শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৭

রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

রোবটনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন জিমি মজুমদার। ভবিষ্যতে যে কজন বাঙালি প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে সেই তালিকায় জিমি মজুমদার যে প্রথম সারিতে থাকবেন, তা বলা যায় অনায়াসেই। রোবট কারিগর জিমি মজুমদারকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন

 

‘বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাগেরহাটে এক প্রত্যন্ত গ্রাম বুড়বুড়িয়ায় মিস্ত্রি বাড়িতে জন্ম আমার। গ্রামে নেই ইলেকট্রিসিটি, নেই ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। সেখানকার কাদামাটি আর লবণপানির সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক আমার শৈশবজুড়ে।’ এভাবেই শুরু করলেন রোবটিকস জগতের সম্ভাবনাময় তরুণ জিমি মজুমদার। বাবা প্রয়াত জুয়েল মজুমদার ছিলেন বুড়বুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। মা লাভলী মজুমদার ও ছোট ভাই ব্যাবেজ মজুমদারকে নিয়েই জিমির পরিবার। ছোট বেলায় বাবার মুখে শোনা বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন গল্পে রোবটের সঙ্গে প্রথম পরিচয় জিমির। সেই থেকেই রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখা শুরু। মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। নিজ মেধা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় এক বিন্দুতে মিলিয়েছেন জিমি। তৈরি করছেন রোবট, তাতে দিচ্ছেন নিত্যনতুন সম্ভাবনা। এরকমই একটি ডিভাইস ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। জিমি বলেন, অন্ধের লাঠি হলো ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। এই লাঠি দিয়ে অন্ধ ব্যক্তি বস্তুর দূরত্ব, অবস্থান ও ঝুঁকিপূর্ণ পথ শনাক্ত করতে পারবে। এটি কাজ করবে হাতের লাঠি হিসেবেও। লাঠির সম্মুখে আছে আল্ট্রাসনিক মোশন সেন্সর, লাঠির সঙ্গে সংযুক্ত একটি হেডফোন অন্ধ ব্যক্তির কানে লাগানো থাকবে। সামনে কোনো বাধা পড়লেই সেন্সরে তা বোঝা যাবে এবং অন্ধ ব্যক্তির কানে সতর্কতামূলক আওয়াজ বাজবে, বাধার দূরত্ব অনুযায়ী আওয়াজ দ্রুত বা ধীরে বাজবে। আর এভাবেই অন্ধ ব্যক্তি সহজেই চলাচল করতে পারবে। এটাই ছিল জিমির প্রথম রোবট বানানো। এরপর জিমি লক্ষ্য করলেন দেশের লাখো মানুষের জীবিকা নির্বাহের উপায় মাছ ধরা। বন্ধু আশিকুর রহমানকে নিয়ে তখন ভাবতে শুরু করলেন মাছ ধরার ক্ষেত্রে কষ্ট কীভাবে কমানো যায়। তৈরি করে ফেললেন আর্টিফিশিয়াল ফিস হান্টার রোবট। যেখানে রোবট তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে মাছ ধরবে। আবার নিজেই মেসেজ দিয়ে জানান দেবে। তখন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস দিয়ে রোবটকে নদী বা পুকুরের কিনারায় এনে মাছ ধরা যাবে। জিমি বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি। দেখলাম অনেক জেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে না। তাই রিমোট কন্ট্রোলার অপশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন বুঝতেও পারিনি এই আবিষ্কার বিশ্বে নতুনত্বের সম্মাননা পাবে।’

বর্তমানে জিমি কাজ করছেন ‘মা রোবট’ নিয়ে। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন মুভিতে যেমন দেখা যায় রোবট গৃহস্থালি সব কাজ করার পাশাপাশি দেখাশোনা করে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। এমনই একটি মা রোবট তৈরি করার চেষ্টায় আছেন জিমি। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘কখনো ভাবতে পারিনি একদিন আমিই সায়েন্স ফিকশন মুভির মতো মা রোবট বানাব। হ্যাঁ, নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসই আমার উদ্দীপনা। এমনই এক রোবট আমি বাংলাদেশকে উপহার দেব, যেটি মায়ের মতো কাজ করবে প্রতিটি মানুষের জীবনে। আগলে রাখবে মানবসন্তানদের। ভবিষ্যতে নিউরো সায়েন্স, নিউরো কগনেতি সিস্টেম এবং রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে এই মা রোবটকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরব। যাতে সারা বিশ্ব জানতে পারে বাংলাদেশের তরুণরা যন্ত্রমানব নিয়ে গবেষণা করে, রোবটনির্ভর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখে।’ এই স্বপ্ন পূরণের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে জিমি তৈরি করেছেন অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট, স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট, অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল হোম অটোমোশন, কম্পিউটারভিশন সিস্টেম, আর্টিফিশিয়াল ব্লাইন্ড আই’স রোবট ইত্যাদি।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

বুড়বুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় জিমি মজুমদারের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সেখান থেকে মেধা তালিকায় বৃত্তি পেয়ে হলদিবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়ে শহরে চলে আসেন। ভর্তি হন খুলনা পাবলিক কলেজে। পরবর্তীতে পাবলিক বিদ্যালয়ের ভর্তি বাতিল করেন শুধু রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার উদ্দেশে। ভর্তি হন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে। মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় এই সাবজেক্টটি ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে চালু হয়। পরবর্তীতে ২০১২ সালে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগটি চালু হয়েছে। জিমি বলেন, ‘মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্র্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় ছাড়া রোবট বানানো অসম্ভব। তাই আমি মনে করি মেকাট্রনিক্স শুধু প্রকৌশল শাখার মাতৃরূপ নয়, রোবট বানানোর ফলিত রূপ। তাই রোবট ছাড়া আমি এখন আর কিছু ভাবতে পারি না।’ বর্তমানে জিমি মজুমদার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।

 

রোবট বানানো

রোবট বানানোর জন্য দুটি উপায় আছে। একটি হলো আর্টিফিশিয়াল অপরটি হলো লজিক্যাল। আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলো প্রোগ্রামিং এবং গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে করার পর যন্ত্রকৌশলে দাঁড় করাতে হয়। অন্যদিকে লজিক্যাল রোবটগুলো কিছু প্রোগ্রাম ও ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার করে বানানো যায়। জিমি জানান, ‘আমার ইচ্ছা ছিল আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলোর প্রতি। আমি শুরুটা করি প্রোগ্রামিং দিয়ে। তখন আমি দুই চার লাইনের কোড নিয়ে টুকটাক কাজ করি। তখন দেখতাম অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা রোবট নিয়ে মাতামাতি করছে। আমি ভাবতাম আমি কবে ওদের মতো হব! আমি কবে রোবট বানাব! না করেছি কোনো কোর্স, না করেছি কোনো ট্রেনিং।’

 

জিমির মাথায় সব সময় কাজ করতে থাকে নতুন নতুন সব রোবট ভাবনা। স্বপ্ন দেখেন রোবটনির্ভর বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরিতে রোবটিক্স আর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে এমন প্রত্যাশা থেকে তৈরি করেন কম্পিউটার কন্ট্রোল রোবটিক আর্মস। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ির লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি কন্ট্রোলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস হবে সহজ উপায় এমনটি ভেবে অ্যাপস ডেভেলপ করেছেন। ফলে বাসায় প্রবেশের আগেই অ্যাপস ব্যবহার করে লাইট, ফ্যান, এসি চালু করে নিতে পারবে সবাই। আবার চাইলেই অ্যাপস চালু করে লাইটকে ঘুমানোর আগে বন্ধ করতে পারবেন অথবা স্যাডো লাইটের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।

 

এদিকে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে চলছে এক বড় বিপ্লব। তাই জিমি কাজ করেছেন স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট এবং স্মার্ট পাওয়ার গ্রিড সিস্টেম নিয়েও। আবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য জিমি বানিয়েছেন আর্টিফিশিয়াল ডিফেন্স সিকিউরিটি সিস্টেমের ডেমো ভার্সন। যেখানে ব্যবহার করা হবে লেজার রশ্মি, অত্যাধুনিক এবং আর্টিফিশিয়াল এলগরিদম। রোবট নিজেই জঙ্গি শনাক্ত করবে পাশাপাশি নিজেই নির্দেশ অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করবে। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘যদিও রোবটটি নিয়ে অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ করার পরিকল্পনা আছে, কিন্তু সরকারিভাবে অনুমতি না পেলে এই রোবট নিয়ে কোনো কাজ করা হবে না।’ এভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরে রোবট নিয়ে কাজ করে যাওয়ার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জিমি মজুমদার।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জিমির মতে, লক্ষ্য আর ইচ্ছা দুটো সম্পূর্ণ  আলাদা বিষয়। ইচ্ছা হতে পারে আকাশছোঁয়া কিন্তু লক্ষ্য হতে হবে ডিজিটাল ইনপুট আউটপুটের মতো। যার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় শুরু ও শেষ থাকতে হবে। জিমি বলেন, ‘যেহেতু শুরুটা করেছি রোবট দিয়ে তাই শেষটাও করতে চাই রোবট দিয়ে।’ ভবিষ্যতে দেশের বাইরে গিয়ে  রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে গবেষণামূলক কাজ করাই জিমির একমাত্র লক্ষ্য। ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান জিমি। জিমি মজুমদার অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলেন, ‘যেহেতু রোবট নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এবং গবেষণা আমার একমাত্র লক্ষ্য সেহেতু মাথায় আসল গবেষণা কেন্দ্র করার। জাপান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টার, কোরিয়ান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের মতো বাংলাদেশে কিছু নেই। তাই প্রথম রোবট নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের স্বপ্ন দেখি। যেখানে শিশু শ্রেণি থেকে শুরু করে ফেলোশিপ পর্যন্ত সব আগ্রহীরা গবেষণা করতে পারবে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী পরিকল্পনা, উদ্ভাবন, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে তারা। এ জন্য দরকার সরকারি সাহায্য ও অনুমোদন, বৈদেশিক দাতা সংস্থার অনুদান আর আমার মতো একঝাঁক রোবট-প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের। যারা টাকার জন্য নয়, রোবটনির্ভর জাতি গড়ার জন্য স্বপ্ন দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জাতির উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্টের ভাষণের পর মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
জাতির উদ্দেশ্যে প্রেসিডেন্টের ভাষণের পর মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা