শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, বুধবার, ২০ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

নুজহাত নূর সাদিয়া
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার চলে গেলেন, জ্ঞান মনীষা আর পান্ডিত্যের এক অসাধারণ সমন্বয় এমন করে বাংলাদেশের ক‘জন গুণী ব্যক্তিত্ব তাদের জীবন আর কর্মে প্রতিফলিত করতে পেরেছেন!  তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মমূখর জীবনটাই তো ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সবুজ ব-দ্বীপটির প্রতিচ্ছবি। এহেন প্রসন্ন মেজাজের চির নিদ্রায় শানিত এ কৃতির মৃত্যু পরবর্তী সংবাদ আমাদের মত অতি সাধারণ গুণমুগ্ধদের পিলে চমকে দেয় বৈকি। 

সময়টাই যে অদ্ভুত বৈপরীত্যে ভরা, করোনা নামক এক অদৃশ্য প্রাণঘাতী রোগের সাথে এক অসম লড়াই চলছে পুরো বিশ্ববাসীর। ক্লান্তিহীন অসম লড়াইয়ের সে বাস্তব কাহিনীটি কখনো জীবনের অতি চরম সত্য মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার, কখনো বা অসাধারণ কিছু সময়োচিত উদ্যোগে নিরন্তর মানবসেবায় নিজেকে নিজে ছাঁড়ানোর চেষ্টা আর কখনো বা আপোষ আর ত্যাগের মাঝামাঝি 'লকডাউন' নামক এক আপাত অনিশ্চয়তাময় প্রাচীন গৃহবন্দীর খোলসে শরীর-মনকে বাধ্যগতভাবে আটকে রাখা। চির সমাপ্তির যতি চি‎হ্ন পড়ার সম্ভাবনা এখনও সুদূর, তবে এ প্রাণঘাতী মহামারি ঠেকানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী আর কর্মরত নার্সদের এবং বিশেষ করে দায়িত্বরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নানা ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে বৈকি? 

আনিসুজ্জামান স্যারের কথাই ধরা যাক, মৃত্যুর পর তাঁর শরীরে করোনা পজিটিভ প্রমাণিত হয়েছে, অথচ মৃত্যুর পূর্বে তা নেগেটিভ ছিল। এই যে পরীক্ষাগুলো, তা কি আসলে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত, টেস্ট কীটগুলো কি আসলেই কার্যকর? ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থানরত এক পরিচিত বেসরকারি উচ্চপদস্থ ভদ্রলোকের বয়ানে জানতে পারলাম তাদের ৪ সদস্য বিশিষ্ট পুরো পরিবার কভিড-১৯ দ্বারা সংক্রমিত। ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, অথচ মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও দুই দুটি পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া গেল তারা আসলে সংক্রমণমুক্ত। ভুলটা কার, পরীক্ষকদের না টেস্ট কীটের অকার্যকারিতা? 

এতো গেল স্বদেশ এবার নিজ বাসভSমি বিলেতে ফিরে আসি। গেল মাসে সদ্য সুস্থ হওয়া এক সহকর্মীর করোনা হতে সেরে উঠার লোমহর্ষক বর্ণনা শুনছিলাম; বুকের ভেতরে চাঁপা ব্যথা, যেন কেউ সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরেছে আর নিশ্বাস নেওয়া সে বহু কষ্টে থেমে-থেমে নিতে হয়, কানে ভাল শুনছেন না, মুখে বিন্দুমাত্র স্বাদ নেই। তবে, ভদ্রলোকটির কপাল ভাল উনার উপসর্গগুলো ছিল তুলনামূলকভাবে অল্প, তাই বাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন নামক সে বহুল প্রচলিত স্বেচ্ছা নির্বাসন পদ্ধতিতেই তিনি আবার জীবনের স্বাভাবিক গতিতে ফিরতে পেরেছেন। তবে, চমকপ্রদ বিষয় তার আক্রান্ত স্ত্রী সেরে গেছেন অতি দ্রুত মাত্র ৩ দিনেই! কারণ, চলতি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তার স্ত্রীর একবার জ্বর হয়েছিল, ডাক্তারদের ধারণা সে সময়টিতে  শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করেছে চলমান অসুস্থতায়। বিষয়টি, নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে, এরপরও কথা থেকে যায়। লন্ডনে কর্মরত আর এক পরিচিত সদ্য সেরে উঠা এক পেশাদার ফিলিপিনো তরুণীর ডিজিটাল অভিজ্ঞতা শুনছিলাম; তাকে সর্বমোট ৮ বার টেস্ট করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পরীক্ষায় সে করোনা পজিটিভ প্রমানিত হয়েছে। সান্তনা এটাই, তার উপসর্গগুলো তেমন জটিল নয়। তবে, অবাক করা ব্যাপার একজন রোগীকে শনাক্ত করতে এত বার পরীক্ষা করতে হচ্ছে, বিষয়টি সময়সাপেক্ষ এবং দুশ্চিন্তার। 

আবারও সেই মহামূল্যবান প্রশ্নটি অনুচ্চারিত-  ব্যবহৃত টেস্ট কিটগুলো কি আসলেই কার্যকর? 'ওয়ার্ল্ডোমিটারের' এ যাবতকালের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটেনে পরীক্ষিত মানুষের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫২ জন। আর মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিনকার গড় সংখ্যাটি কিছুটা কমে বেসরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় ৪৫ হাজার ছুঁই ছুঁই। অকালে ঝরে যাওয়া অসংখ্য প্রাজ্ঞ প্রবীণদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি; গ্রীষ্মের শুরুতে মৃত্যুসংখ্যাটি ২০ হাজারের কোঠায় রাখার যে থিওরিটি নিয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা আপাতভাবে ব্রিটিশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে অনেকটা জোর করে শান্ত রাখতে চেয়েছিলেন, চলমান নির্মম বাস্তবতায় তাতে নিশ্চিতভাবেই পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। 
 
দুঃসংবাদের কালো মেঘে আকাশ ছেঁয়ে গেছে, মেঘ ভেঙ্গে সূর্য উঁকি দেওয়ার মতই সময়ের আলোচিত সুসংবাদ; অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী সারাহ গিলবার্ট এ মহামারিটির একটি প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন এবং ইতিমধ্যে প্রায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর প্রয়োগকৃত এ ওষুধটির শতকরা ৮০ ভাগ সাফল্য দাবি করে সেপ্টেম্বর নাগাদ তা বাজারজাতের অপেক্ষায়। সারাহ অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ইবোলা, সার্সসহ বহু জীবাণু ধ্বংসের সফল নেত্রী। তাঁর দাবি নিতান্ত যৌক্তিক, অন্যদিকে ঐতিহাসিক বন্ধু আমেরিকাও পিছিয়ে নেই। আক্রান্ত আর মৃত্যুর মিছিলে সকলকে টেক্কা দেওয়া বিশ্ব পাঠাগারের নেতৃস্থানীয় ছাত্রটি ও সম্প্রতি প্রতিষেধক আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে, কার্যকারিতা সময় সাপেক্ষ।

রোগের প্রতিষেধক রোগ সারাবে, এ সরল সত্যটি ছোট্ট শিশুটিও বুঝে। তবে, রোগ শনাক্তকরণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে ব্রিটেন যে অ্যাপস প্রবর্তন করেছে, তা বাজারে আসার আগেই যথেষ্ট আলোচিত। সরাসরি অভিযোগের তীর তোলা কভিড-১৯ এর উৎপক্তিস্থল চীনের সে তড়িৎ সাফল্যের কথাই ধরা যাক। তারা, মানুষের শরীরে যে অ্যাপসটি প্রয়োগের মাধ্যমে কভিড-১৯ -এর উপস্থিতি জানত তা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত : ক) হলুদ আলো-প্রাথমিক পর্যায় খ) লাল আলো-চূড়ান্ত পর্যায় গ) সবুজ আলো-স্বাভাবিক পর্যায়। 

ইংল্যান্ডের 'আইজেল ওভ হোয়াইট‘ দ্বীপের প্রায় ৭২ হাজার ৩০০ জন মানুষের উপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো এ অ্যাপসটি পুরো ব্রিটেনজুড়ে মের শেষ নাগাদ সফলভাবে প্রবর্তনের অপেক্ষায় টোরি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৭ মিলিয়ন নেট ব্যবহারকারী ব্রিটিশদের একটি বড় অংশই  অ্যাপসের জটিল প্রয়োগে অভ্যস্ত নয়। তারা ফেইসবুক, গুগল ব্যবহারের মত সাধারণ কাজ চালানোতে অভ্যস্ত। 

অন্যদিকে, মোট ২ মিলিয়ন ব্রিটিশ জনতা প্রযুক্তি হতে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। লকডাউনের শেকল হতে বেরিয়ে  জনতাকে কাজে নামানো আর স্বাস্থ্য সুরক্ষা এ দু‘টি প্রধান বিষয়কে মাথায় রেখে বরিস সরকার প্রাথমিকভাবে শতকরা ৬০ ভাগ জনতার উপর এ অ্যাপসের সফল প্রয়োগে ইচ্ছুক। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে বলছি, বিগত ২০১৯ সালে 'ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা' আর আন্তর্জাতিক সংস্থা  'অ্যাডেকো' পরিচালিত সেনসাস রিহার্সেল ইভেন্ট ২০২১ এর একজন সফল সরকারি অফিসার ছিলাম আমি। এ প্রকল্পটি পরিচালনা করতে, সে সময় কর্মরত আমাদের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসের' একটি অতি উন্নতমানের অ্যাপস ব্যবহারের সুযোগ হয়েছিল যার ব্যবহার বিধি সংগত কারণেই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যে বিষয়টি মূল, তা  হল এর জটিল কাঠামো আর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষকের অভাব যা পুরোপুরি আয়ত্ব করতে আমাদের বেশ সময় লেগেছিল। তবে, এটা অনস্বীকার্য, এটির অভিনবতায় আমরা রীতিমত মুগ্ধ ছিলাম। নানী-দাদিদের বহুল কথিত সে খনার বচন; সারা গায়ে ক্ষত, ওষুধ দেব কত! রুঢ় বাস্তবতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। বিজ্ঞানের এ দারুণ অগ্রগতি পারবে কি জরার এ ছোঁয়াচে অগ্রযাত্রাকে পুরোপুরি থামিয়ে দিতে!

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা