শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

শামীম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

সত্তর সালের শেষ দিকের কথা, শহীদজননী জাহানারা ইমাম তখন সাপ্তাহিক বিচিত্রায় টিভি রিভিউ লিখতেন। তাঁর রম্য ঘরানার সে রিভিউ পড়তে গল্পের মতো লাগত। বিচিত্রার তখন দারুণ একটা অবস্থান। এর সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত চৌধুরী। সহ-সম্পাদক আমারই সহপাঠী বন্ধু ও কিশোর সাহিত্যের জনপ্রিয় নাম শাহরিয়ার কবির। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন সাংবাদিকতা বিভাগ ছিল কিন্তু আমরা পাস করেছি বাংলা বিভাগ থেকে।

জাহানারা ইমাম ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে আমেরিকায় গেছেন। এখন কলাম কাকে দিয়ে লেখানো যায়। এ রকম সময় শাহরিয়ার শাহাদত ভাইকে আমার কথা বলে। যে গুটিকয় নারী তখন সংবাদপত্রে ছিলেন তার মধ্যে ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক নূরজাহান বেগম, বিনোদন ও অন্যান্য বিষয়ে লায়লা সামাদ, বিখ্যাত অভিনেতা ফজলে লোহানীর বোন হুসনা বানু খানম, দৈনিক বাংলার হাসিনা আশরাফ এবং ফটোসাংবাদিকতায় সাঈদা খানমের নাম ছিল।

সব কাগজেই মেয়েদের বিশেষ পাতা ছিল। দৈনিক বাংলায় সে পাতাটি দেখতেন আমার আরেক বন্ধু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আরেক সহপাঠী নজরুলগীতির খ্যাতনামা শিল্পী শবনম মুশতারীর মা মাফরুহা চৌধুরী। তিনি আর পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক কবি আহসান হাবীব চার তলার একই কক্ষে বসতেন। সাপ্তাহিক বিচিত্রা দৈনিক বাংলা গ্রুপ থেকে শুধু বেরোত না অফিসটিও একই দালানের তিন তলায় ছিল। ওঁরা চার তলায় বসতেন আর দোতলায় বসতেন কবি রুবি রহমানের বোন কণিকা মাহফুজ। তিনি লিখতেন উপসম্পাদকীয় ও নানান ফিচার। শাহরিয়ারের ডাকে যোগ দিতে এসে ছোট্ট দিয়াশলাই বাক্সের মাপের লিফটের সামনেই দীর্ঘাঙ্গী হাসিনা আপার সঙ্গে দেখা। ভাবলাম একদিন হয়তো তাঁর মতো রিপোর্টও করব। নারী সাংবাদিক বলতে বিশেষ পাতা দেখা, বাড়িতে থেকে ফিচার লেখা ও ডেস্ক সাংবাদিকতা করার ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু কোথাও না কোথাও তো আগে প্রবেশ করতে হবে! শহীদজননীর টিভি সমালোচনা ধরেই আমার প্রবেশ।

বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যানুযায়ী দেখলাম দেশে প্রায় ১ হাজার নারী সাংবাদিকতা পেশায় আছেন। বাংলাদেশসহ ১৪৪টি দেশের তথ্যের ভিত্তিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া মনিটরিং প্রজেক্ট-২০১৫’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে সাংবাদিকের ৮৪ শতাংশ পুরুষ আর ১৬ শতাংশ নারী। টেলিভিশন সাংবাদিকতায় নারীর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বহু নারী ফটো ও ভিডিও সাংবাদিকতায় আছেন। তাদের বিষয়ও বিচিত্র। অপরাধ, সচিবালয়, উপসম্পাদকীয়, বিনোদন, অনলাইন সম্পাদনাসহ বহু বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নারী। অনেকে ভিন্ন ধরনের অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার মাধ্যমেই বেসরকারি টেলিভিশনের গত দেড় যুগের ইতিহাসে নারীদের প্রাধান্য বাড়িয়েছেন। তবে দেখা গেছে মূলত সংবাদ উপস্থাপনায়। সাংবাদিকতা করতে করতে প্রতিষ্ঠানের শীর্ষস্থানীয় পদে আসীন হতে দেখা গেছে মুন্নী সাহার মতো হাতে গোনা দু-এক জনকে।

আমাদের সময়ে তখন আমি ওই গুটিকয় গুণী মহিলার কথাই জানতাম। এঁরা ’ওয়ার্কিং উয়োম্যান’ হয়ে পুরুষের কাজগুলো তো করে যাচ্ছিলেনই সঙ্গে সঙ্গে জরায়ু ও জঠরের খেসারত দিতে গিয়ে বাদবাকি আরও সব কাজও করে যাচ্ছিলেন বিনাপারিশ্রমিকে। কাজেই আমি কেন পারব না। দ্রুত টিভি রিভিউ থেকে স্ট্রিপ ও কভার স্টোরি লেখায় উন্নতি হলো। কিন্তু ছবি তুলতে যেতে হতো বিচিত্রার স্টাফ ফটোগ্রাফার শামসুল ইসলাম আলমাজীকে। আলমাজীর তখন ঝাঁকড়া চুল আর ঝলমলে এক মোটরসাইকেল। একদিন বিপাকে পড়ে তাঁর মোটরসাইকেলে করেই আমি ব্যারিস্টার সিগমা হুদার সাক্ষাৎকার নিতে গেলাম। সারা রাস্তা ভয়ে ভয়ে থাকলাম কোথায় কে দেখে ফেলে আর কী ভেবে বসে! দেশি ফ্যাশন নিয়ে আমার প্রচ্ছদ ইত্যাদি দেশ মাতিয়ে তোলার এক মোহনক্ষণে আমি শাহাদত ভাইকে প্রস্তাব দিলাম, আমরা দেশি পোশাক নিয়ে ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতাই শুরু করে দিই আর আমার সব ফটোসেশন আমার বাসভবন থেকেই হতে পারে। কিন্তু সমস্যা হলো যখন এত রাশি রাশি ছবি তোলা। সম্পাদক নিজে তুলেও কুলাতে পারছিলেন না। বিজ্ঞাপনের জন্য, ফ্যাশনের জন্য ছবি তুলতে টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির বা আড়ং ইত্যাদিতে যেতে হবে। তখন ছবি তোলাটা তিনি আমাকে শিখিয়ে দিলেন। শুরু হলো আমার আরেক পর্ব। এবার এত সাহস হলো যে ঢাকার হরতালেও হাঁটু কাঁপে না। সাংবাদিক লেখা টেম্পোতে করে একাই অফিস যাই। হরতালকারীরা টেম্পো থামিয়ে সাংবাদিক লেখা সাইন পোস্টের দিকে একবার তাকাত আরেকবার আমার দেহের দিকে।

তখন আমি ছিলাম বিচিত্রার একমাত্র সাংবাদিক-নারী। আমাদের পুরো গুচ্ছটি পোক্ত হয়েছিল শাহরিয়ার কবির, চিন্ময় মুৎসুদ্দি, কাজী জাওয়াদ, আলমগীর রহমান, আনু মুহাম্মদ, মাহমুদ শফিক, চন্দন সরকার ও আমাকে নিয়ে। আমরা সবাই তরুণ, সবাই সম্ভাবনাময়, সবাই তুখোড় এবং দুর্বার। আমাদের একেকটি কভার স্টোরি বেরোয় আর সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে ওঠে। মন্ত্রীদের যেমন দফতর ভাগ করা থাকে তেমনি আমাদের শক্তি ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এলাকা ভাগ করে দিয়েছিলেন শাহাদত ভাই-শাচৌ। আটাত্তরে যোগ দিয়ে নিয়মিতভাবে কাজ করে আশির শুরুতেই আমার বাহিনী নিয়ে জমিয়ে তুলেছি ‘জীবন এখন যেমন’, যে বিভাগ শেষ চার পাতা যা আমি সম্পাদনা করতাম।

শাহাদত ভাই আমার শক্তিটা এবং নারী সাংবাদিকের জন্য সমাজের দুর্বলতাটা শনাক্ত করেছিলেন। মধ্যবিত্তের জীবনযাপন, নারী নির্যাতন, খাদ্যাভ্যাস, বুকের দুধ (তখন মা হয়েছি), দেশি ফ্যাশন, ঈদের বাজার, দেশের শিক্ষালয়গুলোর ব্যবস্থা (তখন ঢাকা কলেজেও পড়াই) কিংবা ঢাকার বিনোদন (আমার সন্তানদের নিয়ে পার্কে যাই, ফাস্ট ফুড খাই, নাটক দেখি, আর্ট কলেজে যাই) এসব নিয়েই আমার অ্যাসাইনমেন্ট থাকত। আর এসব গতানুগতিক বিষয়ে পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য আমি কী না করেছি। রোদে রোদে হেঁটে টাঙ্গাইল রাজশাহীর সুতো রঙের বুনন বর্ণনা করে, সিদ্ধিরগঞ্জে বেনোজলে ডুবন্ত তাঁতের তন্তুর হাহাকার তুলে এনে তৈরি করেছি আমার লেখা। সে লেখাতে কাব্য এনে নিজের রিপোর্টকে আলাদা করার চেষ্টা করেছি। সরেজমিন ঘুরে ঘুরে দেশের জাতীয় চরিত্রে দেশি পোশাক আনার জন্য প্রাণান্ত করেছি। আমি যখন এসব করছি তখন আমার পুরুষ সহকর্মীরা ধমাধম পোর্ট আনোয়ারা, অথবা যুদ্ধাপরাধীরা কে কোথায় আছে অথবা বিমানের কারচুপি লিখে হিরো হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু আমি তো আর পারব না ক্রিমিনাল শিবিরে ঢুকে এক টেবিলে চা সিগারেট খেয়ে তার কথ বের করতে। অথবা কাজ সেরে রাত দুটো-তিনটায় মতিঝিল থেকে একা রিকশায় ফিরতে।

কিন্তু সত্তরের শেষার্ধ থেকে আশির পুরোটা দশক আমি যেভাবে যে বিষয় দেখেছি এবং তুফান তুলে লিখেছি তখন ঢাকার কোনো পুরুষ সহকর্মী হয়তো তার সামান্যই করেছেন। আর করলে তার জন্য তাকে ব্যতিক্রম বলতে হয়, কারণ মেয়েরা যে জীবন দেখে ছোটবেলা থেকেই তারা তা দেখেন না। গৃহজীবনের ওইসব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ আমাদের সমাজের কটা ছেলে পায়? তারা কই মাছের কোরমা বানানোর প্রণালি থেকে একজন নারীর জীবনের সায়াহ্নকালের চিহ্নরেখার কষ্ট তারা জানেন না! এমনকি আজ অবধি বাংলাদেশি খুব নগণ্য সংখ্যক পুরুষই আছেন যারা তার স্ত্রীর প্রসবকালে সামনে থেকে সে কষ্টটুকু অন্তত চাক্ষুষ করেছেন। প্রতি মাসে ঋতুমতী হয়ে তাকে নিজেকে অচ্ছুত ভাবতে হয় না। সন্তান জন্ম দেওয়ার মতো চূড়ান্ত এক সাহসী কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই তার নেই। তিনি জানেনই না শিশু ন্যাপির সঙ্গে নাড়ির সংযোগ। তাই এসব অভিজ্ঞতাবঞ্চিত পুরুষরা নারী বিষয় নিয়ে লিখলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই তা তুলে এনেছেন যা কিনা কখনো কখনো প্রশ্নবোধক চিহ্নের সৃষ্টি করেছে। না হলে তা তাঁর মহা এক প্রতিভা বলে স্বীকৃতি মিলেছে। আমার সব বিষয়ই মধ্যবিত্ত মহিলা হিসেবে আমার জীবনাভিজ্ঞতাকেন্দ্রিক ছিল। আর বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত বা উঠতি মধ্যবিত্ত এরাই বিচিত্রার গ্রাহক। আমাকে তখন এসব অতি গতানুগতিক বিষয়েই পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য করতে হয়েছে নানান কৌশল।

কিন্তু আমার এ কাজ পাঠকের কাছে নারী সাংবাদিক বলেই তা গ্রান্টেড! ব্যাপারটা কি? মাটিকাটা, গাড়ির কলকব্জা বদলানো, ক্রিকেট খেলা, নৌকা বাওয়া, পাথর ভাঙা, প্লেন বা গাড়ি চালানো, বাড়ি বানানো, রেস্টুরেন্ট-হোটেলে শেফের কাজ, ফুলসজ্জা, চুলসজ্জা, উল ও তাঁত বোনা সবই নারী-পুরুষ উভয়েই করতে সক্ষম-যদি তাকে সমান সুযোগ ও শিক্ষাদান করা যায়। শাহাদত চৌধুরী ব্যাপারটা বুঝতেন। মানের ক্ষেত্রে কারও কোনো কমতি নেই। আছে তার ভিন্নতায়, তার নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায়। কিন্তু বাইরের সমাজে তার মূল্যায়ন হয় না ন্যায্যতার ভিত্তিতে। ঘরের বিষয়ের দাম কম, বাইরের বিষয়ে বেশি!

মানুষের কাজের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি হওয়া সমীচীন সে কাজটি কে করেছে এবং কি করেছে তার বিবেচনায়। মূল্যায়নের সময় মনে রাখতে হবে তার জৈবিক লিঙ্গভিত্তিক উপলব্ধি ও তার অর্জনও কিন্তু তার শক্তি, কারণ তার জন্যও তাকে খেসারত দিতে হয়। দৃশ্যমান সামাজিক সুযোগ প্রাপ্তির কারণে কর্মে সিদ্ধ হওয়া বা তা মোকাবিলা করার জন্য পুরস্কৃত হওয়া ঠিক না। এতে ন্যায্যতা হয় না। কিন্তু এ আমাদের সময়ে জাতীয় জীবন থেকে বাস্তবে ব্যতিক্রম ছাড়া সব পেশায় হয়েছে সর্বত্র। এখন তা নবরূপে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখছে ঠিক তেমনি। এটা বড়ই বেদনার বিষয়। বড়ই বেদনার বিষয়।

 

লেখক : লন্ডন প্রবাসী    কবি ও শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা