শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৫, সোমবার, ২৮ মে, ২০১৮ আপডেট:

ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

শিবলী হাসান
অনলাইন ভার্সন
ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী: উল্টো পথেই কী থাকছে বিএনপি!

'ভারতের সঙ্গে অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে কী করেছেন প্রধানমন্ত্রী’, মির্জা ফখরুলের এই প্রশ্নটি দিয়ে লেখা শুরু করছি, এই প্রশ্নের উত্তরে আমি অবশ্যই যাবো এবং ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত সমস্যা সমাধানে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি কে কী করেছে তাও তথ্যসহ উপস্থাপন করবো। তবে তার আগে মির্জা ফখরুলের কাছে জানতে চাইবো, আপনারা যখন ক্ষমতায় ছিলেন তখন এই অমীমাংসিত ইস্যুগুলো নিয়ে কী কী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন? সমস্যা সমাধান করেছিলেন নাকি সমস্যা আরো বাড়িয়ে দিয়ে গেছেন?

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গত ২৫ মে শুক্রবার দু'দিনের সফরে ভারত যান। বিশ্বভারতীর সমাবর্তন উৎসবে যোগদানের পর শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লিতে নির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবনে’ আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের আসানসোলে কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানজনক ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করেছেন। মূলত এই সম্মান একা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর না , এই সম্মান গোটা দেশের। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে নিয়েও বিএনপি শুরু করেছে এক ঘৃণ্য রাজনৈতিক খেলা। ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কী করেছেন তা নিয়ে তিনি প্রশ্ন তুলেছেন। তো আসুন দেখা যাক এখন পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়গুলো নিয়ে কোন রাজনৈতিক দল সবচাইতে বেশি কাজ করেছে এবং সমস্যা সমাধান করেছে।

বাংলাদেশ ভারতের অমীমাংসিত বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে তিস্তা চুক্তি, তিনবিঘা করিডোর, ছিটমহল সমস্যা, অর্থনৈতিক ট্রানজিট বিষয়ক বিরোধ, উভয় দেশের যৌথ সংগঠন বঙ্গ সেনা এবং হরকত-আল-জিহাদের সশস্ত্র কর্মকাণ্ডসহ সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের কর্মকাণ্ড, অবৈধভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে গমন, সমুদ্র অঞ্চলের মালিকানা নিয়ে বিরোধ। তিস্তা চুক্তি বাদে উপরে উল্লেখিত সবকটা অমীমাংসিত বিষয় মীমাংসা হয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে। বর্তমান সরকারই ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত মূল ৭টা বিষয়ের মধ্যে ৬টি'র সমাধা করেছেন, তিস্তা চুক্তি এখনো ঝুঁলে আছে এবং সরকারের চেষ্টার কোন কমতি নেই তিস্তা চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে। তাই স্বভাবিকভাবেই আমাদের প্রশ্ন থাকবে মির্জা ফখরুলদের কাছে যে, আপনারা দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও যেখানে অনেকগুলো অমীমাংসিত ইস্যুর একটিরও সমাধা করতে পারেননি সেখানে কোন মুখে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে এই ইস্যুতে প্রশ্ন করেন? একের পর এক এই ইস্যুতে আঙুল তুলেন? ন্যূনতম লজ্জাবোধ থাকলেও তো এই প্রশ্ন উত্থাপন করার কথা না!

বিএনপিকে একটু স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, ১৯৮৩ সালে তিস্তার পানি সমবণ্টন নিয়ে প্রথম প্রস্তাব ওঠে। কিন্তু ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার আগ পর্যন্ত এই প্রস্তাব বাস্তবায়নের কোন রূপরেখা গ্রহণ করেনি কোন সরকার। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ এবং ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন তিস্তা নিয়ে কার্যত কোন আলোচনাই হয়নি এমনকি ছিটমহল সমস্যা, সমুদ্রসীমাসহ অন্যান্য অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে কোন আলাপ আলোচনা করেনি তৎকালীন বিএনপি সরকার। বিএনপি ব্যস্ত ছিলো উত্তর-পূর্ব ভারতে সশস্ত্র আন্দোলনে ইন্ধনের মাধ্যমে ভারতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরিতে, দশ ট্রাক অস্ত্র মামলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে বিএনপি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে স্বাধীনতা পরবর্তীকালের সবচাইতে জঘন্য সম্পর্কে পরিণত করেছিলো। ভারতের সাথে বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসা করা নয় বরং সমস্যা আরো জটিল করে তুলাতেই ব্যস্ত সময় পাডর করেছিলো তৎকালীন বিএনপি সরকার। পার্শ্ববর্তী দেশকে অস্থিতিশীল করার নেপথ্যে কাজ করতে গিয়ে নিজ দেশে আশ্রয় দেয়া হয় ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সঙ্গগঠনের নেতাদের এবং ওই সময়টিতে এর ভয়াবহ কুফল ভোগ করেছিল গোটা জাতি। সন্ত্রাসীদের যেহেতু কোন জাত ধর্ম বা দেশ নেই সেহেতু আমরা দেখতে পাই বাংলাদেশ খুব অল্প সময়ের মধ্যেই গোটা বিশ্বে সন্ত্রাসী দেশের তকমা লাগিয়ে ফেলে, দেশের ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সমাবেশে হামলা তখন নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়, জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠে এই বিএনপি-জামায়াত জোটের অপশাসনে।

অবশেষে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করে এবং ভারতের বিদ্রোহী দলের কিছু নেতাকে ভারত সরকারের হাতেও তুলে দেয় তারা। ফলে পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে একটি চমৎকার সম্পর্কের মাধ্যমে অগ্রসর হতে থাকে বাংলাদেশ। অহেতুক ভারত বিরোধী নীতি যে কখনোই কোন অমীমাংসিত বিষয়কে মীমাংসার রেখা টানতে পারে না সেটা বিএনপি না বুঝলেও আওয়ামী লীগ বুঝতে পারে কেননা জাতির পিতার পররাষ্ট্রনীতি সর্বোপরি বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি কোন রাষ্ট্রের সাথে বৈরিতার শিক্ষা দেয় না। তারই ধারাবাহিতায় ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় তিস্তা নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয় এবং সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে একটি খসড়া চুক্তি তৈরির জন্য দুই দেশের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়। অতঃপর ২০১৫ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরের সময় দুই দেশের বহু অমীমাংসিত প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পায় সাধারণ জনগণ। ছিটমহল সমস্যা সমাধানে মাধ্যমে হাজারো মানুষ তার নিজস্ব পরিচয় পায়, পায় তার ভূখণ্ড। চুক্তি কার্যকর হওয়ার ফলে ভারতের ১১১টি ছিটমহল (১৭,১৬০ একর জমি) বাংলাদেশের অংশ হয়েছে। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত যে বাংলাদেশের আয়তন আমরা পড়েছি ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কিমি, সেই বাংলাদেশের আয়তন বেড়ে হয়েছে ১, ৪৭, ৬৩৯.৪৪ বর্গ কি.মি.। এটা শুধু বাংলাদেশের এক বিরাট অর্জন নয় বরং পৃথিবীর ইতিহাসে এক অনন্য অর্জন। কেননা আজ পর্যন্ত এই ছিটমহল সমস্যার সমাধান পারেনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা মেক্সিকো। পৃথিবীর অনেক বড় বড় রাষ্ট্রও পারেনি এই ছিটমহল সমস্যা সমাধান করতে। সেখানে বাংলাদেশ পেরেছে শেখ হাসিনা সরকারের অনন্য নেতৃত্বগুণে।

এবার আসি সমুদ্রসীমা নিয়ে। সমুদ্রে ভারত-বাংলাদেশ অমীমাংসিত এলাকা ছিলো ২৫,৬০২ বর্গকিলোমিটার। মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা জয়ের পর এক অনন্য সাহসিকতা নিয়ে সমুদ্রসীমাতে যে অমীমাংসিত ভূমি রয়েছে তা মীমাংসার জন্য পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ। নেদারল্যান্ডসের স্থায়ী সালিসি আদালতের রায়ে বঙ্গোপসাগরের অমীমাংসিত ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটার এলাকার মধ্যে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার সমুদ্র এলাকা বাংলাদেশ পেয়েছে। বাকি ছয় হাজার ১৩৫ বর্গকিলোমিটার পেয়েছে ভারত। এই রায়ের ফলে প্রতিবেশী মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমা নির্ধারণের বিষয়টি সুরাহা হওয়ায় বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপানের তলদেশে অবস্থিত সব ধরনের প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে পেরেছে। বাংলাদেশ- ভারত উভয় রাষ্ট্রই আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে। কেননা অমীমাংসিত বিষয়গুলো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ধরেই সমাধানের পথে এগিয়েছে বাংলাদেশ।

অপরদিকে একের পর এক কূটনৈতিক বিজয় ও ভারতের সাথে অমীমাংসিত বিষয়গুলো যখন মীমাংসা করে চলছে আওয়ামী লীগ সরকার তখন বিএনপি শুধুই অযৌক্তিক সমালোচনা করে যাচ্ছে। যে বিএনপি ঐতিহাসিক মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিকে একসময় 'দাসত্ব চুক্তি'/ 'গোলামি চুক্তি' হিসেবে উল্লেখ করেছিলো এখন কীনা সেই বিএনপি মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয় সরকারকে! যাই হউক, তিস্তা বা অন্যান্য চুক্তি বাস্তবায়নের তাগিদ দেয়ার মাধ্যমে বিএনপি অন্তত এটা স্বীকার করে নিয়েছে যে, একসময় নিজেরা ভুল ছিল, মুজিব-ইন্দিরা চুক্তিই যে মূলত কার্যকরী এবং ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত বিষয়কে সুরাহা করার যৌক্তিক চুক্তি ছিলো তা নিজেদের এখনকার বক্তব্যে প্রমাণিত হচ্ছে।

সবশেষে একটি ঘটনা দিয়ে আমার লেখা শেষ করছি, ঘটনার জন্মদাতা বেগম খালেদা জিয়া নিজেই। প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে বেগম জিয়া ভারত সফরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফিরে আসার পর সংবাদ সম্মেলনে যখন বেগম জিয়াকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো যে, তিস্তা চুক্তি নিয়ে আলোচনা কি কতোদূর হয়েছে। বেগম জিয়ার উত্তর শুনে সংবাদকর্মীরা হতভম্ভ হয়ে গিয়েছিলেন, বেগম জিয়া নাকি ভুলে গিয়েছিলেন তিস্তা নিয়ে আলোচনা উত্থাপন করতে! একজন প্রধানমন্ত্রী যদি রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়ে মূল ইস্যুই আলোচনা করতে ভুলে যান তবে সাধারণ জনতার প্রতিক্রিয়া কী হয় তা নাইবা বললাম! আবার সেই দলীয় প্রধান বা দলের নেতারা যখন ভারত-বাংলাদেশের অমীমাংসিত ইস্যু নিয়ে বড় গলায় কথা বলেন তখন স্বাভাবিক অর্থেই প্রশ্ন জাগে, কাদের হয়ে কথা বলছেন তারা? যে বিএনপি দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকেও ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রে অমীমাংসিত বিষয় নিয়ে কোন মীমাংসায় যেতে পারেনি তাদের মুখে এসব বুলি হায়াহীন অপদার্থের বক্তব্য বলে মনে হয়! তাই এসব ফাঁকা বুলি না দিয়ে বিএনপির উচিত যুক্তি দিয়ে, বিবেচনা দিয়ে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ককে মূল্যায়ন করা। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ক্ষেত্রে এবং দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ক্ষেত্রে বিরোধীতার মানসিকতা পরিহার করে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পর্ককে যাচাই করা। তবেই দেশের মঙ্গল এবং জনগণের মঙ্গল।

লেখক: সমাজকর্মী, সাবেক শিক্ষার্থী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাবি।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/২৮ মে, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা