শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

শামীম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

সত্তর সালের শেষ দিকের কথা, শহীদজননী জাহানারা ইমাম তখন সাপ্তাহিক বিচিত্রায় টিভি রিভিউ লিখতেন। তাঁর রম্য ঘরানার সে রিভিউ পড়তে গল্পের মতো লাগত। বিচিত্রার তখন দারুণ একটা অবস্থান। এর সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত চৌধুরী। সহ-সম্পাদক আমারই সহপাঠী বন্ধু ও কিশোর সাহিত্যের জনপ্রিয় নাম শাহরিয়ার কবির। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন সাংবাদিকতা বিভাগ ছিল কিন্তু আমরা পাস করেছি বাংলা বিভাগ থেকে।

জাহানারা ইমাম ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে আমেরিকায় গেছেন। এখন কলাম কাকে দিয়ে লেখানো যায়। এ রকম সময় শাহরিয়ার শাহাদত ভাইকে আমার কথা বলে। যে গুটিকয় নারী তখন সংবাদপত্রে ছিলেন তার মধ্যে ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক নূরজাহান বেগম, বিনোদন ও অন্যান্য বিষয়ে লায়লা সামাদ, বিখ্যাত অভিনেতা ফজলে লোহানীর বোন হুসনা বানু খানম, দৈনিক বাংলার হাসিনা আশরাফ এবং ফটোসাংবাদিকতায় সাঈদা খানমের নাম ছিল।

সব কাগজেই মেয়েদের বিশেষ পাতা ছিল। দৈনিক বাংলায় সে পাতাটি দেখতেন আমার আরেক বন্ধু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আরেক সহপাঠী নজরুলগীতির খ্যাতনামা শিল্পী শবনম মুশতারীর মা মাফরুহা চৌধুরী। তিনি আর পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক কবি আহসান হাবীব চার তলার একই কক্ষে বসতেন। সাপ্তাহিক বিচিত্রা দৈনিক বাংলা গ্রুপ থেকে শুধু বেরোত না অফিসটিও একই দালানের তিন তলায় ছিল। ওঁরা চার তলায় বসতেন আর দোতলায় বসতেন কবি রুবি রহমানের বোন কণিকা মাহফুজ। তিনি লিখতেন উপসম্পাদকীয় ও নানান ফিচার। শাহরিয়ারের ডাকে যোগ দিতে এসে ছোট্ট দিয়াশলাই বাক্সের মাপের লিফটের সামনেই দীর্ঘাঙ্গী হাসিনা আপার সঙ্গে দেখা। ভাবলাম একদিন হয়তো তাঁর মতো রিপোর্টও করব। নারী সাংবাদিক বলতে বিশেষ পাতা দেখা, বাড়িতে থেকে ফিচার লেখা ও ডেস্ক সাংবাদিকতা করার ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু কোথাও না কোথাও তো আগে প্রবেশ করতে হবে! শহীদজননীর টিভি সমালোচনা ধরেই আমার প্রবেশ।

বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যানুযায়ী দেখলাম দেশে প্রায় ১ হাজার নারী সাংবাদিকতা পেশায় আছেন। বাংলাদেশসহ ১৪৪টি দেশের তথ্যের ভিত্তিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া মনিটরিং প্রজেক্ট-২০১৫’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে সাংবাদিকের ৮৪ শতাংশ পুরুষ আর ১৬ শতাংশ নারী। টেলিভিশন সাংবাদিকতায় নারীর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বহু নারী ফটো ও ভিডিও সাংবাদিকতায় আছেন। তাদের বিষয়ও বিচিত্র। অপরাধ, সচিবালয়, উপসম্পাদকীয়, বিনোদন, অনলাইন সম্পাদনাসহ বহু বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নারী। অনেকে ভিন্ন ধরনের অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার মাধ্যমেই বেসরকারি টেলিভিশনের গত দেড় যুগের ইতিহাসে নারীদের প্রাধান্য বাড়িয়েছেন। তবে দেখা গেছে মূলত সংবাদ উপস্থাপনায়। সাংবাদিকতা করতে করতে প্রতিষ্ঠানের শীর্ষস্থানীয় পদে আসীন হতে দেখা গেছে মুন্নী সাহার মতো হাতে গোনা দু-এক জনকে।

আমাদের সময়ে তখন আমি ওই গুটিকয় গুণী মহিলার কথাই জানতাম। এঁরা ’ওয়ার্কিং উয়োম্যান’ হয়ে পুরুষের কাজগুলো তো করে যাচ্ছিলেনই সঙ্গে সঙ্গে জরায়ু ও জঠরের খেসারত দিতে গিয়ে বাদবাকি আরও সব কাজও করে যাচ্ছিলেন বিনাপারিশ্রমিকে। কাজেই আমি কেন পারব না। দ্রুত টিভি রিভিউ থেকে স্ট্রিপ ও কভার স্টোরি লেখায় উন্নতি হলো। কিন্তু ছবি তুলতে যেতে হতো বিচিত্রার স্টাফ ফটোগ্রাফার শামসুল ইসলাম আলমাজীকে। আলমাজীর তখন ঝাঁকড়া চুল আর ঝলমলে এক মোটরসাইকেল। একদিন বিপাকে পড়ে তাঁর মোটরসাইকেলে করেই আমি ব্যারিস্টার সিগমা হুদার সাক্ষাৎকার নিতে গেলাম। সারা রাস্তা ভয়ে ভয়ে থাকলাম কোথায় কে দেখে ফেলে আর কী ভেবে বসে! দেশি ফ্যাশন নিয়ে আমার প্রচ্ছদ ইত্যাদি দেশ মাতিয়ে তোলার এক মোহনক্ষণে আমি শাহাদত ভাইকে প্রস্তাব দিলাম, আমরা দেশি পোশাক নিয়ে ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতাই শুরু করে দিই আর আমার সব ফটোসেশন আমার বাসভবন থেকেই হতে পারে। কিন্তু সমস্যা হলো যখন এত রাশি রাশি ছবি তোলা। সম্পাদক নিজে তুলেও কুলাতে পারছিলেন না। বিজ্ঞাপনের জন্য, ফ্যাশনের জন্য ছবি তুলতে টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির বা আড়ং ইত্যাদিতে যেতে হবে। তখন ছবি তোলাটা তিনি আমাকে শিখিয়ে দিলেন। শুরু হলো আমার আরেক পর্ব। এবার এত সাহস হলো যে ঢাকার হরতালেও হাঁটু কাঁপে না। সাংবাদিক লেখা টেম্পোতে করে একাই অফিস যাই। হরতালকারীরা টেম্পো থামিয়ে সাংবাদিক লেখা সাইন পোস্টের দিকে একবার তাকাত আরেকবার আমার দেহের দিকে।

তখন আমি ছিলাম বিচিত্রার একমাত্র সাংবাদিক-নারী। আমাদের পুরো গুচ্ছটি পোক্ত হয়েছিল শাহরিয়ার কবির, চিন্ময় মুৎসুদ্দি, কাজী জাওয়াদ, আলমগীর রহমান, আনু মুহাম্মদ, মাহমুদ শফিক, চন্দন সরকার ও আমাকে নিয়ে। আমরা সবাই তরুণ, সবাই সম্ভাবনাময়, সবাই তুখোড় এবং দুর্বার। আমাদের একেকটি কভার স্টোরি বেরোয় আর সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে ওঠে। মন্ত্রীদের যেমন দফতর ভাগ করা থাকে তেমনি আমাদের শক্তি ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এলাকা ভাগ করে দিয়েছিলেন শাহাদত ভাই-শাচৌ। আটাত্তরে যোগ দিয়ে নিয়মিতভাবে কাজ করে আশির শুরুতেই আমার বাহিনী নিয়ে জমিয়ে তুলেছি ‘জীবন এখন যেমন’, যে বিভাগ শেষ চার পাতা যা আমি সম্পাদনা করতাম।

শাহাদত ভাই আমার শক্তিটা এবং নারী সাংবাদিকের জন্য সমাজের দুর্বলতাটা শনাক্ত করেছিলেন। মধ্যবিত্তের জীবনযাপন, নারী নির্যাতন, খাদ্যাভ্যাস, বুকের দুধ (তখন মা হয়েছি), দেশি ফ্যাশন, ঈদের বাজার, দেশের শিক্ষালয়গুলোর ব্যবস্থা (তখন ঢাকা কলেজেও পড়াই) কিংবা ঢাকার বিনোদন (আমার সন্তানদের নিয়ে পার্কে যাই, ফাস্ট ফুড খাই, নাটক দেখি, আর্ট কলেজে যাই) এসব নিয়েই আমার অ্যাসাইনমেন্ট থাকত। আর এসব গতানুগতিক বিষয়ে পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য আমি কী না করেছি। রোদে রোদে হেঁটে টাঙ্গাইল রাজশাহীর সুতো রঙের বুনন বর্ণনা করে, সিদ্ধিরগঞ্জে বেনোজলে ডুবন্ত তাঁতের তন্তুর হাহাকার তুলে এনে তৈরি করেছি আমার লেখা। সে লেখাতে কাব্য এনে নিজের রিপোর্টকে আলাদা করার চেষ্টা করেছি। সরেজমিন ঘুরে ঘুরে দেশের জাতীয় চরিত্রে দেশি পোশাক আনার জন্য প্রাণান্ত করেছি। আমি যখন এসব করছি তখন আমার পুরুষ সহকর্মীরা ধমাধম পোর্ট আনোয়ারা, অথবা যুদ্ধাপরাধীরা কে কোথায় আছে অথবা বিমানের কারচুপি লিখে হিরো হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু আমি তো আর পারব না ক্রিমিনাল শিবিরে ঢুকে এক টেবিলে চা সিগারেট খেয়ে তার কথ বের করতে। অথবা কাজ সেরে রাত দুটো-তিনটায় মতিঝিল থেকে একা রিকশায় ফিরতে।

কিন্তু সত্তরের শেষার্ধ থেকে আশির পুরোটা দশক আমি যেভাবে যে বিষয় দেখেছি এবং তুফান তুলে লিখেছি তখন ঢাকার কোনো পুরুষ সহকর্মী হয়তো তার সামান্যই করেছেন। আর করলে তার জন্য তাকে ব্যতিক্রম বলতে হয়, কারণ মেয়েরা যে জীবন দেখে ছোটবেলা থেকেই তারা তা দেখেন না। গৃহজীবনের ওইসব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ আমাদের সমাজের কটা ছেলে পায়? তারা কই মাছের কোরমা বানানোর প্রণালি থেকে একজন নারীর জীবনের সায়াহ্নকালের চিহ্নরেখার কষ্ট তারা জানেন না! এমনকি আজ অবধি বাংলাদেশি খুব নগণ্য সংখ্যক পুরুষই আছেন যারা তার স্ত্রীর প্রসবকালে সামনে থেকে সে কষ্টটুকু অন্তত চাক্ষুষ করেছেন। প্রতি মাসে ঋতুমতী হয়ে তাকে নিজেকে অচ্ছুত ভাবতে হয় না। সন্তান জন্ম দেওয়ার মতো চূড়ান্ত এক সাহসী কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই তার নেই। তিনি জানেনই না শিশু ন্যাপির সঙ্গে নাড়ির সংযোগ। তাই এসব অভিজ্ঞতাবঞ্চিত পুরুষরা নারী বিষয় নিয়ে লিখলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই তা তুলে এনেছেন যা কিনা কখনো কখনো প্রশ্নবোধক চিহ্নের সৃষ্টি করেছে। না হলে তা তাঁর মহা এক প্রতিভা বলে স্বীকৃতি মিলেছে। আমার সব বিষয়ই মধ্যবিত্ত মহিলা হিসেবে আমার জীবনাভিজ্ঞতাকেন্দ্রিক ছিল। আর বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত বা উঠতি মধ্যবিত্ত এরাই বিচিত্রার গ্রাহক। আমাকে তখন এসব অতি গতানুগতিক বিষয়েই পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য করতে হয়েছে নানান কৌশল।

কিন্তু আমার এ কাজ পাঠকের কাছে নারী সাংবাদিক বলেই তা গ্রান্টেড! ব্যাপারটা কি? মাটিকাটা, গাড়ির কলকব্জা বদলানো, ক্রিকেট খেলা, নৌকা বাওয়া, পাথর ভাঙা, প্লেন বা গাড়ি চালানো, বাড়ি বানানো, রেস্টুরেন্ট-হোটেলে শেফের কাজ, ফুলসজ্জা, চুলসজ্জা, উল ও তাঁত বোনা সবই নারী-পুরুষ উভয়েই করতে সক্ষম-যদি তাকে সমান সুযোগ ও শিক্ষাদান করা যায়। শাহাদত চৌধুরী ব্যাপারটা বুঝতেন। মানের ক্ষেত্রে কারও কোনো কমতি নেই। আছে তার ভিন্নতায়, তার নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায়। কিন্তু বাইরের সমাজে তার মূল্যায়ন হয় না ন্যায্যতার ভিত্তিতে। ঘরের বিষয়ের দাম কম, বাইরের বিষয়ে বেশি!

মানুষের কাজের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি হওয়া সমীচীন সে কাজটি কে করেছে এবং কি করেছে তার বিবেচনায়। মূল্যায়নের সময় মনে রাখতে হবে তার জৈবিক লিঙ্গভিত্তিক উপলব্ধি ও তার অর্জনও কিন্তু তার শক্তি, কারণ তার জন্যও তাকে খেসারত দিতে হয়। দৃশ্যমান সামাজিক সুযোগ প্রাপ্তির কারণে কর্মে সিদ্ধ হওয়া বা তা মোকাবিলা করার জন্য পুরস্কৃত হওয়া ঠিক না। এতে ন্যায্যতা হয় না। কিন্তু এ আমাদের সময়ে জাতীয় জীবন থেকে বাস্তবে ব্যতিক্রম ছাড়া সব পেশায় হয়েছে সর্বত্র। এখন তা নবরূপে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখছে ঠিক তেমনি। এটা বড়ই বেদনার বিষয়। বড়ই বেদনার বিষয়।

 

লেখক : লন্ডন প্রবাসী    কবি ও শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়