শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭

বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

মাসুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরধনির সংখ্যা সাতটি এবং ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা ত্রিশটি, মোট সাইত্রিশটি। কিন্তু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরবর্ণ এগারোটি এবং ব্যঞ্জন বর্ণ উনচল্লিশটি, মোট পঞ্চাশটি। বাংলা ভাষার ধ্বনির সাথে বর্ণের এই পার্থক্য ঐতিহাসিকভাবেই বিরাজ করছে। যেকোন মৌখিক ভাষাকে লেখ্যরুপ দেওয়ার জন্যই কেবল বর্ণমালার প্রয়োজন হয়। এজন্য সবচেয়ে সরল নিয়মটি হচ্ছে ভাষায় ব্যবহৃত মৌলিক ধ্বনিগুলোর প্রতিবর্ণ তৈরি করা। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় যে বর্ণমালা ব্যবহার করা হয় তা এই নিয়মে প্রবর্তিত হয়নি। মূলত সংস্কৃত ভাষার জন্য ব্যবহৃত বর্ণগুলোকেই অল্প বিস্তর পরিবর্তন করে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির বিস্তর পার্থক্য বিদ্যমান। ফলে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা বর্ণমালারও পার্থক্য তৈরি হয়ে আছে। বাংলা বর্নমালায় ব্যবহৃত অনেক বর্ণই বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের অংশ নয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন যায়গা থেকে এই পার্থক্য নিরসনের চেষ্টা বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। ফলে ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় বাংলা ভাষার লেখ্যরুপেরও বদল ঘটেছে বিস্তর।

প্রথম বাঙ্গালি হিসেবে রাজা রামমোহন রায়ের রচিত গৌড়িয় ব্যকারণে মোট ১৬টি স্বরবর্ণ ও ৩৪টি ব্যঞ্জনবর্ণ অর্থাৎ মোট পঞ্চাশটি বর্ণ ছিল। তার বর্ণমালার তালিকায় ড় ঢ় ও য় বর্ণগুলো ছিল না। তিনি ক্ষ কে একটি স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের প্রবর্তিত বর্ণের সাথে পঞ্চানন কর্মকার কর্তৃক প্রথম খোদায়কৃত বর্ণের পার্থক্য বিদ্যমান। পরবর্তিতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বর্ণমালা সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং ১৮৫৫ সালে বর্ণপরিচয় নামক বইটি প্রকাশ করেন। ওই বইতে তিনি যে বর্নমালার তালিকা প্রণয়ন করেন সেখানে ১২টি স্বরবর্ণ ও ৪০টি ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল। 

তিনি বর্নমালায় ড় ঢ় এবং য় বর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। উল্লেখ্য বাংলা ভাষায় এই বর্ণগুলো শব্দের আদিতে উচ্চারিত হয় না। শব্দের মধ্যে কিংবা অন্তে এরা উচ্চারিত হয় ড ঢ এবং য এর রুপ হিসেবে। ফলে এগুলোকে স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হত না। বিদ্যাসাগরই প্রথম এই বর্ণগুলোকে বর্ণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'সহজ পাঠ' বইতে যে বর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছিলেন সেখানে আবার তিনি এগুলো বাদ দিয়েছিলেন। বিদ্যাসাগর দীর্ঘ-ঋ এবং দীর্ঘ-৯ বর্ণ তালিকা থেকে একেবারে বাদ দেন এবং অদ্যবধি এই দুটি বর্ণ বর্জিত হয়ে আসছে যা এক সময় ব্যবহৃত হত। বিদ্যাসাগর ক্ষ-কেও বর্ণ তালিকা থেকে বাদ দেন। তিনি এটিকে যুক্ত বর্ণের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন এবং আমরা আজ অবধি সেভাবেই ব্যবহার করে আসছি। বিদ্যাসাগর প্রবর্তিত বর্ণমালার মধ্য থেকে পরবর্তিতে আরো দুটি বর্ণ বাদ পড়ে। একটি ৯ এবং অপরটি অন্তাস্থ-ব। ফলে স্বরবর্ণ সংখ্যা দাড়ায় ১১টিতে এবং ব্যঞ্জন বর্ণ হয় ৩৯টি, মোট পঞ্চাশটি। বর্তমানে এই পঞ্চাশটি বর্ণই বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে বাংলা ভাষায় যে পঞ্চাশটি বর্ণ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই বাংলা ভাষায় উচ্চারিত হয় না। সংস্কৃত ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ থাকলেও বাংলা ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ নেই। বৈদিক ভাষা থেকে রামায়ণ-মহাভারতের ভাষা হিসেবে লেখ্যরুপে খৃষ্টপূর্ব ষষ্ট থেকে তৃতীয় শতকে সংস্কৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এটি মানুষের মুখের ভাষা না হওয়ার কারণে পরবর্তিতে আর বিবর্তিত হয়নি । বৈদিক ভাষার মৌখিক রুপের বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রকৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এই প্রকৃত ভাষার একটি উপভাষা গৌড়িয় প্রকৃতি থেকে গৌড়িয় অপভ্রংশ এবং এই গৌড়িয় অপভ্রংশ থেকে সংস্কৃত ভাষার জন্মেরও বারোশো থেকে ষোলোশো বছর পর বাংলা ভাষার আদিরুপের জন্ম হয়। ফলে এই দীর্ঘ সময়ে সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ধ্বনিরুপে পার্থক্য তৈরি হবে তা খুবই স্বাভাবিক। 

কিন্তু সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্য যখন বর্ণমালা গ্রহণ করা হয় তখন এই পার্থক্যকে বিবেচনা করা হয়নি। এর প্রধান কারণ মধ্যযুগে যেসকল পন্ডিতেরা বাংলা লিখেছেন তারা ভাষায় আভিজাত্য আনতে গিয়ে প্রচুর সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করেছেন। বড়ু চন্ডিদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম বই 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের' ৪৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। শাহ মুহাম্মদ সগীর রচিত 'ইউসুফ জুলেখার' ৭৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। লেখায় এই আভিজাত্য সৃষ্টি করতে গিয়ে তারা মৌখিক বাংলার সাথে লৈখিক বাংলার বিস্তর পার্থক্য তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত বাংলা ভাষায় সেই পার্থক্য রয়ে গিয়েছে। এই পার্থক্য নিরসণে প্রমথ চৌধুরি এগিয়ে আসেন এবং চলিত বাংলায় সাহিত্য রচনার দাবি উঠান। বর্তমানে চলিত বাংলায় সাহিত্য রচিত হলেও সাধু বাংলার ছাপ থেকেই গেছে।

সংস্কৃত ভাষা থেকে যে সকল ঋণ শব্দ বাংলা ভাষায় এসেছে তার অধিকাংশের উচ্চারণই বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষাভাষি জনগোষ্ঠি তাদের নিজস্ব ধ্বনিত্বত্তের আলোকে সেই সকল শব্দের উচ্চারণ বদলে ফেলেছে। এই সকল সংস্কৃত শব্দের উচ্চারণ বদলালেও উচ্চারণ অনুযায়ী তাদের বানান বদল করা হয়নি। 'ভবন' ও 'গগণ' শব্দদ্বয়ে ন-য়ের উচ্চারণে সংস্কৃতিতে পার্থক্য থাকলেও বাংলা উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেয়। অনুরুপভাবে 'ষোল' ও 'শত' শব্দদ্বয়ে শ-য়ের উচ্চারণে এবং 'রং' ও 'সঙ' শব্দদ্বয়ে ' ং'- এর উচ্চারণে পার্থক্য বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষায় দীর্ঘ স্বরের কোন অস্তিত্ব নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। তাই 'ঈশ্বর' ও 'ইন্দ্রিয়' শব্দদ্বয়ের উচ্চারণে বাংলায় দুইটি ই-এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। সংস্কৃত এই সকল শব্দগুলো বাংলা উচ্চারণ গ্রহণ করলেও লেখ্যরুপে এদের বানান অক্ষত রাখা হয়েছে। ফলে এই শব্দগুলোর বানান আলাদাভাবে শেখার প্রয়োজন হয় ( যেমনঃ ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান ইত্যাদি)। 

অনুরুপভাবে আরবি শব্দ 'ঈদ' কিংবা 'ইট'-এ আলাদা ই ব্যবহার করা হলেও তাদের উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেই। এই অসংগতি দূর করার জন্য বাংলা বর্ণমালা সংস্কারের চেষ্টা বিভিন্ন সময়ে করা হয়েছে। ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহের সভাপতিত্বে বানান সংস্কার কমিটি গঠণ করে। কমিটি অন্যান্য সুপারিশের সাথে বাংলা বর্ণমালা থেকে দীর্ঘস্বর (ঈ ও ঊ) বাদ দেওয়ারও সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরবর্তি বছরেই ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ মারা গেলে এবং বিদ্যমান রাজনৈতিক গোলযোগে এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি।

বর্নমালা সংস্কারে প্রধান প্রতিবন্ধকতা দুটিঃ 
১। আমাদের চোখ সংস্কার দেখে অভ্যস্ত নয়। ফলে তার দর্শনে দৃষ্টি কটুতার অনুভুতি যাগে। 
২। সংস্কারটিকে সার্বজনিন করা। বিভিন্ন গণমাধ্যম, প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও পাঠ্যবই প্রনেতাদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা একটি দুরহ কাজ।
উপরোক্ত দুটি প্রধান সমস্যার কারণে বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রয়োজনীয় হলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তাই আজ বাংলা একাডেমি আরবি 'ঈদ' বানানে ঈ-এর পরিবর্তে 'ই' ব্যবহারের সুপারিশ করলে বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। আরবি ভাষায় দীর্ঘস্বরের উচ্চারণ থাকলেও বাংলা ভাষায় তার অস্তিত্ব নেই। বাংলা ভাষায় শুধু হ্রস-ই এরই উচ্চারণ আছে। 

মৌখিক উচ্চারণে যদি অর্থ পার্থক্য তৈরি না করে তাহলে লেখ্যরুপে অর্থপার্থক্য তৈরি করবে কেন? তাছাড়া যেসকল বিদেশি শব্দ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয় সেগুলো বাংলার নিজস্ব উচ্চারণেই ব্যবহৃত হয়। এবং সেই অনুযায়ীই বানান প্রণিতও হয়। যেমন আরবি ভাষা থেকে আসা 'বিদায়' শব্দটির আরবি উচ্চারণ 'বিদায়াহ'। কিন্তু বাঙালীর মুখে এটি 'বিদায়' হিসেবেই উচ্চারিত হয় এবং বানানও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে। তাহলে কেন 'ঈদ' শব্দটি 'ইদ' লেখায় আপত্তি থাকবে। বাঙালীর মুখেতো এই দুই বানানে উচ্চারণের পরিবর্তন ঘটছে না। আমরাতো সবাই হ্রস-ই উচ্চারণ করি, দীর্ঘ-ই তো উচ্চারণ করি না। তাহলে হ্রস-ই লেখতে অসুবিধা কোথায়। অনেকেই আবার এর সাথে ধর্মীয় আবেগ জড়িয়ে ফেলছেন যেটি অবান্তর। ভাষা ধর্মীয় অনুসঙ্গ নয়, এটি ভাব প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। ইদ আমরা যেভাবেই লিখি না কেন তা বাঙ্গালীর মনে একই অর্থের উদ্রেক করে।

লেখক: মুক্ত গবেষক

বিডি প্রতিদিন/২৪ জুন ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান
ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত
মোংলায় অতিরিক্ত ভাড়া যাত্রীদের ফেরত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক
নগরভবনে সভা করলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়