শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

লাল টিপ...

ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
লাল টিপ...

সোমা এবার মা'র সঙ্গে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে এবং তার খুব প্রিয় হোটেল ‘কল্লোল’ এর পাঁচ তলায় সমুদ্রের দিকে ব্যালকনিওলা রুমটি পেয়েছে। এর আগেও অনেকবার এসেছে। এই রুম এ থেকেছে। এবার বিশেষ কারণে খুব ভালো লাগছে মা'কে কাছে পেয়ে।

-সোমার জন্ম কানাডার মন্ট্রিয়েলে, বাবা দেব কার্নেগি আর মা নাসিমা কার্নেগি। মা-বাবা প্রতি বছরেই বাংলাদেশে আসে ছুটি কাটাতে। এবার বাবা ব্যাস্ততার কারণে আসতে পারেনি। কানাডাতে জন্ম হলেও সোমা চমৎকার বাংলা বলতে পারে, আর এটা সম্ভব হয়েছে জন্মের পর থেকেই অনেকটা সময় বাংলাদেশে থাকার কারণে। এক সময় বাবার কর্মস্থলও ছিল বাংলাদেশে জাতিসঙ্গের এক প্রজেক্টে। তখন প্রায় পাঁচ বছর সোমা বাংলাদেশের স্কুলে পড়েছে।

বাবা দেব কার্নেগি সোমার আদর্শ পুরুষ, চমৎকার বন্ধু। বাংলাদেশের প্রতি তার ভীষণ আকর্ষন আর একারণেই সেও ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারে। সোমা কানাডার 'ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি' থেকে ইকোনমিক্স এ মাস্টার করে কানাডিয়ান গভর্নমেন্ট এর সাহায্যে পরিচালিত প্রজেক্টে গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশে চাকরি করছে।  চিটাগং এবং হিল ট্র্যাক ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে তার কর্ম পরিধি, তার কর্মস্থল, চিটাগং অফিস সে বসে। আশফাকের সঙ্গে মাকে পরিচয় করিয়ে দিবে- কিছুটা ভয়, সংশয় কাজ করছে সোমার ভিতর। অফিসের এক সেমিনারে আশফাকের সঙ্গে পরিচয়, সে কেয়ার বাংলাদেশ'র একটি প্রজেক্ট এ কাজ করে। প্রথম পরিচয়ে আশফাক বলেছিলো,' আপনাকে দেখতে ঠিক আমার এক কাজিন এর মতো লাগছে, আমেরিকায় থাকে অনেক বছর, মাঝে মাঝে দেশে আসে।

সোমা - 'তাই ! তাইলে আমিতো আপনার কাজিন হয়ে গেলাম'
আশফাক - 'না আপনাকে কাজিন বানাতে চাই না'
সোমা - 'কেন বলেন তো?'
আশফাক - 'তাহলে আপনিতোও আমেরিকায় চলে যাবেন, আর দেখা হবে না'
সোমা - 'তাই?'

ঐদিনের পর পারস্পরিক যোগাযোগের মাধমে থেকে তারা দিনে দিনে তারা দুজনে ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হতে থাকে...। কখন যেন দুজনে দুজনার হয় গেল, একজনকে ছাড়া একজন এর চলেই না……! আশফাকেরও কক্সবাজার খুব পছন্দ ….! বছর দুয়েক আগের কথা, একটি ঘটনার কথা মনে পরে গেলো সোমার….
                                    
সোমা আশফাক ঠিক করলো দুজনে কক্সবাজার যাবে
সোমা মৃদু স্বরে বললো- 'কক্সবাজারে যেয়ে দুজন দু রুম এ থাকবো কিন্তু!'
আশফাক ঠাট্টা করলো -'কেন আমি কি খুব ভয়ঙ্কর মানুষ নাকি?'
সোমা,'না মানে ঠিক তা নয়!'
আশফাক - 'কোনো সমস্যা নেই ডিয়ার, আমরা দু’রুম এ থাকবো। ‘নীল শাড়ি এবং লাল টিপ এ তোমাকে স্বর্গ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগে, সেই সাজেই তোমাকে দেখতে চাই। 

তারপর অফিস এর একটি গাড়ি নিয়ে তার দুজনে চিটাগং থেকে কক্সবাজার রওয়ানা দিলো।
আশফাকের পছন্দের নীল শাড়িতে লাল টিপ পড়েছে সোমা। আশফাক যখনি কোথাও যায় - সোমার জন্য বিভিন্ন ধরণের লাল টিপ্ কিনে আনে।

পথে অনেক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলা, চা খাওয়া, সৌন্দর্য উপভোগ করা….,বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অনেক্ষন থামলো - পার্কের ভিতর ভ্রমণ করলো, ন্যাচারাল জীবজন্তুর সংস্পর্শে আসা ছিল খুব ভালো একটা অভিজ্ঞতা, পার্কের গেটে কাঁচা নারিকেল খাওয়া...এখনো মুখে লেগে আছে সোমার ….!

তারপর রওয়ানা দিলো কক্সবাজারের উদ্দেশে…সন্ধ্যে সাতটার দিকে হোটেল কল্লোল এ এসে উপস্থিত হলো.. পাঁচ তলার সমুদ্রের দিকে ব্যালকনি থাকা পাশাপাশি দুটো রুম পেয়ে গেলো …

দুজনে দু ‘রুম এ একটু ফ্রেশ হয়ে সোমার পীড়াপীড়িতে রাতের খাবার সেরে সমুদ্র দেখতে বের হলো – রুম থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনা যাচ্ছে, অনেক্ষন সমুদ্রে কাছাকাছি কাটালো, কি যে একধরণের আনন্দ …..! সমুদ্রের অসীমতায় দুজনে হারিয়ে যেতে চায়, জোয়ার এর সময় সমুদ্র হোটেলের অনেক কাছাকাছি চলে আসলো ….!
কি যে ভালোলাগা …..!
রাত বাড়ার কারণে হোটেলে ফেরত আসলো - সোমার ছেলেমানুষি আর কে আটকায় ?
আশফাককে সোমা নিজের রুম নিয়ে ঢুকলো --
আশফাক বলছে - 'সোমা, আমি কিন্তু তোমার জন্য ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারি!'
'তোমার অতটা সাহস নেই এটা আমি খুব ভালো করেই জানি' বলেই সোমা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।
আশফাক - 'শুনে পীড়িত হইলাম'
সোমা -'চলো ব্যালকনিতে দাঁড়াই'
দুজনে সোমার রুম এর ব্যালকনিতে দাঁড়ালো- চাঁদের আলো সমুদ্রের অসীম জলরাশির সঙ্গে খেলায় মত্ত….. কি অপরূপ ভালোবাসার রঙ্গলীলা ..! দুজনের মুখ দিয়ে যেন কোনো কথাই বেরুচ্ছে না …!
 
সোমা কখন যেন আশফাকের বুকের কাছাকাছি এসে দুহাত দিয়ে গভীর বন্ধনে তাকে আবদ্ধ করেছে, আশফাক সোমার হার্ট বিট শুনতে পাচ্ছে….
সোমা বলছে - 'আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালোবাসি, কোনো দিন ছেড়ে যাবো না'
আশফাক - 'আমি তার চেয়ে বেশি'
সোমা - 'প্রমান দাও'
আশফাক - 'কি প্রমান চাই তোমার, তুমি চাইলে সমুদ্রের ওপর থেকে তোমাকে চাঁদটি এনে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।'
সোমা - 'আমি চাঁদ চাইনা, তুমি আমাকে সারাজীবন এভাবে গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে থাকবে'
আশফাক - 'যদি আমি ভালোবাসার পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ি?'
সোমা - 'আমি পাহাড়ের সৃষ্ট নদীতে যেয়ে তোমাকে ধরবো'
আশফাক - 'আমি যদি গভীর জঙ্গলে হারিয়ে যাই'
সোমা - 'আমি টারজান হয়ে তোমাকে উদ্ধার করবো'
আশফাক - 'যদি মরে যাই'
সোমা চট করে আশফাকের মুখে হাত দিয়ে বললো,' প্লিজ এরকম কথা আর বলবে না'
এভাবে আরো অনেক্ষন কেটে গেলো প্রায় রাত তিনটে , 'চলো শুতে যাই, কাল আবার বেড়োতে হবে'
এবলেই দুজন সোমার রুম এ ঢুকলো , সোমার কিছুতেই ইচ্ছে করছিলো না আশফাক কে ছেড়ে দিতে, আবার জোর করে যে রাখবে - 'লজ্জায় সেটাও বলতে পারছে না, এই ছেলেটা নিজে থেকে বললেই তো পারে, কি এমন হয় বললে ?' 
হঠাৎ করেই আশফাক সোমাকে গভীর চুমুতে আবদ্ধ করে ফেললো -'বির বির করছে, আমি যদি আমার রুম না যাই, আসলে তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না'
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুজনে সোমার রুম এর বিছানার উপর পরে গেলো,
সোমার প্রশ্রয়ে আসফাকে এর আর তার রুম এ যাওয়া হলো না ….!
পরদিন সূর্যের আলোয় সোমার ঘুম ভেঙে গেলো - গভীর ঘুমের আশফাক কে খুবই কাছের মানুষ মনে হচ্ছে …!

‘ কিরে মা সোমা ! কি ভাবছিস ! বাইরে যাবি না?’ মার ডাকে সোমা বর্তমানে ফিরলো ..
সোমা - ' হ্যা মা চলো যাই, আমার খুব ক্ষুধা পেয়েছে, বাবাকে খুব মিস করছি!'
মা - 'তোর বাবাও তোকে খুব মিস করে, কিন্তু এবার কিছুতেই আসতে পারলো না, হ্যা রে মা - আশফাক কখন আসবে? ওকে আমাদের সঙ্গে ডিনার করতে বল'

সোমা - 'আচ্ছা মা বলবো, ওতো আমাদের হোটেলেই উঠবে' 
তারপর রাতের ডিনারে আশফাক হাজির হলো ………..
মা - 'বাবা আশফাক তুমি কি খেতে চাও? সোমা ওর পছন্দের খাবার অর্ডার দে' খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো আশফাক'
‘তোমরা দুজন পরস্পরকে পছন্দ করো, বিয়ে করতে চাও। আমি এবং সোমার বাবা রাজি আছি।'
'তোমার বাবা মা সঙ্গে আমি কথা বলতে চাই, তোমার বাবা মা কে বলো আমি দেখা করতে চাই ‘
আশফাক উত্তর 'জি আমি ব্যবস্থা করছি।’

তারপর কোন দিক দিয়ে যেন ভ্যাকেশন শেষ হয়ে গেলো, সোমা এবং আশফাক কাজে ব্যাক করেছে….
সোমা র মা আর সপ্তাহ তিনেক বাংলাদেশে আছে ... তারপর কানাডায় চলে যাবে…
আশফাক তার বাবা মাকে সোমার মা'র মুখোমুখি করলো ঢাকার একটি রেস্টুরেন্ট এ---
কুশল বিনিময় শেষে সোমার মা আশফাকের বাবা মা উদ্দেশে বললো,'আপনাদর কিছু কথা জানা দরকার, লুকোচুরি করে কোনো সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করা অন্যায় !’ ' আমি (সোমার মা ) যুদ্ধ শিশু, ১৯৭১ সালে পাক আর্মি আমার মাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমাকে পেটে নিয়ে মা ছাড়া পায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে, তার কিছুদিন পর স্বাধীন দেশে আমার জন্ম হয়, জন্মের পর পর আমার মার ক্ষমতা ছিল না আমাকে লালন পালন করার
‘সেই সময় এক কানাডিয়ান দম্পতি আমাকে দত্তক নিয়ে চলে যায় এবং মার চিকিৎসার দায়িত্বও তারা নেয় মাকে বাংলাদেশে রেখেই তার পর মা অনেকদিন বেঁচে ছিলেন, কানাডাতেও গেছে কয়েক বার, বছর পাঁচেক আগে আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে…..!’

সোমার মা’র পুনরাবৃত্তি ‘আমি তো যুদ্ধ শিশু, আমার বাবার কোনো পরিচয় নেই……!’
‘এতে আমার মেয়ে সোমার দোষ নেই, আপনারা প্লিজ সোমাকে ফিরিয়ে দিবেন না …!’
‘এটাই আমার অনুরোধ , সিদ্ধান্ত আপনাদের….?’ ‘আজকেই সিদ্ধান্ত দিতে হবে না, একটু চিন্তা করে আমাকে জানান, আমি আরো তিন সপ্তাহ আছি বাংলাদেশে ’
তরপর আর খুব বেশি কথা বাড়লো না ….খাওযা দাওয়ার পর শুকনো মুখে আশফাক বাবা-মাসহ বিদায় নিলো….!

তারপরদিন থেকে কয়েকদিন আশফাক সোমার ফোন ধরছে না---? সোমার আরো দু সপ্তাহ ছুটি আছে মাকে সময় দেওয়ার জন্য….সোমা আশফাককে অনেক উদার মনের মনে করতো - কিন্তু মনে হচ্ছে সে নিজেও মেনে নিতে পারছে না। প্রায় সপ্তাহ খানিক পর আশফাক সোমাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলো,তারা দুজনে অনেকবার গেছে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হলো।
                        
সোমা বলছে - 'আশফাক, তুমি যে কোনো সিদ্ধান্ত আমাকে জানাতে পারো, চিন্তা করো না।’
আশফাক - 'আমার বাবা মা কিছুতেই রাজি না'
সোমা - 'তুমি?'
আশফাক - 'আমিও মানতে পারছি না'
সোমা - 'গুড, আমি এরকম কিছু শোনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি, কিন্তু বলতো ! এতে আমার কি দোষ? আমার মার কি দোষ? আমার নানীর কি দোষ? আমি তো আমার নানীর জন্য ভীষণ গর্ব বোধ, সেতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে ‘
‘সে তো বীরঙ্গনা!’জানি তোমার কাছে এর উত্তর নেই, বলেই সোমা দ্রুত হেটে চলে গেলো…

সোমা মা’র কাছে যেয়ে গলা জড়িয়ে ধরে প্রচন্ড কান্নাকাটি শুরু করলো করলো, মা আমি তো আশফাককে ছাড়া বাঁচবো না, ও আমাকে মুখের উপর না করে দিলো, আমি আর বাংলাদেশে থাকবো না, তোমার সাথে আমাকে নিয়ে চলো মা!'

'বাবার হাত ধরে খুব ঘুরতে ইচ্ছে করছে মা'- সোমার আবদার… 'তুমি আমাকে ছোট্ট বেলায় যেমন করে আদর করতে, তেমনি করে আদর করো না মা !'

সোমার মা বলছে - 'মা সোমা, তুই না খুব শক্ত প্রকৃতির মেয়ে ! এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়লে চলবে?'
'তুই আমার ছোট্ট সোনামুনিই আছিস' 'তোকে আমি আরো ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিবো, তোর বাবা খুবই দুশ্চিন্তায় আছে তোকে নিয়ে, তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে বলেছে।’

তারপর যা হবার তাই হলো, সোমার মা তার টিকেটের সঙ্গে মিলে সোমার জন্য টিকেট কাটলো …। সোমা চাকরি ছেড়েই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু মার অনুরোধে ছুটি নিয়ে কানাডায় যাচ্ছে…। এভাবে দেখতে দেখতে যাওয়ার দিন চলে আসলো, আশফাক কোনো যোগাযোগ করলো না।

সোমা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না যে আশফাক তার সমস্ত অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে সেই তার তার সাথে এমন আচরণ করবে ..? এয়ারপোর্ট এ সব ফর্মালিটিজ সেরে মা ভিতরে বসে পেপার পড়ছে….!
সোমা এয়ারপোর্ট এর বাইরে বের হবার দরজার কাছে একটি চেয়ারে বসে পড়লো তার কিছুতেই আশফাককে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না ..!

বার বার লম্বা কাঁচের ভিতর দিয়ে যতদূর চোখ যায় দেখছে যদি আশফাককে দেখা যায়...? কত সময় পেরিয়ে গেছে সোমা টেরই পাই নি - অঝোর ধারায় কেঁদেই চলেছে…!
পিছন থেকে তার কাঁধে কার জানি হাত পড়লো - সোমা চমকে উঠেই পিছনে তাকাতেই বিদ্ধস্ত আশফাককে দেখতে পেলো---- !

সোমা ঝাঁপিয়ে পড়লো আশফাকের উপর...., 'আমি জানতাম তুমি আমাকে যেতে দিবে না' আশফাক বির বির করে বলছে 'আমি সবার মতকে উপেক্ষা করেই তোমার কাছে চলে এসেছি, তোমাকে ছাড়া আমার সব কিছুই শূন্য….!'আমি শুধুই তোমাকে চাই ! বলেই তার পকেট থেকে একটা লাল টিপ বের করে সোমার কপালে পরিয়ে দিলো…’

‘এই লাল পরীকে ছেড়ে আমি কি থাকতে পারি?’ খুশিতে আশফাক এবং সোমা দুজনের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।

 


বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড রায়ে বগুড়ায় আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রূপগঞ্জে ৩ ককটেলসহ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি
আকাশ প্রতিরক্ষা ও যুদ্ধবিমান চুক্তি চূড়ান্ত করতে ফ্রান্সে জেলেনস্কি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২০ মিনিট আগে | পরবাস

গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস
গুম-খুনের বিরুদ্ধে আজকের রায় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে : খেলাফত মজলিস

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
পটুয়াখালী কারাগারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার
কান্নার শব্দ শুনে বাথরুম থেকে নবজাতক উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে নোয়াখালীতে মিষ্টি বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার
নাসির সিন্টেক্স মোটরস বাজারে আনছে টু-হুইলার

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে