শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

ঈশা খাঁর স্মৃতিবিজড়িত করিমগঞ্জের জঙ্গলবাড়িতে চলছে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন

মিলছে সুলতানি ও মোগল আমলের নিদর্শন

সাইফউদ্দীন আহমেদ লেনিন, কিশোরগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
মিলছে সুলতানি ও মোগল আমলের নিদর্শন

ঈশা খাঁর স্মৃতিবিজড়িত কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার জঙ্গলবাড়িতে চলছে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজ। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ঢাকা ও ময়মনসিংহ আঞ্চলিক কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে এ খননকাজ পরিচালিত হচ্ছে। খননকাজে উঠে আসছে সুলতানি, মোগল এবং তারও আগে বা পরের সাংস্কৃতিককাল পর্বের ইটের দেয়াল এবং বেশ কিছু মৃৎপাত্রের ভাঙা অংশ। করিমগঞ্জ উপজেলার কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের নরসুন্দা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে ঈসা খাঁর স্মৃতিবিজড়িত জঙ্গলবাড়ি দুর্গ। মুঘল শাসনামলে এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয় রাজধানী। ষোড়শ শতাব্দীতে বাংলার স্বাধীনতা রক্ষায় মোগল সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যেসব শাসক যুদ্ধ করেছিলেন, সেই বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ছিলেন মসনদ-ই-আলা বীর ঈসা খাঁ। ঈসা খাঁর স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক দুর্গটি অযত্ন আর অবহেলায় প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। সম্প্রতি দরবার হলটি সংস্কার করে পুরোনো অবয়ব অনেকটা ফিরিয়ে এনেছে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর। তবে ভিতরের অন্দরমহলটি খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এটিও সংস্কার করা হবে বলে জানা গেছে। এ বাড়ির বাসিন্দা দেওয়ান জামান দাদ খান আনোয়ার বলেন, তার বাবা দেওয়ান আমিন দাদ খান ছিলেন ঈসা খাঁর ১৪তম বংশধর। সে হিসেবে তিনি ঈসা খাঁর ১৫তম বংশধর। তার বাবার স্বপ্ন ছিল ধ্বংসপ্রাপ্ত ঐতিহাসিক এ বাড়িটি যেন সংস্কার করে এর ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনা হয়। যেন পরবর্তী বংশধররা তাদের পূর্বপুরুষের ইতিহাস, জীবনযাত্রা সম্পর্কে জানতে পারে। নিরাশা নিয়েই তার বাবা প্রয়াত হয়েছেন। এখন যে সংস্কার হচ্ছে এটিকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, একসময় আমরা থাকব না; কিন্তু পরবর্তী প্রজন্ম জানতে পারবে তাদের পূর্বপুরুষের ইতিহাস এবং জীবনধারা। এটা ভেবেই তিনি আনন্দিত। ঈসা খাঁর মূল রাজধানী সোনারগাঁয়ে হলেও জঙ্গলবাড়ি ছিল তার দ্বিতীয় রাজধানী। জঙ্গলবাড়ি দুর্গ থেকেই তিনি বিশাল ভাটি বাংলা শাসন করতেন। জঙ্গলবাড়ি দুর্গের সামনে রয়েছে সেই আমলের খনন করা বিশাল পরিখা, পাশেই মসজিদ ও কবরস্থান। ধারণা করা হয়, ঈসা খাঁর হাতেই মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল এবং কবরগুলো তার পরবর্তী বংশধরদের। বিভিন্ন ইতিহাস সূত্রে জানা যায়, ঈসা খাঁর আদি নিবাস ছিল আফগানিস্তানে। মোগল ও ইংরেজদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ বাংলার জমিদাররা তাকে সংবাদ পাঠালে তিনি ১ হাজার ৪০০ ঘোরসওয়ার, ২১টি নৌবিহার ও গোলাবারুদ নিয়ে ত্রিপুরা রাজ্যে পৌঁছান। ১৫৮৫ সালে কোচ রাজা লক্ষ্মণ হাজরাকে পরাজিত করে জঙ্গলবাড়ি দুর্গটি দখল করে নেন ঈসা খাঁ। দুর্গটি দখলের পর তিনি দুর্গের ভিতরে কিছু স্থাপনা নির্মাণ করেন এবং তিনদিকে পরিখা খনন করে নরসুন্দা নদীর সঙ্গে যুক্ত করে দুর্গটিকে গোলাকার দ্বীপে রূপান্তরিত করেন। তবে মূল দুর্গটি প্রাক-মুসলিম যুগে নির্মিত বলে ধারণা করা হয়। পরে এ দুর্গ থেকেই ঈসা খাঁ সোনারগাঁসহ ২২টি পরগনা দখল করেন। বাংলা ১৩২৬ সনের ভূমিকম্পে দুর্গটির বসতঘর, দরবার হলো ও মসজিদ ছাড়া প্রায় সব স্থাপনাই ধ্বংস হয়ে যায়। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক আফরোজা খান মিতা জানান, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে এখানে খননকাজ শুরু করা হয়। দরবার হলের দক্ষিণ-পূর্ব অংশে একটি ডোবার মতো ছিল। জনশ্রুতি আছে, শুকনো মৌসুমে এখানে ইটের দেয়াল দেখা যায়। মার্চের মাঝামাঝি সময় থেকে এখানে খননকাজ শুরু করা হয়। এ প্রত্নতাত্ত্বিক খননের ফলে বিবিধ সাংস্কৃতিককাল পর্বের ইটের দেয়াল পাওয়া যাচ্ছে। বিভিন্ন গর্তে সুলতানি, মোগল এবং আগে-পরেরও বেশ কিছু মৃৎপাত্রের ভাঙা অংশ পাওয়া যাচ্ছে। খননকাজটি হ্যারিস ম্যাট্রিক্স পদ্ধতিতে পরিচালিত হচ্ছে বলে জানান তিনি। এখানে বর্তমানে ১৪ সদস্যের খননকারী দল কাজ করছে। প্রত্নতাত্ত্বিক খননকাজে বিশেষ অভিজ্ঞ এমন ৮-৯ জন শ্রমিককে উত্তরবঙ্গ থেকে আনা হয়েছে। কাজ করছেন স্থানীয় ৬-৭ জন শ্রমিকও। তিনি আরও জানান, খননকাজটি ধারাবাহিকভাবে কয়েক বছর ধরে চলবে। খননে প্রাপ্ত স্থাপত্য, ধ্বংসাবশেষ এবং প্রত্নবস্তু থেকে ঈসা খাঁ এবং তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়কালের যে সাংস্কৃতিক ইতিহাস, সাংস্কৃতিক চর্চা, জীবনযাত্রা এগুলো জানা ও বোঝার চেষ্টা করব। খনন থেকে প্রাপ্ত প্রত্নবস্তু দ্বারা দরবার হলে একটি প্রদর্শনী করা হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের দর্শনার্থী এবং বাইরে থেকে যারা আসেন তারা ঈসা খাঁর সময়কাল বা তার আগে এবং পরের যে সাংস্কৃতিক নিদর্শন আছে এগুলো দেখতে পাবেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যরকম কীর্তি
অন্যরকম কীর্তি
পৌনে চার শ বছর বয়সি মসজিদ
পৌনে চার শ বছর বয়সি মসজিদ
মাছ উৎপাদনে নীরব বিপ্লব
মাছ উৎপাদনে নীরব বিপ্লব
দৃষ্টিনন্দন স্কুল
দৃষ্টিনন্দন স্কুল
হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য
সোহেলের তৈরি বিমান উড়ল আকাশে
সোহেলের তৈরি বিমান উড়ল আকাশে
বিকল্প কর্মসংস্থানের উদ্যোগ
বিকল্প কর্মসংস্থানের উদ্যোগ
প্রতি ঘরে চার-পাঁচটি কুকুর
প্রতি ঘরে চার-পাঁচটি কুকুর
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
কমছে নারিকেল গাছ, আগের মতো নেই ফলন
হারিয়ে যাচ্ছে দুর্লভ জীববৈচিত্র্য
হারিয়ে যাচ্ছে দুর্লভ জীববৈচিত্র্য
পর্যটক নেই, হোটেল বন্ধ
পর্যটক নেই, হোটেল বন্ধ
কেমন আছে সেন্টমার্টিন
কেমন আছে সেন্টমার্টিন
সর্বশেষ খবর
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে
‘সিস্টার মিডনাইট’-খোলামেলা দৃশ্য, ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব
জিওমেটিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭তম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত, ১২০ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা কমছেই না

৪১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প
বাঘের বিপন্ন ভবিষ্যৎ বদলে দিল সাম্বার হরিণ প্রকল্প

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১
সৈয়দপুরে রেললাইনের মালপত্র চুরির চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার ১

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১
ভালুকায় মানব কঙ্কালসহ আটক ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম
নতুন পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম