শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৭

রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

রোবটনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন জিমি মজুমদার। ভবিষ্যতে যে কজন বাঙালি প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে সেই তালিকায় জিমি মজুমদার যে প্রথম সারিতে থাকবেন, তা বলা যায় অনায়াসেই। রোবট কারিগর জিমি মজুমদারকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন

 

‘বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাগেরহাটে এক প্রত্যন্ত গ্রাম বুড়বুড়িয়ায় মিস্ত্রি বাড়িতে জন্ম আমার। গ্রামে নেই ইলেকট্রিসিটি, নেই ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। সেখানকার কাদামাটি আর লবণপানির সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক আমার শৈশবজুড়ে।’ এভাবেই শুরু করলেন রোবটিকস জগতের সম্ভাবনাময় তরুণ জিমি মজুমদার। বাবা প্রয়াত জুয়েল মজুমদার ছিলেন বুড়বুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। মা লাভলী মজুমদার ও ছোট ভাই ব্যাবেজ মজুমদারকে নিয়েই জিমির পরিবার। ছোট বেলায় বাবার মুখে শোনা বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন গল্পে রোবটের সঙ্গে প্রথম পরিচয় জিমির। সেই থেকেই রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখা শুরু। মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। নিজ মেধা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় এক বিন্দুতে মিলিয়েছেন জিমি। তৈরি করছেন রোবট, তাতে দিচ্ছেন নিত্যনতুন সম্ভাবনা। এরকমই একটি ডিভাইস ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। জিমি বলেন, অন্ধের লাঠি হলো ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। এই লাঠি দিয়ে অন্ধ ব্যক্তি বস্তুর দূরত্ব, অবস্থান ও ঝুঁকিপূর্ণ পথ শনাক্ত করতে পারবে। এটি কাজ করবে হাতের লাঠি হিসেবেও। লাঠির সম্মুখে আছে আল্ট্রাসনিক মোশন সেন্সর, লাঠির সঙ্গে সংযুক্ত একটি হেডফোন অন্ধ ব্যক্তির কানে লাগানো থাকবে। সামনে কোনো বাধা পড়লেই সেন্সরে তা বোঝা যাবে এবং অন্ধ ব্যক্তির কানে সতর্কতামূলক আওয়াজ বাজবে, বাধার দূরত্ব অনুযায়ী আওয়াজ দ্রুত বা ধীরে বাজবে। আর এভাবেই অন্ধ ব্যক্তি সহজেই চলাচল করতে পারবে। এটাই ছিল জিমির প্রথম রোবট বানানো। এরপর জিমি লক্ষ্য করলেন দেশের লাখো মানুষের জীবিকা নির্বাহের উপায় মাছ ধরা। বন্ধু আশিকুর রহমানকে নিয়ে তখন ভাবতে শুরু করলেন মাছ ধরার ক্ষেত্রে কষ্ট কীভাবে কমানো যায়। তৈরি করে ফেললেন আর্টিফিশিয়াল ফিস হান্টার রোবট। যেখানে রোবট তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে মাছ ধরবে। আবার নিজেই মেসেজ দিয়ে জানান দেবে। তখন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস দিয়ে রোবটকে নদী বা পুকুরের কিনারায় এনে মাছ ধরা যাবে। জিমি বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি। দেখলাম অনেক জেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে না। তাই রিমোট কন্ট্রোলার অপশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন বুঝতেও পারিনি এই আবিষ্কার বিশ্বে নতুনত্বের সম্মাননা পাবে।’

বর্তমানে জিমি কাজ করছেন ‘মা রোবট’ নিয়ে। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন মুভিতে যেমন দেখা যায় রোবট গৃহস্থালি সব কাজ করার পাশাপাশি দেখাশোনা করে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। এমনই একটি মা রোবট তৈরি করার চেষ্টায় আছেন জিমি। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘কখনো ভাবতে পারিনি একদিন আমিই সায়েন্স ফিকশন মুভির মতো মা রোবট বানাব। হ্যাঁ, নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসই আমার উদ্দীপনা। এমনই এক রোবট আমি বাংলাদেশকে উপহার দেব, যেটি মায়ের মতো কাজ করবে প্রতিটি মানুষের জীবনে। আগলে রাখবে মানবসন্তানদের। ভবিষ্যতে নিউরো সায়েন্স, নিউরো কগনেতি সিস্টেম এবং রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে এই মা রোবটকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরব। যাতে সারা বিশ্ব জানতে পারে বাংলাদেশের তরুণরা যন্ত্রমানব নিয়ে গবেষণা করে, রোবটনির্ভর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখে।’ এই স্বপ্ন পূরণের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে জিমি তৈরি করেছেন অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট, স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট, অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল হোম অটোমোশন, কম্পিউটারভিশন সিস্টেম, আর্টিফিশিয়াল ব্লাইন্ড আই’স রোবট ইত্যাদি।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

বুড়বুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় জিমি মজুমদারের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সেখান থেকে মেধা তালিকায় বৃত্তি পেয়ে হলদিবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়ে শহরে চলে আসেন। ভর্তি হন খুলনা পাবলিক কলেজে। পরবর্তীতে পাবলিক বিদ্যালয়ের ভর্তি বাতিল করেন শুধু রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার উদ্দেশে। ভর্তি হন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে। মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় এই সাবজেক্টটি ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে চালু হয়। পরবর্তীতে ২০১২ সালে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগটি চালু হয়েছে। জিমি বলেন, ‘মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্র্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় ছাড়া রোবট বানানো অসম্ভব। তাই আমি মনে করি মেকাট্রনিক্স শুধু প্রকৌশল শাখার মাতৃরূপ নয়, রোবট বানানোর ফলিত রূপ। তাই রোবট ছাড়া আমি এখন আর কিছু ভাবতে পারি না।’ বর্তমানে জিমি মজুমদার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।

 

রোবট বানানো

রোবট বানানোর জন্য দুটি উপায় আছে। একটি হলো আর্টিফিশিয়াল অপরটি হলো লজিক্যাল। আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলো প্রোগ্রামিং এবং গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে করার পর যন্ত্রকৌশলে দাঁড় করাতে হয়। অন্যদিকে লজিক্যাল রোবটগুলো কিছু প্রোগ্রাম ও ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার করে বানানো যায়। জিমি জানান, ‘আমার ইচ্ছা ছিল আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলোর প্রতি। আমি শুরুটা করি প্রোগ্রামিং দিয়ে। তখন আমি দুই চার লাইনের কোড নিয়ে টুকটাক কাজ করি। তখন দেখতাম অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা রোবট নিয়ে মাতামাতি করছে। আমি ভাবতাম আমি কবে ওদের মতো হব! আমি কবে রোবট বানাব! না করেছি কোনো কোর্স, না করেছি কোনো ট্রেনিং।’

 

জিমির মাথায় সব সময় কাজ করতে থাকে নতুন নতুন সব রোবট ভাবনা। স্বপ্ন দেখেন রোবটনির্ভর বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরিতে রোবটিক্স আর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে এমন প্রত্যাশা থেকে তৈরি করেন কম্পিউটার কন্ট্রোল রোবটিক আর্মস। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ির লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি কন্ট্রোলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস হবে সহজ উপায় এমনটি ভেবে অ্যাপস ডেভেলপ করেছেন। ফলে বাসায় প্রবেশের আগেই অ্যাপস ব্যবহার করে লাইট, ফ্যান, এসি চালু করে নিতে পারবে সবাই। আবার চাইলেই অ্যাপস চালু করে লাইটকে ঘুমানোর আগে বন্ধ করতে পারবেন অথবা স্যাডো লাইটের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।

 

এদিকে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে চলছে এক বড় বিপ্লব। তাই জিমি কাজ করেছেন স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট এবং স্মার্ট পাওয়ার গ্রিড সিস্টেম নিয়েও। আবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য জিমি বানিয়েছেন আর্টিফিশিয়াল ডিফেন্স সিকিউরিটি সিস্টেমের ডেমো ভার্সন। যেখানে ব্যবহার করা হবে লেজার রশ্মি, অত্যাধুনিক এবং আর্টিফিশিয়াল এলগরিদম। রোবট নিজেই জঙ্গি শনাক্ত করবে পাশাপাশি নিজেই নির্দেশ অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করবে। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘যদিও রোবটটি নিয়ে অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ করার পরিকল্পনা আছে, কিন্তু সরকারিভাবে অনুমতি না পেলে এই রোবট নিয়ে কোনো কাজ করা হবে না।’ এভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরে রোবট নিয়ে কাজ করে যাওয়ার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জিমি মজুমদার।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জিমির মতে, লক্ষ্য আর ইচ্ছা দুটো সম্পূর্ণ  আলাদা বিষয়। ইচ্ছা হতে পারে আকাশছোঁয়া কিন্তু লক্ষ্য হতে হবে ডিজিটাল ইনপুট আউটপুটের মতো। যার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় শুরু ও শেষ থাকতে হবে। জিমি বলেন, ‘যেহেতু শুরুটা করেছি রোবট দিয়ে তাই শেষটাও করতে চাই রোবট দিয়ে।’ ভবিষ্যতে দেশের বাইরে গিয়ে  রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে গবেষণামূলক কাজ করাই জিমির একমাত্র লক্ষ্য। ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান জিমি। জিমি মজুমদার অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলেন, ‘যেহেতু রোবট নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এবং গবেষণা আমার একমাত্র লক্ষ্য সেহেতু মাথায় আসল গবেষণা কেন্দ্র করার। জাপান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টার, কোরিয়ান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের মতো বাংলাদেশে কিছু নেই। তাই প্রথম রোবট নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের স্বপ্ন দেখি। যেখানে শিশু শ্রেণি থেকে শুরু করে ফেলোশিপ পর্যন্ত সব আগ্রহীরা গবেষণা করতে পারবে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী পরিকল্পনা, উদ্ভাবন, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে তারা। এ জন্য দরকার সরকারি সাহায্য ও অনুমোদন, বৈদেশিক দাতা সংস্থার অনুদান আর আমার মতো একঝাঁক রোবট-প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের। যারা টাকার জন্য নয়, রোবটনির্ভর জাতি গড়ার জন্য স্বপ্ন দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা