শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৪৬, বুধবার, ২০ মে, ২০২০ আপডেট:

ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

নুজহাত নূর সাদিয়া
অনলাইন ভার্সন
ব্রিটেন প্রবর্তিত অ্যাপস, থামবে কি করোনা সংক্রমণ

জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান স্যার চলে গেলেন, জ্ঞান মনীষা আর পান্ডিত্যের এক অসাধারণ সমন্বয় এমন করে বাংলাদেশের ক‘জন গুণী ব্যক্তিত্ব তাদের জীবন আর কর্মে প্রতিফলিত করতে পেরেছেন!  তাঁর বর্ণাঢ্য কর্মমূখর জীবনটাই তো ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সবুজ ব-দ্বীপটির প্রতিচ্ছবি। এহেন প্রসন্ন মেজাজের চির নিদ্রায় শানিত এ কৃতির মৃত্যু পরবর্তী সংবাদ আমাদের মত অতি সাধারণ গুণমুগ্ধদের পিলে চমকে দেয় বৈকি। 

সময়টাই যে অদ্ভুত বৈপরীত্যে ভরা, করোনা নামক এক অদৃশ্য প্রাণঘাতী রোগের সাথে এক অসম লড়াই চলছে পুরো বিশ্ববাসীর। ক্লান্তিহীন অসম লড়াইয়ের সে বাস্তব কাহিনীটি কখনো জীবনের অতি চরম সত্য মৃত্যুর কাছে হেরে যাওয়ার, কখনো বা অসাধারণ কিছু সময়োচিত উদ্যোগে নিরন্তর মানবসেবায় নিজেকে নিজে ছাঁড়ানোর চেষ্টা আর কখনো বা আপোষ আর ত্যাগের মাঝামাঝি 'লকডাউন' নামক এক আপাত অনিশ্চয়তাময় প্রাচীন গৃহবন্দীর খোলসে শরীর-মনকে বাধ্যগতভাবে আটকে রাখা। চির সমাপ্তির যতি চি‎হ্ন পড়ার সম্ভাবনা এখনও সুদূর, তবে এ প্রাণঘাতী মহামারি ঠেকানোর জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, জীববিজ্ঞানী আর কর্মরত নার্সদের এবং বিশেষ করে দায়িত্বরত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের নানা ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে বৈকি? 

আনিসুজ্জামান স্যারের কথাই ধরা যাক, মৃত্যুর পর তাঁর শরীরে করোনা পজিটিভ প্রমাণিত হয়েছে, অথচ মৃত্যুর পূর্বে তা নেগেটিভ ছিল। এই যে পরীক্ষাগুলো, তা কি আসলে সঠিক বিজ্ঞানসম্মত, টেস্ট কীটগুলো কি আসলেই কার্যকর? ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থানরত এক পরিচিত বেসরকারি উচ্চপদস্থ ভদ্রলোকের বয়ানে জানতে পারলাম তাদের ৪ সদস্য বিশিষ্ট পুরো পরিবার কভিড-১৯ দ্বারা সংক্রমিত। ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক, অথচ মাত্র কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে আরও দুই দুটি পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া গেল তারা আসলে সংক্রমণমুক্ত। ভুলটা কার, পরীক্ষকদের না টেস্ট কীটের অকার্যকারিতা? 

এতো গেল স্বদেশ এবার নিজ বাসভSমি বিলেতে ফিরে আসি। গেল মাসে সদ্য সুস্থ হওয়া এক সহকর্মীর করোনা হতে সেরে উঠার লোমহর্ষক বর্ণনা শুনছিলাম; বুকের ভেতরে চাঁপা ব্যথা, যেন কেউ সাঁড়াশি দিয়ে চেপে ধরেছে আর নিশ্বাস নেওয়া সে বহু কষ্টে থেমে-থেমে নিতে হয়, কানে ভাল শুনছেন না, মুখে বিন্দুমাত্র স্বাদ নেই। তবে, ভদ্রলোকটির কপাল ভাল উনার উপসর্গগুলো ছিল তুলনামূলকভাবে অল্প, তাই বাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন নামক সে বহুল প্রচলিত স্বেচ্ছা নির্বাসন পদ্ধতিতেই তিনি আবার জীবনের স্বাভাবিক গতিতে ফিরতে পেরেছেন। তবে, চমকপ্রদ বিষয় তার আক্রান্ত স্ত্রী সেরে গেছেন অতি দ্রুত মাত্র ৩ দিনেই! কারণ, চলতি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তার স্ত্রীর একবার জ্বর হয়েছিল, ডাক্তারদের ধারণা সে সময়টিতে  শরীরে তৈরি হওয়া এন্টিবডি প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করেছে চলমান অসুস্থতায়। বিষয়টি, নিঃসন্দেহে আশাজাগানিয়া। তবে, এরপরও কথা থেকে যায়। লন্ডনে কর্মরত আর এক পরিচিত সদ্য সেরে উঠা এক পেশাদার ফিলিপিনো তরুণীর ডিজিটাল অভিজ্ঞতা শুনছিলাম; তাকে সর্বমোট ৮ বার টেস্ট করা হয়েছে এবং সর্বশেষ পরীক্ষায় সে করোনা পজিটিভ প্রমানিত হয়েছে। সান্তনা এটাই, তার উপসর্গগুলো তেমন জটিল নয়। তবে, অবাক করা ব্যাপার একজন রোগীকে শনাক্ত করতে এত বার পরীক্ষা করতে হচ্ছে, বিষয়টি সময়সাপেক্ষ এবং দুশ্চিন্তার। 

আবারও সেই মহামূল্যবান প্রশ্নটি অনুচ্চারিত-  ব্যবহৃত টেস্ট কিটগুলো কি আসলেই কার্যকর? 'ওয়ার্ল্ডোমিটারের' এ যাবতকালের সর্বশেষ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্রিটেনে পরীক্ষিত মানুষের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ২৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৫২ জন। আর মৃত্যুর মিছিলে প্রতিদিনকার গড় সংখ্যাটি কিছুটা কমে বেসরকারি হিসেব অনুযায়ী প্রায় ৪৫ হাজার ছুঁই ছুঁই। অকালে ঝরে যাওয়া অসংখ্য প্রাজ্ঞ প্রবীণদের প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি; গ্রীষ্মের শুরুতে মৃত্যুসংখ্যাটি ২০ হাজারের কোঠায় রাখার যে থিওরিটি নিয়ে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা আপাতভাবে ব্রিটিশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে অনেকটা জোর করে শান্ত রাখতে চেয়েছিলেন, চলমান নির্মম বাস্তবতায় তাতে নিশ্চিতভাবেই পানি ঢেলে দেওয়া হয়েছে। 
 
দুঃসংবাদের কালো মেঘে আকাশ ছেঁয়ে গেছে, মেঘ ভেঙ্গে সূর্য উঁকি দেওয়ার মতই সময়ের আলোচিত সুসংবাদ; অক্সফোর্ডের খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী সারাহ গিলবার্ট এ মহামারিটির একটি প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছেন এবং ইতিমধ্যে প্রায় ৫০০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর প্রয়োগকৃত এ ওষুধটির শতকরা ৮০ ভাগ সাফল্য দাবি করে সেপ্টেম্বর নাগাদ তা বাজারজাতের অপেক্ষায়। সারাহ অভিজ্ঞ ব্যক্তি, ইবোলা, সার্সসহ বহু জীবাণু ধ্বংসের সফল নেত্রী। তাঁর দাবি নিতান্ত যৌক্তিক, অন্যদিকে ঐতিহাসিক বন্ধু আমেরিকাও পিছিয়ে নেই। আক্রান্ত আর মৃত্যুর মিছিলে সকলকে টেক্কা দেওয়া বিশ্ব পাঠাগারের নেতৃস্থানীয় ছাত্রটি ও সম্প্রতি প্রতিষেধক আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে, কার্যকারিতা সময় সাপেক্ষ।

রোগের প্রতিষেধক রোগ সারাবে, এ সরল সত্যটি ছোট্ট শিশুটিও বুঝে। তবে, রোগ শনাক্তকরণের জন্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বে ব্রিটেন যে অ্যাপস প্রবর্তন করেছে, তা বাজারে আসার আগেই যথেষ্ট আলোচিত। সরাসরি অভিযোগের তীর তোলা কভিড-১৯ এর উৎপক্তিস্থল চীনের সে তড়িৎ সাফল্যের কথাই ধরা যাক। তারা, মানুষের শরীরে যে অ্যাপসটি প্রয়োগের মাধ্যমে কভিড-১৯ -এর উপস্থিতি জানত তা তিনটি পর্যায়ে বিভক্ত : ক) হলুদ আলো-প্রাথমিক পর্যায় খ) লাল আলো-চূড়ান্ত পর্যায় গ) সবুজ আলো-স্বাভাবিক পর্যায়। 

ইংল্যান্ডের 'আইজেল ওভ হোয়াইট‘ দ্বীপের প্রায় ৭২ হাজার ৩০০ জন মানুষের উপর প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা চালানো এ অ্যাপসটি পুরো ব্রিটেনজুড়ে মের শেষ নাগাদ সফলভাবে প্রবর্তনের অপেক্ষায় টোরি সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতর। ৭ মিলিয়ন নেট ব্যবহারকারী ব্রিটিশদের একটি বড় অংশই  অ্যাপসের জটিল প্রয়োগে অভ্যস্ত নয়। তারা ফেইসবুক, গুগল ব্যবহারের মত সাধারণ কাজ চালানোতে অভ্যস্ত। 

অন্যদিকে, মোট ২ মিলিয়ন ব্রিটিশ জনতা প্রযুক্তি হতে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন। লকডাউনের শেকল হতে বেরিয়ে  জনতাকে কাজে নামানো আর স্বাস্থ্য সুরক্ষা এ দু‘টি প্রধান বিষয়কে মাথায় রেখে বরিস সরকার প্রাথমিকভাবে শতকরা ৬০ ভাগ জনতার উপর এ অ্যাপসের সফল প্রয়োগে ইচ্ছুক। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হতে বলছি, বিগত ২০১৯ সালে 'ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা' আর আন্তর্জাতিক সংস্থা  'অ্যাডেকো' পরিচালিত সেনসাস রিহার্সেল ইভেন্ট ২০২১ এর একজন সফল সরকারি অফিসার ছিলাম আমি। এ প্রকল্পটি পরিচালনা করতে, সে সময় কর্মরত আমাদের 'স্যামসাং গ্যালাক্সি ডিভাইসের' একটি অতি উন্নতমানের অ্যাপস ব্যবহারের সুযোগ হয়েছিল যার ব্যবহার বিধি সংগত কারণেই প্রকাশ করা সম্ভব নয়। যে বিষয়টি মূল, তা  হল এর জটিল কাঠামো আর পর্যাপ্ত প্রশিক্ষকের অভাব যা পুরোপুরি আয়ত্ব করতে আমাদের বেশ সময় লেগেছিল। তবে, এটা অনস্বীকার্য, এটির অভিনবতায় আমরা রীতিমত মুগ্ধ ছিলাম। নানী-দাদিদের বহুল কথিত সে খনার বচন; সারা গায়ে ক্ষত, ওষুধ দেব কত! রুঢ় বাস্তবতায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যাটি ক্রমশ উর্ধ্বমুখি। বিজ্ঞানের এ দারুণ অগ্রগতি পারবে কি জরার এ ছোঁয়াচে অগ্রযাত্রাকে পুরোপুরি থামিয়ে দিতে!

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন