শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

লাল টিপ...

ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
লাল টিপ...

সোমা এবার মা'র সঙ্গে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে এবং তার খুব প্রিয় হোটেল ‘কল্লোল’ এর পাঁচ তলায় সমুদ্রের দিকে ব্যালকনিওলা রুমটি পেয়েছে। এর আগেও অনেকবার এসেছে। এই রুম এ থেকেছে। এবার বিশেষ কারণে খুব ভালো লাগছে মা'কে কাছে পেয়ে।

-সোমার জন্ম কানাডার মন্ট্রিয়েলে, বাবা দেব কার্নেগি আর মা নাসিমা কার্নেগি। মা-বাবা প্রতি বছরেই বাংলাদেশে আসে ছুটি কাটাতে। এবার বাবা ব্যাস্ততার কারণে আসতে পারেনি। কানাডাতে জন্ম হলেও সোমা চমৎকার বাংলা বলতে পারে, আর এটা সম্ভব হয়েছে জন্মের পর থেকেই অনেকটা সময় বাংলাদেশে থাকার কারণে। এক সময় বাবার কর্মস্থলও ছিল বাংলাদেশে জাতিসঙ্গের এক প্রজেক্টে। তখন প্রায় পাঁচ বছর সোমা বাংলাদেশের স্কুলে পড়েছে।

বাবা দেব কার্নেগি সোমার আদর্শ পুরুষ, চমৎকার বন্ধু। বাংলাদেশের প্রতি তার ভীষণ আকর্ষন আর একারণেই সেও ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারে। সোমা কানাডার 'ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি' থেকে ইকোনমিক্স এ মাস্টার করে কানাডিয়ান গভর্নমেন্ট এর সাহায্যে পরিচালিত প্রজেক্টে গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশে চাকরি করছে।  চিটাগং এবং হিল ট্র্যাক ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে তার কর্ম পরিধি, তার কর্মস্থল, চিটাগং অফিস সে বসে। আশফাকের সঙ্গে মাকে পরিচয় করিয়ে দিবে- কিছুটা ভয়, সংশয় কাজ করছে সোমার ভিতর। অফিসের এক সেমিনারে আশফাকের সঙ্গে পরিচয়, সে কেয়ার বাংলাদেশ'র একটি প্রজেক্ট এ কাজ করে। প্রথম পরিচয়ে আশফাক বলেছিলো,' আপনাকে দেখতে ঠিক আমার এক কাজিন এর মতো লাগছে, আমেরিকায় থাকে অনেক বছর, মাঝে মাঝে দেশে আসে।

সোমা - 'তাই ! তাইলে আমিতো আপনার কাজিন হয়ে গেলাম'
আশফাক - 'না আপনাকে কাজিন বানাতে চাই না'
সোমা - 'কেন বলেন তো?'
আশফাক - 'তাহলে আপনিতোও আমেরিকায় চলে যাবেন, আর দেখা হবে না'
সোমা - 'তাই?'

ঐদিনের পর পারস্পরিক যোগাযোগের মাধমে থেকে তারা দিনে দিনে তারা দুজনে ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হতে থাকে...। কখন যেন দুজনে দুজনার হয় গেল, একজনকে ছাড়া একজন এর চলেই না……! আশফাকেরও কক্সবাজার খুব পছন্দ ….! বছর দুয়েক আগের কথা, একটি ঘটনার কথা মনে পরে গেলো সোমার….
                                    
সোমা আশফাক ঠিক করলো দুজনে কক্সবাজার যাবে
সোমা মৃদু স্বরে বললো- 'কক্সবাজারে যেয়ে দুজন দু রুম এ থাকবো কিন্তু!'
আশফাক ঠাট্টা করলো -'কেন আমি কি খুব ভয়ঙ্কর মানুষ নাকি?'
সোমা,'না মানে ঠিক তা নয়!'
আশফাক - 'কোনো সমস্যা নেই ডিয়ার, আমরা দু’রুম এ থাকবো। ‘নীল শাড়ি এবং লাল টিপ এ তোমাকে স্বর্গ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগে, সেই সাজেই তোমাকে দেখতে চাই। 

তারপর অফিস এর একটি গাড়ি নিয়ে তার দুজনে চিটাগং থেকে কক্সবাজার রওয়ানা দিলো।
আশফাকের পছন্দের নীল শাড়িতে লাল টিপ পড়েছে সোমা। আশফাক যখনি কোথাও যায় - সোমার জন্য বিভিন্ন ধরণের লাল টিপ্ কিনে আনে।

পথে অনেক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলা, চা খাওয়া, সৌন্দর্য উপভোগ করা….,বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অনেক্ষন থামলো - পার্কের ভিতর ভ্রমণ করলো, ন্যাচারাল জীবজন্তুর সংস্পর্শে আসা ছিল খুব ভালো একটা অভিজ্ঞতা, পার্কের গেটে কাঁচা নারিকেল খাওয়া...এখনো মুখে লেগে আছে সোমার ….!

তারপর রওয়ানা দিলো কক্সবাজারের উদ্দেশে…সন্ধ্যে সাতটার দিকে হোটেল কল্লোল এ এসে উপস্থিত হলো.. পাঁচ তলার সমুদ্রের দিকে ব্যালকনি থাকা পাশাপাশি দুটো রুম পেয়ে গেলো …

দুজনে দু ‘রুম এ একটু ফ্রেশ হয়ে সোমার পীড়াপীড়িতে রাতের খাবার সেরে সমুদ্র দেখতে বের হলো – রুম থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনা যাচ্ছে, অনেক্ষন সমুদ্রে কাছাকাছি কাটালো, কি যে একধরণের আনন্দ …..! সমুদ্রের অসীমতায় দুজনে হারিয়ে যেতে চায়, জোয়ার এর সময় সমুদ্র হোটেলের অনেক কাছাকাছি চলে আসলো ….!
কি যে ভালোলাগা …..!
রাত বাড়ার কারণে হোটেলে ফেরত আসলো - সোমার ছেলেমানুষি আর কে আটকায় ?
আশফাককে সোমা নিজের রুম নিয়ে ঢুকলো --
আশফাক বলছে - 'সোমা, আমি কিন্তু তোমার জন্য ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারি!'
'তোমার অতটা সাহস নেই এটা আমি খুব ভালো করেই জানি' বলেই সোমা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।
আশফাক - 'শুনে পীড়িত হইলাম'
সোমা -'চলো ব্যালকনিতে দাঁড়াই'
দুজনে সোমার রুম এর ব্যালকনিতে দাঁড়ালো- চাঁদের আলো সমুদ্রের অসীম জলরাশির সঙ্গে খেলায় মত্ত….. কি অপরূপ ভালোবাসার রঙ্গলীলা ..! দুজনের মুখ দিয়ে যেন কোনো কথাই বেরুচ্ছে না …!
 
সোমা কখন যেন আশফাকের বুকের কাছাকাছি এসে দুহাত দিয়ে গভীর বন্ধনে তাকে আবদ্ধ করেছে, আশফাক সোমার হার্ট বিট শুনতে পাচ্ছে….
সোমা বলছে - 'আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালোবাসি, কোনো দিন ছেড়ে যাবো না'
আশফাক - 'আমি তার চেয়ে বেশি'
সোমা - 'প্রমান দাও'
আশফাক - 'কি প্রমান চাই তোমার, তুমি চাইলে সমুদ্রের ওপর থেকে তোমাকে চাঁদটি এনে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।'
সোমা - 'আমি চাঁদ চাইনা, তুমি আমাকে সারাজীবন এভাবে গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে থাকবে'
আশফাক - 'যদি আমি ভালোবাসার পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ি?'
সোমা - 'আমি পাহাড়ের সৃষ্ট নদীতে যেয়ে তোমাকে ধরবো'
আশফাক - 'আমি যদি গভীর জঙ্গলে হারিয়ে যাই'
সোমা - 'আমি টারজান হয়ে তোমাকে উদ্ধার করবো'
আশফাক - 'যদি মরে যাই'
সোমা চট করে আশফাকের মুখে হাত দিয়ে বললো,' প্লিজ এরকম কথা আর বলবে না'
এভাবে আরো অনেক্ষন কেটে গেলো প্রায় রাত তিনটে , 'চলো শুতে যাই, কাল আবার বেড়োতে হবে'
এবলেই দুজন সোমার রুম এ ঢুকলো , সোমার কিছুতেই ইচ্ছে করছিলো না আশফাক কে ছেড়ে দিতে, আবার জোর করে যে রাখবে - 'লজ্জায় সেটাও বলতে পারছে না, এই ছেলেটা নিজে থেকে বললেই তো পারে, কি এমন হয় বললে ?' 
হঠাৎ করেই আশফাক সোমাকে গভীর চুমুতে আবদ্ধ করে ফেললো -'বির বির করছে, আমি যদি আমার রুম না যাই, আসলে তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না'
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুজনে সোমার রুম এর বিছানার উপর পরে গেলো,
সোমার প্রশ্রয়ে আসফাকে এর আর তার রুম এ যাওয়া হলো না ….!
পরদিন সূর্যের আলোয় সোমার ঘুম ভেঙে গেলো - গভীর ঘুমের আশফাক কে খুবই কাছের মানুষ মনে হচ্ছে …!

‘ কিরে মা সোমা ! কি ভাবছিস ! বাইরে যাবি না?’ মার ডাকে সোমা বর্তমানে ফিরলো ..
সোমা - ' হ্যা মা চলো যাই, আমার খুব ক্ষুধা পেয়েছে, বাবাকে খুব মিস করছি!'
মা - 'তোর বাবাও তোকে খুব মিস করে, কিন্তু এবার কিছুতেই আসতে পারলো না, হ্যা রে মা - আশফাক কখন আসবে? ওকে আমাদের সঙ্গে ডিনার করতে বল'

সোমা - 'আচ্ছা মা বলবো, ওতো আমাদের হোটেলেই উঠবে' 
তারপর রাতের ডিনারে আশফাক হাজির হলো ………..
মা - 'বাবা আশফাক তুমি কি খেতে চাও? সোমা ওর পছন্দের খাবার অর্ডার দে' খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো আশফাক'
‘তোমরা দুজন পরস্পরকে পছন্দ করো, বিয়ে করতে চাও। আমি এবং সোমার বাবা রাজি আছি।'
'তোমার বাবা মা সঙ্গে আমি কথা বলতে চাই, তোমার বাবা মা কে বলো আমি দেখা করতে চাই ‘
আশফাক উত্তর 'জি আমি ব্যবস্থা করছি।’

তারপর কোন দিক দিয়ে যেন ভ্যাকেশন শেষ হয়ে গেলো, সোমা এবং আশফাক কাজে ব্যাক করেছে….
সোমা র মা আর সপ্তাহ তিনেক বাংলাদেশে আছে ... তারপর কানাডায় চলে যাবে…
আশফাক তার বাবা মাকে সোমার মা'র মুখোমুখি করলো ঢাকার একটি রেস্টুরেন্ট এ---
কুশল বিনিময় শেষে সোমার মা আশফাকের বাবা মা উদ্দেশে বললো,'আপনাদর কিছু কথা জানা দরকার, লুকোচুরি করে কোনো সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করা অন্যায় !’ ' আমি (সোমার মা ) যুদ্ধ শিশু, ১৯৭১ সালে পাক আর্মি আমার মাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমাকে পেটে নিয়ে মা ছাড়া পায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে, তার কিছুদিন পর স্বাধীন দেশে আমার জন্ম হয়, জন্মের পর পর আমার মার ক্ষমতা ছিল না আমাকে লালন পালন করার
‘সেই সময় এক কানাডিয়ান দম্পতি আমাকে দত্তক নিয়ে চলে যায় এবং মার চিকিৎসার দায়িত্বও তারা নেয় মাকে বাংলাদেশে রেখেই তার পর মা অনেকদিন বেঁচে ছিলেন, কানাডাতেও গেছে কয়েক বার, বছর পাঁচেক আগে আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে…..!’

সোমার মা’র পুনরাবৃত্তি ‘আমি তো যুদ্ধ শিশু, আমার বাবার কোনো পরিচয় নেই……!’
‘এতে আমার মেয়ে সোমার দোষ নেই, আপনারা প্লিজ সোমাকে ফিরিয়ে দিবেন না …!’
‘এটাই আমার অনুরোধ , সিদ্ধান্ত আপনাদের….?’ ‘আজকেই সিদ্ধান্ত দিতে হবে না, একটু চিন্তা করে আমাকে জানান, আমি আরো তিন সপ্তাহ আছি বাংলাদেশে ’
তরপর আর খুব বেশি কথা বাড়লো না ….খাওযা দাওয়ার পর শুকনো মুখে আশফাক বাবা-মাসহ বিদায় নিলো….!

তারপরদিন থেকে কয়েকদিন আশফাক সোমার ফোন ধরছে না---? সোমার আরো দু সপ্তাহ ছুটি আছে মাকে সময় দেওয়ার জন্য….সোমা আশফাককে অনেক উদার মনের মনে করতো - কিন্তু মনে হচ্ছে সে নিজেও মেনে নিতে পারছে না। প্রায় সপ্তাহ খানিক পর আশফাক সোমাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলো,তারা দুজনে অনেকবার গেছে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হলো।
                        
সোমা বলছে - 'আশফাক, তুমি যে কোনো সিদ্ধান্ত আমাকে জানাতে পারো, চিন্তা করো না।’
আশফাক - 'আমার বাবা মা কিছুতেই রাজি না'
সোমা - 'তুমি?'
আশফাক - 'আমিও মানতে পারছি না'
সোমা - 'গুড, আমি এরকম কিছু শোনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি, কিন্তু বলতো ! এতে আমার কি দোষ? আমার মার কি দোষ? আমার নানীর কি দোষ? আমি তো আমার নানীর জন্য ভীষণ গর্ব বোধ, সেতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে ‘
‘সে তো বীরঙ্গনা!’জানি তোমার কাছে এর উত্তর নেই, বলেই সোমা দ্রুত হেটে চলে গেলো…

সোমা মা’র কাছে যেয়ে গলা জড়িয়ে ধরে প্রচন্ড কান্নাকাটি শুরু করলো করলো, মা আমি তো আশফাককে ছাড়া বাঁচবো না, ও আমাকে মুখের উপর না করে দিলো, আমি আর বাংলাদেশে থাকবো না, তোমার সাথে আমাকে নিয়ে চলো মা!'

'বাবার হাত ধরে খুব ঘুরতে ইচ্ছে করছে মা'- সোমার আবদার… 'তুমি আমাকে ছোট্ট বেলায় যেমন করে আদর করতে, তেমনি করে আদর করো না মা !'

সোমার মা বলছে - 'মা সোমা, তুই না খুব শক্ত প্রকৃতির মেয়ে ! এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়লে চলবে?'
'তুই আমার ছোট্ট সোনামুনিই আছিস' 'তোকে আমি আরো ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিবো, তোর বাবা খুবই দুশ্চিন্তায় আছে তোকে নিয়ে, তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে বলেছে।’

তারপর যা হবার তাই হলো, সোমার মা তার টিকেটের সঙ্গে মিলে সোমার জন্য টিকেট কাটলো …। সোমা চাকরি ছেড়েই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু মার অনুরোধে ছুটি নিয়ে কানাডায় যাচ্ছে…। এভাবে দেখতে দেখতে যাওয়ার দিন চলে আসলো, আশফাক কোনো যোগাযোগ করলো না।

সোমা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না যে আশফাক তার সমস্ত অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে সেই তার তার সাথে এমন আচরণ করবে ..? এয়ারপোর্ট এ সব ফর্মালিটিজ সেরে মা ভিতরে বসে পেপার পড়ছে….!
সোমা এয়ারপোর্ট এর বাইরে বের হবার দরজার কাছে একটি চেয়ারে বসে পড়লো তার কিছুতেই আশফাককে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না ..!

বার বার লম্বা কাঁচের ভিতর দিয়ে যতদূর চোখ যায় দেখছে যদি আশফাককে দেখা যায়...? কত সময় পেরিয়ে গেছে সোমা টেরই পাই নি - অঝোর ধারায় কেঁদেই চলেছে…!
পিছন থেকে তার কাঁধে কার জানি হাত পড়লো - সোমা চমকে উঠেই পিছনে তাকাতেই বিদ্ধস্ত আশফাককে দেখতে পেলো---- !

সোমা ঝাঁপিয়ে পড়লো আশফাকের উপর...., 'আমি জানতাম তুমি আমাকে যেতে দিবে না' আশফাক বির বির করে বলছে 'আমি সবার মতকে উপেক্ষা করেই তোমার কাছে চলে এসেছি, তোমাকে ছাড়া আমার সব কিছুই শূন্য….!'আমি শুধুই তোমাকে চাই ! বলেই তার পকেট থেকে একটা লাল টিপ বের করে সোমার কপালে পরিয়ে দিলো…’

‘এই লাল পরীকে ছেড়ে আমি কি থাকতে পারি?’ খুশিতে আশফাক এবং সোমা দুজনের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।

 


বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না
ঢাকায় নিরাপত্তা জোরদার, ঈদের নামাজে যেসব জিনিস সঙ্গে আনা যাবে না

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা
কুলাউড়ায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নেওয়া ৩০ পরিবার পেল সহায়তা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন
দীর্ঘ ২২ বছর পর ধুনট সরকারি ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড
পদ্মা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন, যুবকের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব
১৫ বছর পর শেরপুর কলেজ ছাত্রদলে নতুন নেতৃত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম
ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে যা লিখলেন তামিম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
ঈদে যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের
মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে দিনাজপুরের কিছু এলাকায় ঈদ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট
কোরবানিকে ঘিরে খাটিয়া বাজার জমজমাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর
কোহলিদের বিজয় উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যু: যা বললেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে দ্রুতগতির বাস কেড়ে নিল ১ প্রাণ
গোবিন্দগঞ্জে দ্রুতগতির বাস কেড়ে নিল ১ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরু-চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে কড়া নজরদারি
গরু-চামড়া পাচার ঠেকাতে সীমান্তে কড়া নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
রাজধানীতে ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদরাতে জ্যাকসন হাইটসে উৎসবের ঝলক
চাঁদরাতে জ্যাকসন হাইটসে উৎসবের ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হাওরে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ
হাওরে প্রাকৃতিক ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে হালুয়াঘাটে পাঠশালার শিক্ষার্থীদের জন্য মেহেদী উৎসব
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে হালুয়াঘাটে পাঠশালার শিক্ষার্থীদের জন্য মেহেদী উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হুড়মুড় করে দোকানে ঢুকলো হাতিটি, তারপরের ঘটনায় অবাক সবাই
হুড়মুড় করে দোকানে ঢুকলো হাতিটি, তারপরের ঘটনায় অবাক সবাই

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মানিতে ঈদুল আজহা উদ্‌যাপিত
জার্মানিতে ঈদুল আজহা উদ্‌যাপিত

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বেনাপোলে পুশ ইন প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
বেনাপোলে পুশ ইন প্রতিরোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক
যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক