শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সাহিত্যের সব্যসাচী আলাউদ্দিন আল আজাদ

প্রত্যয় জসীম
প্রিন্ট ভার্সন
সাহিত্যের সব্যসাচী আলাউদ্দিন আল আজাদ

ইটের মিনার, ভেঙেছে ভাঙুক, ভয় কী বন্ধু, দেখ একবার আমরা জাগরী-চার কোটি পরিবার। প্রথম শহীদ মিনার ভাঙার প্রতিবাদে ভাষা আন্দোলন নিয়ে প্রথম কবিতা লিখেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের মেধাবী ছাত্র, আলাউদ্দিন আল আজাদ। সময়ের পালা বদলে তিনি হয়ে ওঠেন বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী সব্যসাচী সাহিত্যিক।

জন্ম : ১৯৩২ সালের ৬ মে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার রামনগর গ্রামে। বাবা গাজী আব্দুস সোবহান, মা মোসাম্মাৎ আমেনা খাতুন। মাত্র এক বছর বয়সেই মাকে হারিয়েছিলেন আলাউদ্দিন আল আজাদ। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় হারিয়েছিলেন বাবাকেও। তারপর শুরু হলো তাঁর জীবন সংগ্রাম। এরপর দাদির কাছে বেড়ে ওঠা তাঁর। কিন্তু গ্রামের সংসারে তখন ভীষণ অভাব। তেতাল্লিশের দুর্ভিক্ষের ভয়াবহতা। মানুষ মারা যাচ্ছে অনাহারে। একবার তাঁর দাদির খুব অসুখ। আর্থিক অনটন ও দুরবস্থায় চিকিৎসক দেখাতে পারলেন না। রচনা প্রতিযোগিতায় যে সোনার মেডেল পেয়েছিলেন সেটাই ভৈরব বাজারে বিক্রি করে বাজার থেকে যখন ডাক্তার নিয়ে বাড়ি ফিরলেন দেখলেন দাদি মারা গেছেন। ড. সফিউদ্দিন আহমদ রচিত সাহিত্যের সব্যসাচী আলাউদ্দিন আল আজাদ বইতে এমনই কাহিনি দেখতে পাই। ট্র্যাজেডির এই নায়ক এক সময় হয়ে উঠলেন বিখ্যাত সাহিত্যিক। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটক, শিশু সাহিত্য, গবেষণা- যেখানে হাত রেখেছেন ফলিয়েছেন সোনা। কিংবদন্তি সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ আলাউদ্দিন আল আজাদের কর্মজীবন ছিল বহুমাত্রিক ও বর্ণাঢ্য।

রায়পুরেরই স্থানীয় নারায়ণপুর শরাফতউল্লাহ উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয় থেকে প্রবেশিকা পাস করেছিলেন তিনি। সালটা ১৯৪৭। সে বছরই হলো দেশভাগ। তাঁর ইচ্ছে তিনি ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজে ভর্তি হবেন। সেখানেই ভর্তি হলেন কলা বিভাগে। ১৯৪৯ সালে কৃতিত্বপূর্ণ ফল করে জায়গা করে নিয়েছিলেন বোর্ডের মেধাতালিকায়। ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজে থাকার সময় কলেজের ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন তিনি। ১৯৫০ সালে আলাউদ্দিন আল আজাদ ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে। স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উভয় পরীক্ষায় তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন।

আলাউদ্দিন আল আজাদের সাহিত্যচর্চার সূচনা হয়েছিল ১৩ বছর বয়সে। ১৯৪৬ সালে মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন সম্পাদিত সওগাত পত্রিকার শ্রাবণ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছিল তাঁর প্রবন্ধ আবেগ এবং গল্প জানোয়ার। তখন তাঁর বয়স ১৪ বছর। ১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের সময় আলাউদ্দিন আল আজাদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। ছিলেন ভাষা আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারির রক্তাক্ত ঘটনার দিনে বিক্ষোভকারীদের একজন হিসেবে আলাউদ্দিন আল আজাদ প্রত্যক্ষ করেন একুশের প্রথম শহীদ রফিকউদ্দিনের নির্মম মৃত্যু ও জব্বার, বরকতের গুলিবিদ্ধ হওয়ার দৃশ্য।

একুশের প্রথম বুলেটিন যার শিরোনাম ছিল বিপ্লবের কোদাল দিয়ে আমরা অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর কবর রচনা করি। এখানে ঠাঁই পেয়েছিল আলাউদ্দিন আল আজাদের রচিত স্মৃতি স্তম্ভ কবিতাটি।

১৯৫৫ সালে নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজে প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। ১৯৫৬ সালে যোগদান করেন জগন্নাথ কলেজে। ১৯৬২ সালে যোগ দেন সিলেট এম সি কলেজে। সেখান থেকে ১৯৬৪ সালে চট্টগ্রাম কলেজে। ১৯৬৯ সালে লন্ডনে যান পিএইচডি করতে। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতার পক্ষে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখেন তিনি। দেশে ফিরে ১৯৭৪ সালে ঢাকা কলেজে অধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন। ১৯৭৫ সালে যোগদান করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে। পেশাগত জীবনে মস্কোর বাংলাদেশ দূতাবাসে সংস্কৃতি উপদেষ্টা, শিক্ষা সচিব, সংস্কৃতিবিষয়ক বিভাগ ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়েরও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছিলেন আলাউদ্দিন আল আজাদ। সাত বছর তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা। বিখ্যাত রয়েল সোসাইটির ফেলো ও যুক্তরাষ্ট্রের মডার্ন ল্যাঙ্গুয়েজ সোসাইটির মেম্বার ছিলেন। আলাউদ্দিন আল আজাদের প্রথম উপন্যাস তেইশ নম্বর তৈলচিত্র প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬০ সালে। প্রথম উপন্যাসেই সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন আলাউদ্দিন আল আজাদ। যে উপন্যাসের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তীতে নির্মিত হয়েছিল বিখ্যাত চলচ্চিত্র বসুন্ধরা। প্রথম প্রবন্ধ সংকলন, প্রথম কাব্যগ্রন্থও প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬১ সালে। কবিতা, নাটক, উপন্যাস, গল্প, প্রবন্ধ, শিল্পসাহিত্য সমালোচনা, নন্দন তত্ত্ব থেকে গবেষণা, শিশুসাহিত্য, সম্পাদনা, অনুবাদ-সাহিত্যের প্রতিটি ধারায় ছিল আলাউদ্দিন আল আজাদের বিচরণ। আলাউদ্দিন আল আজাদ একাধারে ছিলেন শিক্ষক এবং গবেষক। জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান মণিহার-এরও পুরোধা ছিলেন আলাউদ্দিন আল আজাদ। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলা সংস্কৃতিকে সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষী মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি।

তাঁর সৃষ্টিকর্মের সম্ভার অবিশ্বাস্য। মোট ১১৮টি গল্প, ২৪টি উপন্যাস, ১২টি নাটক, ১১টি কাব্যগ্রন্থ, পাঁচটি প্রবন্ধ সংকলন, ত্রিশের বেশি সংকলিত গ্রন্থ, বিশের অধিক অনূদিত গ্রন্থ এবং অজস্র সাহিত্য সমালোচনা। পঞ্চাশ দশকের প্রথম ভাগ থেকে নব্বইয়ের শেষভাগ পর্যন্ত, টানা ৫০ বছরেরও অধিক সময় ধরে বিস্তৃত ছিল আলাউদ্দিন আল আজাদের সাহিত্য সাধনা। একাধারে প্রগতিশীল ও মানবতাবাদী ভাবধারায় সাহিত্যচর্চা। অন্যদিকে গ্রামের মানুষ ও তাদের সংগ্রাম, প্রকৃতির ঐশ্বর্য ও সংহারমূর্তি সাহিত্যে তুলে ধরা কিংবা নগরজীবনের কৃত্রিমতা, রাজনৈতিক সংগ্রাম, নিপীড়ন, প্রতারণা সমস্তই ছিল আলাউদ্দিন আল আজাদের সাহিত্যের উপজীব্য। আলাউদ্দিন আল আজাদের সাহিত্যে এসেছে বাংলাদেশ ও পূর্ব বাংলার পটভূমি। তিনি ছিলেন ভাষা আন্দোলনের গণমুখী ও স্বদেশপ্রেমী সাহিত্যধারার সাহিত্যিক। বাংলা এবং বাঙালির জীবনকে উপজীব্য করে সাহিত্যের মূলধারায় এমন বিস্তৃত পরিসর তৈরি করতে পেরেছেন খুব কম সাহিত্যিকই। তাই তো আলাউদ্দিন আল আজাদ তাঁর সৃষ্টিকর্মের মধ্য দিয়ে বেঁচে থাকবেন সমগ্র বাংলা ভাষাভাষী মানুষের হৃদয়ে।

বাংলা একাডেমি পুরস্কার ও একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার ও গবেষক আলাউদ্দিন আল আজাদ ২০০৯ সালের ৩ জুলাই মারা যান।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
স্বর্গে দাঁড়ানো নরকের কাক
তোমাকে ভালোবাসার পর
তোমাকে ভালোবাসার পর
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
রোদ বেয়ে বৃষ্টি নামে
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
বৃষ্টিসূত্রে রচিত পঙ্‌ক্তিমালা
রক্তমাংসের ফুল
রক্তমাংসের ফুল
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
সাহিত্যের রাষ্ট্রবিরোধিতা
বেদনা সেলাই
বেদনা সেলাই
আমি নদী অথবা নদীই আমি
আমি নদী অথবা নদীই আমি
প্রত্যাশা
প্রত্যাশা
নীলকবুতর
নীলকবুতর
দহনের সন্তরণ
দহনের সন্তরণ
অপ্রাপ্তি স্বীকার
অপ্রাপ্তি স্বীকার
সর্বশেষ খবর
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৫৮ রানের ইনিংসে মিচেল স্টার্কের একাধিক বিশ্ব রেকর্ড
৫৮ রানের ইনিংসে মিচেল স্টার্কের একাধিক বিশ্ব রেকর্ড

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাচিকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ
অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় চাচিকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে দুইজন নিহত
পদ্মা সেতুতে বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস
আজ বিশ্ব রক্তদাতা দিবস

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি সীমিত: বলছেন বিশেষজ্ঞরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান
ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রও দায়ী : জাতিসংঘে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৭৮, আহত ৩২০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় নিন্দা পুতিনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির
৫৩ বছর ইমামতি শেষে গ্রামবাসীর সম্মাননা পেলেন মাওলানা কবির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে দুই শতাধিক মিসাইল হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের
ইসরায়েলিদের নতুন করে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার নির্দেশ আইডিএফের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার
অস্ত্র ও লুণ্ঠিত মালামালসহ মেহেরপুরে ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড
কুড়িগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮.২ ডিগ্রি রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ না পেয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা
জয়পুরহাটে তুলসীগঙ্গার তীরে ২০০ বছরের পুরোনো ঘুড়ির মেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু
সাতকানিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধুর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা
অবশেষে বাগ্‌দানের খবর জানালেন ব্রিটিশ গায়িকা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী
জাংকুকের বাসায় ঢোকার চেষ্টা, গ্রেফতার চীনা তরুণী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা
সৎ-মা ও দাদিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা