শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

গণমানুষের গণমাধ্যম মানেই স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যম। তবে গণমাধ্যম কোনো বিপ্লবের জায়গা নয়। দায়িত্বশীলতার বড় প্রশ্নও জড়িত। তাই বলে কালাকানুনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ আরোপ বা যে কোনো মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরার মাধ্যমে কখনো গণমানুষের গণমাধ্যম জাতির সামনে তুলে ধরা সম্ভব নয়। স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যমই কেবল তার নিশ্চয়তা দিতে পারে। গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। বিবর্ণ চেহারা ধারণ করে। পাঠক ও দর্শক প্রকৃত সত্য জানা থেকে বিভ্রান্ত হয়। আর গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বর্তমানে বাংলাদেশে গণমানুষের গণমাধ্যম কতটা শক্তিশালী এ প্রশ্ন নিয়ে গণমাধ্যমের ব্যক্তিরা কিংবা রাজনৈতিক সামাজিক সকল মহলের নেতৃস্থানীয়রা কী ভাবছেন? না ভাবলে ভাবতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক সমাজের শ্বাস-প্রশ্বাস বা অক্সিজেনের জায়গাই হলো স্বাধীন গণমাধ্যম। তাই বলে আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় চেতনা, অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক আদর্শের বিপরীতে দাঁড়ানোর নাম স্বাধীন গণমাধ্যম নয়। সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়া, ধর্মান্ধতার বিষ সমাজে ছড়িয়ে দেওয়ার নামও নয়। এমনকি কারও ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতিতে আঘাত করে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরিও নয়। সরকারবিরোধীরা সব সময় বলেন, দেশে গণমাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা আজ নেই। অন্যদিকে সরকারপন্থিরা কতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল দিলেন তার খতিয়ান তুলে ধরে গোটা গণমাধ্যমের হিসাব হাজির করেন। বলেন, গণমাধ্যম অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এমনকি ব্রিটেনের চেয়েও এখানে স্বাধীন গণমাধ্যম। এখন প্রিন্ট মিডিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা টিভি সাংবাদিকতা, সেই সঙ্গে ভরা যৌবন নিয়ে এসেছে অনলাইন সাংবাদিকতা। এমনও প্রশ্ন রয়েছে, আগামী দিন আসলে কার- প্রিন্ট মিডিয়ার নাকি অনলাইন মিডিয়ার? এ দেশে পাঠকের কাছে দ্রুত খবর জানার জন্য অনলাইন জনপ্রিয় হলেও তার বিশ্বাস ও আস্থার জায়গায় প্রিন্ট মিডিয়াই রয়েছে। যদিও করোনার আঘাত প্রিন্ট মিডিয়াকে বড় ধরনের বিপর্যয়ে ফেলেছিল। সে আঘাত সবাই এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

 

গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়।

 

যাক, গণমাধ্যমের সঙ্গে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা যত শক্তিশালী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ততই অবাধ ও প্রসারিত হবে। অনেকে গণমাধ্যমের ভূমিকা যথার্থ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন, রাগও দেখান। কিন্তু তারা কখনই ভাবেন না, যে গণতন্ত্রে শক্তিশালী বিরোধী দল অনুপস্থিত, দুর্বল সিভিল সোসাইটি সেখানে গণমাধ্যম একা অবাধ স্বাধীন ও সাহসী হয়ে উঠতে পারে না। তবু গণমানুষের গণমাধ্যম তার চরিত্র হারায়নি, অধিকার থেকে সরে যায়নি বলে এখনো সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলছে। বলার চেষ্টা করছে। বালিশ দুর্নীতি থেকে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতের ভয়াবহ দুর্নীতির চিত্র তুলে আনছে। সমাজের অসংগতি কম তুলে ধরছে না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট, বিদেশে অর্থ পাচারের বেহিসাবি চিত্র থেকে পি কে হালদারের মতো চরিত্রগুলো উন্মোচিত করছে। তার পরও তার সীমাবদ্ধতাকে অস্বীকার করছে না। গণমাধ্যম সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধের কাজটা করে থাকে। আমাদের সংবিধান, আইন, বিধিবিধান মত প্রকাশ বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু আমরা অনেক সময় তা ভুলে নিজেরা নিজের মতো স্বাধীনতার একটা মানদন্ড নির্ধারণ করে ফেলি। সত্যকে ব্ল্যাকআউট করা যেমন গণমাধ্যমের চরিত্র নয় তেমনি যা খুশি তা প্রকাশ করাও নয়।

আমাদের গণমাধ্যম এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে অগ্রসর ও বিকশিত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো প্রথমত রাজনৈতিক বিভাজনের অংশীদারি গ্রহণ একটি অংশের। গণমাধ্যমকর্মীরা দলকানা থেকে আজ বড় দুই দলের আনুষ্ঠানিক কর্মীতে পরিণত হয়েছেন। এটা ভয়ংকর একটা দিক, বিশেষ করে যারা গণমাধ্যমে নেতৃত্ব দেন বা পরিচালনা করে থাকেন তারা যখন পেশাদারির জায়গা থেকে, অধিকার থেকে সরে গিয়ে দলবাজিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত হন, এমনকি একপর্যায়ে রাজনৈতিক দলের কমিটির পদবি গ্রহণ করেন তখন তাদের কাছে আর কেউ পেশাদারির ফসল আশা করতে পারেন না। দলের প্রতি আনুগত্য বহাল রেখে গণমানুষের গণমাধ্যমকে কার্যত তারা চ্যালেঞ্জের মুখে নিয়ে যান। ব্যক্তিগত লাভ-লোভের হিসাব তখন তাদের কাছে বড় হয়ে ওঠে। প্রাপ্তির চিন্তাই প্রসারিত হয়। মেধা মনন চিন্তাশক্তি আর স্বাধীন অবাধ গণমাধ্যমের সীমানায় থাকে না। গণমানুষের প্রতি, প্রতিষ্ঠানের প্রতি, পেশার প্রতি দরদ হারিয়ে দলের স্বার্থকে তারা বড় করে দেখেন। তারা দুই দলের দলীয় প্রকাশনা বের করে সেখানে কাজ করলে তাদের চতুরতার ছায়া থেকে গণমাধ্যম মুক্ত হবে। এমনিতেই আমাদের রাজনৈতিক শক্তি যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে রক্ষণশীল মনোভাব ধারণ করে। আবার যখন বিরোধী দলে থাকে তখন গণতান্ত্রিক অধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য আর্তনাদ করে। এটা স্ববিরোধিতা ছাড়া কিছু নয়। গণমাধ্যমকে দলীয়করণেও তারা তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে। একেকটি সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের ধরন দেখলে যেমন বোঝা যায় তিনি কোন দলের তেমনি কোনো কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনে অনেকের প্রশ্ন বাদ দিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসার স্তুতিবাক্য তাদের দলীয় চেহারাই উন্মোচিত করে না, গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে তারা ব্যক্তিস্বার্থে কতটা অন্ধ সেই চরিত্রকে খোলাসা করে। এমন ব্যক্তিদের হাতে স্বাধীন গণমাধ্যম দূরে থাক, গণমানুষের গণমাধ্যম আশাই করা যায় না। এত এত প্রিন্ট মিডিয়া দেশে। সরকারি তথ্য পাওয়া যায় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে। কটি প্রিন্ট মিডিয়ার নাম পাঠক জানেন। অথচ সরকারি হিসাবে একেকটির প্রচারসংখ্যা দেখলে আঁতকে উঠতে হয়। কোথাও হদিস মেলে না। কিন্তু সরকারি তথ্যে প্রচারসংখ্যা লাখ ছাড়িয়ে যায়! সরকারি বিজ্ঞাপন যেনতেন পাঠকের অচেনা প্রিন্ট মিডিয়াকে দেওয়া হয় দলীয়করণের ফলে। অথচ সত্যিকার গণমানুষের পাঠকপ্রিয় প্রিন্ট মিডিয়ায় এ বিজ্ঞাপন দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট রাখা যায়। কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়ায় ওয়েজবোর্ড দেওয়া হয়, কোন কোন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিয়মিত বেতন হয় গণমাধ্যমকর্মীরা সে খবর ঠিকই জানেন। কিন্তু কেউ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারেন না কোন প্রিন্ট মিডিয়া বা টিভি গণমানুষের মুখপত্র।

ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের সেই উক্তি, ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে একমত নাও হতে পারি, কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য জীবন দিতে পারি’- সব সময় বলি। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সময় বললেও কে কতটা বিশ্বাস করেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। একসময় আমরা বলতাম, ‘রাজনীতিবিদরা যা বলেন তা বিশ্বাস করেন না, যা বিশ্বাস করেন তা বলেন না।’ এ কথা এখন গণমাধ্যমের নেতৃত্ব যারা দিচ্ছেন বা গণমাধ্যমে সক্রিয় আছেন তাদের অনেকের বেলায় বলা যায়।

গোটা সমাজ একটা বর্ণহীন প্রাণহীন আবহের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রকে গণমানুষের আকাক্সক্ষার গণমাধ্যম নিশ্চিত করতে হলে সংবিধানকে আরও বেশি সমুন্নত রেখে সজাগ থাকতে হবে। তেমনি সরকার ও বিরোধী দল, রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে সামাজিক শক্তিগুলোকে ভিন্নমত ধারণে এবং যুক্তি দিয়ে খ-নে তৎপর হতে হবে। গণমানুষের গণমাধ্যম চাইলে সহনশীলতা সকল পর্যায়েই অপরিহার্য। আর গণমানুষের গণমাধ্যম ছাড়া সমাজ প্রাণময় হতে পারে না। গণমাধ্যম কখনই রাষ্ট্রের ফোর্থ স্টেট বা চতুর্থ স্তম্ভ দূরে থাক, সমাজের সামগ্রিক চিত্র তুলে আনতে পারে না। দলবাজি গণমানুষের গণমাধ্যমের জন্য অভিশাপ ছাড়া কিছু নয়। দলবাজি থেকে গণমাধ্যম ব্যক্তিরা বের হয়ে আসবেন নাকি আরও বেশি ডোববেন সেটি বড় প্রশ্ন। তবে সামাজিক অবস্থা মিলে গণমানুষের গণমাধ্যম দিন দিন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা অনেক কঠিন। এ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশাল অবদান রয়েছে। গণতন্ত্রের মুক্তির পর এখন গণমানুষের গণমাধ্যম শক্তিশালী জায়গায় থাকার কথা। অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করার কথা। প্রশ্ন, সে জায়গায় আছে কি? সে স্বাধীনতা ভোগ করছে কি?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক  বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান
কখনো রাজনীতিতে আসার কোনো ইচ্ছে নেই : তাহসান

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত
একদিনে হ্যাটট্রিক পরাজয়ের স্বাদ পেল ভারত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত
লালমনিরহাটে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু
সেন্টমার্টিনে ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়
আমেরিকার আটলান্টিক সিটিতে কুলাউড়ার সোহেলের জয়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ ‘লজ্জাজনক’, অংশ নেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে শিক্ষার্থীকে থাপ্পড়ের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম