শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৫, সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮ আপডেট:

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

শিবলী হাসান
অনলাইন ভার্সন
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

'ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে কী করেছেন প্রধানমন্ত্রী’, মির্জা ফখরুলের এই প্রশ্নটি দিয়ে লেখা শুরু করছি, এই প্রশ্নের উত্তরে আমি অবশ্যই যাবো এবং ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি কে কী করেছে তাও তথ্যসহ উপস্থাপন করবো। তবে তার আগে মির্জা ফখরুলের কাছে জানতে চাইবো, আপনারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এই অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? সমস্যা সমাধান করেছিলেন নাকি সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিয়ে গেছেন?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত ২৫ মে শুক্রবার দু'দিনের সফরে ভারত যান। বিশ্বভারতীর সমাবর্তন উৎসবে যোগদানের পর শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লিতে নির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবনে’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানজনক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেছেন। মূলত এই সম্মান একা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর না , এই সম্মান গোটা দেশের। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে নিয়েও বিএনপি শুরু করেছে এক ঘৃণ্য রাজনৈতিক খেলা। ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কী করেছেন তা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন। তো আসুন দেখা যাক এখন পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে কোন রাজনৈতিক দল সবচাইতে বেশি কাজ করেছে এবং সমস্যা সমাধান করেছে।

বাংলাদেশ ভারতের অমীমাংসিত বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে তিস্তা চুক্তি, তিনবিঘা করিডোর, ছিটমহল সমস্যা, অর্থনৈতিক ট্রানজিট বিষয়ক বিরোধ, উভয় দেশের যৌথ সংগঠন বঙ্গ সেনা এবং হরকত-আল-জিহাদের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডসহ সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের কর্মকাণ্ড, অবৈধভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে গমন, সমুদ্র অঞ্চলের মালিকানা নিয়ে বিরোধ। তিস্তা চুক্তি বাদে উপরে উল্লেখিত সবকটা অমীমাংসিত বিষয় মীমাংসা হয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। বর্তমান সরকারই ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত মূল ৭টা বিষয়ের মধ্যে ৬টি'র সমাধা করেছেন, তিস্তা চুক্তি এখনো ঝুঁলে আছে এবং সরকারের চেষ্টার কোন কমতি নেই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে। তাই স্বভাবিকভাবেই আমাদের প্রশ্ন থাকবে মির্জা ফখরুলদের কাছে যে, আপনারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও যেখানে অনেকগুলো অমীমাংসিত ইস্যুর একটিরও সমাধা করতে পারেননি সেখানে কোন মুখে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে এই ইস্যুতে প্রশ্ন করেন? একের পর এক এই ইস্যুতে আঙুল তুলেন? ন্যূনতম লজ্জাবোধ থাকলেও তো এই প্রশ্ন উত্থাপন করার কথা না!

বিএনপিকে একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ১৯৮৩ সালে তিস্তার পানি সমবণ্টন নিয়ে প্রথম প্রস্তাব ওঠে। কিন্তু ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের কোন রূপরেখা গ্রহণ করেনি কোন সরকার। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ এবং ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন তিস্তা নিয়ে কার্যত কোন আলোচনাই হয়নি এমনকি ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্রসীমাসহ অন্যান্য অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে কোন আলাপ আলোচনা করেনি তৎকালীন বিএনপি সরকার। বিএনপি ব্যস্ত ছিলো উত্তর-পূর্ব ভারতে সশস্ত্র আন্দোলনে ইন্ধনের মাধ্যমে ভারতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে, দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে বিএনপি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে স্বাধীনতা পরবর্তীকালের সবচাইতে জঘন্য সম্পর্কে পরিণত করেছিলো। ভারতের সাথে বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসা করা নয় বরং সমস্যা আরো জটিল করে তুলাতেই ব্যস্ত সময় পাডর করেছিলো তৎকালীন বিএনপি সরকার। পার্শ্ববর্তী দেশকে অস্থিতিশীল করার নেপথ্যে কাজ করতে গিয়ে নিজ দেশে আশ্রয় দেয়া হয় ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের নেতাদের এবং ওই সময়টিতে এর ভয়াবহ কুফল ভোগ করেছিল গোটা জাতি। সন্ত্রাসীদের যেহেতু কোন জাত ধর্ম বা দেশ নেই সেহেতু আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই গোটা বিশ্বে সন্ত্রাসী দেশের তকমা লাগিয়ে ফেলে, দেশের ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সমাবেশে হামলা তখন নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়, জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে এই বিএনপি-জামায়াত জোটের অপশাসনে।

অবশেষে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে এবং ভারতের বিদ্রোহী দলের কিছু নেতাকে ভারত সরকারের হাতেও তুলে দেয় তারা। ফলে পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে একটি চমৎকার সম্পর্কের মাধ্যমে অগ্রসর হতে থাকে বাংলাদেশ। অহেতুক ভারত বিরোধী নীতি যে কখনোই কোন অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসার রেখা টানতে পারে না সেটা বিএনপি না বুঝলেও আওয়ামী লীগ বুঝতে পারে কেননা জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি সর্বোপরি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি কোন রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতার শিক্ষা দেয় না। তারই ধারাবাহিতায় ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় তিস্তা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয় এবং সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে একটি খসড়া চুক্তি তৈরির জন্য দুই দেশের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। অতঃপর ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের বহু অমীমাংসিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পায় সাধারণ জনগণ। ছিটমহল সমস্যা সমাধানে মাধ্যমে হাজারো মানুষ তার নিজস্ব পরিচয় পায়, পায় তার ভূখণ্ড। চুক্তি কার্যকর হওয়ার ফলে ভারতের ১১১টি ছিটমহল (১৭,১৬০ একর জমি) বাংলাদেশের অংশ হয়েছে। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত যে বাংলাদেশের আয়তন আমরা পড়েছি ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিমি, সেই বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে হয়েছে ১, ৪৭, ৬৩৯.৪৪ বর্গ কি.মি.। এটা শুধু বাংলাদেশের এক বিরাট অর্জন নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য অর্জন। কেননা আজ পর্যন্ত এই ছিটমহল সমস্যার সমাধান পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা মেক্সিকো। পৃথিবীর অনেক বড় বড় রাষ্ট্রও পারেনি এই ছিটমহল সমস্যা সমাধান করতে। সেখানে বাংলাদেশ পেরেছে শেখ হাসিনা সরকারের অনন্য নেতৃত্বগুণে।

এবার আসি সমুদ্রসীমা নিয়ে। সমুদ্রে ভারত-বাংলাদেশ অমীমাংসিত এলাকা ছিলো ২৫,৬০২ বর্গকিলোমিটার। মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা জয়ের পর এক অনন্য সাহসিকতা নিয়ে সমুদ্রসীমাতে যে অমীমাংসিত ভূমি রয়েছে তা মীমাংসার জন্য পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের স্থায়ী সালিসি আদালতের রায়ে বঙ্গোপসাগরের অমীমাংসিত ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। বাকি ছয় হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটার পেয়েছে ভারত। এই রায়ের ফলে প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের বিষয়টি সুরাহা হওয়ায় বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে পেরেছে। বাংলাদেশ- ভারত উভয় রাষ্ট্রই আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। কেননা অমীমাংসিত বিষয়গুলো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরেই সমাধানের পথে এগিয়েছে বাংলাদেশ।

অপরদিকে একের পর এক কূটনৈতিক বিজয় ও ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয়গুলো যখন মীমাংসা করে চলছে আওয়ামী লীগ সরকার তখন বিএনপি শুধুই অযৌক্তিক সমালোচনা করে যাচ্ছে। যে বিএনপি ঐতিহাসিক মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিকে একসময় 'দাসত্ব চুক্তি'/ 'গোলামি চুক্তি' হিসেবে উল্লেখ করেছিলো এখন কীনা সেই বিএনপি মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয় সরকারকে! যাই হউক, তিস্তা বা অন্যান্য চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয়ার মাধ্যমে বিএনপি অন্তত এটা স্বীকার করে নিয়েছে যে, একসময় নিজেরা ভুল ছিল, মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিই যে মূলত কার্যকরী এবং ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে সুরাহা করার যৌক্তিক চুক্তি ছিলো তা নিজেদের এখনকার বক্তব্যে প্রমাণিত হচ্ছে।

সবশেষে একটি ঘটনা দিয়ে আমার লেখা শেষ করছি, ঘটনার জন্মদাতা বেগম খালেদা জিয়া নিজেই। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে বেগম জিয়া ভারত সফরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরে আসার পর সংবাদ সম্মেলনে যখন বেগম জিয়াকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো যে, তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা কি কতোদূর হয়েছে। বেগম জিয়ার উত্তর শুনে সংবাদকর্মীরা হতভম্ভ হয়ে গিয়েছিলেন, বেগম জিয়া নাকি ভুলে গিয়েছিলেন তিস্তা নিয়ে আলোচনা উত্থাপন করতে! একজন প্রধানমন্ত্রী যদি রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়ে মূল ইস্যুই আলোচনা করতে ভুলে যান তবে সাধারণ জনতার প্রতিক্রিয়া কী হয় তা নাইবা বললাম! আবার সেই দলীয় প্রধান বা দলের নেতারা যখন ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে বড় গলায় কথা বলেন তখন স্বাভাবিক অর্থেই প্রশ্ন জাগে, কাদের হয়ে কথা বলছেন তারা? যে বিএনপি দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কোন মীমাংসায় যেতে পারেনি তাদের মুখে এসব বুলি হায়াহীন অপদার্থের বক্তব্য বলে মনে হয়! তাই এসব ফাঁকা বুলি না দিয়ে বিএনপির উচিত যুক্তি দিয়ে, বিবেচনা দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে মূল্যায়ন করা। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ক্ষেত্রে বিরোধীতার মানসিকতা পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পর্ককে যাচাই করা। তবেই দেশের মঙ্গল এবং জনগণের মঙ্গল।

লেখক: সমাজকর্মী, সাবেক শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাবি।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/২৮ মে, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন