পরীক্ষা দিয়ে বেরিয়েছে দুই বন্ধু।
: কি রে কেমন পরীক্ষা দিলি?
: কিচ্ছু পারিনি, একদম সাদা খাতা জমা দিয়ে এসেছি।
: হায়! হায়! করেছিস কী। আমি ও তো একদম সাদা খাতা জমা দিয়ে এসেছি। স্যার তো মনে করবেন আমি তোর খাতা দেখে নকল করেছি।
►
হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে দৌড়ে পালাচ্ছিলেন এক রোগী। দরজার সামনে তার পথ রোধ করলেন হাসপাতালের দারোয়ান।
দারোয়ান : কী হলো? কোথায় যাচ্ছেন?
রোগী : আর বলবেন না! নার্স বলছিল, ‘ভয় পাবেন না। এটা খুবই সাধারণ একটা অপারেশন। কিছুক্ষণের মধ্যেই হয়ে যাবে।’
দারোয়ান : হ্যাঁ, সে তো ভালো কথাই বলেছে। নার্স আপনাকে সাহস দিচ্ছিল।
রোগী : আরে বোকা, সে আমার সঙ্গে নয়, ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলছিল!
►
স্বামী : জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।
স্ত্রী : কেন? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে?
স্বামী : না। নিজেদের জিনিস চিনে ফেলবে!
►
দুই অভিভাবক তাদের সন্তানের পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে আলোচনা করছে।
‘তা আপনার ছেলে অঙ্কে কত পেল?’
দ্বিতীয় অভিভাবকের জবাব, ‘পঁচানব্বই।’ শুনে প্রথম অভিভাবক প্রায় লাফিয়ে উঠে বললেন, ‘বলেন কী আপনি! পঁচানব্বই? আপনার এক ছেলেই পঁচানব্বই পেয়েছে? পঁচানব্বই পেলে তো আমার দু-দুটো ছেলে পাস করে যেত।’
►
স্ত্রী : এই আজ তো আমাদের প্রথম বিবাহবার্ষিকী আমরা আজ কী করব?
স্বামী : আসো আমরা দুই মিনিট দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করি।
►
ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে-
শিক্ষক : কী ব্যাপার, রুবেল, সুমন। স্কুলে আসতে এত দেরি হলো কেন?
রুবেল : স্যার, আমি আমার মানিব্যাগটা হারিয়ে ফেলেছিলাম। ওটা খুঁজতে গিয়েই দেরি হলো।
শিক্ষক : তা, সুমন তোমার দেরি হওয়ার কারণটা কী শুনি?
সুমন : স্যার, আমি নড়াচড়া করতে পারছিলাম না।
শিক্ষক : কেন, নড়াচড়া করতে পারছিলে না কেন?
সুমন : রুবেলের মানিব্যাগটা তো আমার পায়ের মধ্যে লুকিয়ে রেখেছিলাম, স্যার। ওটা লুকিয়ে কী করে নড়াচড়া করি, বলুন!
-সংগ্রহ : মারজিয়া জিন্নাত সালথা, ফরিদপুর।