শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭

বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

মাসুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরধনির সংখ্যা সাতটি এবং ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা ত্রিশটি, মোট সাইত্রিশটি। কিন্তু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরবর্ণ এগারোটি এবং ব্যঞ্জন বর্ণ উনচল্লিশটি, মোট পঞ্চাশটি। বাংলা ভাষার ধ্বনির সাথে বর্ণের এই পার্থক্য ঐতিহাসিকভাবেই বিরাজ করছে। যেকোন মৌখিক ভাষাকে লেখ্যরুপ দেওয়ার জন্যই কেবল বর্ণমালার প্রয়োজন হয়। এজন্য সবচেয়ে সরল নিয়মটি হচ্ছে ভাষায় ব্যবহৃত মৌলিক ধ্বনিগুলোর প্রতিবর্ণ তৈরি করা। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় যে বর্ণমালা ব্যবহার করা হয় তা এই নিয়মে প্রবর্তিত হয়নি। মূলত সংস্কৃত ভাষার জন্য ব্যবহৃত বর্ণগুলোকেই অল্প বিস্তর পরিবর্তন করে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির বিস্তর পার্থক্য বিদ্যমান। ফলে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা বর্ণমালারও পার্থক্য তৈরি হয়ে আছে। বাংলা বর্নমালায় ব্যবহৃত অনেক বর্ণই বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের অংশ নয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন যায়গা থেকে এই পার্থক্য নিরসনের চেষ্টা বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। ফলে ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় বাংলা ভাষার লেখ্যরুপেরও বদল ঘটেছে বিস্তর।

প্রথম বাঙ্গালি হিসেবে রাজা রামমোহন রায়ের রচিত গৌড়িয় ব্যকারণে মোট ১৬টি স্বরবর্ণ ও ৩৪টি ব্যঞ্জনবর্ণ অর্থাৎ মোট পঞ্চাশটি বর্ণ ছিল। তার বর্ণমালার তালিকায় ড় ঢ় ও য় বর্ণগুলো ছিল না। তিনি ক্ষ কে একটি স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের প্রবর্তিত বর্ণের সাথে পঞ্চানন কর্মকার কর্তৃক প্রথম খোদায়কৃত বর্ণের পার্থক্য বিদ্যমান। পরবর্তিতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বর্ণমালা সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং ১৮৫৫ সালে বর্ণপরিচয় নামক বইটি প্রকাশ করেন। ওই বইতে তিনি যে বর্নমালার তালিকা প্রণয়ন করেন সেখানে ১২টি স্বরবর্ণ ও ৪০টি ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল। 

তিনি বর্নমালায় ড় ঢ় এবং য় বর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। উল্লেখ্য বাংলা ভাষায় এই বর্ণগুলো শব্দের আদিতে উচ্চারিত হয় না। শব্দের মধ্যে কিংবা অন্তে এরা উচ্চারিত হয় ড ঢ এবং য এর রুপ হিসেবে। ফলে এগুলোকে স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হত না। বিদ্যাসাগরই প্রথম এই বর্ণগুলোকে বর্ণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'সহজ পাঠ' বইতে যে বর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছিলেন সেখানে আবার তিনি এগুলো বাদ দিয়েছিলেন। বিদ্যাসাগর দীর্ঘ-ঋ এবং দীর্ঘ-৯ বর্ণ তালিকা থেকে একেবারে বাদ দেন এবং অদ্যবধি এই দুটি বর্ণ বর্জিত হয়ে আসছে যা এক সময় ব্যবহৃত হত। বিদ্যাসাগর ক্ষ-কেও বর্ণ তালিকা থেকে বাদ দেন। তিনি এটিকে যুক্ত বর্ণের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন এবং আমরা আজ অবধি সেভাবেই ব্যবহার করে আসছি। বিদ্যাসাগর প্রবর্তিত বর্ণমালার মধ্য থেকে পরবর্তিতে আরো দুটি বর্ণ বাদ পড়ে। একটি ৯ এবং অপরটি অন্তাস্থ-ব। ফলে স্বরবর্ণ সংখ্যা দাড়ায় ১১টিতে এবং ব্যঞ্জন বর্ণ হয় ৩৯টি, মোট পঞ্চাশটি। বর্তমানে এই পঞ্চাশটি বর্ণই বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে বাংলা ভাষায় যে পঞ্চাশটি বর্ণ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই বাংলা ভাষায় উচ্চারিত হয় না। সংস্কৃত ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ থাকলেও বাংলা ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ নেই। বৈদিক ভাষা থেকে রামায়ণ-মহাভারতের ভাষা হিসেবে লেখ্যরুপে খৃষ্টপূর্ব ষষ্ট থেকে তৃতীয় শতকে সংস্কৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এটি মানুষের মুখের ভাষা না হওয়ার কারণে পরবর্তিতে আর বিবর্তিত হয়নি । বৈদিক ভাষার মৌখিক রুপের বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রকৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এই প্রকৃত ভাষার একটি উপভাষা গৌড়িয় প্রকৃতি থেকে গৌড়িয় অপভ্রংশ এবং এই গৌড়িয় অপভ্রংশ থেকে সংস্কৃত ভাষার জন্মেরও বারোশো থেকে ষোলোশো বছর পর বাংলা ভাষার আদিরুপের জন্ম হয়। ফলে এই দীর্ঘ সময়ে সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ধ্বনিরুপে পার্থক্য তৈরি হবে তা খুবই স্বাভাবিক। 

কিন্তু সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্য যখন বর্ণমালা গ্রহণ করা হয় তখন এই পার্থক্যকে বিবেচনা করা হয়নি। এর প্রধান কারণ মধ্যযুগে যেসকল পন্ডিতেরা বাংলা লিখেছেন তারা ভাষায় আভিজাত্য আনতে গিয়ে প্রচুর সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করেছেন। বড়ু চন্ডিদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম বই 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের' ৪৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। শাহ মুহাম্মদ সগীর রচিত 'ইউসুফ জুলেখার' ৭৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। লেখায় এই আভিজাত্য সৃষ্টি করতে গিয়ে তারা মৌখিক বাংলার সাথে লৈখিক বাংলার বিস্তর পার্থক্য তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত বাংলা ভাষায় সেই পার্থক্য রয়ে গিয়েছে। এই পার্থক্য নিরসণে প্রমথ চৌধুরি এগিয়ে আসেন এবং চলিত বাংলায় সাহিত্য রচনার দাবি উঠান। বর্তমানে চলিত বাংলায় সাহিত্য রচিত হলেও সাধু বাংলার ছাপ থেকেই গেছে।

সংস্কৃত ভাষা থেকে যে সকল ঋণ শব্দ বাংলা ভাষায় এসেছে তার অধিকাংশের উচ্চারণই বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষাভাষি জনগোষ্ঠি তাদের নিজস্ব ধ্বনিত্বত্তের আলোকে সেই সকল শব্দের উচ্চারণ বদলে ফেলেছে। এই সকল সংস্কৃত শব্দের উচ্চারণ বদলালেও উচ্চারণ অনুযায়ী তাদের বানান বদল করা হয়নি। 'ভবন' ও 'গগণ' শব্দদ্বয়ে ন-য়ের উচ্চারণে সংস্কৃতিতে পার্থক্য থাকলেও বাংলা উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেয়। অনুরুপভাবে 'ষোল' ও 'শত' শব্দদ্বয়ে শ-য়ের উচ্চারণে এবং 'রং' ও 'সঙ' শব্দদ্বয়ে ' ং'- এর উচ্চারণে পার্থক্য বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষায় দীর্ঘ স্বরের কোন অস্তিত্ব নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। তাই 'ঈশ্বর' ও 'ইন্দ্রিয়' শব্দদ্বয়ের উচ্চারণে বাংলায় দুইটি ই-এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। সংস্কৃত এই সকল শব্দগুলো বাংলা উচ্চারণ গ্রহণ করলেও লেখ্যরুপে এদের বানান অক্ষত রাখা হয়েছে। ফলে এই শব্দগুলোর বানান আলাদাভাবে শেখার প্রয়োজন হয় ( যেমনঃ ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান ইত্যাদি)। 

অনুরুপভাবে আরবি শব্দ 'ঈদ' কিংবা 'ইট'-এ আলাদা ই ব্যবহার করা হলেও তাদের উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেই। এই অসংগতি দূর করার জন্য বাংলা বর্ণমালা সংস্কারের চেষ্টা বিভিন্ন সময়ে করা হয়েছে। ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহের সভাপতিত্বে বানান সংস্কার কমিটি গঠণ করে। কমিটি অন্যান্য সুপারিশের সাথে বাংলা বর্ণমালা থেকে দীর্ঘস্বর (ঈ ও ঊ) বাদ দেওয়ারও সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরবর্তি বছরেই ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ মারা গেলে এবং বিদ্যমান রাজনৈতিক গোলযোগে এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি।

বর্নমালা সংস্কারে প্রধান প্রতিবন্ধকতা দুটিঃ 
১। আমাদের চোখ সংস্কার দেখে অভ্যস্ত নয়। ফলে তার দর্শনে দৃষ্টি কটুতার অনুভুতি যাগে। 
২। সংস্কারটিকে সার্বজনিন করা। বিভিন্ন গণমাধ্যম, প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও পাঠ্যবই প্রনেতাদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা একটি দুরহ কাজ।
উপরোক্ত দুটি প্রধান সমস্যার কারণে বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রয়োজনীয় হলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তাই আজ বাংলা একাডেমি আরবি 'ঈদ' বানানে ঈ-এর পরিবর্তে 'ই' ব্যবহারের সুপারিশ করলে বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। আরবি ভাষায় দীর্ঘস্বরের উচ্চারণ থাকলেও বাংলা ভাষায় তার অস্তিত্ব নেই। বাংলা ভাষায় শুধু হ্রস-ই এরই উচ্চারণ আছে। 

মৌখিক উচ্চারণে যদি অর্থ পার্থক্য তৈরি না করে তাহলে লেখ্যরুপে অর্থপার্থক্য তৈরি করবে কেন? তাছাড়া যেসকল বিদেশি শব্দ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয় সেগুলো বাংলার নিজস্ব উচ্চারণেই ব্যবহৃত হয়। এবং সেই অনুযায়ীই বানান প্রণিতও হয়। যেমন আরবি ভাষা থেকে আসা 'বিদায়' শব্দটির আরবি উচ্চারণ 'বিদায়াহ'। কিন্তু বাঙালীর মুখে এটি 'বিদায়' হিসেবেই উচ্চারিত হয় এবং বানানও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে। তাহলে কেন 'ঈদ' শব্দটি 'ইদ' লেখায় আপত্তি থাকবে। বাঙালীর মুখেতো এই দুই বানানে উচ্চারণের পরিবর্তন ঘটছে না। আমরাতো সবাই হ্রস-ই উচ্চারণ করি, দীর্ঘ-ই তো উচ্চারণ করি না। তাহলে হ্রস-ই লেখতে অসুবিধা কোথায়। অনেকেই আবার এর সাথে ধর্মীয় আবেগ জড়িয়ে ফেলছেন যেটি অবান্তর। ভাষা ধর্মীয় অনুসঙ্গ নয়, এটি ভাব প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। ইদ আমরা যেভাবেই লিখি না কেন তা বাঙ্গালীর মনে একই অর্থের উদ্রেক করে।

লেখক: মুক্ত গবেষক

বিডি প্রতিদিন/২৪ জুন ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

এই মাত্র | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম