শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

অব্যক্ত আলাপ

মার্জিয়া নীলিমা
প্রিন্ট ভার্সন
অব্যক্ত আলাপ

গল্প

হেমন্তের নরম রোদ এসে পড়েছে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দুই পাশে। মুক্তাগাছা মুন সিনেমা হলের পাশ দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম, দেখলাম- সাদা পাঞ্জাবি-লুঙ্গি পরা এক বৃদ্ধ মাথায় চারাগাছের ঝাঁপি নিয়ে বিকেলের হাটে যাচ্ছেন। সাথে সাথে তার দ্বিগুণ লম্বা ছায়াও যাচ্ছে। একটা হাত ঝাঁপির ওপর তুলে আর একটা হাত দ্রুত সামনে-পিছনে যাওয়া-আসা করছে। নরম রোদে ধানগাছগুলো হেসে যাচ্ছে। দেখলে যে কারও মনে খুশির বান ডাকবে। ঝিরিঝিরি বাতাসে ধানগাছগুলো দুলছিল। হেমন্তের নরম সোনারাঙা রোদ ধানের শীষগুলো আমাকে ডাকছিল। আমার বামপাশে রীনা আপা বসেছিলেন, তিনি সেই ডাক শুনতে পাননি। যেমন আমার আব্বার ডাক অনেকেই শুনতে পেতেন না। এই তো সেদিন বুধবার সকাল বেলা, আমি যখন আব্বার কাছে গেলাম, তার মুখজুড়ে হাসি ছড়িয়ে পড়ছিল। আব্বার মুখে আমার হাত রাখতেই সেই হাসির কিছু হাসি মুক্তোর দানার মতো ছড়িয়ে পড়ল ঘরের মেঝেতে। কিছু রহস্যমিশ্রিত হাসি হেসে জানালা দিয়ে চলে গেল। আমি আব্বার মুখ ও গলায় হাত দিয়ে ছোট বাচ্চার মতো আদর করতে লাগলাম। তারপর আমার হাত আব্বার হাতের আঙুল ধরে একটু ওপরে তুলতেই পুরো হাতটা অশক্ত হয়ে, হালকা থেকে হালকা হয়ে আমার হাত থেকে পড়ে গেল। তখনো তিনি হাসছিলেন। তার মুখ, ঠোঁটের কোণা, নাকের দুই পাশ, এমনকি বন্ধ হয়ে থাকা দুই চোখের কিনারাও সুগন্ধি ছড়িয়ে হাসছে।

বুকের ওপর থেকে পাতলা কাপড়টা সরাতেই, মৃদু হাওয়া উড়িয়ে নিয়ে গেল আব্বার শিয়রে রাখা সাদা ফেব্রিকে সাদা সুতোয় হাতের কাজ করা পাঞ্জাবিটা। উড়িয়ে নিয়ে যেতে শুধু দেখলাম। আটকানোর মতো কিছুই করতে পারলাম না। সাদা পাঞ্জাবি সাদা আকাশে বিদ্যুৎ চমকানোর মতো ওপরে উড়ে গিয়ে মিলিয়ে গেল।

আব্বাকে ডাকতে যেয়ে শক্তি পাচ্ছিলাম না। আমার ভিতর থেকে ‘আব্বা আব্বা’ ডাকতে চাইছিলাম। কিন্তু কিছুতেই সেই ডাক গভীরভাবে ডাকতে পারছিলাম না। ফিসফিস করে শুধু ‘আব্বা’ বলে বারবার ডাকছিলাম। পাশের ড্রয়িংরুমে মেজো ভাই কারও সাথে কথা বলছিলেন। আমি আব্বার প্রশস্ত বুকের দিকে তাকিয়ে বললাম, ভাই আব্বা তো কথা বলে না। আব্বার বুক থেকে খুশবুর ঢেউ আমাদের বিমোহিত করে রাখছিল। অন্য রুম থেকে আম্মা এসেই প্রিয়জনকে প্রিয় নাম ধরে ডেকে, মাথার নিচ থেকে বালিশটা সরিয়ে রাখলেন। আমি অবাক হলাম, আব্বার মাথার বালিশ তারই প্রিয়সঙ্গিনী সরিয়ে দিল! যাকে বাসর রাত থেকে সঙ্গিনী পেয়ে একসঙ্গে সাতষট্টি বছর সুখে-দুঃখে পার করলেন। শুধু দেখেই যাচ্ছিলাম। আমার কী করণীয়। আম্মা ভাইকে বলছে- পাগুলো সোজা করে দে। পাগুলো সোজা করতেই আমার মনে পড়ে গেল আমার শৈশবের কথা। আমাকে কোলে করে আব্বা হেঁটে হেঁটে স্কুলে নিয়ে ভর্তি করে দিয়েছিলেন। আর একবার আমাকে সাথে নিয়ে পিকনিকে গিয়েছিলেন। মধুপুরে অনেক গাছ-গাছালির ছায়ার নিচ দিয়ে আমাকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন। আজ সেই পা নিথর। আম্মার মুখ থেকে হাহাকার সুর একটু পরপর বের হচ্ছে। আবার বললেন- মাথাটা উত্তরমুখী করে দে। আম্মা যা-যা করতে বলছেন ভাই সেভাবে তাই করছেন। কেউ প্রেসার দেখছে। কিন্তু প্রেসারের মেশিনে কোনো কালো রিডিং কাজ করছে না। ছোট ভাই ডাক্তার ডেকে নিয়ে আসল।

আম্মা নিজেই আব্বার মুখটা পশ্চিমমুখী করে দেন। আম্মা কিছুটা সামনের দিকে ঝুঁকে বলছেন, পাখি হয়ে উড়ে গেলা। একটা বার ডাকলা না। কতই না ডাকতা। কত যত্নে আগলাইয়া রাখতা। কাগজে ‘ভালোবাসি’ কোনো দিন লেখ নাই। কোনো দিন ছবিও তোল নাই। কিন্তু পরম আদরে, আলিঙ্গনে, সম্মানে একসঙ্গে থেকেছি।

ভাই বললেন, আম্মা ডাক্তার সাব এসেছেন। আম্মা বরাবরের মতো মাথার কাপড়টা টেনে অন্য রুমে চলে যান। আমি আব্বার আঙুল থেকে প্রেসার মাপার মেশিনটা বের করে বললাম, এটা নষ্ট তাই কাজ করছে না। হাসপাতালেও এ রকম কয়েকবার হয়েছিল, দেখেছিলাম। ডাক্তার বললেন, আচ্ছা ঠিক আছে আমি সব দেখছি। মহিলারা সব রুম থেকে বের হয়ে গেলাম।

আব্বার বিভিন্ন রিপোর্ট, কাগজের জন্য ডাক্তারের কাছে আমাকেই ডাকত। কিন্তু আজকে ডাকছে না। নিজেই রুমের ভিতর ঢুকলাম। দেখি বেডে চিৎ হয়ে শুয়ে আছেন আব্বা। তাঁর বুকে ডাক্তার এক হাতের ওপর আর এক হাত দিয়ে জোরে জোরে চাপ দিচ্ছেন। তাঁর হাতটা সরিয়ে বললাম, আব্বা তো ব্যথা পাচ্ছেন। আব্বার যে নরম শরীর! সারা জীবন শক্ত কোনো কাজ করেন নাই।

এই বুকে কতদিন আমি ঘুমিয়েছি। আবার সকাল বেলা যখন আম্মা উঠে চলে যেতেন আমি বিছানায় আব্বার তসবি-টুপি নিয়ে খেলা করতাম। খেলতে খেলতে একসময় আমার মাথাটা আব্বার বুকের ওপর রেখে ওপরের ছাদের দিকে তাকিয়ে টিকটিকিদের দৌড়াদৌড়ি দেখতাম, আর হাসতাম। যখন বিছানা থেকে নামিয়ে দিতে বলতাম- ঘুমের চোখে আমাকে নামিয়ে দিয়ে জুতো পরতে বলতেন। সেই বিস্তীর্ণ বুকে এত জোরে জোরে ব্যথা দিচ্ছে।

বড় বোনের ছেলে বলল, নানা ভাই উঠবে। আমি রুম থেকে আবার বের হয়ে আসলাম। সোফাতে বসতেই কেমন জানি কান্না আসছে। কিছুতেই কান্না থামাতে পারছিলাম না।

এর আগে কোনো দিন এত জোরে কাঁদিনি। আজ আমার এ কী হলো! দেয়ালগুলো ফাঁকা হয়ে ভিতরের আস্তর খোলা লাল ইট আমার দিকে চেয়ে আছে। আব্বার নাতি-নাতনিরা চোখের পানি ফেলতে-ফেলতে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করছে। নাতিদের একজন বলল, নানাভাই উঠবে। তা হলে তো আব্বা হাঁটতে পারবেন। আগের মতো সব ঘুরে ঘুরে দেখবেন। এমন সময় ঘর থেকে শব্দ আসল সবাই সরেন। তাকিয়ে দেখি চাদরে মুড়িয়ে নিচে নিয়ে গেল আব্বাকে। তখনই মসজিদের মিনার থেকে মাইকে ভেসে এলো ঘোষণা। একটি শোক সংবাদ...!

আম্মাকে আব্বা অনেক দূর থেকে এনেছিলেন। আম্মা ছিলেন মফস্বলের মেয়ে। জেলা শহর থেকে মফস্বল যেতে তখন ভালো রাস্তা হয়নি। আব্বা আর তাঁর ছোট বোনের স্বামী বাইসাইকেল চালিয়ে বিয়ে বাড়ি গিয়েছিলেন। দাদা অন্য মুরুব্বিদের নিয়ে আগের দিন চলে গিয়েছিলেন। দক্ষিণপাড়ার এক পুকুরে সাঁতার কেটে গোসল করেন। পাজামা- পাঞ্জাবি পরে, আতর মেখে, পশ্চিমপাড়ার খান বাড়িতে যান কবুল করে বিয়ে করতে।

আম্মা ছিলেন মা-হারা সন্তান। তার এক ভাই ছিলেন। আর প্রাইমারিতে পড়ানো বাবা মাসে বিশ টাকা মাইনে পেতেন। ছোট সংসার চলে যেত। আম্মা খুব ছোট থাকায় তাঁর নানুও থাকতেন একসাথে। আম্মাকে অর্ধেক পথ গরুরগাড়ি দিয়ে, বাকি অর্ধেক পথ পালকি দিয়ে জ্ঞানের ঘাট দিয়ে নতুন শ্বশুরবাড়ি নিয়ে আসেন।

পালকি থেকে নামিয়ে একটি জলচৌকিতে দাঁড় করিয়ে রাখে আম্মাকে। একটা পানিভর্তি বড় গামলা এনে তার মধ্যে পা ভিজিয়ে হাঁটতে বলেন। সেই সময়েই আব্বা এসে উপস্থিত হন। এসব করতে নিষেধ করেন। আব্বার কারণে প্রথম বিপদ থেকে রক্ষা পান মা। কিন্তু ভিতরে ভিতরে দাদি, ফুফুদের মধ্যে অসন্তোষ শুরু হলো। সারা দিন কাজ করতে হতো। কারণ ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ জনের বিশাল পরিবার। দুপুরের খাবার খেতে সময় পেতেন না। বিকেল বেলা এক হাতে পানির গ্লাস ধরে, অন্য হাতে ভাতের লোকমা মুখে দিয়ে, পানি দিয়ে খালি ভাত গিলতেন। তখন টাইমের কল ছিল। চৌবাচ্চা থেকে পানি টেনে নিয়ে গোসলখানায় জমিয়ে রাখা হতো। শ্বশুর-শাশুড়ি, ননদ-দেবরদের গোসল করে রেখে আসা কাপড় ধুতে ধুতে অনেক সময় সন্ধ্যা হয়ে যেত। সন্ধ্যা হয়ে গেলেও বকা দিত। একদিন আব্বা এসে দেখে ফেলেন, দাদা-দাদি খুব খারাপ ব্যবহার করছেন। দাদি ছিলেন মান্নাফ বেপারীর একমাত্র মেয়ে। আব্বার নানা ছিলেন অনেক ধনী। তখন আব্বা আম্মাকে নানার বাড়ি রেখে আসেন। আসার সময় আম্মার হাতে কিছু টাকা দিয়ে আসেন।

আব্বার অনেক প্রশংসার পাশাপাশি গুণের কথাও আম্মা বলতেন। আম্মাকে নানার বাড়ি বেড়াতে পাঠানোর আগেই- আব্বা খবর জানিয়ে দিতেন। আম্মার নানু খবর শুনে আগেভাগে কুয়া থেকে পানি তুলে কিছু পানি গরম করে, জলে ভাসা সাবান এবং গামছা নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকতেন। কিছুক্ষণ পরপর আনুখালাকে পাঠাতেন- গাড়ির শব্দ শোনা যায় নাকি। সারা দিনে একটি, দুটি গাড়ি চলত তখন। নতুন রাস্তা। বাড়ির সামনে শুধু ধানখেত। তারপর ষোল মৌহিষের রাস্তা, এরপর আরও অনেক ধানখেত। পুবে মেইন কাঁচাপাকা সড়ক। সূর্য পশ্চিমে যাবে যাবে। আনুখালা বাড়ির ভিতর দৌড় দিয়ে বলে : নানু বুজি আইছে, বুজি আইছে!

আম্মার নানু বোরকা খুলে লেবুর শরবত খেতে দেন। রান্নাঘর থেকে আবার গরম করা পানি কুয়ার পাড়ে নিয়ে নাতিকে গোসল করিয়ে দেন। জলেভাসা সাবান দিয়ে মাথার জট হওয়া চুল ঘষে ঘষে পরিষ্কার করে দেন।

খাওয়ার পর চুলে তেল দিতে গিয়ে রাগে ফস ফস করে। মওলানা আরিফ রাব্বানী আসুক। তারে কেডা কইছিল বিদেশে বিয়া দিতে। দেশে কি জাতের ছেলেপুলা ছিল না।

এই বলে চিরুনি দিয়ে এমন জোরে চুল আঁচড়ালেন যেন, এক হাত লম্বা চুল তিন হাত হয়ে গেছে। আম্মার চিবুকে হাত দিয়ে বলেন, দেখ কত চুল উঠে পড়ছে।

চুল তো উঠবেই। ফজরের নামাজ পড়ে নিজের ঘর থেকে বের হয়ে মাগরিবের নামাজের সময় নিজের ঘরে ঢুকতেন। অন্য দুই বেলার নামাজ শাশুড়ির ঘরেই পড়তেন। মাথার চুল আঁচড়ানো তো দূরের কথা, নিজের মুখটাও দেখার সুযোগ ছিল না।

আব্বার যেদিন বাড়ি থেকে আম্মাকে নিয়ে আসার কথা থাকত। আম্মা সেদিন কিছুক্ষণ পরপর পাটশোলার বেড়ার ফাঁক দিয়ে সড়কের দিকে তাকিয়ে থাকতেন।

বেড়ার গা ঘেঁষেই একটা কামিনি ফুলের গাছ ছিল। সেই ফুলের গন্ধ আমাদের প্রিয় ছিল।

আমার বোন আব্বাকে দেখতে নিচে চলে গেলেন।

আব্বা নিজেই তাঁর শেষবেলার সাদা তিন টুকরো কাপড় মদিনা থেকে কিনে এনেছিলেন,

বিশ বছর আগে। ভাদ্র মাস আসলে আমরা শুধু তা রোদে দিতাম। তারপর ভাঁজ করে আবার রেখে দিতাম। আম্মা বড় ভাগ্নের ছেলেকে ভাঁজ করা সেই সাদা কাপড় স্টিলের আলমিরা থেকে বের করে দেন। এর মধ্যেই আরও তিন-চারজন চলে আসে কাপড় নিতে। আব্বা সারা জীবন সাদা পোশাক পরতেন। মামি-চাচিরা বলতেন- ভাইসাহেবের মনও সাদা। সাবান দিয়ে গোসলের আগে মগ, বালতির জন্য দুজন নিচ থেকে ছুটে আসলো। আমার মেয়ে পাশে বসে জিগ্যেস করে- মা বরইপাতা, বাঁশপাতা দিয়ে কী করে? আমার মেয়েকে বললাম, এসব দিয়ে নানাভাইকে গোসল করাবে, সাজাবে। ও বলে, আমি নানাভাইকে দেখব।

আমার নানা বাড়ির সবাই আম্মাকে বুজি ডাকে।

মামা এসে বলেন, বুজি কই?, চলেন নিচে যাই। শেষ দেখা দেখে আসেন। কত সুন্দর লাগছে।

সারা জীবনই তাকে সুন্দর লেগেছে। কোথাও গেলে মানুষ তাকিয়ে থাকত। আম্মা আরও কিছু বলতে যেয়ে আটকে যান। আম্মার সাথে সাথে আমরাও নিচে যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়ালাম।

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
সর্বশেষ খবর
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি