শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭

বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

মাসুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরধনির সংখ্যা সাতটি এবং ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা ত্রিশটি, মোট সাইত্রিশটি। কিন্তু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরবর্ণ এগারোটি এবং ব্যঞ্জন বর্ণ উনচল্লিশটি, মোট পঞ্চাশটি। বাংলা ভাষার ধ্বনির সাথে বর্ণের এই পার্থক্য ঐতিহাসিকভাবেই বিরাজ করছে। যেকোন মৌখিক ভাষাকে লেখ্যরুপ দেওয়ার জন্যই কেবল বর্ণমালার প্রয়োজন হয়। এজন্য সবচেয়ে সরল নিয়মটি হচ্ছে ভাষায় ব্যবহৃত মৌলিক ধ্বনিগুলোর প্রতিবর্ণ তৈরি করা। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় যে বর্ণমালা ব্যবহার করা হয় তা এই নিয়মে প্রবর্তিত হয়নি। মূলত সংস্কৃত ভাষার জন্য ব্যবহৃত বর্ণগুলোকেই অল্প বিস্তর পরিবর্তন করে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির বিস্তর পার্থক্য বিদ্যমান। ফলে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা বর্ণমালারও পার্থক্য তৈরি হয়ে আছে। বাংলা বর্নমালায় ব্যবহৃত অনেক বর্ণই বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের অংশ নয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন যায়গা থেকে এই পার্থক্য নিরসনের চেষ্টা বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। ফলে ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় বাংলা ভাষার লেখ্যরুপেরও বদল ঘটেছে বিস্তর।

প্রথম বাঙ্গালি হিসেবে রাজা রামমোহন রায়ের রচিত গৌড়িয় ব্যকারণে মোট ১৬টি স্বরবর্ণ ও ৩৪টি ব্যঞ্জনবর্ণ অর্থাৎ মোট পঞ্চাশটি বর্ণ ছিল। তার বর্ণমালার তালিকায় ড় ঢ় ও য় বর্ণগুলো ছিল না। তিনি ক্ষ কে একটি স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের প্রবর্তিত বর্ণের সাথে পঞ্চানন কর্মকার কর্তৃক প্রথম খোদায়কৃত বর্ণের পার্থক্য বিদ্যমান। পরবর্তিতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বর্ণমালা সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং ১৮৫৫ সালে বর্ণপরিচয় নামক বইটি প্রকাশ করেন। ওই বইতে তিনি যে বর্নমালার তালিকা প্রণয়ন করেন সেখানে ১২টি স্বরবর্ণ ও ৪০টি ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল। 

তিনি বর্নমালায় ড় ঢ় এবং য় বর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। উল্লেখ্য বাংলা ভাষায় এই বর্ণগুলো শব্দের আদিতে উচ্চারিত হয় না। শব্দের মধ্যে কিংবা অন্তে এরা উচ্চারিত হয় ড ঢ এবং য এর রুপ হিসেবে। ফলে এগুলোকে স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হত না। বিদ্যাসাগরই প্রথম এই বর্ণগুলোকে বর্ণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'সহজ পাঠ' বইতে যে বর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছিলেন সেখানে আবার তিনি এগুলো বাদ দিয়েছিলেন। বিদ্যাসাগর দীর্ঘ-ঋ এবং দীর্ঘ-৯ বর্ণ তালিকা থেকে একেবারে বাদ দেন এবং অদ্যবধি এই দুটি বর্ণ বর্জিত হয়ে আসছে যা এক সময় ব্যবহৃত হত। বিদ্যাসাগর ক্ষ-কেও বর্ণ তালিকা থেকে বাদ দেন। তিনি এটিকে যুক্ত বর্ণের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন এবং আমরা আজ অবধি সেভাবেই ব্যবহার করে আসছি। বিদ্যাসাগর প্রবর্তিত বর্ণমালার মধ্য থেকে পরবর্তিতে আরো দুটি বর্ণ বাদ পড়ে। একটি ৯ এবং অপরটি অন্তাস্থ-ব। ফলে স্বরবর্ণ সংখ্যা দাড়ায় ১১টিতে এবং ব্যঞ্জন বর্ণ হয় ৩৯টি, মোট পঞ্চাশটি। বর্তমানে এই পঞ্চাশটি বর্ণই বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে বাংলা ভাষায় যে পঞ্চাশটি বর্ণ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই বাংলা ভাষায় উচ্চারিত হয় না। সংস্কৃত ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ থাকলেও বাংলা ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ নেই। বৈদিক ভাষা থেকে রামায়ণ-মহাভারতের ভাষা হিসেবে লেখ্যরুপে খৃষ্টপূর্ব ষষ্ট থেকে তৃতীয় শতকে সংস্কৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এটি মানুষের মুখের ভাষা না হওয়ার কারণে পরবর্তিতে আর বিবর্তিত হয়নি । বৈদিক ভাষার মৌখিক রুপের বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রকৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এই প্রকৃত ভাষার একটি উপভাষা গৌড়িয় প্রকৃতি থেকে গৌড়িয় অপভ্রংশ এবং এই গৌড়িয় অপভ্রংশ থেকে সংস্কৃত ভাষার জন্মেরও বারোশো থেকে ষোলোশো বছর পর বাংলা ভাষার আদিরুপের জন্ম হয়। ফলে এই দীর্ঘ সময়ে সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ধ্বনিরুপে পার্থক্য তৈরি হবে তা খুবই স্বাভাবিক। 

কিন্তু সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্য যখন বর্ণমালা গ্রহণ করা হয় তখন এই পার্থক্যকে বিবেচনা করা হয়নি। এর প্রধান কারণ মধ্যযুগে যেসকল পন্ডিতেরা বাংলা লিখেছেন তারা ভাষায় আভিজাত্য আনতে গিয়ে প্রচুর সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করেছেন। বড়ু চন্ডিদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম বই 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের' ৪৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। শাহ মুহাম্মদ সগীর রচিত 'ইউসুফ জুলেখার' ৭৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। লেখায় এই আভিজাত্য সৃষ্টি করতে গিয়ে তারা মৌখিক বাংলার সাথে লৈখিক বাংলার বিস্তর পার্থক্য তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত বাংলা ভাষায় সেই পার্থক্য রয়ে গিয়েছে। এই পার্থক্য নিরসণে প্রমথ চৌধুরি এগিয়ে আসেন এবং চলিত বাংলায় সাহিত্য রচনার দাবি উঠান। বর্তমানে চলিত বাংলায় সাহিত্য রচিত হলেও সাধু বাংলার ছাপ থেকেই গেছে।

সংস্কৃত ভাষা থেকে যে সকল ঋণ শব্দ বাংলা ভাষায় এসেছে তার অধিকাংশের উচ্চারণই বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষাভাষি জনগোষ্ঠি তাদের নিজস্ব ধ্বনিত্বত্তের আলোকে সেই সকল শব্দের উচ্চারণ বদলে ফেলেছে। এই সকল সংস্কৃত শব্দের উচ্চারণ বদলালেও উচ্চারণ অনুযায়ী তাদের বানান বদল করা হয়নি। 'ভবন' ও 'গগণ' শব্দদ্বয়ে ন-য়ের উচ্চারণে সংস্কৃতিতে পার্থক্য থাকলেও বাংলা উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেয়। অনুরুপভাবে 'ষোল' ও 'শত' শব্দদ্বয়ে শ-য়ের উচ্চারণে এবং 'রং' ও 'সঙ' শব্দদ্বয়ে ' ং'- এর উচ্চারণে পার্থক্য বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষায় দীর্ঘ স্বরের কোন অস্তিত্ব নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। তাই 'ঈশ্বর' ও 'ইন্দ্রিয়' শব্দদ্বয়ের উচ্চারণে বাংলায় দুইটি ই-এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। সংস্কৃত এই সকল শব্দগুলো বাংলা উচ্চারণ গ্রহণ করলেও লেখ্যরুপে এদের বানান অক্ষত রাখা হয়েছে। ফলে এই শব্দগুলোর বানান আলাদাভাবে শেখার প্রয়োজন হয় ( যেমনঃ ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান ইত্যাদি)। 

অনুরুপভাবে আরবি শব্দ 'ঈদ' কিংবা 'ইট'-এ আলাদা ই ব্যবহার করা হলেও তাদের উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেই। এই অসংগতি দূর করার জন্য বাংলা বর্ণমালা সংস্কারের চেষ্টা বিভিন্ন সময়ে করা হয়েছে। ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহের সভাপতিত্বে বানান সংস্কার কমিটি গঠণ করে। কমিটি অন্যান্য সুপারিশের সাথে বাংলা বর্ণমালা থেকে দীর্ঘস্বর (ঈ ও ঊ) বাদ দেওয়ারও সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরবর্তি বছরেই ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ মারা গেলে এবং বিদ্যমান রাজনৈতিক গোলযোগে এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি।

বর্নমালা সংস্কারে প্রধান প্রতিবন্ধকতা দুটিঃ 
১। আমাদের চোখ সংস্কার দেখে অভ্যস্ত নয়। ফলে তার দর্শনে দৃষ্টি কটুতার অনুভুতি যাগে। 
২। সংস্কারটিকে সার্বজনিন করা। বিভিন্ন গণমাধ্যম, প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও পাঠ্যবই প্রনেতাদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা একটি দুরহ কাজ।
উপরোক্ত দুটি প্রধান সমস্যার কারণে বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রয়োজনীয় হলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তাই আজ বাংলা একাডেমি আরবি 'ঈদ' বানানে ঈ-এর পরিবর্তে 'ই' ব্যবহারের সুপারিশ করলে বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। আরবি ভাষায় দীর্ঘস্বরের উচ্চারণ থাকলেও বাংলা ভাষায় তার অস্তিত্ব নেই। বাংলা ভাষায় শুধু হ্রস-ই এরই উচ্চারণ আছে। 

মৌখিক উচ্চারণে যদি অর্থ পার্থক্য তৈরি না করে তাহলে লেখ্যরুপে অর্থপার্থক্য তৈরি করবে কেন? তাছাড়া যেসকল বিদেশি শব্দ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয় সেগুলো বাংলার নিজস্ব উচ্চারণেই ব্যবহৃত হয়। এবং সেই অনুযায়ীই বানান প্রণিতও হয়। যেমন আরবি ভাষা থেকে আসা 'বিদায়' শব্দটির আরবি উচ্চারণ 'বিদায়াহ'। কিন্তু বাঙালীর মুখে এটি 'বিদায়' হিসেবেই উচ্চারিত হয় এবং বানানও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে। তাহলে কেন 'ঈদ' শব্দটি 'ইদ' লেখায় আপত্তি থাকবে। বাঙালীর মুখেতো এই দুই বানানে উচ্চারণের পরিবর্তন ঘটছে না। আমরাতো সবাই হ্রস-ই উচ্চারণ করি, দীর্ঘ-ই তো উচ্চারণ করি না। তাহলে হ্রস-ই লেখতে অসুবিধা কোথায়। অনেকেই আবার এর সাথে ধর্মীয় আবেগ জড়িয়ে ফেলছেন যেটি অবান্তর। ভাষা ধর্মীয় অনুসঙ্গ নয়, এটি ভাব প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। ইদ আমরা যেভাবেই লিখি না কেন তা বাঙ্গালীর মনে একই অর্থের উদ্রেক করে।

লেখক: মুক্ত গবেষক

বিডি প্রতিদিন/২৪ জুন ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর

এই মাত্র | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন