শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০১৭

রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রোবট কারিগর এক তরুণের গল্প

রোবটনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বুকে ধারণ করে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন জিমি মজুমদার। ভবিষ্যতে যে কজন বাঙালি প্রযুক্তিবিদ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন বিশ্বদরবারে সেই তালিকায় জিমি মজুমদার যে প্রথম সারিতে থাকবেন, তা বলা যায় অনায়াসেই। রোবট কারিগর জিমি মজুমদারকে নিয়ে লিখেছেন— সাইফ ইমন

 

‘বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বাগেরহাটে এক প্রত্যন্ত গ্রাম বুড়বুড়িয়ায় মিস্ত্রি বাড়িতে জন্ম আমার। গ্রামে নেই ইলেকট্রিসিটি, নেই ভালো যোগাযোগব্যবস্থা। সেখানকার কাদামাটি আর লবণপানির সঙ্গে নাড়ির সম্পর্ক আমার শৈশবজুড়ে।’ এভাবেই শুরু করলেন রোবটিকস জগতের সম্ভাবনাময় তরুণ জিমি মজুমদার। বাবা প্রয়াত জুয়েল মজুমদার ছিলেন বুড়বুড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। মা লাভলী মজুমদার ও ছোট ভাই ব্যাবেজ মজুমদারকে নিয়েই জিমির পরিবার। ছোট বেলায় বাবার মুখে শোনা বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন গল্পে রোবটের সঙ্গে প্রথম পরিচয় জিমির। সেই থেকেই রোবট বানানোর স্বপ্ন দেখা শুরু। মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। নিজ মেধা, পরিশ্রম আর অধ্যবসায় এক বিন্দুতে মিলিয়েছেন জিমি। তৈরি করছেন রোবট, তাতে দিচ্ছেন নিত্যনতুন সম্ভাবনা। এরকমই একটি ডিভাইস ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। জিমি বলেন, অন্ধের লাঠি হলো ‘ব্লাইন্ড আই’স রোবট’। এই লাঠি দিয়ে অন্ধ ব্যক্তি বস্তুর দূরত্ব, অবস্থান ও ঝুঁকিপূর্ণ পথ শনাক্ত করতে পারবে। এটি কাজ করবে হাতের লাঠি হিসেবেও। লাঠির সম্মুখে আছে আল্ট্রাসনিক মোশন সেন্সর, লাঠির সঙ্গে সংযুক্ত একটি হেডফোন অন্ধ ব্যক্তির কানে লাগানো থাকবে। সামনে কোনো বাধা পড়লেই সেন্সরে তা বোঝা যাবে এবং অন্ধ ব্যক্তির কানে সতর্কতামূলক আওয়াজ বাজবে, বাধার দূরত্ব অনুযায়ী আওয়াজ দ্রুত বা ধীরে বাজবে। আর এভাবেই অন্ধ ব্যক্তি সহজেই চলাচল করতে পারবে। এটাই ছিল জিমির প্রথম রোবট বানানো। এরপর জিমি লক্ষ্য করলেন দেশের লাখো মানুষের জীবিকা নির্বাহের উপায় মাছ ধরা। বন্ধু আশিকুর রহমানকে নিয়ে তখন ভাবতে শুরু করলেন মাছ ধরার ক্ষেত্রে কষ্ট কীভাবে কমানো যায়। তৈরি করে ফেললেন আর্টিফিশিয়াল ফিস হান্টার রোবট। যেখানে রোবট তার নিজের বুদ্ধি দিয়ে মাছ ধরবে। আবার নিজেই মেসেজ দিয়ে জানান দেবে। তখন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস দিয়ে রোবটকে নদী বা পুকুরের কিনারায় এনে মাছ ধরা যাবে। জিমি বলেন, ‘ব্যাপারটি নিয়ে অনেক গবেষণা করেছি। দেখলাম অনেক জেলে অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে না। তাই রিমোট কন্ট্রোলার অপশন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। তখন বুঝতেও পারিনি এই আবিষ্কার বিশ্বে নতুনত্বের সম্মাননা পাবে।’

বর্তমানে জিমি কাজ করছেন ‘মা রোবট’ নিয়ে। বিভিন্ন সায়েন্স ফিকশন মুভিতে যেমন দেখা যায় রোবট গৃহস্থালি সব কাজ করার পাশাপাশি দেখাশোনা করে ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের। এমনই একটি মা রোবট তৈরি করার চেষ্টায় আছেন জিমি। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘কখনো ভাবতে পারিনি একদিন আমিই সায়েন্স ফিকশন মুভির মতো মা রোবট বানাব। হ্যাঁ, নিজের প্রতি নিজের আত্মবিশ্বাসই আমার উদ্দীপনা। এমনই এক রোবট আমি বাংলাদেশকে উপহার দেব, যেটি মায়ের মতো কাজ করবে প্রতিটি মানুষের জীবনে। আগলে রাখবে মানবসন্তানদের। ভবিষ্যতে নিউরো সায়েন্স, নিউরো কগনেতি সিস্টেম এবং রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে এই মা রোবটকে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরব। যাতে সারা বিশ্ব জানতে পারে বাংলাদেশের তরুণরা যন্ত্রমানব নিয়ে গবেষণা করে, রোবটনির্ভর পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন দেখে।’ এই স্বপ্ন পূরণের ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে জিমি তৈরি করেছেন অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল রোবট, স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট, অ্যান্ড্রয়েড কন্ট্রোল হোম অটোমোশন, কম্পিউটারভিশন সিস্টেম, আর্টিফিশিয়াল ব্লাইন্ড আই’স রোবট ইত্যাদি।

 

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা

বুড়বুড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু হয় জিমি মজুমদারের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। সেখান থেকে মেধা তালিকায় বৃত্তি পেয়ে হলদিবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ২০১০ সালে জিপিএ-৫ পেয়ে শহরে চলে আসেন। ভর্তি হন খুলনা পাবলিক কলেজে। পরবর্তীতে পাবলিক বিদ্যালয়ের ভর্তি বাতিল করেন শুধু রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার উদ্দেশে। ভর্তি হন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে। মেকানিক্যাল , ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় এই সাবজেক্টটি ২০০৬ সালে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে চালু হয়। পরবর্তীতে ২০১২ সালে রাজশাহী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিভাগটি চালু হয়েছে। জিমি বলেন, ‘মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্র্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশলের সমন্বয় ছাড়া রোবট বানানো অসম্ভব। তাই আমি মনে করি মেকাট্রনিক্স শুধু প্রকৌশল শাখার মাতৃরূপ নয়, রোবট বানানোর ফলিত রূপ। তাই রোবট ছাড়া আমি এখন আর কিছু ভাবতে পারি না।’ বর্তমানে জিমি মজুমদার ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মেকাট্রনিক্স বিভাগে তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত।

 

রোবট বানানো

রোবট বানানোর জন্য দুটি উপায় আছে। একটি হলো আর্টিফিশিয়াল অপরটি হলো লজিক্যাল। আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলো প্রোগ্রামিং এবং গাণিতিক সমাধানের মাধ্যমে করার পর যন্ত্রকৌশলে দাঁড় করাতে হয়। অন্যদিকে লজিক্যাল রোবটগুলো কিছু প্রোগ্রাম ও ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস ব্যবহার করে বানানো যায়। জিমি জানান, ‘আমার ইচ্ছা ছিল আর্টিফিশিয়াল রোবটগুলোর প্রতি। আমি শুরুটা করি প্রোগ্রামিং দিয়ে। তখন আমি দুই চার লাইনের কোড নিয়ে টুকটাক কাজ করি। তখন দেখতাম অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণরা রোবট নিয়ে মাতামাতি করছে। আমি ভাবতাম আমি কবে ওদের মতো হব! আমি কবে রোবট বানাব! না করেছি কোনো কোর্স, না করেছি কোনো ট্রেনিং।’

 

জিমির মাথায় সব সময় কাজ করতে থাকে নতুন নতুন সব রোবট ভাবনা। স্বপ্ন দেখেন রোবটনির্ভর বাংলাদেশের। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরিতে রোবটিক্স আর্ম ব্যবহার করা হচ্ছে এমন প্রত্যাশা থেকে তৈরি করেন কম্পিউটার কন্ট্রোল রোবটিক আর্মস। শুধু তাই নয়, বাসাবাড়ির লাইট, ফ্যান, ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি কন্ট্রোলের জন্য অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস হবে সহজ উপায় এমনটি ভেবে অ্যাপস ডেভেলপ করেছেন। ফলে বাসায় প্রবেশের আগেই অ্যাপস ব্যবহার করে লাইট, ফ্যান, এসি চালু করে নিতে পারবে সবাই। আবার চাইলেই অ্যাপস চালু করে লাইটকে ঘুমানোর আগে বন্ধ করতে পারবেন অথবা স্যাডো লাইটের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।

 

এদিকে বাংলাদেশে সৌরবিদ্যুৎ নিয়ে চলছে এক বড় বিপ্লব। তাই জিমি কাজ করেছেন স্মার্ট সোলার ট্র্যাকিং প্রজেক্ট এবং স্মার্ট পাওয়ার গ্রিড সিস্টেম নিয়েও। আবার দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দমনে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে সাহায্য করার জন্য জিমি বানিয়েছেন আর্টিফিশিয়াল ডিফেন্স সিকিউরিটি সিস্টেমের ডেমো ভার্সন। যেখানে ব্যবহার করা হবে লেজার রশ্মি, অত্যাধুনিক এবং আর্টিফিশিয়াল এলগরিদম। রোবট নিজেই জঙ্গি শনাক্ত করবে পাশাপাশি নিজেই নির্দেশ অনুযায়ী শাস্তি প্রদান করবে। এ প্রসঙ্গে জিমি বলেন, ‘যদিও রোবটটি নিয়ে অনেক অ্যাডভান্স লেভেলের কাজ করার পরিকল্পনা আছে, কিন্তু সরকারিভাবে অনুমতি না পেলে এই রোবট নিয়ে কোনো কাজ করা হবে না।’ এভাবে দেশের প্রতিটি সেক্টরে রোবট নিয়ে কাজ করে যাওয়ার এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন জিমি মজুমদার।

 

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

জিমির মতে, লক্ষ্য আর ইচ্ছা দুটো সম্পূর্ণ  আলাদা বিষয়। ইচ্ছা হতে পারে আকাশছোঁয়া কিন্তু লক্ষ্য হতে হবে ডিজিটাল ইনপুট আউটপুটের মতো। যার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় শুরু ও শেষ থাকতে হবে। জিমি বলেন, ‘যেহেতু শুরুটা করেছি রোবট দিয়ে তাই শেষটাও করতে চাই রোবট দিয়ে।’ ভবিষ্যতে দেশের বাইরে গিয়ে  রোবটিক্সের ওপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে গবেষণামূলক কাজ করাই জিমির একমাত্র লক্ষ্য। ভবিষ্যতে বিশ্ব প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে চান জিমি। জিমি মজুমদার অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই বলেন, ‘যেহেতু রোবট নিয়ে আরও স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এবং গবেষণা আমার একমাত্র লক্ষ্য সেহেতু মাথায় আসল গবেষণা কেন্দ্র করার। জাপান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টার, কোরিয়ান অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের মতো বাংলাদেশে কিছু নেই। তাই প্রথম রোবট নিয়ে গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ অ্যাডভান্স রোবটিকস রিসার্চ সেন্টারের স্বপ্ন দেখি। যেখানে শিশু শ্রেণি থেকে শুরু করে ফেলোশিপ পর্যন্ত সব আগ্রহীরা গবেষণা করতে পারবে। নতুন নতুন উদ্ভাবনী পরিকল্পনা, উদ্ভাবন, প্রকৌশল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে তারা। এ জন্য দরকার সরকারি সাহায্য ও অনুমোদন, বৈদেশিক দাতা সংস্থার অনুদান আর আমার মতো একঝাঁক রোবট-প্রেমিক তরুণ-তরুণীদের। যারা টাকার জন্য নয়, রোবটনির্ভর জাতি গড়ার জন্য স্বপ্ন দেখে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ