শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে

গণমানুষের গণমাধ্যম মানেই স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যম। তবে গণমাধ্যম কোনো বিপ্লবের জায়গা নয়। দায়িত্বশীলতার বড় প্রশ্নও জড়িত। তাই বলে কালাকানুনের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ আরোপ বা যে কোনো মাধ্যমে গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরার মাধ্যমে কখনো গণমানুষের গণমাধ্যম জাতির সামনে তুলে ধরা সম্ভব নয়। স্বাধীন মুক্ত গণমাধ্যমই কেবল তার নিশ্চয়তা দিতে পারে। গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়। বিবর্ণ চেহারা ধারণ করে। পাঠক ও দর্শক প্রকৃত সত্য জানা থেকে বিভ্রান্ত হয়। আর গণমানুষের গণমাধ্যম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। বর্তমানে বাংলাদেশে গণমানুষের গণমাধ্যম কতটা শক্তিশালী এ প্রশ্ন নিয়ে গণমাধ্যমের ব্যক্তিরা কিংবা রাজনৈতিক সামাজিক সকল মহলের নেতৃস্থানীয়রা কী ভাবছেন? না ভাবলে ভাবতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক সমাজের শ্বাস-প্রশ্বাস বা অক্সিজেনের জায়গাই হলো স্বাধীন গণমাধ্যম। তাই বলে আমাদের সুমহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় চেতনা, অসাম্প্রদায়িক শোষণমুক্ত গণতান্ত্রিক আদর্শের বিপরীতে দাঁড়ানোর নাম স্বাধীন গণমাধ্যম নয়। সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দেওয়া, ধর্মান্ধতার বিষ সমাজে ছড়িয়ে দেওয়ার নামও নয়। এমনকি কারও ধর্মীয় আবেগ-অনুভূতিতে আঘাত করে সমাজে বিশৃঙ্খলা তৈরিও নয়। সরকারবিরোধীরা সব সময় বলেন, দেশে গণমাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা আজ নেই। অন্যদিকে সরকারপন্থিরা কতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল দিলেন তার খতিয়ান তুলে ধরে গোটা গণমাধ্যমের হিসাব হাজির করেন। বলেন, গণমাধ্যম অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করছে। এমনকি ব্রিটেনের চেয়েও এখানে স্বাধীন গণমাধ্যম। এখন প্রিন্ট মিডিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ছুটছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা টিভি সাংবাদিকতা, সেই সঙ্গে ভরা যৌবন নিয়ে এসেছে অনলাইন সাংবাদিকতা। এমনও প্রশ্ন রয়েছে, আগামী দিন আসলে কার- প্রিন্ট মিডিয়ার নাকি অনলাইন মিডিয়ার? এ দেশে পাঠকের কাছে দ্রুত খবর জানার জন্য অনলাইন জনপ্রিয় হলেও তার বিশ্বাস ও আস্থার জায়গায় প্রিন্ট মিডিয়াই রয়েছে। যদিও করোনার আঘাত প্রিন্ট মিডিয়াকে বড় ধরনের বিপর্যয়ে ফেলেছিল। সে আঘাত সবাই এখনো কাটিয়ে উঠতে পারেনি।

 

গণমাধ্যম হলো সমাজের দর্পণ। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রের চরিত্র সরকারের কর্মকান্ড এমনকি রাজনৈতিক সামাজিক প্রশাসনিকসহ বিদ্যমান সকল জগতের চেহারাও উন্মোচন করে। সত্যের সন্ধানে নিয়োজিত গণমাধ্যম দায়িত্বশীল হলেও সেলফ সেন্সরশিপের আওতা বাড়াতে পারে না। অবাধ তথ্য প্রবর্তনের এ যুগে আসল সংস্কৃতির উন্মুক্ত জমানায় পৃথিবীর এ প্রান্তের খবর ও প্রান্তে, ও প্রান্তের খবর এ প্রান্তে দ্রুতগতিতে চলে যায়। সেখানে সত্যকে বা সংবাদকে কখনই চাপা দিয়ে রাখা যায় না। চাপা দিতে গেলেই গণমাধ্যম নিষ্প্রাণ হয়ে যায়।

 

যাক, গণমাধ্যমের সঙ্গে গণতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা যত শক্তিশালী গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ততই অবাধ ও প্রসারিত হবে। অনেকে গণমাধ্যমের ভূমিকা যথার্থ হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন, রাগও দেখান। কিন্তু তারা কখনই ভাবেন না, যে গণতন্ত্রে শক্তিশালী বিরোধী দল অনুপস্থিত, দুর্বল সিভিল সোসাইটি সেখানে গণমাধ্যম একা অবাধ স্বাধীন ও সাহসী হয়ে উঠতে পারে না। তবু গণমানুষের গণমাধ্যম তার চরিত্র হারায়নি, অধিকার থেকে সরে যায়নি বলে এখনো সাদাকে সাদা, কালোকে কালো বলছে। বলার চেষ্টা করছে। বালিশ দুর্নীতি থেকে স্বাস্থ্যসহ বিভিন্ন খাতের ভয়াবহ দুর্নীতির চিত্র তুলে আনছে। সমাজের অসংগতি কম তুলে ধরছে না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট, বিদেশে অর্থ পাচারের বেহিসাবি চিত্র থেকে পি কে হালদারের মতো চরিত্রগুলো উন্মোচিত করছে। তার পরও তার সীমাবদ্ধতাকে অস্বীকার করছে না। গণমাধ্যম সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধের কাজটা করে থাকে। আমাদের সংবিধান, আইন, বিধিবিধান মত প্রকাশ বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু আমরা অনেক সময় তা ভুলে নিজেরা নিজের মতো স্বাধীনতার একটা মানদন্ড নির্ধারণ করে ফেলি। সত্যকে ব্ল্যাকআউট করা যেমন গণমাধ্যমের চরিত্র নয় তেমনি যা খুশি তা প্রকাশ করাও নয়।

আমাদের গণমাধ্যম এক ক্রান্তিকালের ভিতর দিয়ে অগ্রসর ও বিকশিত হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো প্রথমত রাজনৈতিক বিভাজনের অংশীদারি গ্রহণ একটি অংশের। গণমাধ্যমকর্মীরা দলকানা থেকে আজ বড় দুই দলের আনুষ্ঠানিক কর্মীতে পরিণত হয়েছেন। এটা ভয়ংকর একটা দিক, বিশেষ করে যারা গণমাধ্যমে নেতৃত্ব দেন বা পরিচালনা করে থাকেন তারা যখন পেশাদারির জায়গা থেকে, অধিকার থেকে সরে গিয়ে দলবাজিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত হন, এমনকি একপর্যায়ে রাজনৈতিক দলের কমিটির পদবি গ্রহণ করেন তখন তাদের কাছে আর কেউ পেশাদারির ফসল আশা করতে পারেন না। দলের প্রতি আনুগত্য বহাল রেখে গণমানুষের গণমাধ্যমকে কার্যত তারা চ্যালেঞ্জের মুখে নিয়ে যান। ব্যক্তিগত লাভ-লোভের হিসাব তখন তাদের কাছে বড় হয়ে ওঠে। প্রাপ্তির চিন্তাই প্রসারিত হয়। মেধা মনন চিন্তাশক্তি আর স্বাধীন অবাধ গণমাধ্যমের সীমানায় থাকে না। গণমানুষের প্রতি, প্রতিষ্ঠানের প্রতি, পেশার প্রতি দরদ হারিয়ে দলের স্বার্থকে তারা বড় করে দেখেন। তারা দুই দলের দলীয় প্রকাশনা বের করে সেখানে কাজ করলে তাদের চতুরতার ছায়া থেকে গণমাধ্যম মুক্ত হবে। এমনিতেই আমাদের রাজনৈতিক শক্তি যখন ক্ষমতায় থাকে তখন তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার নিয়ে রক্ষণশীল মনোভাব ধারণ করে। আবার যখন বিরোধী দলে থাকে তখন গণতান্ত্রিক অধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য আর্তনাদ করে। এটা স্ববিরোধিতা ছাড়া কিছু নয়। গণমাধ্যমকে দলীয়করণেও তারা তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলে। একেকটি সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের ধরন দেখলে যেমন বোঝা যায় তিনি কোন দলের তেমনি কোনো কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ সম্মেলনে অনেকের প্রশ্ন বাদ দিয়ে উচ্ছ্বসিত প্রশংসার স্তুতিবাক্য তাদের দলীয় চেহারাই উন্মোচিত করে না, গণমাধ্যমকে ব্যবহার করে তারা ব্যক্তিস্বার্থে কতটা অন্ধ সেই চরিত্রকে খোলাসা করে। এমন ব্যক্তিদের হাতে স্বাধীন গণমাধ্যম দূরে থাক, গণমানুষের গণমাধ্যম আশাই করা যায় না। এত এত প্রিন্ট মিডিয়া দেশে। সরকারি তথ্য পাওয়া যায় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে। কটি প্রিন্ট মিডিয়ার নাম পাঠক জানেন। অথচ সরকারি হিসাবে একেকটির প্রচারসংখ্যা দেখলে আঁতকে উঠতে হয়। কোথাও হদিস মেলে না। কিন্তু সরকারি তথ্যে প্রচারসংখ্যা লাখ ছাড়িয়ে যায়! সরকারি বিজ্ঞাপন যেনতেন পাঠকের অচেনা প্রিন্ট মিডিয়াকে দেওয়া হয় দলীয়করণের ফলে। অথচ সত্যিকার গণমানুষের পাঠকপ্রিয় প্রিন্ট মিডিয়ায় এ বিজ্ঞাপন দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট রাখা যায়। কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়ায় ওয়েজবোর্ড দেওয়া হয়, কোন কোন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিয়মিত বেতন হয় গণমাধ্যমকর্মীরা সে খবর ঠিকই জানেন। কিন্তু কেউ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারেন না কোন প্রিন্ট মিডিয়া বা টিভি গণমানুষের মুখপত্র।

ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ারের সেই উক্তি, ‘আমি তোমার মতের সঙ্গে একমত নাও হতে পারি, কিন্তু তোমার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য জীবন দিতে পারি’- সব সময় বলি। গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সব সময় বললেও কে কতটা বিশ্বাস করেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। একসময় আমরা বলতাম, ‘রাজনীতিবিদরা যা বলেন তা বিশ্বাস করেন না, যা বিশ্বাস করেন তা বলেন না।’ এ কথা এখন গণমাধ্যমের নেতৃত্ব যারা দিচ্ছেন বা গণমাধ্যমে সক্রিয় আছেন তাদের অনেকের বেলায় বলা যায়।

গোটা সমাজ একটা বর্ণহীন প্রাণহীন আবহের ভিতর দিয়ে যাচ্ছে। এখানে রাষ্ট্রকে গণমানুষের আকাক্সক্ষার গণমাধ্যম নিশ্চিত করতে হলে সংবিধানকে আরও বেশি সমুন্নত রেখে সজাগ থাকতে হবে। তেমনি সরকার ও বিরোধী দল, রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে সামাজিক শক্তিগুলোকে ভিন্নমত ধারণে এবং যুক্তি দিয়ে খ-নে তৎপর হতে হবে। গণমানুষের গণমাধ্যম চাইলে সহনশীলতা সকল পর্যায়েই অপরিহার্য। আর গণমানুষের গণমাধ্যম ছাড়া সমাজ প্রাণময় হতে পারে না। গণমাধ্যম কখনই রাষ্ট্রের ফোর্থ স্টেট বা চতুর্থ স্তম্ভ দূরে থাক, সমাজের সামগ্রিক চিত্র তুলে আনতে পারে না। দলবাজি গণমানুষের গণমাধ্যমের জন্য অভিশাপ ছাড়া কিছু নয়। দলবাজি থেকে গণমাধ্যম ব্যক্তিরা বের হয়ে আসবেন নাকি আরও বেশি ডোববেন সেটি বড় প্রশ্ন। তবে সামাজিক অবস্থা মিলে গণমানুষের গণমাধ্যম দিন দিন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা অনেক কঠিন। এ দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশাল অবদান রয়েছে। গণতন্ত্রের মুক্তির পর এখন গণমানুষের গণমাধ্যম শক্তিশালী জায়গায় থাকার কথা। অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করার কথা। প্রশ্ন, সে জায়গায় আছে কি? সে স্বাধীনতা ভোগ করছে কি?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক  বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে