শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, বুধবার, ২০ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

নুজহাত নূর সাদিয়া
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার চলে গেলেন, জ্ঞান মনীষা আর পান্ডিত্যের এক অসাধারণ সমন্বয় এমন করে বাংলাদেশের ক‘জন গুণী ব্যক্তিত্ব তাদের জীবন আর কর্মে প্রতিফলিত করতে পেরেছেন!  তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মমূখর জীবনটাই তো ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সবুজ ব-দ্বীপটির প্রতিচ্ছবি। এহেন প্রসন্ন মেজাজের চির নিদ্রায় শানিত এ কৃতির মৃত্যু পরবর্তী সংবাদ আমাদের মত অতি সাধারণ গুণমুগ্ধদের পিলে চমকে দেয় বৈকি। 

সময়টাই যে অদ্ভুত বৈপরীত্যে ভরা, করোনা নামক এক অদৃশ্য প্রাণঘাতী রোগের সাথে এক অসম লড়াই চলছে পুরো বিশ্ববাসীর। ক্লান্তিহীন অসম লড়াইয়ের সে বাস্তব কাহিনীটি কখনো জীবনের অতি চরম সত্য মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার, কখনো বা অসাধারণ কিছু সময়োচিত উদ্যোগে নিরন্তর মানবসেবায় নিজেকে নিজে ছাঁড়ানোর চেষ্টা আর কখনো বা আপোষ আর ত্যাগের মাঝামাঝি 'লকডাউন' নামক এক আপাত অনিশ্চয়তাময় প্রাচীন গৃহবন্দীর খোলসে শরীর-মনকে বাধ্যগতভাবে আটকে রাখা। চির সমাপ্তির যতি চি‎হ্ন পড়ার সম্ভাবনা এখনও সুদূর, তবে এ প্রাণঘাতী মহামারি ঠেকানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী আর কর্মরত নার্সদের এবং বিশেষ করে দায়িত্বরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নানা ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে বৈকি? 

আনিসুজ্জামান স্যারের কথাই ধরা যাক, মৃত্যুর পর তাঁর শরীরে করোনা পজিটিভ প্রমাণিত হয়েছে, অথচ মৃত্যুর পূর্বে তা নেগেটিভ ছিল। এই যে পরীক্ষাগুলো, তা কি আসলে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত, টেস্ট কীটগুলো কি আসলেই কার্যকর? ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থানরত এক পরিচিত বেসরকারি উচ্চপদস্থ ভদ্রলোকের বয়ানে জানতে পারলাম তাদের ৪ সদস্য বিশিষ্ট পুরো পরিবার কভিড-১৯ দ্বারা সংক্রমিত। ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, অথচ মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও দুই দুটি পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া গেল তারা আসলে সংক্রমণমুক্ত। ভুলটা কার, পরীক্ষকদের না টেস্ট কীটের অকার্যকারিতা? 

এতো গেল স্বদেশ এবার নিজ বাসভSমি বিলেতে ফিরে আসি। গেল মাসে সদ্য সুস্থ হওয়া এক সহকর্মীর করোনা হতে সেরে উঠার লোমহর্ষক বর্ণনা শুনছিলাম; বুকের ভেতরে চাঁপা ব্যথা, যেন কেউ সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরেছে আর নিশ্বাস নেওয়া সে বহু কষ্টে থেমে-থেমে নিতে হয়, কানে ভাল শুনছেন না, মুখে বিন্দুমাত্র স্বাদ নেই। তবে, ভদ্রলোকটির কপাল ভাল উনার উপসর্গগুলো ছিল তুলনামূলকভাবে অল্প, তাই বাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন নামক সে বহুল প্রচলিত স্বেচ্ছা নির্বাসন পদ্ধতিতেই তিনি আবার জীবনের স্বাভাবিক গতিতে ফিরতে পেরেছেন। তবে, চমকপ্রদ বিষয় তার আক্রান্ত স্ত্রী সেরে গেছেন অতি দ্রুত মাত্র ৩ দিনেই! কারণ, চলতি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তার স্ত্রীর একবার জ্বর হয়েছিল, ডাক্তারদের ধারণা সে সময়টিতে  শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করেছে চলমান অসুস্থতায়। বিষয়টি, নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে, এরপরও কথা থেকে যায়। লন্ডনে কর্মরত আর এক পরিচিত সদ্য সেরে উঠা এক পেশাদার ফিলিপিনো তরুণীর ডিজিটাল অভিজ্ঞতা শুনছিলাম; তাকে সর্বমোট ৮ বার টেস্ট করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পরীক্ষায় সে করোনা পজিটিভ প্রমানিত হয়েছে। সান্তনা এটাই, তার উপসর্গগুলো তেমন জটিল নয়। তবে, অবাক করা ব্যাপার একজন রোগীকে শনাক্ত করতে এত বার পরীক্ষা করতে হচ্ছে, বিষয়টি সময়সাপেক্ষ এবং দুশ্চিন্তার। 

আবারও সেই মহামূল্যবান প্রশ্নটি অনুচ্চারিত-  ব্যবহৃত টেস্ট কিটগুলো কি আসলেই কার্যকর? 'ওয়ার্ল্ডোমিটারের' এ যাবতকালের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটেনে পরীক্ষিত মানুষের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫২ জন। আর মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিনকার গড় সংখ্যাটি কিছুটা কমে বেসরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় ৪৫ হাজার ছুঁই ছুঁই। অকালে ঝরে যাওয়া অসংখ্য প্রাজ্ঞ প্রবীণদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি; গ্রীষ্মের শুরুতে মৃত্যুসংখ্যাটি ২০ হাজারের কোঠায় রাখার যে থিওরিটি নিয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা আপাতভাবে ব্রিটিশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে অনেকটা জোর করে শান্ত রাখতে চেয়েছিলেন, চলমান নির্মম বাস্তবতায় তাতে নিশ্চিতভাবেই পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। 
 
দুঃসংবাদের কালো মেঘে আকাশ ছেঁয়ে গেছে, মেঘ ভেঙ্গে সূর্য উঁকি দেওয়ার মতই সময়ের আলোচিত সুসংবাদ; অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী সারাহ গিলবার্ট এ মহামারিটির একটি প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন এবং ইতিমধ্যে প্রায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর প্রয়োগকৃত এ ওষুধটির শতকরা ৮০ ভাগ সাফল্য দাবি করে সেপ্টেম্বর নাগাদ তা বাজারজাতের অপেক্ষায়। সারাহ অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ইবোলা, সার্সসহ বহু জীবাণু ধ্বংসের সফল নেত্রী। তাঁর দাবি নিতান্ত যৌক্তিক, অন্যদিকে ঐতিহাসিক বন্ধু আমেরিকাও পিছিয়ে নেই। আক্রান্ত আর মৃত্যুর মিছিলে সকলকে টেক্কা দেওয়া বিশ্ব পাঠাগারের নেতৃস্থানীয় ছাত্রটি ও সম্প্রতি প্রতিষেধক আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে, কার্যকারিতা সময় সাপেক্ষ।

রোগের প্রতিষেধক রোগ সারাবে, এ সরল সত্যটি ছোট্ট শিশুটিও বুঝে। তবে, রোগ শনাক্তকরণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে ব্রিটেন যে অ্যাপস প্রবর্তন করেছে, তা বাজারে আসার আগেই যথেষ্ট আলোচিত। সরাসরি অভিযোগের তীর তোলা কভিড-১৯ এর উৎপক্তিস্থল চীনের সে তড়িৎ সাফল্যের কথাই ধরা যাক। তারা, মানুষের শরীরে যে অ্যাপসটি প্রয়োগের মাধ্যমে কভিড-১৯ -এর উপস্থিতি জানত তা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত : ক) হলুদ আলো-প্রাথমিক পর্যায় খ) লাল আলো-চূড়ান্ত পর্যায় গ) সবুজ আলো-স্বাভাবিক পর্যায়। 

ইংল্যান্ডের 'আইজেল ওভ হোয়াইট‘ দ্বীপের প্রায় ৭২ হাজার ৩০০ জন মানুষের উপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো এ অ্যাপসটি পুরো ব্রিটেনজুড়ে মের শেষ নাগাদ সফলভাবে প্রবর্তনের অপেক্ষায় টোরি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৭ মিলিয়ন নেট ব্যবহারকারী ব্রিটিশদের একটি বড় অংশই  অ্যাপসের জটিল প্রয়োগে অভ্যস্ত নয়। তারা ফেইসবুক, গুগল ব্যবহারের মত সাধারণ কাজ চালানোতে অভ্যস্ত। 

অন্যদিকে, মোট ২ মিলিয়ন ব্রিটিশ জনতা প্রযুক্তি হতে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। লকডাউনের শেকল হতে বেরিয়ে  জনতাকে কাজে নামানো আর স্বাস্থ্য সুরক্ষা এ দু‘টি প্রধান বিষয়কে মাথায় রেখে বরিস সরকার প্রাথমিকভাবে শতকরা ৬০ ভাগ জনতার উপর এ অ্যাপসের সফল প্রয়োগে ইচ্ছুক। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে বলছি, বিগত ২০১৯ সালে 'ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা' আর আন্তর্জাতিক সংস্থা  'অ্যাডেকো' পরিচালিত সেনসাস রিহার্সেল ইভেন্ট ২০২১ এর একজন সফল সরকারি অফিসার ছিলাম আমি। এ প্রকল্পটি পরিচালনা করতে, সে সময় কর্মরত আমাদের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসের' একটি অতি উন্নতমানের অ্যাপস ব্যবহারের সুযোগ হয়েছিল যার ব্যবহার বিধি সংগত কারণেই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যে বিষয়টি মূল, তা  হল এর জটিল কাঠামো আর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষকের অভাব যা পুরোপুরি আয়ত্ব করতে আমাদের বেশ সময় লেগেছিল। তবে, এটা অনস্বীকার্য, এটির অভিনবতায় আমরা রীতিমত মুগ্ধ ছিলাম। নানী-দাদিদের বহুল কথিত সে খনার বচন; সারা গায়ে ক্ষত, ওষুধ দেব কত! রুঢ় বাস্তবতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। বিজ্ঞানের এ দারুণ অগ্রগতি পারবে কি জরার এ ছোঁয়াচে অগ্রযাত্রাকে পুরোপুরি থামিয়ে দিতে!

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা