শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ মার্চ, ২০১৯

বিশাখা থেকে ‘যক্ষ্মা ম্যাডাম’

মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিশাখা থেকে ‘যক্ষ্মা ম্যাডাম’

সকাল সাড়ে ৫টা। হঠাৎ বেজে উঠল মোবাইল ফোন। সাত সকালে আসা মোবাইলটি কাল বিলম্ব না করেই রিসিভ করেন ডা. বিশাখা ঘোষ। ফোনটি রিসিভ করার পরই অপর প্রান্ত থেকে ভেসে এলো অপরিচিত এক নারীর কণ্ঠস্বর। ফোন করা ওই নারী কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, রাঙ্গামাটির দুর্গম উপজেলা লংগদু থেকে ফোন করছেন তিনি। তার ছেলে শফিউল আলম রিচার্জ কয়েকদিন আগে যক্ষ্মার চিকিৎসা নিয়ে গেছে চট্টগ্রাম যক্ষ্মা হাসপাতাল থেকে। কিন্তু ভোররাতে সে ফের অসুস্থ হয়ে গেছে। ওই নারীর সব কথা শুনে বিশাখা জানান, তার ছেলের এ অসুস্থতা যক্ষ্মার সঙ্গে সংশ্লষ্টি নয়। পরে ওই নারীকে কিছু পরামর্শ দেন চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় যক্ষ্মা বিশেষজ্ঞ ডা. বিশাখা ঘোষ। শুধু রিচার্জের মা নন, এভাবেই প্রতিনিয়ত রাত-দুপুরে যক্ষ্মা রোগীদের নানা পরামর্শ ও সেবা দিতে ক্লান্তিহীন কাজ করে যাচ্ছেন ডা. বিশাখা। যক্ষ্মা রোগীদের সেবা নিশ্চিত, পর্যবেক্ষণ, তদারকি করতে ছুটে বেড়াচ্ছেন নগর থেকে গ্রামে। তার পদচিহ্ন পড়েছে পাহাড়ি দুর্গম এলাকা লংগদু, দিঘীনালা,  নানিয়ারচর উপজেলা পর্যন্ত। বাদ যায়নি মহেশখালীর দুর্গম লবণ মাঠও। চট্টগ্রাম বিভাগ যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে যে সাফল্য দেখিয়েছে তার অন্যতম সারথী হিসেবে মনে করা হয় এ বিশাখা ঘোষকে। গত এক দশক ধরে যক্ষ্মা রোগীদের পেছনে ছুটে চলা ডা. বিশাখা নিজের নাম ছাপিয়ে পরিচিত পেয়েছেন ‘যক্ষ্মা ম্যাডাম’ হিসেবে। রোগী থেকে শুরু করে তাদের আত্মীয়স্বজন এমনকি নিজের সহকর্মী কিংবা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে আজ ডা. বিশাখার চেয়ে যক্ষ্মা ম্যাডামই বেশি জনপ্রিয় ও পরিচিত। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাসিমপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম ডা. বিশাখা ঘোষের।
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, ‘বিশাখা ঘোষকে ২০১৪ সাল থেকে কাছ থেকে দেখে আসছি। যেভাবে দুর্গম এলাকায় ঘুরে ঘুরে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি পর্যবেক্ষণ ও তদারকি করেন তা অনেক পুরুষ করতে পারবে কি না সন্দেহ রয়েছে। যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চট্টগ্রাম বিভাগে যে সাফল্য দেখিয়েছে তার অন্যতম কারিগর হচ্ছেন ডা. বিশাখা।’

যেভাবে যক্ষ্মা ম্যাডাম
জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে যক্ষ্মা রোগীদের সেবায় যক্ষ্মাবিষয়ক চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ, তদারকি, মূল্যায়ন, পরিকল্পনা কর্মসূচিতে সমন্বয় করাই হচ্ছে ডা. বিশাখা ঘোষের মূল কাজ। কিন্তু তিনি মূল কাজের বাইরে গিয়ে ছুটে বেড়ান যক্ষ্মা রোগীদের দ্বারে দ্বারে। অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কখনো রোগী কিংবা স্বজনদের কাছ থেকে শুনতে হয় কটু কথা কিংবা ভর্ৎসনা। কখনো বা পান উষ্ণ ভালোবাসা। কিন্তু ভালোবাসা কিংবা ভর্ৎসনা কোনো কিছুই তিনি গায়ে নেন না। যক্ষ্মা রোগীদের সুস্থ জীবন দান ও যক্ষ্মা প্রতিরোধে তিনি ছুটে বেড়াচ্ছেন নগর থেকে দুর্গম এলাকায়। গত এক দশকে তিনি ঘুরে বেড়িয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার ১০১ উপজেলায়। চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থেকে বি-বাড়িয়া উপজেলার আশুগঞ্জ, চাঁদপুরের মতলব থেকে খাগড়াছড়ির দিঘীনালা সব উপজেলায় নিয়মিত পদচিহ্ন রাখছেন তিনি। তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে তার গড়ে উঠেছে আলাদা ব্যক্তি ইমেজ। হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়। এ জনপ্রিয়তায় তাকে দিয়েছে আলাদা একটি পরিচিত। যা হচ্ছে ‘যক্ষ্মা ম্যাডাম’। রোগী কিংবা তাদের স্বজন সবাই তাকে এ নামেই সম্বোধন করেন। এমনকি সহকর্র্মীদের কাছেও তিনি ‘য² ম্যাডাম’ নামে পরিচিত। ‘য² ম্যাডাম’র ভিড়েই হারিয়ে যেতে বসেছে ডা. বিশাখা ঘোষ নামটি।
ডা বিশাখা ঘোষ বলেন, ‘আমি একজন চিকিৎসক হলেও যক্ষ্মা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক নই। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে একটি প্রকল্পে কাজ করি। আমার কাজই হচ্ছে যক্ষ্মা প্রতিরোধ কর্মসূচির পরিকল্পনা তৈরি করা, সেবাবিষয়ক চিকিৎসা, পর্যবেক্ষণ, তদারকি এবং মূল্যায়ন করা। কিন্তু অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তৃণমূলে ঘুরে বেড়িয়েছি। মূলত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যক্ষ্মা সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো জেনেছি। কাজ করতে গিয়েই এক কর্মসূচির সঙ্গে এমনভাবে জড়িয়েছি এখন জীবনের সব কিছুই যক্ষ্মা কেন্দ্রীয় হয়ে গেছে। এমনকি নিজের নাম পর্যন্ত পরিবর্তন হয়ে গেছে। এখন সবাই আমাকে যক্ষ্মা ম্যাডাম নামেই চেনে।’ তিনি বলেন, ‘অনেক রোগী সুস্থ হয়ে ফোন করেন। তখন খুবই আনন্দ লাগে। অনেকে সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর তার বাসায় যাওয়ার জন্য দাওয়াত করে। এ বিষয়গুলো খুবই ভালো লাগে। এর বিপরীত চিত্রও রয়েছে। বেশির ভাগ সময় দুর্গম এলাকার লোকজন চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে চান না। এক্ষেত্রে তারা কথিত কবিরাজ ও বৈদ্যের কাছে যাওয়াই শ্রেয় মনে করেন। এক্ষেত্রে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির অধীনে তাদের চিকিৎসা দিতে গেলে উল্টো ভর্ৎসনা করে রোগী ও তাদের স্বজনরা।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যক্ষ্মা ম্যাডাম নামটি শুনতে একটু অন্যরকম হলেও বিষয়টা খুবই এনজয় করি। কখনো কখনো মনে হয় যক্ষ্মা ম্যাডামের আড়ালে ডা. বিশাখা ঘোষ হারিয়ে যাবে না তো?’
চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, ‘যক্ষ্মা ম্যাডামের নাম যে বিশাখা ঘোষ তা আমিও অনেক সময় ভুলে যাই। তৃণমূল থেকে সহকর্মী পর্যন্ত যক্ষ্মা ম্যাডাম এ নামেই বেশি চেনে উনাকে। আমিসহ অনেক কর্মকর্তারা উনাকে রোগী ও তাদের স্বজনদের দেখাদেখি যক্ষ্মা ম্যাডাম নামেই ডাকি।’

যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রাম বিভাগের সাফল্য
‘যার হয় যক্ষ্মা, তার নাই রক্ষা’ এটাই প্রবাদ ছিল দেশে। কিন্তু যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যকর পদক্ষেপের কারণে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। দেশের বর্তমানে যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে সাফল্যের হার ৯৫ শতাংশ।  বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রিভিলেন্স সার্ভের দেওয়া তথ্য মতে, বর্তমানে প্রতি লাখ জনসংখ্যার মধ্যে যক্ষ্মা রোগী ২৬০ জন, যা আগে ছিল ৪০৪। চিকিৎসার সাফল্যের হার শতকরা ৯৫ ভাগ। দেশের যক্ষ্মানিয়ন্ত্রণ হারকে ছাড়িয়ে গেছে চট্টগ্রাম বিভাগ। বর্তমানে চট্টগ্রাম বিভাগের যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে সফলতা ৯৭ শতাংশ। জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের দেওয়া তথ্য মতে, যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে চট্টগ্রামের তিন পার্বত্য জেলায় সফলতার হার ৯৯ শতাংশ। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলায় গত বছর সাফল্যের হার ৯৭ শতাংশ; যা সারা দেশের তুলনায় দুই শতাংশ বেশি। ২০১৮ সালে যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসায় চট্টগ্রামে সাফল্যের হার ৯৭ শতাংশ, কক্সবাজারে ৯৬ শতাংশ, নোয়াখালীতে ৯৬ শতাংশ, লক্ষীপুরে ৯৫ শতাংশ, ফেনীতে ৯৯ শতাংশ, চাঁদপুরে ৯৭ শতাংশ, রাঙ্গামাটিতে ৯৯ শতাংশ, বান্দরবানে ৯৯ শতাংশ, খাগড়াছড়িতে ৯৯ শতাংশ, কুমিল­ায় ৯৬ শতাংশ এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৯৫ শতাংশ। ১১ জেলায় গড় সাফল্যের হার ৯৭ শতাংশ।
চট্টগ্রাম বিভাগের বিভাগীয় যক্ষ্মা বিশেযজ্ঞ ডা. বিশাখা ঘোষ বলেন, সরকারের স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধীনে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি প্রকল্পে কাজ খুবই ভালোভাবে হচ্ছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশে য²া নির্মূল করার লক্ষ্যে যে কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে তা সফল হবে মনে মনে করি।

পেছনের গল্প
১৯৯৫ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন ডা. বিশাখা ঘোষ। ২০০০ সালে তিনি জনস্বাস্থ্য বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৪ সালে বিজিসি ট্রাস্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিক্ষক হিসেবে যোগাদান করে। এর মাঝে চট্টগ্রাম মা ও শিশু কলেজ ও হাসপাতালসহ বেসরকারি একাধিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করেন। মাঝে কাজ করেন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় বিভিন্ন সাহায্য সংস্থায়। ২০১২ সালে তিনি যোগদান করেন জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি প্রকল্পে। এরপর থেকে এ প্রকল্পে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির প্রতিনিধি হিসেবে আমেরিকা, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেদারল্যান্ডস ও ভারতসহ বিভিন্ন সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট
সোহাগ হত্যার তদন্তে বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট

এই মাত্র | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়