শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৬, মঙ্গলবার, ২২ মে, ২০১৮

দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

সমীর দাশ:
অনলাইন ভার্সন
দ্বিধাবিভক্ত প্রাথমিক শিক্ষা: জ্ঞানের সর্বাঙ্গসম্পূর্ণতায় কতটা ফলপ্রসু?

শিশু পৃথিবীর আলো দেখার পর প্রথম ভাষা শেখে তার মায়ের মুখে। আর এভাবেই তার প্রথম ভাষা হয় মাতৃভাষা, যে ভাষাতে সে তার অনুভূতির আদান প্রদান করে। এই ভাষা যতটা হৃদয়ঙ্গম হয় পৃথিবীর আর কোনো ভাষা ততটা হৃদয়স্পর্শ করতে পারে না। প্রকৃতির সকল আবেদন মায়ের ভাষায় অনূদিত করে শিশু বুঝতে শেখে। পরিবার, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশ, অনুকরণ এগুলোই তার জানার প্রাথমিক মাধ্যম। এরপর শুরু হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রাথমিক শিক্ষা। সাধারণত ৪ থেকে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত বিস্তৃত এই শিক্ষাস্তর। এখানে তার পরিবেশকে আরেকটু সাজিয়ে গুছিয়ে সে জানতে, বুঝতে শেখে, শুরু হয় বিশ্বজ্ঞানের আরম্ভযাত্রা। 

এখানে এসে তাকে প্রথম যে ধাক্কাটা সামলাতে হয়, তা হলো অপরিচিত পরিবেশ, অপরিচিত অনেক নতুন মুখ। এ পরিবেশেও সে মানিয়ে নিতে শেখে যখন সে পরিচিত ভাষার মাধ্যম পায়, করতে পারে সহানুভব অনুভূতির বিনিময়। ধীরে ধীরে গড়ে তোলে তার-আপনার পরিচিত পরিবেশ।

প্রাথমিক শিক্ষা যা কিনা প্রতিটি শিশুর চিরন্তন অভ্যাস তা একই প্রকৃতির হওয়া বাঞ্ছনীয় নয় কি? অথচ আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় রয়েছে কি বিচিত্র বিভিন্নতা। বাংলাদেশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoPME) কর্তৃক পরিচালিত ৮ প্রকার, শিক্ষা মন্ত্রণালয় (MoE) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, (MoC) কর্তৃক পরিচালিত ২ প্রকার, বেসরকারী সংস্থা (NGO Bureau) কর্তৃক পরিচালিত ৩ প্রকার, এবং অন্যান্য সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত ৯ প্রকার, সর্বমোট ২৫ প্রকারের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলিত (সূত্র: এপিএসসি ২০১৬) যাদের অধিকাংশেরই আছে নিজস্ব শিক্ষাক্রম। আছে পাঠদানে শিক্ষকের স্বতন্ত্র এবং ভিন্ন পদ্ধতিও। অথচ সবাইকে একই প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করিয়ে তাদের যোগ্যতার পরিমাপ করা হয়। আমার প্রশ্ন হলো প্রাথমিক শিক্ষা বা Elementary Education এ কেন এই ভিন্নতা? আমরা কি শিক্ষা জীবনের শুরুতেই আমাদের সন্তানদের বুঝিয়ে দিচ্ছি না যে আমাদের সাধারণ কোনো শ্রেণি নেই অথবা আমারা তাই নই যা ওরা, অথবা ওরা তাই নয় যা আমরা। এই ভিন্নতা কি আমাদের সন্তানদের সুস্থ ও সুষমভাবে বাড়তে, চলতে, মানতে বাঁধা সৃষ্টি করছে না? 

আমি আশ্চর্য হয়ে যাই, আজ প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার জন্য ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। ছোট ছোট শিশুদের নেওয়া লাগে বিসিএস এর মতো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি। আমি ভেবে পাই না ৩/৪ বছর বয়সী একটি শিশুর কতটা জ্ঞান প্রয়োজন। তারা আজ খাওয়া, ঘুম, খেলাধুলা ভুলতে বসেছে। চোখে মোটা চশমা, পিঠে ভারী ব্যাগ নিয়ে তারা বিদ্যালয়ে যায় প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে। আমার তো মনে হয় না পৃথিবীর অন্য কোন দেশে এই বয়সী শিশুদের দিয়ে এই ভারোত্তলন করানো হয়। প্রাথমিক শিক্ষা বিভাগের অধিকাংশ কর্মচারী তাদের সন্তানদের নিতান্ত বাধ্য না হলে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে আগ্রহী নন অথচ তারাই চিবাচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষার নির্যাসহীন আখচর্ম। কেননা, তাদের সন্তানদের সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াতে অধিদপ্তরকে অনুরোধ করতে হয়। শিশিরবিন্দুর সৌন্দর্য দেখাতে সবসময় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নাও পাওয়া যেতে পারে, তাই বলে কি আমরা সকল সৌন্দর্যে বঞ্চিত হবো, বঞ্চিত করবো আমাদের সন্তানদেরকেও? দেখানো রাস্তায় নয়, তারা কি হাঁটতে পারবে না নিজের ভাষায় খুঁজে পাওয়া কোনো অরণ্যে?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) বলেছেন, ‘আধুনিক সমস্ত বিদ্যাকে জাপানি ভাষায় সম্পূর্ণ আয়ত্তগম্য করে তবে জাপানি বিশ্ববিদ্যালয় দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে সত্য ও সম্পূর্ণ করে তুলেছে।’ (‘রাশিয়ার চিঠি’, পৃ. ৭০)। বিশ্বের উন্নত দেশের মডেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বিদ্ধস্ত জাপান তার সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠে মাতৃভাষায় শিক্ষা দান করে শিক্ষাকে করছে সর্বসাধারণের, কারণ তারা জানে সর্বসাধারণের উন্নয়নই দেশের উন্নয়ন আর শিক্ষাই হচ্ছে তার মূল ভিত্তি। অথচ আমরা প্রাথমিক শিক্ষা স্তরেই ইংরেজি মাধ্যমে আমাদের উচ্চ বংশীয় সন্তানদের সামনে আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরছি, অপরিচিত করে তুলছি অতি পরিচিত অনুভূতিকেও। আমরা আমাদের প্রাথমিক শিক্ষাকে উঁচু, মধ্যম, নিচু প্রভৃতি শ্রেণিতে বিভক্ত করে আমাদের আগামী প্রজন্মের জ্ঞানের ভিতকে করছি দ্বিধাগ্রস্ত। সন্তানকে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বা কিন্ডার গার্টেনে পড়াতে পারলে বাবা-মায়ের গর্বের অন্ত থাকে না। প্রতিযোগিতা এখন আর শিক্ষার্থীদের বিষয় নয়, বিষয় তাদের মম্-ড্যাডের। অথচ শিশু পারছে না তার শিখনকে পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে। এর ফলে সে এক দিধাগ্রস্ত পরিবেশের সাথে নিয়ত দ্বন্দ্বে আবর্তিত হতে হতে বেড়ে উঠছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ছেলেবেলা প্রবন্ধে সেজদাদার উক্তিতে বলেছেন, ‘আগে চাই বাংলা ভাষার গাঁথুনি, তার পরে ইংরেজি শেখার পত্তন’। আমরা গাঁথুনি বর্জন করে পত্তনে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছি আমাদের সন্তানদের, ভাবছি না এতে তাদের পত্তন হচ্ছে, নাকি পতন ।

মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে এমন নজির বিশ্বে আর কোনো দেশে নেই অথচ এই আমাদের দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থায় এ ভাষাকে কত অবজ্ঞা করা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা কেন বিদেশী ভাষায় বা ইংরেজি মাধ্যমে হবে? প্রাথমিক শিক্ষায় এ অবজ্ঞা কি অভিশাপ নয়? এখনো আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি থেকেই পড়ানো হয় Apple মানে আপেল, Cat মানে বিড়াল অথচ জাপানে ৫ম শ্রেণির পূর্বে কোনো বিদেশী ভাষা শেখানো হয় না। এখনো আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার অন্যতম ভীতি ইংরেজি বিষয় তবুও এ বিষয়ের অবস্থান অনড়। যে শিক্ষার্থী বাংলা-ই ঠিকমত হৃদয়ঙ্গম করতে পারে নি তার মুখের ইংরেজি যে হৃদয়ের না, তা যে তার নিতান্তই মুখস্ত বিদ্যা যা দিয়ে বেশিদূর অগ্রসর হওয়া যায় না এ আমাদের বিশ্বাসমূলে আঘাত হানতে অক্ষম। আমাদের পিতামাতা সন্তানের মুখ থেকে কয়েকটি ইংরেজি শব্দ না শুনতে পেলে হেরে যায় অন্য সন্তানের পিতামাতার কাছে। অথচ তারা ভাবেও না তার সন্তান তার নিজের ভাষায় অভিব্যক্তি প্রকাশে সক্ষম কি না। আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯) বলেছেন, ‘বিদেশী ভাষা শিখিব মাতৃভাষায় শিক্ষিত হইবার পর আগে নয়।’ এটা আমরা নীতিকথা হিসেবে মুখস্ত করি, হৃদয়ঙ্গম করি না।

যদি আমাদের সন্তানদের বৈষম্যহীন একটি সাধারণ প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা উপহার দেওয়া যেত, যেখানে সবাই একই ধরণের বিদ্যালয়ে যাবে, একই বই পড়বে, ছুঁয়ে দেখা পরিবেশের স্পর্শ পাবে, বিদ্যালয় হবে তার আনন্দের স্থান; হয়তো মানবিক গুণের অধিকারী প্রকৃত মনুষ্যত্বধারী হয়ে উঠতে তারা থাকতো একধাপ এগিয়ে।

লেখক: সহকারী উপজেলা শিক্ষা আফিসার, ডুমুরিয়া, খুলনা।  ([email protected])


বিডি প্রতিদিন/২২ মে ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন