শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৭

রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

রোবটনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন জিমি মজুমদার। ভবিষ্যতে যে কজন বাঙালি প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে সেই তালিকায় জিমি মজুমদার যে প্রথম সারিতে থাকবেন, তা বলা যায় অনায়াসেই। রোবট কারিগর জিমি মজুমদারকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন

 

‘বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাগেরহাটে এক প্রত্যন্ত গ্রাম বুড়বুড়িয়ায় মিস্ত্রি বাড়িতে জন্ম আমার। গ্রামে নেই ইলেকট্রিসিটি, নেই ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। সেখানকার কাদামাটি আর লবণপানির সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক আমার শৈশবজুড়ে।’ এভাবেই শুরু করলেন রোবটিকস জগতের সম্ভাবনাময় তরুণ জিমি মজুমদার। বাবা প্রয়াত জুয়েল মজুমদার ছিলেন বুড়বুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। মা লাভলী মজুমদার ও ছোট ভাই ব্যাবেজ মজুমদারকে নিয়েই জিমির পরিবার। ছোট বেলায় বাবার মুখে শোনা বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন গল্পে রোবটের সঙ্গে প্রথম পরিচয় জিমির। সেই থেকেই রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখা শুরু। মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। নিজ মেধা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় এক বিন্দুতে মিলিয়েছেন জিমি। তৈরি করছেন রোবট, তাতে দিচ্ছেন নিত্যনতুন সম্ভাবনা। এরকমই একটি ডিভাইস ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। জিমি বলেন, অন্ধের লাঠি হলো ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। এই লাঠি দিয়ে অন্ধ ব্যক্তি বস্তুর দূরত্ব, অবস্থান ও ঝুঁকিপূর্ণ পথ শনাক্ত করতে পারবে। এটি কাজ করবে হাতের লাঠি হিসেবেও। লাঠির সম্মুখে আছে আল্ট্রাসনিক মোশন সেন্সর, লাঠির সঙ্গে সংযুক্ত একটি হেডফোন অন্ধ ব্যক্তির কানে লাগানো থাকবে। সামনে কোনো বাধা পড়লেই সেন্সরে তা বোঝা যাবে এবং অন্ধ ব্যক্তির কানে সতর্কতামূলক আওয়াজ বাজবে, বাধার দূরত্ব অনুযায়ী আওয়াজ দ্রুত বা ধীরে বাজবে। আর এভাবেই অন্ধ ব্যক্তি সহজেই চলাচল করতে পারবে। এটাই ছিল জিমির প্রথম রোবট বানানো। এরপর জিমি লক্ষ্য করলেন দেশের লাখো মানুষের জীবিকা নির্বাহের উপায় মাছ ধরা। বন্ধু আশিকুর রহমানকে নিয়ে তখন ভাবতে শুরু করলেন মাছ ধরার ক্ষেত্রে কষ্ট কীভাবে কমানো যায়। তৈরি করে ফেললেন আর্টিফিশিয়াল ফিস হান্টার রোবট। যেখানে রোবট তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে মাছ ধরবে। আবার নিজেই মেসেজ দিয়ে জানান দেবে। তখন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস দিয়ে রোবটকে নদী বা পুকুরের কিনারায় এনে মাছ ধরা যাবে। জিমি বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি। দেখলাম অনেক জেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে না। তাই রিমোট কন্ট্রোলার অপশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন বুঝতেও পারিনি এই আবিষ্কার বিশ্বে নতুনত্বের সম্মাননা পাবে।’

বর্তমানে জিমি কাজ করছেন ‘মা রোবট’ নিয়ে। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন মুভিতে যেমন দেখা যায় রোবট গৃহস্থালি সব কাজ করার পাশাপাশি দেখাশোনা করে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। এমনই একটি মা রোবট তৈরি করার চেষ্টায় আছেন জিমি। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘কখনো ভাবতে পারিনি একদিন আমিই সায়েন্স ফিকশন মুভির মতো মা রোবট বানাব। হ্যাঁ, নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসই আমার উদ্দীপনা। এমনই এক রোবট আমি বাংলাদেশকে উপহার দেব, যেটি মায়ের মতো কাজ করবে প্রতিটি মানুষের জীবনে। আগলে রাখবে মানবসন্তানদের। ভবিষ্যতে নিউরো সায়েন্স, নিউরো কগনেতি সিস্টেম এবং রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে এই মা রোবটকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরব। যাতে সারা বিশ্ব জানতে পারে বাংলাদেশের তরুণরা যন্ত্রমানব নিয়ে গবেষণা করে, রোবটনির্ভর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখে।’ এই স্বপ্ন পূরণের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে জিমি তৈরি করেছেন অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট, স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট, অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল হোম অটোমোশন, কম্পিউটারভিশন সিস্টেম, আর্টিফিশিয়াল ব্লাইন্ড আই’স রোবট ইত্যাদি।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

বুড়বুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় জিমি মজুমদারের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সেখান থেকে মেধা তালিকায় বৃত্তি পেয়ে হলদিবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়ে শহরে চলে আসেন। ভর্তি হন খুলনা পাবলিক কলেজে। পরবর্তীতে পাবলিক বিদ্যালয়ের ভর্তি বাতিল করেন শুধু রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার উদ্দেশে। ভর্তি হন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে। মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় এই সাবজেক্টটি ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে চালু হয়। পরবর্তীতে ২০১২ সালে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগটি চালু হয়েছে। জিমি বলেন, ‘মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্র্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় ছাড়া রোবট বানানো অসম্ভব। তাই আমি মনে করি মেকাট্রনিক্স শুধু প্রকৌশল শাখার মাতৃরূপ নয়, রোবট বানানোর ফলিত রূপ। তাই রোবট ছাড়া আমি এখন আর কিছু ভাবতে পারি না।’ বর্তমানে জিমি মজুমদার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।

 

রোবট বানানো

রোবট বানানোর জন্য দুটি উপায় আছে। একটি হলো আর্টিফিশিয়াল অপরটি হলো লজিক্যাল। আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলো প্রোগ্রামিং এবং গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে করার পর যন্ত্রকৌশলে দাঁড় করাতে হয়। অন্যদিকে লজিক্যাল রোবটগুলো কিছু প্রোগ্রাম ও ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার করে বানানো যায়। জিমি জানান, ‘আমার ইচ্ছা ছিল আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলোর প্রতি। আমি শুরুটা করি প্রোগ্রামিং দিয়ে। তখন আমি দুই চার লাইনের কোড নিয়ে টুকটাক কাজ করি। তখন দেখতাম অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা রোবট নিয়ে মাতামাতি করছে। আমি ভাবতাম আমি কবে ওদের মতো হব! আমি কবে রোবট বানাব! না করেছি কোনো কোর্স, না করেছি কোনো ট্রেনিং।’

 

জিমির মাথায় সব সময় কাজ করতে থাকে নতুন নতুন সব রোবট ভাবনা। স্বপ্ন দেখেন রোবটনির্ভর বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরিতে রোবটিক্স আর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে এমন প্রত্যাশা থেকে তৈরি করেন কম্পিউটার কন্ট্রোল রোবটিক আর্মস। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ির লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি কন্ট্রোলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস হবে সহজ উপায় এমনটি ভেবে অ্যাপস ডেভেলপ করেছেন। ফলে বাসায় প্রবেশের আগেই অ্যাপস ব্যবহার করে লাইট, ফ্যান, এসি চালু করে নিতে পারবে সবাই। আবার চাইলেই অ্যাপস চালু করে লাইটকে ঘুমানোর আগে বন্ধ করতে পারবেন অথবা স্যাডো লাইটের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।

 

এদিকে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে চলছে এক বড় বিপ্লব। তাই জিমি কাজ করেছেন স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট এবং স্মার্ট পাওয়ার গ্রিড সিস্টেম নিয়েও। আবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য জিমি বানিয়েছেন আর্টিফিশিয়াল ডিফেন্স সিকিউরিটি সিস্টেমের ডেমো ভার্সন। যেখানে ব্যবহার করা হবে লেজার রশ্মি, অত্যাধুনিক এবং আর্টিফিশিয়াল এলগরিদম। রোবট নিজেই জঙ্গি শনাক্ত করবে পাশাপাশি নিজেই নির্দেশ অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করবে। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘যদিও রোবটটি নিয়ে অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ করার পরিকল্পনা আছে, কিন্তু সরকারিভাবে অনুমতি না পেলে এই রোবট নিয়ে কোনো কাজ করা হবে না।’ এভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরে রোবট নিয়ে কাজ করে যাওয়ার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জিমি মজুমদার।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জিমির মতে, লক্ষ্য আর ইচ্ছা দুটো সম্পূর্ণ  আলাদা বিষয়। ইচ্ছা হতে পারে আকাশছোঁয়া কিন্তু লক্ষ্য হতে হবে ডিজিটাল ইনপুট আউটপুটের মতো। যার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় শুরু ও শেষ থাকতে হবে। জিমি বলেন, ‘যেহেতু শুরুটা করেছি রোবট দিয়ে তাই শেষটাও করতে চাই রোবট দিয়ে।’ ভবিষ্যতে দেশের বাইরে গিয়ে  রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে গবেষণামূলক কাজ করাই জিমির একমাত্র লক্ষ্য। ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান জিমি। জিমি মজুমদার অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলেন, ‘যেহেতু রোবট নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এবং গবেষণা আমার একমাত্র লক্ষ্য সেহেতু মাথায় আসল গবেষণা কেন্দ্র করার। জাপান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টার, কোরিয়ান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের মতো বাংলাদেশে কিছু নেই। তাই প্রথম রোবট নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের স্বপ্ন দেখি। যেখানে শিশু শ্রেণি থেকে শুরু করে ফেলোশিপ পর্যন্ত সব আগ্রহীরা গবেষণা করতে পারবে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী পরিকল্পনা, উদ্ভাবন, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে তারা। এ জন্য দরকার সরকারি সাহায্য ও অনুমোদন, বৈদেশিক দাতা সংস্থার অনুদান আর আমার মতো একঝাঁক রোবট-প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের। যারা টাকার জন্য নয়, রোবটনির্ভর জাতি গড়ার জন্য স্বপ্ন দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন
১০০ টেস্টের ক্লাবে মুশফিক, পন্টিং-করুনারত্নের অভিনন্দন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ
জাবি স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে মোটরসাইকেলে প্রবেশ নিষেধ

২৮ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের
দক্ষিণ আফ্রিকায় হতে যাচ্ছে জি২০ শীর্ষ সম্মেলন, বর্জন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের শীর্ষে মিচেল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের
ব্রাকসু নির্বাচনের তফসিল প্রত্যাখ্যান শিক্ষার্থীদের একাংশের

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ
চাপের মুখে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করতে যাচ্ছে ইইউ

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা
লালমনিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কেরাত প্রতিযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন
টেস্টে ৩ হাজার রানের মাইলফলকে লিটন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত
ওমানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সেমিফাইনালে ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের
সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে ইসিকে শক্ত অবস্থানে থাকার আহ্বান মঈন খানের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
রংপুরে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া, চীনের আকাশ ব্যবহারে লবিং

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন
গাইবান্ধায় মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো
হোয়াইট হাউসে ট্রাম্প ও সৌদি যুবরাজের সঙ্গে নৈশভোজে রোনালদো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা
শাকসু নির্বাচন: উস্কানি দিলে ব্যবস্থা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি
স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট আনতে গ্রামীণফোন ও বিএসসিএলের চুক্তি

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা
জামদানি শাড়ি-শাপলা ফুলের ন্যাশনাল কস্টিউমে মিথিলা

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ
ফিলিপাইনে বিক্ষোভের মুখে দুই মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে দেড় লাখ জনসংখ্যার দেশ কুরাসাও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত
রাখাইনে চীনা প্রকল্পের এলাকায় সংঘর্ষ, ৩০ জান্তা নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক
অন্ধ কুকুরকে গুলি, ৬ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন মালিক

৪৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে অজ্ঞাত নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি
ছেলের নাম জানল রাঘব-পরিণীতি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি
মাইলফলকের ম্যাচে মুশফিকের ফিফটি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার
ছেলেকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগে সৎমা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭
রাজশাহীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগ কর্মীসহ গ্রেপ্তার ১৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ
অত্যাধুনিক চীনা সাবমেরিন পাচ্ছে পাকিস্তান, ভারতের আধিপত্যে চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার
শাকসু নির্বাচন : খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা