শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

লাল টিপ...

ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
লাল টিপ...

সোমা এবার মা'র সঙ্গে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে এবং তার খুব প্রিয় হোটেল ‘কল্লোল’ এর পাঁচ তলায় সমুদ্রের দিকে ব্যালকনিওলা রুমটি পেয়েছে। এর আগেও অনেকবার এসেছে। এই রুম এ থেকেছে। এবার বিশেষ কারণে খুব ভালো লাগছে মা'কে কাছে পেয়ে।

-সোমার জন্ম কানাডার মন্ট্রিয়েলে, বাবা দেব কার্নেগি আর মা নাসিমা কার্নেগি। মা-বাবা প্রতি বছরেই বাংলাদেশে আসে ছুটি কাটাতে। এবার বাবা ব্যাস্ততার কারণে আসতে পারেনি। কানাডাতে জন্ম হলেও সোমা চমৎকার বাংলা বলতে পারে, আর এটা সম্ভব হয়েছে জন্মের পর থেকেই অনেকটা সময় বাংলাদেশে থাকার কারণে। এক সময় বাবার কর্মস্থলও ছিল বাংলাদেশে জাতিসঙ্গের এক প্রজেক্টে। তখন প্রায় পাঁচ বছর সোমা বাংলাদেশের স্কুলে পড়েছে।

বাবা দেব কার্নেগি সোমার আদর্শ পুরুষ, চমৎকার বন্ধু। বাংলাদেশের প্রতি তার ভীষণ আকর্ষন আর একারণেই সেও ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারে। সোমা কানাডার 'ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি' থেকে ইকোনমিক্স এ মাস্টার করে কানাডিয়ান গভর্নমেন্ট এর সাহায্যে পরিচালিত প্রজেক্টে গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশে চাকরি করছে।  চিটাগং এবং হিল ট্র্যাক ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে তার কর্ম পরিধি, তার কর্মস্থল, চিটাগং অফিস সে বসে। আশফাকের সঙ্গে মাকে পরিচয় করিয়ে দিবে- কিছুটা ভয়, সংশয় কাজ করছে সোমার ভিতর। অফিসের এক সেমিনারে আশফাকের সঙ্গে পরিচয়, সে কেয়ার বাংলাদেশ'র একটি প্রজেক্ট এ কাজ করে। প্রথম পরিচয়ে আশফাক বলেছিলো,' আপনাকে দেখতে ঠিক আমার এক কাজিন এর মতো লাগছে, আমেরিকায় থাকে অনেক বছর, মাঝে মাঝে দেশে আসে।

সোমা - 'তাই ! তাইলে আমিতো আপনার কাজিন হয়ে গেলাম'
আশফাক - 'না আপনাকে কাজিন বানাতে চাই না'
সোমা - 'কেন বলেন তো?'
আশফাক - 'তাহলে আপনিতোও আমেরিকায় চলে যাবেন, আর দেখা হবে না'
সোমা - 'তাই?'

ঐদিনের পর পারস্পরিক যোগাযোগের মাধমে থেকে তারা দিনে দিনে তারা দুজনে ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হতে থাকে...। কখন যেন দুজনে দুজনার হয় গেল, একজনকে ছাড়া একজন এর চলেই না……! আশফাকেরও কক্সবাজার খুব পছন্দ ….! বছর দুয়েক আগের কথা, একটি ঘটনার কথা মনে পরে গেলো সোমার….
                                    
সোমা আশফাক ঠিক করলো দুজনে কক্সবাজার যাবে
সোমা মৃদু স্বরে বললো- 'কক্সবাজারে যেয়ে দুজন দু রুম এ থাকবো কিন্তু!'
আশফাক ঠাট্টা করলো -'কেন আমি কি খুব ভয়ঙ্কর মানুষ নাকি?'
সোমা,'না মানে ঠিক তা নয়!'
আশফাক - 'কোনো সমস্যা নেই ডিয়ার, আমরা দু’রুম এ থাকবো। ‘নীল শাড়ি এবং লাল টিপ এ তোমাকে স্বর্গ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগে, সেই সাজেই তোমাকে দেখতে চাই। 

তারপর অফিস এর একটি গাড়ি নিয়ে তার দুজনে চিটাগং থেকে কক্সবাজার রওয়ানা দিলো।
আশফাকের পছন্দের নীল শাড়িতে লাল টিপ পড়েছে সোমা। আশফাক যখনি কোথাও যায় - সোমার জন্য বিভিন্ন ধরণের লাল টিপ্ কিনে আনে।

পথে অনেক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলা, চা খাওয়া, সৌন্দর্য উপভোগ করা….,বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অনেক্ষন থামলো - পার্কের ভিতর ভ্রমণ করলো, ন্যাচারাল জীবজন্তুর সংস্পর্শে আসা ছিল খুব ভালো একটা অভিজ্ঞতা, পার্কের গেটে কাঁচা নারিকেল খাওয়া...এখনো মুখে লেগে আছে সোমার ….!

তারপর রওয়ানা দিলো কক্সবাজারের উদ্দেশে…সন্ধ্যে সাতটার দিকে হোটেল কল্লোল এ এসে উপস্থিত হলো.. পাঁচ তলার সমুদ্রের দিকে ব্যালকনি থাকা পাশাপাশি দুটো রুম পেয়ে গেলো …

দুজনে দু ‘রুম এ একটু ফ্রেশ হয়ে সোমার পীড়াপীড়িতে রাতের খাবার সেরে সমুদ্র দেখতে বের হলো – রুম থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনা যাচ্ছে, অনেক্ষন সমুদ্রে কাছাকাছি কাটালো, কি যে একধরণের আনন্দ …..! সমুদ্রের অসীমতায় দুজনে হারিয়ে যেতে চায়, জোয়ার এর সময় সমুদ্র হোটেলের অনেক কাছাকাছি চলে আসলো ….!
কি যে ভালোলাগা …..!
রাত বাড়ার কারণে হোটেলে ফেরত আসলো - সোমার ছেলেমানুষি আর কে আটকায় ?
আশফাককে সোমা নিজের রুম নিয়ে ঢুকলো --
আশফাক বলছে - 'সোমা, আমি কিন্তু তোমার জন্য ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারি!'
'তোমার অতটা সাহস নেই এটা আমি খুব ভালো করেই জানি' বলেই সোমা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।
আশফাক - 'শুনে পীড়িত হইলাম'
সোমা -'চলো ব্যালকনিতে দাঁড়াই'
দুজনে সোমার রুম এর ব্যালকনিতে দাঁড়ালো- চাঁদের আলো সমুদ্রের অসীম জলরাশির সঙ্গে খেলায় মত্ত….. কি অপরূপ ভালোবাসার রঙ্গলীলা ..! দুজনের মুখ দিয়ে যেন কোনো কথাই বেরুচ্ছে না …!
 
সোমা কখন যেন আশফাকের বুকের কাছাকাছি এসে দুহাত দিয়ে গভীর বন্ধনে তাকে আবদ্ধ করেছে, আশফাক সোমার হার্ট বিট শুনতে পাচ্ছে….
সোমা বলছে - 'আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালোবাসি, কোনো দিন ছেড়ে যাবো না'
আশফাক - 'আমি তার চেয়ে বেশি'
সোমা - 'প্রমান দাও'
আশফাক - 'কি প্রমান চাই তোমার, তুমি চাইলে সমুদ্রের ওপর থেকে তোমাকে চাঁদটি এনে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।'
সোমা - 'আমি চাঁদ চাইনা, তুমি আমাকে সারাজীবন এভাবে গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে থাকবে'
আশফাক - 'যদি আমি ভালোবাসার পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ি?'
সোমা - 'আমি পাহাড়ের সৃষ্ট নদীতে যেয়ে তোমাকে ধরবো'
আশফাক - 'আমি যদি গভীর জঙ্গলে হারিয়ে যাই'
সোমা - 'আমি টারজান হয়ে তোমাকে উদ্ধার করবো'
আশফাক - 'যদি মরে যাই'
সোমা চট করে আশফাকের মুখে হাত দিয়ে বললো,' প্লিজ এরকম কথা আর বলবে না'
এভাবে আরো অনেক্ষন কেটে গেলো প্রায় রাত তিনটে , 'চলো শুতে যাই, কাল আবার বেড়োতে হবে'
এবলেই দুজন সোমার রুম এ ঢুকলো , সোমার কিছুতেই ইচ্ছে করছিলো না আশফাক কে ছেড়ে দিতে, আবার জোর করে যে রাখবে - 'লজ্জায় সেটাও বলতে পারছে না, এই ছেলেটা নিজে থেকে বললেই তো পারে, কি এমন হয় বললে ?' 
হঠাৎ করেই আশফাক সোমাকে গভীর চুমুতে আবদ্ধ করে ফেললো -'বির বির করছে, আমি যদি আমার রুম না যাই, আসলে তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না'
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুজনে সোমার রুম এর বিছানার উপর পরে গেলো,
সোমার প্রশ্রয়ে আসফাকে এর আর তার রুম এ যাওয়া হলো না ….!
পরদিন সূর্যের আলোয় সোমার ঘুম ভেঙে গেলো - গভীর ঘুমের আশফাক কে খুবই কাছের মানুষ মনে হচ্ছে …!

‘ কিরে মা সোমা ! কি ভাবছিস ! বাইরে যাবি না?’ মার ডাকে সোমা বর্তমানে ফিরলো ..
সোমা - ' হ্যা মা চলো যাই, আমার খুব ক্ষুধা পেয়েছে, বাবাকে খুব মিস করছি!'
মা - 'তোর বাবাও তোকে খুব মিস করে, কিন্তু এবার কিছুতেই আসতে পারলো না, হ্যা রে মা - আশফাক কখন আসবে? ওকে আমাদের সঙ্গে ডিনার করতে বল'

সোমা - 'আচ্ছা মা বলবো, ওতো আমাদের হোটেলেই উঠবে' 
তারপর রাতের ডিনারে আশফাক হাজির হলো ………..
মা - 'বাবা আশফাক তুমি কি খেতে চাও? সোমা ওর পছন্দের খাবার অর্ডার দে' খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো আশফাক'
‘তোমরা দুজন পরস্পরকে পছন্দ করো, বিয়ে করতে চাও। আমি এবং সোমার বাবা রাজি আছি।'
'তোমার বাবা মা সঙ্গে আমি কথা বলতে চাই, তোমার বাবা মা কে বলো আমি দেখা করতে চাই ‘
আশফাক উত্তর 'জি আমি ব্যবস্থা করছি।’

তারপর কোন দিক দিয়ে যেন ভ্যাকেশন শেষ হয়ে গেলো, সোমা এবং আশফাক কাজে ব্যাক করেছে….
সোমা র মা আর সপ্তাহ তিনেক বাংলাদেশে আছে ... তারপর কানাডায় চলে যাবে…
আশফাক তার বাবা মাকে সোমার মা'র মুখোমুখি করলো ঢাকার একটি রেস্টুরেন্ট এ---
কুশল বিনিময় শেষে সোমার মা আশফাকের বাবা মা উদ্দেশে বললো,'আপনাদর কিছু কথা জানা দরকার, লুকোচুরি করে কোনো সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করা অন্যায় !’ ' আমি (সোমার মা ) যুদ্ধ শিশু, ১৯৭১ সালে পাক আর্মি আমার মাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমাকে পেটে নিয়ে মা ছাড়া পায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে, তার কিছুদিন পর স্বাধীন দেশে আমার জন্ম হয়, জন্মের পর পর আমার মার ক্ষমতা ছিল না আমাকে লালন পালন করার
‘সেই সময় এক কানাডিয়ান দম্পতি আমাকে দত্তক নিয়ে চলে যায় এবং মার চিকিৎসার দায়িত্বও তারা নেয় মাকে বাংলাদেশে রেখেই তার পর মা অনেকদিন বেঁচে ছিলেন, কানাডাতেও গেছে কয়েক বার, বছর পাঁচেক আগে আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে…..!’

সোমার মা’র পুনরাবৃত্তি ‘আমি তো যুদ্ধ শিশু, আমার বাবার কোনো পরিচয় নেই……!’
‘এতে আমার মেয়ে সোমার দোষ নেই, আপনারা প্লিজ সোমাকে ফিরিয়ে দিবেন না …!’
‘এটাই আমার অনুরোধ , সিদ্ধান্ত আপনাদের….?’ ‘আজকেই সিদ্ধান্ত দিতে হবে না, একটু চিন্তা করে আমাকে জানান, আমি আরো তিন সপ্তাহ আছি বাংলাদেশে ’
তরপর আর খুব বেশি কথা বাড়লো না ….খাওযা দাওয়ার পর শুকনো মুখে আশফাক বাবা-মাসহ বিদায় নিলো….!

তারপরদিন থেকে কয়েকদিন আশফাক সোমার ফোন ধরছে না---? সোমার আরো দু সপ্তাহ ছুটি আছে মাকে সময় দেওয়ার জন্য….সোমা আশফাককে অনেক উদার মনের মনে করতো - কিন্তু মনে হচ্ছে সে নিজেও মেনে নিতে পারছে না। প্রায় সপ্তাহ খানিক পর আশফাক সোমাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলো,তারা দুজনে অনেকবার গেছে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হলো।
                        
সোমা বলছে - 'আশফাক, তুমি যে কোনো সিদ্ধান্ত আমাকে জানাতে পারো, চিন্তা করো না।’
আশফাক - 'আমার বাবা মা কিছুতেই রাজি না'
সোমা - 'তুমি?'
আশফাক - 'আমিও মানতে পারছি না'
সোমা - 'গুড, আমি এরকম কিছু শোনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি, কিন্তু বলতো ! এতে আমার কি দোষ? আমার মার কি দোষ? আমার নানীর কি দোষ? আমি তো আমার নানীর জন্য ভীষণ গর্ব বোধ, সেতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে ‘
‘সে তো বীরঙ্গনা!’জানি তোমার কাছে এর উত্তর নেই, বলেই সোমা দ্রুত হেটে চলে গেলো…

সোমা মা’র কাছে যেয়ে গলা জড়িয়ে ধরে প্রচন্ড কান্নাকাটি শুরু করলো করলো, মা আমি তো আশফাককে ছাড়া বাঁচবো না, ও আমাকে মুখের উপর না করে দিলো, আমি আর বাংলাদেশে থাকবো না, তোমার সাথে আমাকে নিয়ে চলো মা!'

'বাবার হাত ধরে খুব ঘুরতে ইচ্ছে করছে মা'- সোমার আবদার… 'তুমি আমাকে ছোট্ট বেলায় যেমন করে আদর করতে, তেমনি করে আদর করো না মা !'

সোমার মা বলছে - 'মা সোমা, তুই না খুব শক্ত প্রকৃতির মেয়ে ! এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়লে চলবে?'
'তুই আমার ছোট্ট সোনামুনিই আছিস' 'তোকে আমি আরো ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিবো, তোর বাবা খুবই দুশ্চিন্তায় আছে তোকে নিয়ে, তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে বলেছে।’

তারপর যা হবার তাই হলো, সোমার মা তার টিকেটের সঙ্গে মিলে সোমার জন্য টিকেট কাটলো …। সোমা চাকরি ছেড়েই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু মার অনুরোধে ছুটি নিয়ে কানাডায় যাচ্ছে…। এভাবে দেখতে দেখতে যাওয়ার দিন চলে আসলো, আশফাক কোনো যোগাযোগ করলো না।

সোমা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না যে আশফাক তার সমস্ত অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে সেই তার তার সাথে এমন আচরণ করবে ..? এয়ারপোর্ট এ সব ফর্মালিটিজ সেরে মা ভিতরে বসে পেপার পড়ছে….!
সোমা এয়ারপোর্ট এর বাইরে বের হবার দরজার কাছে একটি চেয়ারে বসে পড়লো তার কিছুতেই আশফাককে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না ..!

বার বার লম্বা কাঁচের ভিতর দিয়ে যতদূর চোখ যায় দেখছে যদি আশফাককে দেখা যায়...? কত সময় পেরিয়ে গেছে সোমা টেরই পাই নি - অঝোর ধারায় কেঁদেই চলেছে…!
পিছন থেকে তার কাঁধে কার জানি হাত পড়লো - সোমা চমকে উঠেই পিছনে তাকাতেই বিদ্ধস্ত আশফাককে দেখতে পেলো---- !

সোমা ঝাঁপিয়ে পড়লো আশফাকের উপর...., 'আমি জানতাম তুমি আমাকে যেতে দিবে না' আশফাক বির বির করে বলছে 'আমি সবার মতকে উপেক্ষা করেই তোমার কাছে চলে এসেছি, তোমাকে ছাড়া আমার সব কিছুই শূন্য….!'আমি শুধুই তোমাকে চাই ! বলেই তার পকেট থেকে একটা লাল টিপ বের করে সোমার কপালে পরিয়ে দিলো…’

‘এই লাল পরীকে ছেড়ে আমি কি থাকতে পারি?’ খুশিতে আশফাক এবং সোমা দুজনের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।

 


বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম