শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

লাল টিপ...

ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
লাল টিপ...

সোমা এবার মা'র সঙ্গে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে এবং তার খুব প্রিয় হোটেল ‘কল্লোল’ এর পাঁচ তলায় সমুদ্রের দিকে ব্যালকনিওলা রুমটি পেয়েছে। এর আগেও অনেকবার এসেছে। এই রুম এ থেকেছে। এবার বিশেষ কারণে খুব ভালো লাগছে মা'কে কাছে পেয়ে।

-সোমার জন্ম কানাডার মন্ট্রিয়েলে, বাবা দেব কার্নেগি আর মা নাসিমা কার্নেগি। মা-বাবা প্রতি বছরেই বাংলাদেশে আসে ছুটি কাটাতে। এবার বাবা ব্যাস্ততার কারণে আসতে পারেনি। কানাডাতে জন্ম হলেও সোমা চমৎকার বাংলা বলতে পারে, আর এটা সম্ভব হয়েছে জন্মের পর থেকেই অনেকটা সময় বাংলাদেশে থাকার কারণে। এক সময় বাবার কর্মস্থলও ছিল বাংলাদেশে জাতিসঙ্গের এক প্রজেক্টে। তখন প্রায় পাঁচ বছর সোমা বাংলাদেশের স্কুলে পড়েছে।

বাবা দেব কার্নেগি সোমার আদর্শ পুরুষ, চমৎকার বন্ধু। বাংলাদেশের প্রতি তার ভীষণ আকর্ষন আর একারণেই সেও ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারে। সোমা কানাডার 'ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি' থেকে ইকোনমিক্স এ মাস্টার করে কানাডিয়ান গভর্নমেন্ট এর সাহায্যে পরিচালিত প্রজেক্টে গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশে চাকরি করছে।  চিটাগং এবং হিল ট্র্যাক ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে তার কর্ম পরিধি, তার কর্মস্থল, চিটাগং অফিস সে বসে। আশফাকের সঙ্গে মাকে পরিচয় করিয়ে দিবে- কিছুটা ভয়, সংশয় কাজ করছে সোমার ভিতর। অফিসের এক সেমিনারে আশফাকের সঙ্গে পরিচয়, সে কেয়ার বাংলাদেশ'র একটি প্রজেক্ট এ কাজ করে। প্রথম পরিচয়ে আশফাক বলেছিলো,' আপনাকে দেখতে ঠিক আমার এক কাজিন এর মতো লাগছে, আমেরিকায় থাকে অনেক বছর, মাঝে মাঝে দেশে আসে।

সোমা - 'তাই ! তাইলে আমিতো আপনার কাজিন হয়ে গেলাম'
আশফাক - 'না আপনাকে কাজিন বানাতে চাই না'
সোমা - 'কেন বলেন তো?'
আশফাক - 'তাহলে আপনিতোও আমেরিকায় চলে যাবেন, আর দেখা হবে না'
সোমা - 'তাই?'

ঐদিনের পর পারস্পরিক যোগাযোগের মাধমে থেকে তারা দিনে দিনে তারা দুজনে ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হতে থাকে...। কখন যেন দুজনে দুজনার হয় গেল, একজনকে ছাড়া একজন এর চলেই না……! আশফাকেরও কক্সবাজার খুব পছন্দ ….! বছর দুয়েক আগের কথা, একটি ঘটনার কথা মনে পরে গেলো সোমার….
                                    
সোমা আশফাক ঠিক করলো দুজনে কক্সবাজার যাবে
সোমা মৃদু স্বরে বললো- 'কক্সবাজারে যেয়ে দুজন দু রুম এ থাকবো কিন্তু!'
আশফাক ঠাট্টা করলো -'কেন আমি কি খুব ভয়ঙ্কর মানুষ নাকি?'
সোমা,'না মানে ঠিক তা নয়!'
আশফাক - 'কোনো সমস্যা নেই ডিয়ার, আমরা দু’রুম এ থাকবো। ‘নীল শাড়ি এবং লাল টিপ এ তোমাকে স্বর্গ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগে, সেই সাজেই তোমাকে দেখতে চাই। 

তারপর অফিস এর একটি গাড়ি নিয়ে তার দুজনে চিটাগং থেকে কক্সবাজার রওয়ানা দিলো।
আশফাকের পছন্দের নীল শাড়িতে লাল টিপ পড়েছে সোমা। আশফাক যখনি কোথাও যায় - সোমার জন্য বিভিন্ন ধরণের লাল টিপ্ কিনে আনে।

পথে অনেক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলা, চা খাওয়া, সৌন্দর্য উপভোগ করা….,বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অনেক্ষন থামলো - পার্কের ভিতর ভ্রমণ করলো, ন্যাচারাল জীবজন্তুর সংস্পর্শে আসা ছিল খুব ভালো একটা অভিজ্ঞতা, পার্কের গেটে কাঁচা নারিকেল খাওয়া...এখনো মুখে লেগে আছে সোমার ….!

তারপর রওয়ানা দিলো কক্সবাজারের উদ্দেশে…সন্ধ্যে সাতটার দিকে হোটেল কল্লোল এ এসে উপস্থিত হলো.. পাঁচ তলার সমুদ্রের দিকে ব্যালকনি থাকা পাশাপাশি দুটো রুম পেয়ে গেলো …

দুজনে দু ‘রুম এ একটু ফ্রেশ হয়ে সোমার পীড়াপীড়িতে রাতের খাবার সেরে সমুদ্র দেখতে বের হলো – রুম থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনা যাচ্ছে, অনেক্ষন সমুদ্রে কাছাকাছি কাটালো, কি যে একধরণের আনন্দ …..! সমুদ্রের অসীমতায় দুজনে হারিয়ে যেতে চায়, জোয়ার এর সময় সমুদ্র হোটেলের অনেক কাছাকাছি চলে আসলো ….!
কি যে ভালোলাগা …..!
রাত বাড়ার কারণে হোটেলে ফেরত আসলো - সোমার ছেলেমানুষি আর কে আটকায় ?
আশফাককে সোমা নিজের রুম নিয়ে ঢুকলো --
আশফাক বলছে - 'সোমা, আমি কিন্তু তোমার জন্য ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারি!'
'তোমার অতটা সাহস নেই এটা আমি খুব ভালো করেই জানি' বলেই সোমা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।
আশফাক - 'শুনে পীড়িত হইলাম'
সোমা -'চলো ব্যালকনিতে দাঁড়াই'
দুজনে সোমার রুম এর ব্যালকনিতে দাঁড়ালো- চাঁদের আলো সমুদ্রের অসীম জলরাশির সঙ্গে খেলায় মত্ত….. কি অপরূপ ভালোবাসার রঙ্গলীলা ..! দুজনের মুখ দিয়ে যেন কোনো কথাই বেরুচ্ছে না …!
 
সোমা কখন যেন আশফাকের বুকের কাছাকাছি এসে দুহাত দিয়ে গভীর বন্ধনে তাকে আবদ্ধ করেছে, আশফাক সোমার হার্ট বিট শুনতে পাচ্ছে….
সোমা বলছে - 'আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালোবাসি, কোনো দিন ছেড়ে যাবো না'
আশফাক - 'আমি তার চেয়ে বেশি'
সোমা - 'প্রমান দাও'
আশফাক - 'কি প্রমান চাই তোমার, তুমি চাইলে সমুদ্রের ওপর থেকে তোমাকে চাঁদটি এনে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।'
সোমা - 'আমি চাঁদ চাইনা, তুমি আমাকে সারাজীবন এভাবে গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে থাকবে'
আশফাক - 'যদি আমি ভালোবাসার পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ি?'
সোমা - 'আমি পাহাড়ের সৃষ্ট নদীতে যেয়ে তোমাকে ধরবো'
আশফাক - 'আমি যদি গভীর জঙ্গলে হারিয়ে যাই'
সোমা - 'আমি টারজান হয়ে তোমাকে উদ্ধার করবো'
আশফাক - 'যদি মরে যাই'
সোমা চট করে আশফাকের মুখে হাত দিয়ে বললো,' প্লিজ এরকম কথা আর বলবে না'
এভাবে আরো অনেক্ষন কেটে গেলো প্রায় রাত তিনটে , 'চলো শুতে যাই, কাল আবার বেড়োতে হবে'
এবলেই দুজন সোমার রুম এ ঢুকলো , সোমার কিছুতেই ইচ্ছে করছিলো না আশফাক কে ছেড়ে দিতে, আবার জোর করে যে রাখবে - 'লজ্জায় সেটাও বলতে পারছে না, এই ছেলেটা নিজে থেকে বললেই তো পারে, কি এমন হয় বললে ?' 
হঠাৎ করেই আশফাক সোমাকে গভীর চুমুতে আবদ্ধ করে ফেললো -'বির বির করছে, আমি যদি আমার রুম না যাই, আসলে তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না'
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুজনে সোমার রুম এর বিছানার উপর পরে গেলো,
সোমার প্রশ্রয়ে আসফাকে এর আর তার রুম এ যাওয়া হলো না ….!
পরদিন সূর্যের আলোয় সোমার ঘুম ভেঙে গেলো - গভীর ঘুমের আশফাক কে খুবই কাছের মানুষ মনে হচ্ছে …!

‘ কিরে মা সোমা ! কি ভাবছিস ! বাইরে যাবি না?’ মার ডাকে সোমা বর্তমানে ফিরলো ..
সোমা - ' হ্যা মা চলো যাই, আমার খুব ক্ষুধা পেয়েছে, বাবাকে খুব মিস করছি!'
মা - 'তোর বাবাও তোকে খুব মিস করে, কিন্তু এবার কিছুতেই আসতে পারলো না, হ্যা রে মা - আশফাক কখন আসবে? ওকে আমাদের সঙ্গে ডিনার করতে বল'

সোমা - 'আচ্ছা মা বলবো, ওতো আমাদের হোটেলেই উঠবে' 
তারপর রাতের ডিনারে আশফাক হাজির হলো ………..
মা - 'বাবা আশফাক তুমি কি খেতে চাও? সোমা ওর পছন্দের খাবার অর্ডার দে' খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো আশফাক'
‘তোমরা দুজন পরস্পরকে পছন্দ করো, বিয়ে করতে চাও। আমি এবং সোমার বাবা রাজি আছি।'
'তোমার বাবা মা সঙ্গে আমি কথা বলতে চাই, তোমার বাবা মা কে বলো আমি দেখা করতে চাই ‘
আশফাক উত্তর 'জি আমি ব্যবস্থা করছি।’

তারপর কোন দিক দিয়ে যেন ভ্যাকেশন শেষ হয়ে গেলো, সোমা এবং আশফাক কাজে ব্যাক করেছে….
সোমা র মা আর সপ্তাহ তিনেক বাংলাদেশে আছে ... তারপর কানাডায় চলে যাবে…
আশফাক তার বাবা মাকে সোমার মা'র মুখোমুখি করলো ঢাকার একটি রেস্টুরেন্ট এ---
কুশল বিনিময় শেষে সোমার মা আশফাকের বাবা মা উদ্দেশে বললো,'আপনাদর কিছু কথা জানা দরকার, লুকোচুরি করে কোনো সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করা অন্যায় !’ ' আমি (সোমার মা ) যুদ্ধ শিশু, ১৯৭১ সালে পাক আর্মি আমার মাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমাকে পেটে নিয়ে মা ছাড়া পায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে, তার কিছুদিন পর স্বাধীন দেশে আমার জন্ম হয়, জন্মের পর পর আমার মার ক্ষমতা ছিল না আমাকে লালন পালন করার
‘সেই সময় এক কানাডিয়ান দম্পতি আমাকে দত্তক নিয়ে চলে যায় এবং মার চিকিৎসার দায়িত্বও তারা নেয় মাকে বাংলাদেশে রেখেই তার পর মা অনেকদিন বেঁচে ছিলেন, কানাডাতেও গেছে কয়েক বার, বছর পাঁচেক আগে আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে…..!’

সোমার মা’র পুনরাবৃত্তি ‘আমি তো যুদ্ধ শিশু, আমার বাবার কোনো পরিচয় নেই……!’
‘এতে আমার মেয়ে সোমার দোষ নেই, আপনারা প্লিজ সোমাকে ফিরিয়ে দিবেন না …!’
‘এটাই আমার অনুরোধ , সিদ্ধান্ত আপনাদের….?’ ‘আজকেই সিদ্ধান্ত দিতে হবে না, একটু চিন্তা করে আমাকে জানান, আমি আরো তিন সপ্তাহ আছি বাংলাদেশে ’
তরপর আর খুব বেশি কথা বাড়লো না ….খাওযা দাওয়ার পর শুকনো মুখে আশফাক বাবা-মাসহ বিদায় নিলো….!

তারপরদিন থেকে কয়েকদিন আশফাক সোমার ফোন ধরছে না---? সোমার আরো দু সপ্তাহ ছুটি আছে মাকে সময় দেওয়ার জন্য….সোমা আশফাককে অনেক উদার মনের মনে করতো - কিন্তু মনে হচ্ছে সে নিজেও মেনে নিতে পারছে না। প্রায় সপ্তাহ খানিক পর আশফাক সোমাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলো,তারা দুজনে অনেকবার গেছে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হলো।
                        
সোমা বলছে - 'আশফাক, তুমি যে কোনো সিদ্ধান্ত আমাকে জানাতে পারো, চিন্তা করো না।’
আশফাক - 'আমার বাবা মা কিছুতেই রাজি না'
সোমা - 'তুমি?'
আশফাক - 'আমিও মানতে পারছি না'
সোমা - 'গুড, আমি এরকম কিছু শোনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি, কিন্তু বলতো ! এতে আমার কি দোষ? আমার মার কি দোষ? আমার নানীর কি দোষ? আমি তো আমার নানীর জন্য ভীষণ গর্ব বোধ, সেতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে ‘
‘সে তো বীরঙ্গনা!’জানি তোমার কাছে এর উত্তর নেই, বলেই সোমা দ্রুত হেটে চলে গেলো…

সোমা মা’র কাছে যেয়ে গলা জড়িয়ে ধরে প্রচন্ড কান্নাকাটি শুরু করলো করলো, মা আমি তো আশফাককে ছাড়া বাঁচবো না, ও আমাকে মুখের উপর না করে দিলো, আমি আর বাংলাদেশে থাকবো না, তোমার সাথে আমাকে নিয়ে চলো মা!'

'বাবার হাত ধরে খুব ঘুরতে ইচ্ছে করছে মা'- সোমার আবদার… 'তুমি আমাকে ছোট্ট বেলায় যেমন করে আদর করতে, তেমনি করে আদর করো না মা !'

সোমার মা বলছে - 'মা সোমা, তুই না খুব শক্ত প্রকৃতির মেয়ে ! এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়লে চলবে?'
'তুই আমার ছোট্ট সোনামুনিই আছিস' 'তোকে আমি আরো ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিবো, তোর বাবা খুবই দুশ্চিন্তায় আছে তোকে নিয়ে, তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে বলেছে।’

তারপর যা হবার তাই হলো, সোমার মা তার টিকেটের সঙ্গে মিলে সোমার জন্য টিকেট কাটলো …। সোমা চাকরি ছেড়েই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু মার অনুরোধে ছুটি নিয়ে কানাডায় যাচ্ছে…। এভাবে দেখতে দেখতে যাওয়ার দিন চলে আসলো, আশফাক কোনো যোগাযোগ করলো না।

সোমা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না যে আশফাক তার সমস্ত অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে সেই তার তার সাথে এমন আচরণ করবে ..? এয়ারপোর্ট এ সব ফর্মালিটিজ সেরে মা ভিতরে বসে পেপার পড়ছে….!
সোমা এয়ারপোর্ট এর বাইরে বের হবার দরজার কাছে একটি চেয়ারে বসে পড়লো তার কিছুতেই আশফাককে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না ..!

বার বার লম্বা কাঁচের ভিতর দিয়ে যতদূর চোখ যায় দেখছে যদি আশফাককে দেখা যায়...? কত সময় পেরিয়ে গেছে সোমা টেরই পাই নি - অঝোর ধারায় কেঁদেই চলেছে…!
পিছন থেকে তার কাঁধে কার জানি হাত পড়লো - সোমা চমকে উঠেই পিছনে তাকাতেই বিদ্ধস্ত আশফাককে দেখতে পেলো---- !

সোমা ঝাঁপিয়ে পড়লো আশফাকের উপর...., 'আমি জানতাম তুমি আমাকে যেতে দিবে না' আশফাক বির বির করে বলছে 'আমি সবার মতকে উপেক্ষা করেই তোমার কাছে চলে এসেছি, তোমাকে ছাড়া আমার সব কিছুই শূন্য….!'আমি শুধুই তোমাকে চাই ! বলেই তার পকেট থেকে একটা লাল টিপ বের করে সোমার কপালে পরিয়ে দিলো…’

‘এই লাল পরীকে ছেড়ে আমি কি থাকতে পারি?’ খুশিতে আশফাক এবং সোমা দুজনের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।

 


বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ
জুলাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩৮০ : বিআরটিএ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন