শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

শামীম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
নারী সাংবাদিক আনাড়ি না

সত্তর সালের শেষ দিকের কথা, শহীদজননী জাহানারা ইমাম তখন সাপ্তাহিক বিচিত্রায় টিভি রিভিউ লিখতেন। তাঁর রম্য ঘরানার সে রিভিউ পড়তে গল্পের মতো লাগত। বিচিত্রার তখন দারুণ একটা অবস্থান। এর সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা শাহাদত চৌধুরী। সহ-সম্পাদক আমারই সহপাঠী বন্ধু ও কিশোর সাহিত্যের জনপ্রিয় নাম শাহরিয়ার কবির। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন সাংবাদিকতা বিভাগ ছিল কিন্তু আমরা পাস করেছি বাংলা বিভাগ থেকে।

জাহানারা ইমাম ক্যান্সারের চিকিৎসা করাতে আমেরিকায় গেছেন। এখন কলাম কাকে দিয়ে লেখানো যায়। এ রকম সময় শাহরিয়ার শাহাদত ভাইকে আমার কথা বলে। যে গুটিকয় নারী তখন সংবাদপত্রে ছিলেন তার মধ্যে ‘বেগম’ পত্রিকার সম্পাদক নূরজাহান বেগম, বিনোদন ও অন্যান্য বিষয়ে লায়লা সামাদ, বিখ্যাত অভিনেতা ফজলে লোহানীর বোন হুসনা বানু খানম, দৈনিক বাংলার হাসিনা আশরাফ এবং ফটোসাংবাদিকতায় সাঈদা খানমের নাম ছিল।

সব কাগজেই মেয়েদের বিশেষ পাতা ছিল। দৈনিক বাংলায় সে পাতাটি দেখতেন আমার আরেক বন্ধু এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই আরেক সহপাঠী নজরুলগীতির খ্যাতনামা শিল্পী শবনম মুশতারীর মা মাফরুহা চৌধুরী। তিনি আর পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক কবি আহসান হাবীব চার তলার একই কক্ষে বসতেন। সাপ্তাহিক বিচিত্রা দৈনিক বাংলা গ্রুপ থেকে শুধু বেরোত না অফিসটিও একই দালানের তিন তলায় ছিল। ওঁরা চার তলায় বসতেন আর দোতলায় বসতেন কবি রুবি রহমানের বোন কণিকা মাহফুজ। তিনি লিখতেন উপসম্পাদকীয় ও নানান ফিচার। শাহরিয়ারের ডাকে যোগ দিতে এসে ছোট্ট দিয়াশলাই বাক্সের মাপের লিফটের সামনেই দীর্ঘাঙ্গী হাসিনা আপার সঙ্গে দেখা। ভাবলাম একদিন হয়তো তাঁর মতো রিপোর্টও করব। নারী সাংবাদিক বলতে বিশেষ পাতা দেখা, বাড়িতে থেকে ফিচার লেখা ও ডেস্ক সাংবাদিকতা করার ইচ্ছা আমার নেই। কিন্তু কোথাও না কোথাও তো আগে প্রবেশ করতে হবে! শহীদজননীর টিভি সমালোচনা ধরেই আমার প্রবেশ।

বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যানুযায়ী দেখলাম দেশে প্রায় ১ হাজার নারী সাংবাদিকতা পেশায় আছেন। বাংলাদেশসহ ১৪৪টি দেশের তথ্যের ভিত্তিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া মনিটরিং প্রজেক্ট-২০১৫’ শীর্ষক প্রতিবেদন বলছে, বাংলাদেশে সাংবাদিকের ৮৪ শতাংশ পুরুষ আর ১৬ শতাংশ নারী। টেলিভিশন সাংবাদিকতায় নারীর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বহু নারী ফটো ও ভিডিও সাংবাদিকতায় আছেন। তাদের বিষয়ও বিচিত্র। অপরাধ, সচিবালয়, উপসম্পাদকীয়, বিনোদন, অনলাইন সম্পাদনাসহ বহু বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নারী। অনেকে ভিন্ন ধরনের অপ্রীতিকর অভিজ্ঞতার মাধ্যমেই বেসরকারি টেলিভিশনের গত দেড় যুগের ইতিহাসে নারীদের প্রাধান্য বাড়িয়েছেন। তবে দেখা গেছে মূলত সংবাদ উপস্থাপনায়। সাংবাদিকতা করতে করতে প্রতিষ্ঠানের শীর্ষস্থানীয় পদে আসীন হতে দেখা গেছে মুন্নী সাহার মতো হাতে গোনা দু-এক জনকে।

আমাদের সময়ে তখন আমি ওই গুটিকয় গুণী মহিলার কথাই জানতাম। এঁরা ’ওয়ার্কিং উয়োম্যান’ হয়ে পুরুষের কাজগুলো তো করে যাচ্ছিলেনই সঙ্গে সঙ্গে জরায়ু ও জঠরের খেসারত দিতে গিয়ে বাদবাকি আরও সব কাজও করে যাচ্ছিলেন বিনাপারিশ্রমিকে। কাজেই আমি কেন পারব না। দ্রুত টিভি রিভিউ থেকে স্ট্রিপ ও কভার স্টোরি লেখায় উন্নতি হলো। কিন্তু ছবি তুলতে যেতে হতো বিচিত্রার স্টাফ ফটোগ্রাফার শামসুল ইসলাম আলমাজীকে। আলমাজীর তখন ঝাঁকড়া চুল আর ঝলমলে এক মোটরসাইকেল। একদিন বিপাকে পড়ে তাঁর মোটরসাইকেলে করেই আমি ব্যারিস্টার সিগমা হুদার সাক্ষাৎকার নিতে গেলাম। সারা রাস্তা ভয়ে ভয়ে থাকলাম কোথায় কে দেখে ফেলে আর কী ভেবে বসে! দেশি ফ্যাশন নিয়ে আমার প্রচ্ছদ ইত্যাদি দেশ মাতিয়ে তোলার এক মোহনক্ষণে আমি শাহাদত ভাইকে প্রস্তাব দিলাম, আমরা দেশি পোশাক নিয়ে ঈদ ফ্যাশন প্রতিযোগিতাই শুরু করে দিই আর আমার সব ফটোসেশন আমার বাসভবন থেকেই হতে পারে। কিন্তু সমস্যা হলো যখন এত রাশি রাশি ছবি তোলা। সম্পাদক নিজে তুলেও কুলাতে পারছিলেন না। বিজ্ঞাপনের জন্য, ফ্যাশনের জন্য ছবি তুলতে টাঙ্গাইল শাড়ি কুটির বা আড়ং ইত্যাদিতে যেতে হবে। তখন ছবি তোলাটা তিনি আমাকে শিখিয়ে দিলেন। শুরু হলো আমার আরেক পর্ব। এবার এত সাহস হলো যে ঢাকার হরতালেও হাঁটু কাঁপে না। সাংবাদিক লেখা টেম্পোতে করে একাই অফিস যাই। হরতালকারীরা টেম্পো থামিয়ে সাংবাদিক লেখা সাইন পোস্টের দিকে একবার তাকাত আরেকবার আমার দেহের দিকে।

তখন আমি ছিলাম বিচিত্রার একমাত্র সাংবাদিক-নারী। আমাদের পুরো গুচ্ছটি পোক্ত হয়েছিল শাহরিয়ার কবির, চিন্ময় মুৎসুদ্দি, কাজী জাওয়াদ, আলমগীর রহমান, আনু মুহাম্মদ, মাহমুদ শফিক, চন্দন সরকার ও আমাকে নিয়ে। আমরা সবাই তরুণ, সবাই সম্ভাবনাময়, সবাই তুখোড় এবং দুর্বার। আমাদের একেকটি কভার স্টোরি বেরোয় আর সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নড়েচড়ে ওঠে। মন্ত্রীদের যেমন দফতর ভাগ করা থাকে তেমনি আমাদের শক্তি ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এলাকা ভাগ করে দিয়েছিলেন শাহাদত ভাই-শাচৌ। আটাত্তরে যোগ দিয়ে নিয়মিতভাবে কাজ করে আশির শুরুতেই আমার বাহিনী নিয়ে জমিয়ে তুলেছি ‘জীবন এখন যেমন’, যে বিভাগ শেষ চার পাতা যা আমি সম্পাদনা করতাম।

শাহাদত ভাই আমার শক্তিটা এবং নারী সাংবাদিকের জন্য সমাজের দুর্বলতাটা শনাক্ত করেছিলেন। মধ্যবিত্তের জীবনযাপন, নারী নির্যাতন, খাদ্যাভ্যাস, বুকের দুধ (তখন মা হয়েছি), দেশি ফ্যাশন, ঈদের বাজার, দেশের শিক্ষালয়গুলোর ব্যবস্থা (তখন ঢাকা কলেজেও পড়াই) কিংবা ঢাকার বিনোদন (আমার সন্তানদের নিয়ে পার্কে যাই, ফাস্ট ফুড খাই, নাটক দেখি, আর্ট কলেজে যাই) এসব নিয়েই আমার অ্যাসাইনমেন্ট থাকত। আর এসব গতানুগতিক বিষয়ে পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য আমি কী না করেছি। রোদে রোদে হেঁটে টাঙ্গাইল রাজশাহীর সুতো রঙের বুনন বর্ণনা করে, সিদ্ধিরগঞ্জে বেনোজলে ডুবন্ত তাঁতের তন্তুর হাহাকার তুলে এনে তৈরি করেছি আমার লেখা। সে লেখাতে কাব্য এনে নিজের রিপোর্টকে আলাদা করার চেষ্টা করেছি। সরেজমিন ঘুরে ঘুরে দেশের জাতীয় চরিত্রে দেশি পোশাক আনার জন্য প্রাণান্ত করেছি। আমি যখন এসব করছি তখন আমার পুরুষ সহকর্মীরা ধমাধম পোর্ট আনোয়ারা, অথবা যুদ্ধাপরাধীরা কে কোথায় আছে অথবা বিমানের কারচুপি লিখে হিরো হয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু আমি তো আর পারব না ক্রিমিনাল শিবিরে ঢুকে এক টেবিলে চা সিগারেট খেয়ে তার কথ বের করতে। অথবা কাজ সেরে রাত দুটো-তিনটায় মতিঝিল থেকে একা রিকশায় ফিরতে।

কিন্তু সত্তরের শেষার্ধ থেকে আশির পুরোটা দশক আমি যেভাবে যে বিষয় দেখেছি এবং তুফান তুলে লিখেছি তখন ঢাকার কোনো পুরুষ সহকর্মী হয়তো তার সামান্যই করেছেন। আর করলে তার জন্য তাকে ব্যতিক্রম বলতে হয়, কারণ মেয়েরা যে জীবন দেখে ছোটবেলা থেকেই তারা তা দেখেন না। গৃহজীবনের ওইসব অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ আমাদের সমাজের কটা ছেলে পায়? তারা কই মাছের কোরমা বানানোর প্রণালি থেকে একজন নারীর জীবনের সায়াহ্নকালের চিহ্নরেখার কষ্ট তারা জানেন না! এমনকি আজ অবধি বাংলাদেশি খুব নগণ্য সংখ্যক পুরুষই আছেন যারা তার স্ত্রীর প্রসবকালে সামনে থেকে সে কষ্টটুকু অন্তত চাক্ষুষ করেছেন। প্রতি মাসে ঋতুমতী হয়ে তাকে নিজেকে অচ্ছুত ভাবতে হয় না। সন্তান জন্ম দেওয়ার মতো চূড়ান্ত এক সাহসী কাজের কোনো অভিজ্ঞতাই তার নেই। তিনি জানেনই না শিশু ন্যাপির সঙ্গে নাড়ির সংযোগ। তাই এসব অভিজ্ঞতাবঞ্চিত পুরুষরা নারী বিষয় নিয়ে লিখলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেই তা তুলে এনেছেন যা কিনা কখনো কখনো প্রশ্নবোধক চিহ্নের সৃষ্টি করেছে। না হলে তা তাঁর মহা এক প্রতিভা বলে স্বীকৃতি মিলেছে। আমার সব বিষয়ই মধ্যবিত্ত মহিলা হিসেবে আমার জীবনাভিজ্ঞতাকেন্দ্রিক ছিল। আর বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত বা উঠতি মধ্যবিত্ত এরাই বিচিত্রার গ্রাহক। আমাকে তখন এসব অতি গতানুগতিক বিষয়েই পাঠকীয় আগ্রহ তৈরি করার জন্য করতে হয়েছে নানান কৌশল।

কিন্তু আমার এ কাজ পাঠকের কাছে নারী সাংবাদিক বলেই তা গ্রান্টেড! ব্যাপারটা কি? মাটিকাটা, গাড়ির কলকব্জা বদলানো, ক্রিকেট খেলা, নৌকা বাওয়া, পাথর ভাঙা, প্লেন বা গাড়ি চালানো, বাড়ি বানানো, রেস্টুরেন্ট-হোটেলে শেফের কাজ, ফুলসজ্জা, চুলসজ্জা, উল ও তাঁত বোনা সবই নারী-পুরুষ উভয়েই করতে সক্ষম-যদি তাকে সমান সুযোগ ও শিক্ষাদান করা যায়। শাহাদত চৌধুরী ব্যাপারটা বুঝতেন। মানের ক্ষেত্রে কারও কোনো কমতি নেই। আছে তার ভিন্নতায়, তার নিজস্ব সৃষ্টিশীলতায়। কিন্তু বাইরের সমাজে তার মূল্যায়ন হয় না ন্যায্যতার ভিত্তিতে। ঘরের বিষয়ের দাম কম, বাইরের বিষয়ে বেশি!

মানুষের কাজের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি হওয়া সমীচীন সে কাজটি কে করেছে এবং কি করেছে তার বিবেচনায়। মূল্যায়নের সময় মনে রাখতে হবে তার জৈবিক লিঙ্গভিত্তিক উপলব্ধি ও তার অর্জনও কিন্তু তার শক্তি, কারণ তার জন্যও তাকে খেসারত দিতে হয়। দৃশ্যমান সামাজিক সুযোগ প্রাপ্তির কারণে কর্মে সিদ্ধ হওয়া বা তা মোকাবিলা করার জন্য পুরস্কৃত হওয়া ঠিক না। এতে ন্যায্যতা হয় না। কিন্তু এ আমাদের সময়ে জাতীয় জীবন থেকে বাস্তবে ব্যতিক্রম ছাড়া সব পেশায় হয়েছে সর্বত্র। এখন তা নবরূপে তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখছে ঠিক তেমনি। এটা বড়ই বেদনার বিষয়। বড়ই বেদনার বিষয়।

 

লেখক : লন্ডন প্রবাসী    কবি ও শিক্ষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা