শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৭

রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

রোবটনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন জিমি মজুমদার। ভবিষ্যতে যে কজন বাঙালি প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে সেই তালিকায় জিমি মজুমদার যে প্রথম সারিতে থাকবেন, তা বলা যায় অনায়াসেই। রোবট কারিগর জিমি মজুমদারকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন

 

‘বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাগেরহাটে এক প্রত্যন্ত গ্রাম বুড়বুড়িয়ায় মিস্ত্রি বাড়িতে জন্ম আমার। গ্রামে নেই ইলেকট্রিসিটি, নেই ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। সেখানকার কাদামাটি আর লবণপানির সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক আমার শৈশবজুড়ে।’ এভাবেই শুরু করলেন রোবটিকস জগতের সম্ভাবনাময় তরুণ জিমি মজুমদার। বাবা প্রয়াত জুয়েল মজুমদার ছিলেন বুড়বুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। মা লাভলী মজুমদার ও ছোট ভাই ব্যাবেজ মজুমদারকে নিয়েই জিমির পরিবার। ছোট বেলায় বাবার মুখে শোনা বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন গল্পে রোবটের সঙ্গে প্রথম পরিচয় জিমির। সেই থেকেই রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখা শুরু। মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। নিজ মেধা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় এক বিন্দুতে মিলিয়েছেন জিমি। তৈরি করছেন রোবট, তাতে দিচ্ছেন নিত্যনতুন সম্ভাবনা। এরকমই একটি ডিভাইস ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। জিমি বলেন, অন্ধের লাঠি হলো ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। এই লাঠি দিয়ে অন্ধ ব্যক্তি বস্তুর দূরত্ব, অবস্থান ও ঝুঁকিপূর্ণ পথ শনাক্ত করতে পারবে। এটি কাজ করবে হাতের লাঠি হিসেবেও। লাঠির সম্মুখে আছে আল্ট্রাসনিক মোশন সেন্সর, লাঠির সঙ্গে সংযুক্ত একটি হেডফোন অন্ধ ব্যক্তির কানে লাগানো থাকবে। সামনে কোনো বাধা পড়লেই সেন্সরে তা বোঝা যাবে এবং অন্ধ ব্যক্তির কানে সতর্কতামূলক আওয়াজ বাজবে, বাধার দূরত্ব অনুযায়ী আওয়াজ দ্রুত বা ধীরে বাজবে। আর এভাবেই অন্ধ ব্যক্তি সহজেই চলাচল করতে পারবে। এটাই ছিল জিমির প্রথম রোবট বানানো। এরপর জিমি লক্ষ্য করলেন দেশের লাখো মানুষের জীবিকা নির্বাহের উপায় মাছ ধরা। বন্ধু আশিকুর রহমানকে নিয়ে তখন ভাবতে শুরু করলেন মাছ ধরার ক্ষেত্রে কষ্ট কীভাবে কমানো যায়। তৈরি করে ফেললেন আর্টিফিশিয়াল ফিস হান্টার রোবট। যেখানে রোবট তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে মাছ ধরবে। আবার নিজেই মেসেজ দিয়ে জানান দেবে। তখন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস দিয়ে রোবটকে নদী বা পুকুরের কিনারায় এনে মাছ ধরা যাবে। জিমি বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি। দেখলাম অনেক জেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে না। তাই রিমোট কন্ট্রোলার অপশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন বুঝতেও পারিনি এই আবিষ্কার বিশ্বে নতুনত্বের সম্মাননা পাবে।’

বর্তমানে জিমি কাজ করছেন ‘মা রোবট’ নিয়ে। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন মুভিতে যেমন দেখা যায় রোবট গৃহস্থালি সব কাজ করার পাশাপাশি দেখাশোনা করে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। এমনই একটি মা রোবট তৈরি করার চেষ্টায় আছেন জিমি। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘কখনো ভাবতে পারিনি একদিন আমিই সায়েন্স ফিকশন মুভির মতো মা রোবট বানাব। হ্যাঁ, নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসই আমার উদ্দীপনা। এমনই এক রোবট আমি বাংলাদেশকে উপহার দেব, যেটি মায়ের মতো কাজ করবে প্রতিটি মানুষের জীবনে। আগলে রাখবে মানবসন্তানদের। ভবিষ্যতে নিউরো সায়েন্স, নিউরো কগনেতি সিস্টেম এবং রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে এই মা রোবটকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরব। যাতে সারা বিশ্ব জানতে পারে বাংলাদেশের তরুণরা যন্ত্রমানব নিয়ে গবেষণা করে, রোবটনির্ভর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখে।’ এই স্বপ্ন পূরণের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে জিমি তৈরি করেছেন অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট, স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট, অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল হোম অটোমোশন, কম্পিউটারভিশন সিস্টেম, আর্টিফিশিয়াল ব্লাইন্ড আই’স রোবট ইত্যাদি।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

বুড়বুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় জিমি মজুমদারের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সেখান থেকে মেধা তালিকায় বৃত্তি পেয়ে হলদিবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়ে শহরে চলে আসেন। ভর্তি হন খুলনা পাবলিক কলেজে। পরবর্তীতে পাবলিক বিদ্যালয়ের ভর্তি বাতিল করেন শুধু রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার উদ্দেশে। ভর্তি হন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে। মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় এই সাবজেক্টটি ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে চালু হয়। পরবর্তীতে ২০১২ সালে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগটি চালু হয়েছে। জিমি বলেন, ‘মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্র্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় ছাড়া রোবট বানানো অসম্ভব। তাই আমি মনে করি মেকাট্রনিক্স শুধু প্রকৌশল শাখার মাতৃরূপ নয়, রোবট বানানোর ফলিত রূপ। তাই রোবট ছাড়া আমি এখন আর কিছু ভাবতে পারি না।’ বর্তমানে জিমি মজুমদার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।

 

রোবট বানানো

রোবট বানানোর জন্য দুটি উপায় আছে। একটি হলো আর্টিফিশিয়াল অপরটি হলো লজিক্যাল। আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলো প্রোগ্রামিং এবং গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে করার পর যন্ত্রকৌশলে দাঁড় করাতে হয়। অন্যদিকে লজিক্যাল রোবটগুলো কিছু প্রোগ্রাম ও ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার করে বানানো যায়। জিমি জানান, ‘আমার ইচ্ছা ছিল আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলোর প্রতি। আমি শুরুটা করি প্রোগ্রামিং দিয়ে। তখন আমি দুই চার লাইনের কোড নিয়ে টুকটাক কাজ করি। তখন দেখতাম অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা রোবট নিয়ে মাতামাতি করছে। আমি ভাবতাম আমি কবে ওদের মতো হব! আমি কবে রোবট বানাব! না করেছি কোনো কোর্স, না করেছি কোনো ট্রেনিং।’

 

জিমির মাথায় সব সময় কাজ করতে থাকে নতুন নতুন সব রোবট ভাবনা। স্বপ্ন দেখেন রোবটনির্ভর বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরিতে রোবটিক্স আর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে এমন প্রত্যাশা থেকে তৈরি করেন কম্পিউটার কন্ট্রোল রোবটিক আর্মস। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ির লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি কন্ট্রোলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস হবে সহজ উপায় এমনটি ভেবে অ্যাপস ডেভেলপ করেছেন। ফলে বাসায় প্রবেশের আগেই অ্যাপস ব্যবহার করে লাইট, ফ্যান, এসি চালু করে নিতে পারবে সবাই। আবার চাইলেই অ্যাপস চালু করে লাইটকে ঘুমানোর আগে বন্ধ করতে পারবেন অথবা স্যাডো লাইটের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।

 

এদিকে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে চলছে এক বড় বিপ্লব। তাই জিমি কাজ করেছেন স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট এবং স্মার্ট পাওয়ার গ্রিড সিস্টেম নিয়েও। আবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য জিমি বানিয়েছেন আর্টিফিশিয়াল ডিফেন্স সিকিউরিটি সিস্টেমের ডেমো ভার্সন। যেখানে ব্যবহার করা হবে লেজার রশ্মি, অত্যাধুনিক এবং আর্টিফিশিয়াল এলগরিদম। রোবট নিজেই জঙ্গি শনাক্ত করবে পাশাপাশি নিজেই নির্দেশ অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করবে। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘যদিও রোবটটি নিয়ে অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ করার পরিকল্পনা আছে, কিন্তু সরকারিভাবে অনুমতি না পেলে এই রোবট নিয়ে কোনো কাজ করা হবে না।’ এভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরে রোবট নিয়ে কাজ করে যাওয়ার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জিমি মজুমদার।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জিমির মতে, লক্ষ্য আর ইচ্ছা দুটো সম্পূর্ণ  আলাদা বিষয়। ইচ্ছা হতে পারে আকাশছোঁয়া কিন্তু লক্ষ্য হতে হবে ডিজিটাল ইনপুট আউটপুটের মতো। যার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় শুরু ও শেষ থাকতে হবে। জিমি বলেন, ‘যেহেতু শুরুটা করেছি রোবট দিয়ে তাই শেষটাও করতে চাই রোবট দিয়ে।’ ভবিষ্যতে দেশের বাইরে গিয়ে  রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে গবেষণামূলক কাজ করাই জিমির একমাত্র লক্ষ্য। ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান জিমি। জিমি মজুমদার অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলেন, ‘যেহেতু রোবট নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এবং গবেষণা আমার একমাত্র লক্ষ্য সেহেতু মাথায় আসল গবেষণা কেন্দ্র করার। জাপান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টার, কোরিয়ান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের মতো বাংলাদেশে কিছু নেই। তাই প্রথম রোবট নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের স্বপ্ন দেখি। যেখানে শিশু শ্রেণি থেকে শুরু করে ফেলোশিপ পর্যন্ত সব আগ্রহীরা গবেষণা করতে পারবে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী পরিকল্পনা, উদ্ভাবন, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে তারা। এ জন্য দরকার সরকারি সাহায্য ও অনুমোদন, বৈদেশিক দাতা সংস্থার অনুদান আর আমার মতো একঝাঁক রোবট-প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের। যারা টাকার জন্য নয়, রোবটনির্ভর জাতি গড়ার জন্য স্বপ্ন দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম