শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

লাল টিপ...

ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
লাল টিপ...

সোমা এবার মা'র সঙ্গে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছে এবং তার খুব প্রিয় হোটেল ‘কল্লোল’ এর পাঁচ তলায় সমুদ্রের দিকে ব্যালকনিওলা রুমটি পেয়েছে। এর আগেও অনেকবার এসেছে। এই রুম এ থেকেছে। এবার বিশেষ কারণে খুব ভালো লাগছে মা'কে কাছে পেয়ে।

-সোমার জন্ম কানাডার মন্ট্রিয়েলে, বাবা দেব কার্নেগি আর মা নাসিমা কার্নেগি। মা-বাবা প্রতি বছরেই বাংলাদেশে আসে ছুটি কাটাতে। এবার বাবা ব্যাস্ততার কারণে আসতে পারেনি। কানাডাতে জন্ম হলেও সোমা চমৎকার বাংলা বলতে পারে, আর এটা সম্ভব হয়েছে জন্মের পর থেকেই অনেকটা সময় বাংলাদেশে থাকার কারণে। এক সময় বাবার কর্মস্থলও ছিল বাংলাদেশে জাতিসঙ্গের এক প্রজেক্টে। তখন প্রায় পাঁচ বছর সোমা বাংলাদেশের স্কুলে পড়েছে।

বাবা দেব কার্নেগি সোমার আদর্শ পুরুষ, চমৎকার বন্ধু। বাংলাদেশের প্রতি তার ভীষণ আকর্ষন আর একারণেই সেও ভাঙা ভাঙা বাংলা বলতে পারে। সোমা কানাডার 'ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি' থেকে ইকোনমিক্স এ মাস্টার করে কানাডিয়ান গভর্নমেন্ট এর সাহায্যে পরিচালিত প্রজেক্টে গত তিন বছর ধরে বাংলাদেশে চাকরি করছে।  চিটাগং এবং হিল ট্র্যাক ডিস্ট্রিক্ট গুলোতে তার কর্ম পরিধি, তার কর্মস্থল, চিটাগং অফিস সে বসে। আশফাকের সঙ্গে মাকে পরিচয় করিয়ে দিবে- কিছুটা ভয়, সংশয় কাজ করছে সোমার ভিতর। অফিসের এক সেমিনারে আশফাকের সঙ্গে পরিচয়, সে কেয়ার বাংলাদেশ'র একটি প্রজেক্ট এ কাজ করে। প্রথম পরিচয়ে আশফাক বলেছিলো,' আপনাকে দেখতে ঠিক আমার এক কাজিন এর মতো লাগছে, আমেরিকায় থাকে অনেক বছর, মাঝে মাঝে দেশে আসে।

সোমা - 'তাই ! তাইলে আমিতো আপনার কাজিন হয়ে গেলাম'
আশফাক - 'না আপনাকে কাজিন বানাতে চাই না'
সোমা - 'কেন বলেন তো?'
আশফাক - 'তাহলে আপনিতোও আমেরিকায় চলে যাবেন, আর দেখা হবে না'
সোমা - 'তাই?'

ঐদিনের পর পারস্পরিক যোগাযোগের মাধমে থেকে তারা দিনে দিনে তারা দুজনে ঘনিষ্ট থেকে ঘনিষ্টতর হতে থাকে...। কখন যেন দুজনে দুজনার হয় গেল, একজনকে ছাড়া একজন এর চলেই না……! আশফাকেরও কক্সবাজার খুব পছন্দ ….! বছর দুয়েক আগের কথা, একটি ঘটনার কথা মনে পরে গেলো সোমার….
                                    
সোমা আশফাক ঠিক করলো দুজনে কক্সবাজার যাবে
সোমা মৃদু স্বরে বললো- 'কক্সবাজারে যেয়ে দুজন দু রুম এ থাকবো কিন্তু!'
আশফাক ঠাট্টা করলো -'কেন আমি কি খুব ভয়ঙ্কর মানুষ নাকি?'
সোমা,'না মানে ঠিক তা নয়!'
আশফাক - 'কোনো সমস্যা নেই ডিয়ার, আমরা দু’রুম এ থাকবো। ‘নীল শাড়ি এবং লাল টিপ এ তোমাকে স্বর্গ থেকে নেমে আসা অপ্সরীর মত লাগে, সেই সাজেই তোমাকে দেখতে চাই। 

তারপর অফিস এর একটি গাড়ি নিয়ে তার দুজনে চিটাগং থেকে কক্সবাজার রওয়ানা দিলো।
আশফাকের পছন্দের নীল শাড়িতে লাল টিপ পড়েছে সোমা। আশফাক যখনি কোথাও যায় - সোমার জন্য বিভিন্ন ধরণের লাল টিপ্ কিনে আনে।

পথে অনেক জায়গায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলা, চা খাওয়া, সৌন্দর্য উপভোগ করা….,বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কে অনেক্ষন থামলো - পার্কের ভিতর ভ্রমণ করলো, ন্যাচারাল জীবজন্তুর সংস্পর্শে আসা ছিল খুব ভালো একটা অভিজ্ঞতা, পার্কের গেটে কাঁচা নারিকেল খাওয়া...এখনো মুখে লেগে আছে সোমার ….!

তারপর রওয়ানা দিলো কক্সবাজারের উদ্দেশে…সন্ধ্যে সাতটার দিকে হোটেল কল্লোল এ এসে উপস্থিত হলো.. পাঁচ তলার সমুদ্রের দিকে ব্যালকনি থাকা পাশাপাশি দুটো রুম পেয়ে গেলো …

দুজনে দু ‘রুম এ একটু ফ্রেশ হয়ে সোমার পীড়াপীড়িতে রাতের খাবার সেরে সমুদ্র দেখতে বের হলো – রুম থেকে সমুদ্রের গর্জন শুনা যাচ্ছে, অনেক্ষন সমুদ্রে কাছাকাছি কাটালো, কি যে একধরণের আনন্দ …..! সমুদ্রের অসীমতায় দুজনে হারিয়ে যেতে চায়, জোয়ার এর সময় সমুদ্র হোটেলের অনেক কাছাকাছি চলে আসলো ….!
কি যে ভালোলাগা …..!
রাত বাড়ার কারণে হোটেলে ফেরত আসলো - সোমার ছেলেমানুষি আর কে আটকায় ?
আশফাককে সোমা নিজের রুম নিয়ে ঢুকলো --
আশফাক বলছে - 'সোমা, আমি কিন্তু তোমার জন্য ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারি!'
'তোমার অতটা সাহস নেই এটা আমি খুব ভালো করেই জানি' বলেই সোমা হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খেতে লাগলো।
আশফাক - 'শুনে পীড়িত হইলাম'
সোমা -'চলো ব্যালকনিতে দাঁড়াই'
দুজনে সোমার রুম এর ব্যালকনিতে দাঁড়ালো- চাঁদের আলো সমুদ্রের অসীম জলরাশির সঙ্গে খেলায় মত্ত….. কি অপরূপ ভালোবাসার রঙ্গলীলা ..! দুজনের মুখ দিয়ে যেন কোনো কথাই বেরুচ্ছে না …!
 
সোমা কখন যেন আশফাকের বুকের কাছাকাছি এসে দুহাত দিয়ে গভীর বন্ধনে তাকে আবদ্ধ করেছে, আশফাক সোমার হার্ট বিট শুনতে পাচ্ছে….
সোমা বলছে - 'আমি তোমাকে প্রচন্ড ভালোবাসি, কোনো দিন ছেড়ে যাবো না'
আশফাক - 'আমি তার চেয়ে বেশি'
সোমা - 'প্রমান দাও'
আশফাক - 'কি প্রমান চাই তোমার, তুমি চাইলে সমুদ্রের ওপর থেকে তোমাকে চাঁদটি এনে তোমার হাতে ধরিয়ে দেই।'
সোমা - 'আমি চাঁদ চাইনা, তুমি আমাকে সারাজীবন এভাবে গভীর আবেগে জড়িয়ে ধরে থাকবে'
আশফাক - 'যদি আমি ভালোবাসার পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়ি?'
সোমা - 'আমি পাহাড়ের সৃষ্ট নদীতে যেয়ে তোমাকে ধরবো'
আশফাক - 'আমি যদি গভীর জঙ্গলে হারিয়ে যাই'
সোমা - 'আমি টারজান হয়ে তোমাকে উদ্ধার করবো'
আশফাক - 'যদি মরে যাই'
সোমা চট করে আশফাকের মুখে হাত দিয়ে বললো,' প্লিজ এরকম কথা আর বলবে না'
এভাবে আরো অনেক্ষন কেটে গেলো প্রায় রাত তিনটে , 'চলো শুতে যাই, কাল আবার বেড়োতে হবে'
এবলেই দুজন সোমার রুম এ ঢুকলো , সোমার কিছুতেই ইচ্ছে করছিলো না আশফাক কে ছেড়ে দিতে, আবার জোর করে যে রাখবে - 'লজ্জায় সেটাও বলতে পারছে না, এই ছেলেটা নিজে থেকে বললেই তো পারে, কি এমন হয় বললে ?' 
হঠাৎ করেই আশফাক সোমাকে গভীর চুমুতে আবদ্ধ করে ফেললো -'বির বির করছে, আমি যদি আমার রুম না যাই, আসলে তোমাকে ছাড়তে ইচ্ছে করছে না'
কিছু বুঝে ওঠার আগেই দুজনে সোমার রুম এর বিছানার উপর পরে গেলো,
সোমার প্রশ্রয়ে আসফাকে এর আর তার রুম এ যাওয়া হলো না ….!
পরদিন সূর্যের আলোয় সোমার ঘুম ভেঙে গেলো - গভীর ঘুমের আশফাক কে খুবই কাছের মানুষ মনে হচ্ছে …!

‘ কিরে মা সোমা ! কি ভাবছিস ! বাইরে যাবি না?’ মার ডাকে সোমা বর্তমানে ফিরলো ..
সোমা - ' হ্যা মা চলো যাই, আমার খুব ক্ষুধা পেয়েছে, বাবাকে খুব মিস করছি!'
মা - 'তোর বাবাও তোকে খুব মিস করে, কিন্তু এবার কিছুতেই আসতে পারলো না, হ্যা রে মা - আশফাক কখন আসবে? ওকে আমাদের সঙ্গে ডিনার করতে বল'

সোমা - 'আচ্ছা মা বলবো, ওতো আমাদের হোটেলেই উঠবে' 
তারপর রাতের ডিনারে আশফাক হাজির হলো ………..
মা - 'বাবা আশফাক তুমি কি খেতে চাও? সোমা ওর পছন্দের খাবার অর্ডার দে' খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে মার অনেক প্রশ্নের উত্তর দিলো আশফাক'
‘তোমরা দুজন পরস্পরকে পছন্দ করো, বিয়ে করতে চাও। আমি এবং সোমার বাবা রাজি আছি।'
'তোমার বাবা মা সঙ্গে আমি কথা বলতে চাই, তোমার বাবা মা কে বলো আমি দেখা করতে চাই ‘
আশফাক উত্তর 'জি আমি ব্যবস্থা করছি।’

তারপর কোন দিক দিয়ে যেন ভ্যাকেশন শেষ হয়ে গেলো, সোমা এবং আশফাক কাজে ব্যাক করেছে….
সোমা র মা আর সপ্তাহ তিনেক বাংলাদেশে আছে ... তারপর কানাডায় চলে যাবে…
আশফাক তার বাবা মাকে সোমার মা'র মুখোমুখি করলো ঢাকার একটি রেস্টুরেন্ট এ---
কুশল বিনিময় শেষে সোমার মা আশফাকের বাবা মা উদ্দেশে বললো,'আপনাদর কিছু কথা জানা দরকার, লুকোচুরি করে কোনো সম্পর্কের ভিত্তি রচনা করা অন্যায় !’ ' আমি (সোমার মা ) যুদ্ধ শিশু, ১৯৭১ সালে পাক আর্মি আমার মাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে যায়, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমাকে পেটে নিয়ে মা ছাড়া পায় মানসিক ভারসাম্যহীনভাবে, তার কিছুদিন পর স্বাধীন দেশে আমার জন্ম হয়, জন্মের পর পর আমার মার ক্ষমতা ছিল না আমাকে লালন পালন করার
‘সেই সময় এক কানাডিয়ান দম্পতি আমাকে দত্তক নিয়ে চলে যায় এবং মার চিকিৎসার দায়িত্বও তারা নেয় মাকে বাংলাদেশে রেখেই তার পর মা অনেকদিন বেঁচে ছিলেন, কানাডাতেও গেছে কয়েক বার, বছর পাঁচেক আগে আমাদেরকে ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গেছে…..!’

সোমার মা’র পুনরাবৃত্তি ‘আমি তো যুদ্ধ শিশু, আমার বাবার কোনো পরিচয় নেই……!’
‘এতে আমার মেয়ে সোমার দোষ নেই, আপনারা প্লিজ সোমাকে ফিরিয়ে দিবেন না …!’
‘এটাই আমার অনুরোধ , সিদ্ধান্ত আপনাদের….?’ ‘আজকেই সিদ্ধান্ত দিতে হবে না, একটু চিন্তা করে আমাকে জানান, আমি আরো তিন সপ্তাহ আছি বাংলাদেশে ’
তরপর আর খুব বেশি কথা বাড়লো না ….খাওযা দাওয়ার পর শুকনো মুখে আশফাক বাবা-মাসহ বিদায় নিলো….!

তারপরদিন থেকে কয়েকদিন আশফাক সোমার ফোন ধরছে না---? সোমার আরো দু সপ্তাহ ছুটি আছে মাকে সময় দেওয়ার জন্য….সোমা আশফাককে অনেক উদার মনের মনে করতো - কিন্তু মনে হচ্ছে সে নিজেও মেনে নিতে পারছে না। প্রায় সপ্তাহ খানিক পর আশফাক সোমাকে ফোন দিয়ে দেখা করতে চাইলো,তারা দুজনে অনেকবার গেছে এমন একটি জায়গায় একত্রিত হলো।
                        
সোমা বলছে - 'আশফাক, তুমি যে কোনো সিদ্ধান্ত আমাকে জানাতে পারো, চিন্তা করো না।’
আশফাক - 'আমার বাবা মা কিছুতেই রাজি না'
সোমা - 'তুমি?'
আশফাক - 'আমিও মানতে পারছি না'
সোমা - 'গুড, আমি এরকম কিছু শোনার জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই এসেছি, কিন্তু বলতো ! এতে আমার কি দোষ? আমার মার কি দোষ? আমার নানীর কি দোষ? আমি তো আমার নানীর জন্য ভীষণ গর্ব বোধ, সেতো বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছে ‘
‘সে তো বীরঙ্গনা!’জানি তোমার কাছে এর উত্তর নেই, বলেই সোমা দ্রুত হেটে চলে গেলো…

সোমা মা’র কাছে যেয়ে গলা জড়িয়ে ধরে প্রচন্ড কান্নাকাটি শুরু করলো করলো, মা আমি তো আশফাককে ছাড়া বাঁচবো না, ও আমাকে মুখের উপর না করে দিলো, আমি আর বাংলাদেশে থাকবো না, তোমার সাথে আমাকে নিয়ে চলো মা!'

'বাবার হাত ধরে খুব ঘুরতে ইচ্ছে করছে মা'- সোমার আবদার… 'তুমি আমাকে ছোট্ট বেলায় যেমন করে আদর করতে, তেমনি করে আদর করো না মা !'

সোমার মা বলছে - 'মা সোমা, তুই না খুব শক্ত প্রকৃতির মেয়ে ! এতো তাড়াতাড়ি ভেঙে পড়লে চলবে?'
'তুই আমার ছোট্ট সোনামুনিই আছিস' 'তোকে আমি আরো ভালো ছেলে দেখে বিয়ে দিবো, তোর বাবা খুবই দুশ্চিন্তায় আছে তোকে নিয়ে, তোকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতে বলেছে।’

তারপর যা হবার তাই হলো, সোমার মা তার টিকেটের সঙ্গে মিলে সোমার জন্য টিকেট কাটলো …। সোমা চাকরি ছেড়েই যেতে চেয়েছিলো, কিন্তু মার অনুরোধে ছুটি নিয়ে কানাডায় যাচ্ছে…। এভাবে দেখতে দেখতে যাওয়ার দিন চলে আসলো, আশফাক কোনো যোগাযোগ করলো না।

সোমা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না যে আশফাক তার সমস্ত অস্তিত্বের সঙ্গে মিশে আছে সেই তার তার সাথে এমন আচরণ করবে ..? এয়ারপোর্ট এ সব ফর্মালিটিজ সেরে মা ভিতরে বসে পেপার পড়ছে….!
সোমা এয়ারপোর্ট এর বাইরে বের হবার দরজার কাছে একটি চেয়ারে বসে পড়লো তার কিছুতেই আশফাককে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না ..!

বার বার লম্বা কাঁচের ভিতর দিয়ে যতদূর চোখ যায় দেখছে যদি আশফাককে দেখা যায়...? কত সময় পেরিয়ে গেছে সোমা টেরই পাই নি - অঝোর ধারায় কেঁদেই চলেছে…!
পিছন থেকে তার কাঁধে কার জানি হাত পড়লো - সোমা চমকে উঠেই পিছনে তাকাতেই বিদ্ধস্ত আশফাককে দেখতে পেলো---- !

সোমা ঝাঁপিয়ে পড়লো আশফাকের উপর...., 'আমি জানতাম তুমি আমাকে যেতে দিবে না' আশফাক বির বির করে বলছে 'আমি সবার মতকে উপেক্ষা করেই তোমার কাছে চলে এসেছি, তোমাকে ছাড়া আমার সব কিছুই শূন্য….!'আমি শুধুই তোমাকে চাই ! বলেই তার পকেট থেকে একটা লাল টিপ বের করে সোমার কপালে পরিয়ে দিলো…’

‘এই লাল পরীকে ছেড়ে আমি কি থাকতে পারি?’ খুশিতে আশফাক এবং সোমা দুজনের চোখ দিয়ে বৃষ্টি ঝরছে।

 


বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলালীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলালীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা