শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১২, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

শত শত গরিব মানুষের জমি দখল করতে করতে আকার বড় করছিলেন নিজ রাজ্যের। রাজ্য বড় করতে দখল করেছিলেন নদী।  বাদ যায়নি সরকারের ঝিলমিল প্রকল্পের জমিও। রাজেন্দ্রপুর ও ভাওরবিটিতে গড়েছেন আবাসন প্রকল্প। দোলেশ্বরে বানিয়েছেন বাংলোবাড়ি, পানগাঁওয়ে গড়েছেন বাগানবাড়ি। খামারবাড়ি করেছেন ব্রাহ্মণগাঁওয়ে। সব কিছু গড়া বা করার মূল ভিত্তি ছিল জমি দখল। এই দখলবাজির মধ্য দিয়ে রাজ্য যিনি বড় করছিলেন তিনি সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।

গত আওয়ামী লীগ আমলে টানা ১৫ বছর কেরানীগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করেছেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকেই। সন্ত্রাসী, লাঠিয়াল, মাদকাসক্তদের দিয়ে বিভিন্ন চক্র তৈরি করে দখল করে নিয়েছিলেন আর রাজ্যের পরিধি বাড়াচ্ছিলেন। লোকে জানত বিপু শীর্ষ ভূমিদস্যু। তারা ভয়ে মুখ খুলত না।

ভূমি নিবন্ধন বন্ধ রেখে জমি কেড়ে নিতেন বিপু। স্থানীয় সূত্র জানায়, জমি দখলে ক্যাডারদের পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন বিপুর ঘনিষ্ঠ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদ। বিপুর নিষেধে টানা ১০ বছর শুধু রাজেন্দ্রপুর রেজিস্ট্রি অফিসে জমি নিবন্ধন করতে পারেননি সাধারণ মানুষ।

ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট মৌজাগুলোর ভূমি নিবন্ধন করতে গেলেই সরকারি কর্মকর্তারা লোকজনকে ফিরিয়ে দিতেন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর আগ পর্যন্ত টানা চারবার এমপি ছিলেন বিপু। বৈধ-অবৈধ উপায়ে কামিয়েছেন বিপুল অর্থ। তাঁর ওপর কেরানীগঞ্জে রাজ্য বাড়াতে তাঁর নজর ছিল বেশি।

গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে বিপুর প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমির মূল মালিকরা হামলা চালান। এ ছাড়া ভাঙচুর করেন খামারবাড়ি, বাগানবাড়ি, বাংলোবাড়িতে। নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের চিহ্ন এখনো সেসব স্থানে রয়ে গেছে।

গত ২৬ এপ্রিল রাজেন্দ্রপুরে প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসিক প্রকল্প-১ এলাকায় গেলে নিরাপত্তাকর্মী পাণ্ডব সরকার জানান, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অনেকে নিজের জায়গা নির্ধারণ করে সাইনবোর্ড টানিয়েছেন। প্রকল্প দেখভাল করেন ‘লিংকন’ নামের একজন। জানা গেল, কমপক্ষে আট মামলার আসামি এই লিংকন।

প্রকল্পের প্রকৌশলী নুর মোহাম্মদ জানান, গত ৫ আগস্টের পর বহু লোক হাউজিংয়ের ভেতর ঢুকে ভাঙচুর চালিয়েছে। বলেন, ‘আমরা কারোর জমি জোর করে নেইনি। তবে দু-একটা জমির দলিল করা হয়নি।

শুভাঢ্যা সাবান ফ্যাক্টরি এলাকার ভুক্তভোগী বলেন, ‘বিপু আবাসন প্রকল্প করার আগেই সাত শতাংশ জমি কিনেছিলাম। বিদেশ থেকে ফিরে এসে দেখি, বিপুর লোকজন বালু দিয়ে আমার জমি ভরাট করেছে। কাগজপত্র নিয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভূমিদস্যু জসিম মাহমুদের কাছে গিয়েছিলাম। কাগজপত্র দেখছে বলে চার বছর পার করেছে। জমি ফিরে পাইনি। এভাবে শত শত মানুষের জমি নিজের করে নিয়েছে বিপু।’ 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘আমরা এখন সরকারের কাছে বিচার চাইছি। বাঘৈরের ওয়াসিম বলেন, বিপুর হাউজিংয়ে আমার পৈতৃক জমি ঢুকিয়ে দিয়েছিল। তা বিক্রি করে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে দেখি জমির রেজিস্ট্রি বন্ধ। আমার জমির দাম ছিল দুই কোটি টাকা। পরে আমি বাধ্য হয়ে মেয়ের বিয়ের জন্য সেই জমি খুব কম দামে দলিল করে দিই।’ 

তিনি জানান, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পে এলাকার কেউই স্বেচ্ছায় জমি বিক্রি করেননি। তাদের বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

রাজেন্দ্রপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে বাঘৈর মৌজার যেসব দাগ ও খতিয়ান ‘প্রিয় প্রাঙ্গণ’-এর আশপাশে রয়েছে সেগুলোর কেনাবেচা ক্ষমতার জোরে বন্ধ করে রেখেছিলেন বিপু। শুধু ‘প্রিয় প্রাঙ্গণে’ ‘বিক্রি’ করলেই দলিল রেজিস্ট্রি করা যেত। নামমাত্র দামে কিনে কয়েক গুণ চড়া দামে জমি বিক্রি করতেন শুধু বিপু। জমি বিক্রি করতে রাজি না হলে তাতে বালু ভরাট করে দিত বিপুর সন্ত্রাসীরা।

বাঘৈরের সুবল সরকার বলেন, প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমি দখলের দায়িত্ব ছিল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদের।

কেরানীগঞ্জের ভাওয়াভিটিতে প্রিয় প্রাঙ্গণ-২ প্রকল্প।  সেখানেও ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ভাঙচুরের চিহ্ন চোখে পড়ে। ভাওয়াভিটির গাজী মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, প্রিয় প্রঙ্গণ-২ হাউজিং প্রকল্পে ৫০ বিঘা জমি নামমাত্র দামে কিনে আরো ২০০ বিঘা জবরদখল করে ভরাট করেছে বিপু বাহিনী। 

এখন অবশ্য এখানে মূল মালিকরা যার যার জমি বুঝে নিচ্ছেন। ভাওয়াভিটির তোতা মিয়ার ২৬ শতাংশ জমি ছিল বিপুর এই হাউজিংয়ের অফিসের পাশে। সেখানে তোতার কলাবাগান ছিল। স্থানীয় এরশাদ ও রিয়াজুলের মাধ্যমে নিপীড়ন চালিয়ে সেই জমি দখল করেছিলেন বিপু। 

মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হাউজিংটি চরগোলগোলিয়া মৌজায়। মৌজায় আমার বাবার ২১ শতাংশ জমি ছিল। বাবার মৃত্যুর পর ভাই-বোনের নামে নামজারি করতে গেলে বিপু বাহিনী বাধা দিয়ে নামজারি বন্ধ রাখে। তারা আমাদের জমিতে বালু ভরাট করে। জমির দাবি জানালে তারা আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে পাঠানোর ভয় দেখায়। পরে বিপু বাহিনী আমাদের নামে নামজারি ছাড়া জমির দলিল করে নেয়। আমাদের সেই জমির দাম ছিল তিন কোটি টাকা। তারা দিয়েছে ৪৬ লাখ টাকা।

এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক জানায়, বিপু গণপূর্ত ও গৃহসংস্থান বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রিহ্যাব সভাপতি থাকাকালে ঝিলমিলের দ্বিতীয় পর্বের শত শত একর জমি দখল করে প্রিয় প্রাঙ্গণ প্রকল্পে তা যুক্ত করেন। এ জন্য ঝিলমিল প্রকল্পের নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন নিজের প্রভাবে। ঝিলমিল প্রকল্পের প্রথম পর্বের আবেদন সময়মতো আহবান করা যায়নি। একই সঙ্গে প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্ব নিয়েও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের প্রস্তাবও মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন বিপু।

পানগাঁওয়ের খামারবাড়িতে গেলে আব্দুর রহমান বলেন, প্রায় পাঁচ হাজার শতাংশ জমিতে বিপু খামার করেছেন। এখানেও বেশির ভাগ জমি জোর করে দখল করে বিপু বাহিনী। আগে সেখানে ইটভাটা ও বিভিন্ন ডকইয়ার্ড ছিল। কারোর পাঁচ লাখ টাকার জমি ৬০-৭০ হাজার টাকা দিয়ে জোরপূর্বক দলিল করে নিয়েছে বিপুর লোকজন।

ব্রাহ্মণগাঁওয়ের পীযূষ কর্মকার জানান, ব্রাহ্মণগাঁওয়ে বিপুর কিছু পৈতৃক সম্পত্তি আছে। কিছু মালিকানা জমি কিনে নিয়েছে। অনেকে টাকা পেয়েছে, অনেকে পায়নি। বুড়িগঙ্গা নদীর কাটুয়াইলে বিআইডব্লিউটিএর পিলার ভেঙে নদীর জমিও দখল করেছেন।

সুরুজ মিয়া বলেন, সোনাকান্দায় ধলেশ্বরী নদীর অনেক জায়গা ও সাধারণ মানুষের জায়গা নামমাত্র দাম ও জোরপূর্বক দখল করে নেয় বিপু বাহিনী।

জানতে চাইলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের সাবরেজিস্ট্রার ইমরুল খোরশেদ বলেন, আমি এখানে আসার পর কোনো মৌজার জায়গা রেজিস্ট্রি বন্ধ  ছিল না। আমার এখানে যে দলিল এসেছে আমি সেগুলো রেজিস্ট্রি করে দিয়েছি। তার আগের অবস্থা আমি জানি না। 

উল্লেখ্য, বহু মামলার আসামি বিপু পালিয়ে রয়েছেন। তিনি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছাড়া কারোর ফোন ধরেন না বলে জানা গেছে। এ কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বঙ্গোপসাগরে বজ্রমেঘ, চার বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
বাংলাদেশকে ১৫ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা ঋণ দিল এডিবি
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
রোহিঙ্গা সংকট আঞ্চলিক নিরাপত্তায় হুমকি হতে পারে : জাতিসংঘে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুন)
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিদায়ী জার্মান রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার
ঠাকুরগাঁওয়ে ইজিবাইক চুরি চক্রের ৩ সদস্য গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা
কিশোরগঞ্জে খেলাকে কেন্দ্র করে প্রবাসীকে পিটিয়ে হত্যা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি
আমরা শুধু নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন করি নাই : এ্যানি

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা
বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিত্র বদলে দিলেন ডাঃ সূচনা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন
হাবিপ্রবির বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭টি হলের নাম পরিবর্তন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
চট্টগ্রামে শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
পিকআপ-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ
জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কাহালুতে বৃক্ষরোপণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার
চট্টগ্রামে অনূর্ধ্ব-১২ ক্রিকেট ফেস্ট: মেয়েদের বাছাই শনিবার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত
অটোরিকশা উল্টে যুবক নিহত

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮
মোহাম্মদপুরে দিনব্যাপী পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৮

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ
ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে রাজধানীতে র‍্যালি-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত
নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা