শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫

নিশিপ্যাক

মিলন রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
নিশিপ্যাক

গল্প

পাঁচটা বিশের সাগরদাঁড়ি ট্রেনটির আজ আধ ঘণ্টা দেরি হলো। হুইসেল বাজিয়ে এইমাত্র যশোর রেলওয়ে জংশনে প্রবেশ করল। হুইসেল শুনতেই কোনার এক বেঞ্চ থেকে উঠে দাঁড়াল জয়িতা। তাকে ঈশ্বরদী ফিরতে হবে। জয়িতাকে উঠতে দেখে সজীবও উঠল। জয়িতাকে প্যাকেটটি দিতে হবে। এখনই দিতে হবে। জয়িতা কী মনে করবে? চিন্তা করল একবার। কিন্তু উপায় নেই। মন শক্ত করে নিল সজীব। ছোট্ট করে ডাক দিল, জয়িতা, শোনো।

জয়িতাকে এত ক্ষীণ কণ্ঠে কেন ডাকবে সে? অবাক হলো নিজে নিজে। এই ক্ষীণ ডাক এতটাই স্বল্প ছিল যে নিজেই শুনতে পেল না। বরং তিন বছর আগের ডাকটিই যেন কানে ভেসে আসে। যশোর স্টেশনেই জয়িতাকে সেদিন ডাক দিয়েছিল সজীব। সেই স্মৃতি আজ খুব ভর করে তার ওপরে।

সেলুলয়েডের মতো অতীতের দৃশ্যপট যেন হাজির হতে থাকে তার সামনে। অতীতের সেই দিনে জয়িতাকে যশোরে হঠাৎ দেখে অবাক হয়েছিল সজীব। মাঝে বেশ কবছর যোগাযোগ নেই। এরও বছর কয়েক আগে জয়িতার সঙ্গে পরিচয়। বন্ধু তমালের সূত্র ধরে ঢাকায় ওদের দেখা। তমালদের সঙ্গেই প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে পড়ত। একটু বেশিই আধুনিক। ঢাকায় বেশ কয়েকবার দেখা ও আড্ডাবাজির কারণে সম্পর্কটা সহজ হয়ে গিয়েছিল। সেই জয়িতা হঠাৎ যশোর স্টেশনে! অবাক হওয়ারই কথা।

ডাক শুনে জয়িতা ফিরে তাকিয়ে উচ্ছ্বসিত হয়ে বলে, আরে সজীব, তোমার কথাই ভাবছিলাম। ভাবছিলাম যশোরে এলাম, দেখা করতে পারলে ভালো লাগত। আর কী আশ্চর্য দেখা হয়ে গেল!

সেদিন সজীবের বাইকে চড়েই বেরিয়ে পড়েছিল। এরপর মাঝে মধ্যেই যশোরে আসত জয়িতা। সজীবের সঙ্গে ঘুরতো শহরের আনাচকানাচে। মাঝে মাঝে সজীবকে না বলে হারিয়েও যেত। জিজ্ঞেস করলে বলত, বর খুঁজতে গিয়েছিলাম। বছরখানেক এভাবে ঘোরার পর ধীরে ধীরে হৃদয়ের মাঝে একটু একটু করে দুর্বলতা অনুভব করতে থাকে সজীব। যদিও পাত্তা দিত না। কিন্তু হৃদয়ের টান বলে কথা!

দাপটের সঙ্গে ছাত্ররাজনীতি করে আসা সজীব লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে এখন পুরো দস্তুর ব্যবসায়ী। আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের ব্যবসাটা বেশ দাঁড়িয়ে গেছে। কাজের চাপে প্রচণ্ড ব্যস্ত থাকতে হয়। তারপরও জয়িতা এলে সময় দেয়। জয়িতাও সজীবের সঙ্গসুখ উপভোগ করে।

পুরাতন কথা ভাবতে ভাবতে ভাবনার জগতেই ঘুরপাক খেতে থাকে সজীব। ভার্সিটিতে পড়ার সময় কী প্রাণচঞ্চল আর সাহসীই না ছিল জয়িতা। সব কিছুতেই ছেলেদের সঙ্গে পাল্লা দিত। কখনো জিতে যেত, কখনো হারত। কিন্তু হারলেও লড়াই চলত সমানে সমান। সেই জয়িতা; এখন কি একটু ম্রিয়মাণ, একটু অন্যরকম? নিজেকে প্রশ্ন করে সজীব।

যদিও ইদানীং পরিচিত বন্ধুমহল থেকে জয়িতা সম্পর্কে অনেক কানকথা কানে আসে। কিন্তু সজীব কানে তোলে না, পাত্তা দেয় না। এ ধরনের কথা ভার্সিটিতে পড়ার সময়ও শুনেছে। কিন্তু সেসব কথার কোনো ভিত্তি পায়নি। তাই পুরোনো সেই কাব্য নতুন মোড়কে হাজির হওয়ায় পাত্তা দেওয়ার কোনো মানে আছে বলে মনে হয়নি সজীবের।

সে সময় জয়িতা আর তমালকে জড়িয়ে গল্প প্রচার করা হতো অতনুর কাছে; অতনুর গল্প হাজির হতো সজীবের কাছে; আর সজীব-জয়িতা কাহিনি শুনত তমাল। এভাবেই বৃত্তাকারে গল্পগুলো ঘুরে বেড়াত এদিক-সেদিক। মাঝে মধ্যে জয়িতাও এসব গল্প আলোচনায় তোলে। মজা করে সজীবের সঙ্গে। বলে, এই খবরদার! প্রেমে পড়ে বসো না কিন্তু; আমার কিন্তু অনেক প্রেমিক। তারপর হো হো করে হেসে ওঠে। সঙ্গে হাসতে থাকে সজীবও।

সেই সব নানা ঘটনা, কোনোটার সঙ্গে কোনোটার মিল নেই; কিন্তু একই সঙ্গে জড়ো হতে থাকে স্মৃতির আকাশে।

ঈশ্বরদীর উদ্দেশে ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার হুইসেল শোনা গেল। স্মৃতির মেঘ সরিয়ে বাস্তবতায় ফিরে আসার চেষ্টা করে সজীব। জয়িতা ট্রেনে উঠে গেছে। জানলার পাশে বসে মুখ বের করে আছে। বাইরে থেকেই ঘনিষ্ঠ হয়ে দাঁড়ায় সজীব। জানালা দিয়ে আস্তে করে ছোট্ট একটি প্যাকেট বাড়িয়ে দেয় জয়িতার দিকে। কৌতূহলী দৃষ্টিতে সজীবের দিকে তাকাল জয়িতা। হাতে নিল। তারপর প্যাকেটটির ভিতরে তাকিয়েই যেন ফুঁসে ওঠল। তার চোখ নিমিষেই লালবর্ণ ধারণ করল। ক্রুদ্ধ জয়িতা ফেটে পড়তে চাইছে যেন।

শক্ত হাতে প্যাকেটটি দুমড়ে মুচড়ে সজীবের মুখে ছুড়ে দিল। আর বলল, ছিঃ সজীব! তোমাকে আমি আর দশটা পুরুষের মতো ভাবিনি। অন্য চোখে দেখতাম। একেবারে অন্যরকম। কিন্তু তুমি এটা কী করলে! ফুঁসতে থাকে জয়িতা।

শূন্যের দিকে তাকিয়ে জয়িতার সব কথা শুনছিল সজীব। শুনছিল বললে ভুল হবে, হজম করছিল যেন। চোখ ভিজে যাচ্ছিল। কিন্তু সজীবের চোখ ভিজবে কেন- জয়িতা বুঝতে পারছিল না। সে যে কাজ করেছে তাতে আরও বেশি বলা উচিত ছিল বলে মনে করে জয়িতা।

সজীবের বুকের গভীর থেকে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো। ট্রেন ছাড়ার মুহূর্তের হট্টগোলেও টের পেল জয়িতা। কিন্তু তা হবে কেন। সে তো ভুল কিছু বলেনি। খুব ভালোবাসার মানুষ তাকে পশুতুল্য দৃষ্টিতে দেখলে এভাবেই বলা উচিত। জয়িতা বলবে। তাতে সজীবের চোখ ভিজলে ভিজে যাক। তারপরও বলবে। 

সজীব চুপচাপ সময় থেকে বেরিয়ে এলো। বেদনার্ত চোখে জয়িতার দিকে তাকাল। সেই দৃষ্টিতে কষ্ট, ঘৃণা, হতাশা, তাচ্ছিল্য, ভালোবাসা সব যেন এক সঙ্গে মিশে ছিল। মুখ খুলল। আস্তে আস্তে জয়িতাকে বলল, তোমাকে দেওয়ার উদ্দেশে এই বিশেষ প্যাকেটটি কিনতে আমাকে কোনো ফার্মেসিতে যেতে হয়নি জয়িতা। কোনো বন্ধুও আমাকে সাহায্য করেনি। এই প্যাকেটটি আমার ভালোবাসার নীলপরিটির। এটা আমার অফিসে তার ব্যাগ থেকেই পড়ে গিয়েছিল।

সজীবের এই কথাগুলো জয়িতার মুখের সব রক্ত শুষে নিচ্ছিল। পান্ডুর মুখটির দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে ছিল সজীব। ঠোঁট কাঁপছিল। কথা বলতে পারছিল না। চোখে যেন সাগর দেখা যাচ্ছিল। তারপরও তাকে আজ বলতে হবে। সে আবার বলল, জানো আমার ভালোবাসার নীলপরিটির নাম কী?

জয়িতা যেন সব বুঝে গিয়েছে। সে যেন জেনে গিয়েছে ওই নীলপরিটির সব। একটু আগে জয়িতার চোখে জমে ওঠা রক্ত সারা শরীরে মিলিয়ে গেল। আর সেখানে ভেসে উঠল এক অনুভূতি, ক্ষমা পাওয়ার এক আকাক্সক্ষা।

ট্রেনটি চলতে শুরু করেছে। কিন্তু জয়িতার মনে হলো, ধাবমান ট্রেনটি স্থবির, নিশ্চল। ছুটতে শুরু করেছে প্ল্যাটফর্মটি। আর সেই প্ল্যাটফর্মের উপরেই আরও দূর থেকে দূরে চলে যাচ্ছে সজীব। দূর, বহু দূর...।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে