শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৫, সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮ আপডেট:

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

শিবলী হাসান
অনলাইন ভার্সন
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

'ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে কী করেছেন প্রধানমন্ত্রী’, মির্জা ফখরুলের এই প্রশ্নটি দিয়ে লেখা শুরু করছি, এই প্রশ্নের উত্তরে আমি অবশ্যই যাবো এবং ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি কে কী করেছে তাও তথ্যসহ উপস্থাপন করবো। তবে তার আগে মির্জা ফখরুলের কাছে জানতে চাইবো, আপনারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এই অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? সমস্যা সমাধান করেছিলেন নাকি সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিয়ে গেছেন?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত ২৫ মে শুক্রবার দু'দিনের সফরে ভারত যান। বিশ্বভারতীর সমাবর্তন উৎসবে যোগদানের পর শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লিতে নির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবনে’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানজনক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেছেন। মূলত এই সম্মান একা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর না , এই সম্মান গোটা দেশের। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে নিয়েও বিএনপি শুরু করেছে এক ঘৃণ্য রাজনৈতিক খেলা। ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কী করেছেন তা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন। তো আসুন দেখা যাক এখন পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে কোন রাজনৈতিক দল সবচাইতে বেশি কাজ করেছে এবং সমস্যা সমাধান করেছে।

বাংলাদেশ ভারতের অমীমাংসিত বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে তিস্তা চুক্তি, তিনবিঘা করিডোর, ছিটমহল সমস্যা, অর্থনৈতিক ট্রানজিট বিষয়ক বিরোধ, উভয় দেশের যৌথ সংগঠন বঙ্গ সেনা এবং হরকত-আল-জিহাদের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডসহ সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের কর্মকাণ্ড, অবৈধভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে গমন, সমুদ্র অঞ্চলের মালিকানা নিয়ে বিরোধ। তিস্তা চুক্তি বাদে উপরে উল্লেখিত সবকটা অমীমাংসিত বিষয় মীমাংসা হয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। বর্তমান সরকারই ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত মূল ৭টা বিষয়ের মধ্যে ৬টি'র সমাধা করেছেন, তিস্তা চুক্তি এখনো ঝুঁলে আছে এবং সরকারের চেষ্টার কোন কমতি নেই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে। তাই স্বভাবিকভাবেই আমাদের প্রশ্ন থাকবে মির্জা ফখরুলদের কাছে যে, আপনারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও যেখানে অনেকগুলো অমীমাংসিত ইস্যুর একটিরও সমাধা করতে পারেননি সেখানে কোন মুখে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে এই ইস্যুতে প্রশ্ন করেন? একের পর এক এই ইস্যুতে আঙুল তুলেন? ন্যূনতম লজ্জাবোধ থাকলেও তো এই প্রশ্ন উত্থাপন করার কথা না!

বিএনপিকে একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ১৯৮৩ সালে তিস্তার পানি সমবণ্টন নিয়ে প্রথম প্রস্তাব ওঠে। কিন্তু ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের কোন রূপরেখা গ্রহণ করেনি কোন সরকার। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ এবং ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন তিস্তা নিয়ে কার্যত কোন আলোচনাই হয়নি এমনকি ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্রসীমাসহ অন্যান্য অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে কোন আলাপ আলোচনা করেনি তৎকালীন বিএনপি সরকার। বিএনপি ব্যস্ত ছিলো উত্তর-পূর্ব ভারতে সশস্ত্র আন্দোলনে ইন্ধনের মাধ্যমে ভারতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে, দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে বিএনপি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে স্বাধীনতা পরবর্তীকালের সবচাইতে জঘন্য সম্পর্কে পরিণত করেছিলো। ভারতের সাথে বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসা করা নয় বরং সমস্যা আরো জটিল করে তুলাতেই ব্যস্ত সময় পাডর করেছিলো তৎকালীন বিএনপি সরকার। পার্শ্ববর্তী দেশকে অস্থিতিশীল করার নেপথ্যে কাজ করতে গিয়ে নিজ দেশে আশ্রয় দেয়া হয় ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের নেতাদের এবং ওই সময়টিতে এর ভয়াবহ কুফল ভোগ করেছিল গোটা জাতি। সন্ত্রাসীদের যেহেতু কোন জাত ধর্ম বা দেশ নেই সেহেতু আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই গোটা বিশ্বে সন্ত্রাসী দেশের তকমা লাগিয়ে ফেলে, দেশের ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সমাবেশে হামলা তখন নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়, জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে এই বিএনপি-জামায়াত জোটের অপশাসনে।

অবশেষে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে এবং ভারতের বিদ্রোহী দলের কিছু নেতাকে ভারত সরকারের হাতেও তুলে দেয় তারা। ফলে পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে একটি চমৎকার সম্পর্কের মাধ্যমে অগ্রসর হতে থাকে বাংলাদেশ। অহেতুক ভারত বিরোধী নীতি যে কখনোই কোন অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসার রেখা টানতে পারে না সেটা বিএনপি না বুঝলেও আওয়ামী লীগ বুঝতে পারে কেননা জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি সর্বোপরি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি কোন রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতার শিক্ষা দেয় না। তারই ধারাবাহিতায় ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় তিস্তা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয় এবং সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে একটি খসড়া চুক্তি তৈরির জন্য দুই দেশের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। অতঃপর ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের বহু অমীমাংসিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পায় সাধারণ জনগণ। ছিটমহল সমস্যা সমাধানে মাধ্যমে হাজারো মানুষ তার নিজস্ব পরিচয় পায়, পায় তার ভূখণ্ড। চুক্তি কার্যকর হওয়ার ফলে ভারতের ১১১টি ছিটমহল (১৭,১৬০ একর জমি) বাংলাদেশের অংশ হয়েছে। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত যে বাংলাদেশের আয়তন আমরা পড়েছি ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিমি, সেই বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে হয়েছে ১, ৪৭, ৬৩৯.৪৪ বর্গ কি.মি.। এটা শুধু বাংলাদেশের এক বিরাট অর্জন নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য অর্জন। কেননা আজ পর্যন্ত এই ছিটমহল সমস্যার সমাধান পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা মেক্সিকো। পৃথিবীর অনেক বড় বড় রাষ্ট্রও পারেনি এই ছিটমহল সমস্যা সমাধান করতে। সেখানে বাংলাদেশ পেরেছে শেখ হাসিনা সরকারের অনন্য নেতৃত্বগুণে।

এবার আসি সমুদ্রসীমা নিয়ে। সমুদ্রে ভারত-বাংলাদেশ অমীমাংসিত এলাকা ছিলো ২৫,৬০২ বর্গকিলোমিটার। মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা জয়ের পর এক অনন্য সাহসিকতা নিয়ে সমুদ্রসীমাতে যে অমীমাংসিত ভূমি রয়েছে তা মীমাংসার জন্য পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের স্থায়ী সালিসি আদালতের রায়ে বঙ্গোপসাগরের অমীমাংসিত ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। বাকি ছয় হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটার পেয়েছে ভারত। এই রায়ের ফলে প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের বিষয়টি সুরাহা হওয়ায় বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে পেরেছে। বাংলাদেশ- ভারত উভয় রাষ্ট্রই আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। কেননা অমীমাংসিত বিষয়গুলো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরেই সমাধানের পথে এগিয়েছে বাংলাদেশ।

অপরদিকে একের পর এক কূটনৈতিক বিজয় ও ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয়গুলো যখন মীমাংসা করে চলছে আওয়ামী লীগ সরকার তখন বিএনপি শুধুই অযৌক্তিক সমালোচনা করে যাচ্ছে। যে বিএনপি ঐতিহাসিক মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিকে একসময় 'দাসত্ব চুক্তি'/ 'গোলামি চুক্তি' হিসেবে উল্লেখ করেছিলো এখন কীনা সেই বিএনপি মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয় সরকারকে! যাই হউক, তিস্তা বা অন্যান্য চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয়ার মাধ্যমে বিএনপি অন্তত এটা স্বীকার করে নিয়েছে যে, একসময় নিজেরা ভুল ছিল, মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিই যে মূলত কার্যকরী এবং ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে সুরাহা করার যৌক্তিক চুক্তি ছিলো তা নিজেদের এখনকার বক্তব্যে প্রমাণিত হচ্ছে।

সবশেষে একটি ঘটনা দিয়ে আমার লেখা শেষ করছি, ঘটনার জন্মদাতা বেগম খালেদা জিয়া নিজেই। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে বেগম জিয়া ভারত সফরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরে আসার পর সংবাদ সম্মেলনে যখন বেগম জিয়াকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো যে, তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা কি কতোদূর হয়েছে। বেগম জিয়ার উত্তর শুনে সংবাদকর্মীরা হতভম্ভ হয়ে গিয়েছিলেন, বেগম জিয়া নাকি ভুলে গিয়েছিলেন তিস্তা নিয়ে আলোচনা উত্থাপন করতে! একজন প্রধানমন্ত্রী যদি রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়ে মূল ইস্যুই আলোচনা করতে ভুলে যান তবে সাধারণ জনতার প্রতিক্রিয়া কী হয় তা নাইবা বললাম! আবার সেই দলীয় প্রধান বা দলের নেতারা যখন ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে বড় গলায় কথা বলেন তখন স্বাভাবিক অর্থেই প্রশ্ন জাগে, কাদের হয়ে কথা বলছেন তারা? যে বিএনপি দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কোন মীমাংসায় যেতে পারেনি তাদের মুখে এসব বুলি হায়াহীন অপদার্থের বক্তব্য বলে মনে হয়! তাই এসব ফাঁকা বুলি না দিয়ে বিএনপির উচিত যুক্তি দিয়ে, বিবেচনা দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে মূল্যায়ন করা। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ক্ষেত্রে বিরোধীতার মানসিকতা পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পর্ককে যাচাই করা। তবেই দেশের মঙ্গল এবং জনগণের মঙ্গল।

লেখক: সমাজকর্মী, সাবেক শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাবি।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/২৮ মে, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

এই মাত্র | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম