শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, বুধবার, ২০ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

নুজহাত নূর সাদিয়া
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার চলে গেলেন, জ্ঞান মনীষা আর পান্ডিত্যের এক অসাধারণ সমন্বয় এমন করে বাংলাদেশের ক‘জন গুণী ব্যক্তিত্ব তাদের জীবন আর কর্মে প্রতিফলিত করতে পেরেছেন!  তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মমূখর জীবনটাই তো ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সবুজ ব-দ্বীপটির প্রতিচ্ছবি। এহেন প্রসন্ন মেজাজের চির নিদ্রায় শানিত এ কৃতির মৃত্যু পরবর্তী সংবাদ আমাদের মত অতি সাধারণ গুণমুগ্ধদের পিলে চমকে দেয় বৈকি। 

সময়টাই যে অদ্ভুত বৈপরীত্যে ভরা, করোনা নামক এক অদৃশ্য প্রাণঘাতী রোগের সাথে এক অসম লড়াই চলছে পুরো বিশ্ববাসীর। ক্লান্তিহীন অসম লড়াইয়ের সে বাস্তব কাহিনীটি কখনো জীবনের অতি চরম সত্য মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার, কখনো বা অসাধারণ কিছু সময়োচিত উদ্যোগে নিরন্তর মানবসেবায় নিজেকে নিজে ছাঁড়ানোর চেষ্টা আর কখনো বা আপোষ আর ত্যাগের মাঝামাঝি 'লকডাউন' নামক এক আপাত অনিশ্চয়তাময় প্রাচীন গৃহবন্দীর খোলসে শরীর-মনকে বাধ্যগতভাবে আটকে রাখা। চির সমাপ্তির যতি চি‎হ্ন পড়ার সম্ভাবনা এখনও সুদূর, তবে এ প্রাণঘাতী মহামারি ঠেকানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী আর কর্মরত নার্সদের এবং বিশেষ করে দায়িত্বরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নানা ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে বৈকি? 

আনিসুজ্জামান স্যারের কথাই ধরা যাক, মৃত্যুর পর তাঁর শরীরে করোনা পজিটিভ প্রমাণিত হয়েছে, অথচ মৃত্যুর পূর্বে তা নেগেটিভ ছিল। এই যে পরীক্ষাগুলো, তা কি আসলে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত, টেস্ট কীটগুলো কি আসলেই কার্যকর? ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থানরত এক পরিচিত বেসরকারি উচ্চপদস্থ ভদ্রলোকের বয়ানে জানতে পারলাম তাদের ৪ সদস্য বিশিষ্ট পুরো পরিবার কভিড-১৯ দ্বারা সংক্রমিত। ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, অথচ মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও দুই দুটি পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া গেল তারা আসলে সংক্রমণমুক্ত। ভুলটা কার, পরীক্ষকদের না টেস্ট কীটের অকার্যকারিতা? 

এতো গেল স্বদেশ এবার নিজ বাসভSমি বিলেতে ফিরে আসি। গেল মাসে সদ্য সুস্থ হওয়া এক সহকর্মীর করোনা হতে সেরে উঠার লোমহর্ষক বর্ণনা শুনছিলাম; বুকের ভেতরে চাঁপা ব্যথা, যেন কেউ সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরেছে আর নিশ্বাস নেওয়া সে বহু কষ্টে থেমে-থেমে নিতে হয়, কানে ভাল শুনছেন না, মুখে বিন্দুমাত্র স্বাদ নেই। তবে, ভদ্রলোকটির কপাল ভাল উনার উপসর্গগুলো ছিল তুলনামূলকভাবে অল্প, তাই বাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন নামক সে বহুল প্রচলিত স্বেচ্ছা নির্বাসন পদ্ধতিতেই তিনি আবার জীবনের স্বাভাবিক গতিতে ফিরতে পেরেছেন। তবে, চমকপ্রদ বিষয় তার আক্রান্ত স্ত্রী সেরে গেছেন অতি দ্রুত মাত্র ৩ দিনেই! কারণ, চলতি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তার স্ত্রীর একবার জ্বর হয়েছিল, ডাক্তারদের ধারণা সে সময়টিতে  শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করেছে চলমান অসুস্থতায়। বিষয়টি, নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে, এরপরও কথা থেকে যায়। লন্ডনে কর্মরত আর এক পরিচিত সদ্য সেরে উঠা এক পেশাদার ফিলিপিনো তরুণীর ডিজিটাল অভিজ্ঞতা শুনছিলাম; তাকে সর্বমোট ৮ বার টেস্ট করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পরীক্ষায় সে করোনা পজিটিভ প্রমানিত হয়েছে। সান্তনা এটাই, তার উপসর্গগুলো তেমন জটিল নয়। তবে, অবাক করা ব্যাপার একজন রোগীকে শনাক্ত করতে এত বার পরীক্ষা করতে হচ্ছে, বিষয়টি সময়সাপেক্ষ এবং দুশ্চিন্তার। 

আবারও সেই মহামূল্যবান প্রশ্নটি অনুচ্চারিত-  ব্যবহৃত টেস্ট কিটগুলো কি আসলেই কার্যকর? 'ওয়ার্ল্ডোমিটারের' এ যাবতকালের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটেনে পরীক্ষিত মানুষের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫২ জন। আর মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিনকার গড় সংখ্যাটি কিছুটা কমে বেসরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় ৪৫ হাজার ছুঁই ছুঁই। অকালে ঝরে যাওয়া অসংখ্য প্রাজ্ঞ প্রবীণদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি; গ্রীষ্মের শুরুতে মৃত্যুসংখ্যাটি ২০ হাজারের কোঠায় রাখার যে থিওরিটি নিয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা আপাতভাবে ব্রিটিশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে অনেকটা জোর করে শান্ত রাখতে চেয়েছিলেন, চলমান নির্মম বাস্তবতায় তাতে নিশ্চিতভাবেই পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। 
 
দুঃসংবাদের কালো মেঘে আকাশ ছেঁয়ে গেছে, মেঘ ভেঙ্গে সূর্য উঁকি দেওয়ার মতই সময়ের আলোচিত সুসংবাদ; অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী সারাহ গিলবার্ট এ মহামারিটির একটি প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন এবং ইতিমধ্যে প্রায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর প্রয়োগকৃত এ ওষুধটির শতকরা ৮০ ভাগ সাফল্য দাবি করে সেপ্টেম্বর নাগাদ তা বাজারজাতের অপেক্ষায়। সারাহ অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ইবোলা, সার্সসহ বহু জীবাণু ধ্বংসের সফল নেত্রী। তাঁর দাবি নিতান্ত যৌক্তিক, অন্যদিকে ঐতিহাসিক বন্ধু আমেরিকাও পিছিয়ে নেই। আক্রান্ত আর মৃত্যুর মিছিলে সকলকে টেক্কা দেওয়া বিশ্ব পাঠাগারের নেতৃস্থানীয় ছাত্রটি ও সম্প্রতি প্রতিষেধক আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে, কার্যকারিতা সময় সাপেক্ষ।

রোগের প্রতিষেধক রোগ সারাবে, এ সরল সত্যটি ছোট্ট শিশুটিও বুঝে। তবে, রোগ শনাক্তকরণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে ব্রিটেন যে অ্যাপস প্রবর্তন করেছে, তা বাজারে আসার আগেই যথেষ্ট আলোচিত। সরাসরি অভিযোগের তীর তোলা কভিড-১৯ এর উৎপক্তিস্থল চীনের সে তড়িৎ সাফল্যের কথাই ধরা যাক। তারা, মানুষের শরীরে যে অ্যাপসটি প্রয়োগের মাধ্যমে কভিড-১৯ -এর উপস্থিতি জানত তা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত : ক) হলুদ আলো-প্রাথমিক পর্যায় খ) লাল আলো-চূড়ান্ত পর্যায় গ) সবুজ আলো-স্বাভাবিক পর্যায়। 

ইংল্যান্ডের 'আইজেল ওভ হোয়াইট‘ দ্বীপের প্রায় ৭২ হাজার ৩০০ জন মানুষের উপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো এ অ্যাপসটি পুরো ব্রিটেনজুড়ে মের শেষ নাগাদ সফলভাবে প্রবর্তনের অপেক্ষায় টোরি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৭ মিলিয়ন নেট ব্যবহারকারী ব্রিটিশদের একটি বড় অংশই  অ্যাপসের জটিল প্রয়োগে অভ্যস্ত নয়। তারা ফেইসবুক, গুগল ব্যবহারের মত সাধারণ কাজ চালানোতে অভ্যস্ত। 

অন্যদিকে, মোট ২ মিলিয়ন ব্রিটিশ জনতা প্রযুক্তি হতে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। লকডাউনের শেকল হতে বেরিয়ে  জনতাকে কাজে নামানো আর স্বাস্থ্য সুরক্ষা এ দু‘টি প্রধান বিষয়কে মাথায় রেখে বরিস সরকার প্রাথমিকভাবে শতকরা ৬০ ভাগ জনতার উপর এ অ্যাপসের সফল প্রয়োগে ইচ্ছুক। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে বলছি, বিগত ২০১৯ সালে 'ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা' আর আন্তর্জাতিক সংস্থা  'অ্যাডেকো' পরিচালিত সেনসাস রিহার্সেল ইভেন্ট ২০২১ এর একজন সফল সরকারি অফিসার ছিলাম আমি। এ প্রকল্পটি পরিচালনা করতে, সে সময় কর্মরত আমাদের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসের' একটি অতি উন্নতমানের অ্যাপস ব্যবহারের সুযোগ হয়েছিল যার ব্যবহার বিধি সংগত কারণেই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যে বিষয়টি মূল, তা  হল এর জটিল কাঠামো আর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষকের অভাব যা পুরোপুরি আয়ত্ব করতে আমাদের বেশ সময় লেগেছিল। তবে, এটা অনস্বীকার্য, এটির অভিনবতায় আমরা রীতিমত মুগ্ধ ছিলাম। নানী-দাদিদের বহুল কথিত সে খনার বচন; সারা গায়ে ক্ষত, ওষুধ দেব কত! রুঢ় বাস্তবতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। বিজ্ঞানের এ দারুণ অগ্রগতি পারবে কি জরার এ ছোঁয়াচে অগ্রযাত্রাকে পুরোপুরি থামিয়ে দিতে!

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন