শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

গণমানুষের গণমাধ্যম মানেই স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যম। তবে গণমাধ্যম কোনো বিপ্লবের জায়গা নয়। দায়িত্বশীলতার বড় প্রশ্নও জড়িত। তাই বলে কালাকানুনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ আরোপ বা যে কোনো মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরার মাধ্যমে কখনো গণমানুষের গণমাধ্যম জাতির সামনে তুলে ধরা সম্ভব নয়। স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যমই কেবল তার নিশ্চয়তা দিতে পারে। গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। বিবর্ণ চেহারা ধারণ করে। পাঠক ও দর্শক প্রকৃত সত্য জানা থেকে বিভ্রান্ত হয়। আর গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বর্তমানে বাংলাদেশে গণমানুষের গণমাধ্যম কতটা শক্তিশালী এ প্রশ্ন নিয়ে গণমাধ্যমের ব্যক্তিরা কিংবা রাজনৈতিক সামাজিক সকল মহলের নেতৃস্থানীয়রা কী ভাবছেন? না ভাবলে ভাবতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক সমাজের শ্বাস-প্রশ্বাস বা অক্সিজেনের জায়গাই হলো স্বাধীন গণমাধ্যম। তাই বলে আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় চেতনা, অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক আদর্শের বিপরীতে দাঁড়ানোর নাম স্বাধীন গণমাধ্যম নয়। সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়া, ধর্মান্ধতার বিষ সমাজে ছড়িয়ে দেওয়ার নামও নয়। এমনকি কারও ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতিতে আঘাত করে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরিও নয়। সরকারবিরোধীরা সব সময় বলেন, দেশে গণমাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা আজ নেই। অন্যদিকে সরকারপন্থিরা কতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল দিলেন তার খতিয়ান তুলে ধরে গোটা গণমাধ্যমের হিসাব হাজির করেন। বলেন, গণমাধ্যম অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এমনকি ব্রিটেনের চেয়েও এখানে স্বাধীন গণমাধ্যম। এখন প্রিন্ট মিডিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা টিভি সাংবাদিকতা, সেই সঙ্গে ভরা যৌবন নিয়ে এসেছে অনলাইন সাংবাদিকতা। এমনও প্রশ্ন রয়েছে, আগামী দিন আসলে কার- প্রিন্ট মিডিয়ার নাকি অনলাইন মিডিয়ার? এ দেশে পাঠকের কাছে দ্রুত খবর জানার জন্য অনলাইন জনপ্রিয় হলেও তার বিশ্বাস ও আস্থার জায়গায় প্রিন্ট মিডিয়াই রয়েছে। যদিও করোনার আঘাত প্রিন্ট মিডিয়াকে বড় ধরনের বিপর্যয়ে ফেলেছিল। সে আঘাত সবাই এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

 

গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়।

 

যাক, গণমাধ্যমের সঙ্গে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা যত শক্তিশালী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ততই অবাধ ও প্রসারিত হবে। অনেকে গণমাধ্যমের ভূমিকা যথার্থ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন, রাগও দেখান। কিন্তু তারা কখনই ভাবেন না, যে গণতন্ত্রে শক্তিশালী বিরোধী দল অনুপস্থিত, দুর্বল সিভিল সোসাইটি সেখানে গণমাধ্যম একা অবাধ স্বাধীন ও সাহসী হয়ে উঠতে পারে না। তবু গণমানুষের গণমাধ্যম তার চরিত্র হারায়নি, অধিকার থেকে সরে যায়নি বলে এখনো সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলছে। বলার চেষ্টা করছে। বালিশ দুর্নীতি থেকে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতের ভয়াবহ দুর্নীতির চিত্র তুলে আনছে। সমাজের অসংগতি কম তুলে ধরছে না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট, বিদেশে অর্থ পাচারের বেহিসাবি চিত্র থেকে পি কে হালদারের মতো চরিত্রগুলো উন্মোচিত করছে। তার পরও তার সীমাবদ্ধতাকে অস্বীকার করছে না। গণমাধ্যম সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধের কাজটা করে থাকে। আমাদের সংবিধান, আইন, বিধিবিধান মত প্রকাশ বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু আমরা অনেক সময় তা ভুলে নিজেরা নিজের মতো স্বাধীনতার একটা মানদন্ড নির্ধারণ করে ফেলি। সত্যকে ব্ল্যাকআউট করা যেমন গণমাধ্যমের চরিত্র নয় তেমনি যা খুশি তা প্রকাশ করাও নয়।

আমাদের গণমাধ্যম এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে অগ্রসর ও বিকশিত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো প্রথমত রাজনৈতিক বিভাজনের অংশীদারি গ্রহণ একটি অংশের। গণমাধ্যমকর্মীরা দলকানা থেকে আজ বড় দুই দলের আনুষ্ঠানিক কর্মীতে পরিণত হয়েছেন। এটা ভয়ংকর একটা দিক, বিশেষ করে যারা গণমাধ্যমে নেতৃত্ব দেন বা পরিচালনা করে থাকেন তারা যখন পেশাদারির জায়গা থেকে, অধিকার থেকে সরে গিয়ে দলবাজিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত হন, এমনকি একপর্যায়ে রাজনৈতিক দলের কমিটির পদবি গ্রহণ করেন তখন তাদের কাছে আর কেউ পেশাদারির ফসল আশা করতে পারেন না। দলের প্রতি আনুগত্য বহাল রেখে গণমানুষের গণমাধ্যমকে কার্যত তারা চ্যালেঞ্জের মুখে নিয়ে যান। ব্যক্তিগত লাভ-লোভের হিসাব তখন তাদের কাছে বড় হয়ে ওঠে। প্রাপ্তির চিন্তাই প্রসারিত হয়। মেধা মনন চিন্তাশক্তি আর স্বাধীন অবাধ গণমাধ্যমের সীমানায় থাকে না। গণমানুষের প্রতি, প্রতিষ্ঠানের প্রতি, পেশার প্রতি দরদ হারিয়ে দলের স্বার্থকে তারা বড় করে দেখেন। তারা দুই দলের দলীয় প্রকাশনা বের করে সেখানে কাজ করলে তাদের চতুরতার ছায়া থেকে গণমাধ্যম মুক্ত হবে। এমনিতেই আমাদের রাজনৈতিক শক্তি যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে রক্ষণশীল মনোভাব ধারণ করে। আবার যখন বিরোধী দলে থাকে তখন গণতান্ত্রিক অধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য আর্তনাদ করে। এটা স্ববিরোধিতা ছাড়া কিছু নয়। গণমাধ্যমকে দলীয়করণেও তারা তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে। একেকটি সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের ধরন দেখলে যেমন বোঝা যায় তিনি কোন দলের তেমনি কোনো কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনে অনেকের প্রশ্ন বাদ দিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসার স্তুতিবাক্য তাদের দলীয় চেহারাই উন্মোচিত করে না, গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে তারা ব্যক্তিস্বার্থে কতটা অন্ধ সেই চরিত্রকে খোলাসা করে। এমন ব্যক্তিদের হাতে স্বাধীন গণমাধ্যম দূরে থাক, গণমানুষের গণমাধ্যম আশাই করা যায় না। এত এত প্রিন্ট মিডিয়া দেশে। সরকারি তথ্য পাওয়া যায় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে। কটি প্রিন্ট মিডিয়ার নাম পাঠক জানেন। অথচ সরকারি হিসাবে একেকটির প্রচারসংখ্যা দেখলে আঁতকে উঠতে হয়। কোথাও হদিস মেলে না। কিন্তু সরকারি তথ্যে প্রচারসংখ্যা লাখ ছাড়িয়ে যায়! সরকারি বিজ্ঞাপন যেনতেন পাঠকের অচেনা প্রিন্ট মিডিয়াকে দেওয়া হয় দলীয়করণের ফলে। অথচ সত্যিকার গণমানুষের পাঠকপ্রিয় প্রিন্ট মিডিয়ায় এ বিজ্ঞাপন দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট রাখা যায়। কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়ায় ওয়েজবোর্ড দেওয়া হয়, কোন কোন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিয়মিত বেতন হয় গণমাধ্যমকর্মীরা সে খবর ঠিকই জানেন। কিন্তু কেউ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারেন না কোন প্রিন্ট মিডিয়া বা টিভি গণমানুষের মুখপত্র।

ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের সেই উক্তি, ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে একমত নাও হতে পারি, কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য জীবন দিতে পারি’- সব সময় বলি। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সময় বললেও কে কতটা বিশ্বাস করেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। একসময় আমরা বলতাম, ‘রাজনীতিবিদরা যা বলেন তা বিশ্বাস করেন না, যা বিশ্বাস করেন তা বলেন না।’ এ কথা এখন গণমাধ্যমের নেতৃত্ব যারা দিচ্ছেন বা গণমাধ্যমে সক্রিয় আছেন তাদের অনেকের বেলায় বলা যায়।

গোটা সমাজ একটা বর্ণহীন প্রাণহীন আবহের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রকে গণমানুষের আকাক্সক্ষার গণমাধ্যম নিশ্চিত করতে হলে সংবিধানকে আরও বেশি সমুন্নত রেখে সজাগ থাকতে হবে। তেমনি সরকার ও বিরোধী দল, রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে সামাজিক শক্তিগুলোকে ভিন্নমত ধারণে এবং যুক্তি দিয়ে খ-নে তৎপর হতে হবে। গণমানুষের গণমাধ্যম চাইলে সহনশীলতা সকল পর্যায়েই অপরিহার্য। আর গণমানুষের গণমাধ্যম ছাড়া সমাজ প্রাণময় হতে পারে না। গণমাধ্যম কখনই রাষ্ট্রের ফোর্থ স্টেট বা চতুর্থ স্তম্ভ দূরে থাক, সমাজের সামগ্রিক চিত্র তুলে আনতে পারে না। দলবাজি গণমানুষের গণমাধ্যমের জন্য অভিশাপ ছাড়া কিছু নয়। দলবাজি থেকে গণমাধ্যম ব্যক্তিরা বের হয়ে আসবেন নাকি আরও বেশি ডোববেন সেটি বড় প্রশ্ন। তবে সামাজিক অবস্থা মিলে গণমানুষের গণমাধ্যম দিন দিন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা অনেক কঠিন। এ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশাল অবদান রয়েছে। গণতন্ত্রের মুক্তির পর এখন গণমানুষের গণমাধ্যম শক্তিশালী জায়গায় থাকার কথা। অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করার কথা। প্রশ্ন, সে জায়গায় আছে কি? সে স্বাধীনতা ভোগ করছে কি?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক  বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা