শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, শনিবার, ২৪ জুন, ২০১৭

বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

মাসুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
বানান রীতির পরিবর্তন ও একটি বিতর্ক

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরধনির সংখ্যা সাতটি এবং ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা ত্রিশটি, মোট সাইত্রিশটি। কিন্তু বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত স্বরবর্ণ এগারোটি এবং ব্যঞ্জন বর্ণ উনচল্লিশটি, মোট পঞ্চাশটি। বাংলা ভাষার ধ্বনির সাথে বর্ণের এই পার্থক্য ঐতিহাসিকভাবেই বিরাজ করছে। যেকোন মৌখিক ভাষাকে লেখ্যরুপ দেওয়ার জন্যই কেবল বর্ণমালার প্রয়োজন হয়। এজন্য সবচেয়ে সরল নিয়মটি হচ্ছে ভাষায় ব্যবহৃত মৌলিক ধ্বনিগুলোর প্রতিবর্ণ তৈরি করা। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে বাংলা ভাষায় যে বর্ণমালা ব্যবহার করা হয় তা এই নিয়মে প্রবর্তিত হয়নি। মূলত সংস্কৃত ভাষার জন্য ব্যবহৃত বর্ণগুলোকেই অল্প বিস্তর পরিবর্তন করে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির বিস্তর পার্থক্য বিদ্যমান। ফলে বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত ধ্বনির সঙ্গে বাংলা বর্ণমালারও পার্থক্য তৈরি হয়ে আছে। বাংলা বর্নমালায় ব্যবহৃত অনেক বর্ণই বাংলা ধ্বনিতত্ত্বের অংশ নয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন যায়গা থেকে এই পার্থক্য নিরসনের চেষ্টা বিভিন্নভাবে করা হয়েছে। ফলে ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় বাংলা ভাষার লেখ্যরুপেরও বদল ঘটেছে বিস্তর।

প্রথম বাঙ্গালি হিসেবে রাজা রামমোহন রায়ের রচিত গৌড়িয় ব্যকারণে মোট ১৬টি স্বরবর্ণ ও ৩৪টি ব্যঞ্জনবর্ণ অর্থাৎ মোট পঞ্চাশটি বর্ণ ছিল। তার বর্ণমালার তালিকায় ড় ঢ় ও য় বর্ণগুলো ছিল না। তিনি ক্ষ কে একটি স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। রাজা রামমোহন রায়ের প্রবর্তিত বর্ণের সাথে পঞ্চানন কর্মকার কর্তৃক প্রথম খোদায়কৃত বর্ণের পার্থক্য বিদ্যমান। পরবর্তিতে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বর্ণমালা সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করেন এবং ১৮৫৫ সালে বর্ণপরিচয় নামক বইটি প্রকাশ করেন। ওই বইতে তিনি যে বর্নমালার তালিকা প্রণয়ন করেন সেখানে ১২টি স্বরবর্ণ ও ৪০টি ব্যঞ্জনবর্ণ ছিল। 

তিনি বর্নমালায় ড় ঢ় এবং য় বর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেন। উল্লেখ্য বাংলা ভাষায় এই বর্ণগুলো শব্দের আদিতে উচ্চারিত হয় না। শব্দের মধ্যে কিংবা অন্তে এরা উচ্চারিত হয় ড ঢ এবং য এর রুপ হিসেবে। ফলে এগুলোকে স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হত না। বিদ্যাসাগরই প্রথম এই বর্ণগুলোকে বর্ণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন। কিন্তু রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তার 'সহজ পাঠ' বইতে যে বর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছিলেন সেখানে আবার তিনি এগুলো বাদ দিয়েছিলেন। বিদ্যাসাগর দীর্ঘ-ঋ এবং দীর্ঘ-৯ বর্ণ তালিকা থেকে একেবারে বাদ দেন এবং অদ্যবধি এই দুটি বর্ণ বর্জিত হয়ে আসছে যা এক সময় ব্যবহৃত হত। বিদ্যাসাগর ক্ষ-কেও বর্ণ তালিকা থেকে বাদ দেন। তিনি এটিকে যুক্ত বর্ণের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেন এবং আমরা আজ অবধি সেভাবেই ব্যবহার করে আসছি। বিদ্যাসাগর প্রবর্তিত বর্ণমালার মধ্য থেকে পরবর্তিতে আরো দুটি বর্ণ বাদ পড়ে। একটি ৯ এবং অপরটি অন্তাস্থ-ব। ফলে স্বরবর্ণ সংখ্যা দাড়ায় ১১টিতে এবং ব্যঞ্জন বর্ণ হয় ৩৯টি, মোট পঞ্চাশটি। বর্তমানে এই পঞ্চাশটি বর্ণই বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়।

বর্তমানে বাংলা ভাষায় যে পঞ্চাশটি বর্ণ ব্যবহার করা হয় তার অনেকগুলোই বাংলা ভাষায় উচ্চারিত হয় না। সংস্কৃত ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ থাকলেও বাংলা ভাষাতে এদের ধ্বনিরুপ নেই। বৈদিক ভাষা থেকে রামায়ণ-মহাভারতের ভাষা হিসেবে লেখ্যরুপে খৃষ্টপূর্ব ষষ্ট থেকে তৃতীয় শতকে সংস্কৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এটি মানুষের মুখের ভাষা না হওয়ার কারণে পরবর্তিতে আর বিবর্তিত হয়নি । বৈদিক ভাষার মৌখিক রুপের বিবর্তনের ধারাবাহিকতায় প্রকৃত ভাষার উদ্ভব ঘটে। এই প্রকৃত ভাষার একটি উপভাষা গৌড়িয় প্রকৃতি থেকে গৌড়িয় অপভ্রংশ এবং এই গৌড়িয় অপভ্রংশ থেকে সংস্কৃত ভাষার জন্মেরও বারোশো থেকে ষোলোশো বছর পর বাংলা ভাষার আদিরুপের জন্ম হয়। ফলে এই দীর্ঘ সময়ে সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় ধ্বনিরুপে পার্থক্য তৈরি হবে তা খুবই স্বাভাবিক। 

কিন্তু সংস্কৃত ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্য যখন বর্ণমালা গ্রহণ করা হয় তখন এই পার্থক্যকে বিবেচনা করা হয়নি। এর প্রধান কারণ মধ্যযুগে যেসকল পন্ডিতেরা বাংলা লিখেছেন তারা ভাষায় আভিজাত্য আনতে গিয়ে প্রচুর সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার করেছেন। বড়ু চন্ডিদাস রচিত মধ্যযুগের প্রথম বই 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের' ৪৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। শাহ মুহাম্মদ সগীর রচিত 'ইউসুফ জুলেখার' ৭৫ ভাগ শব্দই সংস্কৃত শব্দ। লেখায় এই আভিজাত্য সৃষ্টি করতে গিয়ে তারা মৌখিক বাংলার সাথে লৈখিক বাংলার বিস্তর পার্থক্য তৈরি করেছেন। এখনও পর্যন্ত বাংলা ভাষায় সেই পার্থক্য রয়ে গিয়েছে। এই পার্থক্য নিরসণে প্রমথ চৌধুরি এগিয়ে আসেন এবং চলিত বাংলায় সাহিত্য রচনার দাবি উঠান। বর্তমানে চলিত বাংলায় সাহিত্য রচিত হলেও সাধু বাংলার ছাপ থেকেই গেছে।

সংস্কৃত ভাষা থেকে যে সকল ঋণ শব্দ বাংলা ভাষায় এসেছে তার অধিকাংশের উচ্চারণই বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষাভাষি জনগোষ্ঠি তাদের নিজস্ব ধ্বনিত্বত্তের আলোকে সেই সকল শব্দের উচ্চারণ বদলে ফেলেছে। এই সকল সংস্কৃত শব্দের উচ্চারণ বদলালেও উচ্চারণ অনুযায়ী তাদের বানান বদল করা হয়নি। 'ভবন' ও 'গগণ' শব্দদ্বয়ে ন-য়ের উচ্চারণে সংস্কৃতিতে পার্থক্য থাকলেও বাংলা উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেয়। অনুরুপভাবে 'ষোল' ও 'শত' শব্দদ্বয়ে শ-য়ের উচ্চারণে এবং 'রং' ও 'সঙ' শব্দদ্বয়ে ' ং'- এর উচ্চারণে পার্থক্য বাংলা ভাষায় রক্ষিত হয়নি। বাংলা ভাষায় দীর্ঘ স্বরের কোন অস্তিত্ব নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। তাই 'ঈশ্বর' ও 'ইন্দ্রিয়' শব্দদ্বয়ের উচ্চারণে বাংলায় দুইটি ই-এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই যেটি সংস্কৃত ভাষায় ছিল। সংস্কৃত এই সকল শব্দগুলো বাংলা উচ্চারণ গ্রহণ করলেও লেখ্যরুপে এদের বানান অক্ষত রাখা হয়েছে। ফলে এই শব্দগুলোর বানান আলাদাভাবে শেখার প্রয়োজন হয় ( যেমনঃ ণ-ত্ব বিধান, ষ-ত্ব বিধান ইত্যাদি)। 

অনুরুপভাবে আরবি শব্দ 'ঈদ' কিংবা 'ইট'-এ আলাদা ই ব্যবহার করা হলেও তাদের উচ্চারণে কোন পার্থক্য নেই। এই অসংগতি দূর করার জন্য বাংলা বর্ণমালা সংস্কারের চেষ্টা বিভিন্ন সময়ে করা হয়েছে। ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহের সভাপতিত্বে বানান সংস্কার কমিটি গঠণ করে। কমিটি অন্যান্য সুপারিশের সাথে বাংলা বর্ণমালা থেকে দীর্ঘস্বর (ঈ ও ঊ) বাদ দেওয়ারও সুপারিশ করেছিল। কিন্তু পরবর্তি বছরেই ড মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ মারা গেলে এবং বিদ্যমান রাজনৈতিক গোলযোগে এই সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি।

বর্নমালা সংস্কারে প্রধান প্রতিবন্ধকতা দুটিঃ 
১। আমাদের চোখ সংস্কার দেখে অভ্যস্ত নয়। ফলে তার দর্শনে দৃষ্টি কটুতার অনুভুতি যাগে। 
২। সংস্কারটিকে সার্বজনিন করা। বিভিন্ন গণমাধ্যম, প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ও পাঠ্যবই প্রনেতাদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা করা একটি দুরহ কাজ।
উপরোক্ত দুটি প্রধান সমস্যার কারণে বিভিন্ন সময়ে উত্থাপিত সংস্কার প্রস্তাবগুলো প্রয়োজনীয় হলেও তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তাই আজ বাংলা একাডেমি আরবি 'ঈদ' বানানে ঈ-এর পরিবর্তে 'ই' ব্যবহারের সুপারিশ করলে বিতর্কের জন্ম হচ্ছে। আরবি ভাষায় দীর্ঘস্বরের উচ্চারণ থাকলেও বাংলা ভাষায় তার অস্তিত্ব নেই। বাংলা ভাষায় শুধু হ্রস-ই এরই উচ্চারণ আছে। 

মৌখিক উচ্চারণে যদি অর্থ পার্থক্য তৈরি না করে তাহলে লেখ্যরুপে অর্থপার্থক্য তৈরি করবে কেন? তাছাড়া যেসকল বিদেশি শব্দ বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয় সেগুলো বাংলার নিজস্ব উচ্চারণেই ব্যবহৃত হয়। এবং সেই অনুযায়ীই বানান প্রণিতও হয়। যেমন আরবি ভাষা থেকে আসা 'বিদায়' শব্দটির আরবি উচ্চারণ 'বিদায়াহ'। কিন্তু বাঙালীর মুখে এটি 'বিদায়' হিসেবেই উচ্চারিত হয় এবং বানানও সেই অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়েছে। তাহলে কেন 'ঈদ' শব্দটি 'ইদ' লেখায় আপত্তি থাকবে। বাঙালীর মুখেতো এই দুই বানানে উচ্চারণের পরিবর্তন ঘটছে না। আমরাতো সবাই হ্রস-ই উচ্চারণ করি, দীর্ঘ-ই তো উচ্চারণ করি না। তাহলে হ্রস-ই লেখতে অসুবিধা কোথায়। অনেকেই আবার এর সাথে ধর্মীয় আবেগ জড়িয়ে ফেলছেন যেটি অবান্তর। ভাষা ধর্মীয় অনুসঙ্গ নয়, এটি ভাব প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। ইদ আমরা যেভাবেই লিখি না কেন তা বাঙ্গালীর মনে একই অর্থের উদ্রেক করে।

লেখক: মুক্ত গবেষক

বিডি প্রতিদিন/২৪ জুন ২০১৭/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন