শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৯, মঙ্গলবার, ০৯ এপ্রিল, ২০১৯ আপডেট:

এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

শিমুল খান
অনলাইন ভার্সন
এই এন্টিবায়োটিক ছাড়া আমাদের চলচ্চিত্রের রোগমুক্তি অসম্ভব

আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের প্রবাহমান সংকট ও চিরস্থায়ীভাবে এর থেকে উত্তরণের উপায়-

উপস্থিত ২০১৯ সালে বিশ্ব চলচ্চিত্র ক্রমান্ব‌য়ে আরও বেশি এবং বিশালাকৃতি নিয়ে বিস্তৃতি লাভ করে চলেছে। যেমন হলিউডের চলচ্চিত্র সারাবিশ্বে ১০.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, চীনের চলচ্চিত্র ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ভারতের চলচ্চিত্র ২.৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জাপানের চলচ্চিত্র ২.২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ব্রিটিশ চলচ্চিত্র ১.৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, কোরিয়ান চলচ্চিত্র ১.৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ফ্রান্সের চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, জার্মানির চলচ্চিত্র ১.১৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, অস্ট্রেলিয়ার চলচ্চিত্র ৯১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, এমনকি মেক্সিকোর চলচ্চিত্র ৮৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বাজার নিয়ে সারাবিশ্বে তাদের সিনেমা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এবং দিন যত যাচ্ছে তাদের সবার চলচ্চিত্র ব্যবসাই সারাবিশ্বে আরও শক্ত এবং বৃহৎ আকার ধারণ করছে।

প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের সিনেমার বাজার আগেই উল্লেখ করেছি কিন্তু মজার এবং অবাক করা বিষয় হচ্ছে- ভারতের তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম কিংবা কানাড়া ভাষায় নির্মিত আঞ্চলিক সিনেমাগুলোও বিশ্বের বহু দেশে বর্তমানে চুটিয়ে ব্যবসা করছে এবং দিনের পর দিন তারা তাদের আঞ্চলিক ভাষার চলচ্চিত্রকে বিভিন্ন ভাষায় ডাবিং এবং সাবটাইটেল যুক্ত করে আরো আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করে ক্রমান্বয়ে তাদের বাজার বিশ্বব্যাপী আরো বিস্তৃত করে চলেছে। অথচ ১৮ কোটি জনগণের দেশ বাংলাদেশ, আর সেই দেশেরই চলচ্চিত্র শিল্প দীর্ঘ ৫০ বছর পেরিয়েও বিলিয়ন-মিলিয়ন মার্কিন ডলারতো অকল্পনীয় কথা, দেশী টাকায় সারা বছরে সামান্য ১০ কোটি টাকার বাজারটাও তৈরি করতে পারেনি! উল্টো দেশের চলচ্চিত্র শিল্পটি দিনের পর দিন নিজের সাথে নিজেই মারাত্মক যুদ্ধ করে আজ প্রায় মুমূর্ষু অবস্থায় যেন অনুন্নত কোনো হাসপাতালের আইসিইউতে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।

এমতাবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশি চলচ্চিত্র শিল্পের সাথে জড়িত সকল শিল্পী এবং কলাকুশলীরা সবসময়ই তাদের সিনেমা শিল্পের উদ্ভূত চরম সংকটের উত্তরণ বিষয়ে নানা সময়ে নানারকম দাবি ও আন্দোলন করে যাচ্ছে শুধু সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের নিমিত্তে। কখ‌নো পুরো ইন্ডাস্ট্রি প্রায় এক দলে দলবদ্ধভাবে আবার কখ‌নো কখনো পুরো ইন্ডাস্ট্রি কয়েক দলে বিভক্ত হয়ে। কিন্তু ঢাকাই চলচ্চিত্র শিল্পের একজন পেশাদার অভিনেতা হিসেবে অতি ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা থেকে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আমরা এযাবতকালে শুধু উপস্থিত সমস্যা নিয়েই চিৎকার-চেঁচামেচি করেছি।

কিন্তু সবসময়ই আমরা আমাদের সুদূরপ্রসারী চিন্তাচেতনা ও কর্মপরিকল্পনা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছি। কারণ সিংহভাগ সময়ই আমরা শুধু আমাদের চলচ্চিত্রের উপস্থিত সমস্যা সমাধানেরই চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং কখনোই আমাদের চলচ্চিত্র নিয়ে আমরা সুদূরপ্রসারী কোনো সময়োপযোগী বিশ্বমানের উন্নয়নমূলক কর্মপরিকল্পনা এখন পর্যন্ত সরকারের কাছে সম্ভবত আমরা উপস্থাপন করতে পারিনি। এই ধরুন সারাবিশ্বের অনেক পরে এসে যেমন, ২০১০ সালে ডিজিটাল ফরম্যাট আসার পর থেকে এতদিন পর্যন্ত এইচডি রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শনের পর এই এতদিনে এসে আমরা সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স চাচ্ছি সরকারের কাছে তাও আবার অন্তত 2K রেজুলেশনের! যেখানে উন্নতবিশ্বে বহু আগে থেকেই 4K রেজুলেশনে সিনেমা প্রদর্শন চলছে এবং খুব শীঘ্রই হয়তো 6K চালু হয়ে যাবে।

যথারীতি সবসময়ই সরকার সারাদেশে সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দেয়ার ওয়াদাও করছে, হয়তো অদূর ভবিষ্যতে আমরা সারাদেশে সরকারি উদ্যোগেই কয়েকশত সিনেপ্লেক্স পেয়ে যাবো! কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে- এতগুলো সিনেপ্লেক্স বাণিজ্যিক সফলতার সাথে দীর্ঘদিন টিকিয়ে রাখার জন্য দরকার নিয়মিতভাবে পর্যাপ্ত মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নির্মাণ। অথচ মানসম্মত রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণের জন্য আমাদের দরকার বিপুল সংখ্যক সুশিক্ষিত, সৃজনশীল, মানসম্মত, উদ্যমী শিল্পী এবং কলাকুশলী! কিন্তু আমাদের কি তা আছে...? না, নেই।

কাজেই সরকার আমাদের সারাদেশে প্রচুর সিনেপ্লেক্স বানিয়ে দিলেও আদতে মানসম্মত, রুচিশীল সিনেমা নিয়মিত নির্মাণ, সরবরাহ ও যোগান না দিতে পারার অপরাধে অদূর ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই আবারো মহাসংকট ও হুমকির মুখে পড়ে যাবে ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্র শিল্প। তখন বরাবরের মতো আবারো হল মালিকদের পক্ষ থেকে হিন্দি সিনেমা আমদানী করে সিনেমা হল শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার দাবি উঠবে। তারপর আবারো বর্তমানের মতো সেই অযৌক্তিক আন্দোলন ডাকা হবে! কারণ আমরা বরাবর জ্বর সর্দিকাশির জন্য প্যারাসিটামল খেয়েই হাফ ছেড়ে বাঁচতে চাই কিন্তু আমাদের শরীরে অর্থাৎ ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের শরীরে ক্যানসারের মতো মরণব্যাধি যাতে আঘাত করে আমাদেরকে শেষ না করে দিতে পারে সেই ব্যবস্থাটা করি না। এরপর আসি প্রযোজক এবং বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে। কারণ প্রযোজক ও বিনিয়োগকারী না বাঁচলে কখনোই চলচ্চিত্র শিল্প বাঁচবে না।

কাজেই প্রযোজক বাঁচানোর জন্য ই-টিকেটিং সহ প্রতিটি টিকেট থেকে যৌক্তিক হারে প্রযোজকের পকেটে অর্থ ফেরত নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই প্রতিটি প্রযোজক ন্যুন্যতম একটা অর্থপ্রাপ্তির মাধ্যমে পরবর্তী সিনেমায় লগ্নি করতে উৎসাহিত হবে এবং এভাবেই একের পর এক লগ্নি হলে বাড়বে সিনেমার সংখ্যা এবং বাজেট আর তখনই সুষম পরিবেশ বজায় থাকবে। আর সেইসাথে সুষ্ঠু একটি চলচ্চিত্র শিল্প প্রতিষ্ঠিত হবে। অথচ সিনেপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের কাছে বরাবরই প্রযোজকের মুনাফার স্বার্থটি অগ্রাহ্যই থেকে গেছে।

পরিশেষে- সারাদেশে সিনেপ্লেক্স নির্মাণ এবং প্রযোজকের স্বার্থ রক্ষা করার চেয়েও অত্যাধিক গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী বিষয়টি বহুবারের মতো আমি আবারো সবার সামনে যৌক্তিক দাবি হিসেবে তুলে ধরতে চাই আর তা হলো- বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের একটি সুবিশাল ফিল্ম একাডেমী প্রতিষ্ঠা করা খুব বেশি জরু‌রি। কারণ চকচকে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত রেস্টুরেন্ট খুলে বসলেই কিন্তু ব্যবসা হয় না, দরকার হয় সেখানে খাবারের সুন্দর এবং স্মার্ট পরিবেশন এবং তার চেয়েও মূল্যবান বিষয় সুস্বাদু খাবার রান্না করা, আর সুস্বাদু খাবার রান্নার জন্য অবশ্যই  দরকার হয় একজন সুদক্ষ, দুর্দান্ত বাবুর্চির। সেইসাথে যোগান দিতে হয় উপযুক্ত মাল-মশলা ও রান্নার প্রয়োজনীয় উপকরণাদী। কাজেই শুধুমাত্র সিনেপ্লেক্স নির্মাণ আর প্রযোজকের স্বার্থ দেখলেই এদেশে নিয়মিত মানসম্মত আন্তর্জাতিক মানের চলচ্চিত্র নির্মাণ হবে না! কারণ রুচিশীল, মানসম্মত এবং আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম নির্মাণের জন্য দরকার হয় শিক্ষিত, উপযুক্ত, মানসম্মত, সু-প্রশিক্ষিত একঝাঁক শিল্পী ও কলাকুশলী। আর এই ফিল্ম একাডেমীর কাজই হবে নিয়মিত সেইমানের শিল্পী ও কলাকুশলী তৈরী করে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়মিত সরবরাহ করা। যাতে করে বিদেশ থেকে শিল্পী ও কলাকুশলী নিয়মিত ভাড়া করে আনতে না হয় মানসম্মত ফিল্ম নির্মাণের চরম অজুহাতে। আর সেইসাথে আমরাও অর্জন করবো আমাদের চলচ্চিত্রের কাঙ্ক্ষিত প্রকৃত চিরস্থায়ী স্বাবলম্বিতা। আর উক্ত আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী থেকেই হাতেকলমে পড়াশোনা ও উপযুক্ত প্রশিক্ষণ নিয়েই মূলত বেড়িয়ে আসবে একজন প্রোডাকশন বয়, প্রোডাকশন ম্যানেজার থেকে শুরু করে লাইন প্রোডিউসার, এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার, গল্প ও চিত্রনাট্যকার, প্রোডাকশন ডিজাইনার, ভিএফএক্স আর্টিস্ট, ফিল্ম এডিটর, শিল্প নির্দেশক, ফাইট ডিরেক্টর, ডান্স কোরিওগ্রাফার, শব্দ গ্রাহক, আলোক নির্দেশক, চিত্রগ্রাহক, চলচ্চিত্র প্রযোজক, নির্মাতা, অভিনেতা-অভিনেত্রীসহ পুরো ফিল্ম ইউনিট। ঠিক যেমনটি বের হয়ে আসে চলচ্চিত্রে উন্নত উপরোল্লিখিত দেশগুলো থেকে! আর সেইজন্য তারাই পারছে দিনের পর দিন বিশ্ব চলচ্চিত্রে তাদের বাণিজ্যিক ও শৈল্পিক অবস্থান আরো সুদৃঢ় করতে।

পরিশেষে শুধু এটুকুই শুধু বলতে চাই-

১। সিনেপ্লেক্স ২। প্রযোজকের স্বার্থ ৩। একটি আন্তর্জাতিক মানের ফিল্ম একাডেমী

উপরোল্লিখিত এই ৩ টি প্যাকেজ এন্টিবায়োটিকের একটিকে ছাড়াও আমাদের প্রাণের ঢাকাই বাংলা চলচ্চিত্রের চিরস্থায়ী রোগ মুক্তি অসম্ভব।
 
লেখক: পেশাদার চলচ্চিত্র অভিনেতা

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দেখা করা উচিত ছিল : এ্যানি

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
জ্বালানি তেল ও এলএনজি আমদানিসহ ৭ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন
রংপুরে আনসার-ভিডিপির মহাপরিচালকের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিদর্শন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ
পায়রাবন্দে রোকেয়ার জন্মভিটায় বিরল তানপুরার চারা রোপণ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান
মাগুরায় ৫ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা প্রদান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে দেশের উদ্দেশে রওনা দিলেন ২৮ বাংলাদেশি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার
চমেকে ২১ দালাল গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি
ধান চাষে কৃষকদের সহযোগিতায় হেল্পলাইন চালু করলো ব্রি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
১৩ দেশের গবেষক নিয়ে রাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির
৬০৬৯ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন ডিএনসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ২৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা
কুমারখালীতে চার প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন
পর্তুগাল প্রবাসী মাহবুবুল হত্যার বিচার দাবিতে লিসবনে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার
আশুরা ও উল্টোরথ যাত্রার সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক
ট্রেনের টয়লেটে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ের কর্মচারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর
গলে রেকর্ড গড়া জোড়া সেঞ্চুরিতে ২১ ধাপ উন্নতি শান্তর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
কুলাউড়ায় বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৪ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্তে ১৮ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত
সাগরে লঘুচাপ, চার বন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ
পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাসকারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ
আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, নতুন কর্মসূচি দিল এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে