শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:১২, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

শত শত গরিব মানুষের জমি দখল করতে করতে আকার বড় করছিলেন নিজ রাজ্যের। রাজ্য বড় করতে দখল করেছিলেন নদী।  বাদ যায়নি সরকারের ঝিলমিল প্রকল্পের জমিও। রাজেন্দ্রপুর ও ভাওরবিটিতে গড়েছেন আবাসন প্রকল্প। দোলেশ্বরে বানিয়েছেন বাংলোবাড়ি, পানগাঁওয়ে গড়েছেন বাগানবাড়ি। খামারবাড়ি করেছেন ব্রাহ্মণগাঁওয়ে। সব কিছু গড়া বা করার মূল ভিত্তি ছিল জমি দখল। এই দখলবাজির মধ্য দিয়ে রাজ্য যিনি বড় করছিলেন তিনি সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু।

গত আওয়ামী লীগ আমলে টানা ১৫ বছর কেরানীগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করেছেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকেই। সন্ত্রাসী, লাঠিয়াল, মাদকাসক্তদের দিয়ে বিভিন্ন চক্র তৈরি করে দখল করে নিয়েছিলেন আর রাজ্যের পরিধি বাড়াচ্ছিলেন। লোকে জানত বিপু শীর্ষ ভূমিদস্যু। তারা ভয়ে মুখ খুলত না।

ভূমি নিবন্ধন বন্ধ রেখে জমি কেড়ে নিতেন বিপু। স্থানীয় সূত্র জানায়, জমি দখলে ক্যাডারদের পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন বিপুর ঘনিষ্ঠ ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদ। বিপুর নিষেধে টানা ১০ বছর শুধু রাজেন্দ্রপুর রেজিস্ট্রি অফিসে জমি নিবন্ধন করতে পারেননি সাধারণ মানুষ।

ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট মৌজাগুলোর ভূমি নিবন্ধন করতে গেলেই সরকারি কর্মকর্তারা লোকজনকে ফিরিয়ে দিতেন। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এর আগ পর্যন্ত টানা চারবার এমপি ছিলেন বিপু। বৈধ-অবৈধ উপায়ে কামিয়েছেন বিপুল অর্থ। তাঁর ওপর কেরানীগঞ্জে রাজ্য বাড়াতে তাঁর নজর ছিল বেশি।

গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে বিপুর প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমির মূল মালিকরা হামলা চালান। এ ছাড়া ভাঙচুর করেন খামারবাড়ি, বাগানবাড়ি, বাংলোবাড়িতে। নিপীড়িত মানুষের ক্ষোভের চিহ্ন এখনো সেসব স্থানে রয়ে গেছে।

গত ২৬ এপ্রিল রাজেন্দ্রপুরে প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসিক প্রকল্প-১ এলাকায় গেলে নিরাপত্তাকর্মী পাণ্ডব সরকার জানান, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর অনেকে নিজের জায়গা নির্ধারণ করে সাইনবোর্ড টানিয়েছেন। প্রকল্প দেখভাল করেন ‘লিংকন’ নামের একজন। জানা গেল, কমপক্ষে আট মামলার আসামি এই লিংকন।

প্রকল্পের প্রকৌশলী নুর মোহাম্মদ জানান, গত ৫ আগস্টের পর বহু লোক হাউজিংয়ের ভেতর ঢুকে ভাঙচুর চালিয়েছে। বলেন, ‘আমরা কারোর জমি জোর করে নেইনি। তবে দু-একটা জমির দলিল করা হয়নি।

শুভাঢ্যা সাবান ফ্যাক্টরি এলাকার ভুক্তভোগী বলেন, ‘বিপু আবাসন প্রকল্প করার আগেই সাত শতাংশ জমি কিনেছিলাম। বিদেশ থেকে ফিরে এসে দেখি, বিপুর লোকজন বালু দিয়ে আমার জমি ভরাট করেছে। কাগজপত্র নিয়ে প্রকল্প ব্যবস্থাপক ভূমিদস্যু জসিম মাহমুদের কাছে গিয়েছিলাম। কাগজপত্র দেখছে বলে চার বছর পার করেছে। জমি ফিরে পাইনি। এভাবে শত শত মানুষের জমি নিজের করে নিয়েছে বিপু।’ 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ‘আমরা এখন সরকারের কাছে বিচার চাইছি। বাঘৈরের ওয়াসিম বলেন, বিপুর হাউজিংয়ে আমার পৈতৃক জমি ঢুকিয়ে দিয়েছিল। তা বিক্রি করে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে দেখি জমির রেজিস্ট্রি বন্ধ। আমার জমির দাম ছিল দুই কোটি টাকা। পরে আমি বাধ্য হয়ে মেয়ের বিয়ের জন্য সেই জমি খুব কম দামে দলিল করে দিই।’ 

তিনি জানান, প্রিয় প্রাঙ্গণ আবাসন প্রকল্পে এলাকার কেউই স্বেচ্ছায় জমি বিক্রি করেননি। তাদের বিক্রি করতে বাধ্য করা হয়েছিল।

রাজেন্দ্রপুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে বাঘৈর মৌজার যেসব দাগ ও খতিয়ান ‘প্রিয় প্রাঙ্গণ’-এর আশপাশে রয়েছে সেগুলোর কেনাবেচা ক্ষমতার জোরে বন্ধ করে রেখেছিলেন বিপু। শুধু ‘প্রিয় প্রাঙ্গণে’ ‘বিক্রি’ করলেই দলিল রেজিস্ট্রি করা যেত। নামমাত্র দামে কিনে কয়েক গুণ চড়া দামে জমি বিক্রি করতেন শুধু বিপু। জমি বিক্রি করতে রাজি না হলে তাতে বালু ভরাট করে দিত বিপুর সন্ত্রাসীরা।

বাঘৈরের সুবল সরকার বলেন, প্রিয় প্রাঙ্গণ হাউজিংয়ে জমি দখলের দায়িত্ব ছিল ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জসিম মাহমুদ, হাজি ফিরোজ আলমের মেয়েরজামাই নজরুল ইসলাম নজু ও হামিদুর রহমান হামিদের।

কেরানীগঞ্জের ভাওয়াভিটিতে প্রিয় প্রাঙ্গণ-২ প্রকল্প।  সেখানেও ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ভাঙচুরের চিহ্ন চোখে পড়ে। ভাওয়াভিটির গাজী মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, প্রিয় প্রঙ্গণ-২ হাউজিং প্রকল্পে ৫০ বিঘা জমি নামমাত্র দামে কিনে আরো ২০০ বিঘা জবরদখল করে ভরাট করেছে বিপু বাহিনী। 

এখন অবশ্য এখানে মূল মালিকরা যার যার জমি বুঝে নিচ্ছেন। ভাওয়াভিটির তোতা মিয়ার ২৬ শতাংশ জমি ছিল বিপুর এই হাউজিংয়ের অফিসের পাশে। সেখানে তোতার কলাবাগান ছিল। স্থানীয় এরশাদ ও রিয়াজুলের মাধ্যমে নিপীড়ন চালিয়ে সেই জমি দখল করেছিলেন বিপু। 

মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, হাউজিংটি চরগোলগোলিয়া মৌজায়। মৌজায় আমার বাবার ২১ শতাংশ জমি ছিল। বাবার মৃত্যুর পর ভাই-বোনের নামে নামজারি করতে গেলে বিপু বাহিনী বাধা দিয়ে নামজারি বন্ধ রাখে। তারা আমাদের জমিতে বালু ভরাট করে। জমির দাবি জানালে তারা আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলহাজতে পাঠানোর ভয় দেখায়। পরে বিপু বাহিনী আমাদের নামে নামজারি ছাড়া জমির দলিল করে নেয়। আমাদের সেই জমির দাম ছিল তিন কোটি টাকা। তারা দিয়েছে ৪৬ লাখ টাকা।

এদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক জানায়, বিপু গণপূর্ত ও গৃহসংস্থান বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রিহ্যাব সভাপতি থাকাকালে ঝিলমিলের দ্বিতীয় পর্বের শত শত একর জমি দখল করে প্রিয় প্রাঙ্গণ প্রকল্পে তা যুক্ত করেন। এ জন্য ঝিলমিল প্রকল্পের নীতিমালা মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন নিজের প্রভাবে। ঝিলমিল প্রকল্পের প্রথম পর্বের আবেদন সময়মতো আহবান করা যায়নি। একই সঙ্গে প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্ব নিয়েও দেখা দেয় অনিশ্চয়তা। ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের প্রস্তাবও মন্ত্রণালয়ে আটকে রাখেন বিপু।

পানগাঁওয়ের খামারবাড়িতে গেলে আব্দুর রহমান বলেন, প্রায় পাঁচ হাজার শতাংশ জমিতে বিপু খামার করেছেন। এখানেও বেশির ভাগ জমি জোর করে দখল করে বিপু বাহিনী। আগে সেখানে ইটভাটা ও বিভিন্ন ডকইয়ার্ড ছিল। কারোর পাঁচ লাখ টাকার জমি ৬০-৭০ হাজার টাকা দিয়ে জোরপূর্বক দলিল করে নিয়েছে বিপুর লোকজন।

ব্রাহ্মণগাঁওয়ের পীযূষ কর্মকার জানান, ব্রাহ্মণগাঁওয়ে বিপুর কিছু পৈতৃক সম্পত্তি আছে। কিছু মালিকানা জমি কিনে নিয়েছে। অনেকে টাকা পেয়েছে, অনেকে পায়নি। বুড়িগঙ্গা নদীর কাটুয়াইলে বিআইডব্লিউটিএর পিলার ভেঙে নদীর জমিও দখল করেছেন।

সুরুজ মিয়া বলেন, সোনাকান্দায় ধলেশ্বরী নদীর অনেক জায়গা ও সাধারণ মানুষের জায়গা নামমাত্র দাম ও জোরপূর্বক দখল করে নেয় বিপু বাহিনী।

জানতে চাইলে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের সাবরেজিস্ট্রার ইমরুল খোরশেদ বলেন, আমি এখানে আসার পর কোনো মৌজার জায়গা রেজিস্ট্রি বন্ধ  ছিল না। আমার এখানে যে দলিল এসেছে আমি সেগুলো রেজিস্ট্রি করে দিয়েছি। তার আগের অবস্থা আমি জানি না। 

উল্লেখ্য, বহু মামলার আসামি বিপু পালিয়ে রয়েছেন। তিনি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছাড়া কারোর ফোন ধরেন না বলে জানা গেছে। এ কারণে তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত
কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
সাত অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত
সাত অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে বিচার হবে জনতার আদালতে
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে বিচার হবে জনতার আদালতে
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক
সর্বশেষ খবর
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান
ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে
পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের
ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত
কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী
বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ, শৈলকূপায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ, শৈলকূপায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় ট্রাকচাপায় শিশুর মৃত্যু, চালক আটক
কলমাকান্দায় ট্রাকচাপায় শিশুর মৃত্যু, চালক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে শ্রমিকের মৃত্যু
সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে নেমে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পের জন্মদিনে সামরিক কুচকাওয়াজ করবে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লামা সুলতান যওক এর ইন্তেকালে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের শোক
আল্লামা সুলতান যওক এর ইন্তেকালে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়
কানাডার নির্বাচনে পাঞ্জাবি বংশোদ্ভূত রেকর্ড ২২ প্রার্থীর জয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত
সাত অঞ্চলের নদী বন্দরে সতর্কতা সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ