শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্য গাথা

পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার প্রথম নারী হিসেবে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন। এরই মধ্যে অর্জনের হালখাতায় যোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট পুলিশ  মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ, জাতিসংঘ শান্তি পদক, উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৬। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন...

পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও জাতিসংঘ মিশনে তার কর্মতৎপরতা পুলিশ মহলে প্রশংসিত। ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন জাতিসংঘ শান্তি পদক, প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ। মাদক নিয়ন্ত্রণ ও নারী নির্যাতন মোকাবিলায় সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে তিনি অনুকরণীয় অবদান রেখে চলেছেন। ফরিদপুরের মেয়ে এখন চাঁদপুরবাসীর মন জয় করে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন। তার উত্থান, অর্জন ও ভালোলাগা নিয়ে লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

ব্যর্থতা থেকেই জয়যাত্রা

হতে চেয়েছিলেন আইনজীবী। পরিবার-স্বজনরাও সেই স্বপ্ন জ্বালিয়ে দিয়েছিল তার বুকে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আইন বিষয় পেলেন না, পড়তে হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। অনার্স করার সময়ই বিএনসিসি-তে নাম লেখান। তখন সেরা ১০ ক্যাডেটের একজন হিসেবে রাইডার ফ্লাইংয়ে সুযোগ পেয়ে যান। একজন পাইলটের সঙ্গে ওড়ার সুযোগ ছিল সেটি। বিএনসিসি-তে থাকার সময় প্যারেড করেছেন, অস্ত্র ধরেছেন। তাদের পোশাক, নিয়মশৃঙ্খলা দেখে তার মনে হলো— এমন কিছু হবো, পুলিশ হবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে বিসিএস দিলেন, মেধার জোরে উত্তীর্ণ হলেন। শামসুন্নাহার বলেন, ‘বিসিএস ক্যাডারে আমার প্রথম পছন্দই ছিল পুলিশ। বিএনসিসি করে আসায় পুলিশ ক্যাডারের জন্যই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে।’ সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে ২০০১ সালে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেন শামসুন্নাহার। মানিকগঞ্জ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, পুলিশ সদর দফতর, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৯-২০১০ পর্যন্ত জাতিসংঘ মিশনের মাধ্যমে পূর্ব তিমুর জাতীয় পুলিশের মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্বেও ছিলেন। এ ছাড়া ২০১১-২০১৪ পর্যন্ত জাতিসংঘের শাখা অফিস ইতালিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। কর্মতৎপরতার গুণে ৭ বার জাতিসংঘ শান্তি পদক লাভ করেছেন। বাংলাদেশ পুলিশে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), ৩ বার আইজি ব্যাজপ্রাপ্ত হন তিনি। ২০১৬ সালে পেয়েছেন উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড। শিক্ষাজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০০৫ সালে এমফিল করেন। পরে স্কলারশিপ পেয়ে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন।

ফরিদপুরের মেয়ে শামসুন্নাহার। তার বাবা শামসুল হক ও মা আমেনা বেগম। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় শামসুন্নাহার।

 

ইতিহাস গড়ে প্রশংসিত

‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৬’ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন এসপি শামসুন্নাহার। মহানগর পুলিশ, রেঞ্জ পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও র‌্যাবসহ পুলিশের ১৩টি দলের সহস্রাধিক সদস্যের প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি দেশজুড়ে প্রশংসিত হন। ২০১৭ সালেও পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। ইতিহাস গড়া শামসুন্নাহার বলেন, সারদা ট্রেনিং স্কুলে থাকতেই স্বপ্ন ছিল এ ধরনের সম্মানজনক প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার। কিন্তু এ কথা কাউকে বলিনি। প্যারেডে সব সময়ই আমার নাম থাকত। ২০১৫ সালের অক্টোবরের দিকে চিঠি পেলাম। তখন সেখানে আমিসহ পাঁচজনের নাম ছিল। অবশেষে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্মানজনক সুযোগ পাই। প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করতে পেরেছি, প্যারেডে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি— এ আমার অনেক বড় প্রাপ্তি। আমি সৌভাগ্যবতী। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) অর্জনটিও অত্যন্ত সম্মানজনক। এ পদক প্রাপ্তি আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে, আমার ওপর আরও গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

সৎ ও সাহসী বলেই এত সুনাম

২০১৫ সালের জুনে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন শামসুন্নাহার। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা বলেই তার সুনাম রয়েছে পুলিশ বাহিনীতে। চাঁদপুরে ইতিমধ্যে মাদক, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন তিনি। এই যাত্রাপথের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, এখনো অনেক কাজ করা বাকি। অনেকটা যেন— সবেমাত্র বীজ বপনের জন্য জমি তৈরি হয়েছে। মাদক, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন রোধে আমরা সক্রিয় রয়েছি। এ ছাড়া কমিউনিটি পুলিশিংকে সফল করতে বদ্ধপরিকর আমি। জনগণকে বাদ দিয়ে পুলিশিং হতে পারে না। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে কাজ করতে চাই। চাঁদপুরকে বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে দেখাতে চাই।

 

সচেতনতা তৈরিতে অগ্রগণ্য

নারী এসপি হিসেবে সবার নজর কেড়েছেন শামসুন্নাহার। শুরুর দিকে নারী এসপি বলে যারা শামসুন্নাহারকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন তারাও এখন তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছেন তিনি। নিজেই শিশুদের সঙ্গে ভ্যানে চড়ে, বাদ্য-বাজনা নিয়ে ছুটছেন বাজারে-বন্দরে। হচ্ছে রচনা প্রতিযোগিতা। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে খুলেছেন নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র। পুলিশি সহায়তা প্রত্যাশীরা সমস্যার দ্রুত সমাধানের আস্থাভাজন হিসেবেই পাচ্ছেন তাকে।  শামসুন্নাহার বলেন, একসময় জজ-ব্যারিস্টার হতে চেয়েছিলাম। তা হতে পারিনি। কিন্তু সে ব্যর্থতা ছাপিয়ে আরও বড় জায়গায় এসেছি। পুলিশ সুপার হিসেবে মানুষের জন্য অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি। এখন নিয়মিত পুলিশি সহায়তার পাশাপাশি নির্যাতিত নারীদের সমস্যার কথা শুনতে ঘরে ঘরে পৌঁছাতে চাই।

 

নারী পারে, নারী পারবে

তরুণ-তরুণীদের নিয়ে দারুণ আশাবাদী শামসুন্নাহার। তার মতে, তারা সম্ভাবনাময়। আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তাদেরই এগিয়ে আসতে হবে। নারীর সক্ষমতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ পরিচালনা থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, খেলাধুলা কোনো ক্ষেত্রেই নারী পিছিয়ে নেই। তারা পাইলট হচ্ছে, হিমালয় জয় করছে— নারী পারে এ তো প্রমাণিত। নারীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আমাদের সমাজব্যবস্থায় তাদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। যোগ্যতার ভিত্তিতে নারীকে বেশি করে কাজের সুযোগ দিতে হবে। আমি বলব, ছেলে-মেয়েকে একই রকম সুযোগ দিন, দেখুন, নারী কম সফল হয় কিনা। আলো যেমন ছড়িয়ে দিতে হয় তেমনি মেয়েদেরও তাদের সম্ভাবনার জানান দিতে হবে। নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। যে পেশাতেই হোক, জজ-ব্যারিস্টার হোক, শিক্ষক হোক, সেলাইয়ের কাজ করুক— তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। এর বিকল্প নেই।

 

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা

স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায়শই ছুটে যান তিনি। শামসুন্নাহার বলেন, বিএনসিসি করার সময় ইউনিফর্ম দেখেই আমি পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমি ইউনিফর্ম পরেই স্কুল শিক্ষার্থীদের কাছে যাই। আমি চাই আমাকে দেখে তারাও স্বপ্ন দেখুক।

শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেন।  বলেন, সমাজে ভালো মেয়ে হিসেবে যখন চিনবে তখন সমাজও তোমাকে সাপোর্ট করবে। স্বপ্ন দেখতে হবে, স্বপ্ন ভেঙে গেলে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে হবে।

পরিবার ও সমাজের কাছ থেকেও সহায়তা জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বলেন, আমার বাবা-মা, পরিবার-স্বজন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে অফুরন্ত ভালোবাসা, সহযোগিতা পেয়েছি বলেই আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছি।

 

সাফল্যের মূলমন্ত্র

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে, জাতিসংঘ মিশনে কাজ করা পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রমই সাফল্যের পথ দেখায়। সবার সহযোগিতা, ভালোবাসাই আমার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।

 

ভালোবাসেন গান

পুলিশ সুপার হিসেবে ব্যস্ততায় কাটে তার সময়। যেটুকু অবসর পান সেটুকু সময় কাটে টিভি দেখে, গান শুনে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত শামসুন্নাহারের এক পুত্র ও কন্যা সন্তান রয়েছে। নজরুল সংগীতপ্রেমী মানুষটি গান গাইতেও পছন্দ করেন। এখন সেভাবে চর্চা না করা হলেও গানের প্রতি তার ভালোলাগা অকৃত্রিম। এ ছাড়া মেলোডিয়াস গান শুনতেও পছন্দ করেন তিনি।

এসপি শামসুন্নাহার যে স্বপ্ন দেখছেন তা ছুঁয়ে দেখতে পরিশ্রম করতেই মনোযোগী। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এগিয়ে যান— এটাই প্রত্যাশা।

 

অনন্য উদ্যোগ নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র

চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের ভিড়। খোঁজ নিয়ে জানা গেল এরা ‘এসপি আপা’র কাছে এসেছেন। এসপি আপা আর কেউ নন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। এসপি শামসুন্নাহার নিজ উদ্যোগে তার কার্যালয়ে নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র খুলেছেন। এটি মূলত একটি কাউন্সেলিং ও সহায়তা কেন্দ্র। স্বামী-স্ত্রীর কলহ, সাংসারিক জটিলতা, জমি নিয়ে বিবাদ— এ ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলো বিবদমান দুই পক্ষের সঙ্গে আলাপ করে মীমাংসা করার চেষ্টা করা হয় এখানে। পরিবারের সদস্যবর্গ, এলাকার মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতৃত্বস্থানীয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান বের করে আনাই এই সহায়তা কেন্দ্রের উদ্দেশ্য। নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রে কর্মরত সাব-ইন্সপেক্টর আজমেরী বলেন, আমাদের কাছে দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০টির মতো অভিযোগ আসে। আমরা বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে বসি। আলোচনার মাধ্যমে মাসে প্রায় ৬০-৭০টির মতো সমস্যার সমাধান দেওয়া সম্ভব হয়।

পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার এই সহায়তা কেন্দ্রের সাফল্য নিয়ে বলেন, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধানই আমাদের লক্ষ্য। মামলা-মোকদ্দমা ও দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার আগে বিবদমান দু্ই পক্ষকে নিয়ে আমরা বসি। আলোচনার মাধ্যমে দুই পক্ষকে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, একটি মীমাংসার পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। এখানে বেশির ভাগ অভিযোগ পারিবারিক স্বামী-স্ত্রীর কলহকেন্দ্রিক। আমরা চেষ্টা করি, তাদের সমস্যা শুনে একটি সমাধান করে দেওয়ার, যাতে তাদের সংসার টিকে, তাদের সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে থাকতে পারে। আমরা সেই কাউন্সেলিংটা করি, আইনি সহায়তা প্রদানে সচেষ্ট থাকি।

 

চাঁদপুরবাসীর ‘এসপি আপা’

ফরিদপুর সদর উপজেলার চর মাদবদিয়া ইউনিয়নের কছিমুদ্দিন বেপারীর ডাঙ্গী গ্রামে শামসুন্নাহারের জন্ম। ২০১৫ সালে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে তিনি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। চাঁদপুরে তার কার্যালয়ে পুলিশি সহায়তা পেতে ছুটে আসে সাধারণ মানুষ। সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে ছুটে চলেন পথে পথে, ঘরে ঘরে। নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতেও তিনি আন্তরিক। অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যান। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এসব কারণে এসপি শামসুন্নাহার গোটা চাঁদপুর শহরে সুপরিচিত। শহরের অলি-গলি, বাজার-ঘাট, রেস্টুরেন্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মধ্যরাতে কথা হচ্ছিল এক রিকশাচালকের সঙ্গে। এসপির নাম উঠতেই কথা লুফে নিয়ে বলেন, ‘এসপি আপা, শামসুন্নাহারের কথা কন?’ এসপিকে কীভাবে চেনেন, জানতে চাইলে বলেন, ‘আপারে সবাই চেনে। হেয় আসার আগে পোলাপান নেশা করত। ছিনতাই করত। এহন এইসব কিছু নাই। এলাকায় শান্তি আছে।’

মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় তার সাফল্যের গল্প ফিরছে চাঁদপুরবাসীর মুখে মুখে। মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা, পারিবারিক সমস্যা সমাধানে তার নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রের প্রশংসনীয় উদ্যোগ তাকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ ছাড়া বাল্যবিবাহ রোধে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব কারণেই সর্বস্তরের মানুষের কাছে তিনি আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে পুলিশ মহলে। চাঁদপুরবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত এসপি শামসুন্নাহার সেখানে  পরিচিত ‘এসপি আপা’ নামেই।

 

প্রতিবেদকের সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের চাঁদপুর প্রতিনিধি নিয়ামত হোসেন

ছবি তুলেছেন শাকীর এহসানুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

১৫ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো
জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল
হন্ডুরাসের জালে ব্রাজিলের ৭ গোল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ব্যবসায়ীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
শহীদ জিয়া মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া
পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মেলাতে বাধা দেবে না হকি ইন্ডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী
মানবাধিকার রাষ্ট্রীয় স্বৈরাচার থেকে সুরক্ষা দেয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের শিক্ষককে কারণ দর্শানো নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু
ডিসেম্বরে খুলছে গোমা সেতু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’
‘‌‌নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র খড়কুটোর মত ভেসে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণ না করলে লাগাতার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে ব্যবসায়ী ও গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা
নিউজিল্যান্ডে জয় দিয়ে সিরিজ শুরু করল ক্যারিবীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের
৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে প্রতারণার অভিযোগ, সতর্ক থাকার আহ্বান পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী
চট্টগ্রামে ধানের শীষ পেলেন বিএনপির তিন শীর্ষ নেতার উত্তরাধিকারী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা