-► তোমরা গতকাল ভাইস প্রিন্সিপাল স্যারের বাসার পাশ থেকে আম চুরি করে খেয়েছো?
: জি না, স্যার!
: সত্যি করে বলো, পরে জানতে পারলে কিন্তু কলেজ থেকে বের করে দেব।
: না স্যার, আমরা খাইনি।
: দেখো, আমরা কিন্তু সব রুম চেক করব, কারও রুমে যদি বাকল বা বিচি পাই, তাহলে কিন্তু খবর আছে!
: সমস্যা নেই, সব বাইরে ফেলে দিয়েছি।
-► স্ত্রী : আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী : অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী : তাই নাকি!
স্বামী : হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
-► শিক্ষক ক্লাসে ব্যাকরণ পড়াচ্ছেন। হঠাৎ তার দৃষ্টি গেল এক অমনোযোগী ছাত্রের দিকে-
শিক্ষক : এই যে তোমাকে বলছি, দুটি সর্বনামের উদাহরণ দাও তো?
ছাত্র : কে? আমি?
শিক্ষক : হ্যাঁ, ঠিক হয়েছে।
-► রেডিওর দোকানে এক খদ্দের এসে রেগেমেগে বলল, এই রেডিওটা বিক্রির সময় আপনি সারা জীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলেন। কিন্তু দুই বছরও তো গেল না।
মালিক হেসে বলল, সারা জীবনের গ্যারান্টি দিয়েছিলাম ঠিকই কিন্তু তখন আপনার স্বাস্থ্য খুবই খারাপ ছিল।
-► জলি বলছে মলিকে, জানিস, সেদিন দেখি আমার স্বামী পাশের বাড়ির মেয়েটার সঙ্গে সিনেমা হলের দিকে যাচ্ছে!
মলি : বলিস কি? তুই পিছু নিলি না?
জলি : না।
মলি : কেন?
জলি : এখন হলে যে সিনেমাটা চলছে, ওটা আমি আগেও দেখেছি।
-► এক পাওনাদার এলো দেনাদারের কাছে।
: গত বছরে আমার কাছে ধার নেওয়া ৫০ রুবল এখনো ফেরত দিলে না যে!
: এই যে, আমার ধারের খাতাটা দেখো, একজন আমার কাছে পায় ১ হাজার রুবল, আরেকজন ৯০০, তৃতীয়জন ৮০০... সিরিয়ালে তোমার নম্বর ১৭। অতএব, হয় তোমার লাইন আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করো, নয়তো আরও কিছু টাকা ধার দিয়ে সিরিয়াল নম্বরটা এগিয়ে নাও।
সংগ্রহ : আফসানা হক, সৈয়দপুর, নীলফামারী