শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ।

নারায়ণগঞ্জের শিশু তানভির (ছদ্মনাম) জন্মগ্রহণ করে পুরুষাঙ্গ ছাড়াই। কিছু না ভাবতেই চলে যায় তিনটি মাস। মা-বাবার চোখ তখন কপালে। অন্ধকার দেখছেন গোটা পৃথিবী। কিন্তু তাদের এ অন্ধকার জগতে আলোর আভা দেখিয়েছেন একজন। সফল একটি অপারেশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয় পুরুষাঙ্গ। নিরসন করা হয় জন্মগত এ ত্রুটি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ের এ চিকিৎসা নামমাত্র ব্যয়ে করা হয়েছে চট্টগ্রামেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ রোগের নাম ‘ক্লোয়েকাল ম্যালফরমেশান ভ্যারিয়ান্ট মেইলস’। প্রথমবারের মতো এ অপারেশন করান চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান, আন্তর্জাতিক শিশু সার্জারি অধ্যাপক ডা. তাহমিনা বানু।

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ। ‘প্রথম’ যাত্রার অভিধাও আছে নিজের ঝুড়িতে। অর্জন করেছেন আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার। নিয়মিতই তাঁর সঙ্গে গবেষণা কাজে থাকেন মেডিকেল কলেজের ৩০ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী।         

বিশিষ্ট প্যাথলজিস্ট ডা. আবদুল মতিনের মেয়ে ডা. তাহমিনা বানু। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বরকল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে নগরের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় নিজস্ব বাড়িতে শিক্ষা, গবেষণা ও শিশুসেবা দিয়ে দিনাতিপাত করছেন।           

আন্তর্জাতিক আঙিনায় পদযাত্রা

আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত এমন অনেক চিকিৎসা সাময়িকীতে ৪১টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। এর মধ্যে আছে ল্যানসেট, জেনেটিক ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব সার্জারি, পেডিয়াট্রিক সার্জারি অব ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন জার্নাল। ২০১৭ সাল থেকে অতিথি শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নিচ্ছেন অক্সফোর্ট ইউনিভার্সিটিতে। প্রতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এক সপ্তাহ ক্লাস নেন তিনি। বর্তমানে তিনি ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর চিল্ড্রেন সার্জারি’র বোর্ড মেম্বার, ‘সার্ক পেডিয়াট্রিক সার্জাকেল অ্যাসোসিয়েশনে’র সেক্রেটারি জেনারেলসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বিভিন্ন সংগঠনের দায়িত্ব পালন করছেন।     

গবেষণা

শিশু সার্জারিই তাঁর গবেষণার মূল প্রতিপাদ্য। এ জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘চিটাগাং রিচার্স ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড সার্জারি’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে চলছে শিশু রোগ নিয়ে ‘পূর্ণাঙ্গ’ গবেষণা। চলছে শিক্ষার্থী, পথশিশু, শিশুশ্রম, বস্তির শিশু নিয়ে গবেষণা। সর্বশেষ  প্রকাশিত হয়েছে এক হাজার ৩১৫ জন শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা। পক্ষান্তরে, শিশু সার্জারি গবেষণায় পূর্ণতা দিতে বিশেষজ্ঞ সার্জন, কিডনি বিশেষজ্ঞ, মনোবিজ্ঞানী, বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞদের নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম মিটিং’। এ টিমের সব সদস্য নিয়মিত সভার মাধ্যমে নির্দিষ্ট রোগের ওপর বিষয়ভিত্তিক পর্যালোচনা করেন। প্রতি মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার গবেষণা হয় শিশুর প্রস্রাব ও পায়ুপথের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে, দ্বিতীয় শনিবার হিজরা ও চতুর্থ শনিবার ক্যান্সার এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে। প্রতি বৈঠকেই গড়ে ১০ জন রোগী উপস্থিত থাকেন।

সেবায় ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’

বরিশাল থেকে একজন পিতা তার মেয়েকে নিয়ে আসলেন ডা. তাহমিনা বানুর কাছে। ছয়মাস বয়সী মেয়েটির পায়ুপথ ছিল না। তিনি তাঁর ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’ ফান্ডের মাধ্যমে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ের এ অপারেশন বিনামূল্যে করিয়ে দিলেন।

চৌদ্দ বছর বয়সী কক্সবাজারের মিজান জন্ম নেয় প্রস্রাব, পায়খানার এক রাস্তা নিয়ে। বিনামূল্যে সবগুলো অপারেশন হয় ডা. তাহমিনা বানুর তত্ত্বাবধানে। মিজান এখন স্বাভাবিক জীবন পার করছে। ২০১৭ সালে যাত্রা করা এ ফান্ডের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ২৫০ জন রোগীর সেবা দেওয়া হয়েছে।

প্রথম ‘চার’ 

চমেক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৯ সালে। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে অতি প্রয়োজনীয় শিশু সার্জারি বিভাগটি চালু হয়নি। ১৯৯৩ সালে ডা. তাহমিনা বানুর হাত দিয়ে যাত্রা করে শিশু সার্জারি বিভাগ। আন্তর্জাতিকভাবে ৩ মার্চ ‘বিশ্ব জন্মগত ত্রুটি দিবস’ পালন শুরু হয় ২০১৫ সালে। এরপর দেশে প্রথম তিনিই ২০১৬ সাল থেকে এ দিবস পালন শুরু করেন। অন্যদিকে, বিশ্বে প্রথম তিনি জন্মগত ত্রুটির ওপর গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন ২০১৩ সালে। এর  আগে বিষয়টি ভারতে আলোচনা হলেও লিখিতভাবে প্রথম আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়। তাছাড়া, বর্তমানে দেশের একমাত্র চিকিৎসক তিনি, যিনি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অক্সফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে ক্লাস নেন।

‘আমরা’

চট্টগ্রামের চন্দনাইশে নিজ গ্রামে গড়ে তোলেছেন ‘আমরা ডা. আবদুল মতিন’ নামের একটি হাসপাতাল। এখানে নামমাত্র মূল্যে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। আছে রোগ নির্ণয়ের ব্যবস্থাও। কর্মরত আছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। অসাম্যর্থদের দেওয়া হয় বিনামূল্যে সেবা।   

জন্মগত ত্রুটি নিয়ে গবেষণা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগে পাঁচ বছরের (জানুয়ারি ২০০৮-ডিসেম্বর ২০১২) রোগী নিয়ে একটি গবেষণা হয়। গবেষণায় মোট পাঁচ হাজার ৬৬১ জন জন্মগত ত্রুটির শিশুকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার ১৫৬ জনই ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। অন্যদিকে ৫০৫ জন জন্মগ্রহণ করে একাধিক ত্রুটি নিয়ে। জন্মগত ত্রুটিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। কাঠামোগত (স্ট্রাকচারাল বার্থ ডিফেক্ট) এবং শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি (ফাংশানাল বার্থ ডিফেক্ট)। কাঠামোগত জন্মগত ত্রুটি বলতে বুঝায়, কোন অঙ্গ জন্ম থেকেই অস্বাভাবিক, অকেজো, অসম্পূর্ণ। যেমন- হৃদপিন্ডের সমস্যা। শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি বলতে বুঝায়- খাদ্যরস পাচিত না হওয়ার কারণে বিপাকীয় সমস্যা, বুদ্ধিবৃত্তির অনুন্নতি, বধির, দৃষ্টিস্বল্পতা ইত্যাদি। গবেষণায় দেখা যায়, ছেলেশিশুদের জন্মগত ত্রুটির সংখ্যা মেয়েশিশুদের তুলনায় বেশি। ৫ হাজার ৫৯৮ শিশুর মধ্যে তিন হাজার ৮৩৭ জন ছেলে এবং এক হাজার ৭৬১ জন মেয়ে ত্রুটি নিয়ে জন্মায়। মৃত্যুর হিসাব করলে দেখা যায়, তিন হাজার ৯২১ জন জন্মগত ত্রুটি শিশুর সার্জারি করা হয়। গবেষণাকালেই মারা যায় ২২৫ শিশু। মানবশিশুর মূত্রনালি, জনননালি ও  মলদ্বার সৃষ্টি প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। এ ক্ষেত্রে কিছু কিছু শিশু অসম্পূর্ণ পায়ুপথ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ ধরনের ত্রুটির দুর্লভ প্রকারটি হলো ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’। জন্ম নেওয়া প্রতি ৫০ হাজার থেকে সোয়া লাখ শিশু রয়েছে যাদের শরীর থেকে পায়খানা, ঋতুস্রাব ও প্রস্রাব বের হওয়ার স্বাভাবিক পৃথক তিনটি পথ থাকে না। প্রফেসর ডা. তাহমিনা বানুর গবেষণায় প্রমাণ করেছেন, ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’ নামের জন্মগত শারীরিক ত্রুটি কেবল মেয়েদের নয়, পুুরুষদেরও হতে পারে। পরে এই আবিষ্কার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পায়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় আট মিলিয়ন বাচ্চার ৬ ভাগ মারাত্মক জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন শিশু জন্মানোর পাঁচ বছরের মধ্যে মারা যায়। শিশুমৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবে জন্মগত ত্রুটিকে বিবেচনা করা হয়। ফলে প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় দুই লাখ ৭০ হাজার শিশু মারা যায়। ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন শিশু মৃত্যুর কবল থেকে বেঁচে যায়। তবে তারা আজন্ম শারীরিক অথবা মানসিক প্রতিবন্ধী হিসেবে থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে প্রায় চার হাজারের বেশি রকমের জন্মগত ত্রুটি রয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৩৩ শিশুর একজন জন্মগত ত্রুটি নিয়ে পৃথিবীতে আসে।      

স্কুল শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা

নগরের খাস্তগীর স্কুলের ১ হাজার ৩১৫ ছাত্রীর মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। সংগ্রহ করা হয় রক্তের নমুনাসহ বিভিন্ন তথ্য। এর মধ্যে ৬০৮ জনই (৪৬ শতাংশ) চোখের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। আক্রান্তদের ৫৪৯ জনই (৯০ শতাংশের বেশি) মায়োপিয়া রোগের শিকার। এটি চোখের অন্যতম রোগ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ট্যারা রোগ (স্কুইন্ট)। স্কুলটির ১৬ জন ছাত্রী এ রোগে আক্রান্ত। আর ১২ জন ছাত্রী চোখের হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্ত। এটি মায়োপিয়া রোগের বিপরীত রোগ। হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্তরা কাছের বস্তু ঠিকমতো দেখতে পান না। চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়া রোগে আক্রান্ত ১০ জন ছাত্রী। তাছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো, ঝাপসা দেখা, চোখ ব্যথা, জন্মগত ত্রুটিসহ ছাত্রীদের চোখে বেশ কয়েকটি রোগে আক্রান্তের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় বলা হয়, দীর্ঘ সময় ধরে স্মার্ট ফোন ও কম্পিউটার ব্যবহার, টিভি দেখার কারণে এ রোগের অন্যতম কারণ।   

অধ্যাপক তাহমিনা বানু বলেন, ‘মনের তাগিদে, মানুষের জন্য কিছু করার মানসে আমি শিশুসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে কাজ করি। চেষ্টা করি সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে। শিশুদের নানা রোগ নিয়ে গবেষণা করতে। বিশেষ করে পথশিশু, বস্তির শিশু, অপূর্ণাঙ্গ শিশুদের নিয়ে কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, ‘কার্যত অপুষ্টি, লজ্জা ও অসেচতনার কারণেই অনেক শিশু জন্মগতভাবে ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ রোগ নিয়ে অনেকেই বড় হচ্ছে। তবে সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং মা-বাবার সচেতনতায় এ রোগ কমিয়ে আনা সম্ভব।

এ শিশু বন্ধু আরও বলেন, ‘জন্মগত ত্রুটির মধ্যে আছে, হার্টের ভাল্বের সমস্যা ও পর্দায় ছিদ্র থাকা, হাত-পায়ের গঠনগত ত্রুটি, ঠেঁাঁট কাটা, তালুকাটা, মাথার খুলি অসম্পূর্ণ থাকা, লিঙ্গ নির্ধারণে জটিলতা, ব্রেইনে  থ্যালাসেমিয়া, থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা, মানসিক বিকাশজনিত সমস্যা ইত্যাদি। এসব ত্রুটির মধ্যে অধিকাংশই ৩ মাসের মধ্যে পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা যায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন