শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৯, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

শিমুল খান
অনলাইন ভার্সন
এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের প্রবাহমান সংকট ও চিরস্থায়ীভাবে এর থেকে উত্তরণের উপায়-

উপস্থিত ২০১৯ সালে বিশ্ব চলচ্চিত্র ক্রমান্ব‌য়ে আরও বেশি এবং বিশালাকৃতি নিয়ে বিস্তৃতি লাভ করে চলেছে। যেমন হলিউডের চলচ্চিত্র সারাবিশ্বে ১০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, চীনের চলচ্চিত্র ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ভারতের চলচ্চিত্র ২.৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জাপানের চলচ্চিত্র ২.২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ব্রিটিশ চলচ্চিত্র ১.৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, কোরিয়ান চলচ্চিত্র ১.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ফ্রান্সের চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জার্মানির চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, অস্ট্রেলিয়ার চলচ্চিত্র ৯১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, এমনকি মেক্সিকোর চলচ্চিত্র ৮৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার নিয়ে সারাবিশ্বে তাদের সিনেমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এবং দিন যত যাচ্ছে তাদের সবার চলচ্চিত্র ব্যবসাই সারাবিশ্বে আরও শক্ত এবং বৃহৎ আকার ধারণ করছে।

প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের সিনেমার বাজার আগেই উল্লেখ করেছি কিন্তু মজার এবং অবাক করা বিষয় হচ্ছে- ভারতের তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম কিংবা কানাড়া ভাষায় নির্মিত আঞ্চলিক সিনেমাগুলোও বিশ্বের বহু দেশে বর্তমানে চুটিয়ে ব্যবসা করছে এবং দিনের পর দিন তারা তাদের আঞ্চলিক ভাষার চলচ্চিত্রকে বিভিন্ন ভাষায় ডাবিং এবং সাবটাইটেল যুক্ত করে আরো আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করে ক্রমান্বয়ে তাদের বাজার বিশ্বব্যাপী আরো বিস্তৃত করে চলেছে। অথচ ১৮ কোটি জনগণের দেশ বাংলাদেশ, আর সেই দেশেরই চলচ্চিত্র শিল্প দীর্ঘ ৫০ বছর পেরিয়েও বিলিয়ন-মিলিয়ন মার্কিন ডলারতো অকল্পনীয় কথা, দেশী টাকায় সারা বছরে সামান্য ১০ কোটি টাকার বাজারটাও তৈরি করতে পারেনি! উল্টো দেশের চলচ্চিত্র শিল্পটি দিনের পর দিন নিজের সাথে নিজেই মারাত্মক যুদ্ধ করে আজ প্রায় মুমূর্ষু অবস্থায় যেন অনুন্নত কোনো হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

এমতাবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র শিল্পের সাথে জড়িত সকল শিল্পী এবং কলাকুশলীরা সবসময়ই তাদের সিনেমা শিল্পের উদ্ভূত চরম সংকটের উত্তরণ বিষয়ে নানা সময়ে নানারকম দাবি ও আন্দোলন করে যাচ্ছে শুধু সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের নিমিত্তে। কখ‌নো পুরো ইন্ডাস্ট্রি প্রায় এক দলে দলবদ্ধভাবে আবার কখ‌নো কখনো পুরো ইন্ডাস্ট্রি কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে। কিন্তু ঢাকাই চলচ্চিত্র শিল্পের একজন পেশাদার অভিনেতা হিসেবে অতি ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আমরা এযাবতকালে শুধু উপস্থিত সমস্যা নিয়েই চিৎকার-চেঁচামেচি করেছি।

কিন্তু সবসময়ই আমরা আমাদের সুদূরপ্রসারী চিন্তাচেতনা ও কর্মপরিকল্পনা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছি। কারণ সিংহভাগ সময়ই আমরা শুধু আমাদের চলচ্চিত্রের উপস্থিত সমস্যা সমাধানেরই চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং কখনোই আমাদের চলচ্চিত্র নিয়ে আমরা সুদূরপ্রসারী কোনো সময়োপযোগী বিশ্বমানের উন্নয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা এখন পর্যন্ত সরকারের কাছে সম্ভবত আমরা উপস্থাপন করতে পারিনি। এই ধরুন সারাবিশ্বের অনেক পরে এসে যেমন, ২০১০ সালে ডিজিটাল ফরম্যাট আসার পর থেকে এতদিন পর্যন্ত এইচডি রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শনের পর এই এতদিনে এসে আমরা সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স চাচ্ছি সরকারের কাছে তাও আবার অন্তত 2K রেজুলেশনের! যেখানে উন্নতবিশ্বে বহু আগে থেকেই 4K রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শন চলছে এবং খুব শীঘ্রই হয়তো 6K চালু হয়ে যাবে।

যথারীতি সবসময়ই সরকার সারাদেশে সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দেয়ার ওয়াদাও করছে, হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরা সারাদেশে সরকারি উদ্যোগেই কয়েকশত সিনেপ্লেক্স পেয়ে যাবো! কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে- এতগুলো সিনেপ্লেক্স বাণিজ্যিক সফলতার সাথে দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখার জন্য দরকার নিয়মিতভাবে পর্যাপ্ত মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নির্মাণ। অথচ মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণের জন্য আমাদের দরকার বিপুল সংখ্যক সুশিক্ষিত, সৃজনশীল, মানসম্মত, উদ্যমী শিল্পী এবং কলাকুশলী! কিন্তু আমাদের কি তা আছে...? না, নেই।

কাজেই সরকার আমাদের সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দিলেও আদতে মানসম্মত, রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণ, সরবরাহ ও যোগান না দিতে পারার অপরাধে অদূর ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই আবারো মহাসংকট ও হুমকির মুখে পড়ে যাবে ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্র শিল্প। তখন বরাবরের মতো আবারো হল মালিকদের পক্ষ থেকে হিন্দি সিনেমা আমদানী করে সিনেমা হল শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার দাবি উঠবে। তারপর আবারো বর্তমানের মতো সেই অযৌক্তিক আন্দোলন ডাকা হবে! কারণ আমরা বরাবর জ্বর সর্দিকাশির জন্য প্যারাসিটামল খেয়েই হাফ ছেড়ে বাঁচতে চাই কিন্তু আমাদের শরীরে অর্থাৎ ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের শরীরে ক্যানসারের মতো মরণব্যাধি যাতে আঘাত করে আমাদেরকে শেষ না করে দিতে পারে সেই ব্যবস্থাটা করি না। এরপর আসি প্রযোজক এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে। কারণ প্রযোজক ও বিনিয়োগকারী না বাঁচলে কখনোই চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচবে না।

কাজেই প্রযোজক বাঁচানোর জন্য ই-টিকেটিং সহ প্রতিটি টিকেট থেকে যৌক্তিক হারে প্রযোজকের পকেটে অর্থ ফেরত নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই প্রতিটি প্রযোজক ন্যুন্যতম একটা অর্থপ্রাপ্তির মাধ্যমে পরবর্তী সিনেমায় লগ্নি করতে উৎসাহিত হবে এবং এভাবেই একের পর এক লগ্নি হলে বাড়বে সিনেমার সংখ্যা এবং বাজেট আর তখনই সুষম পরিবেশ বজায় থাকবে। আর সেইসাথে সুষ্ঠু একটি চলচ্চিত্র শিল্প প্রতিষ্ঠিত হবে। অথচ সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাছে বরাবরই প্রযোজকের মুনাফার স্বার্থটি অগ্রাহ্যই থেকে গেছে।

পরিশেষে- সারাদেশে সিনেপ্লেক্স নির্মাণ এবং প্রযোজকের স্বার্থ রক্ষা করার চেয়েও অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী বিষয়টি বহুবারের মতো আমি আবারো সবার সামনে যৌক্তিক দাবি হিসেবে তুলে ধরতে চাই আর তা হলো- বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি সুবিশাল ফিল্ম একাডেমী প্রতিষ্ঠা করা খুব বেশি জরু‌রি। কারণ চকচকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেস্টুরেন্ট খুলে বসলেই কিন্তু ব্যবসা হয় না, দরকার হয় সেখানে খাবারের সুন্দর এবং স্মার্ট পরিবেশন এবং তার চেয়েও মূল্যবান বিষয় সুস্বাদু খাবার রান্না করা, আর সুস্বাদু খাবার রান্নার জন্য অবশ্যই  দরকার হয় একজন সুদক্ষ, দুর্দান্ত বাবুর্চির। সেইসাথে যোগান দিতে হয় উপযুক্ত মাল-মশলা ও রান্নার প্রয়োজনীয় উপকরণাদী। কাজেই শুধুমাত্র সিনেপ্লেক্স নির্মাণ আর প্রযোজকের স্বার্থ দেখলেই এদেশে নিয়মিত মানসম্মত আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে না! কারণ রুচিশীল, মানসম্মত এবং আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম নির্মাণের জন্য দরকার হয় শিক্ষিত, উপযুক্ত, মানসম্মত, সু-প্রশিক্ষিত একঝাঁক শিল্পী ও কলাকুশলী। আর এই ফিল্ম একাডেমীর কাজই হবে নিয়মিত সেইমানের শিল্পী ও কলাকুশলী তৈরী করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়মিত সরবরাহ করা। যাতে করে বিদেশ থেকে শিল্পী ও কলাকুশলী নিয়মিত ভাড়া করে আনতে না হয় মানসম্মত ফিল্ম নির্মাণের চরম অজুহাতে। আর সেইসাথে আমরাও অর্জন করবো আমাদের চলচ্চিত্রের কাঙ্ক্ষিত প্রকৃত চিরস্থায়ী স্বাবলম্বিতা। আর উক্ত আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী থেকেই হাতেকলমে পড়াশোনা ও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নিয়েই মূলত বেড়িয়ে আসবে একজন প্রোডাকশন বয়, প্রোডাকশন ম্যানেজার থেকে শুরু করে লাইন প্রোডিউসার, এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার, গল্প ও চিত্রনাট্যকার, প্রোডাকশন ডিজাইনার, ভিএফএক্স আর্টিস্ট, ফিল্ম এডিটর, শিল্প নির্দেশক, ফাইট ডিরেক্টর, ডান্স কোরিওগ্রাফার, শব্দ গ্রাহক, আলোক নির্দেশক, চিত্রগ্রাহক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্মাতা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ পুরো ফিল্ম ইউনিট। ঠিক যেমনটি বের হয়ে আসে চলচ্চিত্রে উন্নত উপরোল্লিখিত দেশগুলো থেকে! আর সেইজন্য তারাই পারছে দিনের পর দিন বিশ্ব চলচ্চিত্রে তাদের বাণিজ্যিক ও শৈল্পিক অবস্থান আরো সুদৃঢ় করতে।

পরিশেষে শুধু এটুকুই শুধু বলতে চাই-

১। সিনেপ্লেক্স ২। প্রযোজকের স্বার্থ ৩। একটি আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী

উপরোল্লিখিত এই ৩ টি প্যাকেজ এন্টিবায়োটিকের একটিকে ছাড়াও আমাদের প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের চিরস্থায়ী রোগ মুক্তি অসম্ভব।
 
লেখক: পেশাদার চলচ্চিত্র অভিনেতা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন