শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, বুধবার, ২০ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

নুজহাত নূর সাদিয়া
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার চলে গেলেন, জ্ঞান মনীষা আর পান্ডিত্যের এক অসাধারণ সমন্বয় এমন করে বাংলাদেশের ক‘জন গুণী ব্যক্তিত্ব তাদের জীবন আর কর্মে প্রতিফলিত করতে পেরেছেন!  তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মমূখর জীবনটাই তো ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সবুজ ব-দ্বীপটির প্রতিচ্ছবি। এহেন প্রসন্ন মেজাজের চির নিদ্রায় শানিত এ কৃতির মৃত্যু পরবর্তী সংবাদ আমাদের মত অতি সাধারণ গুণমুগ্ধদের পিলে চমকে দেয় বৈকি। 

সময়টাই যে অদ্ভুত বৈপরীত্যে ভরা, করোনা নামক এক অদৃশ্য প্রাণঘাতী রোগের সাথে এক অসম লড়াই চলছে পুরো বিশ্ববাসীর। ক্লান্তিহীন অসম লড়াইয়ের সে বাস্তব কাহিনীটি কখনো জীবনের অতি চরম সত্য মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার, কখনো বা অসাধারণ কিছু সময়োচিত উদ্যোগে নিরন্তর মানবসেবায় নিজেকে নিজে ছাঁড়ানোর চেষ্টা আর কখনো বা আপোষ আর ত্যাগের মাঝামাঝি 'লকডাউন' নামক এক আপাত অনিশ্চয়তাময় প্রাচীন গৃহবন্দীর খোলসে শরীর-মনকে বাধ্যগতভাবে আটকে রাখা। চির সমাপ্তির যতি চি‎হ্ন পড়ার সম্ভাবনা এখনও সুদূর, তবে এ প্রাণঘাতী মহামারি ঠেকানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী আর কর্মরত নার্সদের এবং বিশেষ করে দায়িত্বরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নানা ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে বৈকি? 

আনিসুজ্জামান স্যারের কথাই ধরা যাক, মৃত্যুর পর তাঁর শরীরে করোনা পজিটিভ প্রমাণিত হয়েছে, অথচ মৃত্যুর পূর্বে তা নেগেটিভ ছিল। এই যে পরীক্ষাগুলো, তা কি আসলে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত, টেস্ট কীটগুলো কি আসলেই কার্যকর? ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থানরত এক পরিচিত বেসরকারি উচ্চপদস্থ ভদ্রলোকের বয়ানে জানতে পারলাম তাদের ৪ সদস্য বিশিষ্ট পুরো পরিবার কভিড-১৯ দ্বারা সংক্রমিত। ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, অথচ মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও দুই দুটি পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া গেল তারা আসলে সংক্রমণমুক্ত। ভুলটা কার, পরীক্ষকদের না টেস্ট কীটের অকার্যকারিতা? 

এতো গেল স্বদেশ এবার নিজ বাসভSমি বিলেতে ফিরে আসি। গেল মাসে সদ্য সুস্থ হওয়া এক সহকর্মীর করোনা হতে সেরে উঠার লোমহর্ষক বর্ণনা শুনছিলাম; বুকের ভেতরে চাঁপা ব্যথা, যেন কেউ সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরেছে আর নিশ্বাস নেওয়া সে বহু কষ্টে থেমে-থেমে নিতে হয়, কানে ভাল শুনছেন না, মুখে বিন্দুমাত্র স্বাদ নেই। তবে, ভদ্রলোকটির কপাল ভাল উনার উপসর্গগুলো ছিল তুলনামূলকভাবে অল্প, তাই বাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন নামক সে বহুল প্রচলিত স্বেচ্ছা নির্বাসন পদ্ধতিতেই তিনি আবার জীবনের স্বাভাবিক গতিতে ফিরতে পেরেছেন। তবে, চমকপ্রদ বিষয় তার আক্রান্ত স্ত্রী সেরে গেছেন অতি দ্রুত মাত্র ৩ দিনেই! কারণ, চলতি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তার স্ত্রীর একবার জ্বর হয়েছিল, ডাক্তারদের ধারণা সে সময়টিতে  শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করেছে চলমান অসুস্থতায়। বিষয়টি, নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে, এরপরও কথা থেকে যায়। লন্ডনে কর্মরত আর এক পরিচিত সদ্য সেরে উঠা এক পেশাদার ফিলিপিনো তরুণীর ডিজিটাল অভিজ্ঞতা শুনছিলাম; তাকে সর্বমোট ৮ বার টেস্ট করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পরীক্ষায় সে করোনা পজিটিভ প্রমানিত হয়েছে। সান্তনা এটাই, তার উপসর্গগুলো তেমন জটিল নয়। তবে, অবাক করা ব্যাপার একজন রোগীকে শনাক্ত করতে এত বার পরীক্ষা করতে হচ্ছে, বিষয়টি সময়সাপেক্ষ এবং দুশ্চিন্তার। 

আবারও সেই মহামূল্যবান প্রশ্নটি অনুচ্চারিত-  ব্যবহৃত টেস্ট কিটগুলো কি আসলেই কার্যকর? 'ওয়ার্ল্ডোমিটারের' এ যাবতকালের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটেনে পরীক্ষিত মানুষের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫২ জন। আর মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিনকার গড় সংখ্যাটি কিছুটা কমে বেসরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় ৪৫ হাজার ছুঁই ছুঁই। অকালে ঝরে যাওয়া অসংখ্য প্রাজ্ঞ প্রবীণদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি; গ্রীষ্মের শুরুতে মৃত্যুসংখ্যাটি ২০ হাজারের কোঠায় রাখার যে থিওরিটি নিয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা আপাতভাবে ব্রিটিশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে অনেকটা জোর করে শান্ত রাখতে চেয়েছিলেন, চলমান নির্মম বাস্তবতায় তাতে নিশ্চিতভাবেই পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। 
 
দুঃসংবাদের কালো মেঘে আকাশ ছেঁয়ে গেছে, মেঘ ভেঙ্গে সূর্য উঁকি দেওয়ার মতই সময়ের আলোচিত সুসংবাদ; অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী সারাহ গিলবার্ট এ মহামারিটির একটি প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন এবং ইতিমধ্যে প্রায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর প্রয়োগকৃত এ ওষুধটির শতকরা ৮০ ভাগ সাফল্য দাবি করে সেপ্টেম্বর নাগাদ তা বাজারজাতের অপেক্ষায়। সারাহ অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ইবোলা, সার্সসহ বহু জীবাণু ধ্বংসের সফল নেত্রী। তাঁর দাবি নিতান্ত যৌক্তিক, অন্যদিকে ঐতিহাসিক বন্ধু আমেরিকাও পিছিয়ে নেই। আক্রান্ত আর মৃত্যুর মিছিলে সকলকে টেক্কা দেওয়া বিশ্ব পাঠাগারের নেতৃস্থানীয় ছাত্রটি ও সম্প্রতি প্রতিষেধক আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে, কার্যকারিতা সময় সাপেক্ষ।

রোগের প্রতিষেধক রোগ সারাবে, এ সরল সত্যটি ছোট্ট শিশুটিও বুঝে। তবে, রোগ শনাক্তকরণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে ব্রিটেন যে অ্যাপস প্রবর্তন করেছে, তা বাজারে আসার আগেই যথেষ্ট আলোচিত। সরাসরি অভিযোগের তীর তোলা কভিড-১৯ এর উৎপক্তিস্থল চীনের সে তড়িৎ সাফল্যের কথাই ধরা যাক। তারা, মানুষের শরীরে যে অ্যাপসটি প্রয়োগের মাধ্যমে কভিড-১৯ -এর উপস্থিতি জানত তা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত : ক) হলুদ আলো-প্রাথমিক পর্যায় খ) লাল আলো-চূড়ান্ত পর্যায় গ) সবুজ আলো-স্বাভাবিক পর্যায়। 

ইংল্যান্ডের 'আইজেল ওভ হোয়াইট‘ দ্বীপের প্রায় ৭২ হাজার ৩০০ জন মানুষের উপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো এ অ্যাপসটি পুরো ব্রিটেনজুড়ে মের শেষ নাগাদ সফলভাবে প্রবর্তনের অপেক্ষায় টোরি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৭ মিলিয়ন নেট ব্যবহারকারী ব্রিটিশদের একটি বড় অংশই  অ্যাপসের জটিল প্রয়োগে অভ্যস্ত নয়। তারা ফেইসবুক, গুগল ব্যবহারের মত সাধারণ কাজ চালানোতে অভ্যস্ত। 

অন্যদিকে, মোট ২ মিলিয়ন ব্রিটিশ জনতা প্রযুক্তি হতে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। লকডাউনের শেকল হতে বেরিয়ে  জনতাকে কাজে নামানো আর স্বাস্থ্য সুরক্ষা এ দু‘টি প্রধান বিষয়কে মাথায় রেখে বরিস সরকার প্রাথমিকভাবে শতকরা ৬০ ভাগ জনতার উপর এ অ্যাপসের সফল প্রয়োগে ইচ্ছুক। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে বলছি, বিগত ২০১৯ সালে 'ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা' আর আন্তর্জাতিক সংস্থা  'অ্যাডেকো' পরিচালিত সেনসাস রিহার্সেল ইভেন্ট ২০২১ এর একজন সফল সরকারি অফিসার ছিলাম আমি। এ প্রকল্পটি পরিচালনা করতে, সে সময় কর্মরত আমাদের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসের' একটি অতি উন্নতমানের অ্যাপস ব্যবহারের সুযোগ হয়েছিল যার ব্যবহার বিধি সংগত কারণেই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যে বিষয়টি মূল, তা  হল এর জটিল কাঠামো আর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষকের অভাব যা পুরোপুরি আয়ত্ব করতে আমাদের বেশ সময় লেগেছিল। তবে, এটা অনস্বীকার্য, এটির অভিনবতায় আমরা রীতিমত মুগ্ধ ছিলাম। নানী-দাদিদের বহুল কথিত সে খনার বচন; সারা গায়ে ক্ষত, ওষুধ দেব কত! রুঢ় বাস্তবতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। বিজ্ঞানের এ দারুণ অগ্রগতি পারবে কি জরার এ ছোঁয়াচে অগ্রযাত্রাকে পুরোপুরি থামিয়ে দিতে!

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৌশভোজের আয়োজন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর