিল।

ইথিওপিয়ার হাডার অঞ্চলে জোহানসন এর এটি তৃতীয় অনুসন্ধান। এর আগে স্বল্প পরিসরে বিক্ষিপ্ত ফসিলের সন্ধান তিনি পান। জোহানসন আর গ্রে- দুজনেই কিছু জন্তুর হাড় এবং দাঁতের সন্ধান পান। কিন্তু তেমন কোন বড় ধরনের আবিষ্কার ছিলনা। গাড়িতে চড়ে ফসিলের সন্ধানে তাঁরা বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেছিলেন। অনেক দূর অতিক্রম করে এক রোদ্রউজ্জল সকালে।

জীবাশ্ম অনুসন্ধানের মানচিত্র আঁকছিলেন জোহান্সন ও তার ছাত্র। অনেকটা বিফল হয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন গন্তব্যতে। তাৎক্ষণাৎ একটি হাড়ের প্রতি জোহানসনের দৃষ্টি যায়। জোহানসন হোমোনিডের কনুই দেখতে পান। ক্রমান্বয়ে তারা হাঁটুর হাঁড়, পাঁজর ও মেরুদন্ডের হাঁড় কাঁদামাটি থেকে উঠালেন। আশ্চর্যজনক ভাবে সব গুলো হাঁড়ই একই কঙ্কালের ছিল বলে প্রমাণিত হয়েছে। শিষ্য গ্রে আনন্দে চিৎকার করে বলতে থাকেন, “আমরা পেয়েছি, আহ যীশু, আমরা পেয়েছি। আমরা পুরো বিষয়টির সন্ধান পেয়েছি।”

ঐ রাতেই পুরো গবেষণা দল এই আবিষ্কার উদযাপন করতে প্রস্তুত হলো। খাবার দাবার আর পানীয়ের আয়োজন হলো; ব্যান্ডের গানের আসর বসলো। যেই মাত্র ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ গান বেজে উঠলো, কেউ একজন তাৎক্ষণাৎ নতুন আবষ্কিৃত কঙ্কালকে ‘লুসি’ বলে সম্বোধন করল, সেই থেকে লুসি নামটির প্রচলন হলো।

কিন্তু লুসি দেখতে কেমন ছিল? হাঁড় সহ পুরো ফসিলকে যখন সাজানো হলো, দেখা গেল যে, লুসি খুবই ছোট আকৃতির- মাত্র ৪ ফুট লম্বা। নিতম্বের মধ্যেকার অস্থি কাঠামো দেখে বোঝা গেল যে কঙ্কালটি একজন নারীর। আর তার আক্কেল দাঁত এটি ইঙ্গিত দেয় যে, লুসির বয়স ২০ বৎসরের মধ্যে ছিল। লুসির হাঁড়ের কাঠামো দেখে নৃবিজ্ঞানীরা প্রমাণকরেন যে, লুসি দু’পায়ে ভর করে সোজা হয়ে চলতো, আর তার মগজের পরিমাণ কম ছিল। অর্থাৎ, নৃবিজ্ঞানীদের ইতিপূর্বের ধারণা ছিল যে, হোমোনিডির বৃহদাকার মগজ ছিল। কিন্তু, লুসির সোজা হয়ে চলাফেরা প্রমাণ করে যে, বৃহদাকার মগজের বিকাশের পূর্বেই মানুষ সিধে হয়ে হাঁটা-চলা করতো। ১৯৭৬ সনে ক্যালিফর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বার্কলে) নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক টিম হোয়াইট লুসির কঙ্কাল বিশ্লেষণ করে দেখেন যে, লুসিই প্রথম পূর্ণাঙ্গ ফসিল যা ইথিওপিয়ার আফার ত্রিভুজ অঞ্চলে আবিষ্কার হয়েছে, যা ‘অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেনসিস’ এর পূর্বসূরী।
 
মানব বির্তনের সড়কে লুসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? যদিও লুসি নতুন প্রজাতির ছিল তবে সে প্রথম অস্ট্রালোপিথেকাস ছিল না। টং শিশুর জন্ম ২.৮ বিলিয়ন বছর আগে, দক্ষিণ আফ্রিকার টং অঞ্চলে এই শিশুটির চোয়ালের জীবাশ্ম পাওয়া যায়। ১৯২৪ সালে শল্যবিদ রেমন্ড ডার্ট এটির আবিষ্কারক। এই জীবাশ্মকে মানব ইতিহাসের সড়কে অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকাসস বলা হয়। ডার্ট বলেন যে, ”এক পলকে আমি বুঝলাম যে যেটি আমার হাতে আছে তা কোন ভাবে সাধারণ মগজ নয়। এটি বেবুন এর মগজের চেয়ে তিনগুন বড় এবং বয়স্ক শিম্পাঞ্জীয় চেয়েও বড়। এপসের মত নয়, তবে টং শিশুটির দাঁত মানব শিশুর মতই। ডার্ট এর সমাপনী বক্তব্য হচ্ছে, মানবের মতই এটি শিরদাঁড়া সোজা করে হাঁটতে পারতো, কারণ শির দাঁড়া মানুষের মতই মগজ পর্যন্ত সংযুক্ত ছিল।  ২৫ বৎসর পর্যন্ত ফলাফল দেখাচ্ছে যে, ডার্ট এর বিশ্লেষণ সঠিক ছিল। পরবর্তীতে লুসির আবির্ভাবের ফলে নৃবিজ্ঞানীরা একমত হন যে, মানুষের আদি ছিল অস্টালোপিথেসিস, এপ নয়, সুতরাং লুসির আবিষ্কারের ফলে এটি প্রমানিত যে মানব প্রজাতি সবশেষ পূর্বসুরী হল লুসি।
 
জোহানসনের  মতে, হাডারের প্রাপ্ত জীবাশ্ম এটি প্রমান করে যে, লুসী শিরদাঁড়া সোজা করে টং শিশুর মত হাঁটতে পারত। লুসির হাঁটু এবং কব্জি এবং দু’ পায়ে হাঁটাকে প্রমান করে। শিরদাঁড়া সোজা করে হাটার কারণে এটি জোরালো ধারণা জন্মে যে, মানব বিবর্তন ক্রমশই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছিল, প্রথম হোমিলিন এর জন্য বৃহাদাকার মস্তিষ্কের দরকার ছিল। মস্তিষ্কের অতিরিক্ত ক্ষমতা ১ মিলিয়ন বৎসর আগে দেখা যায় যাকে হোমো ইরেক্ট্রাস বলে। যদিও বৃহদাকার মস্তিষ্কেও গুরুত্ব পায় পরবর্তী পর্যায়ে, কিন্তু হাঁটতে পারার সূচকটি একমাত্র মানুষের পক্ষেই সম্ভব ছিল। তবে লুসি কিছু সময় অবশ্যই গাছে অবস্থান করছিল, যেমনটি আছে বর্তমানের শিম্পাঞ্জি ও ওরাং ওঁটাং। হাডার অঞ্চল আবিষ্কৃত অন্যান্য ফসিলও সাক্ষ্য দেয় যে, লুসি ছোট সামাজিক দলে বসবাস করত। শিম্পাঞ্জিও কয়েক ডজন একত্র বসবাস করে। সোজা কথায় লুসি ছিল অস্ট্রালোপিথেকাসের পরিণত রূপ। এর আগে মানুষের আদিরূপে দাঁত, হাঁড় এবং চোয়ালের হাঁড় সম্মলিত কঙ্কাল পাওয়া যায়নি। লুসিকে‘এপ’ ও আধুনিক মানুষের  (হোমোস্যাপিয়েন্সের) মহাসড়কে রূপান্তরকালীন ফসিল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।

প্রাক-ইতিহাস সেকশনে লুসিকে দেখে জাদুঘরের আর অন্য দিকে যেতে মন চায়নি। আরও রয়েছে ঐহিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক সেকশন, রয়েছে এথনোগ্রাফিক গবেষণা সেকশন। ১৯৪৪ সনে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘর কালের সাক্ষী। সবচেয়ে বড় সাক্ষী ‘আসল’ লুসিকে ধারণ করে আদি মানব জাতির আদি দেশ ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবা রাজধানী। আমি জাদুঘর থেকে বেরিয় পড়লাম। আর আমাদের দাদীমা চিত্তাকর্ষক লুসির সচিত্র অবয়বে ভেসে উঠছে দৃশ্যপটে। আমার গবেষণা সঙ্গী নৃবিজ্ঞানী টেডি আমাকে লুসির আরও নানান অজানা গল্প শোনাচ্ছিল, আর ‘লুসি ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড ’ গানটি গুন গুন করে গেয়ে উঠলো, আমাকেও অনুকরন করে তুলল। যদিও ভিন্ন প্রেক্ষাপটে এক ব্রিটিশ স্কুল ছাত্র তার সহপাঠী লুসিকে উদ্দেশ্য করে এই গানটি বেঁধেছিল, মানব জাতির দাদীমা লুসিও ‘ইন দি স্কাই উইথ ডায়মন্ড’ হয়ে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করছে। পা বাড়ালাম লুসির জন্মস্থানের আর এক প্রান্তের দিকে।

লেখক: অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মার্চ ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন