শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৮

অর্থনীতিবিদ

ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. নাজনীনের এগিয়ে চলা

দেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ কাজ করছেন অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ (বিআইডিএস)-এ।

 

বাংলাদেশের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ। কাজ করছেন দেশের অগ্রগামী অর্থনৈতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত বিআইডিএস-এ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন। একই সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন একাধিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে। কিন্তু একজন নারী হিসেবে তারও এগিয়ে চলা ছিল অনেক অনুকূল-প্রতিকূলতা সঙ্গে নিয়ে।

 

মেয়েদের বড় হওয়াটা ছেলেদের বড় হওয়ার চেয়ে আলাদা। একজন মেয়েকে এগিয়ে যেতে অবশ্যই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হতে হয়। কারণ তাকে মায়ের ভূমিকা পালন করতে হয়, কোনো ঘরের বউয়ের ভূমিকায় থাকতে হয়, পাড়া-প্রতিবেশীর  ঈর্ষণীয় দৃষ্টিকে উপেক্ষা করতে হয়, পরিবারের শাসন-বারণও থাকে। আবার সেই মেয়েকেই চাকরির ক্ষেত্রেও টিকে থাকার যুদ্ধ করতে হয়। কিন্তু একটি ছেলেকে এত কিছু না সামলালেও চলে। তার প্রধান দায়িত্বই যেন নিজের ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করা। সেজন্য আমরা যারা নিজের অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত দাবি করতে পারি তাদের অনেক প্রতিকূলতাকে সামলানোর মানসিকতা নিয়েই এগোতে হয়। কথাগুলো বলছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ (বিআইডিএস)-এর সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ।

বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো এই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র পর্যায়ে সাতজন গবেষকের একজন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশে যত নামকরা অর্থনীতিবিদ আছেন তারা কোনো না কোনো সময় এই প্রতিষ্ঠানে কাজ করে গেছেন। ১৯৯৮ সাল থেকে নাজনীন আহমেদ এখানে সফলতার সঙ্গে গবেষণার কাজ করে যাচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানের মূল কাজ হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রয়োজনে সব ধরনের বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা সম্পন্ন করা। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে স্বায়ত্তশাসিত এই প্রতিষ্ঠানে ড. নাজনীন আহমেদ নিজের দক্ষতা দেখিয়ে যাচ্ছেন এখন পর্যন্ত। তিনি শুধু কর্মক্ষেত্রেই একজন সফল নারী নন, ব্যক্তিজীবনেও দেখিয়েছেন নিজের অপরিহার্যতা। অনার্স পড়ার সময় বিয়ে করেন তিনি। মাস্টার্স পরীক্ষা চলার সময় সারারাত জেগে অসুস্থ সন্তানকে পাহারা দেওয়া এই মা পাস করেন কৃতিত্বের সঙ্গে। অর্থনীতির মতো বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করে অনার্স ও মাস্টার্স দুবারই পান ফার্স্ট ক্লাস। ১৯৯০ সালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসিতে এবং ১৯৮৮ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে সম্মিলিত মেধাতালিকায় প্রথম হন। বোঝা যায় শিক্ষা জীবনে তিনি ছিলেন অদম্য মেধাবী। মেধার ওপর ভর করে তিনি শুধু ভালো ফলাফল করেই ক্ষান্ত থাকেননি, গান গাওয়া, ছবি আঁকা, অভিনয়ে পারদর্শিতা, গার্লস গাইড সব বিষয়ে ছিলেন এগিয়ে। বহু পুরস্কারও অর্জন করেছেন নানা প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে। গুণী এই নারীর জন্ম ১৯৭২ সালে। বাবা পেশায় ছিলেন অধ্যাপক মা গৃহিণী। চার ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছোট। পড়াশোনা শেষ করে ১৯৯৭ সাল থেকে ১৯৯৮ সালের মাঝ পর্যন্ত সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-তে চাকরি নেন। এর মধ্যে আবার কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ফর লিডারশিপ বিল্ডিং বা সেভেনিং স্কলারশিপের আবেদন করেন। সৌভাগ্যক্রমে স্কলারশিপটিও পেয়ে যান। এরই মাঝে ১৯৯৮ সালের জুলাই থেকে বিআইডিএস-এ জয়েন করেন। সেই বছরের সেপ্টেম্বরে স্কলারশিপ নিয়ে ইংল্যান্ডে ইউনিভার্সিটি অব সাকসেস-এ উন্নয়ন অর্থনীতিতে মাস্টার্স করেন।

‘তখন আমার আড়াই বছরের ছোট বাচ্চা রেখে যেতে হয়েছে। সামাজিক অনেক কটুকথা তখন সহ্য করতে হয়েছে। সেসব কথার মুখে নিজেকে কখনো কখনো নিষ্ঠুর মনে হতো। কিন্তু আমি দেখেছি মেয়েদের উন্নতি অনেকেই চায়। কিন্তু মন থেকে চায় খুব কম মানুষ। আজ ২০ বছর পর মনে হচ্ছে ছোট বাচ্চাকে রেখে দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার সেই নিষ্ঠুরতা সেদিন না করলে আজ তারা অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হতো। আমি সেদিন সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কারণ আমার ওই সিদ্ধান্তের জন্য অর্জিত শিক্ষা আজ আমার সন্তানদের প্রভাবিত করতে পারছে।’ তিনি বলেন, অনেক সময় জীবনে অনেক কিছুই প্রয়োজন মনে হয়। কিন্তু একটি সময় পরে মনে হয়, এর থেকেও জরুরি অনেক কিছু আছে।

তিনি জানান, ‘নেদারল্যান্ডস থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করি। যদিও স্কলারশিপটি আমেরিকান ছিল। কিন্তু নেদারল্যান্ডসে যাওয়ার কারণ হলো, পিএইচডির চার বছরের মাঝের দুই বছর ফিল্ডওয়ার্ক দেশে করতে পারব। তখন আমি আমার সন্তান ও পরিবারের সঙ্গে থাকতে পারব। এজন্যই মূলত আমেরিকা ছেড়ে নেদারল্যান্ডস যাওয়া। আমার পিএইচডির বিষয় ছিল আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, ওয়ার্কার্স রাইট, নারী শ্রম, ইন্ডাস্ট্রি, এগ্রো ইত্যাদি।’

পিএইচডির সময় তিনি দেশে দুটি সন্তান রেখে যান। সন্তানের প্রথম হাঁটা, কথা বলা কিছুই দেখেননি। প্রতি মুহূর্তে বাচ্চার জন্য মন কাঁদত। তিনি বিশ্বাস করতেন কিছু অর্জন করতে বৃহত্তর অনেক স্বার্থই ত্যাগ করতে হয়। কারণ কোনো মেয়ের জীবনে প্রতিষ্ঠা পেতে কেউ এসে সব সুযোগ-সুবিধা হাতে ধরিয়ে দেবে না। এর ভিতর দিয়েই করতে হবে। তিনি বলেন, ‘দেশে ফেরার পর আমার ছেলে আমাকে চেনেনি। এমনকি কোলে উঠেই বলে তুমিই মামণি? সে ভাবতেও পারেনি আমি তাদের সঙ্গে বাসায় থাকব। বাচ্চারা আমার চেয়ে আমার মাকে বেশি চিনত। এমন অনেক আবেগের জায়গা একপাশে রেখে সেদিন বাস্তবতাকে প্রাধান্য দিয়েছি। আজ ২০ বছর পর যখন দেখছি আমার শিক্ষা সন্তানদের এগিয়ে যেতে প্রত্যক্ষভাবে প্রভাবিত করছে, তখন মনে করি সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি সেদিন।

আমি বিশ্বাস করি প্রতিটি মানুষ তার নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার ও বাস্তবায়নের অধিকার রাখে। তাই কোনো মেয়ে যেন অপরের ইচ্ছা এবং দয়ার অপেক্ষা করে নিজের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ না করে। কারণ নিজের মেধাকে প্রস্ফুটিত করার অধিকার তারও আছে।

ড. নাজনীন দেশের ভিতরের অনেক কাজের সঙ্গে যুক্ত আছেন। বিভিন্ন সময়ে দেশের বাইরেও অনেক প্রোগ্রামে জয়েন করেন। ২০০৬ সালে আঙ্কটাডে বাংলাদেশের হয়ে বাংলাদেশ পেপারস তুলে ধরতে অংশগ্রহণ করেন। ওয়ার্ল্ড জার্নালে তার একাধিক লেখা প্রকাশ হয়। বাংলাদেশ বর্তমানে যে সপ্তম-পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় অর্থনীতি পরিচালনা করছে, তিনি সেই পরিকল্পনা কমিটির মেম্বার ছিলেন। বর্তমানে তিনি পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক এবং পিকেএসএফের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে কাজ করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের

৫২ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের
ইংল্যান্ড সিরিজে খেলা হচ্ছে না জেমিসনের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য
সোনারগাঁয়ে কাবাডি খেলায় হাজারো দর্শক, ফিরে এলো হারানো ঐতিহ্য

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা
বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক
কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’
‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন