শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৫, শনিবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশে মেডিকেল উচ্চ শিক্ষা- কিছু ভাবনা

অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে মেডিকেল উচ্চ শিক্ষা- কিছু ভাবনা

দেশের সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থায় ইদানীং একটা আমূল পরিবর্তন পরিলক্ষিত হচ্ছে। স্কুল-কলেজগুলোতে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান হচ্ছে এবং সেই অনুযায়ী পরীক্ষাও হচ্ছে। তাতে কতটুকু সৃজনশীল মানুষ তৈরি হচ্ছে সে ব্যাপারে অনেক মতবিরোধ আছে। পশ্চিমা বিশ্ব শিক্ষা-দীক্ষায় ইতিমধ্যে অনেক এগিয়ে গেছে। এমনকি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোও অনেক এগিয়ে আছে। আমাদেরও তাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগোতে হবে এবং আমরা এগোচ্ছিও। 

পার্শ্ববর্তী অনেক দেশের চেয়ে স্বাস্থ্য খাতে আমাদের অগ্রগতির সূচক অনেক ভালো। তাই বলে যথাযথ অবকাঠামো তৈরি না করে, প্রয়োজনীয় ন্যূনতম শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ না দিয়ে দেশের যত্রতত্র মেডিকেল কলেজ স্থাপন করে কতকগুলো অর্ধশিক্ষিত ডাক্তার তৈরির কারখানা তৈরি করলে দেশের মানুষের চিকিৎসা দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে, এটা ভাবা ঠিক হবে না। ধরে নিলাম আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এসব মেডিকেল কলেজের সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে। যদি হয়ও তারপরও কথা থাকে, এই কয়েক বছরে যারা তথাকথিত পাস করে বের হবে তাদের কী হবে? 

স্নাতকোত্তর চিকিৎিসা শিক্ষার কথা বলতে গিয়ে এসব কিছু বলার অর্থ হলো কাঁচামাল ভালো না হলে যেমন ফ্যাক্টরি থেকে উন্নতমানের ফিনিসড প্রোডাক্টস পাওয়া যায় না, তেমনি ভালো এমবিবিএস/বিডিএস ডাক্তার তৈরি না হলে পরবর্তী সময়ে ভালো বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তৈরি হবে না। শুরু থেকেই মেডিকেল কলেজগুলো তৈরি হয়েছিল এমবিবিএস ডাক্তার তৈরি করার জন্য। 

এমবিবিএস ডাক্তাররাই দেশের শতকরা ৮০ ভাগ রোগীর চিকিৎসার দায়িত্ব নিতে পারার কথা। একে তো নতুন স্থাপিত মেডিকেল কলেজগুলো ভালোমানের ডাক্তার তৈরির সুবিধা-বঞ্চিত, অন্যদিকে আবার পুরাতন মেডিকেল কলেজগুলােতে শিক্ষক সংখ্যা অপ্রতুল। তার মধ্যে পুরাতন প্রায় সবকটি মেডিকেল কলেজেই স্নাতকের পাশাপাশি স্নাতকোত্তর কোর্স চালু আছে। এসব মেডিকেল কলেজের শিক্ষকদের প্রধান দায়িত্ব ছিল এমবিবিএস ছাত্র পড়ানো এবং শেখানো। এখন তারা কী এমবিবিএস ছাত্র পড়াবে নাকি স্নাতকোত্তর ছাত্র পড়াবে? তাদের আছে রোগী চিকিৎসার বাড়তি দায়িত্ব। ফলে সবক্ষেত্রেই এমবিবিএস পাস করা ডাক্তারদের মান নেমে গেছে। 

এমবিবিএস পাস করা ডাক্তারদের ওপর এখন আর কেউ আস্থা রাখতে পারছে না। তাই প্রয়োজন দেখা দিয়েছে বেশি বেশি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তৈরির। আর এ জন্যই ঘোষণা এসেছে প্রত্যেক বিভাগে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের। সেই প্রেক্ষাপটে আজকের এ লেখার সূত্রপাত।

দেশে বর্তমানে প্রধানত দুটি প্রতিষ্ঠান স্ব-স্ব কারিকুলাম অনুযায়ী স্নাতকোত্তর চিকিৎসা সেবা ও শিক্ষার দায়িত্ব পালন করছে। একটি বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস) এবং অন্যটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)। স্বাধীনতা-উত্তর যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব উপলব্ধি করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক অধ্যাদেশ বলে ১৯৭২ সালে বিসিপিএস প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকে বিসিপিএস এদেশে স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষায় এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আসছে। 

এদেশের মেডিকেল কলেজগুলোর বেশিরভাগ শিক্ষক, বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের বেশির ভাগ শিক্ষক, কনসালটেন্ট, জেলা হাসপাতাল এমনকি উপজেলা হাসপাতালে কর্মরত বেশির ভাগ কনসালটেন্ট বিসিপিএস থেকে পাস করা এফসিপিএস এবং এমসিপিএস ডিগ্রিধারী চিকিৎসক। এমনকি বিদেশেও এফসিপিএস পাস করা ডাক্তাররা সুনামের সহিত কাজ করে যাচ্ছেন। এফসিপিএস এখন একটি আস্থার নাম। বিসিপিএসের শিক্ষাদান পদ্ধতি অনেকটা ব্রিটিশ রয়েল কলেজের ধাঁচে পরিচালিত। 

এমবিবিএস পাস করার পরে ডাক্তাররা তাদের চাকরিকালীন অবস্থায়ই নিজ নিজ পছন্দমতো বিষয়ের ওপর মেডিকেল কলেজ বা বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান বা জেলা সদর হাসপাতালে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ নেয়। সে সব প্রতিষ্ঠান অবশ্য বিসিপিএস কর্তৃক নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত হতে হয়। বিসিপিএস সেসব প্রশিক্ষণার্থী এবং প্রশিক্ষক সবাইকে তার নিজস্ব নিয়ম অনুযায়ী মনিটর করে থাকে। বিষয়ভিত্তিক বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন মেয়াদের প্রশিক্ষণ শেষে ফাইনাল পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। 

দেশি-বিদেশি পরীক্ষকের সমন্বয়ে নেয়া বিভিন্ন স্তরের পরীক্ষা শেষে মানদণ্ডের কষ্টি পাথরে যাচাইয়ের পর তারা পরীক্ষায় পাস করলে এফসিপিএস ডিগ্রি লাভ করে। এখন পর্যন্ত দেশের মেডিকেল কলেজগুলোয়, বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানে, কর্পোরেট হাসপাতালগুলোতে, আর্মি মেডিকেল কোরে, জেলা-উপজেলা সদর হাসপাতালে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরাই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছেন এবং শিক্ষকতার কাজে নিয়োজিত আছেন।

স্বাধীনতার আগে থেকেই শাহবাগে ইন্সটিটিউট অব পোস্টগ্র্যাজুয়েট মেডিসিন অ্যান্ড রিসার্চ তথা আইপিজিএমআর দেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসা দিয়ে আসছিল। এফসিপিএস পরীক্ষা দেয়ার আগে এখানেই বেশিরভাগ ডাক্তাররা তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিত। 

দেশের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সংখ্যা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৯৮ সালে আইপিজিএমআরকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়। এবং সেখান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে MD, MS, M Phil, Diploma ইত্যাদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান শুরু হয়। সঙ্গে অধিভুক্ত কিছু কিছু মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও অনেক বিষয়ে স্নাতকোত্তর কোর্স চালু করা হয়। অর্থাৎ এখন বর্তমানে দুটি প্রতিষ্ঠান স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষার সঙ্গে জড়িত। একটি বিসিপিএস এবং অন্যটি বিএসএমএমইউ। চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে আরও দুটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় তাদের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। এবং অচিরেই আরও কয়েকটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় চালু হবে। এতে নিঃসন্দেহে দেশের বিশষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এখন যেভাবে চলছে তাতে মানসম্মত বিশেষজ্ঞ তৈরি হবে কিনা তাতে যথেষ্ঠ সন্দেহ আছে।

এখানে বলে রাখা ভালো, বিশ্ববিদ্যালয় বা তার অধিভুক্ত মেডিকেল কলেজগুলোতে একজন ছাত্রকে ক্লিনিক্যাল বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি পেতে হলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হওয়ার পর ৫ বছরের জন্য ডেপুটেশনে আসতে হয়। ফলে অনেক সময় অনেক জায়গায় ডাক্তার থাকে না, তার একটা কারণ কিন্তু এই ডেপুটেশন প্রথা। অন্যদিকে বিসিপিএস থেকে এফসিপিএস পরীক্ষা দিতে কোথাও ভর্তি হতে লাগে না। 

ডাক্তাররা স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে কাজ করতে করতে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের পরে ফিস জমা দিয়ে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে। সেখানে কোনো ডেপুটেশনের প্রয়োজন পড়ে না। এ প্রশিক্ষণের জন্য শিক্ষার্থীকে কোনো টাকা-পয়সা খরচ করতে হয় না এবং শিক্ষকরাও তাদের প্রচলিত বেতনের বাইরে আর কোনো বিশেষ আর্থিক সুবিধা পান না। তাই সময় এসেছে দেশে মানসম্মত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির লক্ষ্যে একটি সমন্বিত স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা। আমরা যদি সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে না পারি, তাহলে রোগীরা আস্থাহীনতায় ভুগবে এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাড়ি জমাতে শুরু করবে।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, বিএমডিসি ও বিএমএ সমন্বিত উদ্যোগ নিলে একটা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করা যেতে পারে। এমন হতে পারে বিসিপিএস মূলত জেনারেল বিষয়গুলােতে এফসিপিএস ডিগ্রি দেবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো স্পেশালিটি বিষয়গুলো স্নাতকোত্তর ডিগ্রি যেমন এমডি, এমএস ইত্যাদি ডিগ্রি দেবে। অধুনা প্রধানমন্ত্রীর উক্তিটি প্রণিধানযোগ্য। 

তিনি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় হবে গবেষণার জায়গা। সাধারণ বিষয়ে শিক্ষাদান করা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ হবে না। তাই যদি হয় তাহলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক তৈরির পূর্বে Parent subject-এ core training করতে হয় সেটার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় উপযুক্ত স্থান নয়। কোনো বিষয়ে ভালো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হতে হলে তার সংশ্লিষ্ট জেনারেল সাবজেক্ট সম্বন্ধে ভালো জ্ঞান ও দক্ষতা থাকতে হয়। 

উন্নত বিশ্বের সব দেশেই একই নিয়ম। যেমন একজন ভালো কার্ডিওলজিস্ট হতে হলে তাকে মেডিসিন ভালো জানতে হবে। যেহেতু আমাদের দেশে বেসিক ডিগ্রি তথা এমবিবিএস ডিগ্রির মান কমে গেছে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ছেড়ে দেওয়া উচিত গবেষণা কাজে মনোনিবেশ করার জন্য তাই বিশেষজ্ঞ তৈরির প্রথমিক ধাপ হিসেবে তার Parent subject-এ core training-এর জন্য অন্য কাউকে দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। আর এ কাজটা বিসিপিএস ভালোভাবেই করে আসছে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। অর্থাৎ ৩ পর্যায়ে বাংলাদেশের স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষাব্যবস্থার প্রস্তাব করা যেতে পারে। 

প্রথম ধাপে এমবিবিএস পাস করার পর ইন্টার্নশিপ শেষ করবে। দ্বিতীয় ধাপে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ নিয়ে জেনারেল বিষয়ে এফসিপিএস পাস করবে। তৃতীয় ধাপে তাদের মধ্য থেকে যারা চাইবে তারা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে স্পেশালিটি বিষয়গুলোতে নির্ধারিত প্রশিক্ষণ নিয়ে MD, MS ইত্যাদি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করে বিশেষজ্ঞ হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করবে। তাদের থেকে কেউ আবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অধিকতর গবেষণা কাজে নিয়োজিত থেকে চযউ করতে পারবে। এতে করে দেশে যে উন্নতমানের বিশেষজ্ঞ তৈরির রাস্তা প্রসারিত হবে তা বোধ করি সবাই স্বীকার করবেন। এতে উচ্চশিক্ষা সংকুচিত হয়ে যাবে বলে হৈ চৈ শুরু হয়ে যেতে পারে। 

দেশে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সংখ্যা কমে যাবে বলে অনেকে মনে করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ছাত্র পাওয়ার জন্য বিসিপিএসের মুখাপেক্ষী থাকতে হবে বলে অনেকে ধারণা করতে পারেন। যারা এফসিপিএস পাস করার জন্য কষ্ট স্বীকার করতে রাজি না, যারা সহজে কোনো একটা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করার চেষ্টায়রত, তারাই দেশে মেডিকেল উচ্চ শিক্ষা সংকোচন হয়ে যাবে বলে উচ্চস্বরে আওয়াজ তুলতে পারে। 

জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে- জনগণের সরকারই পারে এ ব্যাপারে দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে। প্রশ্ন হল আমরা কি quality  চাই; নাকি quantity চাই? আমরা তো জানি না দেশে কোন বিষয়ে কত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দরকার। সময় এসেছে এসব কিছু ভেবে দেশের স্নাতকোত্তর চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থায় বড় ধরনের ধ্বস নামার পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়, বিসিপিএস, বিএমডিসি, প্রফেশনাল বডি এবং চিকিৎসা শিক্ষার সঙ্গে জাড়িত বিশেষজ্ঞ মিলে একটি আধুনিক যুগোপযোগী সমন্বিত চিকিৎসা শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য একযোগে কাজ করার।

কথা উঠতে পারে সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যদি শুধু MD, MS দেয়া হয়, মেডিকেল কলেজ ও বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানগুলো কি করবে? উত্তর হলো মেডিকেল কলেজগুলো উন্নতমানের এমবিবিএস ডাক্তার তৈরি করবে, আর এফসিপিএস পরীক্ষা দেয়ার পূর্বে যে প্রশিক্ষণ লাগবে সেই প্রশিক্ষণ তারা দিবে। বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠানগুলো বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবার কাজে নিয়োজিত থাকবে এবং বিভিন্ন বিষয়ে উন্নত প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজটি করবে। যার যে কাজ তার সে কাজটাই ভালোভাবে করা উচিত।

লেখক: অধ্যাপক, মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও অনারারি সচিব, বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস)।

বিডি প্রতিদিন/১৯ জানুয়ারি ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন