শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, রবিবার, ২৩ জুন, ২০১৯ আপডেট:

প্রবাসী রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ নয়, ১০ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার দাবি

মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ্
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসী রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ নয়, ১০ শতাংশ প্রণোদনা দেওয়ার দাবি

গত ১৩ জুন মহান জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে দুই শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। তা প্রদানের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের বিপরীতে ৩ হাজার ৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।

বাজেটে এমন প্রস্তাবে প্রবাসীদের মাঝে উৎসাহ ও আনন্দ বিরাজমান একথা যেমন সত্য, সাথে সাথে দুই শতাংশ নগদ প্রণোদনা বিষয়টি নিয়েও বৈষম্যমূলক, অবহেলা ও অপমানজনকও মনে করেন প্রবাসীরা। 

এছাড়াও হতাশাজনক চিত্রও আছে প্রবাসীদের মাঝে। ব্যক্তিগতভাবে আমি প্রণোদনার বিষয়টিকে শুভসূচনা মনে করি এবং সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু দুই শতাংশ প্রণোদনার বিষয়টিকে অযুক্তিক ও বৈষম্যমূলক ও হতাশাজনক বলে মনে করি।

এ বিষয়ে বিস্তারিত লেখার আগে জাতীয় আয়ে প্রবাসীদের অবদান নিয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা প্রয়োজন-

বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এক কোটি বিশ লাখেরও বেশি বাংলাদেশি প্রবাসে কাজ করে। তাদের পাঠানো বৈদেশিক মুদ্রায় দেশের জিডিপিতে অবদান ১০ শতাংশের বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি অর্থবছরে গত ১১ মাসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স এসেছে ১ হাজার ৫০৬ কোটি ডলার। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১১ শতাংশ বেশি। গত ১ মাসে বছরের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে ১৭৫ কোটি ডলার।

তবে এর বাইরেও প্রবাসীরা রেমিট্যান্স প্রেরণের ক্ষেত্রে ব্যয় বৃদ্ধি, অসচেতনতা বা অসাধু হুন্ডির কারবারিদের প্ররোচণায় হুন্ডির মাধ্যমে দেশে বড় অংকের রেমিটেন্স পাঠায়।

জিডিপিতে প্রবাসীদের ১০ শতাংশ অবদান ছাড়াও এক কোটি বিশ লাখের অধিক প্রবাসী প্রবাসে বসবাসের কারণে দেশের সেবাখাত গুলো যেমন বিদ্যুৎ, জ্বালানি, যোগাযোগ ও টান্সপোর্ট, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য, পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনসহ অন্যান্য সরকারি সেবা সমূহ ব্যবহার করে না। অথচ এসব সেবাখাত সমূহের বিশাল বরাদ্দ ও ভর্তুকি দেশের সব নাগরিকদের জন্য বরাদ্দ। কিন্তু এই বিশাল বরাদ্দের প্রায় (মোট জনসংখ্যার) ১০ শতাংশ প্রবাসী নাগরিকদের ব্যবহার করতে হয় না। 

এছাড়াও প্রতিটি প্রবাসীদেরকে বিশেষ করে মধ্যপাচ্যের প্রবাসীদের ৯৯ শতাংশ পরিবার দেশে থাকে বিদায় প্রতি মাসে দেশে টাকা পাঠাইতে হয় এবং সে টাকা গ্রাম থেকে শহর ও মহানগরে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব, পোশাক সামগ্রী ক্রয়, সন্তানদের শিক্ষা, যাতায়াত, চিকিৎসা ও শিশুখাদ্য ক্রয়ে ব্যয় হওয়াতে গ্রাম থেকে মহানগরের খুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা বাণিজ্য সচল ও গতিশীল করার ক্ষেত্রে বিশাল অবদান রাখছে।

এছাড়া প্রবাসীদের পাঠানো টাকায় ঘর-বাড়ি নির্মাণ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প স্থাপনেও গ্রামে প্রবাসীদের অব্যবহৃত জায়গা জমিগুলো গ্রামাঞ্চলের ভূমিহীন বর্গাচাষীদের মাঝে নাম মাত্র মূল্যে লীজ দেয় অনেক প্রবাসী। সেই কারণে কর্মসংস্থানেও বিশাল অবদান রাখছেন প্রবাসীরা।

আরো বলতে গেলে প্রতিটা প্রবাসী দেশে যাওয়া-আসায় টিকেট ক্রয়ে বিমানবন্দর ব্যবহারে সরকারি খাতে একটা বিশাল অংকের টেক্স ও ভ্যাট দিতে হয়। এইসব বিষেয়গুলোকে সামগ্রীকভাবে বিবেচনায় নিলে জাতীয় অর্থনীতি ও জিডিপিতে আরো ১০ শতাংশের মত বিশাল অবদান রাখছেন বলে ধারণা প্রবাসীদের।

প্রবাসীদের অবদানের উপরোক্ত বিষয়গুলোকে প্রণোদনার আনুপাতিক বিবেচনায় নিতে হলে বৈদেশিক রেমিট্যান্স অর্জনের আরেক খাত রপ্তানি খাতের প্রস্তাবিত ভর্তুকি ও প্রণোদনার চিত্রও তুলে ধরতে চাই-

প্রস্তাবিত বাজেটে চলতি অর্থবছরে রপ্তানিকারকদের জন্য ভর্তুকি বাবদ ৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। আগামী অর্থবছরে তা ৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রপ্তানিতে বর্তমানে ২ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ২৬ শ্রেণিতে বিভিন্ন হারে নগদ ও ভর্তুকি সহায়তা দেওয়া হয়।

রেমিট্যান্স অর্জনের উপরোক্ত দুই খাতের তুলনামূলক বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় প্রবাসীদের প্রেরণকৃত রেমিট্যান্সে দুই শতাংশ প্রণোদনা অগ্রহণযোগ্য, অযৌক্তিক, অবহেলা ও অপমানজনক। প্রবাসীরা নিজেদের অনেক মৌলিক মানবিক অধিকার গুলোকে বিসর্জন দিয়ে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি যে বিশাল অবদান রেখে যাচ্ছে তার বিনিময়ে রাষ্ট্রে ও সরকারের নিকট কোন দয়া-দাক্ষিণ্যের প্রত্যাশা করে না। রাষ্ট্র ও সরকারের নিকট প্রত্যাশা করে প্রবাসীদের অবদানের ন্যায়ভিক্তিক অধিকার।

তাই আমি মনে করি বাজেটে দুই শতাংশ প্রণোদনার প্রস্তাব সংশোধন করে শুভ সূচনা হিসেবে ১০ শতাংশ প্রণোদনার দেওয়ার প্রস্তাব মহান জাতীয় সংসদে পাস করা হোক।

এই লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রণালয়, অর্থমন্ত্রী, প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ও সকল সংসদ সদস্যগণের প্রতি বিনীতভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করার জন্য সবিনয়ে আহ্বান জানাচ্ছি।

লেখক : কুয়েত প্রবাসী ও সদস্য পরিকল্পনা পরিষদ এবং কেন্দ্রীয় সম্বনয়ক ‘কানেক্ট বাংলাদেশ’


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই দিতে হবে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
খুলনায় ভ্যানচালকের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস
ফরাসি ওপেনে শিরোপা ধরে রাখলেন আলকারাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান
ইসরায়েলের সংবেদনশীল গোপন নথি প্রকাশ করা হবে: ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
গত বছরের চেয়ে চামড়ার দাম বেশি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
ড. ইউনূস-নরেন্দ্র মোদির ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র দেশের মানুষ সহ্য করবে না: দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার
শাহ আমানত বিমানবন্দরে করোনা নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স
উয়েফা নেশন্স লিগে জার্মানিকে হারিয়ে তৃতীয় ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক
গুমের শিকার ও গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারের পাশে রয়েছে বিএনপি: আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!
জন্মদিনে মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন শিল্পা শেঠি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন
জনসেবা দিয়ে রাজনীতিতে এগিয়ে যেতে হবে : আতিকুর রহমান রুমন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে আন্তরিক: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের নিরাপত্তায় থাকবে সোয়াট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গাপুরে পৃথক ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’
‌‘ক্ষমতায় গিয়ে বিএনপি চরাঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে সবচেয়ে বেশি কাজ করবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্যাটেলাইটে বদলে যাচ্ছে তুরস্কের কৃষি খাত

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে কী হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
চাঁদপুরে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক
মুক্তি পেল বসুন্ধরা টিস্যু পরিবেশিত ‘ক্যাপিটাল ড্রামা’র প্রথম নাটক

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
ভাঙ্গায় বাস ও মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক
ঈদের দ্বিতীয় দিন কুয়াকাটায় নেই কাঙ্ক্ষিত পর্যটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি
ভারতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি; দেশের সব বন্দরে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?
তবে কি আর ফিরে আসা হবে না তানিন সুবহার?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়ে টিউলিপের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা
৪ নমুনা পরীক্ষায় ৩ জনের দেহেই মিললো করোনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২
৪৩৬ হজ এজেন্সি বন্ধ সৌদির, গ্রেফতার ৪৬২

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস: ‘অবৈধ অভিবাসীদের’ ধরপাকড় ঘিরে ব্যাপক সহিংসতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসন নিয়ে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ
দেশে ফিরেছেন আব্দুল হামিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার
তাইওয়ানের মহড়ায় নজর কাড়লো নতুন যুদ্ধজাহাজ ও হেলিকপ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!
রাশিয়ার ভয়ে বাঙ্কার নির্মাণে জোর দিচ্ছে জার্মানি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী
মারা গেছেন কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ  জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে
ফের উত্তপ্ত মণিপুর: কারফিউ জারি, ইন্টারনেট বন্ধ, পরিস্থিতি থমথমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছে জেডআরএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজ ‘ম্যাডলিন’ থামাতে চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি
লস অ্যাঞ্জেলেসে সহিংসতায় ঠেকাতে মাঠে ২০০০ সেনা, আরও মোতায়েনের হুমকি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সেজে ৫০ জনের অস্ত্রপচার, তারপর....

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান
১১ জুন মুক্তি পেতে পারেন ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা
কারাগারে বন্দীদের বিশেষ সুবিধা, দর্শনার্থীদের ফুলেল শুভেচ্ছা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু
ভারতে নতুন করে ভীতি ছড়াচ্ছে করোনা, একদিনে ৬ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন
মানিকগঞ্জে যমুনার গর্ভে বিলীন তিনতলা স্কুলভবন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান
ডুবে যাচ্ছে চলনবিলের হাজারো একর জমির পাকা ধান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
তাপপ্রবাহ নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি
ঢাকার সড়কে কোরবানির বর্জ্যের স্তূপ, যা বলল ডিএনসিসি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হয় : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর
১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, সোমবার থেকেই কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু
এপ্রিলে নির্বাচন আয়োজন একেবারেই অযৌক্তিক : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক