শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৯, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

শিমুল খান
অনলাইন ভার্সন
এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের প্রবাহমান সংকট ও চিরস্থায়ীভাবে এর থেকে উত্তরণের উপায়-

উপস্থিত ২০১৯ সালে বিশ্ব চলচ্চিত্র ক্রমান্ব‌য়ে আরও বেশি এবং বিশালাকৃতি নিয়ে বিস্তৃতি লাভ করে চলেছে। যেমন হলিউডের চলচ্চিত্র সারাবিশ্বে ১০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, চীনের চলচ্চিত্র ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ভারতের চলচ্চিত্র ২.৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জাপানের চলচ্চিত্র ২.২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ব্রিটিশ চলচ্চিত্র ১.৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, কোরিয়ান চলচ্চিত্র ১.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ফ্রান্সের চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জার্মানির চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, অস্ট্রেলিয়ার চলচ্চিত্র ৯১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, এমনকি মেক্সিকোর চলচ্চিত্র ৮৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার নিয়ে সারাবিশ্বে তাদের সিনেমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এবং দিন যত যাচ্ছে তাদের সবার চলচ্চিত্র ব্যবসাই সারাবিশ্বে আরও শক্ত এবং বৃহৎ আকার ধারণ করছে।

প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের সিনেমার বাজার আগেই উল্লেখ করেছি কিন্তু মজার এবং অবাক করা বিষয় হচ্ছে- ভারতের তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম কিংবা কানাড়া ভাষায় নির্মিত আঞ্চলিক সিনেমাগুলোও বিশ্বের বহু দেশে বর্তমানে চুটিয়ে ব্যবসা করছে এবং দিনের পর দিন তারা তাদের আঞ্চলিক ভাষার চলচ্চিত্রকে বিভিন্ন ভাষায় ডাবিং এবং সাবটাইটেল যুক্ত করে আরো আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করে ক্রমান্বয়ে তাদের বাজার বিশ্বব্যাপী আরো বিস্তৃত করে চলেছে। অথচ ১৮ কোটি জনগণের দেশ বাংলাদেশ, আর সেই দেশেরই চলচ্চিত্র শিল্প দীর্ঘ ৫০ বছর পেরিয়েও বিলিয়ন-মিলিয়ন মার্কিন ডলারতো অকল্পনীয় কথা, দেশী টাকায় সারা বছরে সামান্য ১০ কোটি টাকার বাজারটাও তৈরি করতে পারেনি! উল্টো দেশের চলচ্চিত্র শিল্পটি দিনের পর দিন নিজের সাথে নিজেই মারাত্মক যুদ্ধ করে আজ প্রায় মুমূর্ষু অবস্থায় যেন অনুন্নত কোনো হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

এমতাবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র শিল্পের সাথে জড়িত সকল শিল্পী এবং কলাকুশলীরা সবসময়ই তাদের সিনেমা শিল্পের উদ্ভূত চরম সংকটের উত্তরণ বিষয়ে নানা সময়ে নানারকম দাবি ও আন্দোলন করে যাচ্ছে শুধু সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের নিমিত্তে। কখ‌নো পুরো ইন্ডাস্ট্রি প্রায় এক দলে দলবদ্ধভাবে আবার কখ‌নো কখনো পুরো ইন্ডাস্ট্রি কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে। কিন্তু ঢাকাই চলচ্চিত্র শিল্পের একজন পেশাদার অভিনেতা হিসেবে অতি ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আমরা এযাবতকালে শুধু উপস্থিত সমস্যা নিয়েই চিৎকার-চেঁচামেচি করেছি।

কিন্তু সবসময়ই আমরা আমাদের সুদূরপ্রসারী চিন্তাচেতনা ও কর্মপরিকল্পনা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছি। কারণ সিংহভাগ সময়ই আমরা শুধু আমাদের চলচ্চিত্রের উপস্থিত সমস্যা সমাধানেরই চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং কখনোই আমাদের চলচ্চিত্র নিয়ে আমরা সুদূরপ্রসারী কোনো সময়োপযোগী বিশ্বমানের উন্নয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা এখন পর্যন্ত সরকারের কাছে সম্ভবত আমরা উপস্থাপন করতে পারিনি। এই ধরুন সারাবিশ্বের অনেক পরে এসে যেমন, ২০১০ সালে ডিজিটাল ফরম্যাট আসার পর থেকে এতদিন পর্যন্ত এইচডি রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শনের পর এই এতদিনে এসে আমরা সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স চাচ্ছি সরকারের কাছে তাও আবার অন্তত 2K রেজুলেশনের! যেখানে উন্নতবিশ্বে বহু আগে থেকেই 4K রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শন চলছে এবং খুব শীঘ্রই হয়তো 6K চালু হয়ে যাবে।

যথারীতি সবসময়ই সরকার সারাদেশে সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দেয়ার ওয়াদাও করছে, হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরা সারাদেশে সরকারি উদ্যোগেই কয়েকশত সিনেপ্লেক্স পেয়ে যাবো! কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে- এতগুলো সিনেপ্লেক্স বাণিজ্যিক সফলতার সাথে দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখার জন্য দরকার নিয়মিতভাবে পর্যাপ্ত মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নির্মাণ। অথচ মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণের জন্য আমাদের দরকার বিপুল সংখ্যক সুশিক্ষিত, সৃজনশীল, মানসম্মত, উদ্যমী শিল্পী এবং কলাকুশলী! কিন্তু আমাদের কি তা আছে...? না, নেই।

কাজেই সরকার আমাদের সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দিলেও আদতে মানসম্মত, রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণ, সরবরাহ ও যোগান না দিতে পারার অপরাধে অদূর ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই আবারো মহাসংকট ও হুমকির মুখে পড়ে যাবে ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্র শিল্প। তখন বরাবরের মতো আবারো হল মালিকদের পক্ষ থেকে হিন্দি সিনেমা আমদানী করে সিনেমা হল শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার দাবি উঠবে। তারপর আবারো বর্তমানের মতো সেই অযৌক্তিক আন্দোলন ডাকা হবে! কারণ আমরা বরাবর জ্বর সর্দিকাশির জন্য প্যারাসিটামল খেয়েই হাফ ছেড়ে বাঁচতে চাই কিন্তু আমাদের শরীরে অর্থাৎ ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের শরীরে ক্যানসারের মতো মরণব্যাধি যাতে আঘাত করে আমাদেরকে শেষ না করে দিতে পারে সেই ব্যবস্থাটা করি না। এরপর আসি প্রযোজক এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে। কারণ প্রযোজক ও বিনিয়োগকারী না বাঁচলে কখনোই চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচবে না।

কাজেই প্রযোজক বাঁচানোর জন্য ই-টিকেটিং সহ প্রতিটি টিকেট থেকে যৌক্তিক হারে প্রযোজকের পকেটে অর্থ ফেরত নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই প্রতিটি প্রযোজক ন্যুন্যতম একটা অর্থপ্রাপ্তির মাধ্যমে পরবর্তী সিনেমায় লগ্নি করতে উৎসাহিত হবে এবং এভাবেই একের পর এক লগ্নি হলে বাড়বে সিনেমার সংখ্যা এবং বাজেট আর তখনই সুষম পরিবেশ বজায় থাকবে। আর সেইসাথে সুষ্ঠু একটি চলচ্চিত্র শিল্প প্রতিষ্ঠিত হবে। অথচ সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাছে বরাবরই প্রযোজকের মুনাফার স্বার্থটি অগ্রাহ্যই থেকে গেছে।

পরিশেষে- সারাদেশে সিনেপ্লেক্স নির্মাণ এবং প্রযোজকের স্বার্থ রক্ষা করার চেয়েও অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী বিষয়টি বহুবারের মতো আমি আবারো সবার সামনে যৌক্তিক দাবি হিসেবে তুলে ধরতে চাই আর তা হলো- বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি সুবিশাল ফিল্ম একাডেমী প্রতিষ্ঠা করা খুব বেশি জরু‌রি। কারণ চকচকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেস্টুরেন্ট খুলে বসলেই কিন্তু ব্যবসা হয় না, দরকার হয় সেখানে খাবারের সুন্দর এবং স্মার্ট পরিবেশন এবং তার চেয়েও মূল্যবান বিষয় সুস্বাদু খাবার রান্না করা, আর সুস্বাদু খাবার রান্নার জন্য অবশ্যই  দরকার হয় একজন সুদক্ষ, দুর্দান্ত বাবুর্চির। সেইসাথে যোগান দিতে হয় উপযুক্ত মাল-মশলা ও রান্নার প্রয়োজনীয় উপকরণাদী। কাজেই শুধুমাত্র সিনেপ্লেক্স নির্মাণ আর প্রযোজকের স্বার্থ দেখলেই এদেশে নিয়মিত মানসম্মত আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে না! কারণ রুচিশীল, মানসম্মত এবং আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম নির্মাণের জন্য দরকার হয় শিক্ষিত, উপযুক্ত, মানসম্মত, সু-প্রশিক্ষিত একঝাঁক শিল্পী ও কলাকুশলী। আর এই ফিল্ম একাডেমীর কাজই হবে নিয়মিত সেইমানের শিল্পী ও কলাকুশলী তৈরী করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়মিত সরবরাহ করা। যাতে করে বিদেশ থেকে শিল্পী ও কলাকুশলী নিয়মিত ভাড়া করে আনতে না হয় মানসম্মত ফিল্ম নির্মাণের চরম অজুহাতে। আর সেইসাথে আমরাও অর্জন করবো আমাদের চলচ্চিত্রের কাঙ্ক্ষিত প্রকৃত চিরস্থায়ী স্বাবলম্বিতা। আর উক্ত আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী থেকেই হাতেকলমে পড়াশোনা ও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নিয়েই মূলত বেড়িয়ে আসবে একজন প্রোডাকশন বয়, প্রোডাকশন ম্যানেজার থেকে শুরু করে লাইন প্রোডিউসার, এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার, গল্প ও চিত্রনাট্যকার, প্রোডাকশন ডিজাইনার, ভিএফএক্স আর্টিস্ট, ফিল্ম এডিটর, শিল্প নির্দেশক, ফাইট ডিরেক্টর, ডান্স কোরিওগ্রাফার, শব্দ গ্রাহক, আলোক নির্দেশক, চিত্রগ্রাহক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্মাতা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ পুরো ফিল্ম ইউনিট। ঠিক যেমনটি বের হয়ে আসে চলচ্চিত্রে উন্নত উপরোল্লিখিত দেশগুলো থেকে! আর সেইজন্য তারাই পারছে দিনের পর দিন বিশ্ব চলচ্চিত্রে তাদের বাণিজ্যিক ও শৈল্পিক অবস্থান আরো সুদৃঢ় করতে।

পরিশেষে শুধু এটুকুই শুধু বলতে চাই-

১। সিনেপ্লেক্স ২। প্রযোজকের স্বার্থ ৩। একটি আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী

উপরোল্লিখিত এই ৩ টি প্যাকেজ এন্টিবায়োটিকের একটিকে ছাড়াও আমাদের প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের চিরস্থায়ী রোগ মুক্তি অসম্ভব।
 
লেখক: পেশাদার চলচ্চিত্র অভিনেতা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম